শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৭, শনিবার, ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ফেব্রুয়ারির ভাবনা

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
ফেব্রুয়ারির ভাবনা

লিখতে বসে ভাবছিলাম কী নিয়ে লিখব, হঠাৎই খেয়াল হলো লেখাটি যেদিন ছাপা হবে, সেদিন ফেব্রুয়ারি মাসের পয়লা তারিখ। ফেব্রুয়ারি মাস—আমাদের ভাষার মাস, আশার মাস, ভালোবাসার মাস। আজ থেকে ৭৩ বছর আগে বাঙালি জাতির যে উজ্জীবন হয়েছিল ১৯৫২-র ফেব্রুয়ারি মাসে, সেটাই আলোকবর্তিকা হয়ে পরবর্তীকালে নানা ঘাত-প্রতিঘাতের ভেতর দিয়ে এই জাতিকে মাথা উঁচু করে পথ চলতে শিখিয়েছিল। আজ সারা বিশ্বে ফেব্রুয়ারি মাসের ২১ তারিখ যথাযোগ্য মর্যাদার সঙ্গে পালিত হয় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে।

কেন? এত মাস, এত দিন থাকতে এই দিনটিকেই বিশ্ববাসী কেন বেছে নিল মাতৃভাষা দিবসের অর্ঘ্যদানের জন্য? এর উত্তর বাংলা ভাষাভাষী সব মানুষেরই জানা আছে। কারণ তারাই ১৯৫২ সালের একুশে ফেব্রুয়ারি ঢাকার রাজপথ বুকের রক্তে রঞ্জিত করেছিল মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্য। সেই থেকে ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি/আমি কি ভুলিতে পারি?’ সেই থেকে ‘ভুলব না, ভুলব না, ভুলব না সেই একুশে ফেব্রুয়ারি ভুলব না। রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই—এই দাবিতে ধর্মঘট/বরকত-সালামের রক্তে লাল ঢাকা রাজপথ।’

সেই ১৯৫২, সেই একুশে ফেব্রুয়ারি। আজ থেকে ৭৩ বছর আগে আমি তখন ক্লাস সেভেনের ছাত্র। স্কুলের নাম বগুড়া জিলা স্কুল। যেমন লেখাপড়ায়, তেমনি খেলাধুলা-সংস্কৃতি চর্চায় দারুণ অগ্রসর ছিল এই স্কুল।

আমার আব্বা সরকারি চাকরিজনিত কারণে তখন সিলেটের মৌলভীবাজার থেকে বদলি হয়ে উত্তরবঙ্গের এই জেলা শহরে এসেছেন। সেই সুবাদে আমি ও আমার অগ্রজ লেখাপড়া-গানবাজনা-নাটক-ডিবেটিং-স্কাউটিং ইত্যাদির পীঠস্থান বগুড়া জিলা স্কুলের ছাত্র। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনে বগুড়া ছিল সামনের কাতারের সৈনিক। এর একটি অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বোধ হয়, ওই শহর ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতা ভাষাসৈনিক গাজীউল হকের শহর। একুশে ফেব্রুয়ারি পুলিশের গুলিতে ঢাকায় ছাত্রদের আত্মাহুতির পর সারা দেশেই লেখাপড়া বলতে গেলে লাটে উঠেছিল।
আমাদের সময় কাটত শহরের কেন্দ্রবিন্দু সাতমাথা ও তার আশপাশের রাজপথে মিটিংয়ে-মিছিলে। তখনকার দু-একটা স্লোগান এখনো মনে আছে : রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই/পুলিশি জুলুম চলবে না। (অমুকের) কল্লা চাই। (অমুকের) চামড়া তুলে নেব আমরা ইত্যাদি। একুশের গোলাগুলির পর সারা দেশে, বিশেষ করে ঢাকায়, আন্দোলন এতটাই দুর্বার হয়ে উঠেছিল যে সরকার আর দ্বিতীয়বার গুলিবর্ষণের সাহস পায়নি। তখন দল-মত-নির্বিশেষে সবাই ভাষা আন্দোলনে শরিক হয়েছিল। হ্যাঁ, ব্যতিক্রম ছিল শুধু সরকারের সুবিধাভোগী উর্দুভাষী মুষ্টিমেয় কিছু পা-চাটার দল। কিন্তু সংখ্যায় তারা ছিল নগণ্য। অবশেষে পূর্ববঙ্গের (বাংলাদেশের) ন্যায্য দাবির কাছে পাকিস্তান সরকার মাথা নত করতে বাধ্য হলো। বছর দুয়েকের মধ্যে উর্দুর পাশাপাশি বাংলাও রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি লাভ করল। আর পূর্ববঙ্গবাসী সারা বিশ্বকে জানিয়ে দিল : বাঙালি জাতি মাথা নত করতে জানে না।

১৯৪৭-এ পাকিস্তানের জন্মলগ্ন থেকে নব্য স্বাধীন দেশটিতে পশ্চিমের সংখ্যালঘিষ্ঠ শাসকরা যে বৈষম্যের বেড়াজালে পূর্ববঙ্গকে বেঁধে রেখেছিল, তার বিরুদ্ধে ধূমায়িত অসন্তোষ এ অঞ্চলের শান্তিপ্রিয় মানুষের মনে দীর্ঘদিন জমা হতে হতে একাত্তরে তা মুক্তিযুদ্ধের আকারে বিস্ফোরিত হলো, যে যুদ্ধ বহুকাল পর বাংলার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ করেছিল। এই ঐক্য ছিল বায়ান্নতে, আবার এই ঐক্য দেখা গেল একাত্তরে। এর ফল ছিল অমোঘ, অনিবার্য। এক দানবীয় পরাশক্তিকে পরাজিত করে বাংলাদেশ স্বাধীন হলো একাত্তরে।

তারপর? তার পরের ইতিহাস অম্লমধুর। হওয়ার কথা ছিল, শুধুই মধুর। তা না হয়ে এত কষ্টার্জিত স্বাধীনতার স্বাদ তেতো লাগতে শুরু করল অচিরেই। কেন? কার দোষে? এর কারণ হয়তো অনেক। দেশবাসী অনেকের উদগ্র হিংসা, লোভ-লালসা, সর্বোপরি সর্বগ্রাসী দুর্নীতি। যে ঐক্য এ জাতির অমূল্য সম্পদ ছিল বায়ান্নতে, একাত্তরে, দ্রুতই তা ক্ষীয়মাণ হতে লাগল। তার কারণও বোধ হয় দ্রুত নির্ধন থেকে ধনী হয়ে যাওয়ার দুর্মর আকাঙ্ক্ষা ও ক্ষমতার মসনদে আরোহণের জায়েজ-নাজায়েজ পন্থা অবলম্বন।

তালিকা দীর্ঘ না করে এটুকু বলা যায়, বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন ও একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ থেকে আমরা বলতে গেলে কোনো শিক্ষাই গ্রহণ করিনি। এমনকি যে ভাষার জন্য আমরা বিশ্বসভায় একটি চির উজ্জ্বল, চিরভাস্বর আসন লাভ করেছি, আমাদের সেই চির অভিমানী বাংলা ভাষার জন্যও তো আমাদের যা করা অবশ্য কর্তব্য ছিল, তা আমরা করিনি। বরং বলতে দ্বিধা নেই, পাকিস্তানি আমলে বাংলা ভাষার উত্কর্ষ সাধনের জন্য, মর্যাদা বৃদ্ধির জন্য যেটুকু করা হয়েছিল, স্বাধীনতার পর গত অর্ধশতাব্দীতে সেটুকুও আমরা করতে পারিনি। (বলা উচিত, করিনি। কারণ আমাদের মাতৃভাষা, আমাদের রাষ্ট্রভাষার জন্য কোনো উদ্যোগ গ্রহণ করলে কেউ নিশ্চয়ই বাধা হয়ে দাঁড়াবে না।)

স্বাধীনতার পর থেকে আমরা একটি বিষয়ে অনেক আদেশ-নির্দেশ, অনেক সিদ্ধান্ত, অনেক দাবিদাওয়ার কথা শুনেছি। সেটা কী? সেটা হচ্ছে সর্বস্তরে বাংলা ভাষা চালু করার সিদ্ধান্ত ও তা বাস্তবায়নের জন্য আদেশ-নির্দেশ, সভা-সমিতি-সেমিনার ইত্যাদি। এতে যে একেবারে কোনো কাজ হয়নি, তা বলা যাবে না। যেমন স্বাধীনতার আগে সরকারি অফিস-আদালতে যেখানে বাংলা ভাষা ছিল অচ্ছুত, অস্পৃশ্য, আজ অর্ধশতাব্দী পর তা নিজ মহিমায় সুপ্রতিষ্ঠিত। এখন কোনো সরকারি অফিসে আপনি বাংলায় একটি দরখাস্ত লিখে দাখিল করলে কেউ সেটা ফেরত দেবেন না। তবে যিনি ওই দরখাস্তের ওপর ব্যবস্থা নেবেন, তাঁর মনমানসিকতা কতটুকু বদলেছে গত ৫০ বছরে, সেটা একটা প্রশ্ন বটে। কারো চলনে-বলনে, আচার-আচরণে সাহেবিয়ানা দেখলে অনেকেই এখনো শ্রদ্ধাবনত হয়ে পড়েন। আর এর উল্টোটা, যেমন বাঙালি পোশাক-আশাক এবং আঞ্চলিক ভাষা বা বাংলা ভাষা দেখলে-শুনলে কেউ কেউ মুখে না বললেও মনে মনে বলেন ‘লোকটা তো আস্ত ক্ষ্যাত’। অবশ্যই এটা হীনম্মন্যতা। এদের প্রতি আমার বিনীত প্রশ্ন : যদি কোনো অদৃশ্য ক্ষমতাবলে আপনার মরহুম দাদাজি বা নানাজি কবর থেকে উঠে এসে আপনার সামনে দাঁড়িয়ে কুশল জিজ্ঞেস করেন এই বলে : বাই, বালা আছোনি? (ভাই, ভালো আছ নাকি?), তখন তাঁর পরনের লুঙ্গি আর ঘাড়ের গামছা দেখে এবং মুখের জবান শুনে কি আপনার ‘টাসকি’ লেগে যাবে? এবং মুখে বলবেন : ‘হু আর ইউ ম্যান? গেট আউট ফ্রম হিয়ার, অ্যান্ড গেট লস্ট।’

স্বাধীনতার পর কখনো কখনো দেখেছি রাস্তার পাশের দোকানপাটের সাইনবোর্ডের ইংরেজি লেখা পাল্টে বাংলায় সাইনবোর্ড লেখার হিড়িক। এই অভিযানও জোরেশোরে চলল কিছুদিন। তারপর যথা পূর্বং তথা পরং। এখন ঢাকা শহরে ইংরেজি সাইনবোর্ড বেশি, না বাংলা সাইনবোর্ড, বলা মুশকিল। এখন আর কেউ এ নিয়ে মাথা ঘামান বলে মনে হয় না।

তবে একটা বিষয় নিয়ে অবশ্যই মাথা ঘামাতে হবে। তা হচ্ছে বাংলা বানান। আমাদের শৈশবে-কৈশোরে পাঠশালায় এবং হাই স্কুলের নিচের ক্লাসে বাংলা বানানের জন্য শিক্ষক মহোদয়দের বকুনি-কানমলা এবং কখনো কখনো বেত্রাঘাত সহ্য করে আমরা বাড়ী (বাড়ি নয়) ফিরতাম, আর ভোরবেলা ‘পাখী সব করে রব...’ আমাদের ঘুম ভাঙাত। আর এখন? এখনো শিশু-কিশোররা স্কুল ছুটির পর বাড়ি (বাড়ী নয়) ফেরে, এখনো পাখিরা (আমাদের সময়ের পাখীদের দীর্ঘ ইকার হয়তো সময়ের বিবর্তনে হ্রস্ব হয়ে গেছে, বয়সের ছাপ শুধু মানুষ নয়, পশুপাখিদের ওপরও নিশ্চয়ই পড়ে!) কলরব করে আমাদের ঘুম ভাঙায়।

আমাদের চাকরিজীবনে যখন বাংলায় অফিসের ফাইলে নোট লেখার প্রচলন শুরু হলো, তখন বাংলায় বানানের বেলা শুরু হলো এক ধরনের অরাজকতা। কেউ কেউ রীতিমতো তর্ক জুড়ে দিত : আরে, দন্ত্য ন মূর্ধন্য ণ একটা হলেই হলো। যেটাই হোক, বাংলা বানানের প্রমিতীকরণের ব্যাপারে তর্ক চলে না। ভাষার কৌলীন্য, সৌন্দর্য ইত্যাদি রক্ষা করার দায়িত্ব আমাদের সবার, যারা ভাষা ব্যবহার করি, তাদের। আর এ বিষয়ে অর্থাৎ প্রমিতীকরণের ব্যাপারে বাংলা একাডেমি এবং আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিশ্চয়ই তাদের দায়িত্ব অস্বীকার করতে পারে না। এককথায়, আমরা আমাদের প্রাণের ভাষার মর্যাদাহানিকর কিছু যাতে না ঘটে, সে ব্যাপারে অবশ্যই আমরা সচেতন থাকব।

একটু লঘু সুরে লেখাটি শেষ করতে চাই পাঠকের সানুগ্রহ অনুমতি নিয়ে। স্বাধীনতার পর ১৯৭২ সালে আমি তখন সচিবালয়ে নৌপরিবহন ও বিমান মন্ত্রণালয়ের উপসচিব। আমার অধীনে একজন কেরানি ছিলেন, যাঁর বয়স ছিল আনুমানিক ৩০-৩২ বছর। কাজেকর্মে খুবই নিষ্ঠাবান ও সৎ। এই কর্মচারীটির একটি ‘নোটের’ গল্প আমি অনেকবার অনেকের কাছে করেছি। একদিন ফাইলে তাঁর লেখা একটি মন্তব্য পড়ে আমি একা একাই খুব হেসেছিলাম। তখন আমরা সবাই ইংরেজি বাদ দিয়ে বাংলায় লেখালেখি শুরু করেছি। তা সেদিন আমার ওই সহকর্মী তাঁর একটি ফাইলের নোট লেখা শুরু করেন এভাবে : ‘ভূতপূর্ব পৃষ্ঠায় সচিব মহোদয়ের নির্দেশ দ্রষ্টব্য’।...জানি না ভদ্রলোক কোথায় আছেন, কিভাবে আছেন। তবে ইহধামেই থাকুন আর ভূতপূর্বই হয়ে গিয়ে থাকুন, দোয়া করি আল্লাহপাক তাঁকে ভালো রাখুন। আরো দোয়া করি সব ভাষাশহীদ, মুক্তিযুদ্ধের শহীদ, চব্বিশের জুলাই-আগস্ট শহীদদের জন্য—আল্লাহপাক তাঁদের সবাইকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুন। আমিন!

লেখক : সাবেক সচিব, কবি
mkarim [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
বাহরাইনের বিপক্ষে গোল প্রয়াত ভাইকে উৎসর্গ করে যা বললেন ঋতুপর্ণা
বাহরাইনের বিপক্ষে গোল প্রয়াত ভাইকে উৎসর্গ করে যা বললেন ঋতুপর্ণা

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি, ৮৭ জনকে জীবিত উদ্ধার
ইতালির উপকূলে নৌকাডুবি, ৮৭ জনকে জীবিত উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ শেষে ফিরেছেন ৬২ হাজার ২৭২ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬২ হাজার ২৭২ হাজি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
আজ দেশের সব ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজরের পুষ্টিগুণ
গাজরের পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিটিভির পর্দায় মাসজুড়ে ‘৩৬ জুলাই
বিটিভির পর্দায় মাসজুড়ে ‘৩৬ জুলাই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নরসিংদীতে ডিস ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা
নরসিংদীতে ডিস ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বস্ত্র ও পোশাক খাতের জন্য স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় চায় বিজিএমইএ
বস্ত্র ও পোশাক খাতের জন্য স্বতন্ত্র মন্ত্রণালয় চায় বিজিএমইএ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব বাধা অতিক্রম করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হবে : রিজভী
সব বাধা অতিক্রম করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা হবে : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের অস্ত্র অপরাধীদের হাতে
পুলিশের অস্ত্র অপরাধীদের হাতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান
কাতারে ৬০৩ হাফেজকে বিশেষ সম্মাননা প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জুনে বেড়েছে ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা
জুনে বেড়েছে ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন
শরীরচর্চায় ইসলামের অনুপ্রেরণা ও অনুশীলন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি
আগস্টে বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম
ওজন কমাতে মেনে চলুন এই ৫টি সহজ নিয়ম

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা