শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩০, সোমবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২১

একটি শক্তিশালী আওয়ামী লীগ আজ সময়ের দাবি

ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
একটি শক্তিশালী আওয়ামী লীগ আজ সময়ের দাবি

এ বছরের ২৬ মার্চ, স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পূর্তি উৎসবকে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজত আর জামায়াত মিলে যে তাণ্ডব চালিয়েছিল, তা নিশ্চয়ই আমাদের মনে আছে। তখনো আমরা হতাশ হয়েছিলাম, দু:খ পেয়েছিলাম এবং সরকার এবং আওয়ামী লীগ কেন কিছু করছে না, এই প্রশ্ন তুলেছিলাম। বিশেষ করে ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙার ছবি দেখে  কষ্ট পাননি, এমন বঙ্গবন্ধুর অনুসারী খুঁজে পাওয়া ভার। 

ঘটনার একমাসের মধ্যেই আমরা দেখলাম হেফাজত নেতা মামুনুল হকসহ অনেকেই গ্রেফতার হলেন। সিসিটিভির ফুটেজ দেখে দেখে আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা ম্যুরাল ভাঙাসহ সকল সন্ত্রাসের সাথে জড়িত অধিকাংশ সন্ত্রাসীদেরই গ্রেফতার করেছে। 

এবার দুর্গা পূজোকে কেন্দ্র করে কুমিল্লা, নোয়াখালী, বান্দরবন, চাঁদপুরের হাজিগঞ্জসহ আরো কয়েকটি স্থানে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। প্রতিমা ভাঙচুর, হিন্দুদের ঘরবাড়ি লুটপাটসহ মারধরের ঘটনা ঘটেছে। এই লেখা যখন লিখছি, তখন রংপুরের হিন্দু অধ্যুষিত জেলে পল্লীতে রাতের আঁধারে আগুন দেওয়া হয়েছে। 

স্বভাবতই প্রশ্ন উঠেছে, পূজোকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঝুঁকি থাকা সত্বেও কেন আগাম সতর্কতা নেওয়া হলো না? গোয়েন্দা সংস্থার কাছে কি এ সংক্রান্ত কোনো তথ্য ছিল না? প্রশাসন ও আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা কী করছিলেন? আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কোথায় ছিলেন? কেন এইসব উৎসবের আগে সব ধর্মের মানুষ মিলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য কমিটি গঠন করা হয় না? কেন আমরা কেবল প্রশাসন আর আইনশৃংখলা বাহিনীর মুখের দিকে তাকিয়ে থাকি? জনগণের স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছাড়া সফলভাবে অন্যায় এবং ষড়যন্ত্রের বিরূদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা কতটা সম্ভব?

অতীতের ঘটনাসমূহ বিশ্লেষণ করলে এর একটা সম্ভাব্য উত্তর পাওয়া যায়। সাম্প্রদায়িক সহিংসতার সময়ে যদি আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা প্রতিরোধে এগিয়ে যেতো, তাহলে এই সন্ত্রাস হয়তো অনেক বেশী ছড়িয়ে পড়তো। যারা পরিকল্পিতভাবে এই সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস করে, তাদের মূল লক্ষ্য হিন্দুরা নয়। তারা এমন স্পর্শকাতর একটি ঘটনা ঘটিয়ে সরকার পতনের দ্বিবাস্বপ্ন দেখে। আমার ধারণা, এ কারণেই বারবার আমরা আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের এরকম উত্তেজনার মুহূর্তে ধৈর্য্যধারণ করে থাকতে দেখি। এর ফলে ষড়যন্ত্রকারী, সন্ত্রাসীদের মূল উদ্দেশ্য আর পুরোপুরি সফল হয় না। আমরা আশা করি, এবারেও সিসিটিভির ফুটেজ দেখে এবং তদন্ত সাপেক্ষে সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হবে। 

এবার, এই প্রসঙ্গে আরো কিছু কথা বলি। আমি একজন মুসলমান। আমি নিয়মিত ধর্মচর্চা করি। একজন হিন্দু বা খ্রিস্টান ধর্মচর্চা করলে আমার কেন গাত্রদাহ হবে? ধর্মের প্রসঙ্গে পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে পশ্চিম পাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠী যে ভাষায় কথা বলতো, সেই একই কায়দায় আজকের বিএনপি-জামাত-হেফাজতও কথা বলছে, ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করছে। যুগ যুগ ধরে কেন তারা পশ্চিম পাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠীর ভাষায় কথা বলে? কেন আজো তারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেলেই বর্তমানের সাম্প্রদায়িক সহিংসতার কারণসমূহ বোঝা যাবে। 

আমি সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্বাচিত কিছু ভাষণ ইংরেজিতে অনুবাদ করেছি। অনূদিত এই ভাষণসমূহ নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার বালবোয়া প্রেস থেকে ‘ফাদার অব দ্য ন্যাশন: সিলেক্টেড স্পিচেস অব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ নামে একটি গ্রন্থগত ১২ অক্টোবর প্রকাশিত হয়েছে।  গ্রন্থটি অ্যামাজনসহ প্রায় সব অনলাইন বুক স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে। কদিন আগে ঢাকা থেকে আমার সাবেক সহকর্মী শার্মিন উবায়েদ বঙ্গবন্ধুর ১৯৭২ সালের ৭ জুন প্রদত্ত ভাষণ থেকে উদ্ধৃত করে পাঠিয়ে জানতে চেয়েছে, আমার বইয়ে এই ভাষণটির ইংরেজি অনুবাদ আছে কি না? ভাষণের উদ্ধৃত করা অংশটুকু ছিল- 

‘বাংলাদেশ হবে ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র। ধর্মনিরপেক্ষ মানে ধর্মহীনতা নয়। মুসলমান মুসলমানের ধর্ম পালন করবে। হিন্দু তার ধর্মপালন করবে। খ্রিস্টান তার ধর্ম পালন করবে। বৌদ্ধও তার নিজের ধর্ম পালন করবে। এ মাটিতে ধর্মহীনতা নাই, ধর্মনিরপেক্ষতা আছে। এর একটা মানে আছে। এখানে ধর্মের নামে ব্যবসা চলবে না। ধর্মের নামে মানুষকে লুট করে খাওয়া চলবে না। ধর্মের নামে রাজনীতি করে রাজাকার, আল বদর পয়দা করা বাংলার বুকে আর চলবে না। সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না।’ 

শার্মিন কেন আমাকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের এই অংশটুকু পাঠিয়েছেন, তা বুঝতে পারি। এই কয়েকটি বাক্যের মধ্য দিয়ে ধর্ম নিয়ে রাজনীতির ব্যাপারে বঙ্গবন্ধু খুব স্পষ্ট করে বলেছিলেন। রাজনৈতিক দল হিসেবে এটি আওয়ামী লীগেরও আদর্শ। অথচ বর্তমান পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগ এই আদর্শকে কতটুকু ধারণ করছে। কিংবা আওয়ামী লীগের পক্ষে বর্তমানে ধর্মনিরপেক্ষতার এইআদর্শ ধারণ করা কতটা সম্ভব?

গত বারো বছর ধরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সরকার বাংলাদেশের ক্ষমতায়। এই সময়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে অভাবনীয় উন্নয়ন ঘটিয়েছেন। শেখ হাসিনার চরম শত্রুও এই উন্নয়নের কথা স্বীকার করেন। এই বারো বছরে শেখ হাসিনা যথেষ্ট সতর্কতার সাথে দেশ পরিচালনা করেছেন। পাকিস্তান আমলের মতো স্বাধীন বাংলাদেশেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেই পাকিপন্থী একদল রাজনীতিবিদ ‘ইসলাম গেলো’ ‘ইসলাম গেলো’ বলে আওয়াজ তুলে রাজনীতির ফায়দা লুটতে চেয়েছে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ যেন রাজনীতিতে ধর্মের ট্রাম্পকার্ড খেলতে না পারে, সে জন্য আওয়ামী লীগ বিভিন্ন সময়ে হেফাজতসহ একাধিক ইসলামী গ্রুপের সাথে আপোষ করেছে। এই আপোষের ফলে আওয়ামী লীগ সাময়িকভাবে উপকৃত হলেও চূড়ান্ত অর্থে কি দেশের জন্য তা মঙ্গলজনক হয়েছে?

গত বারো বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেমন সফলভাবে সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, দল হিসেবে আওয়ামী লীগ কি তেমন ভাবে রাজনৈতিক সাফল্য দাবি করতে পারে? দলের ভেতরে বর্তমানে আদর্শের চর্চা কতটুকু বিদ্যমান? এখন তো মনে হয়, নতুনপ্রজন্মের অধিকাংশই দেখে কিংবা শুনে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে। বুঝে আওয়ামী লীগের রাজনীতি ধারণ করা লোকতো আজকাল তেমন একটা চোখে পড়ে না। কেবলমাত্র দিবসভিত্তিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে নেতাদের গতানুগতিক ভাষণে একটা দলের কী অবস্থা হতে পারে, তা বর্তমান আওয়ামী লীগের দিকে তাকালেই বোঝা যায়। সত্তর-আশি- নব্বই দশকের অনেক তারকা রাজনীতিবিদই আজ বিবর্ণ-ধূসর রূপ ধারণ করেছেন। তাদের ব্যর্থ নেতৃত্ব এবং বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে আওয়ামী লীগ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। দলের আভ্যন্তরীন কোন্দলের জেরে যোগ্য নেতাকর্মীদের দূরে সরিয়ে, তৃণমূলের ত্যাগী কর্মীদের উপেক্ষা করে এইসব ব্যর্থ আওয়ামী লীগ নেতারা দলের চরম সর্বনাশ করছেন। মুখে হাইব্রিড-কাউয়া বিরোধী কথাবার্তা বললেও দেখা যায়, এরাই দলে অনুপ্রবেশকারীদের প্রশ্রয় দিচ্ছেন। এরাই অন্যদল থেকে আসা বিতর্কিতদের কাছ থেকে টাকা খেয়ে নির্বাচনে মনোনয়ন দিচ্ছেন। কথাবার্তায় সত্যবাদী যুধিষ্ঠির দাবিদার এইসব নেতাই গোপনে বিএনপি-জামাতের সাথে হাত মিলিয়ে ব্যবসার নামে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাট করছেন। অথচ দল হিসেবে আওয়ামী লীগের দায়িত্ব হল সরকারকে রাজনৈতিকভাবে সাহায্য করা। 

শেখ হাসিনা একা কতদিক সামলাবেন? রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হয়ে যারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে ব্যর্থ, তাদের নেতৃত্ব থেকে অপসারণ আজ সময়ের দাবি। প্রয়োজনে আওয়ামী লীগের সম্মেলন করে বিভিন্ন পদে যোগ্য নেতাদের দায়িত্ব দেওয়া হোক। কেবলমাত্র আনুগত্যই নেতৃত্বের একমাত্র শর্ত হতে পারে না। প্রতিকূল সময়ে চামচারা দল বা সরকারের কোনো উপকারে আসে না। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হলে আওয়ামী রাজনীতিতে যুগপত অনুগত এবং দক্ষ নেতৃত্বচাই। বর্তমান সরকারের অর্জিত সাফল্যসমূহ টেকসই করতে হলে শক্তিশালী আওয়ামী লীগের কোনো বিকল্প নাই। 

পুনশ্চ: যে কোন সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ঘটবার আগে আমাদের গোয়েন্দাদের কাছে কি যথেষ্ট তথ্য থাকে? তারা কি আগাম তথ্যপ্রদান করে সরকারকে সময়মত সতর্ক করছে? নাকি প্রশাসনের মত গোয়েন্দাসংস্থায়ও জামাত-বিএনপির অনুচররা সক্রিয়? সরকারের উচিত, জরুরী ভিত্তিতে এই বিষয়টিতে মনোযোগ দেওয়া।

লেখক: কবি ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় স্বেচ্ছানির্বাসিত। 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
সর্বশেষ খবর
রাঙামাটিতে ৪১টি মণ্ডপে উদযাপিত হবে শারদীয় দুর্গোৎসব
রাঙামাটিতে ৪১টি মণ্ডপে উদযাপিত হবে শারদীয় দুর্গোৎসব

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চবিতে সংঘর্ষ, আশঙ্ক্ষাজনক দুইজনই এখন সুস্থ
চবিতে সংঘর্ষ, আশঙ্ক্ষাজনক দুইজনই এখন সুস্থ

২৭ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

রাকসু নির্বাচন : ত্রুটিমুক্ত ওএমআর মেশিনে ভোগ গণনা চায় শিবির
রাকসু নির্বাচন : ত্রুটিমুক্ত ওএমআর মেশিনে ভোগ গণনা চায় শিবির

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জলাবদ্ধতা নিরসনে দেবহাটার বিভিন্ন খালে মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযান
জলাবদ্ধতা নিরসনে দেবহাটার বিভিন্ন খালে মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযান

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ নিহত ৪
হবিগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ নিহত ৪

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসসি ও ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবি যাচাইয়ে ৬ সদস্যের কমিটি
বিএসসি ও ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবি যাচাইয়ে ৬ সদস্যের কমিটি

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কোয়ালিটি এডুকেশনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বাউবি : উপাচার্য
কোয়ালিটি এডুকেশনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বাউবি : উপাচার্য

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়া পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বগুড়া পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সাড়ে চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত, শঙ্কায় কৃষকরা
কলাপাড়ায় সাড়ে চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত, শঙ্কায় কৃষকরা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ছাত্র সমাবেশ ও র‌্যালি
গাইবান্ধায় ছাত্র সমাবেশ ও র‌্যালি

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া লেখক চক্রের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বগুড়া লেখক চক্রের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু
ভারতে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
রংপুরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মা-ছেলে নিহত
সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মা-ছেলে নিহত

৪৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে উদযাপিত হবে : আইজিপি
দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে উদযাপিত হবে : আইজিপি

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের উন্নতি
আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজেক থেকে ফেরার পথে জিপ খাদে পড়ে নারী পর্যটক নিহত, আহত ১২
সাজেক থেকে ফেরার পথে জিপ খাদে পড়ে নারী পর্যটক নিহত, আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন : ভোট হাতে গণনাসহ ছাত্রদলের ৬-দফা দাবি
রাকসু নির্বাচন : ভোট হাতে গণনাসহ ছাত্রদলের ৬-দফা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেনীতে মাদকসহ গ্রেফতার ১
ফেনীতে মাদকসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনিয়ম দূর করতে প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
অনিয়ম দূর করতে প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান
গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি
কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ
আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম