শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫১, রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৮:২৮, রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫

দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার বিগত জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মহান গণ-অভ্যুত্থানের পর আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক অর্থাৎ সার্বিক দিক থেকে বাংলাদেশ বর্তমানে এক ঐতিহাসিক সন্ধিক্ষণে এসে পৌঁছেছে। দেশপ্রেমিক ছাত্র-জনতা, বিশেষ করে বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের সুচিন্তিত এবং ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্তই এখন এই সংগ্রামী জাতির ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করবে বলে তথ্যাভিজ্ঞ মহলের বদ্ধমূল ধারণা। এ দেশের সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দল বিএনপিসহ অন্যান্য সংগঠনের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টাই আমাদের যাবতীয় সংকট মোকাবেলায় সাহায্য করতে পারে এবং দেখাতে পারে মুক্তি ও সমৃদ্ধির পথ। এ কথা ঠিক যে দল-মত-নির্বিশেষে এ দেশের সবাই বিশ্বাস করে, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও কারচুপিমুক্ত নির্বাচনই পারে জনগণের প্রতিনিধিত্বশীল একটি সরকার উপহার দিতে।


সবার ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা পাবে, যেখানে প্রকৃত অর্থে নাগরিকদের মানবাধিকারসহ আইনের শাসন নিশ্চিত হবে।
এখন শুধু একটি প্রশ্নই বারবার ঘুরেফিরে আসছে আর তা হচ্ছে, কখন অনুষ্ঠিত হবে সেই কাঙ্ক্ষিত নির্বাচন? চলতি বছর ডিসেম্বরের মধ্যে, নাকি আগামী বছর জুনের মধ্যে? এ ব্যাপারে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অভিমত হচ্ছে, কাঙ্ক্ষিত রাষ্ট্র মেরামত কিংবা জাতীয় জীবনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে কিছু সংস্কার অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে, যা না হলে দেশ আবার এক চরম নৈরাজ্য, অপশাসন, দুর্নীতি এবং অচলাবস্থার দিকে ফিরে যাবে, যেখান থেকে গঠনশীল রাজনীতি, সমৃদ্ধিশালী অর্থনীতি কিংবা একটি কাঙ্ক্ষিত স্থিতিশীল সমাজব্যবস্থায় ফিরে যাওয়া কঠিন হয়ে পড়বে। সে কারণেই দল-মত-নির্বিশেষে সবার সঙ্গে পরামর্শ করে গঠন করা হয়েছিল ছয়টি সংস্কার কমিশন, যারা এখন তাদের গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাবাবলি নিয়ে প্রস্তুত বলে জানা গেছে। গণমাধ্যম সূত্রে জানা গেছে, বিভিন্ন সংস্কার কমিশন তাদের বিভিন্ন সুপারিশ নিয়ে দেশের রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিদের সঙ্গে খুব শিগগির বসবে এবং মতবিনিময় করবে।


এবং সে প্রক্রিয়ায়ই নির্ধারিত হবে ঠিক কখন জাতীয় নির্বাচন চূড়ান্তভাবে অনুষ্ঠান করা সম্ভব হবে। তার আগেও নয়, পরেও নয়।
বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে সবার সঙ্গে পরামর্শ করে নির্বাচনের ব্যাপারে একটি গ্রহণযোগ্য সিদ্ধান্তে পৌঁছা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কারণ কারো একক সিদ্ধান্তে যেমন জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিষয়টি আগানো যাবে না, তেমনি পেছানোও যাবে না।


এ ক্ষেত্রে বিএনপি কিংবা জামায়াতে ইসলামী বিগত ১৬ বছর ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগের হাতে কিভাবে নিগৃহীত হয়েছে কিংবা ক্ষমতায় আসতে পারেনি, সেটি বিবেচ্য বিষয় নয়, সর্বাধিক আলোচিত বিষয় হচ্ছে, সে ধরনের পরিস্থিতি যেন ভবিষ্যতে জাতির ওপর আবার চেপে বসতে না পারে। কোনোভাবেই যেন দেশে আবার ফ্যাসিবাদ কিংবা চরম আধিপত্যবাদের পুনরুত্থান না ঘটতে পারে, সে ব্যাপারে যথাযথ সাংবিধানিক, প্রশাসনিক, অর্থনৈতিক ও বিচার বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। নতুবা জুলাই-আগস্টে সংঘটিত ছাত্র-জনতার মহান গণ-অভ্যুত্থান এবং ছাত্র-জনতা, নারী-পুরুষ-শিশু-নির্বিশেষে এ দেশের নাগরিকদের অকাতরে জীবনদান সম্পূর্ণ বৃথা যাবে। এ ক্ষেত্রে জুলাই-আগস্টে সংঘটিত মহান গণ-অভ্যুত্থানের নেতাদের বক্তব্য অত্যন্ত পরিষ্কার। তাঁদের মতে, তাঁরা দেশকে আবার আগের অরাজক পরিস্থিতি কিংবা দুঃশাসনের দিকে ঠেলে দিতে চান না।

দেশ ও জাতি চায় সব ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার। অন্যদিকে বিএনপি নেতারা মনে করেন, অবিলম্বে দেশে নির্বাচন দেওয়া প্রয়োজন। নির্বাচিত দল ক্ষমতায় এসে প্রয়োজনীয় সংস্কার সাধন করবে। কিন্তু সংগ্রামী তরুণ ছাত্র-জনতার মতে, দেশে ত্বরিত নির্বাচন দেওয়ার মতো পরিবেশ-পরিস্থিতি এখনো তৈরি হয়নি। আগে জরুরি সংস্কার প্রস্তাবগুলো গৃহীত ও বাস্তবায়িত হোক, তারপর দেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও কারচুপিমুক্ত একটি নির্বাচন অর্থবহ হবে। সেই প্রক্রিয়া ছাড়া শুধু কারো ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য নির্বাচন দেওয়া যুক্তিসংগত হবে না।
বিএনপি নেতা তারেক রহমান সম্প্রতি লন্ডন থেকে একটি ৩১ দফা সংস্কার প্রস্তাব ঘোষণা করেছেন। তিনি বলেছেন, তাঁরা ক্ষমতায় গেলে জাতীয় জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সংস্কার আনা কিংবা পরিবর্তন আনা হবে। একটি নির্বাচিত সংসদে সেই সংস্কার প্রস্তাবগুলো ধারাবাহিকভাবে আনা হবে এবং বাস্তবায়ন করা হবে। কিন্তু ছাত্র-জনতার সংগ্রামী অংশের আপসহীন অবস্থান হচ্ছে, যাঁরা দশকের পর দশক ক্ষমতায় কিংবা বিরোধী দলে থেকে দৃশ্যমান বা অর্থবহ কোনো রাজনৈতিক কিংবা আর্থ-সামাজিক পরিবর্তন আনতে সক্ষম হননি, তাঁদের নিয়ন্ত্রণমুক্ত অবস্থায় ক্ষমতায় পাঠালে কায়েমি স্বার্থের কাছে আবার হেরে যাবে এ জাতি। তারপর রয়েছে দেশীয় রাজনৈতিক সংগঠনগুলোর ওপর বৈদেশিক প্রভাব। যে কায়দায় কোনো কোনো বিদেশি শক্তি পতিত হাসিনা সরকারকে ক্ষমতায় রাখার প্রশ্নে দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশকে শোষণ করেছে, তাঁবেদার বানিয়ে রেখেছে কিংবা একটি প্রায় করদরাজ্যে পরিণত করেছিল, নির্বাচনের আগে প্রয়োজনীয় এবং অতি জরুরি সংস্কারগুলো সম্পন্ন না হলে যেকোনো নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় অবস্থান কিংবা স্থিতিশীলতা রক্ষার প্রশ্নে আবার তাদের চক্রান্ত কিংবা ষড়যন্ত্রের গ্যাঁড়াকলে নিপতিত হতে বাধ্য। বাংলাদেশে ক্ষমতাপ্রত্যাশী যেকোনো রাজনৈতিক দলকে এগুলো বুঝতে হবে।

বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচনের সময় নির্ধারণ এবং বাংলাদেশ-ভারত উদ্বেগজনক সম্পর্কের প্রেক্ষাপটে ২৬ থেকে ২৯ মার্চ চীনে অনুষ্ঠেয় আন্তর্জাতিক বোয়া সম্মেলনে যোগ দিতে যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস। চীনের দক্ষিণ হাইনান প্রদেশের বোয়া সম্মেলনে যোগদান এবং ভাষণদানের পর চীনের সঙ্গে একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে যোগ দিতে বেইজিং গমন করবেন ড. ইউনূস। তথ্যাভিজ্ঞ মহলের মতে, বাংলাদেশ-চীন অর্থনৈতিক সম্পর্ক, বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও সামরিক বা প্রতিরক্ষা বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের সঙ্গে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. ইউনূস আলোচনা করবেন তাঁর চার দিনের সফরের শেষের দিকে। এই প্রস্তাবিত সফর বাংলাদেশের জন্য বহু দিক থেকে একটি ‘গেম চেঞ্জার’ হতে পারে বলে আন্তর্জাতিক সংবাদ বিশ্লেষকরা মনে করছেন। চীন বাংলাদেশের প্রস্তাব অনুযায়ী তার সোলার প্যানেল (প্লান্টস) ফ্যাক্টরিগুলো বাংলাদেশে স্থানান্তর করতে পারে। এতে চীনের আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্রের প্রদত্ত বিধি-নিষেধগুলো দূর হতে পারে। প্রস্তাব অনুযায়ী চীনের এত বড় একটি শিল্প (কারখানা) বাংলাদেশে স্থানান্তর করলে আমরা বিশালভাবে লাভবান হতে পারি। তা ছাড়া বাংলাদেশকে সামরিক প্রযুক্তি হস্তান্তরের ব্যাপারেও চীন গভীরভাবে বিভিন্ন প্রকল্প নিয়ে চিন্তা-ভাবনা করছে বলে জানা গেছে। এর মধ্যে একটি অন্যতম প্রধান বিষয় হচ্ছে, বাংলাদেশকে চীন একটি ৩৫০ কিলোমিটার রেঞ্জের ক্ষেপণাস্ত্র (মিসাইল) প্রযুক্তি দিচ্ছে, যা বাংলাদেশের প্রতিরক্ষাক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বিবেচিত হচ্ছে। এর পাশাপাশি অন্যান্যের মধ্যে রয়েছে চীনের উন্নতমানের বহুমুখী যুদ্ধবিমান জে-১০সি (J10C Jet fighter) বাংলাদেশকে প্রদানের বিষয়টি নিয়ে কথাবার্তা। তা ছাড়া চট্টগ্রামে চূড়ান্তভাবে সাবমেরিন ঘাঁটির কাজ সম্পন্ন করা এবং লালমনিরহাটে অবস্থিত পুরনো বিমানঘাঁটিটি উন্নয়ন করে একটি আধুনিক মানের সামরিক ও বেসামরিক ঘাঁটি নির্মাণ করা। এই বিমানবন্দরটি ভারতের শিলিগুড়ি করিডরের (চিকেন নেক) নিকটবর্তী হওয়ায় ভারত এরই মধ্যে সে ব্যাপারে তাদের প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। এসব ছাড়াও মিরসরাই ও আনোয়ারা শিল্পাঞ্চলে চীনের বিশাল বিনিয়োগের একটি সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে, যা নিয়ে চীন বাংলাদেশের সঙ্গে প্রাথমিক পর্যায়ে কাজ শুরু করেছে বলে জানা গেছে। তারপর আরেকটি বিশাল গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে তিস্তা মহাপ্রকল্প, যা নিয়ে চীন অনেক অনুসন্ধান ও গবেষণামূলক কাজ করেছে। কিন্তু বর্তমান পর্যায়ে ড. ইউনূসের সঙ্গে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের চূড়ান্ত আলোচনার পরই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও কর্মকৌশল নির্ধারিত হতে পারে।

উল্লিখিত দৃশ্যপটের পরিপ্রেক্ষিতে ভারত বাংলাদেশ ও চীনের দ্বিপক্ষীয় আলোচনার বিষয় কিংবা অগ্রগতি নিয়ে যথেষ্ট উদগ্রীব বলে জানা গেছে। তা ছাড়া ভারত তার শিলিগুড়ি করিডরের ভবিষ্যৎ নিরাপত্তায় এবং উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি রাজ্যের অখণ্ডতা রক্ষার ব্যাপারেও তাদের নিরাপত্তাব্যবস্থা ক্রমেই আরো জোরদার করছে বলে জানা গেছে। ভারত শিলিগুড়ি করিডর ও তার ভুটান এবং চীন সংলগ্ন সীমান্ত অঞ্চলকে কেন্দ্র করে নিরাপত্তাব্যবস্থা যথেষ্ট জোরদার করেছে। তা ছাড়া চিকেন নেক নিকটবর্তী এলাকায় বাংলাদেশের দিকে তাক করে ভারত যথেষ্ট ক্ষেপণাস্ত্র বসিয়েছে বলে জানা গেছে। শিলিগুড়ি করিডর ও দুকলাম সীমান্তকে কেন্দ্র করে ভারত সামরিক ঘাঁটি এবং নিরাপত্তা স্থাপনা নির্মাণ করেছে হাসিমারাসহ উত্তর-পূর্বাঞ্চলের কয়েকটি স্থানে। সেই অঞ্চলের নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করার জন্য যে বিমানঘাঁটিটি নির্ধারণ করা হয়েছে, তাতে ফরাসি জঙ্গিবিমান রাফালের একটি বহর রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে। ভারতের সেই ‘যুদ্ধংদেহি’ অবস্থায় বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান ও ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের সাতটি স্থলবেষ্টিত রাজ্যকে নিয়ে একটি ‘বাণিজ্যিক বলয়’ গড়ে তোলার প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, চট্টগ্রামের কুমিরা থেকে টেকনাফ পর্যন্ত সেই প্রস্তাবিত বাণিজ্যিক বলয়ের জন্য বন্দরব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে বিস্তৃতভাবে। সেই বলয়ে নেপাল ও ভুটানের উৎপাদিত জলবিদ্যুৎ ব্যবহার করা যাবে অত্যন্ত কম মূল্যে। তা ছাড়া অভ্যন্তরীণভাবে সাত রাজ্য ও চট্টগ্রাম বন্দরের সঙ্গে সড়ক ও রেলপথ নির্মাণেরও ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। এসব বিষয় হয়তো বাংলাদেশ চীনের কূটনৈতিক ক্ষেত্রে ৫০ বছর অর্থাৎ সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের সঙ্গে আলোচনাকালে ড. ইউনূস উত্থাপন করতে পারেন। তবে এই বিষয়টি নিয়ে নেপাল, ভুটান ও সাত রাজ্যের জনগণ অত্যন্ত উৎসাহী বলে জানা গেছে। এ ব্যাপারে ভারত সরকারিভাবে এখনো কোনো প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেনি। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আসন্ন চীন সফরের বিষয়টি নিয়ে সম্পূর্ণ দক্ষিণ এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য, রাশিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রও গভীর উৎসাহ নিয়ে অপেক্ষা করছে। অনেকের দৃষ্টিই এখন সেদিকে বলে মনে হয়।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১৮ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে