শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:০০, বুধবার, ১৭ আগস্ট, ২০২২

পরম্পরার ব্যাংক-ক্লাব

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
পরম্পরার ব্যাংক-ক্লাব

বহমান সময়ের স্রোতে এ অদ্ভুত বিষয়টা আকস্মিকভাবে আমার নজরে আসে। গতকাল দুপুরে সচিবালয়ের পাশে অগ্রণী ব্যাংকের শাখায় গিয়ে দেখি, সেখানে বেশ ক’জন সমসাময়িক ব্যাচের সহকর্মী বসে আছেন। অবসর পরবর্তী ছুটি অথবা পূর্ণকালীন অবসরে আছেন তাঁরা। নানা বিষয়ে আলোচনাসহ একে অপরের পারিবারিক খোঁজ-খবর নিচ্ছেন। ছেলেমেয়েদের বয়স এবং অবস্থান সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন। সেখানে সদ্য প্রয়াত একজন সচিবের স্ত্রী এবং সন্তানের সাথেও পরিচিত হলাম। সবাই ব্যাংকিং লেনদেনের উদ্দেশ্যেই এসেছেন। আমার উপস্থিতিতে তাঁরা প্রাণিত হয়েছেন। সমস্বরে বললেন, ‘আরে তুমিও তাহলে আমাদের দলে চলে এসেছ? আমাদের ভুবনে স্বাগতম ইত্যাদি ‘ আমি মনে মনে বললাম- ঝরা পাতা গো আমি তোমাদের দলে। পেনশন, গ্র্যাচুইটি, মাসিক ইন্টারেস্টের হার, সঞ্চয়পত্র ক্রয়, আর্থিক লাভ-ক্ষতির ফিরিস্তি। এ বিষয়ে আমিও খানিকটা জ্ঞান লাভ করলাম। একইসাথে চা চক্রের ভেতর দিয়ে একটু নিরুদ্বিগ্ন প্রসন্ন সময়ও কেটে গেল। 

২) ১৯৯২ সালের শেষান্তে এসে আমি প্রথম ব্যাংকে হিসাব খুলি। এর আগে ব্যাংকিং বিষয়ে আমার বাস্তব কোনো জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা ছিল না। পূর্ববর্তী তিন বছর মাঠ প্রশাসনে চাকরি করলেও আমার বেতন-ভাতাদি ব্যাংকের লেনদেনের আওতায় ছিল না। মাস শেষে তখন হাতে হাতে নগদ অর্থে মাইনে পেতাম। অফিসের বড় বাবু নিজেই যাবতীয় ব্যবস্থা করে বেতনের লালচে রঙের একটা খাম হাতে পৌঁছে দিতেন। তাতেই দিব্যি স্বপ্নের দিনগুলো চলে যেত। ব্যাংকের ধারে কাছেও যাওয়া হত না। সেকালে ব্যাংকের এত আধিক্যও ছিল না। এমনকি হাতেগোনা দু-চারটা প্রাইভেট ব্যাংকের কথা মনে পড়ে। 

'৯২ সালের নভেম্বর মাসে উত্তরবঙ্গের সীমান্ত জেলা চাপাইনবাবগঞ্জ থেকে বদলি হয়ে ঢাকায় আসি। কী যেন এক আশ্চর্য যোগসূত্রে খোদ ইডেন ভবনে অর্থাৎ বাংলাদেশ সচিবালয়ের প্রবেশাধিকার নিয়ন্ত্রিত অট্টালিকায় ঢুকে যাই। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রনালয়ে যোগদানের পরে মাসিক বেতন প্রাপ্তির নিমিত্ত ব্যাংক হিসাবের প্রশ্ন আসে। অগ্রজ সহকর্মীদের পরামর্শে একটি চলতি ব্যাংক হিসাব খুলি। সচিবালয়ের সন্নিকটে এবং যাতায়াতের সুবিধার কথা মাথায় রেখে অগ্রণী ব্যাংক, জাতীয় প্রেস ক্লাব শাখায় এ হিসাব খোলা হল। 

২) আমার হিসাব নম্বর খোলার সময় এ শাখার ব্যবস্থাপক ছিলেন জনৈক মাসুদ এ খান। বেশ স্মার্ট, সৌম্যদর্শন ও চৌকস কর্মকর্তা ছিলেন। তিনি এ শাখার প্রথম দিককার ম্যানেজার। ১৯৮৬ সালে এ শাখার যাত্রা শুরু হলে তিনি ছিলেন দ্বিতীয় জন। দেখতাম, সচিবালয়ের ঊর্ধ্বতন প্রায় সকলের সঙ্গেই তার সদ্ভাব ও দাপ্তরিক যোগাযোগ ছিল। অবশ্য সঙ্গত কারণেই এখানকার দায়িত্ব প্রাপ্তগণ সব সময় গ্রাহকবান্ধব, বিনয়ী ও দক্ষ হয়ে থাকেন। বর্তমানে এ পদে আসীন সুধীর রঞ্জন বিশ্বাসও এর বিন্দুমাত্র ব্যতিক্রম নন। জানা গেল, সুধীর বিশ্বাস এখানকার ১৬তম ব্যবস্থাপক। এ শাখার জন্য অপরিসীম ধৈর্য্য, অসাধারণ সংবেদনশীলতা ও মানবিক গুণাবলী সম্পন্ন আধুনিক ব্যাংকার হওয়ার কোনো বিকল্প নেই। কারণ প্রজাতন্ত্রের কেন্দ্রীয় দপ্তরের কর্মে নিয়োজিত এ কর্মচারীগণ প্রায় সবাই নিজেকে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিবেচনা করেন। সবাই অগ্রাধিকার প্রাপ্তির দাবিদার এবং তা তাঁরা অবলীলায় অনবরত অনুশীলনও করেন। এমন পরিস্থিতিতে এক সাথে সকলের মনে জায়গা করে নিয়ে দায়িত্ব পালন করা মনে হয়- পৃথিবীর সবচেয়ে দুরূহ কাজ। 

৩) নব্বইয়ের দশকের শুরুতে দেশে অগ্রণী ব্যাংকের প্রসার ও বিস্তৃতি ততটা হয়নি। যদিও স্বাধীনতার অব্যবহিত পরেই এর আর্থিক পরিষেবা চালু হয়েছিল। উল্লেখ করা যায়, এটা তৎকালীন পাকিস্তানের হাবিব ব্যাংক এবং কমার্স ব্যাংকের সমন্বয়ে একীভূত হয়ে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে অগ্রণী ব্যাংক নামে চালু হয়। কালের বিবর্তনে আজকের অগ্রণী ব্যাংক বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান রাষ্ট্রায়ত্ব বাণিজ্যিক ব্যাংক। যার সাথে সম্পৃক্ত প্রায় ৯৬৫টি বিভিন্ন ক্যাটাগরির শাখা এবং কর্পোরেট অফিস। একই সাথে দেশের অন্যতম প্রধান পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসেবেও পরিগণিত হয়েছে। 

৩) অগ্রণী ব্যাংক জাতীয় প্রেসক্লাব শাখা সম্ভবত বাংলাদেশ সচিবালয় কেন্দ্রিক কর্মচারীদের আর্থিক লেনদেনের প্রয়োজনে প্রথম কোনো তফসিলী ব্যাংক। চাকরির প্রথম দিকে এ শাখায় গেলে দেখতে পেতাম পাকিস্তান সিভিল সার্ভিসের অসংখ্য (অব.) জায়েন্টদের। বসে আছেন নির্ভার। অনুজ ও পরিচিত স্নেহভাজনদের সঙ্গে কথা বলছেন। স্মৃতি রোমন্থন করছেন। আমরা উঁকি দিয়ে এক পলক তাকিয়ে কালবিলম্ব না করে সশ্রদ্ধায় নত হয়ে দ্রুত বেরিয়ে আসতাম। তখন কখনো ভাবিনি, আমরাও একইভাবে একই স্থানে, একই উদ্দেশ্যে এমন অলস সময় কাটাবো। এবং আজও একই রেওয়াজ আঁকড়ে ধরে আপ্যায়ন করে চলেছেন ব্যবস্থাপকগণ। অতীতের ধারাবাহিকতায় আজও তারা টাকা জমা বা উত্তোলনের জন্য আগলে রেখেছেন সকল সহযোগিতার হাত। গাড়ি অবধি অনুসরণ করে চলছেন প্রায় সর্বজনের সহায়ক, সর্বত্রগামী ও অনুগত কর্মচারী ফারুক। নব্বই দশকের গোড়া থেকে সে আমার কাছেও আস্থার।

মনে পড়ে, কয়েক বছর আগেও ব্যাংকে ঢুকেই দেখতাম, সোফায় বসে আছেন ষাটের দশকের দাপুটে সিভিলিয়ান মোহাম্মদ ফয়জুল্লাহ, মনজুরে মাওলা বা ড. সা'দত হুসাইন এর মত সিএসপি কর্মকর্তা। টাকা উঠাতে এসে তাঁরা একটা জমকালো আড্ডায় মেতে থাকতেন। আর এ ব্রাঞ্চটা যেন যুগ যুগ ধরে জ্যেষ্ঠ কর্মচারীদের মিলনকেন্দ্রের বিকল্প স্থানে পরিণত হয়েছে।  

৪) আমিও সদ্য অবসরে যাওয়া একজন সিভিল সার্ভেন্ট। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের প্রায় ৮ বছর বাদ দিলেও প্রশাসনের চাকরিতে দীর্ঘ ৩২ বছর কাজ করেছি। ঘুরেছি মাঠে ঘাটে, তথা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে। বাংলাদেশ সচিবালয় এবং মাঠ প্রশাসনের প্রায় সব ক'টা পর্যায়ে দায়িত্ব পালন করার এক বিরল সুযোগ হয়েছিল। অসংখ্য অগণিত সহযাত্রী সহকর্মীর সান্নিধ্যে থেকে কাজ করার সুবাদে আমার পরিচিতিও বোধকরি একটু বেশি। তবে একটি ব্যাপার বিস্ময় এবং আনন্দের সাথে লক্ষ করেছি, যখনই এ ব্রাঞ্চে প্রবেশ করি, যেন কেউ একজন বসে আছেন আমাকে 'তুমি' বলে সম্বোধন করার। অবসর কালেও সেদিন প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকার চেকখানা জমা করতে গেলে, দেখি '৭৩ ব্যাচের বীর মুক্তিযোদ্ধা কর্মকর্তা মাহবুব উল আলম খান মহোদয় বসে আছেন। আহা! কী দেশপ্রেমিক, নির্লোভ ও নিবেদিতপ্রাণ একজন মানুষ। এখন বয়সের ছাপ কিছুটা দৃশ্যমান। আমি মাস্ক পরিহিত। তথাপি তিনি আমাকে চিনতে ভুল করেননি। আমার ও পরিবারের কুশলাদি জানতে তিনি কার্পণ্য করেননি। আমরা অনেক দিন ধরে একই মন্ত্রনালয়ে কাজ করেছিলাম। ইদানিং মাঝেমধ্যে খুব কষ্ট অনুভব করি, আমাকে 'তুমি' বলার মানুষগুলো ঘরে এবং বাইরে সর্বত্রে দিন দিন কমে যাচ্ছে। অথচ এ মানুষগুলো অনুজ হিসেবে আমাদের বেঁচে থাকার এক অদৃশ্য প্রেরণা। আমার মনে হয়, ওনাদের জীবনকালের মধ্যেই যেন পরবর্তী প্রজন্মের প্রতিটি নিঃশ্বাসের নিরাপদ ঠিকানা লুকিয়ে আছে। 

৫) ভাবছি, জাতীয় প্রেস ক্লাবের এ শাখাটি কী কেবল ব্যাংকিং করছে? এটি কী আর দশটা শাখার মতো যান্ত্রিকতার ছোঁয়ায় গ্রাহকদের মাঝে শুধু অর্থ লেনদেন করে চলেছে? না, এর বাইরেও এখানে জনান্তিকে কতিপয় মানবিক দায়িত্বও পালিত হচ্ছে। স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে প্রতিদিন এখানে আসেন অসংখ্য প্রবীণ কর্মচারী। এঁদের কেউ বিপত্নীক, কেউ স্বামী-সন্তানহারা, আপনজনেরা বিদেশ বিভুঁইয়ে। কেউ কেউ নিঃসঙ্গ এবং একা। কেউ বা নিভৃতে দুরারোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত। এমন দুঃখ জাগানিয়া জীবনে শুধু বন্ধু-সুজনের কণ্ঠস্বরের প্রবল আকুতি নিয়ে ঘর হতে বের হয়ে আসেন এখানে। অল্প কাজে বেশি সময় নেন। কথা বলার এবং শোনানোর শ্রোতা খুঁজেন। এতে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সামান্যও বিরক্তিবোধ করেন না বরং সারাক্ষণ সদানন্দ পরিবেশ তৈরি করে দিচ্ছেন, পাশে থাকছেন। এর কী নাম দেব? আমি বলি এর যথোপযুক্ত নাম হবে আমাদের কর্মচারীদের পরম্পরার ব্যাংক-ক্লাব। 

লেখক : গল্পকার এবং প্রাবন্ধিক।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে