শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫৯, মঙ্গলবার, ০১ জুন, ২০২১ আপডেট:

আজ গোটা দেশটাই যেন আওয়ামী লীগ আর আওয়ামী লীগ!

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
আজ গোটা দেশটাই যেন আওয়ামী লীগ আর আওয়ামী লীগ!

কয়েকদিন আগে গিয়েছিলাম বড় ভাইয়ের অফিসে। সেখানে আরও কিছু প্রিয় মানুষের সঙ্গে দেখা হলো। লম্বা আড্ডা চললো। ঘুরেফিরে দেশ, রাজনীতি, করোনা, আমলাতন্ত্র নিয়ে অনেক কথা হলো। বড় বড় অট্টালিকা, ফ্লাইওভার, ব্রিজ নির্মাণ হচ্ছে কিন্তু মানুষের মন থেকে শান্তি আর স্বস্তি চলে গেছে। সব জায়গায় কেমন যেন একটা মন খারাপ করা পরিবেশ। একটা গুমোট ভাব।

‘৭৫ এর পর বা ২০০১ এর নির্বাচনের পর এমন লাখে লাখে ঝাকে ঝাকে আওয়ামী লীগ কিন্তু ছিল না। আজ গোটা দেশটাই যেন আওয়ামী লীগ আর আওয়ামী লীগ। বিএনপি জামায়াত শাসনামলে এই সুযোগসন্ধানীরা তাদের ছাতার তলে ভিড় করেছিলো। আর আওয়ামী লীগের অনুভূতিপ্রবণ নেতা কর্মীরা শেখ হাসিনাসহ গ্রেনেড হামলার শিকার হয়েছিলেন। জেল-জুলুম নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন। মিথ্যা মামলা ও পুলিশি নির্যাতন ভোগ করে ঘরবাড়ি ছাড়া হয়েছিলেন। দলের সেই দুঃসময়ে আজকের এই মতলববাজদের কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি। আবার যদি কোন সংকট আসে, এরা হাওয়ায় মিলিয়ে যাবে।

একটা দীর্ঘ লড়াই সংগ্রাম ত্যাগ আর রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ টানা ১২ বছর ক্ষমতায়। দীর্ঘ লড়াইয়ের সময়টা কতজনের মাসের পর মাস ঘরে ফেরা হয়নি। বাবার সাথে ঈদের নামাজটা পর্যন্ত পড়া হয়নি। জীবিত মায়ের মুখটা দেখা হয়নি। জেলের অন্ধকারে কেটে গেছে বছর মাস। পঙ্গুত্ব বরণ করতে হয়েছে হাজার হাজার নেতাকর্মীকে।

দীর্ঘদিন ধরে খুব সূক্ষভাবে শেখ হাসিনার পাশ থেকে পরীক্ষিতদের সরিয়ে দেওয়া হয়েছে এবং সেখানে জায়গা করে নিয়েছে বেঈমান লোভী আর সুবিধাবাদী কিছু মানুষ। এতবড় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সেখানে কয়টা সাবেক ছাত্রলীগ আছে? বড় বড় চেয়ারগুলো যারা দখল করে বসে আছে দল এবং দলীয় প্রধানের জন্য তাদের কনট্রিবিউশন কি?

বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর অনেকের ধারণা ছিল আওয়ামী লীগ আর রাজনীতিতে ফিরে আসতে পারবে না। কিন্তু শেখ হাসিনা সেই অসাধ্য সাধন করেছেন। ফিনিক্স পাখির মতন আওয়ামী লীগকে আবার নতুন করে জাগিয়ে তুলেছেন। নিয়ে গেছেন অন্য উচ্চতায়। সেই রাজনীতি গত ১২ বছরে উইপোকা নীরবে খেয়ে ফেলছে।

অতিলোভীরা সর্বনাশ করে ছাড়ছে। আওয়ামী লীগের ভিতরে ঢুকে গেছে, জামায়াত, ফ্রীডম পার্টি, বিএনপি। তারা আওয়ামী লীগের সুবিধাবাদীদের সাথে মিলে ভাগবাটোয়ারা করছে। তারা সবাই মিলেমিশে ভালো আছে। কিন্তু ক্ষতি হচ্ছে দেশ ও আওয়ামী লীগের।

কাক কাকের মাংস না খেলেও এক আওয়ামী কর্মী আরেক আওয়ামী কর্মীর ক্ষতি করতে এক সেকেন্ডও ভাবে না। নিজেদের অনৈক্যের সুযোগ নেয় তৃতীয়পক্ষ। আর কিছু মানুষ মতের মিল না হলেই অন্যকে জামাত-শিবির ট্যাগ লাগিয়ে দেয়। কেউ কেউ তো প্লেন ভাড়া করে হলেও অন্যের বদনাম করে আসে। আমরা চিরকালই পরশ্রীকাতর। শরীর খারাপের কারণে নয় বরং অন্যের সুখ দেখলেই বেশি অসুস্থ হয় একশ্রেণির মানুষ। বড় বড় স্থাপনার ভিড়ে মানবিক বোধগুলো হারিয়ে যাচ্ছে। কেমন যেন একটা মেকি সমাজে বাস করছি আমরা। সেখানে কোনও মায়া নেই, প্রাণ নেই, কমিটমেন্ট নেই, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ নেই। আছে শুধু অসুস্থ প্রতিযোগিতা!

আঠারো কোটি মানুষের দেশে এখন ঊনিশ কোটি আওয়ামী লীগ। সর্বত্রই পরীক্ষিত ত্যাগী এবং যোগ্যদের অবমূল্যায়ন। তার চেয়েও বড় আক্ষেপের ব্যাপার হলো অযোগ্য এবং সুবিধাবাদীদের লাগামহীন দৌরাত্ম্য। এতে করে ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। একদিকে আপনি যোগ্যদের তাদের প্রাপ্য সম্মান দিচ্ছেন না অপরদিকে অযোগ্যদের মাথায় তুলে নাচছেন। একটা ফাঁপা অন্ত:সারশূণ্য কাঠামোর উপর দাঁড়িয়ে আছি আমরা। বড্ড ভয় হয়; সব তাসের ঘরের মতন উড়ে না যায়!

রাজনীতির নামে এই যে দুর্বৃত্তায়ন; এটা কি একদিনে ঘটেছে? এখন যারা গেলো গেলো করে রব তুলছেন, এতদিন কোথায় ছিলেন আপনারা? সবার চোখের সামনেই এই বিষবৃক্ষটা রোপিত হয়েছে। আস্তে আস্তে শিকড় গজিয়েছে, ডালপালা ছড়িয়েছে। একটা মানুষও টু শব্দটা করেন নি!

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গণমানুষের দল। এদেশের মাটি আর মানুষের প্রতিটা অর্জনের সাথে মিশে আছে এই সংগঠনটি। দল হিসেবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সম্ভবত সবচেয়ে কঠিন সময় পার করছে। ত্যাগী এবং পরীক্ষিত কর্মীদের সাথে দূরত্ব বাড়ছে দলের। এটা মোটেও শুভ লক্ষণ নয়। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কোন লিমিটেড কোম্পানি বা সোশ্যাল ক্লাব নয়। লাখো কর্মীর আবেগ আর রক্তের অপর নাম বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।  

ডিজিটাল ব্যানার পোস্টার, তারা ঝলমলে নিয়ন বাতি কিন্তু বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে প্রতিনিধিত্ব করে না। লাখো কর্মীর রক্ত আর ঘাম শ্রম মিশে আছে এই দলটাতে। বছরের পর পর পালিয়ে বেড়ানো, রাতে বাড়িতে না ঘুমাতে পারা, মাসের পর মাস সন্তানের মুখ দেখতে না পারা। অসুস্থ বাবা মায়ের শয্যাপাশে থাকতে না পারা - এসবই একজন আওয়ামী লীগ কর্মীর এক যুগ আগের রুটিন। 

চেয়ারে বসে সবদিকে একই সাথে নজর রাখা যায় না। কিছু বিশ্বস্ত এবং পরীক্ষিত মানুষ ‘তৃতীয় নয়ন’ হিসেবে কাজ করে। শেখ হাসিনার দুর্ভাগ্য উনার অধিকাংশ ‘তৃতীয় নয়ন’ এর চোখ লোভে ঢাকা। তবে আশার কথা হচ্ছে অবশেষে বঙ্গবন্ধুকন্যা উনার নিজের মানুষদের চিনতে এবং মূল্যায়ন করতে শুরু করেছেন।

আমি খুউব আশাবাদী মানুষ। একটা নতুন ভোরের স্বপ্ন দেখি। বিশ্বাস করি সেই ভোরটা শেখ হাসিনার হাত ধরেই আসবে। অনেক ভাঙন, ক্ষরণ আর যন্ত্রণার পরই হয়তো দেখা মিলবে সেই কাঙ্ক্ষিত সূর্যের। দেরী হোক; যায়নি সময়। এই দেশ আর দেশের মানুষকে নিয়ে সবচেয়ে বড় স্বপ্নবাজের নাম ‘শেখ হাসিনা’। বঙ্গবন্ধু’র চোখ দিয়েই শেখ হাসিনা দেশটাকে দেখেন। বুকের গভীরে দেশের মাটি আর মানুষের জন্য গভীর মমতা ধারণ করেন।

বঙ্গবন্ধুকন্যার প্রতি আমার অগাধ ভরসা। উনাকে খুব বেশিদিন ভুল বুঝিয়ে রাখা যাবে না। দেশের মানুষ আর দলের নেতাকর্মীকে উনি তো বঙ্গবন্ধুর চোখ দিয়েই দেখেন। এত মমতা যার বুকে; দলের দুর্দিনের কর্মীদের হৃদয়ের রক্তক্ষরণ নিশ্চয় তাকেও রক্তাক্ত করবে? বিরোধীদল এবং এক এগারোর কর্মীরা কেউ ভালো নেই। হাইব্রিড আর অনুপ্রবেশকারীদের কনুইয়ের ধাক্কায় তারা দিন দিন তাদের প্রিয় আপার কাছ থেকে দূরে চলে যাচ্ছে। 

আবার যদি কোনও সংকট আসে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে কঠিন মূল্য দিতে হবে। দলের পরীক্ষিত কর্মীর চোখের জল আর দীর্ঘশ্বাসের মূল্য কড়া দামে মেটাতে হবে। সব শেষ হয়ে যাওয়ার আগেই খুঁজে বের করা দরকার সেইসব বেঈমানদেরকে যারা কর্মীবান্ধব শেখ হাসিনাকে দিন দিন একা করে দিচ্ছে! মিছিলের সব কর্মী নেতা হতে পারে না, কখনো বা আবার নূন্যতম স্বীকৃতিটুকুও মেলে না। চোখের জলে সংগঠন থেকে বহুদূরে চলে গেছে এমন কর্মীর সংখ্য লক্ষ হাজার।

যেকোন নির্বাচন সামনে এলেই শুনি মাঠপর্যায়ের জরিপ, এজেন্সির রিপোর্ট এসব দেখে দলীয় মনোনয়ন দেওয়া হয়। ক্লিন ইমেজ, দলের প্রতি কমিটমেন্ট এবং জনপ্রিয়তায় যে এগিয়ে থাকে মনোনয়ন তার ভাগ্যেই জোটে; এমনটাই প্রচার করা হয়। কিন্তু বাস্তবতা কিন্তু ভিন্ন কথা বলে। সর্বশেষ শূণ্য আসনগুলোর উপনির্বাচনের কথা ধরা যাক। অনেক আসনেই মৃত সাংসদের ঘর গেরস্থালী করা স্ত্রীকে মনোনয়ন দেওয়া হচ্ছে। যেখানে দলের দীর্ঘদিনের ত্যাগী এবং পরীক্ষিত একাধিক নেতা রয়েছেন। আবার অনেক সময় রাজপথের সাহসী যোদ্ধাকে সব যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ‘নারী’ হওয়ায় বাদ দেওয়া হচ্ছে। মিছিলের সামনে, পুলিশের লাঠির আগায় যখন এই নারীকর্মীদের এগিয়ে দেওয়া হয় তখন কিন্তু একবারও মনে করা হয় না এরা নাজুক। স্বামী মরে যাওয়ার পর কোটায় স্ত্রীর এমপি হওয়া কোনভাবেই নারীর ক্ষমতায়ন নয়। বরং মাঠের নারীকর্মীদের মূল্যায়নই হতে পারে নারীর ক্ষমতায়নের একটা জোরালো পদক্ষেপ। ঢাকা ১৮ এর উপনির্বাচনে আমরা দেখেছি মাঠের কর্মী, পরীক্ষিত নাজমা আক্তারের অবমূল্যায়ন। আসছে ঢাকা -১৪ এর উপনির্বাচনে ৬০ এর অধিক প্রার্থীর মধ্যে মাঠ থেকে উঠে আসা একজনই নারী প্রার্থী সাবিনা আক্তার তুহিন। তার মূল্যায়নের অপেক্ষায় আসি। ঢাকার ২০ টি আসনের মধ্যে একটাও নারী এমপি নেই। অথচ ‌মোট ভোটারের অর্ধেকেরও বেশি নারী। এমন তো নয় যে যোগ্য নারী ক্যান্ডিনেট নেই। কয়েকটা শোভাবর্ধক চেয়ার অলংকৃত করা নারী জাগরণ নয়। নারী প্রধানমন্ত্রী, নারী স্পিকার, নারী বিরোধীদলীয় নেতার দেশে সরাসরি নির্বাচিত নারী সাংসদের সংখ্যা খুবই হতাশাজনক। সেক্ষেত্রে যেখানে যত যোগ্য নারী আছেন; তাদের সবার মূল্যায়নের জোর দাবি জানাচ্ছি।

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা