শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৮, শুক্রবার, ২১ মে, ২০২১

মানুষ মানুষের প্রিয়জন হোক, প্রয়োজন নয়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
মানুষ মানুষের প্রিয়জন হোক, প্রয়োজন নয়

একটা মর্ম স্পর্শী কথা পেলাম “কেউ ভুলে যায় না! প্রয়ােজন শেষ…... তাই আর যােগাযােগ রাখে না"। খুব ছোট একটা লেখা অথচ কেমন করে যেন শূন্য বুকটাতে আঘাত করে যায়। ভিতরের আজন্ম লালিত নির্বোধ কষ্টটা কেমন করে যেন মোচড় দিয়ে উঠে। হয়তো এটাই জীবনবোধের বোঝা টানা উপকথার কাহিনী। রূপকথার গল্পের সাথে জীবনবোধের ঠান্ডা লড়াই।

এই জীবনবোধের গভীরতা থেকে এপিজে আব্দুল কালাম আজাদ তাই বলেছেন, "সম্পর্ক তৈরি করার আগে নিশ্চিত হন, আপনি তার প্রিয়জন, নাকি প্রয়োজন"। কিন্তু বাস্তবের মানুষকে চেনাটা এতটা সহজ নয়। মানুষ খুব সন্তর্পনে মানুষের ভিতরে ঢুকে পড়ে, একটা মায়াবী চশমা চোখে লাগিয়ে ধীরে ধীরে  মানুষের বিশ্বাস অর্জন করে। তারপর একদিন মানুষের বুক থেকে কলজেটা বের করে নিয়ে বিশ্বাসকে হত্যা করে। স্বার্থপর পৃথিবীর মানুষরা এমনই হয়। সব সময় সামনের দিকটা দেখে, পিছনের দিকটা দেখে না। যেমন স্বার্থপর মানুষ দীপ্যমান সূর্যের সামনের দিকটা দেখে। রাতের আঁধারে চাঁদের মায়াবী রূপকে দেখে। অথচ এদের পিছনের অদেখা পৃথিবীটা দেখে না। 

যে মানুষটা একদিন পৃথিবীকে আলোকিত করেছিল, যেদিন তার প্রয়োজন ফুরিয়ে যায় সেদিন মানুষ সেই মূল্যহীন হয়ে পড়া মানুষটার আর খোঁজ নেয় না। অকৃতজ্ঞ মানুষ বিবেকহীন আনন্দের শূন্যতায় ঝুলে থাকে, সেটাকে মানুষ জীবনের কোলাহল ভাবে। বাণিজ্যিক পৃথিবীতে তার স্বার্থের জয় ভাবে। অথচ এই আত্মমগ্নতা মানুষের ভিতরের মনুষ্যত্বকে ক্রমাগতভাবে নিঃশেষ করে দেয়। সেখানে আর মানুষ থাকে না, সেখানে মানুষের পরিবর্তে জন্ম হয় অস্থিমজ্জাহীন কংকালদের। আমি আবেগতাড়িত হয়ে কথাগুলো বলছি না। বরং জীবনের অচলায়তন ভেঙে মানুষের ভিতরের মানুষের অনেক গভীরে থাকা একবিন্দু পাপের অনুতাপ থেকে উত্তাপ ছড়ানো অদেখা বাস্তবতা থেকে বলছি। মানুষ সব দেখতে পায় না। যে মানুষটা অন্যের কাছে অপ্রয়োজনীয় হয়ে পড়ে তার একটা একাকিত্বের পৃথিবী তৈরী হয়। সে পৃথিবীর রাজা হয় মানুষটা। তার কোনো রাজা থাকে না। যারা তাকে ত্যাগ করে চলে যায় তারা তার প্রজা হয়ে যায়। এই দর্শনতত্বটা খুব অদ্ভুত। যা মনস্তত্বের জটিলতাকেও হার মানায়।

যে বাবা-মা তিলে তিলে সন্তানদের বড় করে, সেই সন্তানরা উন্নত জীবনের মোহ নিয়ে বিদেশে পাড়ি জমায়। বাবা-মা অযত্নে-অবহেলায় পড়ে থাকে দেশের মাটিতে। বয়সের ভারে নুয়ে পড়া  মানুষদের সে সময় সন্তানদের হাত ধরে উঠে দাঁড়াবার খুব প্রয়োজন হয়। সেটা আর কপালে জুটে না। সন্তান যত বড় হয় বাবা-মায়ের সাথে বন্ধনটাও তত দুর্বল হয়। তখন আবেগ প্রযুক্তির বেগের কাছে হার মানে।  কি আপন, কি পর। সবাই যে খুব স্বার্থপর হয়। কিসের ভালোবাসার বন্ধন, কিসের নাড়ির টান। হয়তো সেগুলো বইয়ের পাতায় লেখা কতগুলো নির্বাক শব্দ, অর্থহীন মহান বাণী। আধুনিক প্রযুক্তির একটা মোবাইল ফোনে বিদেশে থাকা সন্তানরা বাবা-মায়ের মৃত্যুর সংবাদ শুনে। কি আর এমন ঘটে, কিছু না। আর আট-দশটা মৃত্যুর মতো বাবা-মায়ের না ফেরার দেশে চলে যাওয়াটা একটা খবর হয়। তারপর একদিন সময়ের গর্ভে চাপা পড়ে যায় সম্পর্কের অদৃশ্য সুতোর টানগুলো। যারা দেশে থাকে সে সন্তানরা নিজেদের সংসার গড়ে। সে রঙিন সংসারে সাদাকালো যুগের বাবা-মায়েরা কেমন যেন ব্যাক ডেটেড হয়ে যায়। বাবা-মা এক একটা বোঝা হয়ে দাঁড়ায়।  দামি দামি ফার্নিচার, শোপিচ, গাড়ি, বাড়ি, মোবাইল সবকিছুর সাথে বাবা-মা কেমন যেন বেমানান হয়ে পড়ে। কারণ মানুষের কাছে বস্তুবাদী, ভোগবাদী চিন্তাটা এখন যতটা বড়, মানবতাবাদী চিন্তাটা ততটাই ছোট। যান্ত্রিক মানুষ বাবা-মায়ের তথাকথিত সুখের চিন্তা করে বাবা-মাকে বৃদ্বাশ্রমে রেখে আসে অথচ  সে সুখের অসুখে সে আক্রান্ত হয়। তারপর যার যার তার তার মতো জীবন। এরপর  আর কোনোদিন সন্তানদের মুখ দেখেনা বাবা-মা। 

শিক্ষা নাকি মানুষকে মহত করে, উদার করে, অনেক বড় করে। কিসের কি? যে যত শিক্ষিত হয় সে তত সম্পর্কগুলোকে পদদলিত করে। একটা গরিব অশিক্ষিত মানুষ তার বাবা-মাকে যতটা আগলে রাখে, একটা শিক্ষিত সাহেব গোছের মানুষ ততটাই তার বাবা-মায়ের অবহেলা করে। এই দলছুট সমীকরণটা মেলানো খুব কঠিন। বাবা-মা যখন সন্তানের প্রয়োজন ছিল, তখন হয়তো তারা প্রিয়জন ছিল। প্রয়োজন যদি প্রিয়জন বানায় তবে প্রিয়জনের আমরা যে নাটক সাজিয়েছি সে নাটকের যবনিকাপাত ঘটানো দরকার। কারণ শেষ থেকেই আবার উপলব্ধির যাত্রা শুরু হয়। একতরফা সন্তাদের দোষ দেওয়াটা যৌক্তিক হবে না।আধুনিক পৃথিবীর বাবা-মা এখন নিজেদের স্বার্থের কারণে সন্তানদের অবহেলা করছে। ইট পাথরের প্রাচীরে প্রতিদিন একটার পর একটা সংসারে বাবা-মায়ের সম্পর্কের  ফাটল ধরছে। ছোট ছোট সন্তানরা বাবা-মায়ের এই বিচ্ছেদে একা হয়ে পড়ছে। একটা মমতাহীন পৃথিবীতে সন্তানদের পুঞ্জিভূত ক্ষোভ, অভিমান আর আবেগের যেন কোনো মূল্য নেই। ভোগবাদী পৃথিবী বাবা-মাকেও কেমন যেন উন্মাদ করে দিচ্ছে। ছোট ছোট সন্তানদের চেয়ে তাদের নিজেদের স্বার্থ বড় হয়ে উঠছে। সব যেন উল্টে পাল্টে সভ্যতাকে পিছনে টেনে ধরছে। জানিনা আমার এমন চিন্তাকে কেউ প্রাচীন বলবে কিনা। কারণ আমরা যাকে প্রাচীন বলছি সেটাই আধুনিকতা আর যেটাকে আধুনিকতা বলছি সেটাই প্রাচীন। বাস্তবে মানুষ তার মনস্তত্ত্বে যে চিন্তার বীজ বুনছে সেখানে একটা অস্থিরতার বলয় তৈরী হয়েছে। সে বলয় যেটা মানুষকে ভাবা দরকার সেটা ভাবতে দিচ্ছেন বরং যেটা ভাবা উচিত নয় সেটাই ভাবাচ্ছে।      

একজন ছাত্রের একটা মূল্যবান কথা কেমন করে যেন মনকে নাড়া দিয়ে গেলো। সে লিখেছে, "উচ্চশিক্ষা অর্জন করতে এসে বুঝেছি শিক্ষার অবহেলা। আমাদের দেশের শিক্ষা দেওয়ার জন্য শিক্ষিত করা হয় না। একটা ডিগ্রী দেবার জন্যই শিক্ষা দেওয়া হয়"। তাহলে আমাদের শিক্ষায় গলদ আছে। যেখানে মুখস্ত বিদ্যায় মানুষকে পারদর্শী করা হলেও তার নতুন চিন্তার স্বকীয়তাকে প্রাধান্য দেওয়া হয় না। প্রকৃত শিক্ষা অন্ধকারে অবহেলায় পড়ে থাকছে আর যে শিক্ষা মানুষকে মানুষ বানাতে পারছেনা সে শিক্ষার সাথে আমাদের সম্পর্ক তৈরী হয়েছে। একই ভাবে শিক্ষার মতো জীবনের জন্য যে অপরিহার্য  উপাদানগুলো রয়েছে সেগুলোর ঠিক যেভাবে মানুষের সাথে সম্পর্কিত হবার কথা ছিল তা হচ্ছে না। সততা, সহমর্মিতা ও উদারতার সাথে মানুষ সম্পর্ক গড়ছেনা বরং অসততা, অসহিষ্ণুতা, কুপমুন্ডকতার সাথে মানুষের সম্পর্ক গড়ে উঠছে। সমাজের ভালো ও সৃজনশীল মানুষটি মানুষের দ্বারা উপেক্ষিত হচ্ছে। ক্ষমতা, অর্থ আর পেশিশক্তির প্রতি মানুষ আকৃষ্ট হয়ে নেতিবাচক শক্তির সাথে সম্পর্ক গড়ছে। মানুষ মানুষের উদারতাকে দুর্বলতা ভাবছে আর অবৈধতাকে শক্তির উৎস ভাবছে। ধীরে ধীরে  বিনয়, কৃতজ্ঞতাবোধ, আনুগত্য, সদাচারণ নির্বাসিত হচ্ছে। সত্যরা ক্রমশ কোনঠাসা হচ্ছে, মিথ্যারা ক্রমাগত ফণা তুলে উঠছে। গুণীদের সমাজে যত কদর কমছে, নির্বোধ গলাবাজদের তত কদর বাড়ছে। সংখ্যাধিক্যের জোরে যুক্তি, বিজ্ঞান ও পান্ডিত্যের পরাজয় ঘটানো হচ্ছে।

এতো সব অন্ধকার, পশ্চাদ্গামিতা, চিন্তার সংকীর্ণতা মানুষকে আস্টেপিস্টে জড়িয়ে ধরেছে। তারপরও নিঃসঙ্গ আলো অন্ধকারের ছোট ছোট ছিদ্র দিয়ে আলোর যে তারাবাতি জ্বালাতে চায় তাকে রুখবে এমন শুভবোধের শক্তি আর কার আছে। একটুকরো সোনা আগেও যেমন মূল্যবান থাকে তেমনি সব সময় মূল্যবান থাকে। যে মানুষটা মানুষের প্রয়োজন হয়ে প্রিয়জন হয়ে উঠে সে মানুষটা জানে মানুষ তাকে প্রয়োজন মনে করে, প্রিয়জন নয়। সে মনে মনে হাসে, নীরবে কাঁদে। তারপরও সবাই একে একে তাকে ফেলে গেলেও তার পৃথিবীতে সবাই প্রিয়জন হয়েই থাকে। কারণ সে তখন তার পৃথিবীর রাজা হয়ে উঠে। আর সে রাজার কাছে সব প্রজারা সব সময় মূল্যবান বলে বিবেচিত হয়। তারপরও কথা থাকে......তবে সে কথার কোনো উত্তর থাকে না। মানুষের মানুষকে দেখার চোখ একরকম হয়না, সত্যকে দেখার চোখ একরকম  হয়না, সম্পর্ককে দেখার চোখ একরকম হয় না। এটার একটাই কারণ হতে পারে তা হলো একজন মানুষের মন থেকে আরেকজন মানুষের মন সম্পূর্ণ ভিন্ন। সবকিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করে একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায় হয়তো বা কিন্তু মানুষকে নিয়ে কখনো কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায় না। রাজনীতিতে যেমন শেষ কথা বলে কিছু  নেই, মানুষকে নিয়েও শেষ কথা বলে কিছু নেই। তবে মানুষ রাজনীতির মতো হোক এমনটা আমরা চাই না, মানুষ মানুষের মতন হোক এমনটাই আমরা চাই।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা