শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৫, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫

নানা আলোচনার জন্ম দিয়ে এনসিপির যাত্রা শুরু

মাহবুব আলম
অনলাইন ভার্সন
নানা আলোচনার জন্ম দিয়ে এনসিপির যাত্রা শুরু

বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়ে গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্বদানকারী ছাত্রদের নবগঠিত দল জাতীয় নাগরিক পার্টি, ইংরেজিতে ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টি, সংক্ষেপে এনসিপির যাত্রা শুরু হয়েছে। বিতর্কের কারণ সেকেন্ড রিপাবলিক গঠন ও ইনকিলাব জিন্দাবাদ স্লোগান। এ ছাড়া দলটি কিংস পার্টি হচ্ছে কি না, এ নিয়ে শুরু থেকেই বিতর্ক বা প্রশ্ন আছে। এই বিতর্ক আরো উসকে দিয়েছে নবগঠিত দলের প্রতি উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের আবেগ ও উচ্ছ্বাস। তা ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদে ছাত্রদের তিন প্রতিনিধির একজন পদত্যাগ করলেও দুজন উপদেষ্টা পরিষদে রয়েই গেছেন। অবশ্য তাঁরা বলেছেন, তাঁরা কোনো রাজনৈতিক দলে যোগ দেবেন না।

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকার শেরেবাংলানগরে জাতীয় সংসদ ভবনের সামনের প্রশস্ত সড়কে অনুষ্ঠিত এক বিশাল সমাবেশে এনসিপি গঠনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার পরপরই এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘সেকেন্ড রিপাবলিক প্রতিষ্ঠায় গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন সংবিধান রচনা করা হবে।’ এই বক্তব্য ও ঘোষণার পরপরই রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক শুরু হয়। বিতর্কের সূত্রপাত করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘সেকেন্ড রিপাবলিক, গণপরিষদ নির্বাচন কেন হবে? আমাদের বর্তমান রিপাবলিক কি অসুস্থ হয়ে গেছে? সেকেন্ড রিপাবলিক, গণপরিষদ নির্বাচনের মধ্যে অন্য উদ্দেশ্য আছে। রাষ্ট্রব্যবস্থাকে অকার্যকর ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।’ এটি বলেই সালাহউদ্দিন ক্ষান্ত হননি।

তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি এক মাসের আলটিমেটাম দিয়ে বলেছেন, নির্বাচনের দাবিতে সব দলকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপি আন্দোলনের ডাক দেবে। রীতিমতো হুমকি।
শুধু সালাহউদ্দিনই নন, অন্যান্য দলের নেতারাও ছাত্রদের দল গঠনকে স্বাগত জানালেও তাদের ঘোষণাকে প্রত্যাখ্যান করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন। এ বিষয়ে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘ছাত্রনেতাদের গভীর চিন্তার মনে হয়েছিল, এখন মনে হচ্ছে এরা অ্যাংরি ইয়াংম্যান।’ রীতিমতো কটাক্ষ। গণ অধিকার পরিষদের নুরুল হক নুরও সেকেন্ড রিপাবলিকের দাবিকে উড়িয়ে দিয়ে এ বিষয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন রীতিমতো সংবাদ সম্মেলন করে। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের দুই ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করে সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

দেশের সব রাজনৈতিক দল বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে সোচ্চার। এমনকি খোদ প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বরে আর একটু বেশি সংস্কার চাইলে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব সংশোধিত বক্তব্য দিয়ে বলেন, ডিসেম্বর থেকে আগামী মার্চের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেছেন, নির্বাচন কমিশন ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে—এটি ধরে নিয়েই নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। ঠিক এই সময় বর্তমান সংবিধান বাতিল করে গণপরিষদ নির্বাচন ও সেকেন্ড রিপাবলিক গঠনের দাবি ও প্রতিষ্ঠা রাজনীতির অঙ্গনকে অস্থির করে একেবারে সব কিছু ওলটপালট করে দিতে পারে বলে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

ওলটপালট এই কারণে যে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য তিনি সব দলের সঙ্গে এরই মধ্যে এক দফা সংলাপ করেছেন। শিগগিরই আরো সংলাপ করে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচনের রোডম্যাপ দেবেন। কিন্তু এনসিপির সেকেন্ড রিপাবলিকের জন্য গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি জাতীয় ঐকমত্যে রীতিমতো জল ঢেলে দিল। অবশ্য ছাত্রদের এই দাবি নতুন কিছু নয়। জুলাই অভ্যুত্থানের পরপরই ছাত্ররা বর্তমান সংবিধান বাতিল করে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের দাবি করে আসছে। এই লক্ষ্য নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রস্তুত করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তার ঘোষণা দেওয়ার কথা বলে। কিন্তু বিএনপির আপত্তির মুখে অন্তর্বর্তী সরকার ছাত্রদের ঘোষণা দেওয়া থেকে বিরত রেখে সরকার নিজেই জুলাই বিপ্লবের ঘোষণা দেবে বলে জানায়। কিন্তু আজও সেই ঘোষণা দেওয়া হয়নি।

এই অবস্থার মধ্যে ছাত্রদের নবগঠিত দল এনসিপি সুস্পষ্ট করে বলেছে, কেবল একটি সরকারের পতন ঘটিয়ে আরেকটি সরকার বসানোর জন্য জুলাই গণ-অভ্যুত্থান হয়নি। বরং ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিলোপের মাধ্যমে অগ্রাধিকারভিত্তিক রাষ্ট্র পুনর্গঠন করার জন্য নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের আকাঙ্ক্ষা থেকে সাড়া দিয়েছে জনগণ। সেই আকাঙ্ক্ষার রূপ দেওয়ার কথা আমরা বলছি ছয় মাস ধরে। সে লক্ষ্যেই জুলাই ঘোষণাপত্রের কথা বলছি।

এনসিপির নেতারা এ বিষয়ে আরো বলেছেন, ২২ অক্টোবর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমাবেশে ঘোষণা দেওয়া হয় মুজিববাদী সংবিধানের কবর রচনা হয়েছে। তাই নতুন সংবিধান রচনার জন্য গণপরিষদ নির্বাচন জরুরি ও অবশ্য কর্তব্য। জুলাই বিপ্লবের স্পিরিটকে ধরে রাখা ও জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্যও এটি হবে অতি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ।

এই অবস্থায় নিশ্চিতভাবে ডিসেম্বরের প্রস্তাবিত নির্বাচন অনিশ্চিত হয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে। কারণ জাতীয় নির্বাচনের প্রশ্নে ঐকমত্যের সম্ভাবনা কার্যত ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে আসছে। এই অবস্থায় অন্তর্বর্তী সরকার ইচ্ছা করলেও জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করতে পারবে না। সে ক্ষেত্রে নতুন করে নতুন প্রস্তাবের ভিত্তিতে সংলাপ করতে হবে। এবং সেই সংলাপ থেকে রাতারাতি কোনো ফলাফল বেরিয়ে আসবে এমন কোনো লক্ষণ এখনো স্পষ্ট নয়।

বরং পরিস্থিতি আরো জটিল ও কঠিন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে এনসিপির উদ্বোধনী মঞ্চ থেকে নাহিদ ইসলামের সেকেন্ড রিপাবলিক কোনো অধরা স্বপ্ন নয় বক্তব্যে। এই অবস্থায় নতুন সংবিধান ও দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র প্রশ্নের সমাধান এখন অনেকটাই জরুরি ও আবশ্যিক বিষয়ে পরিণত হতে পারে। কারণ এই ছাত্রদের নেতৃত্বেই জুলাই অভ্যুত্থান হয়েছে। এই অভ্যুত্থান দেশব্যাপী যে নতুন শক্তির অভ্যুদয় ঘটিয়েছে, তা অনস্বীকার্য। সর্বোপরি চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ছাত্রদের রাজনীতিবিমুখ অবস্থার অবসান হয়েছে। ছাত্ররা এখন রাজনীতির প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছে। নিঃসন্দেহে এটি জুলাই অভ্যুত্থানের একটি বড় সাফল্য। এই অবস্থায় রাষ্ট্র সংস্কার ও নতুন বন্দোবস্তের দাবি উপেক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে। সে ক্ষেত্রে অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে নবগঠিত দলের সংঘাতও অনিবার্য হয়ে উঠবে। আর তা যদি হয়, তাহলে ডিসেম্বর বা মার্চের প্রস্তাবিত জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিতভাবেই অনিশ্চিত হবে।

সেকেন্ড রিপাবলিক অর্থাত্ দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র ছাড়াও ইনকিলাব জিন্দাবাদ স্লোগান নিয়েও বিতর্ক দেখা দিয়েছে। ইনকিলাব জিন্দাবাদ মূলত কমিউনিস্টদের স্লোগান। ভারত ও পাকিস্তানের কমিউনিস্টরা এই স্লোগান দেয়। ইনকিলাব অর্থ বিপ্লব। আর জিন্দাবাদ মানে দীর্ঘজীবী হোক।

১৯২১ সালে একজন মুসলিম পণ্ডিত মাওলানা হাসরাত সোহানি এই স্লোগানের জন্ম দেন। তিনি ছিলেন ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের একজন বিশিষ্ট নেতা ও ভারতবর্ষে কমিউনিস্ট পার্টির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর আবিষ্কৃত এই স্লোগান ২০২৪-এর জুলাই অভ্যুত্থানে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়। তাই খুব স্বাভাবিকভাবেই এনসিপির শেরেবাংলানগরের সমাবেশে এই স্লোগান উচ্চারিত হয়েছে। এই স্লোগানকে জনপ্রিয় করার ক্ষেত্রে পিনাকি ভট্টাচার্যের যথেষ্ট অবদান আছে। কিন্তু প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, এটি তো কমিউনিস্টদের স্লোগান। অবশ্য এ কথাও সত্য, ভারতবর্ষের স্বাধীনতাসংগ্রামে হিন্দু-মুসলমান, কংগ্রেস, অকংগ্রেসসহ সব স্বাধীনতাসংগ্রামীর স্লোগান ছিল ইনকিলাব জিন্দাবাদ। তা ছাড়া এনসিপিকে কোনো কোনো মহল ডানপন্থী, দক্ষিণপন্থী দল বলে চিহ্নিত করার চেষ্টা করলেও কার্যত এটি একটি মধ্যপন্থী দল হিসেবেই আত্মপ্রকাশ করেছে। এই দলে ডান, বাম, ইসলামপন্থী সব মত ও পথের ছাত্রদের সম্মিলন ঘটেছে। এ বিষয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এনসিপির ১৭১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটিতে মধ্য, ডান, বাম, শিবির, কওমি, আদিবাসী ও ১৫ নারী স্থান পেয়েছেন। অর্থাত্ নারীর ক্ষমতায়নের প্রশ্নটি বিশেষভাবে বিবেচিত হয়েছে ছাত্রদের নবগঠিত দলে, যে দলের লক্ষ্য বিপ্লব। তাইতো স্লোগান হিসেবে নিয়েছে ইনকিলাব জিন্দাবাদ- বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক।

তরুণদের নিয়ে তারুণ্যনির্ভর এই দল শেষ পর্যন্ত কী করে, তা দেখার বিষয়। অতীতে তারুণ্যনির্ভর দল জাসদের পরিণতি দেশবাসী দেখেছে। এ ক্ষেত্রে কী হবে, তা সময়ই বলে দেবে।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালী বিএডিসি কার্যালয় দুদকের অভিযান
নোয়াখালী বিএডিসি কার্যালয় দুদকের অভিযান

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

রূপালী ব্যাংকের সব ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে ৫ দিন
রূপালী ব্যাংকের সব ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে ৫ দিন

২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতের পরের দুই টেস্টে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা সৈকত
ভারতের পরের দুই টেস্টে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা সৈকত

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ জাতিকে চিরদিন প্রেরণা জোগাবে’
‘জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ জাতিকে চিরদিন প্রেরণা জোগাবে’

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে: নাহিদ ইসলাম
জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে: নাহিদ ইসলাম

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান
নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'
`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক
বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুভেন্টাসের বিপক্ষে এমবাপ্পেকে পাচ্ছে রিয়াল!
জুভেন্টাসের বিপক্ষে এমবাপ্পেকে পাচ্ছে রিয়াল!

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ
কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!
সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে
 প্রাণ গেল কৃষকের
বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে  প্রাণ গেল কৃষকের

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন
‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৫৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মুসা তুলছেন বেতন-ভাতা
এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মুসা তুলছেন বেতন-ভাতা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা
হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক
নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন