শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৪, বুধবার, ০২ জুন, ২০২১ আপডেট:

মানুষ নিজের চোখের আলোর শক্তিতে মানুষ হয়ে উঠুক

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
মানুষ নিজের চোখের আলোর শক্তিতে মানুষ হয়ে উঠুক

কতটা বড় মানুষ। যতটা মানুষ ভাবে ততটা না। মানুষ যখন বিশাল আকাশের দিকে তাকায়, তখন মানুষ কতটা ছোট তা সে বুঝতে পারে। মানুষ যখন মহাসমুদ্রের সামনে এসে দাঁড়ায়, তখন উত্তাল নীল ঢেউ মানুষের কানে কানে যেন বলে যায় ‘যতটা বড় তুমি তোমাকে ভাবছো তুমি ততটাই ছোট।’ 

সমগ্র পৃথিবীর সাথে মানুষের তুলনা কখনো কি করা যায়? যায় না। প্রচণ্ড ঘূর্ণাবর্তের আঘাতের চেয়ে মানুষের প্রতিঘাত কখনো কি বড় হয়ে উঠতে পারে? হয়তোবা পারে, পারে না। সময়ের চেয়ে মানুষ কখনো বড় হয় না। তারপরও শক্তি দিয়ে মানুষ সময়কে কেনার বৃথা চেষ্টা করে। ঠকে যায়, ধস নামে। মাটিতে গড়াগড়ি খায়। কেউ মানুক আর না মানুক, বড়র থেকে বড়, তার থেকে বড় থাকে। এ যেন অসীম ধারণার যুক্তিতে বুলেটবিদ্ধ কবির কবিতার মতো। যে কবি প্রতিনিয়ত বড় থেকে বড় স্বপ্নের সাথে লড়ে যায়। থমকে দাঁড়ায়। নত হয়, ক্ষয়ে ক্ষয়ে রিক্ত হয়, আবার নিজেকে ভাঙতে ভাঙতে একসময় বিস্মিত চোখে কিংবদন্তি মহানায়কের মতো উঠে দাঁড়ায়। মানুষ নিজেকে যত ছোট ভাববে, ততই মানুষ বড় হয়ে উঠবে। এটাই প্রকৃতির নিয়ম। এটাই গতানুগতিক ধারা। ঝাপসা চোখে আলোকিত চিঠির শব্দের মায়াবী জাদু।

একটা মানুষ কতটা শক্তশালী, কতটা বড়। যে মানুষ জানে না তার মৃত্যু কখন হবে। কখন দেহটা মাটিতে মিশে হারিয়ে যাবে। সব কিছু অনিশ্চিত। গন্তব্যহীন। যেখানে সুর নেই, তাল নেই, আছে অচেনাকে চেনার মতো করে নিজেকে চেনার নিস্তব্ধতার গান। মানুষ যখন মানুষ হয়ে উঠবে, ছোট করে নিজেকে আবিষ্কার করবে তখন সব বড়র বড়রা মানুষের কাছে ছোট হয়ে ধরা দিবে। অহংকার নয়, হিংসা নয়, বড়ত্ব নয়, প্রতিহিংসা নয়, বিশুদ্ধ ও উদার মনের বড়ত্বে মানুষ বড় হয়ে উঠুক। ত্যাগের মন্ত্রে উজ্জীবিত হয়ে মানুষ বড় হয়ে উঠুক। দুঃখকে জয় করে মানুষ বড় হয়ে উঠুক। চিন্তার শক্তিতে মানুষ বড়র থেকে আরো বড় হয়ে উঠুক। মানুষ ‘মানুষ’ হয়ে উঠুক। কুপির নিভু নিভু আলোর সাথে আলিঙ্গন করে মানুষ নিজেকে নিজের মতো করে চিনুক। তবেই না আমরা মানুষ। ছোট কিংবা বড়।

কেউ কেউ ভবিষ্যতকে দেখতে পায়। এটা মানুষের কপালের ঠিক নিচে থাকা দৃশ্যমান চোখের দেখা নয়। বরং মানুষের অদৃশ্য চোখের দেখা। অনেক সময় আমরা তৃতীয় নয়নের কথা বলে থাকি। হয়তো সেটাই এটা। এটা কোনো রূপকথা না, উপকথা না, হাইপোথিসিস না। এটা বাস্তবতা না, কল্পনাও না। এটা এমন এক শক্তি যা মানুষের ভিতরকে বাহিরে এনে অদেখাকে দেখার জীবনবোধ তৈরী করে। পৃথিবীতে অনেক মানুষ। অনেক বৈচিত্র্য। তবে অন্যকে বোঝার মতো শক্তি সবার থাকে না। কারো কারো থাকে। এই যে প্রকৃতি, সেটিকে দেখার মতো কজনইবা মানুষ আছে। হয়তো কেউ কেউ আছে। একটা কথা এখন বেশ প্রচলিত হয়েছে। কথাটা এমন সবাই মানুষ না, কেউ কেউ মানুষ। 

আজকের এই সময়ে কথাটা ফেলে দেবার মতো নয়। আমরা যে দুটো চোখ দিয়ে দেখি তা কি আমাদের মধ্যে দেখার গভীরতা তৈরী করতে পারে। কতটা পারে, কতটা পারে না, তা অনেকটাই আপেক্ষিক। বরং যে চোখ দিয়ে মানুষ দেখার অহংকার করে, সে চোখ হয়তো অন্ধ। মানুষ হয়তো ভেবে নিয়েছে চোখ তাকে দেখায়। কিংবা ঘটনাটা একদম উল্টো। হয়তো চোখ মানুষকে দেখে। যা বোঝার ক্ষমতা মানুষ রাখেনা। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ তার জীবনবোধের অভিজ্ঞতা থেকে বলেন, চোখ কতটুকুই দেখে কান কতটুকুই শোনো স্পর্শ কতটুকুই বোধ করে। কিন্তু মন এই আপন ক্ষুদ্রতাকে কেবলই ছড়িয়ে যাচ্ছে। 

রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ একটু ভিন্নভাবে বলেন চোখ কেড়েছে চোখ উড়িয়ে দিলাম ঝরা পাতার শোক। যাই হোক এই কথাগুলো দর্শনশাস্ত্র ও মনস্তত্ব মিলিয়ে দেখবে। সেই বিচারে কোনো একটা অর্থবোধক ফলাফল হয়তো থাকতেও পারে, আবার নাও পারে। কারণ মানুষ যা চিন্তা করে তা আবার অন্য চিন্তা দ্বারা পরিবর্তিত হয়। এই পরিবর্তনের প্রক্রিয়াটা অব্যাহত থাকবে যতদিন পৃথিবীর অস্তিত্ব থাকবে। মানুষ ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন দেখে। এই দেখাটা কখনো মানুষ মনে রাখতে পারে, কখনো পারে না। 

মানুষ যখন স্বপ্ন দেখে তখন মানুষ ঘুমিয়ে থাকে। মানুষের প্রচলিত চোখ দুটো বন্ধ থাকে। তারপরও মানুষ স্বপ্ন দেখে। তার মানে স্বপ্ন দেখাটা চোখের উপর নির্ভরশীল নয়। এ পি জে আবদুল কালাম আজাদ জীবনবোধের গবেষণা থেকে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে, স্বপ্ন সেটা নয় যা তুমি ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে দেখো, স্বপ্ন হলো সেটাই যা তোমাকে ঘুমোতে দেয় না। যে স্বপ্নগুলো তৃতীয় চোখটা দিয়ে মানুষ দেখে, সেটা মানুষকে স্বপ্নের লক্ষ্য অর্জনে এগিয়ে নেয়। এটা এমন এক চোখ যা মানুষের ভিতরে আত্মবিশ্বাস তৈরি করে। তাহলে এটা কি চিন্তার চোখ? সেটা হবার সম্ভাবনা হয়তো একটু বেশি। কারণ চিন্তা থেকেই মানুষের কল্পনাশক্তি জাগ্রত হয়। কিন্তু তারপরও তৃতীয় নয়ন আর চিন্তার মধ্যে একটা মৌলিক পার্থক্য হয়তো আছে। যেটা বুঝতে হলে নিজেকে চিন্তাশক্তির বাইরের কোনো এক পৃথিবীতে নিয়ে যেতে হয়। এটা সবাই পারেনা, কেউ কেউ পারে। 

বিখ্যাত কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ বলেছেন, মেয়েদের তৃতীয় নয়ন থাকে। এই নয়নে সে প্রেমে পড়া বিষয়টি চট করে বুঝে ফেলে। পুরুষের খারাপ দৃষ্টিও বুঝে। মুরুব্বি কোন মানুষ মা-মা বলে পিঠে হাত বুলাচ্ছে-সেই স্পর্শ থেকেও সে বুঝে ফেলে মা ডাকের অংশে ভেজাল কতটুকু আছে।

কথাটা খুব অর্থপূর্ণ। অনেকে মন্দ কাজ করে ভাবে সে ছাড়া বোধ হয় বিষয়টা কেউ জানে না। বুঝে না। বোঝারও চেষ্টা করে না। এটা তার অতি আত্মবিশ্বাস। যেটা ইতিবাচক নয়, নেতিবাচক। আসলে মন্দ লোকের তৃতীয় চোখ থাকে না। একটা অসার মাথা থাকে। সাইকোপ্যাথির মতো মানসিক রোগ থাকে। অগভীর আবেগ, কম ভয়, উদাসীন সহানুভূতি, ঠাণ্ডা মাথায় অন্যায় করা, নিজ দোষ শিকার না করা, অহংকার করা, মানুষকে মিথ্যা কথা দিয়ে প্রভাবিত করা, দায়িত্বজ্ঞানহীনতা, পরিকল্পনা করে অন্যায় কাজ করা, সুযোগ খোঁজা, মানুষের ক্ষতি করে অনুতপ্ত না হওয়া, মানুষের কষ্ট দেখে উপহাস করা এবং অসামাজিক আচরণ যেমন খারাপ চরিত্রের দিকে ধাবিত হওয়া, স্বার্থপূরণের জন্য নিজের চরিত্র নষ্ট করা, পরের সাফল্যের বা শ্রমের উপর নিজ জীবনধারা বিন্যাস করা এবং ঠাণ্ডা মস্তিষ্কে অপরাধিত্ব বজায় রাখা-সবগুলো নেতিবাচকতা যার মধ্যে থাকে সেই তো সাইকোপ্যাথ। 

আমাদের চারপাশে এমন অনেক মানুষ আছে। যাদের হয়তো আমরা চিনি, মুখের মুখোশটা ভদ্রতার খাতিরে টেনে বের করে আনিনা। তবে তৃতীয় নয়ন বলছে এসব অসুখে পড়া মানুষদের চিকিৎসা দরকার। কিন্তু সেটা করতেও যে সাইকোপ্যাথরা চায়না। কারণ এখন অনেক অনেক সুস্থ মানুষ অন্যায় করতে সাইকোপ্যাথ সাজে। সাজার ভান করে। তবে টেলিপ্যাথি তা ধরে ফেলে। যেখানে একজনের সুপ্ত চিন্তা আরেকজনের মস্তিষ্কে ধরা পড়বে। মস্তিষ্কের সঙ্গে মস্তিষ্কের এ যোগাযোগ টেলিপ্যাথি নামে পরিচিত।

যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির গবেষকেরা বলছেন, কারও মনের কথা পড়ার বিষয়টি বিজ্ঞানসম্মতভাবে সত্য হতে পারে। এমন এক পদ্ধতি তারা বের করেছেন যাতে দুই মস্তিষ্কের ভেতর চিন্তাভাবনা বিনিময় করা যাবে। এ পদ্ধতিকে বলা হচ্ছে ব্রেইন নেট। কেবল দুই মস্তিষ্কের চিন্তার বিনিময় নয়। পৃথিবীর প্রতিটি বিষয়কে আগে থেকে জানা ও বোঝা সেটাও টেলিপ্যাথির অংশ হতে পারে। এমন অনেক অমীমাংসিত রহস্য পৃথিবীতে টিকে আছে, হয়তো সেটা তৃতীয় নয়নেরই জাদুকরী শক্তি। সেটা যেন হয় মানবিক মূল্যবোধের অংশ। জীবন দিয়ে জীবনকে বোঝার মর্মকথা। সব আবর্জনা আস্তাকুড়ে পড়ে থাকুক, নতুন নতুন ইতিবাচক চেতনা হোক বিকশিত। প্রতিটি মানুষের তৃতীয় নয়ন জেগে উঠুক সূর্যের আলোর মতো। সে আলোর তীব্রতায় পুড়ে যাক অন্ধকার। দগ্ধ হোক পুরাতন ধ্যান ধারণা। মানুষ নিজের চোখের আলোর শক্তিতে মানুষ হয়ে উঠুক। তবেই না মানব জন্মের সার্থকতা।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা