শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৫, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫

নানা আলোচনার জন্ম দিয়ে এনসিপির যাত্রা শুরু

মাহবুব আলম
অনলাইন ভার্সন
নানা আলোচনার জন্ম দিয়ে এনসিপির যাত্রা শুরু

বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়ে গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্বদানকারী ছাত্রদের নবগঠিত দল জাতীয় নাগরিক পার্টি, ইংরেজিতে ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টি, সংক্ষেপে এনসিপির যাত্রা শুরু হয়েছে। বিতর্কের কারণ সেকেন্ড রিপাবলিক গঠন ও ইনকিলাব জিন্দাবাদ স্লোগান। এ ছাড়া দলটি কিংস পার্টি হচ্ছে কি না, এ নিয়ে শুরু থেকেই বিতর্ক বা প্রশ্ন আছে। এই বিতর্ক আরো উসকে দিয়েছে নবগঠিত দলের প্রতি উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের আবেগ ও উচ্ছ্বাস। তা ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদে ছাত্রদের তিন প্রতিনিধির একজন পদত্যাগ করলেও দুজন উপদেষ্টা পরিষদে রয়েই গেছেন। অবশ্য তাঁরা বলেছেন, তাঁরা কোনো রাজনৈতিক দলে যোগ দেবেন না।

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকার শেরেবাংলানগরে জাতীয় সংসদ ভবনের সামনের প্রশস্ত সড়কে অনুষ্ঠিত এক বিশাল সমাবেশে এনসিপি গঠনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার পরপরই এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘সেকেন্ড রিপাবলিক প্রতিষ্ঠায় গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন সংবিধান রচনা করা হবে।’ এই বক্তব্য ও ঘোষণার পরপরই রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক শুরু হয়। বিতর্কের সূত্রপাত করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘সেকেন্ড রিপাবলিক, গণপরিষদ নির্বাচন কেন হবে? আমাদের বর্তমান রিপাবলিক কি অসুস্থ হয়ে গেছে? সেকেন্ড রিপাবলিক, গণপরিষদ নির্বাচনের মধ্যে অন্য উদ্দেশ্য আছে। রাষ্ট্রব্যবস্থাকে অকার্যকর ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।’ এটি বলেই সালাহউদ্দিন ক্ষান্ত হননি।

তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি এক মাসের আলটিমেটাম দিয়ে বলেছেন, নির্বাচনের দাবিতে সব দলকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপি আন্দোলনের ডাক দেবে। রীতিমতো হুমকি।
শুধু সালাহউদ্দিনই নন, অন্যান্য দলের নেতারাও ছাত্রদের দল গঠনকে স্বাগত জানালেও তাদের ঘোষণাকে প্রত্যাখ্যান করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন। এ বিষয়ে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘ছাত্রনেতাদের গভীর চিন্তার মনে হয়েছিল, এখন মনে হচ্ছে এরা অ্যাংরি ইয়াংম্যান।’ রীতিমতো কটাক্ষ। গণ অধিকার পরিষদের নুরুল হক নুরও সেকেন্ড রিপাবলিকের দাবিকে উড়িয়ে দিয়ে এ বিষয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন রীতিমতো সংবাদ সম্মেলন করে। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের দুই ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করে সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

দেশের সব রাজনৈতিক দল বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে সোচ্চার। এমনকি খোদ প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বরে আর একটু বেশি সংস্কার চাইলে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব সংশোধিত বক্তব্য দিয়ে বলেন, ডিসেম্বর থেকে আগামী মার্চের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেছেন, নির্বাচন কমিশন ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে—এটি ধরে নিয়েই নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। ঠিক এই সময় বর্তমান সংবিধান বাতিল করে গণপরিষদ নির্বাচন ও সেকেন্ড রিপাবলিক গঠনের দাবি ও প্রতিষ্ঠা রাজনীতির অঙ্গনকে অস্থির করে একেবারে সব কিছু ওলটপালট করে দিতে পারে বলে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

ওলটপালট এই কারণে যে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য তিনি সব দলের সঙ্গে এরই মধ্যে এক দফা সংলাপ করেছেন। শিগগিরই আরো সংলাপ করে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচনের রোডম্যাপ দেবেন। কিন্তু এনসিপির সেকেন্ড রিপাবলিকের জন্য গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি জাতীয় ঐকমত্যে রীতিমতো জল ঢেলে দিল। অবশ্য ছাত্রদের এই দাবি নতুন কিছু নয়। জুলাই অভ্যুত্থানের পরপরই ছাত্ররা বর্তমান সংবিধান বাতিল করে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের দাবি করে আসছে। এই লক্ষ্য নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রস্তুত করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তার ঘোষণা দেওয়ার কথা বলে। কিন্তু বিএনপির আপত্তির মুখে অন্তর্বর্তী সরকার ছাত্রদের ঘোষণা দেওয়া থেকে বিরত রেখে সরকার নিজেই জুলাই বিপ্লবের ঘোষণা দেবে বলে জানায়। কিন্তু আজও সেই ঘোষণা দেওয়া হয়নি।

এই অবস্থার মধ্যে ছাত্রদের নবগঠিত দল এনসিপি সুস্পষ্ট করে বলেছে, কেবল একটি সরকারের পতন ঘটিয়ে আরেকটি সরকার বসানোর জন্য জুলাই গণ-অভ্যুত্থান হয়নি। বরং ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিলোপের মাধ্যমে অগ্রাধিকারভিত্তিক রাষ্ট্র পুনর্গঠন করার জন্য নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের আকাঙ্ক্ষা থেকে সাড়া দিয়েছে জনগণ। সেই আকাঙ্ক্ষার রূপ দেওয়ার কথা আমরা বলছি ছয় মাস ধরে। সে লক্ষ্যেই জুলাই ঘোষণাপত্রের কথা বলছি।

এনসিপির নেতারা এ বিষয়ে আরো বলেছেন, ২২ অক্টোবর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমাবেশে ঘোষণা দেওয়া হয় মুজিববাদী সংবিধানের কবর রচনা হয়েছে। তাই নতুন সংবিধান রচনার জন্য গণপরিষদ নির্বাচন জরুরি ও অবশ্য কর্তব্য। জুলাই বিপ্লবের স্পিরিটকে ধরে রাখা ও জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্যও এটি হবে অতি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ।

এই অবস্থায় নিশ্চিতভাবে ডিসেম্বরের প্রস্তাবিত নির্বাচন অনিশ্চিত হয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে। কারণ জাতীয় নির্বাচনের প্রশ্নে ঐকমত্যের সম্ভাবনা কার্যত ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে আসছে। এই অবস্থায় অন্তর্বর্তী সরকার ইচ্ছা করলেও জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করতে পারবে না। সে ক্ষেত্রে নতুন করে নতুন প্রস্তাবের ভিত্তিতে সংলাপ করতে হবে। এবং সেই সংলাপ থেকে রাতারাতি কোনো ফলাফল বেরিয়ে আসবে এমন কোনো লক্ষণ এখনো স্পষ্ট নয়।

বরং পরিস্থিতি আরো জটিল ও কঠিন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে এনসিপির উদ্বোধনী মঞ্চ থেকে নাহিদ ইসলামের সেকেন্ড রিপাবলিক কোনো অধরা স্বপ্ন নয় বক্তব্যে। এই অবস্থায় নতুন সংবিধান ও দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র প্রশ্নের সমাধান এখন অনেকটাই জরুরি ও আবশ্যিক বিষয়ে পরিণত হতে পারে। কারণ এই ছাত্রদের নেতৃত্বেই জুলাই অভ্যুত্থান হয়েছে। এই অভ্যুত্থান দেশব্যাপী যে নতুন শক্তির অভ্যুদয় ঘটিয়েছে, তা অনস্বীকার্য। সর্বোপরি চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ছাত্রদের রাজনীতিবিমুখ অবস্থার অবসান হয়েছে। ছাত্ররা এখন রাজনীতির প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছে। নিঃসন্দেহে এটি জুলাই অভ্যুত্থানের একটি বড় সাফল্য। এই অবস্থায় রাষ্ট্র সংস্কার ও নতুন বন্দোবস্তের দাবি উপেক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে। সে ক্ষেত্রে অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে নবগঠিত দলের সংঘাতও অনিবার্য হয়ে উঠবে। আর তা যদি হয়, তাহলে ডিসেম্বর বা মার্চের প্রস্তাবিত জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিতভাবেই অনিশ্চিত হবে।

সেকেন্ড রিপাবলিক অর্থাত্ দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র ছাড়াও ইনকিলাব জিন্দাবাদ স্লোগান নিয়েও বিতর্ক দেখা দিয়েছে। ইনকিলাব জিন্দাবাদ মূলত কমিউনিস্টদের স্লোগান। ভারত ও পাকিস্তানের কমিউনিস্টরা এই স্লোগান দেয়। ইনকিলাব অর্থ বিপ্লব। আর জিন্দাবাদ মানে দীর্ঘজীবী হোক।

১৯২১ সালে একজন মুসলিম পণ্ডিত মাওলানা হাসরাত সোহানি এই স্লোগানের জন্ম দেন। তিনি ছিলেন ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের একজন বিশিষ্ট নেতা ও ভারতবর্ষে কমিউনিস্ট পার্টির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর আবিষ্কৃত এই স্লোগান ২০২৪-এর জুলাই অভ্যুত্থানে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়। তাই খুব স্বাভাবিকভাবেই এনসিপির শেরেবাংলানগরের সমাবেশে এই স্লোগান উচ্চারিত হয়েছে। এই স্লোগানকে জনপ্রিয় করার ক্ষেত্রে পিনাকি ভট্টাচার্যের যথেষ্ট অবদান আছে। কিন্তু প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, এটি তো কমিউনিস্টদের স্লোগান। অবশ্য এ কথাও সত্য, ভারতবর্ষের স্বাধীনতাসংগ্রামে হিন্দু-মুসলমান, কংগ্রেস, অকংগ্রেসসহ সব স্বাধীনতাসংগ্রামীর স্লোগান ছিল ইনকিলাব জিন্দাবাদ। তা ছাড়া এনসিপিকে কোনো কোনো মহল ডানপন্থী, দক্ষিণপন্থী দল বলে চিহ্নিত করার চেষ্টা করলেও কার্যত এটি একটি মধ্যপন্থী দল হিসেবেই আত্মপ্রকাশ করেছে। এই দলে ডান, বাম, ইসলামপন্থী সব মত ও পথের ছাত্রদের সম্মিলন ঘটেছে। এ বিষয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এনসিপির ১৭১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটিতে মধ্য, ডান, বাম, শিবির, কওমি, আদিবাসী ও ১৫ নারী স্থান পেয়েছেন। অর্থাত্ নারীর ক্ষমতায়নের প্রশ্নটি বিশেষভাবে বিবেচিত হয়েছে ছাত্রদের নবগঠিত দলে, যে দলের লক্ষ্য বিপ্লব। তাইতো স্লোগান হিসেবে নিয়েছে ইনকিলাব জিন্দাবাদ- বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক।

তরুণদের নিয়ে তারুণ্যনির্ভর এই দল শেষ পর্যন্ত কী করে, তা দেখার বিষয়। অতীতে তারুণ্যনির্ভর দল জাসদের পরিণতি দেশবাসী দেখেছে। এ ক্ষেত্রে কী হবে, তা সময়ই বলে দেবে।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে