শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩০, সোমবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২১

একটি শক্তিশালী আওয়ামী লীগ আজ সময়ের দাবি

ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
একটি শক্তিশালী আওয়ামী লীগ আজ সময়ের দাবি

এ বছরের ২৬ মার্চ, স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পূর্তি উৎসবকে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজত আর জামায়াত মিলে যে তাণ্ডব চালিয়েছিল, তা নিশ্চয়ই আমাদের মনে আছে। তখনো আমরা হতাশ হয়েছিলাম, দু:খ পেয়েছিলাম এবং সরকার এবং আওয়ামী লীগ কেন কিছু করছে না, এই প্রশ্ন তুলেছিলাম। বিশেষ করে ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙার ছবি দেখে  কষ্ট পাননি, এমন বঙ্গবন্ধুর অনুসারী খুঁজে পাওয়া ভার। 

ঘটনার একমাসের মধ্যেই আমরা দেখলাম হেফাজত নেতা মামুনুল হকসহ অনেকেই গ্রেফতার হলেন। সিসিটিভির ফুটেজ দেখে দেখে আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা ম্যুরাল ভাঙাসহ সকল সন্ত্রাসের সাথে জড়িত অধিকাংশ সন্ত্রাসীদেরই গ্রেফতার করেছে। 

এবার দুর্গা পূজোকে কেন্দ্র করে কুমিল্লা, নোয়াখালী, বান্দরবন, চাঁদপুরের হাজিগঞ্জসহ আরো কয়েকটি স্থানে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। প্রতিমা ভাঙচুর, হিন্দুদের ঘরবাড়ি লুটপাটসহ মারধরের ঘটনা ঘটেছে। এই লেখা যখন লিখছি, তখন রংপুরের হিন্দু অধ্যুষিত জেলে পল্লীতে রাতের আঁধারে আগুন দেওয়া হয়েছে। 

স্বভাবতই প্রশ্ন উঠেছে, পূজোকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঝুঁকি থাকা সত্বেও কেন আগাম সতর্কতা নেওয়া হলো না? গোয়েন্দা সংস্থার কাছে কি এ সংক্রান্ত কোনো তথ্য ছিল না? প্রশাসন ও আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা কী করছিলেন? আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কোথায় ছিলেন? কেন এইসব উৎসবের আগে সব ধর্মের মানুষ মিলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য কমিটি গঠন করা হয় না? কেন আমরা কেবল প্রশাসন আর আইনশৃংখলা বাহিনীর মুখের দিকে তাকিয়ে থাকি? জনগণের স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছাড়া সফলভাবে অন্যায় এবং ষড়যন্ত্রের বিরূদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা কতটা সম্ভব?

অতীতের ঘটনাসমূহ বিশ্লেষণ করলে এর একটা সম্ভাব্য উত্তর পাওয়া যায়। সাম্প্রদায়িক সহিংসতার সময়ে যদি আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা প্রতিরোধে এগিয়ে যেতো, তাহলে এই সন্ত্রাস হয়তো অনেক বেশী ছড়িয়ে পড়তো। যারা পরিকল্পিতভাবে এই সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস করে, তাদের মূল লক্ষ্য হিন্দুরা নয়। তারা এমন স্পর্শকাতর একটি ঘটনা ঘটিয়ে সরকার পতনের দ্বিবাস্বপ্ন দেখে। আমার ধারণা, এ কারণেই বারবার আমরা আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের এরকম উত্তেজনার মুহূর্তে ধৈর্য্যধারণ করে থাকতে দেখি। এর ফলে ষড়যন্ত্রকারী, সন্ত্রাসীদের মূল উদ্দেশ্য আর পুরোপুরি সফল হয় না। আমরা আশা করি, এবারেও সিসিটিভির ফুটেজ দেখে এবং তদন্ত সাপেক্ষে সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হবে। 

এবার, এই প্রসঙ্গে আরো কিছু কথা বলি। আমি একজন মুসলমান। আমি নিয়মিত ধর্মচর্চা করি। একজন হিন্দু বা খ্রিস্টান ধর্মচর্চা করলে আমার কেন গাত্রদাহ হবে? ধর্মের প্রসঙ্গে পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে পশ্চিম পাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠী যে ভাষায় কথা বলতো, সেই একই কায়দায় আজকের বিএনপি-জামাত-হেফাজতও কথা বলছে, ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করছে। যুগ যুগ ধরে কেন তারা পশ্চিম পাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠীর ভাষায় কথা বলে? কেন আজো তারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেলেই বর্তমানের সাম্প্রদায়িক সহিংসতার কারণসমূহ বোঝা যাবে। 

আমি সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্বাচিত কিছু ভাষণ ইংরেজিতে অনুবাদ করেছি। অনূদিত এই ভাষণসমূহ নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার বালবোয়া প্রেস থেকে ‘ফাদার অব দ্য ন্যাশন: সিলেক্টেড স্পিচেস অব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ নামে একটি গ্রন্থগত ১২ অক্টোবর প্রকাশিত হয়েছে।  গ্রন্থটি অ্যামাজনসহ প্রায় সব অনলাইন বুক স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে। কদিন আগে ঢাকা থেকে আমার সাবেক সহকর্মী শার্মিন উবায়েদ বঙ্গবন্ধুর ১৯৭২ সালের ৭ জুন প্রদত্ত ভাষণ থেকে উদ্ধৃত করে পাঠিয়ে জানতে চেয়েছে, আমার বইয়ে এই ভাষণটির ইংরেজি অনুবাদ আছে কি না? ভাষণের উদ্ধৃত করা অংশটুকু ছিল- 

‘বাংলাদেশ হবে ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র। ধর্মনিরপেক্ষ মানে ধর্মহীনতা নয়। মুসলমান মুসলমানের ধর্ম পালন করবে। হিন্দু তার ধর্মপালন করবে। খ্রিস্টান তার ধর্ম পালন করবে। বৌদ্ধও তার নিজের ধর্ম পালন করবে। এ মাটিতে ধর্মহীনতা নাই, ধর্মনিরপেক্ষতা আছে। এর একটা মানে আছে। এখানে ধর্মের নামে ব্যবসা চলবে না। ধর্মের নামে মানুষকে লুট করে খাওয়া চলবে না। ধর্মের নামে রাজনীতি করে রাজাকার, আল বদর পয়দা করা বাংলার বুকে আর চলবে না। সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না।’ 

শার্মিন কেন আমাকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের এই অংশটুকু পাঠিয়েছেন, তা বুঝতে পারি। এই কয়েকটি বাক্যের মধ্য দিয়ে ধর্ম নিয়ে রাজনীতির ব্যাপারে বঙ্গবন্ধু খুব স্পষ্ট করে বলেছিলেন। রাজনৈতিক দল হিসেবে এটি আওয়ামী লীগেরও আদর্শ। অথচ বর্তমান পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগ এই আদর্শকে কতটুকু ধারণ করছে। কিংবা আওয়ামী লীগের পক্ষে বর্তমানে ধর্মনিরপেক্ষতার এইআদর্শ ধারণ করা কতটা সম্ভব?

গত বারো বছর ধরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সরকার বাংলাদেশের ক্ষমতায়। এই সময়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে অভাবনীয় উন্নয়ন ঘটিয়েছেন। শেখ হাসিনার চরম শত্রুও এই উন্নয়নের কথা স্বীকার করেন। এই বারো বছরে শেখ হাসিনা যথেষ্ট সতর্কতার সাথে দেশ পরিচালনা করেছেন। পাকিস্তান আমলের মতো স্বাধীন বাংলাদেশেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেই পাকিপন্থী একদল রাজনীতিবিদ ‘ইসলাম গেলো’ ‘ইসলাম গেলো’ বলে আওয়াজ তুলে রাজনীতির ফায়দা লুটতে চেয়েছে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ যেন রাজনীতিতে ধর্মের ট্রাম্পকার্ড খেলতে না পারে, সে জন্য আওয়ামী লীগ বিভিন্ন সময়ে হেফাজতসহ একাধিক ইসলামী গ্রুপের সাথে আপোষ করেছে। এই আপোষের ফলে আওয়ামী লীগ সাময়িকভাবে উপকৃত হলেও চূড়ান্ত অর্থে কি দেশের জন্য তা মঙ্গলজনক হয়েছে?

গত বারো বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেমন সফলভাবে সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, দল হিসেবে আওয়ামী লীগ কি তেমন ভাবে রাজনৈতিক সাফল্য দাবি করতে পারে? দলের ভেতরে বর্তমানে আদর্শের চর্চা কতটুকু বিদ্যমান? এখন তো মনে হয়, নতুনপ্রজন্মের অধিকাংশই দেখে কিংবা শুনে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে। বুঝে আওয়ামী লীগের রাজনীতি ধারণ করা লোকতো আজকাল তেমন একটা চোখে পড়ে না। কেবলমাত্র দিবসভিত্তিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে নেতাদের গতানুগতিক ভাষণে একটা দলের কী অবস্থা হতে পারে, তা বর্তমান আওয়ামী লীগের দিকে তাকালেই বোঝা যায়। সত্তর-আশি- নব্বই দশকের অনেক তারকা রাজনীতিবিদই আজ বিবর্ণ-ধূসর রূপ ধারণ করেছেন। তাদের ব্যর্থ নেতৃত্ব এবং বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে আওয়ামী লীগ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। দলের আভ্যন্তরীন কোন্দলের জেরে যোগ্য নেতাকর্মীদের দূরে সরিয়ে, তৃণমূলের ত্যাগী কর্মীদের উপেক্ষা করে এইসব ব্যর্থ আওয়ামী লীগ নেতারা দলের চরম সর্বনাশ করছেন। মুখে হাইব্রিড-কাউয়া বিরোধী কথাবার্তা বললেও দেখা যায়, এরাই দলে অনুপ্রবেশকারীদের প্রশ্রয় দিচ্ছেন। এরাই অন্যদল থেকে আসা বিতর্কিতদের কাছ থেকে টাকা খেয়ে নির্বাচনে মনোনয়ন দিচ্ছেন। কথাবার্তায় সত্যবাদী যুধিষ্ঠির দাবিদার এইসব নেতাই গোপনে বিএনপি-জামাতের সাথে হাত মিলিয়ে ব্যবসার নামে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাট করছেন। অথচ দল হিসেবে আওয়ামী লীগের দায়িত্ব হল সরকারকে রাজনৈতিকভাবে সাহায্য করা। 

শেখ হাসিনা একা কতদিক সামলাবেন? রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হয়ে যারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে ব্যর্থ, তাদের নেতৃত্ব থেকে অপসারণ আজ সময়ের দাবি। প্রয়োজনে আওয়ামী লীগের সম্মেলন করে বিভিন্ন পদে যোগ্য নেতাদের দায়িত্ব দেওয়া হোক। কেবলমাত্র আনুগত্যই নেতৃত্বের একমাত্র শর্ত হতে পারে না। প্রতিকূল সময়ে চামচারা দল বা সরকারের কোনো উপকারে আসে না। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হলে আওয়ামী রাজনীতিতে যুগপত অনুগত এবং দক্ষ নেতৃত্বচাই। বর্তমান সরকারের অর্জিত সাফল্যসমূহ টেকসই করতে হলে শক্তিশালী আওয়ামী লীগের কোনো বিকল্প নাই। 

পুনশ্চ: যে কোন সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ঘটবার আগে আমাদের গোয়েন্দাদের কাছে কি যথেষ্ট তথ্য থাকে? তারা কি আগাম তথ্যপ্রদান করে সরকারকে সময়মত সতর্ক করছে? নাকি প্রশাসনের মত গোয়েন্দাসংস্থায়ও জামাত-বিএনপির অনুচররা সক্রিয়? সরকারের উচিত, জরুরী ভিত্তিতে এই বিষয়টিতে মনোযোগ দেওয়া।

লেখক: কবি ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় স্বেচ্ছানির্বাসিত। 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

১০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

২০ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার
বেগম রোকেয়ার সুলতানা’স ড্রিমের বাংলা নাট্যরূপ মঞ্চস্থ করল আইইউবি থিয়েটার

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ
সোমালিয়ায় খাদ্য সংকটে ভুগছে এক চতুর্থাংশ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’
‘সড়ক দুর্ঘটনায় নিহতদের ৩২ শতাংশই ৫-২৯ বছর বয়সী’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় কলেজ ছাত্র নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন
খাগড়াছড়িতে আনসার ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের বাস সার্ভিস উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা