শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০০, বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০২২

পরম্পরার ব্যাংক-ক্লাব

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
পরম্পরার ব্যাংক-ক্লাব

বহমান সময়ের স্রোতে এ অদ্ভুত বিষয়টা আকস্মিকভাবে আমার নজরে আসে। গতকাল দুপুরে সচিবালয়ের পাশে অগ্রণী ব্যাংকের শাখায় গিয়ে দেখি, সেখানে বেশ ক’জন সমসাময়িক ব্যাচের সহকর্মী বসে আছেন। অবসর পরবর্তী ছুটি অথবা পূর্ণকালীন অবসরে আছেন তাঁরা। নানা বিষয়ে আলোচনাসহ একে অপরের পারিবারিক খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। ছেলেমেয়েদের বয়স এবং অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। সেখানে সদ্য প্রয়াত একজন সচিবের স্ত্রী এবং সন্তানের সাথেও পরিচিত হলাম। সবাই ব্যাংকিং লেনদেনের উদ্দেশ্যেই এসেছেন। আমার উপস্থিতিতে তাঁরা প্রাণিত হয়েছেন। সমস্বরে বললেন, ‘আরে তুমিও তাহলে আমাদের দলে চলে এসেছ? আমাদের ভুবনে স্বাগতম ইত্যাদি ‘ আমি মনে মনে বললাম- ঝরা পাতা গো আমি তোমাদের দলে। পেনশন, গ্র্যাচুইটি, মাসিক ইন্টারেস্টের হার, সঞ্চয়পত্র ক্রয়, আর্থিক লাভ-ক্ষতির ফিরিস্তি। এ বিষয়ে আমিও খানিকটা জ্ঞান লাভ করলাম। একইসাথে চা চক্রের ভেতর দিয়ে একটু নিরুদ্বিগ্ন প্রসন্ন সময়ও কেটে গেল। 

২) ১৯৯২ সালের শেষান্তে এসে আমি প্রথম ব্যাংকে হিসাব খুলি। এর আগে ব্যাংকিং বিষয়ে আমার বাস্তব কোনো জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা ছিল না। পূর্ববর্তী তিন বছর মাঠ প্রশাসনে চাকরি করলেও আমার বেতন-ভাতাদি ব্যাংকের লেনদেনের আওতায় ছিল না। মাস শেষে তখন হাতে হাতে নগদ অর্থে মাইনে পেতাম। অফিসের বড় বাবু নিজেই যাবতীয় ব্যবস্থা করে বেতনের লালচে রঙের একটা খাম হাতে পৌঁছে দিতেন। তাতেই দিব্যি স্বপ্নের দিনগুলো চলে যেত। ব্যাংকের ধারে কাছেও যাওয়া হত না। সেকালে ব্যাংকের এত আধিক্যও ছিল না। এমনকি হাতেগোনা দু-চারটা প্রাইভেট ব্যাংকের কথা মনে পড়ে। 

'৯২ সালের নভেম্বর মাসে উত্তরবঙ্গের সীমান্ত জেলা চাপাইনবাবগঞ্জ থেকে বদলি হয়ে ঢাকায় আসি। কী যেন এক আশ্চর্য যোগসূত্রে খোদ ইডেন ভবনে অর্থাৎ বাংলাদেশ সচিবালয়ের প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রিত অট্টালিকায় ঢুকে যাই। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ে যোগদানের পরে মাসিক বেতন প্রাপ্তির নিমিত্ত ব্যাংক হিসাবের প্রশ্ন আসে। অগ্রজ সহকর্মীদের পরামর্শে একটি চলতি ব্যাংক হিসাব খুলি। সচিবালয়ের সন্নিকটে এবং যাতায়াতের সুবিধার কথা মাথায় রেখে অগ্রণী ব্যাংক, জাতীয় প্রেস ক্লাব শাখায় এ হিসাব খোলা হল। 

২) আমার হিসাব নম্বর খোলার সময় এ শাখার ব্যবস্থাপক ছিলেন জনৈক মাসুদ এ খান। বেশ স্মার্ট, সৌম্যদর্শন ও চৌকস কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি এ শাখার প্রথম দিককার ম্যানেজার। ১৯৮৬ সালে এ শাখার যাত্রা শুরু হলে তিনি ছিলেন দ্বিতীয় জন। দেখতাম, সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন প্রায় সকলের সঙ্গেই তার সদ্ভাব ও দাপ্তরিক যোগাযোগ ছিল। অবশ্য সঙ্গত কারণেই এখানকার দায়িত্ব প্রাপ্তগণ সব সময় গ্রাহকবান্ধব, বিনয়ী ও দক্ষ হয়ে থাকেন। বর্তমানে এ পদে আসীন সুধীর রঞ্জন বিশ্বাসও এর বিন্দুমাত্র ব্যতিক্রম নন। জানা গেল, সুধীর বিশ্বাস এখানকার ১৬তম ব্যবস্থাপক। এ শাখার জন্য অপরিসীম ধৈর্য্য, অসাধারণ সংবেদনশীলতা ও মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন আধুনিক ব্যাংকার হওয়ার কোনো বিকল্প নেই। কারণ প্রজাতন্ত্রের কেন্দ্রীয় দপ্তরের কর্মে নিয়োজিত এ কর্মচারীগণ প্রায় সবাই নিজেকে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করেন। সবাই অগ্রাধিকার প্রাপ্তির দাবিদার এবং তা তাঁরা অবলীলায় অনবরত অনুশীলনও করেন। এমন পরিস্থিতিতে এক সাথে সকলের মনে জায়গা করে নিয়ে দায়িত্ব পালন করা মনে হয়- পৃথিবীর সবচেয়ে দুরূহ কাজ। 

৩) নব্বইয়ের দশকের শুরুতে দেশে অগ্রণী ব্যাংকের প্রসার ও বিস্তৃতি ততটা হয়নি। যদিও স্বাধীনতার অব্যবহিত পরেই এর আর্থিক পরিষেবা চালু হয়েছিল। উল্লেখ করা যায়, এটা তৎকালীন পাকিস্তানের হাবিব ব্যাংক এবং কমার্স ব্যাংকের সমন্বয়ে একীভূত হয়ে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে অগ্রণী ব্যাংক নামে চালু হয়। কালের বিবর্তনে আজকের অগ্রণী ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান রাষ্ট্রায়ত্ব বাণিজ্যিক ব্যাংক। যার সাথে সম্পৃক্ত প্রায় ৯৬৫টি বিভিন্ন ক্যাটাগরির শাখা এবং কর্পোরেট অফিস। একই সাথে দেশের অন্যতম প্রধান পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবেও পরিগণিত হয়েছে। 

৩) অগ্রণী ব্যাংক জাতীয় প্রেসক্লাব শাখা সম্ভবত বাংলাদেশ সচিবালয় কেন্দ্রিক কর্মচারীদের আর্থিক লেনদেনের প্রয়োজনে প্রথম কোনো তফসিলী ব্যাংক। চাকরির প্রথম দিকে এ শাখায় গেলে দেখতে পেতাম পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসের অসংখ্য (অব.) জায়েন্টদের। বসে আছেন নির্ভার। অনুজ ও পরিচিত স্নেহভাজনদের সঙ্গে কথা বলছেন। স্মৃতি রোমন্থন করছেন। আমরা উঁকি দিয়ে এক পলক তাকিয়ে কালবিলম্ব না করে সশ্রদ্ধায় নত হয়ে দ্রুত বেরিয়ে আসতাম। তখন কখনো ভাবিনি, আমরাও একইভাবে একই স্থানে, একই উদ্দেশ্যে এমন অলস সময় কাটাবো। এবং আজও একই রেওয়াজ আঁকড়ে ধরে আপ্যায়ন করে চলেছেন ব্যবস্থাপকগণ। অতীতের ধারাবাহিকতায় আজও তারা টাকা জমা বা উত্তোলনের জন্য আগলে রেখেছেন সকল সহযোগিতার হাত। গাড়ি অবধি অনুসরণ করে চলছেন প্রায় সর্বজনের সহায়ক, সর্বত্রগামী ও অনুগত কর্মচারী ফারুক। নব্বই দশকের গোড়া থেকে সে আমার কাছেও আস্থার।

মনে পড়ে, কয়েক বছর আগেও ব্যাংকে ঢুকেই দেখতাম, সোফায় বসে আছেন ষাটের দশকের দাপুটে সিভিলিয়ান মোহাম্মদ ফয়জুল্লাহ, মনজুরে মাওলা বা ড. সা'দত হুসাইন এর মত সিএসপি কর্মকর্তা। টাকা উঠাতে এসে তাঁরা একটা জমকালো আড্ডায় মেতে থাকতেন। আর এ ব্রাঞ্চটা যেন যুগ যুগ ধরে জ্যেষ্ঠ কর্মচারীদের মিলনকেন্দ্রের বিকল্প স্থানে পরিণত হয়েছে।  

৪) আমিও সদ্য অবসরে যাওয়া একজন সিভিল সার্ভেন্ট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের প্রায় ৮ বছর বাদ দিলেও প্রশাসনের চাকরিতে দীর্ঘ ৩২ বছর কাজ করেছি। ঘুরেছি মাঠে ঘাটে, তথা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে। বাংলাদেশ সচিবালয় এবং মাঠ প্রশাসনের প্রায় সব ক'টা পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করার এক বিরল সুযোগ হয়েছিল। অসংখ্য অগণিত সহযাত্রী সহকর্মীর সান্নিধ্যে থেকে কাজ করার সুবাদে আমার পরিচিতিও বোধকরি একটু বেশি। তবে একটি ব্যাপার বিস্ময় এবং আনন্দের সাথে লক্ষ করেছি, যখনই এ ব্রাঞ্চে প্রবেশ করি, যেন কেউ একজন বসে আছেন আমাকে 'তুমি' বলে সম্বোধন করার। অবসর কালেও সেদিন প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকার চেকখানা জমা করতে গেলে, দেখি '৭৩ ব্যাচের বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা মাহবুব উল আলম খান মহোদয় বসে আছেন। আহা! কী দেশপ্রেমিক, নির্লোভ ও নিবেদিতপ্রাণ একজন মানুষ। এখন বয়সের ছাপ কিছুটা দৃশ্যমান। আমি মাস্ক পরিহিত। তথাপি তিনি আমাকে চিনতে ভুল করেননি। আমার ও পরিবারের কুশলাদি জানতে তিনি কার্পণ্য করেননি। আমরা অনেক দিন ধরে একই মন্ত্রনালয়ে কাজ করেছিলাম। ইদানিং মাঝেমধ্যে খুব কষ্ট অনুভব করি, আমাকে 'তুমি' বলার মানুষগুলো ঘরে এবং বাইরে সর্বত্রে দিন দিন কমে যাচ্ছে। অথচ এ মানুষগুলো অনুজ হিসেবে আমাদের বেঁচে থাকার এক অদৃশ্য প্রেরণা। আমার মনে হয়, ওনাদের জীবনকালের মধ্যেই যেন পরবর্তী প্রজন্মের প্রতিটি নিঃশ্বাসের নিরাপদ ঠিকানা লুকিয়ে আছে। 

৫) ভাবছি, জাতীয় প্রেস ক্লাবের এ শাখাটি কী কেবল ব্যাংকিং করছে? এটি কী আর দশটা শাখার মতো যান্ত্রিকতার ছোঁয়ায় গ্রাহকদের মাঝে শুধু অর্থ লেনদেন করে চলেছে? না, এর বাইরেও এখানে জনান্তিকে কতিপয় মানবিক দায়িত্বও পালিত হচ্ছে। স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে প্রতিদিন এখানে আসেন অসংখ্য প্রবীণ কর্মচারী। এঁদের কেউ বিপত্নীক, কেউ স্বামী-সন্তানহারা, আপনজনেরা বিদেশ বিভুঁইয়ে। কেউ কেউ নিঃসঙ্গ এবং একা। কেউ বা নিভৃতে দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত। এমন দুঃখ জাগানিয়া জীবনে শুধু বন্ধু-সুজনের কণ্ঠস্বরের প্রবল আকুতি নিয়ে ঘর হতে বের হয়ে আসেন এখানে। অল্প কাজে বেশি সময় নেন। কথা বলার এবং শোনানোর শ্রোতা খুঁজেন। এতে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সামান্যও বিরক্তিবোধ করেন না বরং সারাক্ষণ সদানন্দ পরিবেশ তৈরি করে দিচ্ছেন, পাশে থাকছেন। এর কী নাম দেব? আমি বলি এর যথোপযুক্ত নাম হবে আমাদের কর্মচারীদের পরম্পরার ব্যাংক-ক্লাব। 

লেখক : গল্পকার এবং প্রাবন্ধিক।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে