শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩০, সোমবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২১

একটি শক্তিশালী আওয়ামী লীগ আজ সময়ের দাবি

ড. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
একটি শক্তিশালী আওয়ামী লীগ আজ সময়ের দাবি

এ বছরের ২৬ মার্চ, স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পূর্তি উৎসবকে কেন্দ্র করে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজত আর জামায়াত মিলে যে তাণ্ডব চালিয়েছিল, তা নিশ্চয়ই আমাদের মনে আছে। তখনো আমরা হতাশ হয়েছিলাম, দু:খ পেয়েছিলাম এবং সরকার এবং আওয়ামী লীগ কেন কিছু করছে না, এই প্রশ্ন তুলেছিলাম। বিশেষ করে ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ভাঙার ছবি দেখে  কষ্ট পাননি, এমন বঙ্গবন্ধুর অনুসারী খুঁজে পাওয়া ভার। 

ঘটনার একমাসের মধ্যেই আমরা দেখলাম হেফাজত নেতা মামুনুল হকসহ অনেকেই গ্রেফতার হলেন। সিসিটিভির ফুটেজ দেখে দেখে আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা ম্যুরাল ভাঙাসহ সকল সন্ত্রাসের সাথে জড়িত অধিকাংশ সন্ত্রাসীদেরই গ্রেফতার করেছে। 

এবার দুর্গা পূজোকে কেন্দ্র করে কুমিল্লা, নোয়াখালী, বান্দরবন, চাঁদপুরের হাজিগঞ্জসহ আরো কয়েকটি স্থানে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে। প্রতিমা ভাঙচুর, হিন্দুদের ঘরবাড়ি লুটপাটসহ মারধরের ঘটনা ঘটেছে। এই লেখা যখন লিখছি, তখন রংপুরের হিন্দু অধ্যুষিত জেলে পল্লীতে রাতের আঁধারে আগুন দেওয়া হয়েছে। 

স্বভাবতই প্রশ্ন উঠেছে, পূজোকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঝুঁকি থাকা সত্বেও কেন আগাম সতর্কতা নেওয়া হলো না? গোয়েন্দা সংস্থার কাছে কি এ সংক্রান্ত কোনো তথ্য ছিল না? প্রশাসন ও আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা কী করছিলেন? আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা কোথায় ছিলেন? কেন এইসব উৎসবের আগে সব ধর্মের মানুষ মিলে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষার জন্য কমিটি গঠন করা হয় না? কেন আমরা কেবল প্রশাসন আর আইনশৃংখলা বাহিনীর মুখের দিকে তাকিয়ে থাকি? জনগণের স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণ ছাড়া সফলভাবে অন্যায় এবং ষড়যন্ত্রের বিরূদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা কতটা সম্ভব?

অতীতের ঘটনাসমূহ বিশ্লেষণ করলে এর একটা সম্ভাব্য উত্তর পাওয়া যায়। সাম্প্রদায়িক সহিংসতার সময়ে যদি আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা প্রতিরোধে এগিয়ে যেতো, তাহলে এই সন্ত্রাস হয়তো অনেক বেশী ছড়িয়ে পড়তো। যারা পরিকল্পিতভাবে এই সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস করে, তাদের মূল লক্ষ্য হিন্দুরা নয়। তারা এমন স্পর্শকাতর একটি ঘটনা ঘটিয়ে সরকার পতনের দ্বিবাস্বপ্ন দেখে। আমার ধারণা, এ কারণেই বারবার আমরা আওয়ামী লীগ ও তার অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের এরকম উত্তেজনার মুহূর্তে ধৈর্য্যধারণ করে থাকতে দেখি। এর ফলে ষড়যন্ত্রকারী, সন্ত্রাসীদের মূল উদ্দেশ্য আর পুরোপুরি সফল হয় না। আমরা আশা করি, এবারেও সিসিটিভির ফুটেজ দেখে এবং তদন্ত সাপেক্ষে সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে বিচারের আওতায় আনা হবে। 

এবার, এই প্রসঙ্গে আরো কিছু কথা বলি। আমি একজন মুসলমান। আমি নিয়মিত ধর্মচর্চা করি। একজন হিন্দু বা খ্রিস্টান ধর্মচর্চা করলে আমার কেন গাত্রদাহ হবে? ধর্মের প্রসঙ্গে পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে পশ্চিম পাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠী যে ভাষায় কথা বলতো, সেই একই কায়দায় আজকের বিএনপি-জামাত-হেফাজতও কথা বলছে, ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করছে। যুগ যুগ ধরে কেন তারা পশ্চিম পাকিস্তানী শাসক গোষ্ঠীর ভাষায় কথা বলে? কেন আজো তারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করে? এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেলেই বর্তমানের সাম্প্রদায়িক সহিংসতার কারণসমূহ বোঝা যাবে। 

আমি সম্প্রতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্বাচিত কিছু ভাষণ ইংরেজিতে অনুবাদ করেছি। অনূদিত এই ভাষণসমূহ নিয়ে অস্ট্রেলিয়ার বালবোয়া প্রেস থেকে ‘ফাদার অব দ্য ন্যাশন: সিলেক্টেড স্পিচেস অব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান’ নামে একটি গ্রন্থগত ১২ অক্টোবর প্রকাশিত হয়েছে।  গ্রন্থটি অ্যামাজনসহ প্রায় সব অনলাইন বুক স্টোরে পাওয়া যাচ্ছে। কদিন আগে ঢাকা থেকে আমার সাবেক সহকর্মী শার্মিন উবায়েদ বঙ্গবন্ধুর ১৯৭২ সালের ৭ জুন প্রদত্ত ভাষণ থেকে উদ্ধৃত করে পাঠিয়ে জানতে চেয়েছে, আমার বইয়ে এই ভাষণটির ইংরেজি অনুবাদ আছে কি না? ভাষণের উদ্ধৃত করা অংশটুকু ছিল- 

‘বাংলাদেশ হবে ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র। ধর্মনিরপেক্ষ মানে ধর্মহীনতা নয়। মুসলমান মুসলমানের ধর্ম পালন করবে। হিন্দু তার ধর্মপালন করবে। খ্রিস্টান তার ধর্ম পালন করবে। বৌদ্ধও তার নিজের ধর্ম পালন করবে। এ মাটিতে ধর্মহীনতা নাই, ধর্মনিরপেক্ষতা আছে। এর একটা মানে আছে। এখানে ধর্মের নামে ব্যবসা চলবে না। ধর্মের নামে মানুষকে লুট করে খাওয়া চলবে না। ধর্মের নামে রাজনীতি করে রাজাকার, আল বদর পয়দা করা বাংলার বুকে আর চলবে না। সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করতে দেওয়া হবে না।’ 

শার্মিন কেন আমাকে বঙ্গবন্ধুর ভাষণের এই অংশটুকু পাঠিয়েছেন, তা বুঝতে পারি। এই কয়েকটি বাক্যের মধ্য দিয়ে ধর্ম নিয়ে রাজনীতির ব্যাপারে বঙ্গবন্ধু খুব স্পষ্ট করে বলেছিলেন। রাজনৈতিক দল হিসেবে এটি আওয়ামী লীগেরও আদর্শ। অথচ বর্তমান পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগ এই আদর্শকে কতটুকু ধারণ করছে। কিংবা আওয়ামী লীগের পক্ষে বর্তমানে ধর্মনিরপেক্ষতার এইআদর্শ ধারণ করা কতটা সম্ভব?

গত বারো বছর ধরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সরকার বাংলাদেশের ক্ষমতায়। এই সময়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে অভাবনীয় উন্নয়ন ঘটিয়েছেন। শেখ হাসিনার চরম শত্রুও এই উন্নয়নের কথা স্বীকার করেন। এই বারো বছরে শেখ হাসিনা যথেষ্ট সতর্কতার সাথে দেশ পরিচালনা করেছেন। পাকিস্তান আমলের মতো স্বাধীন বাংলাদেশেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলেই পাকিপন্থী একদল রাজনীতিবিদ ‘ইসলাম গেলো’ ‘ইসলাম গেলো’ বলে আওয়াজ তুলে রাজনীতির ফায়দা লুটতে চেয়েছে। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ যেন রাজনীতিতে ধর্মের ট্রাম্পকার্ড খেলতে না পারে, সে জন্য আওয়ামী লীগ বিভিন্ন সময়ে হেফাজতসহ একাধিক ইসলামী গ্রুপের সাথে আপোষ করেছে। এই আপোষের ফলে আওয়ামী লীগ সাময়িকভাবে উপকৃত হলেও চূড়ান্ত অর্থে কি দেশের জন্য তা মঙ্গলজনক হয়েছে?

গত বারো বছরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা যেমন সফলভাবে সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, দল হিসেবে আওয়ামী লীগ কি তেমন ভাবে রাজনৈতিক সাফল্য দাবি করতে পারে? দলের ভেতরে বর্তমানে আদর্শের চর্চা কতটুকু বিদ্যমান? এখন তো মনে হয়, নতুনপ্রজন্মের অধিকাংশই দেখে কিংবা শুনে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে। বুঝে আওয়ামী লীগের রাজনীতি ধারণ করা লোকতো আজকাল তেমন একটা চোখে পড়ে না। কেবলমাত্র দিবসভিত্তিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে নেতাদের গতানুগতিক ভাষণে একটা দলের কী অবস্থা হতে পারে, তা বর্তমান আওয়ামী লীগের দিকে তাকালেই বোঝা যায়। সত্তর-আশি- নব্বই দশকের অনেক তারকা রাজনীতিবিদই আজ বিবর্ণ-ধূসর রূপ ধারণ করেছেন। তাদের ব্যর্থ নেতৃত্ব এবং বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে আওয়ামী লীগ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। দলের আভ্যন্তরীন কোন্দলের জেরে যোগ্য নেতাকর্মীদের দূরে সরিয়ে, তৃণমূলের ত্যাগী কর্মীদের উপেক্ষা করে এইসব ব্যর্থ আওয়ামী লীগ নেতারা দলের চরম সর্বনাশ করছেন। মুখে হাইব্রিড-কাউয়া বিরোধী কথাবার্তা বললেও দেখা যায়, এরাই দলে অনুপ্রবেশকারীদের প্রশ্রয় দিচ্ছেন। এরাই অন্যদল থেকে আসা বিতর্কিতদের কাছ থেকে টাকা খেয়ে নির্বাচনে মনোনয়ন দিচ্ছেন। কথাবার্তায় সত্যবাদী যুধিষ্ঠির দাবিদার এইসব নেতাই গোপনে বিএনপি-জামাতের সাথে হাত মিলিয়ে ব্যবসার নামে রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুটপাট করছেন। অথচ দল হিসেবে আওয়ামী লীগের দায়িত্ব হল সরকারকে রাজনৈতিকভাবে সাহায্য করা। 

শেখ হাসিনা একা কতদিক সামলাবেন? রাজনৈতিক দলের বিভিন্ন দায়িত্বে অধিষ্ঠিত হয়ে যারা সঠিকভাবে দায়িত্ব পালন করতে ব্যর্থ, তাদের নেতৃত্ব থেকে অপসারণ আজ সময়ের দাবি। প্রয়োজনে আওয়ামী লীগের সম্মেলন করে বিভিন্ন পদে যোগ্য নেতাদের দায়িত্ব দেওয়া হোক। কেবলমাত্র আনুগত্যই নেতৃত্বের একমাত্র শর্ত হতে পারে না। প্রতিকূল সময়ে চামচারা দল বা সরকারের কোনো উপকারে আসে না। শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হলে আওয়ামী রাজনীতিতে যুগপত অনুগত এবং দক্ষ নেতৃত্বচাই। বর্তমান সরকারের অর্জিত সাফল্যসমূহ টেকসই করতে হলে শক্তিশালী আওয়ামী লীগের কোনো বিকল্প নাই। 

পুনশ্চ: যে কোন সাম্প্রদায়িক সহিংসতা ঘটবার আগে আমাদের গোয়েন্দাদের কাছে কি যথেষ্ট তথ্য থাকে? তারা কি আগাম তথ্যপ্রদান করে সরকারকে সময়মত সতর্ক করছে? নাকি প্রশাসনের মত গোয়েন্দাসংস্থায়ও জামাত-বিএনপির অনুচররা সক্রিয়? সরকারের উচিত, জরুরী ভিত্তিতে এই বিষয়টিতে মনোযোগ দেওয়া।

লেখক: কবি ও জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় স্বেচ্ছানির্বাসিত। 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা