শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:১৪, বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

মূল্যহ্রাস-মূল্যফাঁস

হানিফ সংকেত
অনলাইন ভার্সন
মূল্যহ্রাস-মূল্যফাঁস

বাজারে নিত্যপণ্যের দামের উত্তাপ বেড়েই চলেছে। পবিত্র রমজান মাসে মুসলিম প্রধান অধিকাংশ দেশেই নিত্যপণ্যের দাম যেখানে কমে, সেখানে আমাদের দেশে চড়া দামের খপ্পরে পড়ে ক্রেতাদের দুর্ভোগ বেড়েছিল। চলে গেছে পবিত্র রমজান মাস কিন্তু এখনো দাম কমার আশ্বাসে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলায় দুলছে ভোক্তারা। কারণ মিথ্যের চাদরে ঢাকা মূল্যহ্রাসের সর্বনাশী চক্রে আমরা ঘুরপাক খাচ্ছি। ২-১টি পণ্য ছাড়া সেই অর্থে মূল্যহ্রাস হয়নি কোথাও। মূলত গত রমজান মাসে দাম বাড়তে পারে এই আশঙ্কায় বিভিন্ন মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা হওয়ায় উল্টো রমজানের আগেই অনেকে এসব পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছিল। কেউ বলছেন দেশে এখন মূল্যসন্ত্রাস চলছে। অনেকেই ব্যবস্থাপনার দুর্বলতাই এর প্রধান কারণ বলে মনে করেন।

এই বাজারের অবস্থা বোঝা বড়ই কঠিন। বাজার কখন চড়ে, কখন পড়ে, কারা চড়ায়, কারা পড়ায় আর কারাই বা কলকাঠি নাড়ায় তা বোঝা মুশকিল। ঈদের কাঁচাবাজারের বাজারেও ছিল করুণ হাল। বাজার কাঁচা হলেও এখানেও বাঁচা-মরার আশঙ্কা আছে। যদি কাউকে প্রশ্ন করা হয় দেশে এই মুহূর্তে সব চাইতে অস্বস্তিকর জায়গার নাম কী, সহজ উত্তর-‘বাজার’। অসহনীয় ও ঊর্ধ্বমুখী পণ্যমূল্যের চাপে কোণঠাসা সবাই। বিশেষ করে দেশে নিম্নবিত্ত ও দরিদ্রশ্রেণির মানুষ চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। গত ১৫ মার্চ একটি ধারা বলে ২৯টি দেশি কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে কৃষি বিপণন অধিদফতর। পণ্যের উৎপাদন, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে দাম বেঁধে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বাজার ঘুরে দেখা গেছে কেউই বেঁধে দেওয়া দামে বিক্রি করছে না পণ্য।

আবার স্বউদ্যোগে কেউ মূল্যহ্রাসে বিক্রি করলে মূল্য সন্ত্রাসীরা ক্ষেপে যান। কারণ অতিমূল্যে বিক্রীত দ্রব্য যখন কম মূল্যে বিক্রি হয় তখনই মূল্যহ্রাস হয় এবং আসল মূল্যফাঁস হয়। গরুর গোস্তের কথাই ধরা যাক, খলিল সাহেব কম মূল্যে বিক্রি করতে পারলে অন্যে কেন পারবে না? সরকার নির্ধারিত দাম অনুসারে গরুর মাংসের দাম হওয়া উচিত সর্বোচ্চ ৬৬৪ টাকা কেজি। তেমনি চাষের পাঙাশের খুচরা মূল্য ১৮১ টাকা। যতই দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হোক না কেন ব্যবসায়ীরা এসব মূল্য মানছে না। এই অবাধ্যতার জন্য কেউ কোনো ব্যবস্থাও নিচ্ছে না। ফলে ভোক্তাদের ওপর বাড়ছে মূল্য সন্ত্রাসীদের মূল্য নির্যাতন।

অর্থনীতিবিদরা মনে করেন উৎপাদন এবং পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকায় খাদ্য পণ্যের দাম বেড়েছে। চাল ছাড়া অধিকাংশ পণ্যই আমাদের আমদানি করতে হয়। এসব কারণে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। জানা যায় খাদ্যপণ্যের মার্কেট শেয়ার এখন কয়েকটি নির্দিষ্ট কোম্পানির নিয়ন্ত্রণে। ফলে নানান কারসাজিতে নিত্যপণ্যের দাম এখন যেভাবে বেড়ে চলেছে তা অনাকাক্সিক্ষত এবং অস্বাভাবিক। কিছু কিছু ব্যবসায়ীর অতি মুনাফার আসক্তি এবং অবৈধভাবে পণ্য মজুতও মূল্যবৃদ্ধির অন্যতম একটি কারণ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় বাজার নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষও অসহায়। একটি মহল সিন্ডিকেট করে বিভিন্ন টালবাহানায় পণ্যমূল্য বৃদ্ধি করে সাধারণ মানুষকে সংকটে ফেলছে। টিসিবির ট্রাকের পেছনে দেখা যায় দরিদ্র মানুষের বিশাল লাইন। পণ্য ও পরিষেবার মূল্যবৃদ্ধির কারণে দরিদ্র মানুষের সঞ্চয় বলে কিছু থাকে না। ক্ষুধা কেড়ে নিচ্ছে তাদের সঞ্চয়। পণ্যের দাম বাড়ানো হয় বলেই দাম বাড়ে। দাম বাড়ার সপক্ষে যুক্তি দিয়ে কেউ কেউ গলা বাড়িয়ে বলেন, সারা বিশ্বেই তেল এবং ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়ছে। একসময় এ জন্যে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করানো হতো। এই অজুহাত প্রবণতা এখন কিছুটা কমেছে।

শুধু খাদ্যপণ্যই নয়-রোজা শেষে ঈদ আসে, মানুষ আনন্দে ভাসে। কিনতে পারলে ক্রেতা খুশি- বিক্রি করে বিক্রেতা খুশি। তবে ঈদের দুর্মূল্যের বাজারে মূল্যবান সামগ্রীর মূল্যমান সন্দেহ অমূলক নয়। কারণ মূল্য বাড়ে, মূল্য কমে দোকানে দোকানে ঝোলে মূল্যহ্রাস। তবে এই মূল্যহ্রাসের রহস্য উন্মোচিত হয় যখন আসল মূল্যফাঁস হয়।

নিত্যপণ্যের বিষয়টা তো সবারই জানা। এক কথায় সবাই স্বীকার করে নিয়েছেন সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এই বাজার নিয়ন্ত্রিত হয়। আবার প্রচার-প্রচারণায় কিছু অদ্ভুত বিষয় লক্ষ্য করা যায়। সংবাদকর্মীরা বিশেষ করে ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে বিভিন্ন খাদ্যপণ্য দেখিয়ে কখনো বলেন, এই পণ্যের দাম অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। কখনো বলেন, ওই পণ্যের দাম বেড়েছে। কোথাও স্বস্তির খবর নেই, এই মূল্যের চাপে মানুষও অস্থির। পিঁয়াজের কথাই ধরা যাক। এই পিঁয়াজ আবার দুই রকম-দেশি পিঁয়াজ এবং বিদেশি পিঁয়াজ অর্থাৎ আমদানি করা পিঁয়াজ। পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী দেশি পিঁয়াজের দাম গত এক বছরে ১৪০.৯১ শতাংশ এবং আমদানি করা পিঁয়াজ ১০০ শতাংশ বেড়েছে। এই দেশি পিঁয়াজ বছরখানেক আগে ৫০-৬০ টাকায় কেজি বিক্রি হলেও, বর্তমানে ১৩০-১৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু এই দাম কমে যখন ৮০-৯০ টাকা আসে তখন ফলাও করে প্রচার করা হয় পিঁয়াজের দাম কমেছে। অথচ এই পিঁয়াজই বিক্রি হতো ৫০-৬০ টাকা কেজি। ৫০ টাকার পিঁয়াজ ৮০ টাকায় বিক্রি হলে নিশ্চয়ই সেটা কম নয়। এভাবে মূল্যফাঁস হলেই বোঝা যায় মূল্যহ্রাস নয় মূল্যগ্রাস করা হচ্ছে।

শুধু পিঁয়াজই নয়, আমাদের অনেকেরই পছন্দের শাক হচ্ছে লালশাক। কদিন আগে মানিকগঞ্জের সিংগাইরে একটি লালশাকের খেতে গিয়েছিলাম শুটিংয়ের কাজে। পুরো একটি খেত লাল হয়ে আছে। দেখলাম কৃষক ও কৃষানি শাকের আঁটি বাঁধছেন। জিজ্ঞেস করলাম, এক আঁটি কত? বললেন, ৫ টাকা আঁটি। এক আঁটি শাক আমরা কিনি ১০-১৫ টাকায়। অথচ এর পরিবহন মূল্যও খুব বেশি নয়। ঢাকা থেকে হেমায়েতপুর স্বল্প দূরত্ব। এখানেও লাভ নিয়ে যাচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগীরা। ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না কৃষক। পুরো খেতের শাক বিক্রি করেও ৫০০ টাকা পাবে কি না সন্দেহ।

শুধু খাদ্যপণ্যই নয় ঈদের পোশাক কিনতে গিয়েও এই মূল্যহ্রাসের যন্ত্রণায় পড়তে হয়েছে। ক্রেতা আকর্ষণের জন্য এসব বাজারে যেসব লটারি, ফ্রি বা মূল্যহ্রাসের ঘোষণা দেওয়া হয় তাতে মূল্যবান, মূল্যহীন বা মূল্যহ্রাসের মূল্যায়ণ করতে গিয়ে অনেকেরই অমূল্য সময় নষ্ট হয়।

প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক এর পরে আর কী আকর্ষণ আসবে যাতে ক্রেতারা ফাঁসবে। মূল্যহ্রাস লেখা জামাটি কিনতেও খরচ করতে হয় দু-তিন হাজার টাকা। বিক্রেতাকে জিজ্ঞেস করলে বলেন- এটার মূল্য ছিল ৪ হাজার, এখন ৫০ শতাংশ সেল চলছে। অর্থাৎ অর্ধেক মূল্যহ্রাস করা হয়েছে। এখন আপনি এই কথা বিশ্বাস করে কাপড় কিনবেন না চলে যাবেন সেটা আপনার ইচ্ছে। আবার রয়েছে ‘বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি’ অফার।

অর্থাৎ একটা কিনলে একটা ফ্রি। কিন্তু যে দাম দিয়ে দুটোর আশায় একটা কিনলেন, তার দামে যে আপনি এই মানের কাপড় তিনটে পেতেন না তাই বা কে জানে? মোদ্দাকথা ক্রেতা আকর্ষণের জন্য অনেক জানা-অজানা নানান পন্থা অবলম্বন করেন বিক্রেতারা। ঈদ এলে অনেকেরই বেড়ে যায় অর্থ ক্ষিধে। ঈদের বাজার খাসা-তাই দোকানে দোকানে থাকে নানান উপকরণে ঠাসা। যারা সবসময় নানান অজুহাতে দাম বাড়ায়। ব্যবসায়ীদের এই কারসাজির কাছে অনেকেই অসহায়। এই মূল্যহ্রাসের মূল্যফাঁস হলেই মূল্য রহস্য জানা যায়, মানুষ জানছেও। আর তাই এই মূল্যহ্রাসের ওপর মানুষের আস্থা এবং বিশ্বাস কমে গেছে। বলা যায় মূল্যের চাপে মানুষ জর্জরিত। মূল্যস্ফীতির প্রকট প্রকোপে ব্যাগের আকার প্রকার প্রকৃত পক্ষে প্রকৃত ক্রেতার প্রকৃতিতে প্রভাব ফেলছে। এ বিষয়ে আমরা একটি নাটিকাও করেছিলাম টিভিতে। স্বামী বাজার থেকে ফিরেছেন, হাতে ব্যাগ। স্ত্রীর কাছে পানি খেতে চাইলেন, কারণ বাজারে চিল্লাচিল্লি করে তার গলা শুকিয়ে গেছে। স্ত্রী জানতে চাইলেন, ‘কেন এই চিল্লাচিল্লি?’ স্বামী উত্তর দিলেন-‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি’। স্বামীকে বোঝাতে চেষ্টা করলেন, এই বয়সে হাটবাজারে গিয়ে চিল্লাচিল্লি করা ঠিক নয়। যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। স্বামীর অসহায় উত্তেজিত কণ্ঠ,-

: ‘বাজারেতো যাও না-বুঝবে না। সামান্য সবজি কিনতে গেছি কিন্তু যেভাবে দাম চাইল মনে হয় সবজিও বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়েছে।’

: ‘বুজেছি তার মানে তুমি বাজার থেকে কিছু আননি। ব্যাগ দেখেতো তাই মনে হচ্ছে।’

স্বামী তখন বাজারের ব্যাগ থেকে জিনিসগুলো বের করে স্ত্রীকে দেখিয়ে বললেন,-

: ‘সবই এনেছি, এই যে চার পিস আলু, তিন পিস টমেটো, ২৫০ গ্রাম কুমড়ো, এক ভাগ লাউ।’

স্ত্রী অবাক,- : ‘লাউও কি ভাগে বেচে?’

: ‘না বেচে উপায় কী? একটি লাউ ৬০ টাকা। কদিন আগে ছিল ১০০ টাকা। তখনতো ৩-৪ ভাগে আনতে হতো। কী করবো আমার মতো আর এক ভদ্রলোকের সঙ্গে ভাগে নিয়েছি, উনি অর্ধেক আমি অর্ধেক।’

: ‘কিন্তু পিঁয়াজ-রসুন কী করলে?’

স্বামী ব্যাগ থেকে পিঁয়াজ বের করে বললেন, -

: ‘এই যে চার পিস পিঁয়াজ, দুই পিস রসুন এনেছি।’

স্ত্রী অবাক-

: ‘কিন্তু আমি তো তোমাকে এক পিস, দুই পিস করে আনতে বলিনি? এ দিয়ে কি রান্না হবে?’

: ‘বললামতো বাজারে যাও। দাম শুনলে তুমি কিছুই আনবে না। সুতরাং এগুলোই রান্না করো। এগুলোর ঘ্রাণ দিয়ে ভাত খাবো।’

এই দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ে নানান কথা শোনা যায়। কৃষকের উৎপাদন মূল্য অনুযায়ী বিক্রয়মূল্য আর ভোক্তার ক্রয়মূল্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। বিভিন্ন পর্যায়েই অভিযোগ রয়েছে। কৃষকরা তাদের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না, সাধারণ মানুষ সাধ্যের বাইরে উচ্চ মূল্যে এসব পণ্য কিনতে পারছে না। ব্যবসায়ীরা বলছেন পরিবহনে চাঁদাবাজির কথা, কেউ বলছেন পুরো বিষয়টিই সিন্ডিকেট দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। সব মিলিয়ে পুরো বাজার ব্যবস্থাপনায় চলছে এক ধরনের অরাজকতা। আর কেউ বলছেন, বাজারে চলছে মূল্য সন্ত্রাস। যাতে প্রতিনিয়ত কাবু হচ্ছেন ক্রেতারা। ফলে মধ্যবিত্ত শ্রেণিও এক বুক যন্ত্রণা নিয়ে এখন ঘোমটা বা মাস্ক পরে দাঁড়াচ্ছেন টিসিবির লাইনে। লাজলজ্জার ভয় নেই। পেটে ক্ষুধা থাকলে লজ্জা থাকে না। যাদের অর্থ আছে বাজারের ঊর্ধ্বমূল্য তাদের জন্য কোনো সমস্যা নয় কিন্তু যাদের সীমিত আয়, হিসাব করে সংসার চালান কিংবা যারা দিন এনে দিন খান তাদের অবস্থা অত্যন্ত করুণ। নিত্যপণ্যের বাজারে এই মূল্য অস্থিরতা নিয়ে ভোক্তারা চিন্তিত। স্বল্প ও নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের বেহাল অবস্থা। মূল্যবৃদ্ধির কারণে অনেকেই এখন পুষ্টিকর খাবার খেতে পারছেন না। মাংস খাওয়া অনেকে ছেড়েই দিয়েছেন। ফলে পুষ্টি ঘাটতিতে অসুস্থ হচ্ছেন অনেকে।

মাঝে মাঝে কিছু পণ্যের দাম কমে আবার বাড়ে। অর্থাৎ কমে যাওয়াটাকে অনেকে মনে করেন ক্ষণস্থায়ী। কারণ আগামীকাল দাম বেড়ে কত হবে কেউ জানে না। আমরা জানি, সরবরাহ না থাকলে মূল্য বাড়ে কিন্তু সরবরাহ এবং উৎপাদন বৃদ্ধি হলেও অনেক পণ্যের দাম বাড়ছে। মূল্যবৃদ্ধির এই খেলা বন্ধ করতে হবে। পণ্যমূল্য ক্রেতাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে আনতে হবে। অন্যথায় বাজার নিয়ে এই অশান্তি ও অস্বস্তি বাড়বেই। মধ্যস্বত্বভোগী এবং বাজার সিন্ডিকেট নামধারী মূল্যবৃদ্ধির এই চক্র অত্যন্ত প্রভাবশালী। এদের মাধ্যমে পরিচালিত হয় মূল্য সন্ত্রাস। বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য এদের প্রভাব থেকে বাজারকে মুক্ত করতে হবে। তার জন্য প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ, প্রয়োজন সরকারের আরও কঠিন পদক্ষেপ। নইলে মূল্য সন্ত্রাসের চাপে মানুষের ভোগান্তি বাড়বেই।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
সর্বশেষ খবর
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন
সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’
‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৩৯ মিনিট আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৩৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৪২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৬ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি
অনিশ্চয়তার ছায়ায় টালমাটাল অর্থনীতি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত
প্রতিবন্ধী সন্তানের সঙ্গে আচরণ কেমন হওয়া উচিত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা
দুটি ছবি থেকে বাদ, তবুও নিজের অবস্থানে অটল দীপিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক
যেসব কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করা আবশ্যক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা