শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২২, মঙ্গলবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে প্রয়োজন টেকসই পরিকল্পনা

শফিকুল আলম
অনলাইন ভার্সন
জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে প্রয়োজন টেকসই পরিকল্পনা

গত দেড় দশকে বাংলাদেশের জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে আমদানিনির্ভরতা হু হু করে বেড়েছে। আবার ২০১৯ সালে এসে দেখা যায়, প্রয়োজনের তুলনায় বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতার পরিমাণ অনেক বেশি। বিশেষজ্ঞরা বারবার আশঙ্কা প্রকাশ করলেও বিদ্যুতের অতিরিক্ত উৎপাদন সক্ষমতা কিংবা জ্বালানির আমদানিনির্ভরতা হ্রাসে খুব বেশি উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। তবে ২০১৯ সাল পর্যন্ত অর্থিনীতিতে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে প্রয়োজন টেকসই পরিকল্পনাআমদানিনির্ভরতা কিংবা বিদ্যুৎ খাতের মাত্রাতিরিক্ত সক্ষমতার প্রভাব খুব বেশি বোঝা না গেলেও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের ২০১৯-২০ অর্থবছরের আর্থিক প্রতিবেদনে লক্ষ করা যায়, বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি বৃদ্ধি পাচ্ছে।

আর ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের ফলে আন্তর্জাতিক বাজারে জীবাশ্ম জ্বালানির মূল্য বৃদ্ধি পাওয়া মাত্রই (২০২২ সালে) আমাদের জ্বালানি খাতের ভঙ্গুরতা দৃষ্টগোচর হয়। পরে বিশ্ববাজারে জ্বালানির মূল্য স্বাভাবিক হলেও আমাদের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের সমস্যা রয়েই গেছে। কাজেই বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের সমস্যা সমাধানে প্রয়োজন টেকসই পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন।

বাস্তবসম্মত চাহিদা প্রাক্কলন
পর্যাপ্ত চাহিদা না থাকায় বিদ্যুেকন্দ্র ভাড়া বাবদ আমাদের প্রতিবছর অনেক টাকা ভর্তুকি গুনতে হয়। আমাদের গ্রিডে যেহেতু আবহাওয়ার ওপর নির্ভরশীল সৌর ও বায়ুবিদ্যুতের পরিমাণ খুবই কম, বর্তমান রিসার্ভ মার্জিন প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি বলা যায়।  ভবিষ্যতে বিদ্যুতের চাহিদার প্রাক্কলনে সতর্ক হতে হবে, যাতে রিসার্ভ মার্জিন সহনীয় পর্যায়ে রেখে এই খাতের ব্যয় কমানো যায়। তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) ভবিষ্যৎ অবকাঠামো স্থাপনেও সতর্কতা অবলম্বন করা জরুরি। জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের মহাপরিকল্পনায় ২০৫০ সাল নাগাদ এলএনজির চাহিদার যে প্রাক্কলন করা হয়েছে তা ২০২৩ সালের আমদানীকৃত এলএনজির ৪.৩৫ থেকে ৯.৮৫ গুণ হতে পারে।

প্রতি ইউনিট এলএনজির আমদানি মূল্য মাত্র ৮ ডলার ধরলেও ২০৫০ সালে এলএনজির পেছনে আমাদের ব্যয় হতে পারে ৮ থেকে ১৮.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। প্রকৃতপক্ষে এই খরচ আরো বেশি হবে। সুতরাং আমাদের খতিয়ে দেখতে হবে, শুধু এলএনজি আমদানি না বাড়িয়ে নিজস্ব গ্যাসকূপ খননে বিনিয়োগ বেশি যুক্তিযুক্ত কি না।

শিল্প খাতে গ্রিডের বিদ্যুৎ ব্যবহার বাড়ানো
জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতে প্রয়োজন টেকসই পরিকল্পনাযখন অনেক বিদ্যুেকন্দ্রকে কম সক্ষমতায় ব্যবহার করায় সরকারকে প্রতিবছর কয়েক বিলিয়ন মার্কিন ডলার ভর্তুকি দিতে হয়, তখন শিল্প খাতে গ্যাসচালিত ক্যাপটিভ জেনারেটর ব্যবহারের অর্থনৈতিক প্রভাব পর্যালোচনা প্রয়োজন। উল্লেখ্য, গ্রিডের কম্বাইন্ড সাইকলের বিদ্যুেকন্দ্রগুলোর জ্বালানি দক্ষতা ক্যাপটিভ জেনারেটরের তুলনায় অনেক বেশি।

আবার বেশ কিছু বেইসলোডের বিদ্যুেকন্দ্র শিগগিরই চালু হতে যাচ্ছে। এ অবস্থায় গ্রিডের বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ানো না গেলে এই খাতে ভর্তুকি বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। সমাধানের একটি পথ হতে পারে শিল্প-কারখানাগুলোকে গ্রিডের বিদ্যুৎ ব্যবহারে উত্সাহিত করা। এ ক্ষেত্রে নীতিমালা প্রণয়নে উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে।

নবায়নযোগ্য জ্বালানি ভিত্তিক প্রকল্প বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করা
অনেক দিন ধরেই শুধু আলোচনা হচ্ছে, গ্রিডে আবহাওয়ার ওপর নির্ভরশীল নবায়নযোগ্য জ্বালানি কতটুকু সংযুক্ত করা যায়? ইনস্টিটিউট ফর এনার্জি ইকোনমিকস অ্যান্ড ফিন্যানশিয়াল অ্যানালিসিসের (আইইইএফএ) ২০২৩ সালের গবেষণায় দেখা যায়, আমরা দুই থেকে তিন হাজার মেগাওয়াট সক্ষমতার নবায়নযোগ্য জ্বালানি ভিত্তিক বিদ্যুৎ (আবহাওয়ার ওপর নির্ভরশীল) সহজেই গ্রিডে সংযুক্ত করতে পারি, যা আমাদের খরুচে তেলের (মূলত ফার্নেস অয়েল) ব্যবহার কমাবে। ২০২৫ সালে যেহেতু বিদ্যুৎ উৎপাদন সক্ষমতা আরো বাড়বে, আমরা আরেকটু বেশি নবায়নযোগ্য জ্বালানি ভিত্তিক বিদ্যুৎ গ্রিডে নিতে পারব (ব্যাটারি স্টোরেজ ছাড়া)।

তবে বাস্তবতা হলো, আমাদের গ্রিডে এই মুহূর্তে ৭০৩ মেগাওয়াটের সৌরবিদ্যুৎ যুক্ত আছে নেট-মিটারিংয়ের আওতায়, ছাদভিত্তিক সৌরবিদ্যুৎ রয়েছে ১১২ মেগাওয়াট, আর বায়ুবিদ্যুৎ রয়েছে ৬০ মেগাওয়াট সক্ষমতার। এর পাশাপাশি প্রায় ৪৫০ মেগাওয়াট সক্ষমতার প্রকল্প বাস্তবায়নাধীন রয়েছে। প্রশ্ন থেকেই যায়, ২০৩০ সালে কি আমাদের নবায়নযোগ্য জ্বালানির সক্ষমতা (সৌর ও বায়ুবিদ্যুৎ মিলিয়ে) অন্তত ৪০০০ মেগাওয়াট হবে? নাকি তখনো আমরা দিনের বেলা ব্যয়বহুল ফার্নেস অয়েল ব্যবহার করব? যেখানে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বিদ্যুৎ খাতে ভর্তুকি দেওয়া হয়েছে ৩৮২.৮৯ বিলিয়ন টাকা এবং তার পরও লোকসান হয়েছে ৮৭.৬৪ বিলিয়ন টাকা, দিনের বেলা খরুচে তেলভিত্তিক বিদ্যুতের মাত্রাতিরিক্ত ব্যবহার করা আর্থিক দিক দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণই বটে।

আবার ছাদভিত্তিক সৌরবিদ্যুৎ খাতও খুব ধীরগতিতে এগোচ্ছে। কিন্তু এর যন্ত্রাংশের আমদানি শুল্ক কমানোর গুরুত্ব আমরা মনে হয় অনুধাবন করতে পারছি না। হয়তো ভাবছি, শুল্ক অব্যাহতি দিলে আমরা অনেক রাজস্ব হারাব। বাস্তবতা অন্য রকম—১০০ মেগাওয়াট সক্ষমতার ছাদভিত্তিক সৌরবিদ্যুতের প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে তা থেকে যে রাজস্ব পাওয়া যাবে তা ২০২২-২৩ অর্থবছরে মোট আদায়কৃত রাজস্বের ০.০৫ শতাংশের চেয়েও কম। অন্যদিকে ১০০ মেগাওয়াট ছাদভিত্তিক সৌরবিদ্যুৎ তেলভিত্তিক বিদ্যুতের ব্যবহার কমিয়ে এক বছরেই এর চেয়ে বেশি বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করবে। আর ২৫ বছরের জীবদ্দশায় এই সৌরবিদ্যুৎ বাংলাদেশের রাজস্ব বোর্ডের একবার প্রাপ্ত শুল্কের ২৫ গুণের বেশি বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করবে। এ ধরনের প্রকল্পে জমি ব্যবহারেরও প্রয়োজন নেই। কাজেই ছাদভিত্তিক সৌরবিদ্যুতের যন্ত্রাংশ আমদানি শুল্ক মওকুফ বা কমানো যুক্তিসংগত বলা চলে।

একই কথা প্রযোজ্য সৌরবিদ্যুত্চালিত সেচব্যবস্থার ক্ষেত্রে। সেচ খাতে সৌরবিদ্যুতের ব্যবহারে ডিজেল আমদানি কমবে, কিন্তু এই খাতে কোনো প্রণোদনা তো দেওয়া হয় না; বরং উচ্চ আমদানি শুল্ক রয়েছে।

অনেকে ভাবতে পারেন, আমদানি শুল্ক কমানোর চেয়ে আমরা বরং সৌরবিদ্যুতের যন্ত্রাংশ নিজেরাই তৈরি করব। নতুন কারখানা স্থাপনে উদ্যোগ নেওয়া যেতেই পারে। তবে এতে সময় লাগবে। আবার সৌরবিদ্যুতের যন্ত্রাংশ তৈরিতে যে বিশেষ খনিজ (critical minerals) লাগে, তা আমাদের আমদানি করতে হবে।

সব দিক বিবেচনায়, সময়ক্ষেপণ না করে আমাদের নবায়নযোগ্য জ্বালানি খাতে প্রকল্প বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করতে নীতিমালায় পরিবর্তন আনা যেতে পারে।

জ্বালানি দক্ষতা বাড়ানোর বিকল্প নেই
২০২২-২৩ অর্থবছরের তথ্য অনুযায়ী, গ্রিডের বিদ্যুতের প্রায় ৫৬ শতাংশ ব্যবহৃত হয়েছে বাসাবাড়িতে। ক্রমেই লোকজনের মাঝে বিভিন্ন অ্যপ্লায়েন্স কেনার প্রবণতা বাড়ছে। বিদ্যুৎ ব্যবহারে তাই দক্ষতা বৃদ্ধি ও অপচয় রোধ করা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে সচেতনতা বাড়াতে হবে।

বিভিন্ন সমীক্ষায় দেখা যায়, শিল্প খাতে বিদ্যুৎ ও অন্যান্য জ্বালানি (বিশেষত গ্যাস) ব্যবহারে সাশ্রয়ের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। আবার পর্যাপ্ত জ্বালানি ও বিদ্যুতের অভাবে কয়েক বছর ধরে শিল্প খাত ভুগছে।  কাজেই শিল্প খাতে জ্বালানি নিরীক্ষা ও ব্যবস্থাপনায় আরো গুরুত্ব দিতে হবে। টেকসই ও নবায়নযোগ্য জ্বালানি কর্তৃপক্ষ (স্রেডা) এ ক্ষেত্রে ভূমিকা রাখতে পারে।

বিদ্যুৎ গ্রিডের আধুনিকায়নে বিনিয়োগ
শিল্প-কারখানাকে গ্রিডের বিদ্যুতের ওপর নির্ভরশীল করতে হলে বিভ্রাটবিহীন ও নির্ভরযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে হবে। এ জন্য আমাদের জাতীয় বিদ্যুৎ গ্রিডের আধুনিকায়নে বিনিয়োগ প্রয়োজন। এই বিনিয়োগের ফলে ভবিষ্যতে নবায়নযোগ্য জ্বালানির বাড়তি সক্ষমতাও গ্রিডে সংযুক্ত করা সম্ভব হবে। কাজেই গ্রিড আধুনিকায়নে বিনিয়োগের যথেষ্ট যৌক্তিকতা রয়েছে।

পরিশেষে, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের সমস্যাগুলো দূর করতে হলে টেকসই পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে হবে। তবে আমাদের অবশ্যই একটি দীর্ঘিমেয়াদি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। দ্রুত পরিবর্তন আনতে গিয়ে খরচ বেড়ে যাতে অসংগতি তৈরি না হয় সে দিকটা বিবেচনায় নেওয়া জরুরি।

অন্যদিকে পরিকল্পনার সফল বাস্তবায়নে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের গুরুত্বপূর্ণ সংস্থাগুলোর মাঝে সমন্বয় বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই। সঙ্গে পরিকল্পনা বাস্তবায়ন প্রতিনিয়ত পর্যবেক্ষণ করতে হবে এবং প্রতিবন্ধকতা থাকলে তা দূর করতে হবে। যেহেতু নবায়নযোগ্য জ্বালানির ব্যবহার এবং জ্বালানির দক্ষ ব্যবহার বাড়ানোতে বেসরকারি খাতের ভূমিকা অনস্বীকার্য, তাই বেসরকারি গুরুত্বপূর্ণ অংশীজনদের সঙ্গেও সমন্বয় করতে হবে। আবার অংশীজনদের সক্ষমতা বাড়াতেও সরকারি সংস্থা, যেমন—স্রেডাকে কাজ করে যেতে হবে।

লেখক : ইনস্টিটিউট ফর এনার্জি ইকোনমিকস অ্যান্ড ফিন্যানশিয়াল অ্যানালিসিস (আইইইএফএ)বাংলাদেশের জ্বালানি খাত বিষয়ক প্রধান বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন