শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:১৪, বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

মূল্যহ্রাস-মূল্যফাঁস

হানিফ সংকেত
অনলাইন ভার্সন
মূল্যহ্রাস-মূল্যফাঁস

বাজারে নিত্যপণ্যের দামের উত্তাপ বেড়েই চলেছে। পবিত্র রমজান মাসে মুসলিম প্রধান অধিকাংশ দেশেই নিত্যপণ্যের দাম যেখানে কমে, সেখানে আমাদের দেশে চড়া দামের খপ্পরে পড়ে ক্রেতাদের দুর্ভোগ বেড়েছিল। চলে গেছে পবিত্র রমজান মাস কিন্তু এখনো দাম কমার আশ্বাসে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলায় দুলছে ভোক্তারা। কারণ মিথ্যের চাদরে ঢাকা মূল্যহ্রাসের সর্বনাশী চক্রে আমরা ঘুরপাক খাচ্ছি। ২-১টি পণ্য ছাড়া সেই অর্থে মূল্যহ্রাস হয়নি কোথাও। মূলত গত রমজান মাসে দাম বাড়তে পারে এই আশঙ্কায় বিভিন্ন মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা হওয়ায় উল্টো রমজানের আগেই অনেকে এসব পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছিল। কেউ বলছেন দেশে এখন মূল্যসন্ত্রাস চলছে। অনেকেই ব্যবস্থাপনার দুর্বলতাই এর প্রধান কারণ বলে মনে করেন।

এই বাজারের অবস্থা বোঝা বড়ই কঠিন। বাজার কখন চড়ে, কখন পড়ে, কারা চড়ায়, কারা পড়ায় আর কারাই বা কলকাঠি নাড়ায় তা বোঝা মুশকিল। ঈদের কাঁচাবাজারের বাজারেও ছিল করুণ হাল। বাজার কাঁচা হলেও এখানেও বাঁচা-মরার আশঙ্কা আছে। যদি কাউকে প্রশ্ন করা হয় দেশে এই মুহূর্তে সব চাইতে অস্বস্তিকর জায়গার নাম কী, সহজ উত্তর-‘বাজার’। অসহনীয় ও ঊর্ধ্বমুখী পণ্যমূল্যের চাপে কোণঠাসা সবাই। বিশেষ করে দেশে নিম্নবিত্ত ও দরিদ্রশ্রেণির মানুষ চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। গত ১৫ মার্চ একটি ধারা বলে ২৯টি দেশি কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে কৃষি বিপণন অধিদফতর। পণ্যের উৎপাদন, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে দাম বেঁধে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বাজার ঘুরে দেখা গেছে কেউই বেঁধে দেওয়া দামে বিক্রি করছে না পণ্য।

আবার স্বউদ্যোগে কেউ মূল্যহ্রাসে বিক্রি করলে মূল্য সন্ত্রাসীরা ক্ষেপে যান। কারণ অতিমূল্যে বিক্রীত দ্রব্য যখন কম মূল্যে বিক্রি হয় তখনই মূল্যহ্রাস হয় এবং আসল মূল্যফাঁস হয়। গরুর গোস্তের কথাই ধরা যাক, খলিল সাহেব কম মূল্যে বিক্রি করতে পারলে অন্যে কেন পারবে না? সরকার নির্ধারিত দাম অনুসারে গরুর মাংসের দাম হওয়া উচিত সর্বোচ্চ ৬৬৪ টাকা কেজি। তেমনি চাষের পাঙাশের খুচরা মূল্য ১৮১ টাকা। যতই দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হোক না কেন ব্যবসায়ীরা এসব মূল্য মানছে না। এই অবাধ্যতার জন্য কেউ কোনো ব্যবস্থাও নিচ্ছে না। ফলে ভোক্তাদের ওপর বাড়ছে মূল্য সন্ত্রাসীদের মূল্য নির্যাতন।

অর্থনীতিবিদরা মনে করেন উৎপাদন এবং পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকায় খাদ্য পণ্যের দাম বেড়েছে। চাল ছাড়া অধিকাংশ পণ্যই আমাদের আমদানি করতে হয়। এসব কারণে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। জানা যায় খাদ্যপণ্যের মার্কেট শেয়ার এখন কয়েকটি নির্দিষ্ট কোম্পানির নিয়ন্ত্রণে। ফলে নানান কারসাজিতে নিত্যপণ্যের দাম এখন যেভাবে বেড়ে চলেছে তা অনাকাক্সিক্ষত এবং অস্বাভাবিক। কিছু কিছু ব্যবসায়ীর অতি মুনাফার আসক্তি এবং অবৈধভাবে পণ্য মজুতও মূল্যবৃদ্ধির অন্যতম একটি কারণ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় বাজার নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষও অসহায়। একটি মহল সিন্ডিকেট করে বিভিন্ন টালবাহানায় পণ্যমূল্য বৃদ্ধি করে সাধারণ মানুষকে সংকটে ফেলছে। টিসিবির ট্রাকের পেছনে দেখা যায় দরিদ্র মানুষের বিশাল লাইন। পণ্য ও পরিষেবার মূল্যবৃদ্ধির কারণে দরিদ্র মানুষের সঞ্চয় বলে কিছু থাকে না। ক্ষুধা কেড়ে নিচ্ছে তাদের সঞ্চয়। পণ্যের দাম বাড়ানো হয় বলেই দাম বাড়ে। দাম বাড়ার সপক্ষে যুক্তি দিয়ে কেউ কেউ গলা বাড়িয়ে বলেন, সারা বিশ্বেই তেল এবং ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়ছে। একসময় এ জন্যে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করানো হতো। এই অজুহাত প্রবণতা এখন কিছুটা কমেছে।

শুধু খাদ্যপণ্যই নয়-রোজা শেষে ঈদ আসে, মানুষ আনন্দে ভাসে। কিনতে পারলে ক্রেতা খুশি- বিক্রি করে বিক্রেতা খুশি। তবে ঈদের দুর্মূল্যের বাজারে মূল্যবান সামগ্রীর মূল্যমান সন্দেহ অমূলক নয়। কারণ মূল্য বাড়ে, মূল্য কমে দোকানে দোকানে ঝোলে মূল্যহ্রাস। তবে এই মূল্যহ্রাসের রহস্য উন্মোচিত হয় যখন আসল মূল্যফাঁস হয়।

নিত্যপণ্যের বিষয়টা তো সবারই জানা। এক কথায় সবাই স্বীকার করে নিয়েছেন সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এই বাজার নিয়ন্ত্রিত হয়। আবার প্রচার-প্রচারণায় কিছু অদ্ভুত বিষয় লক্ষ্য করা যায়। সংবাদকর্মীরা বিশেষ করে ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে বিভিন্ন খাদ্যপণ্য দেখিয়ে কখনো বলেন, এই পণ্যের দাম অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। কখনো বলেন, ওই পণ্যের দাম বেড়েছে। কোথাও স্বস্তির খবর নেই, এই মূল্যের চাপে মানুষও অস্থির। পিঁয়াজের কথাই ধরা যাক। এই পিঁয়াজ আবার দুই রকম-দেশি পিঁয়াজ এবং বিদেশি পিঁয়াজ অর্থাৎ আমদানি করা পিঁয়াজ। পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী দেশি পিঁয়াজের দাম গত এক বছরে ১৪০.৯১ শতাংশ এবং আমদানি করা পিঁয়াজ ১০০ শতাংশ বেড়েছে। এই দেশি পিঁয়াজ বছরখানেক আগে ৫০-৬০ টাকায় কেজি বিক্রি হলেও, বর্তমানে ১৩০-১৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু এই দাম কমে যখন ৮০-৯০ টাকা আসে তখন ফলাও করে প্রচার করা হয় পিঁয়াজের দাম কমেছে। অথচ এই পিঁয়াজই বিক্রি হতো ৫০-৬০ টাকা কেজি। ৫০ টাকার পিঁয়াজ ৮০ টাকায় বিক্রি হলে নিশ্চয়ই সেটা কম নয়। এভাবে মূল্যফাঁস হলেই বোঝা যায় মূল্যহ্রাস নয় মূল্যগ্রাস করা হচ্ছে।

শুধু পিঁয়াজই নয়, আমাদের অনেকেরই পছন্দের শাক হচ্ছে লালশাক। কদিন আগে মানিকগঞ্জের সিংগাইরে একটি লালশাকের খেতে গিয়েছিলাম শুটিংয়ের কাজে। পুরো একটি খেত লাল হয়ে আছে। দেখলাম কৃষক ও কৃষানি শাকের আঁটি বাঁধছেন। জিজ্ঞেস করলাম, এক আঁটি কত? বললেন, ৫ টাকা আঁটি। এক আঁটি শাক আমরা কিনি ১০-১৫ টাকায়। অথচ এর পরিবহন মূল্যও খুব বেশি নয়। ঢাকা থেকে হেমায়েতপুর স্বল্প দূরত্ব। এখানেও লাভ নিয়ে যাচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগীরা। ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না কৃষক। পুরো খেতের শাক বিক্রি করেও ৫০০ টাকা পাবে কি না সন্দেহ।

শুধু খাদ্যপণ্যই নয় ঈদের পোশাক কিনতে গিয়েও এই মূল্যহ্রাসের যন্ত্রণায় পড়তে হয়েছে। ক্রেতা আকর্ষণের জন্য এসব বাজারে যেসব লটারি, ফ্রি বা মূল্যহ্রাসের ঘোষণা দেওয়া হয় তাতে মূল্যবান, মূল্যহীন বা মূল্যহ্রাসের মূল্যায়ণ করতে গিয়ে অনেকেরই অমূল্য সময় নষ্ট হয়।

প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক এর পরে আর কী আকর্ষণ আসবে যাতে ক্রেতারা ফাঁসবে। মূল্যহ্রাস লেখা জামাটি কিনতেও খরচ করতে হয় দু-তিন হাজার টাকা। বিক্রেতাকে জিজ্ঞেস করলে বলেন- এটার মূল্য ছিল ৪ হাজার, এখন ৫০ শতাংশ সেল চলছে। অর্থাৎ অর্ধেক মূল্যহ্রাস করা হয়েছে। এখন আপনি এই কথা বিশ্বাস করে কাপড় কিনবেন না চলে যাবেন সেটা আপনার ইচ্ছে। আবার রয়েছে ‘বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি’ অফার।

অর্থাৎ একটা কিনলে একটা ফ্রি। কিন্তু যে দাম দিয়ে দুটোর আশায় একটা কিনলেন, তার দামে যে আপনি এই মানের কাপড় তিনটে পেতেন না তাই বা কে জানে? মোদ্দাকথা ক্রেতা আকর্ষণের জন্য অনেক জানা-অজানা নানান পন্থা অবলম্বন করেন বিক্রেতারা। ঈদ এলে অনেকেরই বেড়ে যায় অর্থ ক্ষিধে। ঈদের বাজার খাসা-তাই দোকানে দোকানে থাকে নানান উপকরণে ঠাসা। যারা সবসময় নানান অজুহাতে দাম বাড়ায়। ব্যবসায়ীদের এই কারসাজির কাছে অনেকেই অসহায়। এই মূল্যহ্রাসের মূল্যফাঁস হলেই মূল্য রহস্য জানা যায়, মানুষ জানছেও। আর তাই এই মূল্যহ্রাসের ওপর মানুষের আস্থা এবং বিশ্বাস কমে গেছে। বলা যায় মূল্যের চাপে মানুষ জর্জরিত। মূল্যস্ফীতির প্রকট প্রকোপে ব্যাগের আকার প্রকার প্রকৃত পক্ষে প্রকৃত ক্রেতার প্রকৃতিতে প্রভাব ফেলছে। এ বিষয়ে আমরা একটি নাটিকাও করেছিলাম টিভিতে। স্বামী বাজার থেকে ফিরেছেন, হাতে ব্যাগ। স্ত্রীর কাছে পানি খেতে চাইলেন, কারণ বাজারে চিল্লাচিল্লি করে তার গলা শুকিয়ে গেছে। স্ত্রী জানতে চাইলেন, ‘কেন এই চিল্লাচিল্লি?’ স্বামী উত্তর দিলেন-‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি’। স্বামীকে বোঝাতে চেষ্টা করলেন, এই বয়সে হাটবাজারে গিয়ে চিল্লাচিল্লি করা ঠিক নয়। যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। স্বামীর অসহায় উত্তেজিত কণ্ঠ,-

: ‘বাজারেতো যাও না-বুঝবে না। সামান্য সবজি কিনতে গেছি কিন্তু যেভাবে দাম চাইল মনে হয় সবজিও বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়েছে।’

: ‘বুজেছি তার মানে তুমি বাজার থেকে কিছু আননি। ব্যাগ দেখেতো তাই মনে হচ্ছে।’

স্বামী তখন বাজারের ব্যাগ থেকে জিনিসগুলো বের করে স্ত্রীকে দেখিয়ে বললেন,-

: ‘সবই এনেছি, এই যে চার পিস আলু, তিন পিস টমেটো, ২৫০ গ্রাম কুমড়ো, এক ভাগ লাউ।’

স্ত্রী অবাক,- : ‘লাউও কি ভাগে বেচে?’

: ‘না বেচে উপায় কী? একটি লাউ ৬০ টাকা। কদিন আগে ছিল ১০০ টাকা। তখনতো ৩-৪ ভাগে আনতে হতো। কী করবো আমার মতো আর এক ভদ্রলোকের সঙ্গে ভাগে নিয়েছি, উনি অর্ধেক আমি অর্ধেক।’

: ‘কিন্তু পিঁয়াজ-রসুন কী করলে?’

স্বামী ব্যাগ থেকে পিঁয়াজ বের করে বললেন, -

: ‘এই যে চার পিস পিঁয়াজ, দুই পিস রসুন এনেছি।’

স্ত্রী অবাক-

: ‘কিন্তু আমি তো তোমাকে এক পিস, দুই পিস করে আনতে বলিনি? এ দিয়ে কি রান্না হবে?’

: ‘বললামতো বাজারে যাও। দাম শুনলে তুমি কিছুই আনবে না। সুতরাং এগুলোই রান্না করো। এগুলোর ঘ্রাণ দিয়ে ভাত খাবো।’

এই দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ে নানান কথা শোনা যায়। কৃষকের উৎপাদন মূল্য অনুযায়ী বিক্রয়মূল্য আর ভোক্তার ক্রয়মূল্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। বিভিন্ন পর্যায়েই অভিযোগ রয়েছে। কৃষকরা তাদের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না, সাধারণ মানুষ সাধ্যের বাইরে উচ্চ মূল্যে এসব পণ্য কিনতে পারছে না। ব্যবসায়ীরা বলছেন পরিবহনে চাঁদাবাজির কথা, কেউ বলছেন পুরো বিষয়টিই সিন্ডিকেট দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। সব মিলিয়ে পুরো বাজার ব্যবস্থাপনায় চলছে এক ধরনের অরাজকতা। আর কেউ বলছেন, বাজারে চলছে মূল্য সন্ত্রাস। যাতে প্রতিনিয়ত কাবু হচ্ছেন ক্রেতারা। ফলে মধ্যবিত্ত শ্রেণিও এক বুক যন্ত্রণা নিয়ে এখন ঘোমটা বা মাস্ক পরে দাঁড়াচ্ছেন টিসিবির লাইনে। লাজলজ্জার ভয় নেই। পেটে ক্ষুধা থাকলে লজ্জা থাকে না। যাদের অর্থ আছে বাজারের ঊর্ধ্বমূল্য তাদের জন্য কোনো সমস্যা নয় কিন্তু যাদের সীমিত আয়, হিসাব করে সংসার চালান কিংবা যারা দিন এনে দিন খান তাদের অবস্থা অত্যন্ত করুণ। নিত্যপণ্যের বাজারে এই মূল্য অস্থিরতা নিয়ে ভোক্তারা চিন্তিত। স্বল্প ও নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের বেহাল অবস্থা। মূল্যবৃদ্ধির কারণে অনেকেই এখন পুষ্টিকর খাবার খেতে পারছেন না। মাংস খাওয়া অনেকে ছেড়েই দিয়েছেন। ফলে পুষ্টি ঘাটতিতে অসুস্থ হচ্ছেন অনেকে।

মাঝে মাঝে কিছু পণ্যের দাম কমে আবার বাড়ে। অর্থাৎ কমে যাওয়াটাকে অনেকে মনে করেন ক্ষণস্থায়ী। কারণ আগামীকাল দাম বেড়ে কত হবে কেউ জানে না। আমরা জানি, সরবরাহ না থাকলে মূল্য বাড়ে কিন্তু সরবরাহ এবং উৎপাদন বৃদ্ধি হলেও অনেক পণ্যের দাম বাড়ছে। মূল্যবৃদ্ধির এই খেলা বন্ধ করতে হবে। পণ্যমূল্য ক্রেতাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে আনতে হবে। অন্যথায় বাজার নিয়ে এই অশান্তি ও অস্বস্তি বাড়বেই। মধ্যস্বত্বভোগী এবং বাজার সিন্ডিকেট নামধারী মূল্যবৃদ্ধির এই চক্র অত্যন্ত প্রভাবশালী। এদের মাধ্যমে পরিচালিত হয় মূল্য সন্ত্রাস। বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য এদের প্রভাব থেকে বাজারকে মুক্ত করতে হবে। তার জন্য প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ, প্রয়োজন সরকারের আরও কঠিন পদক্ষেপ। নইলে মূল্য সন্ত্রাসের চাপে মানুষের ভোগান্তি বাড়বেই।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
সর্বশেষ খবর
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

২৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৩৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

৫৭ মিনিট আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক
দুবাইয়ে আবাসিক এলাকায় সাপ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন
ঢাকা রিজেন্সি –তে ট্যুরিজম ফেস্ট ২০২৫ এর উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা