শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৮, রবিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

কবরী কেন কানাডার নাগরিকত্ব নেননি!

সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল
অনলাইন ভার্সন
কবরী কেন কানাডার নাগরিকত্ব নেননি!

২০০৭’এ কবরী ইমিগ্রেশন নিয়ে কানাডায় এসেছিলেন। তখন থাকতেন টরন্টোস্থ থ্রি ম্যাসীতে। তাঁর অফুরন্ত অবসরে প্রায় বিকেলেই আড্ডা দিতে চলে আসতেন ড্যানফোর্থের সাপ্তাহিক বাংলা রিপোর্টারের কার্যালয়ে। সেটা ছিল আমার বাসা-কাম-অফিস। আমি তখন পত্রিকাটি সম্পাদনার দায়িত্বে ছিলাম। এখানে আড্ডা দিয়ে এসেছিলেন- জিয়া হায়দার, হায়াৎ মামুদ, ফজলুল আলম এবং আরো অনেকেই।

সেই সময় বৃষ্টির দিনে আমার অফিসে ইলিশ-খিচুরি, বেগুণ ভাজি-আলুভর্তা চলতো। ইকবাল হাসানের বাসায় পানাহারের আসর, কবরীর বাসায় ডিনার এভাবে বেশ কিছু দিন সুন্দর সময় কেটেছে আমাদের। যদিও তখন সারোয়ার ভাইয়ের সাথে সম্পর্কটা দিন দিন ক্রমশই অবনতির দিকে যাচ্ছিলো! আমার জন্য সময়গুলো মধুর হলেও তাঁর জন্য ছিলো তিক্তকর। দাম্পত্য জীবনের অবসানের সূত্রপাত ঢাকা থেকে ঘটলেও অসুস্থ ছোট ছেলের সুস্থ জীবনের কথা ভেবে কবরী এবং সারোয়ার এসেছিলেন কানাডায়।

প্রথমে কবি ইকবালের বাসায় কিছুদিন থাকার পর তাঁরা আলাদা বাসা নেন। সম্পর্ক অবনতি ঘটানোর পেছনে কলকাঠি নাড়ানোর নাটের গুরু ছিলো কবি ইকবাল হাসান। তিনি তার স্বভাব মোতাবেক দুই নৌকায় পা দিয়ে, দু’দিকেই তাল দিতেন এবং দু’জনের কান ভারী করতেন। বিষয়টি বুঝতে পেরে কবরী আপা খুব ক্ষেপে যান।

একদিন কবরী পরিচালিত ‘আয়না’ ছবিটি আমরা বাংলা রিপোর্টারে দেখি। কবরী ছবি দেখতে দেখতে বললেন, নিজের লেখা বইয়ের পাঠক হওয়া আর নিজের পরিচালিত ছবি দেখা একই রকম।

পরে সেই আয়না নিয়ে একটা আলোচনা কবরী আপার প্রতিক্রিয়াসহ বাংলা রিপোর্টারে ছাপা হয়। তার কাউন্টার দেয়ার জন্য ইকবাল হাসান মুক্তিযোদ্ধা সফিউদ্দীন সারোয়ারের একটি সাক্ষাৎকার এনে ছাপার জন্য আমাকে অনুরোধ করেন। তা বাংলা রিপোর্টারে ছাপা হয়। কিন্তু এটা যে একটা ‘প্যাচ’ তা টের পাইনি। আর সেই সাক্ষাৎকারটি ছাপার জন্যই কবরী আপার বাসায় পার্টি দিয়েছেন সারোয়ার সাহেব এবং ইকবাল হাসান। বাজার, রান্নাবান্না হচ্ছে। কিন্তু কবরী আপাকে ঠিক মতো জানানো হয়নি। তাই তিনি প্রচণ্ড অভিমান আর অপমানে আমার অফিসে হাজির। আমি কাজ করছি। তাঁর মন খারাপ। বিষণ্ণ হয়ে বসে আছেন। তিনি পেছনের বিশাল ছাদে বসে থাকলেন কিছুক্ষণ। আমি চা নিয়ে যোগ দিলাম।

তখন বললেন মনে জমে থাকা দুঃখের কথা। এক পর্যায়ে আফসোস করে বললেন, বোম্বের বিখ্যাত নায়িকা মিনা কুমারী আর বাংলা চলচিত্রের মিনা পাল অর্থাৎ দুই মিনার দুঃখ-বেদনা সমান্তরাল। মিনা কুমারী কবিতা লিখে নিজের যন্ত্রণার উপশম ঘটাতেন। আমি তো তা-ও পারিনা! আমাকে কি তার ‘চান্দ তানহা’ বা ‘মীনা কুমারী কি শায়েরি’ জুগাড় করে দিতে পারেন?
আমি বললাম, বাংলায় অনুবাদ হয়েছে কিনা জানি না। ওসব তো উর্দূতে।
-আমি উর্দূ জানি। উর্দু ভাষার ‘বাহানা’ ও সো’য়ে নদীয়া জাগে পানি’তে অভিনয় করেছি।
-হাহাহাহা।
-হাসলেন কেন?
-জানা আর পাঠ তো এক নয়। আপনি কি উর্দূ পড়তে পারেন।
-তা-ও তো কথা! আসলে তা মাথায় আসেনি। সাংবাদিকদের সাথে পারা মুশকিল।
 
এই সব আলাপচারিতার মধ্যে বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তীতুল্য নায়িকা, রূপকথা রাজকুমারী কবরীকে সেদিন খুব নিঃসঙ্গ মনে হলো এবং ভেজা চোখে নিঃসঙ্গতা প্রকাশ করে বললেন, একজন ভালো স্বামী পেলাম না, ভালো বন্ধু পেলাম না, ভালো মানুষ পেলাম না!

আমি তাঁকে কি শান্তনা দেবো, বুঝতে পারছিলাম না। আমি বললাম, ইমিগ্রেশনের জন্য আপনাকে তো হাজার দিন কানাডায় অবস্থা করতেই হবে। এই ফাঁকে আপনার আত্মজীবনী বা স্মৃতিকথা শুরু করেন।

কবরী আপা রাজি হলেন। আমি স্মৃতিচারণের অনুলিখন লিখবো। সেই সূত্রে মিনা পাল থেকে কবরী হয়ে উঠা, সৈয়দ হকের দেয়া নাম- কবরী, কবরী থেকে সাহরা বেগম, ধর্মান্তরিত জীবন, প্রথম ছবি সুতরাং, নিজের পরিচালিত ছবি আয়না, মুক্তিযুদ্ধের সময় কলকাতার কথা, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে দিল্লির ছবি ‘জয় বাংলা’ ছবি নির্মাণ, পরিচালকদের আচরণ, ঢাকার ছবিতে রাজ্জাকসহ অন্যান্য নায়কদের সাথে তিক্ত মধুর সম্পর্ক, শাবানা-ববিতার অজানা গল্প জেনেছি। ইকবাল হাসান চাকরি করতেন ইত্তেফাক গ্রুপের সিনে সাপ্তাহিক পূর্বাণীতে। তিনি হাসতে হাসতে মজা করে বলতেন, ইকবাল তখন আমাকে পছন্দ করতো না। সে ফুল নিয়ে ববিতার বাসায় যেতো।

উত্তম-সুচিত্রার মতোই রাজ্জাক-কবরীর জুটি ছিলো প্রবাদতুল্য। আজ সাংবাদিক শর্বাণী দত্ত’র লেখায় পেলামঃ ‘রাজ্জাকের সঙ্গে কেমিস্ট্রি আর প্রেমের গুজব নিয়ে প্রশ্ন করায় কিছুটা বিরক্তি ই দেখিয়েছিলেন। তারপর স্বভাবজাত ঠোঁটকাটা ভঙ্গিতে বললেন, ‘হ্যাঁ, একসঙ্গে অতগুলো প্রেমের ছবি করলে অটোমেটিক দু'জনের ভেতর একটা ভালো লাগার সম্পর্ক হয়ে যায়। আমাদেরও হয়েছিল। না হওয়ার কোনো কারণ ছিল না। উনি শট দেওয়ার আগেই আমি বুঝতাম উনার অভিব্যক্তি কি হবে, আমি শুধু improvise করে যেতাম। আমাদের অসংখ্য শট ছিল, যেগুলো একবারেই নেওয়া হয়ে যেতো। এত সহজ ছিল উনার সঙ্গে কাজ করা’।

কিন্তু সেদিন কবরী আপা তাঁর জুটি রাজ্জাক সম্পর্কে খুব একটা উচ্ছ্বাস বা আগ্রহ দেখাননি। তবে শ্রদ্ধা-সন্মান দেখিয়েছেন যথেষ্ট।
অনেক অপ্রকাশিত কথা বলতেন আড্ডায়। তাঁর জীবন ছিলো বর্ণিল এবং একই সাথে বেদনায় জড়ানো। একবার একটি স্মরণীয় ঘটনা প্রসঙ্গে বলেন, তিনি প্রধানমন্ত্রীর সফর সঙ্গী হয়ে অস্ট্রেলিয়ায় গেছেন। হোটেলের লবির এক দিকে নেতা-কর্মীরা প্রধানমন্ত্রীর সাথে কথা বলছেন। অন্য দিকে ভীষণ ভিড়। প্রবাসী বাঙালিরা এসেছে কবরীর সাথে দেখা করতে, ছবি তুলতে, অটোগ্রাফ নিতে! সেদিন তিনি খুব বিব্রত এবং লজ্জিত হয়েছেন।
ইমিগ্রেশন না নিয়েই ২০০৭ সালেই দেশে ফিরে গেলেন। ২০০৮ সালে বইমেলায় গিয়ে যোগাযোগ করলাম। নিজ হাতে রান্না করে বনানীর লেকের পাড়ে ফ্ল্যাটে নিমন্ত্রণ করলেন। সেদিনও আবার সেই কানাডার দিনগুলোর স্মৃতিচারণ করতে করতে বললেনঃ ‘দুলাল, শোনেন। আমি কানাডার পি আর কার্ড সারেন্ডার করে দিচ্ছি। আমি ইলেকশন করবো। নারায়ণগঞ্জ-৪ থেকে। যদিও রাজনীতি অনেক টাফ এন্ড রাফ’!

এবার বুঝলাম, তিনি কেন কানাডার ইমিগ্রেশন ছেড়ে দেন। 

প্রথমতঃ সাংসদ-মন্ত্রীদের দ্বৈত নাগরিক বিধি সম্মত নয়। তাই তিনি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। 
দ্বিতীয়তঃ বাংলাদেশ, দেশের মানুষ, শিল্প-সংস্কৃতির সাথে এতো নিবিড় ভাবে জড়িয়ে ছিলেন যে, সেই বন্ধন থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করা তাঁর পক্ষে কঠিন ছিলো। 
তৃতীয়তঃ বিবাহ বিচ্ছেদ, সংসারে ভাঙ্গন বিষয়টি তাঁকে অনেক কিছু থেকেই অনাগ্রহ করে তুলেছিলো।
যাই হোক। আরেক বার গুলশানে কানাডাস্থ দুতাবাসে বউ-বাচ্চাদের ভিসা আনতে গেলাম কোনো এক সকালে। হাতে ঘণ্টা খানেক সময়। কল দিলাম কবরী আপাকে। তিনি বললেন, 'এতো কাছে! বাহ, চলে আসুন- এক সাথে নাস্তা করবো'। অপিকে নিয়ে গেলাম গুলশানের বাসায়। আবারো যথারীতি সেই আপ্যায়ন।
 
২০১৭ সালে বের হলো কবরীর জীবনীগ্রন্থ- স্মৃতিটুকু থাক। ১৫৬ পৃষ্ঠার বইটির ভূমিকা লিখেছেন কবি নির্মলেন্দু গুণ। প্রকাশ করছে বিপিএল প্রকাশনী।
তিনি জড়িয়ে গেলেন রাজনীতিতে। নির্বাচিত সাংসদ হলেন। ছেড়ে দিলেন কানাডার অভিবসানের স্বপ্ন। ফলে আর আমার সেই অনুলিখিন লেখা হলো না!
২০২০ সালে বইমেলায় গিয়ে যোগাযোগ করি। কথা প্রসঙ্গে বলেন, ইত্তেফাকে পাঠানো ববিতাকে নিয়ে আপনার নিউজ দেখি। ইমিগ্রেশনটা সারেন্ডার না করলে আমার ছেলেও আজ কানাডিয়ান হতো!

তারপর তিনি জানতে চান আমেরিকায় শাবানার কথা, কানাডায় ববিতার কথা, চম্পার কথা, আরিফুল হকের কথা। ববিতার ছেলে অনিক পাড়াশোনা শেষ করে এখন কানাডার নাগরিক।
আমার খোঁজ-খবর নিতে গিয়ে জানলেন আমি ‘বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ১০০ কবির ১০০ কবিতা’ সম্পাদনা করছি। তিনি বললেন, আমার একটি কবিতা আছে। নেবেন না?

আমি প্রথমে গ্রন্থিত করতে চাইনি। কিন্তু তিনি বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, আমি বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি করি। আমাকে বাদ দিবেন কেন?
পরে সিদ্ধান্তে নতুন ভাবনা যুক্ত করি যে, যাঁরা কবি না হয়েও বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধায়-ভালোবাসায় কবিতা লিখেছেন; তাঁদের কবিতা নির্বাচিত করি। তাদের মধ্যে ‘অকবি’, গদ্যলেখক কবীর চৌধুরী, ইসমাইল মোহাম্মদ, গাজীউল হক, মাহমুদুল হক, রাহাত খান, হায়াৎ মামুদ, সন্তোষ গুপ্ত এঁদের যুক্ত করি এবং কবরীকেও। কারণ, এটা ঐতিহাসিক ব্যাপার। পরে কবরীর ‘জাতির জনক’ কবিতাটি সংকলনভূক্ত করি। কিন্তু তাঁকে সৌজন্য কপিটা আর দেয়া হয়নি। আর কোন দিন তাঁর লেখক কপি দেয়া হবে না!

লেখক: সাংবাদিক।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা