শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৮, রবিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

কবরী কেন কানাডার নাগরিকত্ব নেননি!

সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল
অনলাইন ভার্সন
কবরী কেন কানাডার নাগরিকত্ব নেননি!

২০০৭’এ কবরী ইমিগ্রেশন নিয়ে কানাডায় এসেছিলেন। তখন থাকতেন টরন্টোস্থ থ্রি ম্যাসীতে। তাঁর অফুরন্ত অবসরে প্রায় বিকেলেই আড্ডা দিতে চলে আসতেন ড্যানফোর্থের সাপ্তাহিক বাংলা রিপোর্টারের কার্যালয়ে। সেটা ছিল আমার বাসা-কাম-অফিস। আমি তখন পত্রিকাটি সম্পাদনার দায়িত্বে ছিলাম। এখানে আড্ডা দিয়ে এসেছিলেন- জিয়া হায়দার, হায়াৎ মামুদ, ফজলুল আলম এবং আরো অনেকেই।

সেই সময় বৃষ্টির দিনে আমার অফিসে ইলিশ-খিচুরি, বেগুণ ভাজি-আলুভর্তা চলতো। ইকবাল হাসানের বাসায় পানাহারের আসর, কবরীর বাসায় ডিনার এভাবে বেশ কিছু দিন সুন্দর সময় কেটেছে আমাদের। যদিও তখন সারোয়ার ভাইয়ের সাথে সম্পর্কটা দিন দিন ক্রমশই অবনতির দিকে যাচ্ছিলো! আমার জন্য সময়গুলো মধুর হলেও তাঁর জন্য ছিলো তিক্তকর। দাম্পত্য জীবনের অবসানের সূত্রপাত ঢাকা থেকে ঘটলেও অসুস্থ ছোট ছেলের সুস্থ জীবনের কথা ভেবে কবরী এবং সারোয়ার এসেছিলেন কানাডায়।

প্রথমে কবি ইকবালের বাসায় কিছুদিন থাকার পর তাঁরা আলাদা বাসা নেন। সম্পর্ক অবনতি ঘটানোর পেছনে কলকাঠি নাড়ানোর নাটের গুরু ছিলো কবি ইকবাল হাসান। তিনি তার স্বভাব মোতাবেক দুই নৌকায় পা দিয়ে, দু’দিকেই তাল দিতেন এবং দু’জনের কান ভারী করতেন। বিষয়টি বুঝতে পেরে কবরী আপা খুব ক্ষেপে যান।

একদিন কবরী পরিচালিত ‘আয়না’ ছবিটি আমরা বাংলা রিপোর্টারে দেখি। কবরী ছবি দেখতে দেখতে বললেন, নিজের লেখা বইয়ের পাঠক হওয়া আর নিজের পরিচালিত ছবি দেখা একই রকম।

পরে সেই আয়না নিয়ে একটা আলোচনা কবরী আপার প্রতিক্রিয়াসহ বাংলা রিপোর্টারে ছাপা হয়। তার কাউন্টার দেয়ার জন্য ইকবাল হাসান মুক্তিযোদ্ধা সফিউদ্দীন সারোয়ারের একটি সাক্ষাৎকার এনে ছাপার জন্য আমাকে অনুরোধ করেন। তা বাংলা রিপোর্টারে ছাপা হয়। কিন্তু এটা যে একটা ‘প্যাচ’ তা টের পাইনি। আর সেই সাক্ষাৎকারটি ছাপার জন্যই কবরী আপার বাসায় পার্টি দিয়েছেন সারোয়ার সাহেব এবং ইকবাল হাসান। বাজার, রান্নাবান্না হচ্ছে। কিন্তু কবরী আপাকে ঠিক মতো জানানো হয়নি। তাই তিনি প্রচণ্ড অভিমান আর অপমানে আমার অফিসে হাজির। আমি কাজ করছি। তাঁর মন খারাপ। বিষণ্ণ হয়ে বসে আছেন। তিনি পেছনের বিশাল ছাদে বসে থাকলেন কিছুক্ষণ। আমি চা নিয়ে যোগ দিলাম।

তখন বললেন মনে জমে থাকা দুঃখের কথা। এক পর্যায়ে আফসোস করে বললেন, বোম্বের বিখ্যাত নায়িকা মিনা কুমারী আর বাংলা চলচিত্রের মিনা পাল অর্থাৎ দুই মিনার দুঃখ-বেদনা সমান্তরাল। মিনা কুমারী কবিতা লিখে নিজের যন্ত্রণার উপশম ঘটাতেন। আমি তো তা-ও পারিনা! আমাকে কি তার ‘চান্দ তানহা’ বা ‘মীনা কুমারী কি শায়েরি’ জুগাড় করে দিতে পারেন?
আমি বললাম, বাংলায় অনুবাদ হয়েছে কিনা জানি না। ওসব তো উর্দূতে।
-আমি উর্দূ জানি। উর্দু ভাষার ‘বাহানা’ ও সো’য়ে নদীয়া জাগে পানি’তে অভিনয় করেছি।
-হাহাহাহা।
-হাসলেন কেন?
-জানা আর পাঠ তো এক নয়। আপনি কি উর্দূ পড়তে পারেন।
-তা-ও তো কথা! আসলে তা মাথায় আসেনি। সাংবাদিকদের সাথে পারা মুশকিল।
 
এই সব আলাপচারিতার মধ্যে বাংলা চলচ্চিত্রের কিংবদন্তীতুল্য নায়িকা, রূপকথা রাজকুমারী কবরীকে সেদিন খুব নিঃসঙ্গ মনে হলো এবং ভেজা চোখে নিঃসঙ্গতা প্রকাশ করে বললেন, একজন ভালো স্বামী পেলাম না, ভালো বন্ধু পেলাম না, ভালো মানুষ পেলাম না!

আমি তাঁকে কি শান্তনা দেবো, বুঝতে পারছিলাম না। আমি বললাম, ইমিগ্রেশনের জন্য আপনাকে তো হাজার দিন কানাডায় অবস্থা করতেই হবে। এই ফাঁকে আপনার আত্মজীবনী বা স্মৃতিকথা শুরু করেন।

কবরী আপা রাজি হলেন। আমি স্মৃতিচারণের অনুলিখন লিখবো। সেই সূত্রে মিনা পাল থেকে কবরী হয়ে উঠা, সৈয়দ হকের দেয়া নাম- কবরী, কবরী থেকে সাহরা বেগম, ধর্মান্তরিত জীবন, প্রথম ছবি সুতরাং, নিজের পরিচালিত ছবি আয়না, মুক্তিযুদ্ধের সময় কলকাতার কথা, মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে দিল্লির ছবি ‘জয় বাংলা’ ছবি নির্মাণ, পরিচালকদের আচরণ, ঢাকার ছবিতে রাজ্জাকসহ অন্যান্য নায়কদের সাথে তিক্ত মধুর সম্পর্ক, শাবানা-ববিতার অজানা গল্প জেনেছি। ইকবাল হাসান চাকরি করতেন ইত্তেফাক গ্রুপের সিনে সাপ্তাহিক পূর্বাণীতে। তিনি হাসতে হাসতে মজা করে বলতেন, ইকবাল তখন আমাকে পছন্দ করতো না। সে ফুল নিয়ে ববিতার বাসায় যেতো।

উত্তম-সুচিত্রার মতোই রাজ্জাক-কবরীর জুটি ছিলো প্রবাদতুল্য। আজ সাংবাদিক শর্বাণী দত্ত’র লেখায় পেলামঃ ‘রাজ্জাকের সঙ্গে কেমিস্ট্রি আর প্রেমের গুজব নিয়ে প্রশ্ন করায় কিছুটা বিরক্তি ই দেখিয়েছিলেন। তারপর স্বভাবজাত ঠোঁটকাটা ভঙ্গিতে বললেন, ‘হ্যাঁ, একসঙ্গে অতগুলো প্রেমের ছবি করলে অটোমেটিক দু'জনের ভেতর একটা ভালো লাগার সম্পর্ক হয়ে যায়। আমাদেরও হয়েছিল। না হওয়ার কোনো কারণ ছিল না। উনি শট দেওয়ার আগেই আমি বুঝতাম উনার অভিব্যক্তি কি হবে, আমি শুধু improvise করে যেতাম। আমাদের অসংখ্য শট ছিল, যেগুলো একবারেই নেওয়া হয়ে যেতো। এত সহজ ছিল উনার সঙ্গে কাজ করা’।

কিন্তু সেদিন কবরী আপা তাঁর জুটি রাজ্জাক সম্পর্কে খুব একটা উচ্ছ্বাস বা আগ্রহ দেখাননি। তবে শ্রদ্ধা-সন্মান দেখিয়েছেন যথেষ্ট।
অনেক অপ্রকাশিত কথা বলতেন আড্ডায়। তাঁর জীবন ছিলো বর্ণিল এবং একই সাথে বেদনায় জড়ানো। একবার একটি স্মরণীয় ঘটনা প্রসঙ্গে বলেন, তিনি প্রধানমন্ত্রীর সফর সঙ্গী হয়ে অস্ট্রেলিয়ায় গেছেন। হোটেলের লবির এক দিকে নেতা-কর্মীরা প্রধানমন্ত্রীর সাথে কথা বলছেন। অন্য দিকে ভীষণ ভিড়। প্রবাসী বাঙালিরা এসেছে কবরীর সাথে দেখা করতে, ছবি তুলতে, অটোগ্রাফ নিতে! সেদিন তিনি খুব বিব্রত এবং লজ্জিত হয়েছেন।
ইমিগ্রেশন না নিয়েই ২০০৭ সালেই দেশে ফিরে গেলেন। ২০০৮ সালে বইমেলায় গিয়ে যোগাযোগ করলাম। নিজ হাতে রান্না করে বনানীর লেকের পাড়ে ফ্ল্যাটে নিমন্ত্রণ করলেন। সেদিনও আবার সেই কানাডার দিনগুলোর স্মৃতিচারণ করতে করতে বললেনঃ ‘দুলাল, শোনেন। আমি কানাডার পি আর কার্ড সারেন্ডার করে দিচ্ছি। আমি ইলেকশন করবো। নারায়ণগঞ্জ-৪ থেকে। যদিও রাজনীতি অনেক টাফ এন্ড রাফ’!

এবার বুঝলাম, তিনি কেন কানাডার ইমিগ্রেশন ছেড়ে দেন। 

প্রথমতঃ সাংসদ-মন্ত্রীদের দ্বৈত নাগরিক বিধি সম্মত নয়। তাই তিনি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল ছিলেন। 
দ্বিতীয়তঃ বাংলাদেশ, দেশের মানুষ, শিল্প-সংস্কৃতির সাথে এতো নিবিড় ভাবে জড়িয়ে ছিলেন যে, সেই বন্ধন থেকে নিজেকে বিচ্ছিন্ন করা তাঁর পক্ষে কঠিন ছিলো। 
তৃতীয়তঃ বিবাহ বিচ্ছেদ, সংসারে ভাঙ্গন বিষয়টি তাঁকে অনেক কিছু থেকেই অনাগ্রহ করে তুলেছিলো।
যাই হোক। আরেক বার গুলশানে কানাডাস্থ দুতাবাসে বউ-বাচ্চাদের ভিসা আনতে গেলাম কোনো এক সকালে। হাতে ঘণ্টা খানেক সময়। কল দিলাম কবরী আপাকে। তিনি বললেন, 'এতো কাছে! বাহ, চলে আসুন- এক সাথে নাস্তা করবো'। অপিকে নিয়ে গেলাম গুলশানের বাসায়। আবারো যথারীতি সেই আপ্যায়ন।
 
২০১৭ সালে বের হলো কবরীর জীবনীগ্রন্থ- স্মৃতিটুকু থাক। ১৫৬ পৃষ্ঠার বইটির ভূমিকা লিখেছেন কবি নির্মলেন্দু গুণ। প্রকাশ করছে বিপিএল প্রকাশনী।
তিনি জড়িয়ে গেলেন রাজনীতিতে। নির্বাচিত সাংসদ হলেন। ছেড়ে দিলেন কানাডার অভিবসানের স্বপ্ন। ফলে আর আমার সেই অনুলিখিন লেখা হলো না!
২০২০ সালে বইমেলায় গিয়ে যোগাযোগ করি। কথা প্রসঙ্গে বলেন, ইত্তেফাকে পাঠানো ববিতাকে নিয়ে আপনার নিউজ দেখি। ইমিগ্রেশনটা সারেন্ডার না করলে আমার ছেলেও আজ কানাডিয়ান হতো!

তারপর তিনি জানতে চান আমেরিকায় শাবানার কথা, কানাডায় ববিতার কথা, চম্পার কথা, আরিফুল হকের কথা। ববিতার ছেলে অনিক পাড়াশোনা শেষ করে এখন কানাডার নাগরিক।
আমার খোঁজ-খবর নিতে গিয়ে জানলেন আমি ‘বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে ১০০ কবির ১০০ কবিতা’ সম্পাদনা করছি। তিনি বললেন, আমার একটি কবিতা আছে। নেবেন না?

আমি প্রথমে গ্রন্থিত করতে চাইনি। কিন্তু তিনি বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক, আমি বঙ্গবন্ধুর রাজনীতি করি। আমাকে বাদ দিবেন কেন?
পরে সিদ্ধান্তে নতুন ভাবনা যুক্ত করি যে, যাঁরা কবি না হয়েও বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধায়-ভালোবাসায় কবিতা লিখেছেন; তাঁদের কবিতা নির্বাচিত করি। তাদের মধ্যে ‘অকবি’, গদ্যলেখক কবীর চৌধুরী, ইসমাইল মোহাম্মদ, গাজীউল হক, মাহমুদুল হক, রাহাত খান, হায়াৎ মামুদ, সন্তোষ গুপ্ত এঁদের যুক্ত করি এবং কবরীকেও। কারণ, এটা ঐতিহাসিক ব্যাপার। পরে কবরীর ‘জাতির জনক’ কবিতাটি সংকলনভূক্ত করি। কিন্তু তাঁকে সৌজন্য কপিটা আর দেয়া হয়নি। আর কোন দিন তাঁর লেখক কপি দেয়া হবে না!

লেখক: সাংবাদিক।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা