শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:১৪, বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

মূল্যহ্রাস-মূল্যফাঁস

হানিফ সংকেত
অনলাইন ভার্সন
মূল্যহ্রাস-মূল্যফাঁস

বাজারে নিত্যপণ্যের দামের উত্তাপ বেড়েই চলেছে। পবিত্র রমজান মাসে মুসলিম প্রধান অধিকাংশ দেশেই নিত্যপণ্যের দাম যেখানে কমে, সেখানে আমাদের দেশে চড়া দামের খপ্পরে পড়ে ক্রেতাদের দুর্ভোগ বেড়েছিল। চলে গেছে পবিত্র রমজান মাস কিন্তু এখনো দাম কমার আশ্বাসে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলায় দুলছে ভোক্তারা। কারণ মিথ্যের চাদরে ঢাকা মূল্যহ্রাসের সর্বনাশী চক্রে আমরা ঘুরপাক খাচ্ছি। ২-১টি পণ্য ছাড়া সেই অর্থে মূল্যহ্রাস হয়নি কোথাও। মূলত গত রমজান মাসে দাম বাড়তে পারে এই আশঙ্কায় বিভিন্ন মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা হওয়ায় উল্টো রমজানের আগেই অনেকে এসব পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছিল। কেউ বলছেন দেশে এখন মূল্যসন্ত্রাস চলছে। অনেকেই ব্যবস্থাপনার দুর্বলতাই এর প্রধান কারণ বলে মনে করেন।

এই বাজারের অবস্থা বোঝা বড়ই কঠিন। বাজার কখন চড়ে, কখন পড়ে, কারা চড়ায়, কারা পড়ায় আর কারাই বা কলকাঠি নাড়ায় তা বোঝা মুশকিল। ঈদের কাঁচাবাজারের বাজারেও ছিল করুণ হাল। বাজার কাঁচা হলেও এখানেও বাঁচা-মরার আশঙ্কা আছে। যদি কাউকে প্রশ্ন করা হয় দেশে এই মুহূর্তে সব চাইতে অস্বস্তিকর জায়গার নাম কী, সহজ উত্তর-‘বাজার’। অসহনীয় ও ঊর্ধ্বমুখী পণ্যমূল্যের চাপে কোণঠাসা সবাই। বিশেষ করে দেশে নিম্নবিত্ত ও দরিদ্রশ্রেণির মানুষ চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। গত ১৫ মার্চ একটি ধারা বলে ২৯টি দেশি কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে কৃষি বিপণন অধিদফতর। পণ্যের উৎপাদন, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে দাম বেঁধে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বাজার ঘুরে দেখা গেছে কেউই বেঁধে দেওয়া দামে বিক্রি করছে না পণ্য।

আবার স্বউদ্যোগে কেউ মূল্যহ্রাসে বিক্রি করলে মূল্য সন্ত্রাসীরা ক্ষেপে যান। কারণ অতিমূল্যে বিক্রীত দ্রব্য যখন কম মূল্যে বিক্রি হয় তখনই মূল্যহ্রাস হয় এবং আসল মূল্যফাঁস হয়। গরুর গোস্তের কথাই ধরা যাক, খলিল সাহেব কম মূল্যে বিক্রি করতে পারলে অন্যে কেন পারবে না? সরকার নির্ধারিত দাম অনুসারে গরুর মাংসের দাম হওয়া উচিত সর্বোচ্চ ৬৬৪ টাকা কেজি। তেমনি চাষের পাঙাশের খুচরা মূল্য ১৮১ টাকা। যতই দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হোক না কেন ব্যবসায়ীরা এসব মূল্য মানছে না। এই অবাধ্যতার জন্য কেউ কোনো ব্যবস্থাও নিচ্ছে না। ফলে ভোক্তাদের ওপর বাড়ছে মূল্য সন্ত্রাসীদের মূল্য নির্যাতন।

অর্থনীতিবিদরা মনে করেন উৎপাদন এবং পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকায় খাদ্য পণ্যের দাম বেড়েছে। চাল ছাড়া অধিকাংশ পণ্যই আমাদের আমদানি করতে হয়। এসব কারণে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। জানা যায় খাদ্যপণ্যের মার্কেট শেয়ার এখন কয়েকটি নির্দিষ্ট কোম্পানির নিয়ন্ত্রণে। ফলে নানান কারসাজিতে নিত্যপণ্যের দাম এখন যেভাবে বেড়ে চলেছে তা অনাকাক্সিক্ষত এবং অস্বাভাবিক। কিছু কিছু ব্যবসায়ীর অতি মুনাফার আসক্তি এবং অবৈধভাবে পণ্য মজুতও মূল্যবৃদ্ধির অন্যতম একটি কারণ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় বাজার নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষও অসহায়। একটি মহল সিন্ডিকেট করে বিভিন্ন টালবাহানায় পণ্যমূল্য বৃদ্ধি করে সাধারণ মানুষকে সংকটে ফেলছে। টিসিবির ট্রাকের পেছনে দেখা যায় দরিদ্র মানুষের বিশাল লাইন। পণ্য ও পরিষেবার মূল্যবৃদ্ধির কারণে দরিদ্র মানুষের সঞ্চয় বলে কিছু থাকে না। ক্ষুধা কেড়ে নিচ্ছে তাদের সঞ্চয়। পণ্যের দাম বাড়ানো হয় বলেই দাম বাড়ে। দাম বাড়ার সপক্ষে যুক্তি দিয়ে কেউ কেউ গলা বাড়িয়ে বলেন, সারা বিশ্বেই তেল এবং ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়ছে। একসময় এ জন্যে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করানো হতো। এই অজুহাত প্রবণতা এখন কিছুটা কমেছে।

শুধু খাদ্যপণ্যই নয়-রোজা শেষে ঈদ আসে, মানুষ আনন্দে ভাসে। কিনতে পারলে ক্রেতা খুশি- বিক্রি করে বিক্রেতা খুশি। তবে ঈদের দুর্মূল্যের বাজারে মূল্যবান সামগ্রীর মূল্যমান সন্দেহ অমূলক নয়। কারণ মূল্য বাড়ে, মূল্য কমে দোকানে দোকানে ঝোলে মূল্যহ্রাস। তবে এই মূল্যহ্রাসের রহস্য উন্মোচিত হয় যখন আসল মূল্যফাঁস হয়।

নিত্যপণ্যের বিষয়টা তো সবারই জানা। এক কথায় সবাই স্বীকার করে নিয়েছেন সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এই বাজার নিয়ন্ত্রিত হয়। আবার প্রচার-প্রচারণায় কিছু অদ্ভুত বিষয় লক্ষ্য করা যায়। সংবাদকর্মীরা বিশেষ করে ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে বিভিন্ন খাদ্যপণ্য দেখিয়ে কখনো বলেন, এই পণ্যের দাম অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। কখনো বলেন, ওই পণ্যের দাম বেড়েছে। কোথাও স্বস্তির খবর নেই, এই মূল্যের চাপে মানুষও অস্থির। পিঁয়াজের কথাই ধরা যাক। এই পিঁয়াজ আবার দুই রকম-দেশি পিঁয়াজ এবং বিদেশি পিঁয়াজ অর্থাৎ আমদানি করা পিঁয়াজ। পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী দেশি পিঁয়াজের দাম গত এক বছরে ১৪০.৯১ শতাংশ এবং আমদানি করা পিঁয়াজ ১০০ শতাংশ বেড়েছে। এই দেশি পিঁয়াজ বছরখানেক আগে ৫০-৬০ টাকায় কেজি বিক্রি হলেও, বর্তমানে ১৩০-১৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু এই দাম কমে যখন ৮০-৯০ টাকা আসে তখন ফলাও করে প্রচার করা হয় পিঁয়াজের দাম কমেছে। অথচ এই পিঁয়াজই বিক্রি হতো ৫০-৬০ টাকা কেজি। ৫০ টাকার পিঁয়াজ ৮০ টাকায় বিক্রি হলে নিশ্চয়ই সেটা কম নয়। এভাবে মূল্যফাঁস হলেই বোঝা যায় মূল্যহ্রাস নয় মূল্যগ্রাস করা হচ্ছে।

শুধু পিঁয়াজই নয়, আমাদের অনেকেরই পছন্দের শাক হচ্ছে লালশাক। কদিন আগে মানিকগঞ্জের সিংগাইরে একটি লালশাকের খেতে গিয়েছিলাম শুটিংয়ের কাজে। পুরো একটি খেত লাল হয়ে আছে। দেখলাম কৃষক ও কৃষানি শাকের আঁটি বাঁধছেন। জিজ্ঞেস করলাম, এক আঁটি কত? বললেন, ৫ টাকা আঁটি। এক আঁটি শাক আমরা কিনি ১০-১৫ টাকায়। অথচ এর পরিবহন মূল্যও খুব বেশি নয়। ঢাকা থেকে হেমায়েতপুর স্বল্প দূরত্ব। এখানেও লাভ নিয়ে যাচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগীরা। ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না কৃষক। পুরো খেতের শাক বিক্রি করেও ৫০০ টাকা পাবে কি না সন্দেহ।

শুধু খাদ্যপণ্যই নয় ঈদের পোশাক কিনতে গিয়েও এই মূল্যহ্রাসের যন্ত্রণায় পড়তে হয়েছে। ক্রেতা আকর্ষণের জন্য এসব বাজারে যেসব লটারি, ফ্রি বা মূল্যহ্রাসের ঘোষণা দেওয়া হয় তাতে মূল্যবান, মূল্যহীন বা মূল্যহ্রাসের মূল্যায়ণ করতে গিয়ে অনেকেরই অমূল্য সময় নষ্ট হয়।

প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক এর পরে আর কী আকর্ষণ আসবে যাতে ক্রেতারা ফাঁসবে। মূল্যহ্রাস লেখা জামাটি কিনতেও খরচ করতে হয় দু-তিন হাজার টাকা। বিক্রেতাকে জিজ্ঞেস করলে বলেন- এটার মূল্য ছিল ৪ হাজার, এখন ৫০ শতাংশ সেল চলছে। অর্থাৎ অর্ধেক মূল্যহ্রাস করা হয়েছে। এখন আপনি এই কথা বিশ্বাস করে কাপড় কিনবেন না চলে যাবেন সেটা আপনার ইচ্ছে। আবার রয়েছে ‘বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি’ অফার।

অর্থাৎ একটা কিনলে একটা ফ্রি। কিন্তু যে দাম দিয়ে দুটোর আশায় একটা কিনলেন, তার দামে যে আপনি এই মানের কাপড় তিনটে পেতেন না তাই বা কে জানে? মোদ্দাকথা ক্রেতা আকর্ষণের জন্য অনেক জানা-অজানা নানান পন্থা অবলম্বন করেন বিক্রেতারা। ঈদ এলে অনেকেরই বেড়ে যায় অর্থ ক্ষিধে। ঈদের বাজার খাসা-তাই দোকানে দোকানে থাকে নানান উপকরণে ঠাসা। যারা সবসময় নানান অজুহাতে দাম বাড়ায়। ব্যবসায়ীদের এই কারসাজির কাছে অনেকেই অসহায়। এই মূল্যহ্রাসের মূল্যফাঁস হলেই মূল্য রহস্য জানা যায়, মানুষ জানছেও। আর তাই এই মূল্যহ্রাসের ওপর মানুষের আস্থা এবং বিশ্বাস কমে গেছে। বলা যায় মূল্যের চাপে মানুষ জর্জরিত। মূল্যস্ফীতির প্রকট প্রকোপে ব্যাগের আকার প্রকার প্রকৃত পক্ষে প্রকৃত ক্রেতার প্রকৃতিতে প্রভাব ফেলছে। এ বিষয়ে আমরা একটি নাটিকাও করেছিলাম টিভিতে। স্বামী বাজার থেকে ফিরেছেন, হাতে ব্যাগ। স্ত্রীর কাছে পানি খেতে চাইলেন, কারণ বাজারে চিল্লাচিল্লি করে তার গলা শুকিয়ে গেছে। স্ত্রী জানতে চাইলেন, ‘কেন এই চিল্লাচিল্লি?’ স্বামী উত্তর দিলেন-‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি’। স্বামীকে বোঝাতে চেষ্টা করলেন, এই বয়সে হাটবাজারে গিয়ে চিল্লাচিল্লি করা ঠিক নয়। যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। স্বামীর অসহায় উত্তেজিত কণ্ঠ,-

: ‘বাজারেতো যাও না-বুঝবে না। সামান্য সবজি কিনতে গেছি কিন্তু যেভাবে দাম চাইল মনে হয় সবজিও বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়েছে।’

: ‘বুজেছি তার মানে তুমি বাজার থেকে কিছু আননি। ব্যাগ দেখেতো তাই মনে হচ্ছে।’

স্বামী তখন বাজারের ব্যাগ থেকে জিনিসগুলো বের করে স্ত্রীকে দেখিয়ে বললেন,-

: ‘সবই এনেছি, এই যে চার পিস আলু, তিন পিস টমেটো, ২৫০ গ্রাম কুমড়ো, এক ভাগ লাউ।’

স্ত্রী অবাক,- : ‘লাউও কি ভাগে বেচে?’

: ‘না বেচে উপায় কী? একটি লাউ ৬০ টাকা। কদিন আগে ছিল ১০০ টাকা। তখনতো ৩-৪ ভাগে আনতে হতো। কী করবো আমার মতো আর এক ভদ্রলোকের সঙ্গে ভাগে নিয়েছি, উনি অর্ধেক আমি অর্ধেক।’

: ‘কিন্তু পিঁয়াজ-রসুন কী করলে?’

স্বামী ব্যাগ থেকে পিঁয়াজ বের করে বললেন, -

: ‘এই যে চার পিস পিঁয়াজ, দুই পিস রসুন এনেছি।’

স্ত্রী অবাক-

: ‘কিন্তু আমি তো তোমাকে এক পিস, দুই পিস করে আনতে বলিনি? এ দিয়ে কি রান্না হবে?’

: ‘বললামতো বাজারে যাও। দাম শুনলে তুমি কিছুই আনবে না। সুতরাং এগুলোই রান্না করো। এগুলোর ঘ্রাণ দিয়ে ভাত খাবো।’

এই দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ে নানান কথা শোনা যায়। কৃষকের উৎপাদন মূল্য অনুযায়ী বিক্রয়মূল্য আর ভোক্তার ক্রয়মূল্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। বিভিন্ন পর্যায়েই অভিযোগ রয়েছে। কৃষকরা তাদের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না, সাধারণ মানুষ সাধ্যের বাইরে উচ্চ মূল্যে এসব পণ্য কিনতে পারছে না। ব্যবসায়ীরা বলছেন পরিবহনে চাঁদাবাজির কথা, কেউ বলছেন পুরো বিষয়টিই সিন্ডিকেট দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। সব মিলিয়ে পুরো বাজার ব্যবস্থাপনায় চলছে এক ধরনের অরাজকতা। আর কেউ বলছেন, বাজারে চলছে মূল্য সন্ত্রাস। যাতে প্রতিনিয়ত কাবু হচ্ছেন ক্রেতারা। ফলে মধ্যবিত্ত শ্রেণিও এক বুক যন্ত্রণা নিয়ে এখন ঘোমটা বা মাস্ক পরে দাঁড়াচ্ছেন টিসিবির লাইনে। লাজলজ্জার ভয় নেই। পেটে ক্ষুধা থাকলে লজ্জা থাকে না। যাদের অর্থ আছে বাজারের ঊর্ধ্বমূল্য তাদের জন্য কোনো সমস্যা নয় কিন্তু যাদের সীমিত আয়, হিসাব করে সংসার চালান কিংবা যারা দিন এনে দিন খান তাদের অবস্থা অত্যন্ত করুণ। নিত্যপণ্যের বাজারে এই মূল্য অস্থিরতা নিয়ে ভোক্তারা চিন্তিত। স্বল্প ও নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের বেহাল অবস্থা। মূল্যবৃদ্ধির কারণে অনেকেই এখন পুষ্টিকর খাবার খেতে পারছেন না। মাংস খাওয়া অনেকে ছেড়েই দিয়েছেন। ফলে পুষ্টি ঘাটতিতে অসুস্থ হচ্ছেন অনেকে।

মাঝে মাঝে কিছু পণ্যের দাম কমে আবার বাড়ে। অর্থাৎ কমে যাওয়াটাকে অনেকে মনে করেন ক্ষণস্থায়ী। কারণ আগামীকাল দাম বেড়ে কত হবে কেউ জানে না। আমরা জানি, সরবরাহ না থাকলে মূল্য বাড়ে কিন্তু সরবরাহ এবং উৎপাদন বৃদ্ধি হলেও অনেক পণ্যের দাম বাড়ছে। মূল্যবৃদ্ধির এই খেলা বন্ধ করতে হবে। পণ্যমূল্য ক্রেতাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে আনতে হবে। অন্যথায় বাজার নিয়ে এই অশান্তি ও অস্বস্তি বাড়বেই। মধ্যস্বত্বভোগী এবং বাজার সিন্ডিকেট নামধারী মূল্যবৃদ্ধির এই চক্র অত্যন্ত প্রভাবশালী। এদের মাধ্যমে পরিচালিত হয় মূল্য সন্ত্রাস। বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য এদের প্রভাব থেকে বাজারকে মুক্ত করতে হবে। তার জন্য প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ, প্রয়োজন সরকারের আরও কঠিন পদক্ষেপ। নইলে মূল্য সন্ত্রাসের চাপে মানুষের ভোগান্তি বাড়বেই।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

৩২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা