শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:১২, রবিবার, ১৭ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশের শিশু

সাইফুল ইসলাম (স্বপ্নীল)
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ও আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশের শিশু

সেদিন কোন ঝড় ছিল না। ছায়াঘেরা, মায়াভরা শান্ত, সুনিবিড়, বাইগার-মধুমতি বিধৌত পাটগাতি সংলগ্ন টুঙ্গিপাড়ায় শেখ লুৎফুর রহমান ও সায়েরা খাতুন দম্পতির কোলে এ জাতির আলো হয়ে এসেছিলেন ছোট্ট খোকা। সে আলোর ঝলকানিতে আলোকিত হলো পুরো বাঙালি জাতি। সে আলো হাজার বছর প্রতীক্ষার আলো, সে আলো সুবর্ণ-স্নিগ্ধ আলো, সে আলো হাজার বছরের শৃঙ্খল থেকে মুক্তির আলো। সে আলোয় সার্থক হয়েছিল বাঙালি জাতির হাজার বছরের স্বাধীনতার স্বপ্ন। 

এ জাতির ঘোর অমানিশা, অন্ধকার দূর করার জন্য স্রষ্টা প্রদত্ত শ্রেষ্ঠ উপহার ১৯২০ এর ১৭ ই মার্চ এ ধরাতে এসেছিলেন। অমাবস্যার ঘোর অমানিশা কাটাতে প্রভাতের রক্তিম সূর্য হয়ে এসেছিলেন হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি। সেই অঁজপাড়াগাঁ টুংগীপাড়া থেকে ছোট্ট খোকা ঘোর অন্ধকারকে প্রভাতের স্নিগ্ধ আলোতে পরিণত করেছিলেন। ছোট্ট মুজিবের আগমণে অনুনাদ ছড়িয়ে পড়েছিল বাংলার আকাশে বাতাসে। অনুরণন ঘটেছিল বাংলার প্রতিটি অণু-পরমাণুতে। বৃক্ষ-ফুলে-ফলে শোভিত বসন্ত জানান দিয়েছিল ওই যে  মহামানব আসে, চারিদিকে যেন রোমান্স লাগে।যার অবস্থান বাংলার আকাশে ধ্রুবতারার মতোই। 

গুরুদেবের কথায়," উদয়শিখরে জাগে ‘মাভৈ: মাভৈ:’নবজীবনের আশ্বাসে। 

‘জয় জয় জয় রে মানব-অভ্যুদয়’ মন্দ্রি-উঠিল মহাকাশে"। পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে বাংলার স্বাধীনতার নব সূর্যোদয় রচিত হয়েছিল সেই ছোট্ট খোকার হাত ধরেই। ছোট্ট খোকা ছোটকাল থেকেই দুরন্ত এবং অত্যন্ত প্রতিবাদী ছিলেন। তাইতো তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী তার স্কুলে আসার পর স্কুলের ভবনের জন্য ছোট্ট খোকা দাবি তোলেন। খুব কম বয়সেই তার শিক্ষক আব্দুল হামিদ এমএ এর সঙ্গে বাড়ি বাড়ি মুষ্টি চাল সংগ্রহ করে দরিদ্র শিক্ষার্থীদের জন্য তহবিল গঠন করেন। ইংরেজিতে মর্নিং সোজ দ্য ডে এর মতন ছোটবেলায় ছোট্ট খোকা তার বাংলার অবিসংবাদিত নেতা হবার ইংগিত দিয়েছিলেন। সদাজাগ্রত, প্রতিবাদী, নিপীড়িত, অবহেলিত, বঞ্চিত মানুষের কণ্ঠস্বর, বাংলার বজ্রকণ্ঠ হিসেবে আবির্ভূত  হয়েছিলেন। 

জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী নচিকেতার ভাষায় তিনি ছিলেন তুমি আসবে বলে কৃষ্ণচূড়ার ফুলগুলো এখনো ঝরে যায়নি। শিমুল-পলাশ -রক্তজবার মতোই প্রকৃতি বর্ণাঢ্য রঙে রাঙ্গিয়েছিল ছোট্ট খোকার আগমণে। দিগ্বিদিক ধামামা বাজিয়ে ছোট্ট খোকাকে আসতেই হতো! বাংলার স্বাধীনতার অস্তমিত সূর্য মুক্তির আলোয় আলোয় ফিরে আসতেই হতো! সে স্বাধীনতা, মুক্তি একটি তর্জনীর ইশারায় প্রাণ পাবে, একটি বজ্রকণ্ঠের আঘাতে ফিরে আসবে তা কে জানতো?

আজীবন নিপীড়িত, বঞ্চিত, অসহায় মানুষের ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত ছিলেন সেই ছোট্ট খোকা। অধিকারহারা জাতির আহবানে সাড়া দিয়ে ছোট্ট খোকা জাতির স্বাতন্ত্র‍্যবোধ, স্বাধিকার, সংস্কৃতিকে রক্ষা করেছিলেন। ভাষা আন্দোলনের উত্তপ্ত দিনগুলোতে জেলের অন্ধকার প্রকোষ্ঠে বন্দি থাকার পরও গোপনে গোপনে ছাত্র নেতৃবৃন্দকে আন্দোলনের পরামর্শ দিতেন এবং মুসলিম লীগের নিপীড়িত মহিউদ্দিনসহ ১৩ দিন অনশন করেছিলেন। পাকিস্তানি ইস্পাত-কঠিন শাসকগোষ্ঠীর রক্তচক্ষুকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে বারবার স্বাধিকার আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়ার অপরাধে বারবার জেলে গিয়েছিলেন। ৬২'র শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬'র ছয় দফা, ৬৯'র গণঅভ্যুত্থান, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় আপসহীন, অকুতোভয়, অবিসংবাদিত নেতা বারবার জেলের মৃত্যু যন্ত্রণায় থাকার পরও কোন আপস করেননি; নীতি আদর্শের প্রতি অবিচল ও অটল ছিলেন। 

১৯৯৩ সালে জাতির পিতার জন্মদিনে জাতীয় শিশু দিবস পালনের প্রস্তাব করেন অধ্যাপক নীলিমা ইব্রাহিম। ১৯৯৪ সালে বঙ্গবন্ধু জাতীয় শিশু-কিশোর মেলা বেসরকারিভাবে প্রথমবার দেশে ১৭ই মার্চ জাতীয় শিশু কিশোর দিবস পালন করে। ১৯৯৬ সালের তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার জাতির পিতার জন্মদিনকে জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে উদযাপনের ঘোষণা দেয়। ১৯৯৭ সালের ১৭ই মার্চ থেকে সরকারিভাবে বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। 

জাতির পিতার নিষ্পাপ শিশুপুত্র রাসেল ছিল তার নয়নমণি ও বাংলাদেশের সব শিশুদের ভালোবাসা ও মমতার প্রতীক। শিশু রাসেল ছিল জাতির পিতার কলিজা। সব শিশুর মডেল হিসেবে প্রিয় রাসেলকে গড়তে চেয়েছিলেন। তিনি যেখানে যেতেন প্রিয় পুত্র রাসেলকে সাথে নিতেন। বঙ্গবন্ধু বিশ্বাস করতেন, মানুষ-পশু-পাখি-প্রাণী নির্বিশেষে প্রতিটি শিশুই পিতা-মাতার কাছে বড় স্নেহ, মায়া ও মমতার। ধনী-গরিব-বর্ণ-গোত্র নির্বিশেষে শিশুদের সবাই আদর করে। সুন্দর, সমৃদ্ধ, উন্নত স্বদেশ গড়তে হলে আগে শিশুদের গড়তে হবে। তাদের দেশপ্রেম শিখাতে হবে। বঙ্গবন্ধুর রক্তে, কথায় ও বিশ্বাসে শিশুদের প্রতি অগাধ ভালোবাসা ছিল। শিশুদের ঠিকমতো গড়তে পারলেই তিনি সার্থক মনে করতেন।

শিশু ও দূরন্ত কিশোর ছোট্ট খোকা কালের পরিক্রমায় যখন বঙ্গবন্ধু ও এ রাষ্ট্রের স্থপতি হলেন তখনো শিশু-কিশোরদের তিনি ভুলে যাননি। তাইতো শিশু প্রাণ মানুষ এর জন্মদিন জাতীয় শিশু দিবস হিসেবে প্রাণ ও স্বার্থকতা পেয়েছে। বঙ্গবন্ধু শিশু-কিশোরদের অনেক ভালবাসতেন। তিনি শৈশবে বা কৈশোরে যেভাবে মুক্ত বিহঙ্গের মতো উড়ে বেরিয়েছেন, আনন্দে মেতেছেন ঠিক তেমনিভাবে নিষ্পাপ শিশু-কিশোররা মুক্তচিন্তায় বেড়ে ওঠার সুযোগ ও পরিবেশ পায় সে ভাবনা সবসময় করতেন। এক কথায় তিনি শিশু কিশোর অন্ত:প্রাণ ছিলেন। শিশু-কিশোরদের অগাধ ভালোবাসা, মায়া- মমতা ভরা আদর-স্নেহ করতেন। জাতির পিতার জীবনে অনেক ঘটনাবহুল মধুর স্মৃতি রয়েছে শিশু-কিশোরদের নিয়ে। 

১৯৭৪ সালে গুলিস্তান সিনেমা হলের সামনে তৎকালীন শিশুপার্কে আয়োজিত শিশুমেলা শেষে শিশুরা দেখা করতে আসে। শিশুরা চাইলেই বঙ্গবন্ধুর সাথে দেখা করতে পারত। তিনি তাদের মিষ্টি উপহার দেন এবং প্রত্যেকের নাম জিজ্ঞেস করেন। একটি শিশু তার নাম মুজিবুর রহমান বলায় বঙ্গবন্ধু আদর করে কোলে তুলে নিয়ে উচ্ছ্বাসের সাথে বললেন, "পেয়েছি, আমার মিতাকে পেয়েছি।" জাতির পিতার এরকম হাজারো ঘটনাবহুল স্মৃতি রয়েছে শিশু-কিশোরদের সঙ্গে। নিষ্পাপ শিশুদের মতো সরল-সাবলীল জীবনাচরণ ছিল জাতির পিতার। কিন্তু সেই উদ্যত কালো হাত জাতির পিতার স্বপ্নকে ধুলিস্যাৎ করার জন্য শিশুসুলভ, সহজ-সরল শিশু অন্ত:প্রাণ বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। 

জাতির পিতা শিশুদের উন্নয়নে চারটি পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন । *শিশুদের কল্যাণের জন্য মায়েদের সম্পৃক্ত করে মহিলা ও শিশু বিষয়ক অধিদপ্তর গঠন। *শিশুদের সার্বিক উন্নয়নের জন্য গড়েছিলেন শিশু একাডেমি। এখানে উল্লেখ্য এ দুটি প্রতিষ্ঠান বিষয়ক পরিকল্পনা বঙ্গবন্ধুর সবসময়ই করতেন। *শিশুদের শিক্ষা নিশ্চিত করার জন্য ১৯৭৩ সালে সাইত্রিশ হাজার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণ করেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত একটি দেশের সে সময়ের আর্থ-সামাজিক পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্ত অত্যন্ত সাহসী ও যুগান্তকারী। *শিশু অধিকার রক্ষাকবচ হিসেবে ১৯৭৪ সালের ২২শে জুন শিশু আইন জারি করেন।

আজকের শিশু আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশের নেতা। এ শিশুরাই আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করবে। তাই শিশুদের জাতির পিতার আদর্শে বলিয়ান হয়ে আগামীর সুন্দর-সুবর্ণ ভবিষ্যৎ বিনির্মাণে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় নিজেদের প্রস্তুত করতে হবে। নিজেদের সৎ, যোগ্য, দক্ষ, তথ্যপ্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। একজন মানবিক মানুষ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী, অসাম্প্রদায়িক, সুশাসন, আইনের শাসনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে হবে। বিশ্ব নাগরিক হিসেবে নিজেকে গড়ে তোলার জন্য সফট স্কিলসমূহ অর্জন করতে হবে। সকল অন্যায়, অবিচার ও দুর্নীতির কালো হাতকে পরাস্ত করে উন্নত, সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে। সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের ভাষ্যে, "যেখানে ঘুমিয়ে আছো, শুয়ে থাকো বাঙালির মহান জনক তোমার সৌরভ দাও, দাও শুধু প্রিয়কণ্ঠ শৌর্য আর অমিত সাহস টুঙ্গিপাড়া গ্রাম থেকে আমাদের গ্রামগুলো তোমার সাহস নেবে নেবে ফের বিপ্লবের দুরন্ত প্রেরণা।"

লেখক: প্রভাষক, সরকারি হাজী আব্দুল বাতেন কলেজ, সন্দীপ, চট্টগ্রাম।
[email protected]

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১২ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে