শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৫, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১৩:০২, মঙ্গলবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২৫

কেউ থাকে যুদ্ধে, কেউ চলে ভিক্ষায়

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
কেউ থাকে যুদ্ধে, কেউ চলে ভিক্ষায়

বাংলাদেশের মানুষের জন্য একাত্তরের ৯ মাস ছিল কঠিন দুঃসময়, কিন্তু সেটি ছিল সম্মানের কালও বটে। কেননা বাঙালি তখন যুদ্ধক্ষেত্রে, মুষ্টিমেয় কিছুসংখ্যককে বাদ দিলে তখন ভিক্ষুক ছিল না দেশে, সবাই যোদ্ধা। যুদ্ধের সময়ে এবং তারপর কয়েক মাস সারা বিশ্বে বাঙালি যতটা সম্মান পেয়েছে, অতীতে তেমনটা কখনো পেয়েছে বলে ইতিহাস আমাদের জানায় না। কিন্তু এরপর আমরা যুদ্ধ ছেড়ে নেমে গেছি ভিক্ষায়, সম্মান যা ছিল ক্রমাগত খুইয়েছি। 

একাত্তরের দুর্ধর্ষ মুক্তিযোদ্ধা এখন পথের ভিক্ষুক, তাঁদের লাঞ্ছিত ও গৃহত্যাগে বাধ্য করা হচ্ছে। এ রকম খবর বাংলাদেশের অনেক এলাকায়ই তৈরি হয়েছে, ছাপা হয়েছে সংবাদপত্রে, কখনো কখনো সচিত্র আকারে। উল্টো সংবাদও পাওয়া গেছে। শুনেছি, সেদিনের বীর মুক্তিযোদ্ধা এখন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হয়েছেন। দুটি দুই রকমের খবর, সম্পূর্ণ বিপরীতধর্মী বলে মনে হবে। একটিতে দেখব আমরা পরাজয়ের কালো ছায়া, অন্যটিতে দেখতে পাব বীরত্বের উজ্জ্বলতা। কিন্তু আসলেই কি একটি খবর ততটা দূরের অপরটি থেকে, শুনতে যতটা মনে হচ্ছে? বিষয়-সম্পত্তির নয়, প্রশ্নটি হচ্ছে দৃষ্টিভঙ্গির। পথে পথে ভিক্ষা করছেন যে মুক্তিযোদ্ধা, তিনি শখ করে যাননি ওই পথে, গেছেন নিরুপায় হয়েই।

গিয়ে এখন হাত পাতেন। ব্যবসায়ীরও তো ওই একই কাজ, হাত পাতা। মানুষের কাছে। আমলার কাছে হাত পাতেন, ব্যাংকের এমডিকে ঘুষ দেন, মন্ত্রীর সঙ্গে খাতির করেন, বিদেশি কম্পানির সেবক হন। ভিক্ষাই সেটি, যুদ্ধ নয়। ব্যবসা জিনিসটা মোটেই অপাঙক্তেয় নয়, কিন্তু যে মুক্তিযোদ্ধা তাঁর যোদ্ধা পরিচয়কে ব্যাবসায়িক সুবিধা আদায়ের কৌশল হিসেবে ব্যবহার করেন, তাঁর সঙ্গে যে ভিক্ষুক নিজের পায়ের দগদগে ঘা দেখিয়ে দাতার করুণা আকর্ষণে সচেষ্ট হয়, তার ব্যবধানটা কোথায়? পরিমাণগত হতে পারে, অবশ্যই গুণগত নয়।

কিন্তু ব্যাপারটি তো কেবল এর বা ওর নয়, ব্যক্তিগত নয়, সমষ্টিগতও এবং সমস্যাটি আসলে সেখানেই। স্বাধীনতা জিনিসটা ব্যক্তিগত নয়, লড়াইটা ব্যক্তির সুবিধার জন্য ঘটেনি, লক্ষ্য ছিল সমষ্টিগত। আশা ছিল জাতি হিসেবে আমরা সোজা হয়ে দাঁড়াব, মেরুদণ্ড থাকবে দৃঢ়, হব স্বাবলম্বী, আত্মনির্ভর। হব সৃষ্টিশীল, পরিপূর্ণরূপে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন। দিনে দিনে ওই মর্যাদা বাড়বে, কমবে না। স্বাধীনতার পর অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ যে ঘোষণা করেছিলেন, বাংলাদেশ মার্কিন সাহায্য গ্রহণ করবে না। তাঁর সেই ঘোষণা যুদ্ধের ভেতর থেকেই বের হয়ে এসেছিল এবং সমর্থন পেয়েছিল সমগ্র জনগোষ্ঠীর। মার্কিন সাহায্য ছাড়া আমাদের চলবে না, আমরা খাব কী, পুঁজি কোথায়—এ ধরনের যেসব সন্দেহ ভিক্ষুকদের চরিত্রের বৈশিষ্ট্য, সেগুলো তখন কারো কারো মনের ভেতরে থাকলেও প্রকাশ্যে শোনা যায়নি। যাওয়াটা স্বাভাবিক ছিল না। কেননা সময়টা তখন বিজয়ের।

তার পরও মার্কিন সাহায্য চলে এসেছে। কেবল মার্কিন নয়, পুঁজিবাদী বিশ্বেরও এবং এ রকম অবস্থা দাঁড়িয়েছে যে কোন সরকার কত বেশি বৈদেশিক সাহায্য সংগ্রহ করতে পারে তার ওপরই ওই সরকারের সাফল্যের একটি বড় অংশ নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। এভাবে জয়ের পরেই পরাজয় ঘটার আশঙ্কা দেখা দিল। বিজয়ী জাতি যুদ্ধের পথ থেকে সরে এগিয়ে গেল ভিক্ষার পথে। কী করা দরকার ছিল? দরকার ছিল নিজের পায়ে দাঁড়ানো। কিন্তু সেটি সম্ভব হতো তখনই, যখন দেশের সব মানুষ প্রস্তুত হতো আত্মত্যাগে। তা আত্মত্যাগের জন্য মানুষ প্রস্তুত ছিল বৈকি। যুদ্ধে গেছে তারা ত্যাগের জন্যই, ভোগের জন্য নয়। কিন্তু ব্যর্থতা দেখা গেল নেতৃত্বে, নেতৃত্ব ত্যাগে প্রস্তুত ছিল না, প্রস্তুত ছিল ভোগের জন্য। প্রতিযোগিতা শুরু হলো ত্যাগের নয়, উপভোগের। বিলাসের।

আমরা সমষ্টির কথাই বলছি। কিন্তু সমষ্টি তো ব্যক্তি নিয়েই গঠিত। যুদ্ধের পরে দেখা গেল ব্যক্তি ব্যস্ত হয়ে গেছে সে কী পেয়েছে তার হিসাব নিতে। এই বোধের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কোনো সংগতি নেই, বরং এ হচ্ছে ওই চেতনার সম্পূর্ণ বিরোধী। কেননা এটি ভিক্ষুকের মনোভাব, যোদ্ধার নয়। যোদ্ধারা সবার স্বার্থ দেখেন, ভিখারি দেখে নিজের স্বার্থ। যুদ্ধে বিজয়ের পর দেখা গেল মানুষ ভিখারি হয়ে যাচ্ছে। বিদেশি সাহায্য ছাড়া আমাদের চলবে না—এই বোধটি যোদ্ধাদের বোধ নয়। ওই মনোভাব থাকলে যুদ্ধ হতো না, যাঁরা ওই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে যুদ্ধে গেছেন, তাঁরা প্রকৃত যোদ্ধা ছিলেন না। বিদেশি সাহায্যের লালসা প্রবল হলো, সঙ্গে থাকল ব্যক্তিগত লাভের লিপ্সা। দুটি অবশ্য ভিন্ন বস্তু নয়, একই তারা।

ব্যর্থতা নেতৃত্বেরই। বড় বড় নেতা যাঁরা, তাঁরা যুদ্ধক্ষেত্রে ছিলেন না। বিজয়ের সম্ভাবনার বিষয়ে কেউ ছিলেন দোদুল্যমান, কেউ হতাশ। যুদ্ধের পর তাঁদের প্রধান দুশ্চিন্তা ছিল যোদ্ধাদের নিয়ে। যোদ্ধাদের নিরস্ত্র করতে চেয়েছেন, তাঁদের ট্রেনিং ভুলিয়ে দিতে চেয়েছেন। সে ইচ্ছা স্বাভাবিক ছিল, কিন্তু নেতাদের আসল অস্বস্তি ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে নিয়েই। ওই চেতনা শোষণবিরোধী, অথচ নেতৃত্বের লোভ তখন লুণ্ঠনে। বাহাত্তর সালে মুক্তিযুদ্ধের প্রধান শত্রু রাজাকাররা নয়, কেননা তখন তারা আত্মরক্ষায় ব্যস্ত। প্রধান শত্রু সেই নেতারা, যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশে যাঁরা লুণ্ঠন শুরু করেছিলেন, যেন নতুন হানাদার। কিন্তু তখন তো আর প্রতিরোধ নেই, যুদ্ধ থেমে গেছে, বিজয় অর্জিত হয়েছে। সাধারণ মানুষ নিশ্চিত হতে পারেনি বিজয়টি কার। হানাদাররা পালিয়েছে সেটি ঠিক, সেটি একটি বিরাট স্বস্তি। কিন্তু শান্তি কোথায়, শান্তি পাওয়া যায়নি, সুখ তো নয়ই। তার পরের ইতিহাস তো সুখ-শান্তি বৃদ্ধির ইতিহাস নয়। জনবিচ্ছিন্ন নেতৃত্ব যুদ্ধবিজয়ী জাতিকে পরাজয়ের পথে ঠেলে দিয়েছে।

সত্য এটিও যে এই ভোগবাদিতা মৌলবাদকে উৎসাহিত করেছে। তা ছাড়া বঞ্চিত মানুষ দেখেছে সব সুখ কিছু লোক নিয়ে নিচ্ছে এবং বঞ্চনার এই বোধ থেকে তারা ধর্মের কাছে গেছে, গিয়ে প্রকাশ্যে যারা ভোগবাদী, তাদের তুলনায় নিজেদের উচ্চজ্ঞান করার সুযোগ পেয়েছে।

মৌলবাদ আজকের বাংলাদেশে মস্ত বড় সমস্যা। এর বিকাশে আরো যেসব উপাদান কার্যকর রয়েছে, তাদের একটি হচ্ছে ধর্মকে রাজনৈতিকভাবে ব্যবহার করা। এ কাজ ধর্ম ব্যবসায়ীরা তো করছেই, জাতীয়তাবাদী বড় দলও করছে। মৌলবাদের পেছনে আরেকটি কারণ মানুষের আশ্রয়হীনতা। রাষ্ট্র তার মিত্র নয়। নিরাশ্রয় মানুষ ধর্মের কাছে যায় আশ্রয় ও বিচারের প্রত্যাশায়। আশ্রয় জিনিসটা যে কত দরকার তার একটি সাম্প্রতিক প্রমাণ পাওয়া গেছে রুশ দেশের জাতীয় সংগীতের পরিবর্তনে প্রতিফলিত মনোভঙ্গিতে। সোভিয়েত ইউনিয়ন একদা যে গানকে জাতীয় সংগীত করেছিল, সোভিয়েতের পতনের পর তাকে নির্বাসনে পাঠানো হয়, কিন্তু মানুষ ওই গান ভোলেনি। ওই গানে আশ্রয়ের কথা ছিল, জনগণের পার্টি জনগণকে আশ্রয় দেবে—ছিল এই কথা। নতুন গান তৈরি করা হয়েছিল, কিন্তু গ্রহণযোগ্যতা পায়নি। তাই পুরনো গানের সুরটিকে ফেরত আনা হয়েছে, কথাগুলো বদলে। আগে যেখানে ভরসা করা হয়েছিল পার্টির ওপর, এখন সেখানে ভরসা করা হচ্ছে ঈশ্বরের ওপর। ওই রকমই বটে, আশ্রয় দরকার হয় এবং সে আশ্রয় ঐহজাগতিক সংগঠনের কাছে না পেলে পারলৌকিক ঈশ্বরের কাছে যেতে হয়। মৌলবাদের তৎপরতার পেছনে এই হারানো এবং প্রাপ্তির ব্যাপারের কার্যকর ভূমিকাকে যেন না ভুলি।

যুদ্ধ কোথায় নেই? নানা ধরনের দ্বন্দ্ব, সংঘর্ষ, কলহ সর্বদা চলছে। সর্বত্র চলছে। আছে গৃহে, রয়েছে সমাজে। মানুষ বাঁচার জন্য লড়ছে। একালের মূল যুদ্ধটি রাজনৈতিক। রাজনীতির ক্ষেত্রে অনেক কাল ধরে ওই দুই ধারা ছিল—একটি ভিক্ষার, অপরটি যুদ্ধের। ভিক্ষার রাজনীতি আবেদন-নিবেদনের, যুদ্ধের রাজনীতি আন্দোলনের।

পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর পূর্ববঙ্গে প্রধান রাজনৈতিক ঘটনা হলো রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন। তার অঙ্গীকারটি ভিক্ষার ছিল না, ছিল যুদ্ধের, যে জন্য ওই আন্দোলনে বিভ্রান্তি আসেনি, তাকে বিভক্ত করা সম্ভব হয়নি। সে থেমে যায়নি মাঝপথে এবং পরিণতিতে প্রতিষ্ঠা করেছে স্বাধীন বাংলাদেশের। কিন্তু আপসের প্রস্তাব যে আসেনি তা তো নয়, এসেছে এবং এসেছে একেবারে শুরুতেই। ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারিতে সরকার কর্তৃক তড়িঘড়ি জারি করা ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে মিছিল বের করা হবে কি হবে না—এই ঐতিহাসিক প্রশ্নে ক্ষমতালব্ধ রাজনৈতিক নেতৃত্ব সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ভঙ্গ না করার। তারা ভয় পেয়েছে আন্দোলন চলে যাবে তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে, গোলযোগ বাধবে। ফলে সরকার নির্বাচন দেবে পিছিয়ে এবং নির্বাচন পিছিয়ে দিলে তাদের পক্ষে ক্ষমতায় যাওয়ার ব্যাপারটি অনিশ্চিত হয়ে পড়বে। ভিক্ষুকদের কথা, সন্দেহ কি! কিন্তু যোদ্ধারা শোনেননি। তাঁরা এগিয়ে গেছেন ওই আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় এবং পরে নির্বাচনের মধ্য দিয়ে নয়, যুদ্ধের মধ্য দিয়েই দেশকে স্বাধীন করেছেন।

সত্তরে নির্বাচন হয়েছে, একাত্তরে যুদ্ধ। সাতচল্লিশে ব্রিটিশ শাসকরা যা করতে পেরেছিল, একাত্তরে পাকিস্তানি শাসকরা তা করতে পারেনি, অর্থাৎ পারেনি যোদ্ধাদের হটিয়ে দিয়ে আপসপন্থীদের হাতে রাষ্ট্রক্ষমতা তুলে দিয়ে প্রস্থান করতে। তবে ওই শাসকদের মুরব্বি যারা, সেই সাম্রাজ্যবাদীরা, তৎপর হয়ে উঠেছে যুদ্ধকে যত শিগগিরই পারা যায় থামিয়ে দিতে, যুদ্ধের নেতৃত্ব যাতে বামপন্থীদের হাতে চলে না যায় এবং বাংলাদেশ যাতে নতুন একটি ভিয়েতনামে পরিণত না হয়, সেটি নিশ্চিত করতে। এর পরের ইতিহাস তো আমরা জানিই। যোদ্ধাদের উৎসাহিত করা হয়েছে ভিক্ষুকে পরিণত হতে।

সাম্রাজ্যবাদীরা বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার যুদ্ধকে সমর্থন করেনি; তাদের আশঙ্কা ছিল এই রাষ্ট্র তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকবে না, চলে যাবে সমাজতন্ত্রীদের নিয়ন্ত্রণে। রাষ্ট্রের আদি সংবিধানে মুক্তিযুদ্ধের যে লক্ষ্য চিহ্নিত ছিল, সেটি হচ্ছে সমাজতন্ত্র, যার মধ্যে ধর্মনিরপেক্ষতা তো রয়েছেই, প্রকৃত গণতন্ত্রের প্রতিশ্রুতিও বিদ্যমান। যুদ্ধ শুরু হোক সাম্রাজ্যবাদীরা এটি চায়নি, শুরু হওয়ার পর চেয়েছে দ্রুত থেমে যাক এবং থেমে গেছেও। তার পরে তারা শাসকদের টেনে নিয়েছে কোলে। রাষ্ট্র চলে গেছে সাম্রাজ্যবাদীদের নিয়ন্ত্রণে। বাংলাদেশ এখন একটি তাঁবেদার রাষ্ট্র। তার মৌলিক সিদ্ধান্তগুলো ঢাকায় নেওয়া হয় না, নেওয়া হয় অন্যত্র। আমলাতন্ত্র সাম্রাজ্যবাদের নিয়ন্ত্রণে, এনজিওগুলোও তাই। মাটির নিচে তেল-গ্যাসের খোঁজ পাওয়া গেছে, সাম্রাজ্যবাদীরা চাচ্ছে সেটি গ্রাস করতে। সরকার এবং বিরোধীরা কেউই এ ব্যাপারে অসম্মত নয়। তারা মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে, কিন্তু তারা যোদ্ধাদের দল নয়, দল বিপরীত ধরনের মানুষদের। তারা দেশের অর্থনৈতিক মুক্তি চায় না, চায় নিজেদের থলি ভরপুর করতে। রাষ্ট্রকে নিয়ে গেছে এমন জায়গায় যে ভিক্ষা ছাড়া তার চলে না।

কিন্তু তবু যুদ্ধ তো চলছে। তথাকথিত জাতীয়তাবাদী শক্তিগুলো যা দেওয়ার এরই মধ্যে দিয়ে ফেলেছে, তারা আর কিছু দেবে না, রাষ্ট্রের জন্য সাম্রাজ্যবাদের ওপর নির্ভরশীলতা এবং জনগণের জন্য অর্থনৈতিক বৈষম্য ছাড়া। তারা পুঁজিবাদকে বিকশিত করছে, যে পুঁজিবাদ মানুষের মুক্তি আনবে না, আনলে আমলাতান্ত্রিক পুঁজিবাদী রাষ্ট্র পাকিস্তানকে ভেঙে বাঙালিকে বের হয়ে আসতে হতো না। জাতীয়তাবাদী বলে কথিত বড় দুই রাজনৈতিক দল চায় না যে রাজনৈতিক যুদ্ধটি চলুক। কেননা এই যুদ্ধ তাদের বিরুদ্ধেই।

মুক্তির ওই যুদ্ধকে আসলে দমন করাই হচ্ছে। দমনের কাজটি নীরবে চলছে। কেননা যুদ্ধটি প্রবল হয়নি। প্রবল হলেই নিপীড়ন প্রত্যক্ষ হয়ে উঠবে। যুদ্ধটি অবশ্যই বাম ধারার; না হয়ে উপায় নেই। এ ধারার খবর টেলিভিশন ও রেডিওতে আসে না, প্রশ্নই ওঠে না আসার; টেলিভিশন ও রেডিও সরকারি প্রচারযন্ত্র ভিন্ন অন্য কিছু নয়। সংবাদপত্রেও এই আন্দোলনের খবর আসে না। উল্টো খবর দেওয়া হয়, বিভ্রান্তি সৃষ্টির লক্ষ্যে। কেননা সংবাদপত্রের মালিকরা ভিক্ষুক চান, যোদ্ধা চান না।

বিক্ষিপ্তভাবে আন্দোলন চলছে। প্রয়োজন ঐক্যবদ্ধ সংগ্রাম। সেই সংগ্রাম হবে সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে, পুঁজিবাদের বিরুদ্ধে। এই আন্দোলন যে জোরদার হচ্ছে না, তাতে আনন্দিত হওয়ার কোনো কারণ নেই, বরং কারণ আছে দুঃখিত হওয়ার। একাত্তরের যুদ্ধের সময় মুক্তিযোদ্ধারা পিছু হটে গেলে আমাদের জন্য তা যেমন ভয়ংকর ব্যাপার হতো, মুক্তির চলমান যুদ্ধে ব্যর্থতাও তেমনি বিপজ্জনক হবে। ভিক্ষা আর যা-ই হোক, মুক্তির পথ নয়।

সামনে যেতে হলে ঐক্য দরকার হবে, সাধারণ ও চিহ্নিত শত্রুর বিরুদ্ধে। স্বর্গ যদি কোথাও থেকে থাকে, তবে আছে ওই মৈত্রীতে, তার বাইরে কোথাও নেই। বাইরে কেবল সংঘর্ষ ও একাকিত্ব, কেবলই নত হওয়া; বলা চলে নরকবাস, যা নিশ্চয়ই আমরা চাইব না।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন