শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৩, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ড. একেএম শামছুল ইসলাম, পিএসসি, জি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী, রাষ্ট্রের একটি প্রধান নিরাপত্তা বাহিনী হিসেবে, শুধুমাত্র একটি সামরিক প্রতিষ্ঠান নয় বরং জাতীয় অস্তিত্বের এক অপরিহার্য প্রতীক। এর মূল চেতনা বাংলাদেশের নিজস্ব জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে গঠিত—একটি চেতনা যা শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা ও মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে প্রাণ পেয়েছিল। এই সশস্ত্র বাহিনী আত্মপ্রত্যয়ী, গণমুখী এবং সর্বোপরি একটি জাতীয় চেতনায় বিশ্বাসী প্রতিষ্ঠান, যা দেশপ্রেম, ত্যাগ ও কর্তব্যবোধকে শ্রেষ্ঠ আদর্শ হিসেবে ধারণ করে আসছে।

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর শিকড় মূলত গাঁথা জাতীয়তাবাদী চেতনার মাটিতে। ১৯৭১ সালের রক্তাক্ত স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে, সশস্ত্র বাহিনীর আত্মপ্রকাশ একটি স্বাধীন জাতিসত্তার স্বপ্ন বাস্তবায়নের সংগ্রামের অংশ ছিল। সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তে শহীদ জিয়াউর রহমানের স্বাধীনতার ঘোষণা একটি রাজনৈতিক ঘোষণার চেয়েও অধিক ছিল—এটি ছিল জাতীয় চেতনার মশাল, যা হাজার হাজার তরুণ - যুবককে যুদ্ধে উদ্বুদ্ধ করে।

এই স্বাধীনতা যুদ্ধের ভিতর থেকেই যে সশস্ত্র বাহিনী গড়ে উঠেছে, তার বৈশিষ্ট্য হয়ে দাঁড়িয়েছে একটি বিশ্বাস—বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব, জনগণের অধিকার এবং রাষ্ট্রের স্বাধীনতা রক্ষায় সর্বোচ্চ আত্মত্যাগে প্রস্তুত থাকা। এই চেতনা বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীকে অন্য অনেক দেশের বাহিনীর তুলনায় আলাদা পরিচয় দিয়েছে।

সশস্ত্র বাহিনীর একটি বড় শক্তি হলো তাদের জনগণের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক। প্রাকৃতিক দুর্যোগ হোক বা জাতীয় সংকট—বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী সর্বদা জাতির পাশে থেকেছে। ১৯৯৮ সালের ভয়াবহ বন্যা, ২০০৭ সালের ঘূর্ণিঝড় সিডর কিংবা সাম্প্রতিককালের কোভিড-১৯ মহামারির সময় সশস্ত্র বাহিনী তাদের দক্ষতা ও ত্যাগের মাধ্যমে জনগণের আস্থা অর্জন করেছে।

শান্তিরক্ষী মিশনে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলেও বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করেছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনীতে বাংলাদেশ শীর্ষস্থানীয় অবদানকারী দেশ, এবং এই ভূমিকায়ও সশস্ত্র বাহিনী তার জাতীয়তাবাদী চেতনাকে বহির্বিশ্বে উপস্থাপন করছে।

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর প্রতিটি সদস্য দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হয়ে কাজ করেন। দেশের প্রয়োজনে তাদের প্রতিশ্রুতি শুধু পেশাগত দায়িত্বের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়—এটি একটি আধ্যাত্মিক দায়িত্বও বটে। ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি’—এই জাতীয় গানের সুরে যেন তাদের হৃদয়ে প্রতিধ্বনিত হয় দেশপ্রেমের চিরন্তন আহ্বান।

তারা বিশ্বাস করেন, দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষাই সর্বোচ্চ কর্তব্য। সেই কারণেই সীমান্তে কাঁটাতারের ধারে হোক কিংবা গভীর সমুদ্রে কিংবা জাতিসংঘ মিশনে সুদূর আফ্রিকায়—বাংলাদেশের পতাকা তুলে ধরতে গিয়ে তাদের আত্মত্যাগ অক্লান্ত ও নির্বিচারে।

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী একটি আদর্শ-ভিত্তিক বাহিনী। এই বাহিনীকে কোনো বিদেশি আধিপত্যবাদ, আঞ্চলিক আগ্রাসন বা মতাদর্শিক বিভাজনের মাধ্যমে বশ করা সম্ভব নয়। ইতিহাসে বহুবার এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে যেখানে বাহিনীকে দুর্বল করার অপচেষ্টা হয়েছে—কিন্তু তাদের জাতীয়তাবাদী চেতনা এবং পেশাদারিত্ব তাদের সেইসব চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় দৃঢ় রেখেছে।

বিশ্ব রাজনীতির জটিলতায় কিংবা দেশীয় অস্থিরতায় বারবার এই বাহিনী দেখিয়েছে, তারা দেশের জনগণ ও সংবিধানের প্রতি অনুগত। তারা কখনোই ব্যক্তিগত বা গোষ্ঠীগত স্বার্থে ব্যবহৃত হতে আগ্রহী নয়, যদিও ইতিহাসে এমন কিছু দুঃখজনক উদাহরণ রয়েছে যেখানে অপশক্তির কারণে সশস্ত্র বাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা হয়েছে।

অতীতে রাজনৈতিক অস্থিরতা বা কর্তৃত্ববাদী সরকারের সময় সশস্ত্র বাহিনীকে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ব্যবহারের অপচেষ্টা হয়েছে। এই ঘটনাগুলো শুধু সশস্ত্র বাহিনীর চেতনার বিরোধীই নয়, বরং দেশের সার্বিক নিরাপত্তার জন্যও হুমকি। তবে আশার বিষয় হলো, বর্তমান সশস্ত্র বাহিনী এই অপচেষ্টাগুলোর বিরুদ্ধে সচেতন এবং নিজেদের পেশাদারিত্ব বজায় রাখার ব্যাপারে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।

এখন সময় এসেছে অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে সশস্ত্র বাহিনীর স্বাধীন ও নিরপেক্ষ চরিত্র রক্ষায় সচেতন থাকার। গণতন্ত্রের প্রাতিষ্ঠানিক উন্নয়নে একটি পেশাদার সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্ব অপরিসীম।

আজকের বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী প্রযুক্তিগত উৎকর্ষ, আধুনিক কৌশল এবং প্রশিক্ষণে বিশ্বমানের এক শক্তিশালী বাহিনী। তবে তাদের সবচেয়ে বড় শক্তি সেই চেতনা, যা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে রোপিত হয়েছিল। জাতীয়তাবাদ, আত্মত্যাগ এবং জনগণের পাশে থাকার অঙ্গীকার আজো তাদের চালিত করে।

ভবিষ্যতের দিকে তাকালে দেখা যায়, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী কেবল দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে না—তারা আরও বৃহত্তর ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে। যেমন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা, অবকাঠামো নির্মাণ, সামাজিক উন্নয়ন এবং আন্তর্জাতিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় আরও সক্রিয় অংশগ্রহণ।

বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী আমাদের জাতির গৌরব। তাদের শিকড় জাতীয়তাবাদে গাঁথা, তাদের আদর্শ দেশপ্রেমে রঞ্জিত, এবং তাদের পথ চলা আত্মবলিদানের আলোকবর্তিকা ধরে। এই বাহিনীর প্রতি আমাদের আস্থা, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা যেন কখনোই ক্ষুণ্ণ না হয়। রাজনৈতিক বিভাজন কিংবা স্বার্থান্বেষী চক্রান্ত থেকে এই প্রতিষ্ঠানকে রক্ষা করা প্রতিটি নাগরিকের দায়িত্ব।

আমরা বিশ্বাস করি, ভবিষ্যতেও বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী জাতীয় চেতনার প্রতীক হয়ে, জনগণের পাশে থেকে, দেশের সার্বভৌমত্ব, স্বাধীনতা এবং গৌরব রক্ষায় আত্মনিবেদিত থাকবে। কেননা এই বাহিনী কেবল একটি প্রতিষ্ঠান নয়, এটি একটি জাতির স্বপ্ন, সংগ্রাম ও স্বাধীনতার উত্তরাধিকার।

লেখক : সাবেক সেনা কর্মকর্তা ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান
আমাদের প্রধান লক্ষ্য সব যাত্রীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করা : বিআরটিএ চেয়ারম্যান

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন
তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫
গঙ্গাচড়ায় হামলায় গ্রেপ্তার ৫

পেছনের পৃষ্ঠা