শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩০, সোমবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২১

একটি শক্তিশালী আওয়ামী লীগ আজ সময়ের দাবি

ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
একটি শক্তিশালী আওয়ামী লীগ আজ সময়ের দাবি

এ বছরের ২৬ মার্চ, স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পূর্তি উৎসবকে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজত আর জামায়াত মিলে যে তাণ্ডব চালিয়েছিল, তা নিশ্চয়ই আমাদের মনে আছে। তখনো আমরা হতাশ হয়েছিলাম, দু:খ পেয়েছিলাম এবং সরকার এবং আওয়ামী লীগ কেন কিছু করছে না, এই প্রশ্ন তুলেছিলাম। বিশেষ করে ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙার ছবি দেখে  কষ্ট পাননি, এমন বঙ্গবন্ধুর অনুসারী খুঁজে পাওয়া ভার। 

ঘটনার একমাসের মধ্যেই আমরা দেখলাম হেফাজত নেতা মামুনুল হকসহ অনেকেই গ্রেফতার হলেন। সিসিটিভির ফুটেজ দেখে দেখে আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা ম্যুরাল ভাঙাসহ সকল সন্ত্রাসের সাথে জড়িত অধিকাংশ সন্ত্রাসীদেরই গ্রেফতার করেছে। 

এবার দুর্গা পূজোকে কেন্দ্র করে কুমিল্লা, নোয়াখালী, বান্দরবন, চাঁদপুরের হাজিগঞ্জসহ আরো কয়েকটি স্থানে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। প্রতিমা ভাঙচুর, হিন্দুদের ঘরবাড়ি লুটপাটসহ মারধরের ঘটনা ঘটেছে। এই লেখা যখন লিখছি, তখন রংপুরের হিন্দু অধ্যুষিত জেলে পল্লীতে রাতের আঁধারে আগুন দেওয়া হয়েছে। 

স্বভাবতই প্রশ্ন উঠেছে, পূজোকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঝুঁকি থাকা সত্বেও কেন আগাম সতর্কতা নেওয়া হলো না? গোয়েন্দা সংস্থার কাছে কি এ সংক্রান্ত কোনো তথ্য ছিল না? প্রশাসন ও আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা কী করছিলেন? আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কোথায় ছিলেন? কেন এইসব উৎসবের আগে সব ধর্মের মানুষ মিলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য কমিটি গঠন করা হয় না? কেন আমরা কেবল প্রশাসন আর আইনশৃংখলা বাহিনীর মুখের দিকে তাকিয়ে থাকি? জনগণের স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছাড়া সফলভাবে অন্যায় এবং ষড়যন্ত্রের বিরূদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা কতটা সম্ভব?

অতীতের ঘটনাসমূহ বিশ্লেষণ করলে এর একটা সম্ভাব্য উত্তর পাওয়া যায়। সাম্প্রদায়িক সহিংসতার সময়ে যদি আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা প্রতিরোধে এগিয়ে যেতো, তাহলে এই সন্ত্রাস হয়তো অনেক বেশী ছড়িয়ে পড়তো। যারা পরিকল্পিতভাবে এই সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস করে, তাদের মূল লক্ষ্য হিন্দুরা নয়। তারা এমন স্পর্শকাতর একটি ঘটনা ঘটিয়ে সরকার পতনের দ্বিবাস্বপ্ন দেখে। আমার ধারণা, এ কারণেই বারবার আমরা আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের এরকম উত্তেজনার মুহূর্তে ধৈর্য্যধারণ করে থাকতে দেখি। এর ফলে ষড়যন্ত্রকারী, সন্ত্রাসীদের মূল উদ্দেশ্য আর পুরোপুরি সফল হয় না। আমরা আশা করি, এবারেও সিসিটিভির ফুটেজ দেখে এবং তদন্ত সাপেক্ষে সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হবে। 

এবার, এই প্রসঙ্গে আরো কিছু কথা বলি। আমি একজন মুসলমান। আমি নিয়মিত ধর্মচর্চা করি। একজন হিন্দু বা খ্রিস্টান ধর্মচর্চা করলে আমার কেন গাত্রদাহ হবে? ধর্মের প্রসঙ্গে পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে পশ্চিম পাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠী যে ভাষায় কথা বলতো, সেই একই কায়দায় আজকের বিএনপি-জামাত-হেফাজতও কথা বলছে, ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করছে। যুগ যুগ ধরে কেন তারা পশ্চিম পাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠীর ভাষায় কথা বলে? কেন আজো তারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেলেই বর্তমানের সাম্প্রদায়িক সহিংসতার কারণসমূহ বোঝা যাবে। 

আমি সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্বাচিত কিছু ভাষণ ইংরেজিতে অনুবাদ করেছি। অনূদিত এই ভাষণসমূহ নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার বালবোয়া প্রেস থেকে ‘ফাদার অব দ্য ন্যাশন: সিলেক্টেড স্পিচেস অব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ নামে একটি গ্রন্থগত ১২ অক্টোবর প্রকাশিত হয়েছে।  গ্রন্থটি অ্যামাজনসহ প্রায় সব অনলাইন বুক স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে। কদিন আগে ঢাকা থেকে আমার সাবেক সহকর্মী শার্মিন উবায়েদ বঙ্গবন্ধুর ১৯৭২ সালের ৭ জুন প্রদত্ত ভাষণ থেকে উদ্ধৃত করে পাঠিয়ে জানতে চেয়েছে, আমার বইয়ে এই ভাষণটির ইংরেজি অনুবাদ আছে কি না? ভাষণের উদ্ধৃত করা অংশটুকু ছিল- 

‘বাংলাদেশ হবে ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র। ধর্মনিরপেক্ষ মানে ধর্মহীনতা নয়। মুসলমান মুসলমানের ধর্ম পালন করবে। হিন্দু তার ধর্মপালন করবে। খ্রিস্টান তার ধর্ম পালন করবে। বৌদ্ধও তার নিজের ধর্ম পালন করবে। এ মাটিতে ধর্মহীনতা নাই, ধর্মনিরপেক্ষতা আছে। এর একটা মানে আছে। এখানে ধর্মের নামে ব্যবসা চলবে না। ধর্মের নামে মানুষকে লুট করে খাওয়া চলবে না। ধর্মের নামে রাজনীতি করে রাজাকার, আল বদর পয়দা করা বাংলার বুকে আর চলবে না। সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না।’ 

শার্মিন কেন আমাকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের এই অংশটুকু পাঠিয়েছেন, তা বুঝতে পারি। এই কয়েকটি বাক্যের মধ্য দিয়ে ধর্ম নিয়ে রাজনীতির ব্যাপারে বঙ্গবন্ধু খুব স্পষ্ট করে বলেছিলেন। রাজনৈতিক দল হিসেবে এটি আওয়ামী লীগেরও আদর্শ। অথচ বর্তমান পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগ এই আদর্শকে কতটুকু ধারণ করছে। কিংবা আওয়ামী লীগের পক্ষে বর্তমানে ধর্মনিরপেক্ষতার এইআদর্শ ধারণ করা কতটা সম্ভব?

গত বারো বছর ধরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সরকার বাংলাদেশের ক্ষমতায়। এই সময়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে অভাবনীয় উন্নয়ন ঘটিয়েছেন। শেখ হাসিনার চরম শত্রুও এই উন্নয়নের কথা স্বীকার করেন। এই বারো বছরে শেখ হাসিনা যথেষ্ট সতর্কতার সাথে দেশ পরিচালনা করেছেন। পাকিস্তান আমলের মতো স্বাধীন বাংলাদেশেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেই পাকিপন্থী একদল রাজনীতিবিদ ‘ইসলাম গেলো’ ‘ইসলাম গেলো’ বলে আওয়াজ তুলে রাজনীতির ফায়দা লুটতে চেয়েছে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ যেন রাজনীতিতে ধর্মের ট্রাম্পকার্ড খেলতে না পারে, সে জন্য আওয়ামী লীগ বিভিন্ন সময়ে হেফাজতসহ একাধিক ইসলামী গ্রুপের সাথে আপোষ করেছে। এই আপোষের ফলে আওয়ামী লীগ সাময়িকভাবে উপকৃত হলেও চূড়ান্ত অর্থে কি দেশের জন্য তা মঙ্গলজনক হয়েছে?

গত বারো বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেমন সফলভাবে সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, দল হিসেবে আওয়ামী লীগ কি তেমন ভাবে রাজনৈতিক সাফল্য দাবি করতে পারে? দলের ভেতরে বর্তমানে আদর্শের চর্চা কতটুকু বিদ্যমান? এখন তো মনে হয়, নতুনপ্রজন্মের অধিকাংশই দেখে কিংবা শুনে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে। বুঝে আওয়ামী লীগের রাজনীতি ধারণ করা লোকতো আজকাল তেমন একটা চোখে পড়ে না। কেবলমাত্র দিবসভিত্তিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে নেতাদের গতানুগতিক ভাষণে একটা দলের কী অবস্থা হতে পারে, তা বর্তমান আওয়ামী লীগের দিকে তাকালেই বোঝা যায়। সত্তর-আশি- নব্বই দশকের অনেক তারকা রাজনীতিবিদই আজ বিবর্ণ-ধূসর রূপ ধারণ করেছেন। তাদের ব্যর্থ নেতৃত্ব এবং বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে আওয়ামী লীগ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। দলের আভ্যন্তরীন কোন্দলের জেরে যোগ্য নেতাকর্মীদের দূরে সরিয়ে, তৃণমূলের ত্যাগী কর্মীদের উপেক্ষা করে এইসব ব্যর্থ আওয়ামী লীগ নেতারা দলের চরম সর্বনাশ করছেন। মুখে হাইব্রিড-কাউয়া বিরোধী কথাবার্তা বললেও দেখা যায়, এরাই দলে অনুপ্রবেশকারীদের প্রশ্রয় দিচ্ছেন। এরাই অন্যদল থেকে আসা বিতর্কিতদের কাছ থেকে টাকা খেয়ে নির্বাচনে মনোনয়ন দিচ্ছেন। কথাবার্তায় সত্যবাদী যুধিষ্ঠির দাবিদার এইসব নেতাই গোপনে বিএনপি-জামাতের সাথে হাত মিলিয়ে ব্যবসার নামে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাট করছেন। অথচ দল হিসেবে আওয়ামী লীগের দায়িত্ব হল সরকারকে রাজনৈতিকভাবে সাহায্য করা। 

শেখ হাসিনা একা কতদিক সামলাবেন? রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হয়ে যারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে ব্যর্থ, তাদের নেতৃত্ব থেকে অপসারণ আজ সময়ের দাবি। প্রয়োজনে আওয়ামী লীগের সম্মেলন করে বিভিন্ন পদে যোগ্য নেতাদের দায়িত্ব দেওয়া হোক। কেবলমাত্র আনুগত্যই নেতৃত্বের একমাত্র শর্ত হতে পারে না। প্রতিকূল সময়ে চামচারা দল বা সরকারের কোনো উপকারে আসে না। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হলে আওয়ামী রাজনীতিতে যুগপত অনুগত এবং দক্ষ নেতৃত্বচাই। বর্তমান সরকারের অর্জিত সাফল্যসমূহ টেকসই করতে হলে শক্তিশালী আওয়ামী লীগের কোনো বিকল্প নাই। 

পুনশ্চ: যে কোন সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ঘটবার আগে আমাদের গোয়েন্দাদের কাছে কি যথেষ্ট তথ্য থাকে? তারা কি আগাম তথ্যপ্রদান করে সরকারকে সময়মত সতর্ক করছে? নাকি প্রশাসনের মত গোয়েন্দাসংস্থায়ও জামাত-বিএনপির অনুচররা সক্রিয়? সরকারের উচিত, জরুরী ভিত্তিতে এই বিষয়টিতে মনোযোগ দেওয়া।

লেখক: কবি ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় স্বেচ্ছানির্বাসিত। 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

২৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

৩৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৫০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা