শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫০, সোমবার, ২৫ মার্চ, ২০২৪

বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা, অপারেশন সার্চলাইট-বিগবার্ড ও তরুণ প্রজন্মের দায়

সাইফুল ইসলাম (স্বপ্নীল)
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ঘোষণা, অপারেশন সার্চলাইট-বিগবার্ড ও তরুণ প্রজন্মের দায়

আমি এ দেশের মানুষ চাই না, মাটি চাই। হ্যাঁ, এটা ইয়াহিয়া খানের নৃশংস ও নির্মম দম্ভোক্তি। ধর্মের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্র পাকিস্তানের এক মুসলিম রাষ্ট্রপ্রধানের অন্য মুসলিম ভাইদের প্রতি এ ধরনের উক্তি প্রমাণ করে কতটা হাস্যকর ও অবাস্তব ধর্মের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত একটি রাষ্ট্র। একটি রাষ্ট্রের মূল্যবোধ ও মূলনীতি যখন সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের চিন্তা-চেতনাকে প্রতিফলিত করে না, বরং গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার বদলে নানা অজুহাতে একনায়কতান্ত্রিক, সেনাশাসন ও স্বৈরশাসনকে বছরের পর বছর উৎসাহিত করা হয়, সে রাষ্ট্রব্যবস্থা জনকল্যাণের পরিবর্তে গলার কাঁটা হিসেবে আবির্ভূত হবে সেটাই স্বাভাবিক।

শেরেবাংলা ও সোহরাওয়ার্দী সাহেব তো ষাটের দশকে গত হয়েছিলেন। ভাসানী সাহেব আইয়ুব খানের শাসনকে No Disturb নীতি গ্রহণ করে প্রকারান্তরে বাংলার মানুষের দীর্ঘদিনের আকাঙক্ষার সাথে উপহাস করেছিলেন। পক্ষান্তরে উদীয়মান, প্রাণচঞ্চল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সকল আন্দোলন সংগ্রামে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছিলেন। ৫৮'র সামরিক শাসনবিরোধী আন্দোলন, ৬২'র শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬'র দফা উত্থাপন, ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ এবং সর্বশেষ একাত্তরের মহান স্বাধীনতার ঘোষণা ও সার্বিক দিকনির্দেশনা প্রদান সবই বঙ্গবন্ধুকে ঘিরেই আবর্তিত হয়েছিল।

ইয়াহিয়া খানের সাথে আলোচনা কার্যত ব্যর্থ হবার পরে ২৫ শে মার্চ সারাদিন বঙ্গবন্ধু ধানমন্ডির বাসায় কাটিয়েছেন। রাজনৈতিক অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বঙ্গবন্ধুর কাছে আসন্ন লড়াই ও সংগ্রামের দিক-নির্দেশনা গ্রহণ করেন। রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ধারণা করছিলেন আজকেই কিছু একটা হতে পারে। সেদিন সে বাসার লাইব্রেরিতে বসে বঙ্গবন্ধু ঘনিষ্ঠ সহযোগীদের সাথে রাজনৈতিক আলোচনা করছিলেন। তাদের মধ্যে ছিলেন তাজউদ্দিন আহমদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, মনসুর আলী, এএইচএম কামারুজ্জামান, কাজী গোলাম মোস্তফা ও ড. কামাল হোসেন।

চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতির পর্যালোচনা, আসন্ন মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি ও সামগ্রিক পদক্ষেপ সম্পর্কিত আলোচনা করছিলেন তারা। বঙ্গবন্ধু তার আলোচনায় সবাইকে সতর্ক থাকতে বলেছিলেন। বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ডক্টর এম এ ওয়াজেদ মিয়া তার ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে ঘিরে কিছু ঘটনা ও বাংলাদেশ’ বইতে লিখেছেন , ‘২৫ শে মার্চ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যেই আওয়ামী লীগ অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ জাতির পিতার সাথে দেখা করে তার নির্দেশ নিয়ে চলে যান’। তিনি আরো বলেন, ২৫ মার্চ রাত ১১টায় ধানমন্ডির বাসার সিঁড়িতে বঙ্গবন্ধুর সাথে কথা হয়েছিল তৎকালীন ছাত্রনেতা আ.স. ম আব্দুর রব, সিরাজুল আলম খান ও শাহজাহান সিরাজের। তারাও আশঙ্কা করছিলেন আজকে রাতেই কিছু একটা হতে পারে। তার পরিপ্রেক্ষিতে বঙ্গবন্ধু তাদের দিকনির্দেশনা দেন।

২৫ মার্চ দিবাগত রাতে অপারেশন সার্চলাইট নামে পাকিস্তানি বাহিনী বাঙালিদের ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে নির্বিচারে গণহত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটন করতে থাকে। এমতাবস্থায় ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে গ্রেফতারের পূর্বে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকায় বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এ ঘোষণা ১৯৮২ সালে বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের দলিলপত্র তৃতীয় খণ্ডে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এই ঘোষণা উল্লেখ করা হয়। এতে বলা হয়, ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে এ ঘোষণা দেন তিনি, যা তৎকালীন ইপিআর এর ট্রান্সমিটারের মাধ্যমে সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। পরে চট্টগ্রামের স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র থেকে ২৬ ও ২৭ মার্চ বেশ কয়েকজন শেখ মুজিবের পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন।

বঙ্গবন্ধুর ঘোষণার মূল্যবান দলিলটি সেখানে লিপিবদ্ধ হয়েছে এভাবে ‘ইহাই হয়তো আমাদের শেষ বার্তা, আজ হইতে বাংলাদেশ স্বাধীন। আমি বাংলাদেশের জনগণকে আহ্বান জানাইতেছি যে, যে যেখানে আছে, যাহার যাহা কিছু আছে, তাই নিয়ে রুখে দাঁড়াও, সর্বশক্তি দিয়ে হানাদার বাহিনীকে প্রতিরোধ করো। পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর শেষ সৈন্যটিকে বাংলার মাটি হইতে বিতাড়িত না করা পর্যন্ত এবং চূড়ান্ত বিজয় অর্জন না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চালিয়ে যাও। শেখ মুজিবুর রহমান। ২৬ মার্চ, ১৯৭১।

মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক লেখক মঈদুল হাসানের ভাষ্যমতে, ‘২৫ শে মার্চ সন্ধ্যায় মুক্তিযুদ্ধ শুরুর সাথেই বঙ্গবন্ধু তাজউদ্দিনকে ঢাকার শহরতলীতে আত্মগোপনের নির্দেশ দেন, যাতে অতি শিগগিরই তারা একত্রিত হতে পারেন’।

২৫ মার্চ বেলা ১১টায় পূর্ব পাকিস্তানের জিওসি জেনারেল খাদিম হোসেন রাজার সাথে পাকিস্তানের সামরিক আইন প্রশাসক টিক্কা খান টেলিফোনে  আলাপচারিতায় বলেন, ‘খাদিম এটা আজই হবে’। পাশে বসা সিদ্দিক সালিক তার উইটনেস টু সারেন্ডার বইতে লিখেন, ‘টিক্কা খানের টেলিফোন খাদিম হোসেন রাজার মধ্যে কোনো উত্তেজনা তৈরি করেনি, তিনি যেন হাতুড়িপেটা করার জন্যই তৈরি ছিলেন’।

বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতার করার জন্য সব প্রস্তুতিই পাক হানাদাররা গ্রহণ করেছিল। রাত একটার দিকে বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতারের সময় নির্দিষ্ট করা হয়। কারণ, সে সময়ের মধ্যেই প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান নিরাপদে করাচি পৌঁছাতে পারবেন। জাতির পিতাকে গ্রেফতারের পাশাপাশি যুগপৎভাবে অপারেশন সার্চলাইটের মাধ্যমে নিরস্ত্র, নিরীহ, বেসামরিক বাঙালিদের ওপর পাক হানাদারদের নির্মম, নৃশংস গণহত্যা পরিচালনা করার পরিকল্পনা করা হয়। সে পরিপ্রেক্ষিতে রাজারবাগ পুলিশলাইন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা শহরসহ সমগ্র দেশব্যাপী ইতিহাসের বর্বরোচিত গণহত্যা শুরু করে পাকিস্তানি বাহিনী। তাদের হাত থেকে রেহাই পায়নি আবালবৃদ্ধবনিতা।

বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতারের জন্য ক্যান্টনমেন্ট থেকে রাত সাড়ে এগারোটার দিকে পাক সৈন্যদল ট্যাংক, কামান, গোলাবারুদ নিয়ে ধানমন্ডি ৩২ এর অভিমুখে যাত্রা শুরু করে। পথিমধ্যে ফার্মগেট এলাকায় সৈন্যদল ব্যারিকেডের সম্মুখীন হয়। সেখানে জয় বাংলা স্লোগান দেওয়া নিরস্ত্র বাঙালির ওপর তাদের স্টেনগান কেঁপে ওঠে। হত্যাযজ্ঞ চালিয়ে তারা ধানমন্ডি ৩২ এর বঙ্গবন্ধুর বাড়ির সামনে অবস্থান নেয়।

বঙ্গবন্ধুকে গ্রেফতারের জন্য গিয়েছিলেন লে. কর্নেল জেড এ খান ও মেজর বিল্লাল। সিদ্দিক সালিকের ভাষায়, ‘বঙ্গবন্ধুর বাড়ির কম্পাউন্ডে গুলি চালিয়ে সৈন্যরা তাদের উপস্থিতি জানান দেয়; বঙ্গবন্ধুকে বাইরে বেরিয়ে আসতে বলে। কিন্তু বাড়ির ভেতর থেকে কোনো সাড়া শব্দ পাওয়া যায়নি। তখন সৈন্যরা বাড়ির দরজা লক্ষ্য করে গুলি চালায়। তখন বঙ্গবন্ধু বেরিয়ে আসেন। তাকে দেখে মনে হচ্ছিল তিনি এটার জন্য তৈরি ছিলেন’।

এর কিছুক্ষণের মধ্যেই মেজর জাফর ওয়ারলেসে বলেন,‘বড় পাখিটা এখন খাঁচায় বন্দি, বাকিদের খুঁজে পাওয়া যায়নি’। সে রাতেই বঙ্গবন্ধুকে আর্মির গাড়িতে করে গণপরিষদ ভবনে নিয়ে যাওয়া হয়। সেদিন রাতে বঙ্গবন্ধুকে আদমজী স্কুলে রাখা হয়। তারপর ক্যান্টনমেন্ট ফ্ল্যাগ স্টাফ হাউসে ৬ দিন রাখার পর তাকে রাওয়ালপিন্ডি মিয়ানওয়ালি কারাগারে বন্দী করা হয়।

বঙ্গবন্ধুর পরিবার জানতেন না তাকে কোথায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে। এপ্রিলের প্রথমদিকে করাচি বিমানবন্দরের লাউঞ্জে প্রহরারত অবস্থায় বঙ্গবন্ধুর একটি ছবি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। নিউইয়র্ক টাইমস পত্রিকার ভাষ্য অনুযায়ী, ‘২৭ শে মার্চ পূর্ব পাকিস্তানের স্বাধীনতা ঘোষণার কয়েক ঘণ্টা পরেই শেখ মুজিবকে গ্রেফতার করা হয়।’

একাত্তরের আগস্টে পাকিস্তান সরকারের মুখপাত্র জানায়, পশ্চিম পাকিস্তানে সামরিক আইনে শেখ মুজিবের বিচার শুরু হয়েছে। ৪ ডিসেম্বর বিচার শেষ হয়। ঘটনাচক্রে ৩ ডিসেম্বর ভারত মুক্তিযুদ্ধে সরাসরি জড়িয়ে যায়। বঙ্গবন্ধুকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে বিশ্ব সম্প্রদায়ের চাপ বৃদ্ধি পেতে থাকে। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খানের চাপ সত্ত্বেও সে বিচারের রায় প্রকাশিত হয়নি।

জেনারেল নিয়াজীর জেলা মিয়ানওয়ালি কারাগারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়। যেহেতু কারাগারের বন্দী বেশিরভাগই জেনারেল নিয়াজীর জেলার, তাই জেনারেল নিয়াজির মৃত্যু সংবাদের গুজব কারাগারের বন্দীদের মাঝে ছড়িয়ে পড়লে তারাই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করবে। কিন্তু জেল সুপার ভোর চারটায় বঙ্গবন্ধুকে তার বাসায় নিয়ে যান। পরে পুলিশ কর্মকর্তার বাসায় বঙ্গবন্ধুকে নিরাপদে রাখা হয়।

আমাদের একবিংশ শতকের তরুণপ্রজন্ম তথ্য প্রযুক্তি জ্ঞান-বিজ্ঞান, অত্যাধুনিক জীবনযাপন সবকিছুই চর্চা করে। দুঃখের বিষয় আজকে এই প্রজন্মের অনেকেই মহান মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস অনেক কিছুই জানে না। জানতে চায়ও না। বরং একটা বিকৃত প্রজন্ম লক্ষ্য করা যাচ্ছে, যারা বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের নামে টিটকারি, হাস্যরস, ব্যঙ্গ ও হেয়প্রতিপন্ন করে অনেক মজা পায়। যে জাতি নিজের গৌরবের ইতিহাস চর্চা করে না, নিজের সোনালি অর্জন নিয়ে গর্ব করে না; সে জাতির আত্মা মরে যায়, তৈরি হয় আত্মমর্যাদাহীন পরগাছা প্রজন্ম।

বর্তমান সরকারের ১৫ বছরে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস অনেক চর্চা হলেও বাংলাদেশের কওমি মাদ্রাসা ও অন্যান্য মাদ্রাসার ছাত্ররা এ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল নয়। কওমি মাদ্রাসায় পড়ুয়া লাখ লাখ শিক্ষার্থীকে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানাতে হবে। ইসলামের নামে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় এদেশের নিরীহ, নিরস্র বাঙালির ওপর যে নৃশংস হত্যাযজ্ঞ ও অত্যাচার হয়েছিল সেগুলো সম্পর্কে এ প্রজন্মের শিক্ষার্থীদের জানাতে হবে। দেশপ্রেম, মূল্যবোধ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে। তাহলেই মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মানবিক ও আগামীর বাংলাদেশ একটি স্মার্ট, সর্বজনীন ও কল্যাণরাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে।

লেখক : শিক্ষক ও প্রাবন্ধিক
[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই, আছে ছিনতাইকারী: ডিএমপি কমিশনার
বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই, আছে ছিনতাইকারী: ডিএমপি কমিশনার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিএডিসি কার্যালয় দুদকের অভিযান
নোয়াখালী বিএডিসি কার্যালয় দুদকের অভিযান

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপালী ব্যাংকের সব ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে ৫ দিন
রূপালী ব্যাংকের সব ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে ৫ দিন

৫ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতের পরের দুই টেস্টে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা সৈকত
ভারতের পরের দুই টেস্টে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা সৈকত

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ জাতিকে চিরদিন প্রেরণা জোগাবে’
‘জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ জাতিকে চিরদিন প্রেরণা জোগাবে’

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে: নাহিদ ইসলাম
জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে: নাহিদ ইসলাম

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান
নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'
`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক
বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুভেন্টাসের বিপক্ষে এমবাপ্পেকে পাচ্ছে রিয়াল!
জুভেন্টাসের বিপক্ষে এমবাপ্পেকে পাচ্ছে রিয়াল!

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ
কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!
সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে
 প্রাণ গেল কৃষকের
বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে  প্রাণ গেল কৃষকের

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন
‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মুসা তুলছেন বেতন-ভাতা
এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মুসা তুলছেন বেতন-ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা
হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন