শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:১৪, বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪ আপডেট:

মূল্যহ্রাস-মূল্যফাঁস

হানিফ সংকেত
অনলাইন ভার্সন
মূল্যহ্রাস-মূল্যফাঁস

বাজারে নিত্যপণ্যের দামের উত্তাপ বেড়েই চলেছে। পবিত্র রমজান মাসে মুসলিম প্রধান অধিকাংশ দেশেই নিত্যপণ্যের দাম যেখানে কমে, সেখানে আমাদের দেশে চড়া দামের খপ্পরে পড়ে ক্রেতাদের দুর্ভোগ বেড়েছিল। চলে গেছে পবিত্র রমজান মাস কিন্তু এখনো দাম কমার আশ্বাসে বিশ্বাস-অবিশ্বাসের দোলায় দুলছে ভোক্তারা। কারণ মিথ্যের চাদরে ঢাকা মূল্যহ্রাসের সর্বনাশী চক্রে আমরা ঘুরপাক খাচ্ছি। ২-১টি পণ্য ছাড়া সেই অর্থে মূল্যহ্রাস হয়নি কোথাও। মূলত গত রমজান মাসে দাম বাড়তে পারে এই আশঙ্কায় বিভিন্ন মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা হওয়ায় উল্টো রমজানের আগেই অনেকে এসব পণ্যের দাম বাড়িয়ে দিয়েছিল। কেউ বলছেন দেশে এখন মূল্যসন্ত্রাস চলছে। অনেকেই ব্যবস্থাপনার দুর্বলতাই এর প্রধান কারণ বলে মনে করেন।

এই বাজারের অবস্থা বোঝা বড়ই কঠিন। বাজার কখন চড়ে, কখন পড়ে, কারা চড়ায়, কারা পড়ায় আর কারাই বা কলকাঠি নাড়ায় তা বোঝা মুশকিল। ঈদের কাঁচাবাজারের বাজারেও ছিল করুণ হাল। বাজার কাঁচা হলেও এখানেও বাঁচা-মরার আশঙ্কা আছে। যদি কাউকে প্রশ্ন করা হয় দেশে এই মুহূর্তে সব চাইতে অস্বস্তিকর জায়গার নাম কী, সহজ উত্তর-‘বাজার’। অসহনীয় ও ঊর্ধ্বমুখী পণ্যমূল্যের চাপে কোণঠাসা সবাই। বিশেষ করে দেশে নিম্নবিত্ত ও দরিদ্রশ্রেণির মানুষ চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। গত ১৫ মার্চ একটি ধারা বলে ২৯টি দেশি কৃষিপণ্যের মূল্য নির্ধারণ করে কৃষি বিপণন অধিদফতর। পণ্যের উৎপাদন, পাইকারি ও খুচরা পর্যায়ে দাম বেঁধে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু বাজার ঘুরে দেখা গেছে কেউই বেঁধে দেওয়া দামে বিক্রি করছে না পণ্য।

আবার স্বউদ্যোগে কেউ মূল্যহ্রাসে বিক্রি করলে মূল্য সন্ত্রাসীরা ক্ষেপে যান। কারণ অতিমূল্যে বিক্রীত দ্রব্য যখন কম মূল্যে বিক্রি হয় তখনই মূল্যহ্রাস হয় এবং আসল মূল্যফাঁস হয়। গরুর গোস্তের কথাই ধরা যাক, খলিল সাহেব কম মূল্যে বিক্রি করতে পারলে অন্যে কেন পারবে না? সরকার নির্ধারিত দাম অনুসারে গরুর মাংসের দাম হওয়া উচিত সর্বোচ্চ ৬৬৪ টাকা কেজি। তেমনি চাষের পাঙাশের খুচরা মূল্য ১৮১ টাকা। যতই দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হোক না কেন ব্যবসায়ীরা এসব মূল্য মানছে না। এই অবাধ্যতার জন্য কেউ কোনো ব্যবস্থাও নিচ্ছে না। ফলে ভোক্তাদের ওপর বাড়ছে মূল্য সন্ত্রাসীদের মূল্য নির্যাতন।

অর্থনীতিবিদরা মনে করেন উৎপাদন এবং পর্যাপ্ত সরবরাহ না থাকায় খাদ্য পণ্যের দাম বেড়েছে। চাল ছাড়া অধিকাংশ পণ্যই আমাদের আমদানি করতে হয়। এসব কারণে খাদ্য মূল্যস্ফীতি বেড়েছে। জানা যায় খাদ্যপণ্যের মার্কেট শেয়ার এখন কয়েকটি নির্দিষ্ট কোম্পানির নিয়ন্ত্রণে। ফলে নানান কারসাজিতে নিত্যপণ্যের দাম এখন যেভাবে বেড়ে চলেছে তা অনাকাক্সিক্ষত এবং অস্বাভাবিক। কিছু কিছু ব্যবসায়ীর অতি মুনাফার আসক্তি এবং অবৈধভাবে পণ্য মজুতও মূল্যবৃদ্ধির অন্যতম একটি কারণ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় বাজার নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষও অসহায়। একটি মহল সিন্ডিকেট করে বিভিন্ন টালবাহানায় পণ্যমূল্য বৃদ্ধি করে সাধারণ মানুষকে সংকটে ফেলছে। টিসিবির ট্রাকের পেছনে দেখা যায় দরিদ্র মানুষের বিশাল লাইন। পণ্য ও পরিষেবার মূল্যবৃদ্ধির কারণে দরিদ্র মানুষের সঞ্চয় বলে কিছু থাকে না। ক্ষুধা কেড়ে নিচ্ছে তাদের সঞ্চয়। পণ্যের দাম বাড়ানো হয় বলেই দাম বাড়ে। দাম বাড়ার সপক্ষে যুক্তি দিয়ে কেউ কেউ গলা বাড়িয়ে বলেন, সারা বিশ্বেই তেল এবং ভোগ্যপণ্যের দাম বাড়ছে। একসময় এ জন্যে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকে অজুহাত হিসেবে দাঁড় করানো হতো। এই অজুহাত প্রবণতা এখন কিছুটা কমেছে।

শুধু খাদ্যপণ্যই নয়-রোজা শেষে ঈদ আসে, মানুষ আনন্দে ভাসে। কিনতে পারলে ক্রেতা খুশি- বিক্রি করে বিক্রেতা খুশি। তবে ঈদের দুর্মূল্যের বাজারে মূল্যবান সামগ্রীর মূল্যমান সন্দেহ অমূলক নয়। কারণ মূল্য বাড়ে, মূল্য কমে দোকানে দোকানে ঝোলে মূল্যহ্রাস। তবে এই মূল্যহ্রাসের রহস্য উন্মোচিত হয় যখন আসল মূল্যফাঁস হয়।

নিত্যপণ্যের বিষয়টা তো সবারই জানা। এক কথায় সবাই স্বীকার করে নিয়েছেন সিন্ডিকেটের মাধ্যমে এই বাজার নিয়ন্ত্রিত হয়। আবার প্রচার-প্রচারণায় কিছু অদ্ভুত বিষয় লক্ষ্য করা যায়। সংবাদকর্মীরা বিশেষ করে ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার সংবাদকর্মীরা মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে বিভিন্ন খাদ্যপণ্য দেখিয়ে কখনো বলেন, এই পণ্যের দাম অস্বাভাবিক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। কখনো বলেন, ওই পণ্যের দাম বেড়েছে। কোথাও স্বস্তির খবর নেই, এই মূল্যের চাপে মানুষও অস্থির। পিঁয়াজের কথাই ধরা যাক। এই পিঁয়াজ আবার দুই রকম-দেশি পিঁয়াজ এবং বিদেশি পিঁয়াজ অর্থাৎ আমদানি করা পিঁয়াজ। পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী দেশি পিঁয়াজের দাম গত এক বছরে ১৪০.৯১ শতাংশ এবং আমদানি করা পিঁয়াজ ১০০ শতাংশ বেড়েছে। এই দেশি পিঁয়াজ বছরখানেক আগে ৫০-৬০ টাকায় কেজি বিক্রি হলেও, বর্তমানে ১৩০-১৩৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কিন্তু এই দাম কমে যখন ৮০-৯০ টাকা আসে তখন ফলাও করে প্রচার করা হয় পিঁয়াজের দাম কমেছে। অথচ এই পিঁয়াজই বিক্রি হতো ৫০-৬০ টাকা কেজি। ৫০ টাকার পিঁয়াজ ৮০ টাকায় বিক্রি হলে নিশ্চয়ই সেটা কম নয়। এভাবে মূল্যফাঁস হলেই বোঝা যায় মূল্যহ্রাস নয় মূল্যগ্রাস করা হচ্ছে।

শুধু পিঁয়াজই নয়, আমাদের অনেকেরই পছন্দের শাক হচ্ছে লালশাক। কদিন আগে মানিকগঞ্জের সিংগাইরে একটি লালশাকের খেতে গিয়েছিলাম শুটিংয়ের কাজে। পুরো একটি খেত লাল হয়ে আছে। দেখলাম কৃষক ও কৃষানি শাকের আঁটি বাঁধছেন। জিজ্ঞেস করলাম, এক আঁটি কত? বললেন, ৫ টাকা আঁটি। এক আঁটি শাক আমরা কিনি ১০-১৫ টাকায়। অথচ এর পরিবহন মূল্যও খুব বেশি নয়। ঢাকা থেকে হেমায়েতপুর স্বল্প দূরত্ব। এখানেও লাভ নিয়ে যাচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগীরা। ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন না কৃষক। পুরো খেতের শাক বিক্রি করেও ৫০০ টাকা পাবে কি না সন্দেহ।

শুধু খাদ্যপণ্যই নয় ঈদের পোশাক কিনতে গিয়েও এই মূল্যহ্রাসের যন্ত্রণায় পড়তে হয়েছে। ক্রেতা আকর্ষণের জন্য এসব বাজারে যেসব লটারি, ফ্রি বা মূল্যহ্রাসের ঘোষণা দেওয়া হয় তাতে মূল্যবান, মূল্যহীন বা মূল্যহ্রাসের মূল্যায়ণ করতে গিয়ে অনেকেরই অমূল্য সময় নষ্ট হয়।

প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক এর পরে আর কী আকর্ষণ আসবে যাতে ক্রেতারা ফাঁসবে। মূল্যহ্রাস লেখা জামাটি কিনতেও খরচ করতে হয় দু-তিন হাজার টাকা। বিক্রেতাকে জিজ্ঞেস করলে বলেন- এটার মূল্য ছিল ৪ হাজার, এখন ৫০ শতাংশ সেল চলছে। অর্থাৎ অর্ধেক মূল্যহ্রাস করা হয়েছে। এখন আপনি এই কথা বিশ্বাস করে কাপড় কিনবেন না চলে যাবেন সেটা আপনার ইচ্ছে। আবার রয়েছে ‘বাই ওয়ান গেট ওয়ান ফ্রি’ অফার।

অর্থাৎ একটা কিনলে একটা ফ্রি। কিন্তু যে দাম দিয়ে দুটোর আশায় একটা কিনলেন, তার দামে যে আপনি এই মানের কাপড় তিনটে পেতেন না তাই বা কে জানে? মোদ্দাকথা ক্রেতা আকর্ষণের জন্য অনেক জানা-অজানা নানান পন্থা অবলম্বন করেন বিক্রেতারা। ঈদ এলে অনেকেরই বেড়ে যায় অর্থ ক্ষিধে। ঈদের বাজার খাসা-তাই দোকানে দোকানে থাকে নানান উপকরণে ঠাসা। যারা সবসময় নানান অজুহাতে দাম বাড়ায়। ব্যবসায়ীদের এই কারসাজির কাছে অনেকেই অসহায়। এই মূল্যহ্রাসের মূল্যফাঁস হলেই মূল্য রহস্য জানা যায়, মানুষ জানছেও। আর তাই এই মূল্যহ্রাসের ওপর মানুষের আস্থা এবং বিশ্বাস কমে গেছে। বলা যায় মূল্যের চাপে মানুষ জর্জরিত। মূল্যস্ফীতির প্রকট প্রকোপে ব্যাগের আকার প্রকার প্রকৃত পক্ষে প্রকৃত ক্রেতার প্রকৃতিতে প্রভাব ফেলছে। এ বিষয়ে আমরা একটি নাটিকাও করেছিলাম টিভিতে। স্বামী বাজার থেকে ফিরেছেন, হাতে ব্যাগ। স্ত্রীর কাছে পানি খেতে চাইলেন, কারণ বাজারে চিল্লাচিল্লি করে তার গলা শুকিয়ে গেছে। স্ত্রী জানতে চাইলেন, ‘কেন এই চিল্লাচিল্লি?’ স্বামী উত্তর দিলেন-‘দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি’। স্বামীকে বোঝাতে চেষ্টা করলেন, এই বয়সে হাটবাজারে গিয়ে চিল্লাচিল্লি করা ঠিক নয়। যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। স্বামীর অসহায় উত্তেজিত কণ্ঠ,-

: ‘বাজারেতো যাও না-বুঝবে না। সামান্য সবজি কিনতে গেছি কিন্তু যেভাবে দাম চাইল মনে হয় সবজিও বিদেশ থেকে আমদানি করা হয়েছে।’

: ‘বুজেছি তার মানে তুমি বাজার থেকে কিছু আননি। ব্যাগ দেখেতো তাই মনে হচ্ছে।’

স্বামী তখন বাজারের ব্যাগ থেকে জিনিসগুলো বের করে স্ত্রীকে দেখিয়ে বললেন,-

: ‘সবই এনেছি, এই যে চার পিস আলু, তিন পিস টমেটো, ২৫০ গ্রাম কুমড়ো, এক ভাগ লাউ।’

স্ত্রী অবাক,- : ‘লাউও কি ভাগে বেচে?’

: ‘না বেচে উপায় কী? একটি লাউ ৬০ টাকা। কদিন আগে ছিল ১০০ টাকা। তখনতো ৩-৪ ভাগে আনতে হতো। কী করবো আমার মতো আর এক ভদ্রলোকের সঙ্গে ভাগে নিয়েছি, উনি অর্ধেক আমি অর্ধেক।’

: ‘কিন্তু পিঁয়াজ-রসুন কী করলে?’

স্বামী ব্যাগ থেকে পিঁয়াজ বের করে বললেন, -

: ‘এই যে চার পিস পিঁয়াজ, দুই পিস রসুন এনেছি।’

স্ত্রী অবাক-

: ‘কিন্তু আমি তো তোমাকে এক পিস, দুই পিস করে আনতে বলিনি? এ দিয়ে কি রান্না হবে?’

: ‘বললামতো বাজারে যাও। দাম শুনলে তুমি কিছুই আনবে না। সুতরাং এগুলোই রান্না করো। এগুলোর ঘ্রাণ দিয়ে ভাত খাবো।’

এই দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি নিয়ে নানান কথা শোনা যায়। কৃষকের উৎপাদন মূল্য অনুযায়ী বিক্রয়মূল্য আর ভোক্তার ক্রয়মূল্যে অনেক পার্থক্য রয়েছে। বিভিন্ন পর্যায়েই অভিযোগ রয়েছে। কৃষকরা তাদের ন্যায্যমূল্য পাচ্ছে না, সাধারণ মানুষ সাধ্যের বাইরে উচ্চ মূল্যে এসব পণ্য কিনতে পারছে না। ব্যবসায়ীরা বলছেন পরিবহনে চাঁদাবাজির কথা, কেউ বলছেন পুরো বিষয়টিই সিন্ডিকেট দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। সব মিলিয়ে পুরো বাজার ব্যবস্থাপনায় চলছে এক ধরনের অরাজকতা। আর কেউ বলছেন, বাজারে চলছে মূল্য সন্ত্রাস। যাতে প্রতিনিয়ত কাবু হচ্ছেন ক্রেতারা। ফলে মধ্যবিত্ত শ্রেণিও এক বুক যন্ত্রণা নিয়ে এখন ঘোমটা বা মাস্ক পরে দাঁড়াচ্ছেন টিসিবির লাইনে। লাজলজ্জার ভয় নেই। পেটে ক্ষুধা থাকলে লজ্জা থাকে না। যাদের অর্থ আছে বাজারের ঊর্ধ্বমূল্য তাদের জন্য কোনো সমস্যা নয় কিন্তু যাদের সীমিত আয়, হিসাব করে সংসার চালান কিংবা যারা দিন এনে দিন খান তাদের অবস্থা অত্যন্ত করুণ। নিত্যপণ্যের বাজারে এই মূল্য অস্থিরতা নিয়ে ভোক্তারা চিন্তিত। স্বল্প ও নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের বেহাল অবস্থা। মূল্যবৃদ্ধির কারণে অনেকেই এখন পুষ্টিকর খাবার খেতে পারছেন না। মাংস খাওয়া অনেকে ছেড়েই দিয়েছেন। ফলে পুষ্টি ঘাটতিতে অসুস্থ হচ্ছেন অনেকে।

মাঝে মাঝে কিছু পণ্যের দাম কমে আবার বাড়ে। অর্থাৎ কমে যাওয়াটাকে অনেকে মনে করেন ক্ষণস্থায়ী। কারণ আগামীকাল দাম বেড়ে কত হবে কেউ জানে না। আমরা জানি, সরবরাহ না থাকলে মূল্য বাড়ে কিন্তু সরবরাহ এবং উৎপাদন বৃদ্ধি হলেও অনেক পণ্যের দাম বাড়ছে। মূল্যবৃদ্ধির এই খেলা বন্ধ করতে হবে। পণ্যমূল্য ক্রেতাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে আনতে হবে। অন্যথায় বাজার নিয়ে এই অশান্তি ও অস্বস্তি বাড়বেই। মধ্যস্বত্বভোগী এবং বাজার সিন্ডিকেট নামধারী মূল্যবৃদ্ধির এই চক্র অত্যন্ত প্রভাবশালী। এদের মাধ্যমে পরিচালিত হয় মূল্য সন্ত্রাস। বাজার নিয়ন্ত্রণের জন্য এদের প্রভাব থেকে বাজারকে মুক্ত করতে হবে। তার জন্য প্রয়োজন সমন্বিত উদ্যোগ, প্রয়োজন সরকারের আরও কঠিন পদক্ষেপ। নইলে মূল্য সন্ত্রাসের চাপে মানুষের ভোগান্তি বাড়বেই।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
গাজীপুরে শ্রমিককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর
সিলেটে পাথর শ্রমিকদের বিক্ষোভে গাড়ি ভাঙচুর

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান
বাবাকে জড়িয়ে ধরতে সন্তানের আকুতি শুনে কাঁদলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'
'সিটির বিপক্ষে জয় অক্সিজেন ছাড়া এভারেস্টে ওঠার মতো'

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ
টাইগারদের সামনে দশম থেকে নবম স্থানে ওঠার সুযোগ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর
আবারও ভারত-পাক যুদ্ধবিরতি নিয়ে ট্রাম্পের দাবি খণ্ডন করলেন জয়শঙ্কর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি
পর্তুগাল-স্পেনে ৪৬ ডিগ্রি তাপমাত্রা, জনজীবনে অস্বস্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম
জুলাই শহীদের তালিকায় আরও ১০ শহীদের নাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা