শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০২, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

করোনাকে আট দিনের জন্য সংক্রমণে স্বাধীনতা

ডঃ মোঃ আওলাদ হোসেন
অনলাইন ভার্সন
করোনাকে আট দিনের জন্য সংক্রমণে স্বাধীনতা

করোনার উচ্চ সংক্রমণ হার ও দৈনিক দুই শতাধিক মৃত্যুর মধ্যেই বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) থেকে করোনা সংক্রমণ রোধে সরকার ঘোষিত সকল বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে এবং ২৩ জুলাই ভোর ছয়টা থেকে পুনরায় কঠোর লকডাউনের ঘোষণা দিয়েছে। স্বাভাবিক করে দেওয়া হচ্ছে জনজীবন। 

এই প্রজ্ঞাপনকে দুষ্টু লোকেরা, 'করোনা`র সাথে সংক্রমণ বিরতি চুক্তি' বলে অভিহিত করছে। অর্থাৎ এই আটদিন মানুষ কোন বিধিনিষেধ এর আওতায় থাকবে না, করোনাও কোন সংক্রমণ করবে না। 

পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে সরকার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আর এই সিদ্ধান্ত অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ এটা মানছেন সরকারও। সরকার মনে করছে যদি মানুষ স্বাস্থ্যবিধি না মানে, যদি মাস্ক পরিধান না করে তাহলে পরিস্থিতি ভয়াবহ হয়ে উঠতে পারে। 

বিষেশজ্ঞদের মতে, সবকিছু খুলে দেওয়ার ফলে করোনার উচ্চ সংক্রমণের মধ্যেই মানুষজন ঘর থেকে বের হবে, ঈদের কেনাকাটা করার জন্য শপিংমল, মার্কেট , কাঁচাবাজারে যাবে, কোরবানির পশু কেনার জন্য গরু হাটে যাবে, এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াত করবে ইত্যাদি নানা রকম প্রবণতা এবং মেলামেশাগুলো বাড়বে। 

এর ফলে বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণের যে সামাজিক সংক্রমণ তা বহুগুণ বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমনি পরিস্থিতিতে করোনা সংক্রমণ ঠেকানোর একটি জনপ্রিয় ও কার্যকর ব্যবস্থা হচ্ছে মাস্ক ব্যবহার। ভাইরাস সংক্রমণ রোধে একটি দারুণ প্রতীকী ছবি হচ্ছে মাস্ক বা মুখোশ পরা কোন মানুষের মুখচ্ছবি। তবে হাত থেকে মুখে সংক্রমণ ঠেকাতে এই মাস্ক ব্যবহার করে সুফল পাওয়ার নজির আছে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, বিধিনিষেধ থাকুক বা না থাকুক, করোনায় স্বাস্থ্যবিধি মানার কোন বিকল্প নেই। করোনা সংক্রমণ রোধে সবচেয়ে বড় যে বিষয়টির উপর জোর দেওয়া হচ্ছে তা হলো- অবশ্যই যেন মানুষ মাস্ক পরিধান করে। অপর একজন বিশেষজ্ঞ বলেছেন যে, মাস্কই করোনার সংক্রমণ অর্ধেক কমাতে পারে। আর এজন্যই ঘর থেকে বের হতে মাস্ক পরিধান করার ওপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। 

সম্প্রতি খুলনা অঞ্চলের মানুষের মাঝে করোনা সংক্রমণের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে। খুলনা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. আব্দুল আহাদ বলেছেন, গ্রামের মানুষজন মাস্ক পরে না, আবার স্বাস্থ্যবিধি মেনেও চলে না। যে কারণে অল্প সময়ের মধ্যে এই মানুষগুলো আক্রান্ত হয়ে গেছে`।

গত ৯ জুলাই (শুক্রবার) রাজধানীর একটি মসজিদে জুমার নামাজের খুতবার পূর্বে বয়ানের সময় খতিব সাহেব করোনা সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্যবিধির গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করছিলেন। মাস্কবিহীন মসজিদে প্রবেশ করা যাবে না। নাক-মুখ ঢেকে যথাযথভাবে মাস্ক ব্যবহার করে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। মসজিদে প্রবেশ ও বাহির হওয়ার সময় ভীড় এড়িয়ে চলতে হবে ইত্যাদি। 

কিন্তু কে শোনে কার কথা। মাস্কবিহীন প্রবেশকারী একজন মুসল্লীকে মাস্ক ব্যবহার করতে বলা হলে, তিনি তেড়ে উঠেন। মিম্বর থেকে খতিব সাহেব অনুরোধ করা সত্ত্বেও কতিপয় মুসল্লী যথাযথভাবে মাস্ক পরিধান করলেন না। 

গত ৮ জুলাই (বৃহস্পতিবার) দুপুরে রাজধানীতে বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতি কর্তৃক দুস্থদের মাঝে খাবার ও নগদ অর্থ বিতরণ অনুষ্ঠানে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার মোহা. শফিকুল ইসলাম মন্তব্য করেছেন- 'স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাস্ক না পরলে ফেরেশতারা এসে করোনা থেকে বাঁচাবে না।'

পবিত্র কোরআনের সূরা আনফাল এর ২৫ নং আয়াতে বর্নিত আছে, "তোমরা এমন ফেতনা-ফ্যাসাদ থেকে নিজেদের রক্ষা করো, যার অশুভ পরিনতি শুধু জালেমদের উপরই পড়বে না (তোমাদের উপরও পড়বে)। আল্লাহ শাস্তিদানেও কঠিন"। 

যেমন- বন্যায় মসজিদ ডুবে যায়, আগুনে ধর্ম গ্রন্থের পাতাও পুড়ে যায়, তদ্রুপ সুনামী, ভূমিকম্প, মহামারী ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগে নিরপরাধ মানুষও মারা যায়, ক্ষতিগ্রস্ত হয়। 
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন,"যদি তোমরা শোন যে কোন এলাকায় মহামারী চলছে তবে সেখানে প্রবেশ করবে না। তোমরা যেখানে আছো সেখানে মহামারী দেখা দেয় তাহলে সেখান থেকে বের হবে না" (সহীহ আল বুখারী, হাদিস নং ৫২২৮: মুসনাদে আহমদ, হাদিস নং ২১৮১১)। 

অর্থাৎ মহামারী কালে বিনা প্রয়োজনে সংক্রমিত এলাকায় যাওয়া বারণ, বাড়ির বাহিরে না যাওয়ার নির্দেশনা রয়েছে। অর্থ্যাৎ লকডাউনের মত বিধান রাখা হয়েছে।

উল্লিখিত বর্ননাসমূহে প্রতিয়মান হচ্ছে যে, চলমান মহামারীকালে করোনা সংক্রমণ রোধে আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শ রোধ ও সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার দায়বদ্ধতা রয়েছে। তাই ঘরের বাইরে যেতে যথাযথভাবে মাস্ক ব্যবহার করা খুবই জরুরি।

খুলনায় স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে অনুসরণ করা হয়নি বিধায় করোনা সংক্রমণ ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। ঢাকা মহানগরে ট্রাফিকের অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে বিধিনিষেধ না মানার প্রবনতা রয়েছে। আইন শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনী বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে যথেষ্ট পরিশ্রম করছেন। কিন্তু রাস্তায় গণপরিবহন ছাড়া সকল প্রকার যানবাহন চলাচল ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। 

একদিকে মসজিদে খতিব সাহেব বয়ান করা সত্ত্বেও মাস্ক পরিধানে অনিহা, অন্যদিকে- উপায়ান্তর না দেখে পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা বলছেন, ‘স্বাস্থ্যবিধি মেনে মাস্ক না পরলে ফেরেশতারা এসে করোনা থেকে বাঁচাবে না’। এগুলো আমাদের জন্য ভালো লক্ষণ নয়।

বঙ্গবন্ধুর অঙ্গুলি নির্দেশে বাঙালি জাতি অসহযোগ আন্দোলন ও স্বাধীনতাযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পরে ৩০ লক্ষ মানুষ শাহাদাতবরণ করেছিল। বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলন করে গণতন্ত্রের বিজয় এনেছিল। অথচ করোনা সংক্রমণ রোধে সরকারের ঘোষিত বিধিনিষেধ পালনে সেই বাঙালি জাতির অনিহা কেন? ।   

সরকারের ঘোষিত প্রজ্ঞাপনগুলির বিধিনিষেধের মধ্যে ছিল/রয়েছে অসামঞ্জস্যতা। করোনা সংক্রমণ প্রতিরোধে চলমান বিধিনিষেধ এর আওতায় কাঁচাবাজার, খাবারের দোকান, ব্যাংক, কলকারখানা, সচিবালয়ে, অফিসপাড়াসহ সবই খোলা রয়েছে। 

কাঁচাবাজার খোলা রয়েছে, গনপরিবহন বন্ধ, নরসিংদীর একজন তরকারি চাষী দুই ঝুড়ি কাকরোল ঢাকার বাজারে বিক্রি করবে। আসবে কিভাবে? বগুড়ার কলা চাষী নিজ ক্ষেতে উৎপাদিত কলা নিয়ে বাজারে/ঢাকায় আসবে কিভাবে? বাধ্য হয়ে উৎপাদিত পণ্য কমমূল্যে বিক্রয় করবে। হয়তো উৎপাদন খরচই পাবে না। ব্যাংক, কলকারখানা, সচিবালয়ে, অফিসপাড়ার চাকুরীজীবী অফিসে যাবেন কিভাবে? গ্রাহক ব্যাংকে যাবে কিভাবে? যাদের নিজস্ব গাড়ি আছে তাদের কোন সমস্যা হবে না। বাকিরা? শতকরা কতভাগ লোকের নিজস্ব গাড়ি আছে?

কতভাগ লোক গণপরিবহনে অফিসে আসেন? বিষয়টি বিবেচনা করা জরুরি ছিল। গার্মেন্টস ও কলকারখানার শ্রমিকদের জন্য কোন পরিবহনের ব্যবস্থা আছে? তবে পরিবহন বন্ধ রেখে কিসের ভিত্তিতে কলকারখানা খোলা রাখা হয়েছে? দায়িত্ববোধ বা চাকুরী রক্ষা, বা জীবিকার তাগিদে, বা যে কারণেই হোক, কর্মজীবী বা শ্রমজীবী মানুষেরা কর্মস্থলে যাবে কিভাবে? 

এরই মাঝে রাস্তায় হাঁটার সময় হঠাৎ কানে এলো, আজ বাড়ি ফিরমু কি নিয়া‘। মুখ ঘুরিয়ে দেখলাম একজন রিকশাচালক বিড়বিড় করছে। জিজ্ঞাসা করলাম, ‘কি হয়েছে‘? উত্তরে সে বললো, ‘স্যার বেলা বারোটা বাজে। মাত্র আশি টাকার খ্যাপ মারছি। বাজার টাহা পামু কৈ? পোলাপানের খাওয়ামু কি‘? দিনমজুর, রিকশাচালক, ফেরিওয়ালাসহ নিম্নআয়ের মানুষের দৈনন্দিন ব্যয় মিটবে কিভাবে? আর সে কারণেই বিধিনিষেধ ভাঙ্গতে বাধ্য হচ্ছে মানুষ। 

কোভিড-১৯ এর বিস্তাররোধ এবং সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে শুধুমাত্র বিধিনিষেধ আরোপ করেই সম্ভব নয়। জীবন-জীবিকা দুটোই বিবেচনায় রেখে প্রথমজ্ঞাপন জারি করতে হবে। সরকারের পাশাপাশি বিভিন্ন সামাজিক, ধর্মীয় ও রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দকে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে একযোগে কাজ করতে হবে। সরকারের জারি করা প্রজ্ঞাপন বাস্তবায়ন করে দেশের মানুষকে সুস্থ রাখতে সরকারী দলের তৃণমূল পর্যায়ের প্রতিটি সদস্যের নিরলস কাজ করা প্রয়োজন। 

প্রতিবেশী দেশ ভারত করোনা সংক্রমণে নাস্তানাবুদ অবস্থা থেকে শুধুমাত্র কঠোর বিধিনিষেধ বাস্তবায়নের মাধ্যমে করোনা সংক্রমণ অনেকটা নিয়ন্ত্রনের মধ্যে নিয়ে এসেছে। কলকাতার একটি মার্কেটে মাস্ক পরিধানে কঠোরতার ভিডিও ফুটেজটি ভাইরাল হয়েছিল। কলকাতার পুলিশ শপিং মল, রাজপথ, যেকোন স্থানে মাস্ক পরিধান নিশ্চিত করতে লাঠিচার্জ, জরিমানা, গ্রেফতারের মত কঠোর কার্যক্রম পরিচালনা করেছিল। 

বাংলাদেশেও একইভাবে মাস্ক পরিধান ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করতে পুলিশ বাহিনী সহ আইনশৃংখলা রক্ষাকারী সকল বাহিনীকে যথাযথ দায়িত্ব দিতে হবে। আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাথে আমাদের সকলকে আরও সহযোগিতা করা খুবই জরুরি। 

মসজিদে মাস্ক পরিধানসহ স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করতে ইসলামী ফাউন্ডেশন থেকে মসজিদ পরিচালনা কমিটির প্রতি কঠোর নির্দেশ জারি করতে হবে। সরকারী-বেসরকারী অফিস, ব্যাংক, কলকারখানা, শপিংমল কাঁচাবাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে স্ব স্ব কর্তপক্ষ যথাযথ দায়িত্ব পালন করবে। তবেই করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রনে আসবে। 

রাজধানীর একটি অনুষ্ঠানে পুলিশ মহাপরিদর্শক(আইজিপি) ড. বেনজীর আহমেদ বলেছেন, করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের স্থায়ীত্ব নির্ভর করছে আমাদের প্রত্যেকের আচরণের ওপর। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে বের না হওয়া, প্রয়োজনে বাইরে বেরুতে হলে হলে অবশ্যই মাস্ক পরিধান করা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ইত্যাদি। করোনার এই মহাদুর্যোগে সকলেই সরকারকে সহযোগিতা না করলে সুফল পাওয়া যাবে না।

লেখক: ড. মোঃ আওলাদ হোসেন
ভেটেরিনারীয়ান, পরিবেশবিজ্ঞানী, রাজনৈতিক কর্মী।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ আল সিফাত

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে