শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫০, রবিবার, ০৯ মার্চ, ২০২৫

নতুন দল গণজাগরণের নয়া অধ্যায় রচনা করুক

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
নতুন দল গণজাগরণের নয়া অধ্যায় রচনা করুক

ছাত্র-জনতার বিপ্লব বা অভ্যুত্থানের অগ্নিগর্ভে যাদের জন্ম, তাদের কাছে রাজনীতিগতভাবে নির্যাতিত কিংবা শোষিত-বঞ্চিত মানুষের প্রত্যাশাটা একটু বেশি থাকাই স্বাভাবিক। গণ-আন্দোলন কিংবা বৃহত্তর অর্থে গণ-অভ্যুত্থানের আপসহীন প্রক্রিয়ায়, চরম আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে সাংগঠনিকভাবে যাদের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে; দুর্নীতি, অনাচার কিংবা অপশাসন-শোষণ তাদের এখনো স্পর্শ করেনি। ক্ষমতার লোভ কিংবা কায়েমি স্বার্থ ও অর্থ-বিত্তের পঙ্কিল দুর্বিপাকে আগে কখনো জড়িত ছিল না এই নবাগত নিঃস্বার্থ তরুণরা। বাংলাদেশের রাষ্ট্র পরিচালনা কিংবা প্রথাগত ক্ষমতার রাজনীতির সঙ্গে আগে তারা সর্বোচ্চ পর্যায়ে জড়িত ছিল না।

ছাত্র-জনতার ন্যায্য অধিকার আদায়ের দাবিতে তারা সংগ্রাম করেছে। অন্যায়, অবিচার ও অপশাসন-শোষণের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ আন্দোলন গড়ে তুলেছে নিজ নিজ অবস্থানে থেকে। সেই ধরনের তরুণ ছাত্র-জনতার একটি উল্লেখযোগ্য অংশ সম্প্রতি একটি রাজনৈতিক দল গঠন করেছে, যা এ দেশে আগে কখনো ঘটেনি। জাতীয় পর্যায়ে তরুণ ছাত্র-জনতার কোনো রাজনৈতিক দল গঠিত হয়নি।

সেই অর্থে এই উপমহাদেশ কিংবা আন্তর্জাতিক দৃষ্টিকোণ থেকে এটি একটি চমকপ্রদ ঘটনা। এর যেমন রাজনৈতিক কিংবা ঐতিহাসিক দিক থেকে একটি বিশেষ তাৎপর্য বা বৈশিষ্ট্য রয়েছে, তেমনি ঝুঁকিও রয়েছে প্রচুর।
গাজীউল হাসান খানস্বাধীনতা-উত্তর বাংলাদেশে অর্থাৎ বিগত পাঁচ দশকের বেশি সময়ে এ দেশের সংগ্রামী ছাত্রসমাজ নিজেরা স্বাধীনভাবে কোনো রাজনৈতিক দল গঠনের প্রয়াস পায়নি। কোনো না কোনো প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের অঙ্গসংগঠন হিসেবে তারা কাজ করেছে।

অনেকটা রাজনৈতিক লেজুড়বৃত্তি করেছে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ইস্যুতে আন্দোলন করেছে ছাত্রসমাজ এবং তার ফল ভোগ করেছেন মূল দলের নেতারা। এতে সংগ্রামী ছাত্রসমাজ তাদের নীতি-আদর্শ ভুলে নেহাত রাজনৈতিক তল্পিবাহকে পরিণত হয়েছে। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে তাদের কোনো আন্দোলনের ফসল জনগণের গোলায় ওঠেনি। এবং তাদের উল্লেখযোগ্য অংশই কায়েমি স্বার্থের কাছে দিনে দিনে অপাঙক্তেয় হয়ে উঠেছে।

শুধু তা-ই নয়, ক্রমে ক্রমে ছাত্রদের অনেকে সম্প্রতি নিষিদ্ধ ঘোষিত বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের মতো শুধু অস্ত্রধারী দুর্নীতিবাজ নয়, লোমহর্ষক ঘাতকে পরিণত হয়েছে। অনেকে আবার ছাত্ররাজনীতিকে অর্থ-প্রতিপত্তি অর্জনের মাধ্যম হিসেবে পেশাগতভাবে গ্রহণ করেছে। সেই বিবেচনায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের একটি উল্লেখযোগ্য অংশের ‘জাতীয় নাগরিক পার্টি’ নামে একটি পূর্ণাঙ্গ রাজনৈতিক দল গঠন অবশ্যই আমাদের চেতনার মূলে আঘাত হেনেছে। এতে আর যা-ই হোক, দেশের চিন্তাশীল মানুষের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া হিসেবে নিঃসন্দেহে বলা যায়, এটি একটি দুঃসাহসী সিদ্ধান্ত।
বিশ্বের যেকোনো জাতির জন্য তার ছাত্রসমাজ তাদের আগামী দিনের সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হয়ে থাকে। আজকের তরুণরাই জাতীয় জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে কাণ্ডারির ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে। আমাদের এই বাংলাদেশ ভূখণ্ডে অর্থাৎ ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসকদের হাত থেকে মুক্ত হওয়ার পর ৭৮ বছর ধরে আমাদের ছাত্রসমাজ বিভিন্ন সময় বিভিন্ন শাসকগোষ্ঠীর অপশাসন ও শোষণের বিরুদ্ধে সংগ্রাম করেছে। কখনো নিজের মাতৃভাষাকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকদের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তুলতে হয়েছে, আবার পাকিস্তানি শাসকদের আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক বৈষম্য এবং অন্যায় শোষণ-শাসনের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে গিয়েও তাদের প্রাণ দিতে হয়েছে। সেই থেকে পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার সশস্ত্র মুক্তিসংগ্রাম গড়ে তোলাও ছিল আরেকটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ কিংবা বিশেষ বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত অধ্যায়। এসব বলার মধ্য দিয়ে আমি একটি কথাই প্রতিষ্ঠিত করতে চাই যে এ দেশে এমন কিছুই ঘটেনি বা কোনো আন্দোলনই গড়ে ওঠেনি, যার মূল নেতৃত্বে ছাত্রসমাজ অনুপস্থিত ছিল। বরং তারাই ছিল এ দেশের কৃষক-শ্রমিক-মেহনতি মানুষের সার্বিক অধিকার আদায়ের সংগ্রামে মূল বা প্রধান চালিকাশক্তি। কিন্তু কোনো অবস্থায়ই অতীতে তাদের রাজনৈতিক দল গঠন করার মতো উদ্যোগ নিতে দেখা যায়নি। তারা সব সময়ই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে রাজনৈতিক কোনো না কোনো দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত ছিল। বড় বড় রাজনৈতিক দলের ছত্রচ্ছায়ায়ই নিজেদের পরিচিতি সীমাবদ্ধ রেখেছে। কিন্তু বিভিন্ন রাজনৈতিক কারণেই ক্রমে ক্রমে আবার ছাত্রদের মধ্যে কৌশলগত পরিবর্তন আসতে শুরু করে। বিগত দেড় দশকের অধিক সময়ব্যাপী আওয়ামী লীগের স্বৈরাচারী কিংবা আধিপত্যবাদী তাণ্ডবে যখন দেশের মূলধারার বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো একরকম অচল বা স্থবির হয়ে পড়েছিল, নিষ্ক্রিয় করে ফেলা হয়েছিল তাদের সার্বিক কর্মকাণ্ড, তখনই এক নতুন রণকৌশলে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে সম্মুখসমরে নেমে আসে নতুন প্রজন্মের একদল তরুণ ছাত্র-ছাত্রী। তারা মৃত্যুকে তুচ্ছজ্ঞান করে সরকারি ঘাতক বাহিনী এবং শাসকদলের অনুসারী ছাত্রলীগের অস্ত্রধারী গুণ্ডাদের মুখোমুখি হয়ে রুখে দাঁড়ায়। শেষ পর্যন্ত তাদের কোটাবিরোধী আন্দোলন ছয় দফা থেকে এক দফায় নেমে আসে। বাংলাদেশের নিপীড়িত জনগণসহ সমগ্র বিশ্ব তখন অবাক বিস্ময়ে অপেক্ষা করছিল ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার শেষ পরিণতি দেখার জন্য।

একটি জাতির সবচেয়ে নির্ভীক ও অগ্রসর অংশ তাদের দেশে আপাদমস্তক পরিবর্তন আনতে চায়, অথচ তারা নেতৃত্ব দিতে এগিয়ে আসবে না—এটি তো মোটেও কাম্য নয়। এটি হতে পারে না। তাহলে ছাত্র-জনতার এত রক্তদান, এত আত্মত্যাগ—সবই তো বিফলে যাবে। সে কারণেই বিশ্বের একজন অন্যতম প্রধান দার্শনিক এবং শ্রেষ্ঠ রাজনীতিবিষয়ক গবেষক প্লেটো তাঁর রচিত ‘দ্য রিপাবলিক’-এ বলেছিলেন, ‘রাজনীতিতে এসে শাসন পরিচালনা করতে অস্বীকার করার বড় শাস্তি হলো নিজের কাছেই খাটো বা অপাঙক্তেয় হয়ে যাওয়া।’ প্রাচীন গ্রিসে অর্থাৎ প্লেটোর সমসাময়িককালে নগর রাষ্ট্র এথেন্সের তরুণ ছাত্র-জনতার রাজনীতিচর্চা সম্পর্কে আমরা সম্পূর্ণ ওয়াকিফহাল না হলেও এ কথা নিশ্চিতভাবে বলা যায় যে প্লেটো সমাজের তরুণ অগ্রসর অংশকে লক্ষ্য করেই তাঁর রাষ্ট্র পরিচালনার উক্তিটি করেছিলেন। কারণ একনিঃশ্বাসে রাষ্ট্রের বা সমাজের দুর্নীতি ও জরাগ্রস্ত সব কিছু বদলে দেওয়ার মানসিকতা, সৎসাহস ও যোগ্যতা একমাত্র তরুণদের মধ্যেই রয়েছে। সে হিসেবে জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কুশীলব বা আরেক অর্থে দিকনির্দেশক নাহিদ ইসলাম, আখতার হোসেন, নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী, হাসনাত আবদুল্লাহ, সারজিস আলম ও অন্য তরুণদের একটি পূর্ণাঙ্গ রাজনৈতিক দল গঠন করাকে অনেকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এবং বলেছেন, অন্য দুই সহযোদ্ধা মাহফুজ আলম ও আসিফ মাহমুদেরও অবিলম্বে নতুন দল সংগঠিত করার কাজ পূর্ণোদ্যমে শুরু করা উচিত। এ দলের সমর্থক ও শুভাকাঙ্ক্ষীদের গভীর বিশ্বাস যে তরুণ ছাত্রনেতারা দুই মাসের অব্যাহত গণ-আন্দোলনকে গণ-অভ্যুত্থানে পরিণত করতে সক্ষম হয়েছে এবং উচ্ছেদ করতে সক্ষম হয়েছে শেখ হাসিনার দেড় দশকের ফ্যাসিবাদী অপশাসন—তাদের পক্ষে রাষ্ট্র কিংবা শাসনভার পরিচালনা ব্যর্থ হতে পারে না। বাংলাদেশের রাষ্ট্রযন্ত্রের জরুরি মেরামত কিংবা সার্বিক ব্যবস্থার প্রয়োজনীয় সংস্কার অত্যাবশ্যক। রাষ্ট্রযন্ত্র মেরামত কিংবা প্রয়োজনীয় সংস্কারের কথা তরুণ বিএনপি নেতা তারেক রহমানও বলেছেন। তারেক রহমান প্রয়োজনীয় সংস্কারের জন্য একটি ৩১ দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেছেন। অন্যরা এতটা গুরুত্বের সঙ্গে প্রস্তাবিত সংস্কারের পক্ষপাতী নয়। তারা চায় যত তাড়াতাড়ি সম্ভব নির্বাচন দিয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সরে পড়ুক। তারা ক্ষমতায় এসে যদি সংস্কারের প্রয়োজন মনে করে, তাহলে সেগুলো করবে। সংবিধান, নির্বাচন কমিশন, প্রশাসন, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও ব্যাংকিং খাতে জরুরি সংস্কারসহ বিগত বহু দশকেও কোনো জরুরি সংস্কার সাধিত হয়নি। ফলে জাতীয় জীবনের সব ক্ষেত্রে বেড়েছে অনিয়ম, দুর্নীতি, দুঃশাসনসহ আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে পর্বতপ্রমাণ অনাচার। তত দিনে বাংলাদেশের বিভিন্ন বড় দলের নেতারা আরো বার্ধক্যের ভারে নুয়ে পড়েছেন, কিন্তু কোনো পরিবর্তন সাধিত হয়নি। সে কারণে দেশের অনেক চিন্তাশীল মানুষ বলে থাকেন, ‘এই বয়োজ্যেষ্ঠ নেতাদের দিয়ে আর বিশেষ কিছু হবে না। এখন প্রয়োজন তরুণ নেতৃত্ব, যাদের কোনো পিছুটান নেই, আছে পরিবর্তনের এক দুর্দমনীয় স্পৃহা ও মানসিকতা।’

বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনের পর থেকে দেশের বেশির ভাগ শাসক গণতন্ত্র, মানবাধিকার, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে তেমন একটা দৃঢ় পদক্ষেপ নেননি। এতে মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণাপত্রে যে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচারের কথা বলা হয়েছে, তা ক্রমে ক্রমে হাওয়ায় মিলিয়ে গেছে। গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পরিবর্তে এসেছে সামরিক শাসন, একনায়কতন্ত্র ও স্বেচ্ছাচারিতা। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে লাগামহীন দুর্নীতি ও লুটপাটের কারণে অর্থনীতির ভিত নড়বড়ে হয়ে গেছে। তদুপরি দলীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সিন্ডিকেট গঠন, মুদ্রাপাচার ও জাতীয় স্থাপনাগুলো দখলের মাধ্যমে জনজীবনে সব আশার আলো প্রায় নিভে গিয়েছিল। হতাশাগ্রস্ত বিপন্ন মানুষ তখন একটি অর্থবহ পরিবর্তনের আশায় আহাজারি করছিল। সেই অবস্থায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন মানুষের মনে এক নতুন আশার সঞ্চার করেছিল। মানুষ ভেবেছিল, এবার আপসহীন তরুণ ছাত্র-জনতার নেতৃত্বে বুঝি শেষরক্ষা হবে। জাতি পাবে এক নতুন আলোর দিশা; প্রকৃত উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির আকাঙ্ক্ষা গতি লাভ করবে। এতে শিক্ষিত যুবক কিংবা পেশাজীবী তরুণদের জন্য হবে কর্মসংস্থান সৃষ্টি। কিন্তু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মাত্র ছয় মাসের মধ্যে বিভিন্ন কায়েমি স্বার্থ ও রাজনৈতিক চাপে পরিবর্তন কিংবা সংস্কারের বিপ্লবোত্তর আকাঙ্ক্ষা আবার চুপসে যেতে শুরু করল। এই অবস্থায় সবার চোখের সামনেই যেন জুলাই-আগস্টের গণবিপ্লব কিংবা অভ্যুত্থানের চেতনা ম্লান হয়ে ক্রমেই হারিয়ে যেতে লাগল। এর মধ্যে সংগ্রামী ছাত্র-জনতার নতুন দল গঠনের ঘোষণায় আবার কিছুটা হলেও সাধারণ মানুষের মনে হতাশার মেঘ ভেদ করে আলোর হাতছানি আসতে শুরু করেছে। বর্তমানে এই আশা-নিরাশার দোলাচলেই চলছে দেশ। এ কথা ঠিক যে দেশের অধিকারহারা বিপন্ন মানুষ চায় একটি কারচুপিমুক্ত সুষ্ঠু নির্বাচন। তারা দেখতে চায় জনগণের অবাধ ও নিরপেক্ষ ভোটে নির্বাচিত একটি জবাবদিহিমূলক গণতান্ত্রিক সরকার। কিন্তু তার জন্য দেশের প্রকৃত উন্নয়ন, উৎপাদন, শিল্পায়ন, বিনিয়োগ ও অগ্রগতির লক্ষ্যে যে সংস্কারগুলো অত্যন্ত জরুরি, যেকোনো মূল্যের বিনিময়ে সেগুলো কার্যকর করার ব্যবস্থা করতে হবে। নতুবা জুলাই-আগস্টের যে গণবিপ্লব বা অভ্যুত্থান, তা সম্পূর্ণভাবে মূল্যহীন হয়ে পড়বে। সে জন্য যদি অতিরিক্ত আরো দু-এক মাস সময় লাগে, তা অবশ্যই রাজনৈতিক দলগুলোর বিবেচনা করতে হবে। নতুবা দেশ আবার আওয়ামী স্বৈরশাসন কিংবা ফ্যাসিবাদী দুঃশাসনের নিগড়ে পতিত হবে। সেটি ঠেকানোর ক্ষমতা বর্তমান রাজনৈতিক দলগুলোর থাকবে কি না, তাতে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। তখন এ দেশেই এক শ্রেণির মানুষ আবার বলতে শুরু করবে, ‘ফ্যাসিবাদী হাসিনার শাসনকাল এর চেয়ে অনেক ভালো ছিল।’

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতাদের উদ্যোগে জাতীয় নাগরিক পার্টি গঠনের পর এর মধ্যেই রাজনৈতিক ছিদ্রান্বেষীরা বলতে শুরু করেছেন, জাতীয় পর্যায়ে একটি রাজনৈতিক দল গঠন করা অত্যন্ত ব্যয়বহুল কাজ। বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ ছাত্ররা, যারা এখনো পরিবারের ওপর নির্ভরশীল, তারা কিভাবে দলের খরচ চালাবে? শেষ পর্যন্ত একটি ম্রিয়মাণ দল ও নিজেদের ব্যক্তিগত খরচ মেটাতে নতুন দলের নেতারা যথারীতি চাঁদাবাজির আশ্রয় নিতে বাধ্য হবে—এ কথা ঠিক নয়। গণতন্ত্রমনা দেশপ্রেমিক জনগণ এবং সমাজহিতৈষী দেশীয় শিল্পপ্রতিষ্ঠানের আর্থিক সহায়তা কিংবা অনুদানে তরুণ আত্মত্যাগী ছাত্র-জনতার একটি নতুন দল খুব সহজেই তাদের সাংগঠনিক কার্যকলাপ এবং রাজনৈতিক তৎপরতা চালিয়ে যেতে সক্ষম হবে। এর জন্য দুর্নীতির আশ্রয় নেওয়ার কোনো প্রয়োজন হয় না। ব্রিটিশ লেবার পার্টি কিংবা গ্রিন পার্টির মতো বহু রাজনৈতিক দল বহির্বিশ্বে এভাবেই টিকে রয়েছে এবং ক্ষমতার রাজনীতিতে সাফল্যজনকভাবে জনগণের প্রতিনিধিত্ব করছে। এর জন্য সাম্রাজ্যবাদী, পুঁজিবাদী কিংবা প্রতিক্রিয়াশীলদের ক্রীড়নকে পরিণত হতে হয় না। এই অবস্থায় দেশপ্রেমিক গণতন্ত্রমনা বাংলাদেশিরা অবশ্যই একটি নতুন গণতান্ত্রিক দলের সাফল্য কামনা করে। তারাও চীনের মহান নেতা মাও জেদংয়ের ভাষায় বলতে চায়, ‘শত ফুল ফুটতে দাও, শত চিন্তার বিকাশ ঘটুক।’

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন