শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০০, বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০২২

পরম্পরার ব্যাংক-ক্লাব

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
পরম্পরার ব্যাংক-ক্লাব

বহমান সময়ের স্রোতে এ অদ্ভুত বিষয়টা আকস্মিকভাবে আমার নজরে আসে। গতকাল দুপুরে সচিবালয়ের পাশে অগ্রণী ব্যাংকের শাখায় গিয়ে দেখি, সেখানে বেশ ক’জন সমসাময়িক ব্যাচের সহকর্মী বসে আছেন। অবসর পরবর্তী ছুটি অথবা পূর্ণকালীন অবসরে আছেন তাঁরা। নানা বিষয়ে আলোচনাসহ একে অপরের পারিবারিক খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। ছেলেমেয়েদের বয়স এবং অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। সেখানে সদ্য প্রয়াত একজন সচিবের স্ত্রী এবং সন্তানের সাথেও পরিচিত হলাম। সবাই ব্যাংকিং লেনদেনের উদ্দেশ্যেই এসেছেন। আমার উপস্থিতিতে তাঁরা প্রাণিত হয়েছেন। সমস্বরে বললেন, ‘আরে তুমিও তাহলে আমাদের দলে চলে এসেছ? আমাদের ভুবনে স্বাগতম ইত্যাদি ‘ আমি মনে মনে বললাম- ঝরা পাতা গো আমি তোমাদের দলে। পেনশন, গ্র্যাচুইটি, মাসিক ইন্টারেস্টের হার, সঞ্চয়পত্র ক্রয়, আর্থিক লাভ-ক্ষতির ফিরিস্তি। এ বিষয়ে আমিও খানিকটা জ্ঞান লাভ করলাম। একইসাথে চা চক্রের ভেতর দিয়ে একটু নিরুদ্বিগ্ন প্রসন্ন সময়ও কেটে গেল। 

২) ১৯৯২ সালের শেষান্তে এসে আমি প্রথম ব্যাংকে হিসাব খুলি। এর আগে ব্যাংকিং বিষয়ে আমার বাস্তব কোনো জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা ছিল না। পূর্ববর্তী তিন বছর মাঠ প্রশাসনে চাকরি করলেও আমার বেতন-ভাতাদি ব্যাংকের লেনদেনের আওতায় ছিল না। মাস শেষে তখন হাতে হাতে নগদ অর্থে মাইনে পেতাম। অফিসের বড় বাবু নিজেই যাবতীয় ব্যবস্থা করে বেতনের লালচে রঙের একটা খাম হাতে পৌঁছে দিতেন। তাতেই দিব্যি স্বপ্নের দিনগুলো চলে যেত। ব্যাংকের ধারে কাছেও যাওয়া হত না। সেকালে ব্যাংকের এত আধিক্যও ছিল না। এমনকি হাতেগোনা দু-চারটা প্রাইভেট ব্যাংকের কথা মনে পড়ে। 

'৯২ সালের নভেম্বর মাসে উত্তরবঙ্গের সীমান্ত জেলা চাপাইনবাবগঞ্জ থেকে বদলি হয়ে ঢাকায় আসি। কী যেন এক আশ্চর্য যোগসূত্রে খোদ ইডেন ভবনে অর্থাৎ বাংলাদেশ সচিবালয়ের প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রিত অট্টালিকায় ঢুকে যাই। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ে যোগদানের পরে মাসিক বেতন প্রাপ্তির নিমিত্ত ব্যাংক হিসাবের প্রশ্ন আসে। অগ্রজ সহকর্মীদের পরামর্শে একটি চলতি ব্যাংক হিসাব খুলি। সচিবালয়ের সন্নিকটে এবং যাতায়াতের সুবিধার কথা মাথায় রেখে অগ্রণী ব্যাংক, জাতীয় প্রেস ক্লাব শাখায় এ হিসাব খোলা হল। 

২) আমার হিসাব নম্বর খোলার সময় এ শাখার ব্যবস্থাপক ছিলেন জনৈক মাসুদ এ খান। বেশ স্মার্ট, সৌম্যদর্শন ও চৌকস কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি এ শাখার প্রথম দিককার ম্যানেজার। ১৯৮৬ সালে এ শাখার যাত্রা শুরু হলে তিনি ছিলেন দ্বিতীয় জন। দেখতাম, সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন প্রায় সকলের সঙ্গেই তার সদ্ভাব ও দাপ্তরিক যোগাযোগ ছিল। অবশ্য সঙ্গত কারণেই এখানকার দায়িত্ব প্রাপ্তগণ সব সময় গ্রাহকবান্ধব, বিনয়ী ও দক্ষ হয়ে থাকেন। বর্তমানে এ পদে আসীন সুধীর রঞ্জন বিশ্বাসও এর বিন্দুমাত্র ব্যতিক্রম নন। জানা গেল, সুধীর বিশ্বাস এখানকার ১৬তম ব্যবস্থাপক। এ শাখার জন্য অপরিসীম ধৈর্য্য, অসাধারণ সংবেদনশীলতা ও মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন আধুনিক ব্যাংকার হওয়ার কোনো বিকল্প নেই। কারণ প্রজাতন্ত্রের কেন্দ্রীয় দপ্তরের কর্মে নিয়োজিত এ কর্মচারীগণ প্রায় সবাই নিজেকে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করেন। সবাই অগ্রাধিকার প্রাপ্তির দাবিদার এবং তা তাঁরা অবলীলায় অনবরত অনুশীলনও করেন। এমন পরিস্থিতিতে এক সাথে সকলের মনে জায়গা করে নিয়ে দায়িত্ব পালন করা মনে হয়- পৃথিবীর সবচেয়ে দুরূহ কাজ। 

৩) নব্বইয়ের দশকের শুরুতে দেশে অগ্রণী ব্যাংকের প্রসার ও বিস্তৃতি ততটা হয়নি। যদিও স্বাধীনতার অব্যবহিত পরেই এর আর্থিক পরিষেবা চালু হয়েছিল। উল্লেখ করা যায়, এটা তৎকালীন পাকিস্তানের হাবিব ব্যাংক এবং কমার্স ব্যাংকের সমন্বয়ে একীভূত হয়ে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে অগ্রণী ব্যাংক নামে চালু হয়। কালের বিবর্তনে আজকের অগ্রণী ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান রাষ্ট্রায়ত্ব বাণিজ্যিক ব্যাংক। যার সাথে সম্পৃক্ত প্রায় ৯৬৫টি বিভিন্ন ক্যাটাগরির শাখা এবং কর্পোরেট অফিস। একই সাথে দেশের অন্যতম প্রধান পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবেও পরিগণিত হয়েছে। 

৩) অগ্রণী ব্যাংক জাতীয় প্রেসক্লাব শাখা সম্ভবত বাংলাদেশ সচিবালয় কেন্দ্রিক কর্মচারীদের আর্থিক লেনদেনের প্রয়োজনে প্রথম কোনো তফসিলী ব্যাংক। চাকরির প্রথম দিকে এ শাখায় গেলে দেখতে পেতাম পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসের অসংখ্য (অব.) জায়েন্টদের। বসে আছেন নির্ভার। অনুজ ও পরিচিত স্নেহভাজনদের সঙ্গে কথা বলছেন। স্মৃতি রোমন্থন করছেন। আমরা উঁকি দিয়ে এক পলক তাকিয়ে কালবিলম্ব না করে সশ্রদ্ধায় নত হয়ে দ্রুত বেরিয়ে আসতাম। তখন কখনো ভাবিনি, আমরাও একইভাবে একই স্থানে, একই উদ্দেশ্যে এমন অলস সময় কাটাবো। এবং আজও একই রেওয়াজ আঁকড়ে ধরে আপ্যায়ন করে চলেছেন ব্যবস্থাপকগণ। অতীতের ধারাবাহিকতায় আজও তারা টাকা জমা বা উত্তোলনের জন্য আগলে রেখেছেন সকল সহযোগিতার হাত। গাড়ি অবধি অনুসরণ করে চলছেন প্রায় সর্বজনের সহায়ক, সর্বত্রগামী ও অনুগত কর্মচারী ফারুক। নব্বই দশকের গোড়া থেকে সে আমার কাছেও আস্থার।

মনে পড়ে, কয়েক বছর আগেও ব্যাংকে ঢুকেই দেখতাম, সোফায় বসে আছেন ষাটের দশকের দাপুটে সিভিলিয়ান মোহাম্মদ ফয়জুল্লাহ, মনজুরে মাওলা বা ড. সা'দত হুসাইন এর মত সিএসপি কর্মকর্তা। টাকা উঠাতে এসে তাঁরা একটা জমকালো আড্ডায় মেতে থাকতেন। আর এ ব্রাঞ্চটা যেন যুগ যুগ ধরে জ্যেষ্ঠ কর্মচারীদের মিলনকেন্দ্রের বিকল্প স্থানে পরিণত হয়েছে।  

৪) আমিও সদ্য অবসরে যাওয়া একজন সিভিল সার্ভেন্ট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের প্রায় ৮ বছর বাদ দিলেও প্রশাসনের চাকরিতে দীর্ঘ ৩২ বছর কাজ করেছি। ঘুরেছি মাঠে ঘাটে, তথা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে। বাংলাদেশ সচিবালয় এবং মাঠ প্রশাসনের প্রায় সব ক'টা পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করার এক বিরল সুযোগ হয়েছিল। অসংখ্য অগণিত সহযাত্রী সহকর্মীর সান্নিধ্যে থেকে কাজ করার সুবাদে আমার পরিচিতিও বোধকরি একটু বেশি। তবে একটি ব্যাপার বিস্ময় এবং আনন্দের সাথে লক্ষ করেছি, যখনই এ ব্রাঞ্চে প্রবেশ করি, যেন কেউ একজন বসে আছেন আমাকে 'তুমি' বলে সম্বোধন করার। অবসর কালেও সেদিন প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকার চেকখানা জমা করতে গেলে, দেখি '৭৩ ব্যাচের বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা মাহবুব উল আলম খান মহোদয় বসে আছেন। আহা! কী দেশপ্রেমিক, নির্লোভ ও নিবেদিতপ্রাণ একজন মানুষ। এখন বয়সের ছাপ কিছুটা দৃশ্যমান। আমি মাস্ক পরিহিত। তথাপি তিনি আমাকে চিনতে ভুল করেননি। আমার ও পরিবারের কুশলাদি জানতে তিনি কার্পণ্য করেননি। আমরা অনেক দিন ধরে একই মন্ত্রনালয়ে কাজ করেছিলাম। ইদানিং মাঝেমধ্যে খুব কষ্ট অনুভব করি, আমাকে 'তুমি' বলার মানুষগুলো ঘরে এবং বাইরে সর্বত্রে দিন দিন কমে যাচ্ছে। অথচ এ মানুষগুলো অনুজ হিসেবে আমাদের বেঁচে থাকার এক অদৃশ্য প্রেরণা। আমার মনে হয়, ওনাদের জীবনকালের মধ্যেই যেন পরবর্তী প্রজন্মের প্রতিটি নিঃশ্বাসের নিরাপদ ঠিকানা লুকিয়ে আছে। 

৫) ভাবছি, জাতীয় প্রেস ক্লাবের এ শাখাটি কী কেবল ব্যাংকিং করছে? এটি কী আর দশটা শাখার মতো যান্ত্রিকতার ছোঁয়ায় গ্রাহকদের মাঝে শুধু অর্থ লেনদেন করে চলেছে? না, এর বাইরেও এখানে জনান্তিকে কতিপয় মানবিক দায়িত্বও পালিত হচ্ছে। স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে প্রতিদিন এখানে আসেন অসংখ্য প্রবীণ কর্মচারী। এঁদের কেউ বিপত্নীক, কেউ স্বামী-সন্তানহারা, আপনজনেরা বিদেশ বিভুঁইয়ে। কেউ কেউ নিঃসঙ্গ এবং একা। কেউ বা নিভৃতে দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত। এমন দুঃখ জাগানিয়া জীবনে শুধু বন্ধু-সুজনের কণ্ঠস্বরের প্রবল আকুতি নিয়ে ঘর হতে বের হয়ে আসেন এখানে। অল্প কাজে বেশি সময় নেন। কথা বলার এবং শোনানোর শ্রোতা খুঁজেন। এতে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সামান্যও বিরক্তিবোধ করেন না বরং সারাক্ষণ সদানন্দ পরিবেশ তৈরি করে দিচ্ছেন, পাশে থাকছেন। এর কী নাম দেব? আমি বলি এর যথোপযুক্ত নাম হবে আমাদের কর্মচারীদের পরম্পরার ব্যাংক-ক্লাব। 

লেখক : গল্পকার এবং প্রাবন্ধিক।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন
ভাসানী স্বাধীনতা ন্যায়বিচারের জন্য সংগ্রাম করে গেছেন

নগর জীবন

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

গরম খাবার
গরম খাবার

রকমারি রম্য

ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি
জুলাই সনদের বৈধতা সময়ের দাবি

নগর জীবন