শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:১৫, বুধবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৩

তোমার দুহিতা একি গুরুভার বয়

ওয়াহিদা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
তোমার দুহিতা একি গুরুভার বয়

বহুল প্রতীক্ষিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বায়োপিক ‘মুজিব : একটি জাতির রূপকার’ মুক্তি পেয়েছে। বাংলাদেশ-ভারত যৌথ প্রযোজনায় বায়োপিক নির্মাণে দক্ষ ও অভিজ্ঞ ওপার বাংলার প্রখ্যাত পরিচালক শ্যাম বেনেগাল ছবিটি নির্মাণ করেছেন। পরিচালক তার জহুরী চোখ দিয়ে পাত্র-পাত্রী নির্বাচন করেছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব চরিত্রে অভিনেতা আরেফিন শুভ ছাড়া অন্য আরও কেউ ভালো করতে পারত এ কথা কেউ বলতে পারবে না, এ আমি হলফ করে বলতে পারি। বলিষ্ঠ কণ্ঠ, দীর্ঘকায়, লম্বা হাতের চওড়া পাঞ্জা ছাড়া বঙ্গবন্ধু চরিত্র রূপায়ণ সম্ভব ছিল না। বঙ্গমাতাসহ প্রতিটি ঐতিহাসিক চরিত্রের বিপরীতে অভিনেতা-অভিনেত্রী নির্বাচন যথার্থ হয়েছে।

বাঙালি আবারও কেঁদেছে শেষ দৃশ্যের নৃশংসতম ভয়াবহ হত্যাকাণ্ডের চিত্রায়ণে। নতুন প্রজন্ম জেনেছে বাংলাদেশের স্বাধীনতার রূপকার মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণা ও মহান নেতা শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের সঙ্গে কী হয়েছিল সেদিন। আমি ছবিটি দুবার দেখেছি। শেষ দৃশ্যের ভয়াবহতার কথা মনে থাকায় শুরু থেকেই বিমর্ষ চিত্তে ছবিটি আমার মতো সবাই দেখেছে। আবেগাপ্লুত মন নিয়ে ভেজা চোখে দর্শকরা বের হয়েছে। বঙ্গবন্ধুর জীবন ও রাজনীতিভিত্তিক বায়োপিক নির্মাণ যে কত কঠিন তা আবারও সবাই অনুধাবন করেছে। ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টে অলৌকিকভাবে বেঁচে যাওয়া বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যাকে ও চিত্রপরিচালক শ্যাম বেনেগালসহ সব কলাকুশলীকে।

১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুকন্যাদের জীবনের ওপর বয়ে যাওয়া ঝড়ের চিত্র আমরা কিছুটা পেয়েছি ‘ডটারস টেল’ এ দুই কন্যার জবানিতে, যা ছিল মহাসাগর তলদেশে হিমশৈলের অগ্রভাগ মাত্র। আমি বঙ্গবন্ধুকন্যার সঙ্গে কাজ করাকালীন বিভিন্ন সময় কৌতূহলে কিছু জানার জন্য প্রসঙ্গ উঠিয়ে চুপ থাকতাম। কিন্তু সব সময় দেখেছি বঙ্গবন্ধু কন্যাদ্বয় সযতনে কষ্টের বিষয়গুলো এড়িয়ে যেতেন। তবে বিভিন্ন সময় আনন্দময় স্মৃতিচারণায় তাঁদের চোখে-মুখে উজ্জ্বলতার দ্যুতি ছড়িয়ে কথা বলতে দেখেছি। এতে মনে হয়েছে যে তাঁদের আনন্দের স্মৃতিময় সময়টা তাঁরা ১৯৭৫ সালের জুলাই মাসে আটকে রেখেছেন। এ মাসেই পরিবারটি সব সদস্য মিলে বোধহয় শেষবারের মতো আনন্দ করেছিল।
সম্প্রতি দুটি বই পড়েছি। একটি ড. শফিক সিদ্দিকের লেখা ‘দিনগুলি মোর সোনার খাঁচায়’, অপরটি ড. এম এ ওয়াজেদ মিয়া রচিত ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ঘিরে কিছু ঘটনা ও বাংলাদেশ’। এ বই দুটি প্রায় দুষ্প্রাপ্য। সেখানে গুরুত্বপূর্ণ অনেক ঘটনার উল্লেখ পাওয়া যায়। আমার মনে দাগ কেটেছে এমন দু-একটি ঘটনা আজ আমি এ লেখায় উল্লেখ করব। 

১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর পেশাদার ডিপ্লোম্যাট হুমায়ুন রশিদ চৌধুরীর ভাবনা ছিল ভারত ছাড়া অন্য কোনো দেশে বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যাকে নিরাপদে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব নয়। ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতী ইন্দিরা গান্ধী ব্যতীত কাউকে বিশ্বাস করার মতো পরিবেশ ছিল না। ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর ভারতে রাজনৈতিক আশ্রয়ে থাকাকালীন বঙ্গবন্ধুকন্যাদের একমাত্র চিন্তা ছিল বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার কীভাবে করা যায়। বঙ্গবন্ধুকন্যাদের ভারতের দিল্লিতে ও লন্ডনে অবস্থানকালীন সময়টা নিদারুণ অর্থকষ্টের মধ্যে কেটেছিল। এর মধ্যেই জীবন বহমান, তাই পারিবারিকভাবে নির্বাচিত ড. শফিক সিদ্দিকের সঙ্গে শেখ রেহানার বিবাহ সংসার, সন্তান লালন-পালনের পাশাপাশি দুই বোনের জীবনের একমাত্র ব্রত ছিল বাবার হত্যার বিচার করা। এ বিষয়ে তাদের যোগ্য সারথি ছিলেন ড. ওয়াজেদ মিয়া ও ড. শফিক সিদ্দিক। ওই কঠিন দুঃসময়ের চিত্র তাঁরা দিনক্ষণসহ পুস্তক আকারে প্রকাশ করেছেন। লিখেছেন দুই বোনের দুঃসহ যন্ত্রণার কথা।

১৯৭৯ সালের শেষের দিকে ঢাকা ইউনিভার্সিটির প্রাক্তন উপাচার্য প্রফেসর আবদুল মতিন চৌধুরী লন্ডনে এলে শেখ রেহানা স্বামীসহ তাঁর খোকা চাচাকে সঙ্গে নিয়ে দেখা করেন, মতিন স্যার ১৯৭৮ সালে ঢাকায় বঙ্গবন্ধু পরিষদ গঠনের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও বাঙালি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী দেশের প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ, শিল্পী, সাহিত্যিক ও গুণীজনদের এক মঞ্চে নিয়ে আসেন। ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টের পর এ বলিষ্ঠ পদক্ষেপ তখন দেশে-বিদেশে অভিনন্দিত হয়েছিল। মতিন স্যার সম্পাদিত বঙ্গবন্ধু পরিষদ কর্তৃক প্রকাশিত বঙ্গবন্ধুর বক্তৃতা সমগ্র ‘বাংলাদেশের সমাজ বিপ্লবে বঙ্গবন্ধুর দর্শন’ তিনি শেখ রেহানাকে উপহার দেন। এ সাক্ষাৎ শেষে ফেরার পথে লন্ডনে বঙ্গবন্ধু পরিষদ শাখা গঠন করলে কেমন হয় ভাবনার পরিপ্রেক্ষিতে ইউরোপে বঙ্গবন্ধু পরিষদ গঠন করার উদ্যোগ গ্রহণ করা যায়। বঙ্গবন্ধুর অনুসারীদের এক মঞ্চে আনার কাজটি তখন থেকেই শুরু হয়।

জাতীয় চার নেতার অন্যতম মরহুম সৈয়দ নজরুল ইসলামের ছেলে সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম আইডিয়াটি সমর্থন করলেন। তিনি তখন লন্ডনে বাকশালের জয়েন্ট সেক্রেটারি। সেই থেকে ইউরোপে বাকশাল ও মূল ধারার আওয়ামী লীগ একত্র হতে শুরু করে। মতিন স্যারের লন্ডনে উপস্থিতিটাই মূলত তাঁদের বঙ্গবন্ধু পরিষদ গঠনে উৎসাহিত করেছিল। যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগ ও বাকশালকে এক মঞ্চে আনতে আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী, গাউস খান, সুলতান শরীফসহ (সবার নাম উল্লেখ করতে না পারায় দুঃখিত) সবাই আন্তরিক সহযোগিতা দেন। অবশেষে ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৭৯ সালে লন্ডনের কনওয়ে হলে মিসেস রাজিয়া মতিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সর্ব ইউরোপীয় বঙ্গবন্ধু পরিষদের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়। গাফ্ফার চৌধুরী সম্পাদিত ‘বাংলার ডাক’ পত্রিকায় ফলাও করে খবরটি ‘শুভ সূচনা’ নামে একটি সম্পাদকীয়তে প্রকাশিত হয়। নেপথ্যে থাকা শেখ রেহানা সভায় উপস্থিত না হয়ে প্রমাণ করলেন নেপথ্যে থাকাই তাঁর পছন্দ। ১৯৮০ সালের ২০ জানুয়ারি কনওয়ে হলে বঙ্গবন্ধু পরিষদের প্রথম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। পৃষ্ঠপোষক পদে নির্বাচিত হলেন ব্রিটেনে হাউস অব লর্ডসের অন্যতম সদস্য লর্ড ব্রকওয়ে এবং অপর পৃষ্ঠপোষক হলেন শেখ হাসিনা। সভাপতি পদে স্যার টমাস উইলিয়ামসের নাম প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়। এ নামটি প্রস্তাবের পেছনে শেখ রেহানা আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় বঙ্গবন্ধুর পক্ষে আইনি লড়াই করেছিলেন স্মরণ করে নামটি মনে করিয়ে দেন। 

স্যার টমাস উইলিয়ামসের সম্মতি আনার জন্য অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে দেখা হলে উনি আবেগাপ্লুত কণ্ঠে বলেন, তিনি নিজেও বঙ্গবন্ধুর অনুরাগী এবং ইউরোপীয় বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি হওয়ার প্রস্তাব উনি সানন্দে গ্রহণ করেন। এ খবরে দেশে-বিদেশে বঙ্গবন্ধু অনুসারীরা সবাই ভীষণ আনন্দিত হন। ঠিক হয় প্রাথমিক পর্যায়ে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ১৭ মার্চ, মৃত্যুদিবস ১৫ আগস্ট ও জেলহত্যা দিবস ৩ নভেম্বর, তা ছাড়া স্বাধীনতা দিবস ২৬ মার্চ, বিজয় দিবস ১৬ ডিসেম্বর, ভাষাশহীদ দিবস ২১ ফেব্রুয়ারি জাতীয় দিবসগুলো যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করবে। ১৯৭৯ সালেই সুইডেন বঙ্গবন্ধু পরিষদের সভাপতি আ. রাজ্জাকের সভাপতিত্বে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রকাশ্য বিচার চেয়ে বক্তব্য দেন শেখ রেহানা।

১৭ মার্চ ১৯৮০ সাল সন্ধ্যা ৬টার সময় হাউস অব কমন্সের কমিটি রুমে স্যার টমাস উইলিয়ামসের সভাপতিত্বে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা হয়। শত শত নেতা-কর্মীসহ কয়েকজন ব্রিটিশ এমপির উপস্থিতিতে সভাপতির সুন্দর বক্তব্যে সবাই অনুপ্রাণিত বোধ করেন। তিনি বলেন, “শেখ মুজিবের সঙ্গে আমার যখন প্রথম দেখা হয় তখন তিনি আমাকে বলেছিলেন যে, তাঁর আরাধ্য কাজ অসমাপ্ত রেখে তিনি মারা যাবেন এ কথা তিনি বিশ্বাস করতেন না। যতদিন বাংলাদেশ থাকবে এবং যতদিন বাংলাদেশ বিশ্বের ইতিহাসের অংশ হয়ে থাকবে, ততদিন তাঁর মৃত্যু নেই। তাঁর দৈহিক মৃত্যু তাঁর নিজ পরিবারের জন্য ছিল বেদনাদায়ক। তাঁর বন্ধুদের জন্য ছিল দুঃখজনক; কিন্তু তার চেয়ে বেশি বেদনার ও দুঃখের ছিল বাংলাদেশের জন্য। যে বাংলাদেশ তাঁর মৃত্যুতে গভীর দুঃখ-দুর্দশায় নিমজ্জিত হয়েছিল। কিন্তু দুঃখ-দুর্দশা হলো একটি জাতির জাগরণের অংশ। এ কথা বঙ্গবন্ধুর বেলায় সত্য যে, তিনি যে আন্দোলন শুরু করেছিলেন সে আন্দোলনের বীজ শহীদের রক্ত এবং আত্মত্যাগ দিয়ে সূচিত হয়েছিল। আমি মনে করি বঙ্গবন্ধুর মৃত্যু নেই, কেননা আজকের এ দুঃখ-দুর্দশার মধ্যেও বাংলাদেশ আবার যখন জেগে উঠবে, জাতিসত্তার পূর্ণতা পাবে, তখন তাঁর আত্মা আমাদের মাঝে ফিরে এসে বলবে, ‘তোমরা যদি আমার স্মৃতিচিহ্ন চাও তবে তোমাদের চারিদিকে তাকাও’।’’

বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদ জাগরণে একাত্মতা প্রকাশ করেন প্রাক্তন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথ, লিবারেল পার্টির চিফ হুইপ এলেন বিথ, লিবারেল পার্টির প্রাক্তন নেতা জো গ্রিমন্ড এবং বাংলাদেশে প্রতিনিধিত্বকারী দলের অন্যতম নেতা জন হান্ট। আজকে যারা শেখ হাসিনার চেয়ারের পাশে মাটিতে বসে কথা বলা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের ছবি দেখেছেন তারা মনে করে দেখেন বঙ্গবন্ধুর গাড়ির দরজা খুলে দিয়েছিলেন তৎকালীন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এডওয়ার্ড হিথ। পাকিস্তানের কারাগার থেকে বের হয়ে তিনি যখন লন্ডনে ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে ইংল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে আসেন, তখন দৌড়ে গিয়ে বঙ্গবন্ধুর গাড়ির দরজা নিজে খুলে দেন। ইংল্যান্ড পার্লামেন্টে এ ব্যাপারে তাদের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে নিন্দা প্রস্তাব আনা হলে তিনি জবাবে বলেছিলেন, শেখ মুজিব কেবল একটি রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধান নন, তিনি নিজে তাঁর জাতিকে স্বাধীন করার স্বপ্ন দেখিয়েছেন, সারা জাতিকে স্বপ্নে উদ্বুদ্ধ করেছেন এবং নেতৃত্ব দিয়ে সে জাতিকে স্বাধীন করে দিয়েছেন। পৃথিবীর আর কোনো বিপ্লবী নেতা নিজের এক জীবনে এ তিনটি কাজ করে যেতে পারেননি। তাই শেখ মুজিবকে এ সম্মান দেখিয়ে ইংরেজ জাতিকে তিনি সম্মানিত করেছেন, এই ছিল বহির্বিশ্বে বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে মূল্যায়ন।

বিশ্বনেতাদের সঙ্গে পারস্পরিক শ্রদ্ধা, ভালোবাসা ও সম্মানের যে সম্পর্ক বঙ্গবন্ধু গড়েছিলেন, আজ শেখ হাসিনা সেই সম্পর্ক আরও মর্যাদার ও বহু পরিধিতে বহুগুণে বৃদ্ধি করেছেন। সমস্যা হলো আমরা কিছু বাঙালি নিজেদের টেনে নিচে নামাতে ব্যস্ত আছি, বিশ্বে শেখ হাসিনার বাংলাদেশ এখন উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। বিশ্ববিখ্যাত ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে স্থান পান শেখ হাসিনা। বাংলাদেশ আজ উন্নত বিশ্বের কাতারে দাঁড়ানোর অবকাঠামোগত সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে।

আজকের নতুন প্রজন্ম শেখ হাসিনার দীর্ঘ ২১ বছরের সংগ্রামের ইতিহাস হয়তো জানে না। ১৯৮০ সালের এপ্রিল মাসে শেখ হাসিনা লন্ডন থেকে দিল্লি আসেন। দীর্ঘ সাড়ে ছয় মাস লন্ডনে অবস্থান করেন। উনি লন্ডনে এসেছিলেন সন্তানসম্ভবা বোন শেখ রেহানার পাশে থাকার জন্য। পাশাপাশি উদ্দেশ্য ছিল বঙ্গবন্ধুর নেতা-কর্মীদের সংগঠিত করা এবং বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের জন্য বিশ্ব জনমত গড়ে তোলা। বঙ্গবন্ধুর পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ১৯৮০ সালের ১৬ আগস্ট লন্ডনস্থ ইয়র্ক হলে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা বক্তৃতা করেন। ইয়র্ক হলটির ধারণক্ষমতা হাজারের ওপর, যাতে তিল ধারণের জায়গা ছিল না। ১৯৭৫-এর পর এটাই শেখ হাসিনার প্রথম মিটিং। এর আগে ১৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকীতে বক্তাদের বক্তব্য সম্পাদন করে ও ব্রিটিশ নেতৃবৃন্দের বাণী সংগ্রহ করে ‘এ ট্রিবিউট টু শেখ মুজিব’ নামে গ্রন্থটি প্রকাশ করার উদ্যোগ নেন আবদুল মতিন সাহেব, সেদিন যা বিলি করা হয়।

সেদিন শেখ হাসিনা বাংলাদেশের সামরিক সরকারের অগণতান্ত্রিক কার্যকলাপ, ইতিহাস বিকৃতি, রাষ্ট্রীয় চার মূলনীতি সুপরিকল্পিতভাবে বিনষ্ট করা এবং স্বাধীনতাবিরোধীদের রাজনৈতিক পুনর্বাসনের বিষয়ে বক্তব্য রাখলেন। শেখ হাসিনা ১৫ আগস্ট ও ৩ নভেম্বরের হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা দিতে গিয়ে আবেগ আপ্লুত কণ্ঠে বলেন, “আমি বাংলার জনসাধারণের কাছে, বিশ্ব মানবতার কাছে বিচার চাই- কেন আমরা মা-বাবার স্নেহবঞ্চিত, কেন আজ আমি ভাইহারা, আমি আপনাদের কাছে বিচার চাই, বিচার চাই বিশ্ববাসীর কাছে, এত খুনের বিচার হয়, তবে এ হত্যাকাণ্ডের বিচার কেন হচ্ছে না, হত্যাকারীরা প্রকাশ্য দিবালোকে দেশে-বিদেশে ঘুরে বেড়াচ্ছে। এ হত্যাকারীরা কেবল বাংলাদেশের জনগণের জন্য হুমকিস্বরূপ তা নয়, সমগ্র বিশ্বের গণতন্ত্রকামী দেশপ্রেমিকদের জন্যও হুমকিস্বরূপ। এ সভায় তিনি স্যার টমাস উইলিয়ামসকে ১৫ আগস্ট ও ৩ নভেম্বরের হত্যাকাণ্ড তদন্তের জন্য অনুরোধ জানান। পরবর্তীতে ১৯৮০ সালের ১৩-১৫ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে শেখ হাসিনাকে সভাপতি নির্বাচন করা হয়। এর পরের ইতিহাস সবারই জানা। আজ বাংলাদেশ বিশ্বে মর্যাদার সঙ্গে এগিয়ে যাচ্ছে। যে কোনো সফলতার স্বীকৃতিতে বঙ্গবন্ধুকন্যা অশ্রুচাপা চোখে বাষ্পরুদ্ধ কণ্ঠে আফসোস করেন ‘আব্বা যদি একটু দেখে যেতে পারতেন’!” তাঁরা পিতৃহত্যার প্রতিশোধ নয়, বিচার চেয়েছেন নিয়মতান্ত্রিক বিচারিক প্রক্রিয়ায়। শোককে শক্তিতে রূপান্তর করে বাংলার যে দুঃখী মানুষ শেখ মুজিবকে ভালোবেসে সমর্থন দিয়েছেন, যারা ছিল বঙ্গবন্ধুর রাজনীতির প্রেরণা তাদের ভাগ্য পরিবর্তনে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।

ফিরে আসি আগের প্রসঙ্গে- ‘শেখ মুজিব : একটি জাতির রূপকার’ বায়োপিক দেখে সব দর্শকের একটিই মন্তব্য ছিল- শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা এ ছবির শেষ দৃশ্য কীভাবে সহ্য করলেন! এ ভাবনা আমার মনেও এসেছে। এর চেয়ে বেশি নিষ্ঠুর ঘটনা মনে হয়েছে আমার যে, শেখ হাসিনাকে তাঁর বাবার গুলিবিদ্ধ ছবি ১০ হাজার পাউন্ড দিয়ে কিনতে হয়েছিল। ঘটনাটি এমন যে, ১৯৮২ সালের নভেম্বর মাসের শেষ দিকে ‘সানডে টাইমস’ পত্রিকার সাংবাদিক অ্যান্থনি মাসকারেনহাস ড. সিদ্দিককে ফোন করে দেখা করতে চান। অ্যান্থনি মাসকারেনহাস মুক্তিযুদ্ধের সময় সানডে টাইমস পত্রিকায় বাংলাদেশের গণহত্যা এবং পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হত্যাযজ্ঞের ওপর বেশ কটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে লন্ডনে বাঙালি মহল ও বাংলাদেশের স্বাধীনতাকামী মানুষের কাছে বিশেষ পরিচিতি পেয়েছিলেন। তিনি বঙ্গবন্ধু সরকার কর্তৃক পুরস্কৃত হয়েছিলেন জানা যায়। নির্দিষ্ট দিনে তাঁরা একটি রেস্টুরেন্টে মিলিত হন। উনি জানালেন, ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের পরপর বঙ্গবন্ধুর মৃতদেহের দুটি ফটো উনার কাছে আছে। এ ফটোগুলো তিনি খুনি ফারুক-রশীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করেছেন এবং এও জানালেন যে, ফারুক-রশীদ বঙ্গবন্ধু হত্যার পরপরই যখন লন্ডনে এসে টেলিভিশনে ইন্টারভিউ দিয়ে সদম্ভে ঘোষণা করেছিল তারা বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল নায়ক, সেই সময় তিনি এ ছবি দুটি তাদের কাছ থেকে সংগ্রহ করেন। এরপর তার আর্থিক অনটনের কথা বলে উনি ১০ হাজার পাউন্ড পেলে এ ছবি দুটো দিয়ে দিতে পারেন বলে জানান। এ আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে তিনি শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলতে চান। ড. সিদ্দিক বাসায় ফিরে শেখ হাসিনার কাছে সব খুলে বললেন। তাঁরা দুজনে ঠিক করলেন শেখ রেহানাকে এ বিষয়ে কিছুই জানানো হবে না। কারণ এ মর্মান্তিক দৃশ্য শেখ রেহানা সহ্য করতে পারবেন না। নির্দিষ্ট দিনে অ্যান্থনি মাসকারেনহাস একটি বড় খাম নিয়ে শেখ রেহানার বাসায় উপস্থিত হলেন। অ্যান্থনি মাসকারেনহাস কিছুক্ষণ কথা বলার পরই খামটি খুলে বঙ্গবন্ধু মৃত অবস্থায় সিঁড়ির ওপর পড়ে আছেন এরকম দুটো দৃশ্যের ফটো দেখান। পরনে তাঁর পাঞ্জাবি ও লুঙ্গি, পাশেই ধূমপানের জন্য ব্যবহৃত পাইপটি পড়ে আছে। সাদা পাঞ্জাবির অনেকটাজুড়ে ছোপ ছোপ রক্তের দাগ লেগে আছে। বঙ্গবন্ধু চক্ষুমুদ্রিত অবস্থায় চিরনিদ্রায় শায়িত। এ ছবি দুটো দেখার সঙ্গে সঙ্গে শেখ হাসিনার চেহারা আমূল পরিবর্তন হয়ে যায়। ছবি দুটো খামে করে উনি দোতলায় উনার বেডরুমে চলে যান। 

অ্যান্থনি মাসকারেনহাস বললেন, ‘নিশ্চয়ই তিনি বাবার এই ছবি দেখে খুব বেশি আবেগ আপ্লুত হয়ে পড়েছেন। ড. সিদ্দিক উনাকে বসিয়ে রেখে ওপরে গিয়ে দেখলেন, ওই ছবির দিকে তাকিয়ে শেখ হাসিনা অঝোর ধারায় কেঁদে চলেছেন। শেখ হাসিনা একটু পরে খামটি নিয়ে নিচে এসে বসলেন, অ্যান্থনি মাসকারেনহাসকে বললেন, ‘আপনি বোধ হয় জানেন না ১০ হাজার পাউন্ড দেওয়ার সংগতি আমার নাই’। লন্ডন আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা মিলেও এত টাকা জোগাড় করতে পারবে না। কিছু টাকা কমানোর অনুরোধ করেন। অ্যান্থনি মাসকারেনহাস কিছুটা কমাতে রাজি হলেন এবং প্রয়োজনে টাকাটা কিস্তিতে পেতে রাজি হলেন। অ্যান্থনি মাসকারেনহাসের উপস্থিতিতেই এ ফটো ক্রয়ের ব্যাপারে প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহের জন্য যুক্তরাজ্যের আওয়ামী লীগকে দায়িত্ব দিলেন শেখ হাসিনা।

কবি নির্মলেন্দু গুণের কবিতা ‘সেই রাত্রির কল্পকাহিনী’র দুটি চরণ দিয়ে শেষ করছি আজকের লেখা :

‘তোমার পা একবারও টলে উঠলো না, চোখ কাঁপলো না।

তোমার বুক প্রসারিত হলো অভ্যুত্থানের গুলির অপচয়’

বন্ধ করতে, কেননা তুমি তো জানো, এক-একটি গুলির মূল্য

একজন কৃষকের এক বেলার অন্নের চেয়ে বেশি’।

লেখক : সচিব, কৃষি মন্ত্রণালয়

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড : আলামত সংগ্রহ করছে সিআইডি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়

জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা