শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০২, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

করোনাকে আট দিনের জন্য সংক্রমণে স্বাধীনতা

ডঃ মোঃ আওলাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
করোনাকে আট দিনের জন্য সংক্রমণে স্বাধীনতা

করোনার উচ্চ সংক্রমণ হার ও দৈনিক দুই শতাধিক মৃত্যুর মধ্যেই বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) থেকে করোনা সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত সকল বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে এবং ২৩ জুলাই ভোর ছয়টা থেকে পুনরায় কঠোর লকডাউনের ঘোষণা দিয়েছে। স্বাভাবিক করে দেওয়া হচ্ছে জনজীবন। 

এই প্রজ্ঞাপনকে দুষ্টু লোকেরা, 'করোনা`র সাথে সংক্রমণ বিরতি চুক্তি' বলে অভিহিত করছে। অর্থাৎ এই আটদিন মানুষ কোন বিধিনিষেধ এর আওতায় থাকবে না, করোনাও কোন সংক্রমণ করবে না। 

পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর এই সিদ্ধান্ত অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এটা মানছেন সরকারও। সরকার মনে করছে যদি মানুষ স্বাস্থ্যবিধি না মানে, যদি মাস্ক পরিধান না করে তাহলে পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়ে উঠতে পারে। 

বিষেশজ্ঞদের মতে, সবকিছু খুলে দেওয়ার ফলে করোনার উচ্চ সংক্রমণের মধ্যেই মানুষজন ঘর থেকে বের হবে, ঈদের কেনাকাটা করার জন্য শপিংমল, মার্কেট , কাঁচাবাজারে যাবে, কোরবানির পশু কেনার জন্য গরু হাটে যাবে, এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াত করবে ইত্যাদি নানা রকম প্রবণতা এবং মেলামেশাগুলো বাড়বে। 

এর ফলে বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণের যে সামাজিক সংক্রমণ তা বহুগুণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমনি পরিস্থিতিতে করোনা সংক্রমণ ঠেকানোর একটি জনপ্রিয় ও কার্যকর ব্যবস্থা হচ্ছে মাস্ক ব্যবহার। ভাইরাস সংক্রমণ রোধে একটি দারুণ প্রতীকী ছবি হচ্ছে মাস্ক বা মুখোশ পরা কোন মানুষের মুখচ্ছবি। তবে হাত থেকে মুখে সংক্রমণ ঠেকাতে এই মাস্ক ব্যবহার করে সুফল পাওয়ার নজির আছে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বিধিনিষেধ থাকুক বা না থাকুক, করোনায় স্বাস্থ্যবিধি মানার কোন বিকল্প নেই। করোনা সংক্রমণ রোধে সবচেয়ে বড় যে বিষয়টির উপর জোর দেওয়া হচ্ছে তা হলো- অবশ্যই যেন মানুষ মাস্ক পরিধান করে। অপর একজন বিশেষজ্ঞ বলেছেন যে, মাস্কই করোনার সংক্রমণ অর্ধেক কমাতে পারে। আর এজন্যই ঘর থেকে বের হতে মাস্ক পরিধান করার ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। 

সম্প্রতি খুলনা অঞ্চলের মানুষের মাঝে করোনা সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। খুলনা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আব্দুল আহাদ বলেছেন, গ্রামের মানুষজন মাস্ক পরে না, আবার স্বাস্থ্যবিধি মেনেও চলে না। যে কারণে অল্প সময়ের মধ্যে এই মানুষগুলো আক্রান্ত হয়ে গেছে`।

গত ৯ জুলাই (শুক্রবার) রাজধানীর একটি মসজিদে জুমার নামাজের খুতবার পূর্বে বয়ানের সময় খতিব সাহেব করোনা সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্যবিধির গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করছিলেন। মাস্কবিহীন মসজিদে প্রবেশ করা যাবে না। নাক-মুখ ঢেকে যথাযথভাবে মাস্ক ব্যবহার করে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। মসজিদে প্রবেশ ও বাহির হওয়ার সময় ভীড় এড়িয়ে চলতে হবে ইত্যাদি। 

কিন্তু কে শোনে কার কথা। মাস্কবিহীন প্রবেশকারী একজন মুসল্লীকে মাস্ক ব্যবহার করতে বলা হলে, তিনি তেড়ে উঠেন। মিম্বর থেকে খতিব সাহেব অনুরোধ করা সত্ত্বেও কতিপয় মুসল্লী যথাযথভাবে মাস্ক পরিধান করলেন না। 

গত ৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার) দুপুরে রাজধানীতে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি কর্তৃক দুস্থদের মাঝে খাবার ও নগদ অর্থ বিতরণ অনুষ্ঠানে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম মন্তব্য করেছেন- 'স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাস্ক না পরলে ফেরেশতারা এসে করোনা থেকে বাঁচাবে না।'

পবিত্র কোরআনের সূরা আনফাল এর ২৫ নং আয়াতে বর্নিত আছে, "তোমরা এমন ফেতনা-ফ্যাসাদ থেকে নিজেদের রক্ষা করো, যার অশুভ পরিনতি শুধু জালেমদের উপরই পড়বে না (তোমাদের উপরও পড়বে)। আল্লাহ শাস্তিদানেও কঠিন"। 

যেমন- বন্যায় মসজিদ ডুবে যায়, আগুনে ধর্ম গ্রন্থের পাতাও পুড়ে যায়, তদ্রুপ সুনামী, ভূমিকম্প, মহামারী ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগে নিরপরাধ মানুষও মারা যায়, ক্ষতিগ্রস্ত হয়। 
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন,"যদি তোমরা শোন যে কোন এলাকায় মহামারী চলছে তবে সেখানে প্রবেশ করবে না। তোমরা যেখানে আছো সেখানে মহামারী দেখা দেয় তাহলে সেখান থেকে বের হবে না" (সহীহ আল বুখারী, হাদিস নং ৫২২৮: মুসনাদে আহমদ, হাদিস নং ২১৮১১)। 

অর্থাৎ মহামারী কালে বিনা প্রয়োজনে সংক্রমিত এলাকায় যাওয়া বারণ, বাড়ির বাহিরে না যাওয়ার নির্দেশনা রয়েছে। অর্থ্যাৎ লকডাউনের মত বিধান রাখা হয়েছে।

উল্লিখিত বর্ননাসমূহে প্রতিয়মান হচ্ছে যে, চলমান মহামারীকালে করোনা সংক্রমণ রোধে আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শ রোধ ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার দায়বদ্ধতা রয়েছে। তাই ঘরের বাইরে যেতে যথাযথভাবে মাস্ক ব্যবহার করা খুবই জরুরি।

খুলনায় স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করা হয়নি বিধায় করোনা সংক্রমণ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। ঢাকা মহানগরে ট্রাফিকের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে বিধিনিষেধ না মানার প্রবনতা রয়েছে। আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে যথেষ্ট পরিশ্রম করছেন। কিন্তু রাস্তায় গণপরিবহন ছাড়া সকল প্রকার যানবাহন চলাচল ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। 

একদিকে মসজিদে খতিব সাহেব বয়ান করা সত্ত্বেও মাস্ক পরিধানে অনিহা, অন্যদিকে- উপায়ান্তর না দেখে পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা বলছেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাস্ক না পরলে ফেরেশতারা এসে করোনা থেকে বাঁচাবে না’। এগুলো আমাদের জন্য ভালো লক্ষণ নয়।

বঙ্গবন্ধুর অঙ্গুলি নির্দেশে বাঙালি জাতি অসহযোগ আন্দোলন ও স্বাধীনতাযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পরে ৩০ লক্ষ মানুষ শাহাদাতবরণ করেছিল। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন করে গণতন্ত্রের বিজয় এনেছিল। অথচ করোনা সংক্রমণ রোধে সরকারের ঘোষিত বিধিনিষেধ পালনে সেই বাঙালি জাতির অনিহা কেন? ।   

সরকারের ঘোষিত প্রজ্ঞাপনগুলির বিধিনিষেধের মধ্যে ছিল/রয়েছে অসামঞ্জস্যতা। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে চলমান বিধিনিষেধ এর আওতায় কাঁচাবাজার, খাবারের দোকান, ব্যাংক, কলকারখানা, সচিবালয়ে, অফিসপাড়াসহ সবই খোলা রয়েছে। 

কাঁচাবাজার খোলা রয়েছে, গনপরিবহন বন্ধ, নরসিংদীর একজন তরকারি চাষী দুই ঝুড়ি কাকরোল ঢাকার বাজারে বিক্রি করবে। আসবে কিভাবে? বগুড়ার কলা চাষী নিজ ক্ষেতে উৎপাদিত কলা নিয়ে বাজারে/ঢাকায় আসবে কিভাবে? বাধ্য হয়ে উৎপাদিত পণ্য কমমূল্যে বিক্রয় করবে। হয়তো উৎপাদন খরচই পাবে না। ব্যাংক, কলকারখানা, সচিবালয়ে, অফিসপাড়ার চাকুরীজীবী অফিসে যাবেন কিভাবে? গ্রাহক ব্যাংকে যাবে কিভাবে? যাদের নিজস্ব গাড়ি আছে তাদের কোন সমস্যা হবে না। বাকিরা? শতকরা কতভাগ লোকের নিজস্ব গাড়ি আছে?

কতভাগ লোক গণপরিবহনে অফিসে আসেন? বিষয়টি বিবেচনা করা জরুরি ছিল। গার্মেন্টস ও কলকারখানার শ্রমিকদের জন্য কোন পরিবহনের ব্যবস্থা আছে? তবে পরিবহন বন্ধ রেখে কিসের ভিত্তিতে কলকারখানা খোলা রাখা হয়েছে? দায়িত্ববোধ বা চাকুরী রক্ষা, বা জীবিকার তাগিদে, বা যে কারণেই হোক, কর্মজীবী বা শ্রমজীবী মানুষেরা কর্মস্থলে যাবে কিভাবে? 

এরই মাঝে রাস্তায় হাঁটার সময় হঠাৎ কানে এলো, আজ বাড়ি ফিরমু কি নিয়া‘। মুখ ঘুরিয়ে দেখলাম একজন রিকশাচালক বিড়বিড় করছে। জিজ্ঞাসা করলাম, ‘কি হয়েছে‘? উত্তরে সে বললো, ‘স্যার বেলা বারোটা বাজে। মাত্র আশি টাকার খ্যাপ মারছি। বাজার টাহা পামু কৈ? পোলাপানের খাওয়ামু কি‘? দিনমজুর, রিকশাচালক, ফেরিওয়ালাসহ নিম্নআয়ের মানুষের দৈনন্দিন ব্যয় মিটবে কিভাবে? আর সে কারণেই বিধিনিষেধ ভাঙ্গতে বাধ্য হচ্ছে মানুষ। 

কোভিড-১৯ এর বিস্তাররোধ এবং সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে শুধুমাত্র বিধিনিষেধ আরোপ করেই সম্ভব নয়। জীবন-জীবিকা দুটোই বিবেচনায় রেখে প্রথমজ্ঞাপন জারি করতে হবে। সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে একযোগে কাজ করতে হবে। সরকারের জারি করা প্রজ্ঞাপন বাস্তবায়ন করে দেশের মানুষকে সুস্থ রাখতে সরকারী দলের তৃণমূল পর্যায়ের প্রতিটি সদস্যের নিরলস কাজ করা প্রয়োজন। 

প্রতিবেশী দেশ ভারত করোনা সংক্রমণে নাস্তানাবুদ অবস্থা থেকে শুধুমাত্র কঠোর বিধিনিষেধ বাস্তবায়নের মাধ্যমে করোনা সংক্রমণ অনেকটা নিয়ন্ত্রনের মধ্যে নিয়ে এসেছে। কলকাতার একটি মার্কেটে মাস্ক পরিধানে কঠোরতার ভিডিও ফুটেজটি ভাইরাল হয়েছিল। কলকাতার পুলিশ শপিং মল, রাজপথ, যেকোন স্থানে মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে লাঠিচার্জ, জরিমানা, গ্রেফতারের মত কঠোর কার্যক্রম পরিচালনা করেছিল। 

বাংলাদেশেও একইভাবে মাস্ক পরিধান ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে পুলিশ বাহিনী সহ আইনশৃংখলা রক্ষাকারী সকল বাহিনীকে যথাযথ দায়িত্ব দিতে হবে। আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে আমাদের সকলকে আরও সহযোগিতা করা খুবই জরুরি। 

মসজিদে মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে ইসলামী ফাউন্ডেশন থেকে মসজিদ পরিচালনা কমিটির প্রতি কঠোর নির্দেশ জারি করতে হবে। সরকারী-বেসরকারী অফিস, ব্যাংক, কলকারখানা, শপিংমল কাঁচাবাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্ব স্ব কর্তপক্ষ যথাযথ দায়িত্ব পালন করবে। তবেই করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রনে আসবে। 

রাজধানীর একটি অনুষ্ঠানে পুলিশ মহাপরিদর্শক(আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ বলেছেন, করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের স্থায়ীত্ব নির্ভর করছে আমাদের প্রত্যেকের আচরণের ওপর। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের না হওয়া, প্রয়োজনে বাইরে বেরুতে হলে হলে অবশ্যই মাস্ক পরিধান করা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ইত্যাদি। করোনার এই মহাদুর্যোগে সকলেই সরকারকে সহযোগিতা না করলে সুফল পাওয়া যাবে না।

লেখক: ড. মোঃ আওলাদ হোসেন
ভেটেরিনারীয়ান, পরিবেশবিজ্ঞানী, রাজনৈতিক কর্মী।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ আল সিফাত

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
উমর ভাইকে যেভাবে পেয়েছি
সর্বশেষ খবর
নিউজিল্যান্ডে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিলে হাজার হাজার মানুষ
নিউজিল্যান্ডে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিলে হাজার হাজার মানুষ

৩২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন
ইসরায়েল-ফিলিস্তিন দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান প্রস্তাবে বাংলাদেশসহ ১৪২ দেশের সমর্থন

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কঙ্গোতে পৃথক নৌ-দুর্ঘটনা, নিহত ১৯৩
কঙ্গোতে পৃথক নৌ-দুর্ঘটনা, নিহত ১৯৩

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ময়মনসিংহে দুই বাসের সংঘর্ষ, নিহত ২
ময়মনসিংহে দুই বাসের সংঘর্ষ, নিহত ২

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাপ ধরার সময় দংশনে ওঝার মৃত্যু
সাপ ধরার সময় দংশনে ওঝার মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার
উত্তজনা বাড়িয়ে পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার ও সামরিক শক্তি বৃদ্ধি নিয়ে বড় ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার
ট্রাম্পের সঙ্গে কাতারের প্রধানমন্ত্রীর ডিনার

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে উপাচার্যসহ আহত ১৪
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুটবল খেলাকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে উপাচার্যসহ আহত ১৪

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ায় ৭.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
রাশিয়ায় ৭.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শিশু উদ্ধার, অপহরণকারী গ্রেপ্তার
অপহরণের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শিশু উদ্ধার, অপহরণকারী গ্রেপ্তার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ক্রীড়াঙ্গন দলীয়করণ করেছিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার’
‘ক্রীড়াঙ্গন দলীয়করণ করেছিল ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপের প্রভাবে সারাদেশে বাড়বে বৃষ্টি
লঘুচাপের প্রভাবে সারাদেশে বাড়বে বৃষ্টি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির
নিউইয়র্কে নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারের ঘোষণা মেয়র প্রার্থী মামদানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বায়ুর মানের উন্নতি, দূষণের শীর্ষে কিনশাসা
ঢাকার বায়ুর মানের উন্নতি, দূষণের শীর্ষে কিনশাসা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলি চলল দিশা পাটানির বাড়িতে!
গুলি চলল দিশা পাটানির বাড়িতে!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে শিল্পকলা একাডেমি সম্মাননা পেলেন ১৯ গুণী শিল্পী
লক্ষ্মীপুরে শিল্পকলা একাডেমি সম্মাননা পেলেন ১৯ গুণী শিল্পী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে নেপালে নির্বাচন
মার্চে নেপালে নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে মেধা ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে পুলিশের চাকরি পেলেন ৪৭ জন
গাজীপুরে মেধা ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে পুলিশের চাকরি পেলেন ৪৭ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য
হালাল উপার্জন জিহাদের সমতুল্য

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মানিকগঞ্জে নৌকা বাইচে মানুষের ঢল
মানিকগঞ্জে নৌকা বাইচে মানুষের ঢল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ভারতে মুক্তি পাচ্ছে পাকিস্তানি অভিনেতার ছবি?
অবশেষে ভারতে মুক্তি পাচ্ছে পাকিস্তানি অভিনেতার ছবি?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটনে রেস্তোরাঁয় গিয়ে বিক্ষোভের মুখে ট্রাম্প (ভিডিও)
ওয়াশিংটনে রেস্তোরাঁয় গিয়ে বিক্ষোভের মুখে ট্রাম্প (ভিডিও)

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাসকিনের সামনে সেঞ্চুরির হাতছানি
তাসকিনের সামনে সেঞ্চুরির হাতছানি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সিলেটের যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
আজ সিলেটের যেসব এলাকায় ৮ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুড়িগ্রামে জুলাই শহীদ নুর আলম স্মৃতি দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
কুড়িগ্রামে জুলাই শহীদ নুর আলম স্মৃতি দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ গোল করে গোলকিপারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হলান্ড
৫ গোল করে গোলকিপারের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন হলান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার
অনিয়মের অভিযোগ তুলে পদত্যাগ করলেন জাকসু নির্বাচন কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?
ইসরায়েল কি পুরো বিশ্বকেই যুদ্ধের ময়দান বানাচ্ছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম
শিক্ষক মোনামির কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ছাত্রদল নেতা হামিম

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি
ইরানের ক্ষতিগ্রস্ত স্থাপনার নিচে এখনো রয়েছে পারমাণবিক উপাদান : আব্বাস আরাঘচি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের
জাকসুর চূড়ান্ত ফল রাত ১১টার মধ্যে ঘোষণার আশা নির্বাচন কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা
তিন দিনেও ভোট গণনা শেষ হবে না, ক্ষোভ ঝাড়লেন রিটার্নিং কর্মকর্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক
রাজধানীর বাংলামোটরে আওয়ামী লীগের মিছিল, ছয়জন আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ
এমন কোনও নির্বাচন আয়োজন উচিত নয়, যা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে : ডা. জাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি
নেপালের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন সুশীলা কার্কি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ নেতাকর্মী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা
ড্রোন হামলার পর পোল্যান্ডের আকাশ সীমায় নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন, এটি আমাদের কমিটমেন্ট : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’
‘ইসরায়েলি বসতি বাড়ানোর পরিকল্পনার বিরুদ্ধে চাপ তৈরি করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট
চড়া দামের কারণে বিক্রি হচ্ছে না ভারত–পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস
শপথ নিলেন সুশীলা কার্কি, নেপালে নতুন ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা
শনিবার যেসব এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না ৮ ঘণ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইরানে ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে ৪ জনের মৃত্যুদণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০
কক্সবাজারে ফুটবল ম্যাচ ঘিরে সংঘর্ষে ইউএনওসহ আহত ৫০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু
বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগে ‘বসুন্ধরা কমিউনিটি ইয়োগা’র যাত্রা শুরু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু
জাতীয় নির্বাচনে বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্বাচন কোনো প্রভাব ফেলবে না : দুলু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
রাজধানীতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী
জাপানে শতবর্ষীর সংখ্যায় নতুন রেকর্ড, ৯০ শতাংশই নারী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১
নেপালে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভ-সহিংসতায় নিহত বেড়ে ৫১

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু
নির্বাচন ঠেকাতে নতুন নতুন বয়ান দিচ্ছে একটি গোষ্ঠী : দুদু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’
‌‘শাপলা-গণহত্যায় শহীদদের জন্য রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থাপনায় নিয়মিত ভাতা প্রদান করতে হবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন সিপি রাধাকৃষ্ণন
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি হিসেবে শপথ নিলেন সিপি রাধাকৃষ্ণন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার
ঝটিকা মিছিলের প্রস্তুতিকালে আওয়ামী লীগের ১২ সদস্য গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের বিপদে কপিল শর্মা
ফের বিপদে কপিল শর্মা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা
জাকসু ভোটে নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ
মনিরুলের বিরুদ্ধে ভয়াবহ অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা
ওষুধের দামে ফতুর ক্রেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

মহিষের দুধের দই
মহিষের দুধের দই

শনিবারের সকাল

অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন
অনিশ্চয়তায় জুলাই সনদ বাস্তবায়ন

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা
হেলমেট পরে মাছ ধরেন জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ
আমন উৎপাদনে তিন চ্যালেঞ্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা
অধরা মিঠু সিন্ডিকেটের কুশীলবরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে
বিএনপির প্রার্থী ১০ জন বাকি দলে একজন করে

নগর জীবন

রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন
রংপুর থেকে হারিয়ে গেছে খটখটিয়া বেগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি
যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যাপনা করছেন বাংলাদেশি দম্পতি

শনিবারের সকাল

অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল
অ্যাডহক কমিটির সদস্য হয়ে বিসিবির নির্বাচনে বুলবুল

মাঠে ময়দানে

‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে
‘নিজ ঘাঁটি’তে বিএনপির ছয় প্রার্থী : অন্যরা এককভাবে

নগর জীবন

আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা
আরাকান আর্মি আতঙ্কে সীমান্তের জেলেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো
কৃষকের কাজেই লাগছে না মিনি হিমাগারগুলো

নগর জীবন

খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা
খয়রাপাখ পাপিয়ার ঝুঁটিতে মুগ্ধতা

নগর জীবন

নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান
নির্বাচনের তারিখ হলে ফিরবেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগের ৩০ নেতা-কর্মী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন
ফেব্রুয়ারির ১৫ তারিখের মধ্যেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে
মুক্তিপণের লেনদেন বেসরকারি ব্যাংকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়
বাংলাদেশ এখনো ইউরোপে দ্বিতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ছাড়া বিকল্প নেই
পিআর ছাড়া বিকল্প নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার
নেপালে সুশীলা কার্কির নেতৃত্বে নতুন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন
দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি
বিচারপতি আখতারুজ্জামানের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন রাষ্ট্রপতি

নগর জীবন

চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী
চিকিৎসা খরচে নাকাল রোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই
দেশ রক্ষায় জিয়া পরিবারের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ
উত্তরায় বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও বৃক্ষরোপণ

নগর জীবন