শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৮, বুধবার, ০২ জুন, ২০২১ আপডেট:

রাজনীতিতে গুরুর দীক্ষায় শিষ্য এবং অতিভক্তির পরিণতি

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
রাজনীতিতে গুরুর দীক্ষায় শিষ্য এবং অতিভক্তির পরিণতি

রাজনীতিতে কর্মীর নেতা হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে গুরুদীক্ষা, গুরুভক্তি, গুরুপূজা, গুরুবন্দনা অর্থাৎ নেতাভক্তি চিরাচরিত একটা সংস্কৃতি। শিকড় থেকে শিখরে পৌঁছার একটা মহত্তম সিঁড়ি, যা সর্বযুগে, সবদেশে ছিল, আছে এবং থাকবে।

রাজনীতির মতবাদে গুরুজীর "দীক্ষাপাঠগ্রহণ" প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্যেই দেদীপ্যমান। শিষ্যত্ব কবুলে নেতার কেউ ডানহস্ত, কেউবা বামহস্ত। এমনকি কেউ চক্ষু-কর্ণ, কেউ বুক-পিঠ আবার কেউবা গুরুজীর 'মানসকন্যা', 'মানসপুত্র' সর্বোপরি গুরুজীর জান-প্রাণ আরও কত কি! 

গুরু মনে ঢুকতে হলে চাই অতিভক্তি। এটা কর্মীর উত্তম এক হাতিয়ার। এর  অপরিসীম মূল্য দেন রাজনীতিক নামের সমাজপতি রাজপতিরা। রাজনৈতিক গুরুরা অবচেতন মনে শিষ্যদের কাছ থেকে এ অন্ধভক্তিই আশা করেন। 'পা' না পেলে গুরুর 'পাদুকা' ছুঁয়ে ভক্তি প্রদর্শন করে শিষ্যরা। যোগ্য শিষ্যত্বেই গুরুর অস্তিত্ব। আদিযুগে শিষ্যদল ব্যবহার করেই  যুদ্ধবিগ্রহ সৃষ্টি করতো গুরুজীরা। এলাকার বিস্তার ঘটিয়ে রাজ্যপতি হয়ে ওঠেন গুরুজীরা। সনাতন যুগে শিষ্যত্বদানের জন্য গুরুরা কোমলমতি বা বিদ্যার্থী কিশোর-তরুণদেরই বেছে নেন। গুরুদের মধ্যে বিভক্তিও আছে। কেউ ধর্মকে হাতিয়ার হিসেবে কেউ বেছে নেন, আবার কেউবা ধর্মকেই অস্বীকার করেন। নবীদের যুগে বেধর্মীরা নিজেকেই 'প্রভু' বা আল্লাহ দাবি করেন। ফেরাউন, নমরুদদের মতো শাসকরা ধ্বংস হয়ে যায়। শাসক শাদ্দাদ তো বেহেশত বানিয়ে ফেলেছিল। যাতে প্রবেশ করতে গিয়ে নিজেই ধ্বংস হয়। 

এখনো সামাজিক জীব হিসেবে মানুষ সমাজপতির কল্যাণেই নিজের কল্যাণ খুঁজে। কমিউনিস্ট যুগে গুরুভক্তিতে চরম শপথে দীক্ষিত হতো শিষ্যরা। জীবনের সন্ধানে অন্য সবার মতো আমারও রাজধানীতে ছুটে আসা। এরশাদ জামানায় একদিন মন্ত্রীপাড়া বলে পরিচিত মিন্টো রোডে হাজির হলাম। ঘুরতে ঘুরতে ফুলার রোড, হেয়ার রোড হয়ে বেইলী রোডও দেখা হয়ে গেল। এলাকার অবস্থান থেকে মনে হতে পারে বৃটিশ শাসকের নামে অঙ্কিত রোডগুলোর পাশাপাশি অবস্থান দেখে মনে হলো উনারা চার সহোদর। ইতিহাসে মিন্টো ভারতবর্ষেরই শাসক ছিলেন। আর ফুলার, হেয়ার ও বেইলী ছিলেন পূর্ববঙ্গের মানে বর্তমান বাংলাদেশের শাসক লে. গভর্নর। ১৯০৫ সালের  বঙ্গভঙ্গে পশ্চিম বঙ্গকে পৃথক প্রদেশ করে 'পূর্ববঙ্গ ও আসাম' মিলে একটি প্রদেশ হলে এই লে. গভর্নর পদের জন্ম হয়। লর্ড কার্জন, লর্ড মিন্টো ও লর্ড হার্ডিঞ্জ ছিলেন ফুলার, হেয়ার ও বেইলীর প্রভুসম গুরু। অবশ্য বঙ্গভঙ্গ রদে গুরু-শিষ্য ছ'জনেরই বিদায় ঘটে। আন্দোলনের কাছে নতি স্বীকার করে। ভারত ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জের পরামর্শেই লে. গভর্নর বেইলী বঙ্গভঙ্গ রদ করে পূর্ববঙ্গ ও পশ্চিমবঙ্গকে একীভূত করতে প্রস্তাব পাঠান ব্রিটিশ কমন্স সভায়। ১৯১১ সালে ব্রিটিশ সম্রাট পঞ্চম জর্জ দিল্লির দরবার হলে বঙ্গভঙ্গ রদ করে বাংলা প্রেসিডেন্সিকে কেন্দ্রীয় শাসন পরিষদের অধীন করেন। সৃষ্টি হয় গভর্নর পদের। বাংলার প্রথম গভর্নর হিসেবে আসেন লর্ড কারমাইকেল। 

প্রসঙ্গত একটি ঘটনার উল্লেখ করছি। এই মরণঘাতী করোনাকালে আমি একটি রিকশায় করে মিন্টো রোডে এক প্রতিমন্ত্রীর বাস ভবনে ছুটছিলাম সিদ্ধেশ্বরীর গলি হয়ে। আচমকা পেছন থেকে একটা ধাক্কা। রাস্তায় চিত হয়ে পড়ে দেখি, রিকশাটাকে মেরে দিয়েছে একটি মার্সিডিস। সামনে সিদ্ধেশ্বরী কালি মন্দির। চোখে পড়লো বড় জটলা ও অসহনীয় শব্দ ধ্বনি। সড়ক পরিবহন মন্ত্রী বা পরিবেশ মন্ত্রী এমন পরিস্থিতির শিকার হলে শব্দ দূষণ কারে কয় টের পেতেন? যাহোক রিকশা বিদায় করে দিলাম। মন্দিরটির গায়ে সাঁটানো কিছু পোস্টার চোখ কেড়ে নিল। গুরুভক্তি মানে নেতার প্রতি কর্মীর ভক্তি কাকে বলে পোস্টারের বড় বড় হরফে লেখা বন্দনার বাণীগুলো চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল। এই যুগেও গুরুভক্তির দীক্ষা নিতে হয় শিষ্যদের। 

রাজা-বাদশা, সম্রাট-সম্রাজ্ঞী, সুলতান-যুবরাজ, পোপ-পতি-নৃপতি, নবাব-নায়েব, বড়লাট-ছোটলাট, ভাইসরয়, গভর্নর-জেনারেল এবং উজির-নাজিরদের আমলে যেমন গুরুভক্তি ছিল, তেমনি এখনকার যুগে নেতা-নেত্রী, প্রধানমন্ত্রী-মন্ত্রীর কাছে দীক্ষিত হতে হয় কর্মীদের। আগের পদপদবী প্রাচীনতার গর্তে ম্লান হয়েছে। পদবিধারীর আলংকারিক চাকচিক্কের পোশাক ও পরিচ্ছদীয় পরিবর্তন এনে সাধারণের কাতারে নিয়ে আসা হয়েছে। কিন্তু শাসকদের কাছে কর্মীদের দীক্ষা নেয়ার হকার্য প্রণালী এক এবং অভিন্ন রয়ে গেছে। প্রাচীন সংস্কৃতির আবহাওয়াকে বলবৎ রেখেই যে দীক্ষা। গণতন্ত্রের যুগেও গোপনীয় শপথ সংস্কৃতি চালু রয়েছে। অবশ্য নেতাও শাসকবনে যান ধর্মীয় গ্রন্থের ওপর হাত রেখে শপথবাক্য পাঠ করে। সেটা নিজেদের রচিত বিধি বিধানের আলোকে। কালি মন্দিরে সাঁটানো পোস্টারের প্রসঙ্গে না ফিরলে এটা তামাদি হয়ে যাবে। 

১৯০৫ সালের  বঙ্গভঙ্গকে কেন্দ্র করে বাংলায় সবচেয়েও সহিংস ঘটনার জন্ম দিয়েছিল দুটি সংগঠন। একটি  "যুগান্তর" অপরটি "অনুশীলন সমিতি"। দুটোই ছিলো সশস্ত্র সংগঠন। ব্রিটিশবিরোধী স্বদেশী আন্দোলনের বিরুদ্ধবাদীদেরকে মেরে ফেলার নীতিগ্রহণ করছিল হিন্দুত্ববাদী এ দুটি চরমপন্থী জঙ্গি সংগঠন। এবং বহু লোককে তারা কতল করেও ছিল। দেশ বিভাগ কালে হিন্দুত্ববাদী উগ্র সাম্প্রদায়িক দলগুলোর কারণেই "ডাইরেক্ট একশন ডে' কেন্দ্র করে ৫/৬ লাখ হিন্দু-মুসলমানের জীবন চলে যায়। বাংলা হয় দুটুকরো। ধর্মান্ধ শিবসেনা সংঘের নথুরাম গডসের হাতে প্রাণ চলে যায় ভারত পিতা মহাত্মা গান্ধীর। জামায়াত প্রতিষ্ঠাতা আবু আলা মওদুদীর "মওদুদীবাদ'-এর ভ্রান্ত দীক্ষায় পাকিস্তানে হাজার হাজার প্রাণ চলে যায়। আইয়ুব খানের দয়ায় মওদুদী ফাঁসি বাতিল হয়। একাত্তরে মওদুদীবাদীরা কি করেছে তা সবার জানা। কমিউনিস্টের মধ্যেও জঙ্গীদের তাণ্ডব ছিল। সর্বহারা শ্রেণি, মাওবাদী লেলিনবাদী বলে জাহির করে নিজেদের। বাংলাদেশে থানা ফাঁড়ি থেকে অস্ত্র লুটপাটের ঘটনা ছিল প্রতিদিনের ঘটনা। ভ্রান্তনীতিতে ডুবেছে তারা। শত শত প্রাণ চলে গেছে শিষ্যদের। এখন গুরুভক্তিতে ধর্মান্ধ কওমী মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরাই এগিয়ে। মৃত্যুকে জান্নাতলাভের উপায় মনে করে তারা। হেফাজত মানে প্লাটফর্ম। এতে জড়ো ধর্মান্ধ বহুজঙ্গি গোষ্ঠী। ফাঁসিতে ঝুললেও বাংলা ভাই, শায়খ আবদুর রহমানদের শিষ্যরাও হেফাজতে।

বাংলাদেশের গত দুই দশকের রাজনীতিতে বিরাট পরিবর্তন সূচিত হয়। বিশেষ করে ওয়ান ইলেভেনকে কেন্দ্র করে। "টু মাইনাস থিউরি" মানে শেখ হাসিনা ও বেগম খালেদা জিয়া মুক্ত রাজনীতির একটি ফর্মুলাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ ও বিএনপিতে নেতা বন্দনার চিত্রটি বদলে যায়। মঈনউদ্দীন-ফখরুদ্দিন ফর্মুলা ভেস্তে গেলে দুটি দলেই মেরুকরণ ঘটে। যেসব দ্বিতীয় ও তৃতীয় সারির নেতারা একসময় শিষ্যবনে যেতে আমির হোসেন আমু, আব্দুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ, আব্দুল জলিলদের পদধূলি নিতেন, সেই তারাও রাতারাতি ভোল পাল্টান। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে বোঝাতে সক্ষম হন যে ওই সব শীর্ষ নেতারাই আপনাকে বাদ দিয়ে ক্ষমতায় যেতে চেয়েছে। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসীন হবার পর মন্ত্রিসভায় ঠাঁই না পাওয়া এবং দলীয় কাউন্সিলে শীর্ষ নেতারা প্রেসিডিয়াম শুধু একেবারে ওয়ার্কিং কমিটি হতে বাদ পড়ায় উঠতি নেতারা নিজেদের স্বার্থে শীর্ষনেতাদের বাড়ি-ঘরে যাওয়া রীতিমতো বন্ধ করে দেন। শেখ হাসিনার অন্ধভক্ত রূপে প্রকাশ করেন নিজেদের। এতে ফলও আসে যারা সরকারের বা দলের পদপদবি পাবার স্বপ্নেও ছিলেন না, সেই তারা অনেকেই দলের শীর্ষ পদ অলংকৃত করেন। উপমন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রী হওয়ার চিন্তা করেননি সেই তারা মন্ত্রী হয়ে নিজেরাই আকাশ থেকে পড়েন। শীর্ষ নেতারা অনেকে পরপারে চলে গেছেন। যারা বেঁচে আছেন তাদের কাছেও শিষ্যদের গুরুভক্তি এখন পরিত্যক্ত অতীত। সবই 'নেত্রীকেন্দ্রীক'। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় না গেলে এমন চিত্র দেখা যেতো কিনা, সেটা গবেষণার বিষয়। ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপির নেতৃত্ব থেকে ছিটকে পড়েছেন বহু পরীক্ষিত নেতা। বিএনপির নেতৃত্ব দ্বৈতনীতিতে পরিচালিত-অর্থাৎ বেগম খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের (মা-পুত্রের) যৌথ নেতৃত্ব। 

অপরদিকে আওয়ামী লীগের শেখ হাসিনা নির্ভর এককেন্দ্রিক নেতৃত্ব। বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতা-ভাষণ এবং তার আত্মজীবনীতে প্রমাণ মিলে যে তিনি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীই ভাবশিষ্য ছিলেন। মহাত্মা মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী ছিলেন গোপালকৃষ্ণ গোখলের শিষ্য। আর পাকিস্তানের জনক মুহাম্মদ আলীর গুরু ছিলেন নওরোজী দাদাভাই। এদেশের অনেক বামপন্থী লেলিন, কাল মার্কস, মা-ও সেতুং-কে মনে মনে নিজেদের গুরু মনে করতেন। দেখা যায় নেতারা নেতৃত্বের পরিস্থিতিতে নানা পথ অবলম্বন করে থাকেন। এসব পথগুলো উদারপন্থা, মধ্যপন্থা ও কট্টরপন্থা বলে পরিচিত। 

১৮৮৫ সালে ভারতবর্ষে পূর্ণাঙ্গ রাজনৈতিক দল কংগ্রেস গঠনের পর থেকে এসব পন্থা বিভিন্ন রকম পরিণতি বয়ে এনেছে। কংগ্রেস ছেড়ে যেমন জিন্নাহর মতো অনেক মুসলিম লীগ করেন, ঠিক তেমনি মুসলিম লীগ ছেড়ে সোহরাওয়ার্দী, মওলানা ভাসানী, মুজিব আওয়ামী লীগ করেন।  

নেতৃত্বের একটি পথ হলো, সার্বভৌম কর্তৃত্ব করা। সার্বভৌম নেতা একাই সব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন এবং তা বাস্তবায়নের জন্য নিম্নস্থদের ওপর চাপিয়ে দেন। নিম্নস্থদের মতামত জানতে চান না। এ কারণে যে, নেতা অবচেতন মনে আশঙ্কা করেন, নিম্নস্থ ন্যায্য কথা বলছেন, যা নেতার পক্ষে মানা সম্মানহানিকর। নেতার একাধিপত্য বেশিদিন টিকে না। অল্প সময় দলের কর্মীরা কপট আনুগত্য দেখায়, কিন্তু অচিরেই দলে বিক্ষোভ দেখা দেয়। প্রতিভাবান কর্মীরা কর্মকাণ্ড থেকে নিজেদের গুটিয়ে নেয়। আর যারা লোভী তারা ষড়যন্ত্র শুরু করে দেয়। ফলে দলে কোন্দল ও দ্বন্দ্বের মুখে স্থবিরতা নেমে আসে। এতে করে সার্বভৌম নেতার কর্তৃত্বের অবসান ঘটে। যার ফল ভোগ করে কর্মীরা। 

নেতৃত্বের দ্বিতীয় প্রণালীটি হলো, হিমশীতল, যন্ত্রবৎ, নিয়মানুবর্তী কর্মীপন্থা। অথচ, হিমশীতল নিস্পৃহ পদ্ধতিতে কর্মনিপূণতা আনার চেষ্টা যথাযথপন্থা নয়। যে সব 'মেশিন' গুলো শাসক বা নেতার অধীনে কাজ করে তারা নিজেদের সম্পূর্ণ কর্মদক্ষতা প্রয়োগ করে না। এই পথ অবলম্বনকারীরা আক্ষরিক অর্থে পুস্তিকা আলোকে পথ চলেন। প্রতিটি প্রণালী সাধারণ বিষয়গুলোর জন্য পথনির্দেশ মাত্র-এটা তারা বুঝতে চান না। এই নেতারা সাধারণ মানুষকে যন্ত্র মনে করেন। আর মানুষ যে সব জিনিস ঘোর অপছন্দ করে তার মধ্যে একটা হলো যন্ত্রের মতো আচরণ পাওয়া। তৃতীয় পন্থা অবলম্বনকারীরা হলেন, 'মানবিক বোধসম্পন্ন নেতা'-যিনি শ্রেষ্ঠ নেতৃত্ব দিতে পারেন। নেতৃস্থানীয় বলতেই বোঝায় প্রচণ্ড ব্যস্ত নেতা। 

নেতৃস্থানীয়রা কর্মযুদ্ধের মাঝখানে দাঁড়ান। তবে নেতৃস্থানীয়রা কিন্তু বেশ খানিকটা সময় কাটান, যখন তাদের একমাত্র সঙ্গী হয় ভাবনা-চিন্তা। বিভিন্ন ধর্মের মহাপুরুষরা, প্রত্যেকেই বেশ খানিকটাসময় একাকী থাকতেন। এতে নেতার মধ্যেই উদারতার সৃষ্টি হয়, হয়ে ওঠেন মধ্যপন্থী। মহানবী মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম, যীশু, বুদ্ধ, কনফিউসিয়াস জীবনের ঘোরপ্যাঁচ থেকে দূরে একা নিজের সঙ্গে নিজে দীর্ঘ সময় অতিবাহিত করেন। তারা একাকীত্বে পেয়েছিলেন চিন্তার স্বাধীনতা, চিন্তার গভীরতা। ফ্রাঙ্কলিন রুজভেল্ট পোলিও আক্রান্ত হওয়ার পর সেরে ওঠার সময় যদি একা না থাকতেন তাহলে আদৌ নিজের অসাধারণ নেতৃত্বের ক্ষমতা বিকশিত করতে পারতেন কিনা সন্দেহ সে নিয়ে গবেষকদের প্রশ্ন আছে। হ্যারি ট্রুম্যান দীর্ঘসময় মিসোরিতে একাকী কাটিয়েছেন। এডলফ হিটলার বেশকিছু বছর জেলজীবন কাটিয়ে ছিলেন বলেই ক্ষমতার পাহাড় গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছিলেন। এই জেলে বসেই কুখ্যাত 'মাই ক্যাম্ফ' লেখার সুযোগ পান, যাতে বিশ্বজয়ের কূটকৌশলের উল্লেখ ছিল এবং জার্মানরা যার অন্ধভক্ত হয়ে উঠে ছিল। কিন্তু শেষে কট্টরপন্থাই তাকে ধ্বংস করে। 

কমিউনিজমের কূটনীতিতে সুদক্ষ লেলিন, স্ট্যালিন, মার্কস সবনেতাই জেলে বসে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নির্বিঘ্নে তৈরি করেন। মহাত্মা গান্ধী একাকীত্বের কারণেই  অহিংসবাদী চিন্তা-ভাবনা নিজেকে গড়ে তুলেন। নেলসন ম্যান্ডেলাও বিকশিত হন জেলবন্দী হয়ে। দীর্ঘ কারাজীবনে বঙ্গবন্ধুও বিকশিত হন। মানবিক পন্থা অনুসরণ করে সুদক্ষ হয়ে উঠেছিলেন। তার সুফলও উপভোগ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। তিনি নিজের অধীনস্থদের কাজে বেশি উৎসাহ দিয়েছিলেন। যে কারণে তার দৈহিক অনুপস্থিতিতেও মুক্তিযুদ্ধ করে বাংলাদেশকে স্বাধীন করতে সমর্থ হন সহচররা। 

সেদিক থেকে যেমনি 'নেতা-শিষ্য' সংস্কৃতি দলের বিকাশে অপরিহার্য। তেমনি নেতৃত্বের বিকল্পও রাজনৈতিক দলে অনস্বীকার্য। তবে অন্ধত্ব ভয়ঙ্কর।  

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২২ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অসহায় জনগণ কষ্টে আছে
অসহায় জনগণ কষ্টে আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা