শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৫, মঙ্গলবার, ০৪ মার্চ, ২০২৫

নানা আলোচনার জন্ম দিয়ে এনসিপির যাত্রা শুরু

মাহবুব আলম
অনলাইন ভার্সন
নানা আলোচনার জন্ম দিয়ে এনসিপির যাত্রা শুরু

বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন বিতর্কের জন্ম দিয়ে গণ-অভ্যুত্থানের নেতৃত্বদানকারী ছাত্রদের নবগঠিত দল জাতীয় নাগরিক পার্টি, ইংরেজিতে ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টি, সংক্ষেপে এনসিপির যাত্রা শুরু হয়েছে। বিতর্কের কারণ সেকেন্ড রিপাবলিক গঠন ও ইনকিলাব জিন্দাবাদ স্লোগান। এ ছাড়া দলটি কিংস পার্টি হচ্ছে কি না, এ নিয়ে শুরু থেকেই বিতর্ক বা প্রশ্ন আছে। এই বিতর্ক আরো উসকে দিয়েছে নবগঠিত দলের প্রতি উপদেষ্টা আসিফ নজরুলের আবেগ ও উচ্ছ্বাস। তা ছাড়া উপদেষ্টা পরিষদে ছাত্রদের তিন প্রতিনিধির একজন পদত্যাগ করলেও দুজন উপদেষ্টা পরিষদে রয়েই গেছেন। অবশ্য তাঁরা বলেছেন, তাঁরা কোনো রাজনৈতিক দলে যোগ দেবেন না।

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকার শেরেবাংলানগরে জাতীয় সংসদ ভবনের সামনের প্রশস্ত সড়কে অনুষ্ঠিত এক বিশাল সমাবেশে এনসিপি গঠনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়ার পরপরই এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘সেকেন্ড রিপাবলিক প্রতিষ্ঠায় গণপরিষদ নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন সংবিধান রচনা করা হবে।’ এই বক্তব্য ও ঘোষণার পরপরই রাজনৈতিক অঙ্গনে বিতর্ক শুরু হয়। বিতর্কের সূত্রপাত করেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেন, ‘সেকেন্ড রিপাবলিক, গণপরিষদ নির্বাচন কেন হবে? আমাদের বর্তমান রিপাবলিক কি অসুস্থ হয়ে গেছে? সেকেন্ড রিপাবলিক, গণপরিষদ নির্বাচনের মধ্যে অন্য উদ্দেশ্য আছে। রাষ্ট্রব্যবস্থাকে অকার্যকর ও গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করার ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে।’ এটি বলেই সালাহউদ্দিন ক্ষান্ত হননি।

তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি এক মাসের আলটিমেটাম দিয়ে বলেছেন, নির্বাচনের দাবিতে সব দলকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপি আন্দোলনের ডাক দেবে। রীতিমতো হুমকি।
শুধু সালাহউদ্দিনই নন, অন্যান্য দলের নেতারাও ছাত্রদের দল গঠনকে স্বাগত জানালেও তাদের ঘোষণাকে প্রত্যাখ্যান করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি জানিয়েছেন। এ বিষয়ে মাহমুদুর রহমান মান্না বলেছেন, ‘ছাত্রনেতাদের গভীর চিন্তার মনে হয়েছিল, এখন মনে হচ্ছে এরা অ্যাংরি ইয়াংম্যান।’ রীতিমতো কটাক্ষ। গণ অধিকার পরিষদের নুরুল হক নুরও সেকেন্ড রিপাবলিকের দাবিকে উড়িয়ে দিয়ে এ বিষয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন রীতিমতো সংবাদ সম্মেলন করে। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের দুই ছাত্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করে সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।

দেশের সব রাজনৈতিক দল বর্তমান সংবিধান অনুযায়ী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দাবিতে সোচ্চার। এমনকি খোদ প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বরে আর একটু বেশি সংস্কার চাইলে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব সংশোধিত বক্তব্য দিয়ে বলেন, ডিসেম্বর থেকে আগামী মার্চের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেছেন, নির্বাচন কমিশন ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে—এটি ধরে নিয়েই নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে। ঠিক এই সময় বর্তমান সংবিধান বাতিল করে গণপরিষদ নির্বাচন ও সেকেন্ড রিপাবলিক গঠনের দাবি ও প্রতিষ্ঠা রাজনীতির অঙ্গনকে অস্থির করে একেবারে সব কিছু ওলটপালট করে দিতে পারে বলে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

ওলটপালট এই কারণে যে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এ জন্য তিনি সব দলের সঙ্গে এরই মধ্যে এক দফা সংলাপ করেছেন। শিগগিরই আরো সংলাপ করে ঐকমত্যের ভিত্তিতে নির্বাচনের রোডম্যাপ দেবেন। কিন্তু এনসিপির সেকেন্ড রিপাবলিকের জন্য গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি জাতীয় ঐকমত্যে রীতিমতো জল ঢেলে দিল। অবশ্য ছাত্রদের এই দাবি নতুন কিছু নয়। জুলাই অভ্যুত্থানের পরপরই ছাত্ররা বর্তমান সংবিধান বাতিল করে নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের দাবি করে আসছে। এই লক্ষ্য নিয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন জুলাই বিপ্লবের ঘোষণাপত্র প্রস্তুত করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে তার ঘোষণা দেওয়ার কথা বলে। কিন্তু বিএনপির আপত্তির মুখে অন্তর্বর্তী সরকার ছাত্রদের ঘোষণা দেওয়া থেকে বিরত রেখে সরকার নিজেই জুলাই বিপ্লবের ঘোষণা দেবে বলে জানায়। কিন্তু আজও সেই ঘোষণা দেওয়া হয়নি।

এই অবস্থার মধ্যে ছাত্রদের নবগঠিত দল এনসিপি সুস্পষ্ট করে বলেছে, কেবল একটি সরকারের পতন ঘটিয়ে আরেকটি সরকার বসানোর জন্য জুলাই গণ-অভ্যুত্থান হয়নি। বরং ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিলোপের মাধ্যমে অগ্রাধিকারভিত্তিক রাষ্ট্র পুনর্গঠন করার জন্য নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের আকাঙ্ক্ষা থেকে সাড়া দিয়েছে জনগণ। সেই আকাঙ্ক্ষার রূপ দেওয়ার কথা আমরা বলছি ছয় মাস ধরে। সে লক্ষ্যেই জুলাই ঘোষণাপত্রের কথা বলছি।

এনসিপির নেতারা এ বিষয়ে আরো বলেছেন, ২২ অক্টোবর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমাবেশে ঘোষণা দেওয়া হয় মুজিববাদী সংবিধানের কবর রচনা হয়েছে। তাই নতুন সংবিধান রচনার জন্য গণপরিষদ নির্বাচন জরুরি ও অবশ্য কর্তব্য। জুলাই বিপ্লবের স্পিরিটকে ধরে রাখা ও জন-আকাঙ্ক্ষা পূরণের জন্যও এটি হবে অতি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ।

এই অবস্থায় নিশ্চিতভাবে ডিসেম্বরের প্রস্তাবিত নির্বাচন অনিশ্চিত হয়ে পড়ার আশঙ্কা দেখা দিচ্ছে। কারণ জাতীয় নির্বাচনের প্রশ্নে ঐকমত্যের সম্ভাবনা কার্যত ক্ষীণ থেকে ক্ষীণতর হয়ে আসছে। এই অবস্থায় অন্তর্বর্তী সরকার ইচ্ছা করলেও জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করতে পারবে না। সে ক্ষেত্রে নতুন করে নতুন প্রস্তাবের ভিত্তিতে সংলাপ করতে হবে। এবং সেই সংলাপ থেকে রাতারাতি কোনো ফলাফল বেরিয়ে আসবে এমন কোনো লক্ষণ এখনো স্পষ্ট নয়।

বরং পরিস্থিতি আরো জটিল ও কঠিন হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে এনসিপির উদ্বোধনী মঞ্চ থেকে নাহিদ ইসলামের সেকেন্ড রিপাবলিক কোনো অধরা স্বপ্ন নয় বক্তব্যে। এই অবস্থায় নতুন সংবিধান ও দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র প্রশ্নের সমাধান এখন অনেকটাই জরুরি ও আবশ্যিক বিষয়ে পরিণত হতে পারে। কারণ এই ছাত্রদের নেতৃত্বেই জুলাই অভ্যুত্থান হয়েছে। এই অভ্যুত্থান দেশব্যাপী যে নতুন শক্তির অভ্যুদয় ঘটিয়েছে, তা অনস্বীকার্য। সর্বোপরি চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ছাত্রদের রাজনীতিবিমুখ অবস্থার অবসান হয়েছে। ছাত্ররা এখন রাজনীতির প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছে। নিঃসন্দেহে এটি জুলাই অভ্যুত্থানের একটি বড় সাফল্য। এই অবস্থায় রাষ্ট্র সংস্কার ও নতুন বন্দোবস্তের দাবি উপেক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে। সে ক্ষেত্রে অন্য রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে নবগঠিত দলের সংঘাতও অনিবার্য হয়ে উঠবে। আর তা যদি হয়, তাহলে ডিসেম্বর বা মার্চের প্রস্তাবিত জাতীয় নির্বাচন নিশ্চিতভাবেই অনিশ্চিত হবে।

সেকেন্ড রিপাবলিক অর্থাত্ দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র ছাড়াও ইনকিলাব জিন্দাবাদ স্লোগান নিয়েও বিতর্ক দেখা দিয়েছে। ইনকিলাব জিন্দাবাদ মূলত কমিউনিস্টদের স্লোগান। ভারত ও পাকিস্তানের কমিউনিস্টরা এই স্লোগান দেয়। ইনকিলাব অর্থ বিপ্লব। আর জিন্দাবাদ মানে দীর্ঘজীবী হোক।

১৯২১ সালে একজন মুসলিম পণ্ডিত মাওলানা হাসরাত সোহানি এই স্লোগানের জন্ম দেন। তিনি ছিলেন ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের একজন বিশিষ্ট নেতা ও ভারতবর্ষে কমিউনিস্ট পার্টির অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর আবিষ্কৃত এই স্লোগান ২০২৪-এর জুলাই অভ্যুত্থানে ব্যাপকভাবে জনপ্রিয় হয়। তাই খুব স্বাভাবিকভাবেই এনসিপির শেরেবাংলানগরের সমাবেশে এই স্লোগান উচ্চারিত হয়েছে। এই স্লোগানকে জনপ্রিয় করার ক্ষেত্রে পিনাকি ভট্টাচার্যের যথেষ্ট অবদান আছে। কিন্তু প্রশ্ন দেখা দিয়েছে, এটি তো কমিউনিস্টদের স্লোগান। অবশ্য এ কথাও সত্য, ভারতবর্ষের স্বাধীনতাসংগ্রামে হিন্দু-মুসলমান, কংগ্রেস, অকংগ্রেসসহ সব স্বাধীনতাসংগ্রামীর স্লোগান ছিল ইনকিলাব জিন্দাবাদ। তা ছাড়া এনসিপিকে কোনো কোনো মহল ডানপন্থী, দক্ষিণপন্থী দল বলে চিহ্নিত করার চেষ্টা করলেও কার্যত এটি একটি মধ্যপন্থী দল হিসেবেই আত্মপ্রকাশ করেছে। এই দলে ডান, বাম, ইসলামপন্থী সব মত ও পথের ছাত্রদের সম্মিলন ঘটেছে। এ বিষয়ে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এনসিপির ১৭১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটিতে মধ্য, ডান, বাম, শিবির, কওমি, আদিবাসী ও ১৫ নারী স্থান পেয়েছেন। অর্থাত্ নারীর ক্ষমতায়নের প্রশ্নটি বিশেষভাবে বিবেচিত হয়েছে ছাত্রদের নবগঠিত দলে, যে দলের লক্ষ্য বিপ্লব। তাইতো স্লোগান হিসেবে নিয়েছে ইনকিলাব জিন্দাবাদ- বিপ্লব দীর্ঘজীবী হোক।

তরুণদের নিয়ে তারুণ্যনির্ভর এই দল শেষ পর্যন্ত কী করে, তা দেখার বিষয়। অতীতে তারুণ্যনির্ভর দল জাসদের পরিণতি দেশবাসী দেখেছে। এ ক্ষেত্রে কী হবে, তা সময়ই বলে দেবে।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন