শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৮, শুক্রবার, ২১ মে, ২০২১

মানুষ মানুষের প্রিয়জন হোক, প্রয়োজন নয়

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
মানুষ মানুষের প্রিয়জন হোক, প্রয়োজন নয়

একটা মর্ম স্পর্শী কথা পেলাম “কেউ ভুলে যায় না! প্রয়ােজন শেষ…... তাই আর যােগাযােগ রাখে না"। খুব ছোট একটা লেখা অথচ কেমন করে যেন শূন্য বুকটাতে আঘাত করে যায়। ভিতরের আজন্ম লালিত নির্বোধ কষ্টটা কেমন করে যেন মোচড় দিয়ে উঠে। হয়তো এটাই জীবনবোধের বোঝা টানা উপকথার কাহিনী। রূপকথার গল্পের সাথে জীবনবোধের ঠান্ডা লড়াই।

এই জীবনবোধের গভীরতা থেকে এপিজে আব্দুল কালাম আজাদ তাই বলেছেন, "সম্পর্ক তৈরি করার আগে নিশ্চিত হন, আপনি তার প্রিয়জন, নাকি প্রয়োজন"। কিন্তু বাস্তবের মানুষকে চেনাটা এতটা সহজ নয়। মানুষ খুব সন্তর্পনে মানুষের ভিতরে ঢুকে পড়ে, একটা মায়াবী চশমা চোখে লাগিয়ে ধীরে ধীরে  মানুষের বিশ্বাস অর্জন করে। তারপর একদিন মানুষের বুক থেকে কলজেটা বের করে নিয়ে বিশ্বাসকে হত্যা করে। স্বার্থপর পৃথিবীর মানুষরা এমনই হয়। সব সময় সামনের দিকটা দেখে, পিছনের দিকটা দেখে না। যেমন স্বার্থপর মানুষ দীপ্যমান সূর্যের সামনের দিকটা দেখে। রাতের আঁধারে চাঁদের মায়াবী রূপকে দেখে। অথচ এদের পিছনের অদেখা পৃথিবীটা দেখে না। 

যে মানুষটা একদিন পৃথিবীকে আলোকিত করেছিল, যেদিন তার প্রয়োজন ফুরিয়ে যায় সেদিন মানুষ সেই মূল্যহীন হয়ে পড়া মানুষটার আর খোঁজ নেয় না। অকৃতজ্ঞ মানুষ বিবেকহীন আনন্দের শূন্যতায় ঝুলে থাকে, সেটাকে মানুষ জীবনের কোলাহল ভাবে। বাণিজ্যিক পৃথিবীতে তার স্বার্থের জয় ভাবে। অথচ এই আত্মমগ্নতা মানুষের ভিতরের মনুষ্যত্বকে ক্রমাগতভাবে নিঃশেষ করে দেয়। সেখানে আর মানুষ থাকে না, সেখানে মানুষের পরিবর্তে জন্ম হয় অস্থিমজ্জাহীন কংকালদের। আমি আবেগতাড়িত হয়ে কথাগুলো বলছি না। বরং জীবনের অচলায়তন ভেঙে মানুষের ভিতরের মানুষের অনেক গভীরে থাকা একবিন্দু পাপের অনুতাপ থেকে উত্তাপ ছড়ানো অদেখা বাস্তবতা থেকে বলছি। মানুষ সব দেখতে পায় না। যে মানুষটা অন্যের কাছে অপ্রয়োজনীয় হয়ে পড়ে তার একটা একাকিত্বের পৃথিবী তৈরী হয়। সে পৃথিবীর রাজা হয় মানুষটা। তার কোনো রাজা থাকে না। যারা তাকে ত্যাগ করে চলে যায় তারা তার প্রজা হয়ে যায়। এই দর্শনতত্বটা খুব অদ্ভুত। যা মনস্তত্বের জটিলতাকেও হার মানায়।

যে বাবা-মা তিলে তিলে সন্তানদের বড় করে, সেই সন্তানরা উন্নত জীবনের মোহ নিয়ে বিদেশে পাড়ি জমায়। বাবা-মা অযত্নে-অবহেলায় পড়ে থাকে দেশের মাটিতে। বয়সের ভারে নুয়ে পড়া  মানুষদের সে সময় সন্তানদের হাত ধরে উঠে দাঁড়াবার খুব প্রয়োজন হয়। সেটা আর কপালে জুটে না। সন্তান যত বড় হয় বাবা-মায়ের সাথে বন্ধনটাও তত দুর্বল হয়। তখন আবেগ প্রযুক্তির বেগের কাছে হার মানে।  কি আপন, কি পর। সবাই যে খুব স্বার্থপর হয়। কিসের ভালোবাসার বন্ধন, কিসের নাড়ির টান। হয়তো সেগুলো বইয়ের পাতায় লেখা কতগুলো নির্বাক শব্দ, অর্থহীন মহান বাণী। আধুনিক প্রযুক্তির একটা মোবাইল ফোনে বিদেশে থাকা সন্তানরা বাবা-মায়ের মৃত্যুর সংবাদ শুনে। কি আর এমন ঘটে, কিছু না। আর আট-দশটা মৃত্যুর মতো বাবা-মায়ের না ফেরার দেশে চলে যাওয়াটা একটা খবর হয়। তারপর একদিন সময়ের গর্ভে চাপা পড়ে যায় সম্পর্কের অদৃশ্য সুতোর টানগুলো। যারা দেশে থাকে সে সন্তানরা নিজেদের সংসার গড়ে। সে রঙিন সংসারে সাদাকালো যুগের বাবা-মায়েরা কেমন যেন ব্যাক ডেটেড হয়ে যায়। বাবা-মা এক একটা বোঝা হয়ে দাঁড়ায়।  দামি দামি ফার্নিচার, শোপিচ, গাড়ি, বাড়ি, মোবাইল সবকিছুর সাথে বাবা-মা কেমন যেন বেমানান হয়ে পড়ে। কারণ মানুষের কাছে বস্তুবাদী, ভোগবাদী চিন্তাটা এখন যতটা বড়, মানবতাবাদী চিন্তাটা ততটাই ছোট। যান্ত্রিক মানুষ বাবা-মায়ের তথাকথিত সুখের চিন্তা করে বাবা-মাকে বৃদ্বাশ্রমে রেখে আসে অথচ  সে সুখের অসুখে সে আক্রান্ত হয়। তারপর যার যার তার তার মতো জীবন। এরপর  আর কোনোদিন সন্তানদের মুখ দেখেনা বাবা-মা। 

শিক্ষা নাকি মানুষকে মহত করে, উদার করে, অনেক বড় করে। কিসের কি? যে যত শিক্ষিত হয় সে তত সম্পর্কগুলোকে পদদলিত করে। একটা গরিব অশিক্ষিত মানুষ তার বাবা-মাকে যতটা আগলে রাখে, একটা শিক্ষিত সাহেব গোছের মানুষ ততটাই তার বাবা-মায়ের অবহেলা করে। এই দলছুট সমীকরণটা মেলানো খুব কঠিন। বাবা-মা যখন সন্তানের প্রয়োজন ছিল, তখন হয়তো তারা প্রিয়জন ছিল। প্রয়োজন যদি প্রিয়জন বানায় তবে প্রিয়জনের আমরা যে নাটক সাজিয়েছি সে নাটকের যবনিকাপাত ঘটানো দরকার। কারণ শেষ থেকেই আবার উপলব্ধির যাত্রা শুরু হয়। একতরফা সন্তাদের দোষ দেওয়াটা যৌক্তিক হবে না।আধুনিক পৃথিবীর বাবা-মা এখন নিজেদের স্বার্থের কারণে সন্তানদের অবহেলা করছে। ইট পাথরের প্রাচীরে প্রতিদিন একটার পর একটা সংসারে বাবা-মায়ের সম্পর্কের  ফাটল ধরছে। ছোট ছোট সন্তানরা বাবা-মায়ের এই বিচ্ছেদে একা হয়ে পড়ছে। একটা মমতাহীন পৃথিবীতে সন্তানদের পুঞ্জিভূত ক্ষোভ, অভিমান আর আবেগের যেন কোনো মূল্য নেই। ভোগবাদী পৃথিবী বাবা-মাকেও কেমন যেন উন্মাদ করে দিচ্ছে। ছোট ছোট সন্তানদের চেয়ে তাদের নিজেদের স্বার্থ বড় হয়ে উঠছে। সব যেন উল্টে পাল্টে সভ্যতাকে পিছনে টেনে ধরছে। জানিনা আমার এমন চিন্তাকে কেউ প্রাচীন বলবে কিনা। কারণ আমরা যাকে প্রাচীন বলছি সেটাই আধুনিকতা আর যেটাকে আধুনিকতা বলছি সেটাই প্রাচীন। বাস্তবে মানুষ তার মনস্তত্ত্বে যে চিন্তার বীজ বুনছে সেখানে একটা অস্থিরতার বলয় তৈরী হয়েছে। সে বলয় যেটা মানুষকে ভাবা দরকার সেটা ভাবতে দিচ্ছেন বরং যেটা ভাবা উচিত নয় সেটাই ভাবাচ্ছে।      

একজন ছাত্রের একটা মূল্যবান কথা কেমন করে যেন মনকে নাড়া দিয়ে গেলো। সে লিখেছে, "উচ্চশিক্ষা অর্জন করতে এসে বুঝেছি শিক্ষার অবহেলা। আমাদের দেশের শিক্ষা দেওয়ার জন্য শিক্ষিত করা হয় না। একটা ডিগ্রী দেবার জন্যই শিক্ষা দেওয়া হয়"। তাহলে আমাদের শিক্ষায় গলদ আছে। যেখানে মুখস্ত বিদ্যায় মানুষকে পারদর্শী করা হলেও তার নতুন চিন্তার স্বকীয়তাকে প্রাধান্য দেওয়া হয় না। প্রকৃত শিক্ষা অন্ধকারে অবহেলায় পড়ে থাকছে আর যে শিক্ষা মানুষকে মানুষ বানাতে পারছেনা সে শিক্ষার সাথে আমাদের সম্পর্ক তৈরী হয়েছে। একই ভাবে শিক্ষার মতো জীবনের জন্য যে অপরিহার্য  উপাদানগুলো রয়েছে সেগুলোর ঠিক যেভাবে মানুষের সাথে সম্পর্কিত হবার কথা ছিল তা হচ্ছে না। সততা, সহমর্মিতা ও উদারতার সাথে মানুষ সম্পর্ক গড়ছেনা বরং অসততা, অসহিষ্ণুতা, কুপমুন্ডকতার সাথে মানুষের সম্পর্ক গড়ে উঠছে। সমাজের ভালো ও সৃজনশীল মানুষটি মানুষের দ্বারা উপেক্ষিত হচ্ছে। ক্ষমতা, অর্থ আর পেশিশক্তির প্রতি মানুষ আকৃষ্ট হয়ে নেতিবাচক শক্তির সাথে সম্পর্ক গড়ছে। মানুষ মানুষের উদারতাকে দুর্বলতা ভাবছে আর অবৈধতাকে শক্তির উৎস ভাবছে। ধীরে ধীরে  বিনয়, কৃতজ্ঞতাবোধ, আনুগত্য, সদাচারণ নির্বাসিত হচ্ছে। সত্যরা ক্রমশ কোনঠাসা হচ্ছে, মিথ্যারা ক্রমাগত ফণা তুলে উঠছে। গুণীদের সমাজে যত কদর কমছে, নির্বোধ গলাবাজদের তত কদর বাড়ছে। সংখ্যাধিক্যের জোরে যুক্তি, বিজ্ঞান ও পান্ডিত্যের পরাজয় ঘটানো হচ্ছে।

এতো সব অন্ধকার, পশ্চাদ্গামিতা, চিন্তার সংকীর্ণতা মানুষকে আস্টেপিস্টে জড়িয়ে ধরেছে। তারপরও নিঃসঙ্গ আলো অন্ধকারের ছোট ছোট ছিদ্র দিয়ে আলোর যে তারাবাতি জ্বালাতে চায় তাকে রুখবে এমন শুভবোধের শক্তি আর কার আছে। একটুকরো সোনা আগেও যেমন মূল্যবান থাকে তেমনি সব সময় মূল্যবান থাকে। যে মানুষটা মানুষের প্রয়োজন হয়ে প্রিয়জন হয়ে উঠে সে মানুষটা জানে মানুষ তাকে প্রয়োজন মনে করে, প্রিয়জন নয়। সে মনে মনে হাসে, নীরবে কাঁদে। তারপরও সবাই একে একে তাকে ফেলে গেলেও তার পৃথিবীতে সবাই প্রিয়জন হয়েই থাকে। কারণ সে তখন তার পৃথিবীর রাজা হয়ে উঠে। আর সে রাজার কাছে সব প্রজারা সব সময় মূল্যবান বলে বিবেচিত হয়। তারপরও কথা থাকে......তবে সে কথার কোনো উত্তর থাকে না। মানুষের মানুষকে দেখার চোখ একরকম হয়না, সত্যকে দেখার চোখ একরকম  হয়না, সম্পর্ককে দেখার চোখ একরকম হয় না। এটার একটাই কারণ হতে পারে তা হলো একজন মানুষের মন থেকে আরেকজন মানুষের মন সম্পূর্ণ ভিন্ন। সবকিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করে একটা সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায় হয়তো বা কিন্তু মানুষকে নিয়ে কখনো কোনো সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায় না। রাজনীতিতে যেমন শেষ কথা বলে কিছু  নেই, মানুষকে নিয়েও শেষ কথা বলে কিছু নেই। তবে মানুষ রাজনীতির মতো হোক এমনটা আমরা চাই না, মানুষ মানুষের মতন হোক এমনটাই আমরা চাই।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা