শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৮, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য

টি. আই. এম. নূরুল কবির
অনলাইন ভার্সন
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য

বাংলাদেশ ২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে উন্নযনশীল দেশের মর্যাদায় উত্তীর্ণ হবে। উন্নযনশীল দেশের মর্যাদা লাভ নিশ্চয় বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিতে আরও সমুন্নত করবে। তবে, সেইসঙ্গে এলডিসি থেকে উত্তরণের ফলে বাংলাদেশের সামনে উপস্থিত হবে বড় রকমের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ। এলডিসি তালিকা থেকে উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য সময়োপযোগী প্রস্তুতি গ্রহণ করা এখন বাংলাদেশের সামনে অন্যতম একটি বড় লক্ষ্য। 

বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রধান শক্তি রফতানি নির্ভর প্রবৃদ্ধি। এলডিসি থেকে বের হওয়ার ফলে সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে বাংলাদেশের রপ্তানি খাত। স্বল্পোন্নত দেশ হওয়ার কারণে বাংলাদেশ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) আওতায় এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে শুল্কমুক্ত সুবিধা পেয়ে থাকে। সেই সঙ্গে আঞ্চলিক ও দ্বিপক্ষীয় চুক্তির আওতায় চীন ও ভারতসহ অন্যান্য দেশে শুল্কমুক্ত রফতানি সুবিধা পেয়ে আসছে। বিদ্যমান নিয়ম অনুযায়ী ২০২৬ সালে এলডিসি তালিক থেকে উত্তরণের ফলে বাংলাদেশের জন্য এসব শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে।

তিনটি সূচকেই উত্তীর্ণ

স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধাসহ বিভিন্ন সুবিধা পায়। জাতিসংঘ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে মূলত উন্নয়নশীল ও উন্নত, এই দুই শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করে। স্বল্পোন্নত বা এলডিসিভুক্ত দেশ প্রকৃতপক্ষে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে পিছিয়ে থাকা দেশ। পিছিয়ে থাকা দেশগুলো যাতে এগিয়ে যেতে পারে এবং নিজেদের উন্নয়ন সাধন করতে সক্ষম হয়, তার জন্য উন্নত দেশগুলো এলডিসিভুক্ত দেশগুলোকে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা দিয়ে থাকে। 

১৯৭১ সালে সর্বপ্রথম স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা করা হয়। জনসংখ্যা, অর্থনৈতিক সক্ষমতা, ছোট দ্বীপপুঞ্জ, ভূ-বেষ্টিত দেশ ইত্যাদি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে জাতিসংঘ কোনো একটি দেশকে এলডিসি হিসেবে তালিকাভুক্ত করে। জনসংখ্যা ও স্বল্প অর্থনৈতিক সক্ষমতার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশকে ১৯৭৫ সালে এলডিসি তালিকার অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

বর্তমানে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানসহ বিশ্বে মোট ৪৪টি স্বল্পোন্নত দেশে রয়েছে। বিগত পাঁচ দশকে দক্ষিণ এশিয়ার ভুটান ও মালদ্বীপসহ বিশ্বের মোট আটটি দেশ এলডিসি তালিকা থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। আগামী ২০২৬ সালে বাংলাদেশ, নেপাল ও লাওস এলডিসি থেকে উত্তরণের তালিকায় আছে। 

একটি দেশে এলডিসি থেকে উত্তরণের সক্ষমতা অর্জন করেছে কিনা, তিনটি সূচক অনুযায়ী প্রতি তিন বছর পর ত্রিবার্ষিক মূল্যায়নে তা নির্ণয় করা হয়।

সূচক তিনটি হলো : মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত ঝুঁকি। যেকোনো দুটি সূচকে উত্তীর্ণ হলে কিংবা মাথাপিছু আয় নির্দিষ্ট সীমার দ্বিগুণ হলে একটি দেশ উন্নয়নশীল দেশ হতে পারবে বলে জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি) সুপারিশ করে। 

বাংলাদেশ ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত সিডিপির ২০তম অধিবেশনের ত্রিবার্ষিক মূল্যায়নে প্রথমবারের মতো এলডিসি থেকে উত্তরণের মাপকাঠি অর্থাৎ তিনটি সূচকেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে সক্ষম হয়। এরপর ২০২১ সালে অনুষ্ঠিত সিডিপির ২৩তম অধিবেশনের ত্রিবার্ষিক মূল্যায়নেও বাংলাদেশ তিনটি সূচকের লক্ষ্যমাত্রাই অর্জন করতে সক্ষম হয়। টানা দুটি ত্রিবার্ষিক মূল্যায়নে সকল সূচকের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করায় সিডিপি বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ (ইকোসক) বরাবর সুপারিশসহ প্রতিবেদন পাঠায়। এলডিসি উত্তরণ নীতিমালা অনুযায়ী ইকোসক জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য প্রতিবেদন পাঠায়। সাধারণ পরিষদ ২০২১ সালের ১১ নভেম্বর করোনা মহামারির কারণে পাঁচ বছর প্রস্তুতিমূলক সময় দিয়ে এলডিসি উত্তরণ সংক্রান্ত ইকোসকের প্রতিবেদন রেজুলেশনের মাধ্যমে অনুমোদন করে। 

বিভিন্ন যাচাই-বাছাই পেরিয়ে ২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর এলডিসি তালিকা থেকে বেরিয়ে এলে বাংলাদেশ হবে তিনটি সূচকেই উত্তীর্ণ হয়ে এলডিসি থেকে বেরিয়ে আসা প্রথম দেশ। সর্বশেষ হিসেবে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৭৯৩ ডলার, যা উত্তরণের মানদণ্ড অনুযায়ী যথেষ্ট সন্তোষজনক। এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য মানবসম্পদ সূচকে ৬৬ পয়েন্টের ওপরে থাকতে হয়, সেখানে বাংলাদেশ পেয়েছে ৭৭.৩ পয়েন্ট। সুতরাং মানবসম্পদ সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান স্থিতিশীল ধরা চলে। এলডিসি থেকে উত্তরণের অন্যতম একটি শর্ত হলো অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত ঝুঁকি সূচকে ৩৩ পয়েন্টের নিচে অবস্থান করা। অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত ঝুঁকির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ মোটামুটি অগ্রগতি অর্জন করতে সক্ষম হয়ে টানা তিনটি ত্রিবার্ষিক মূল্যায়নে সাফল্যের সঙ্গে এ সূচকে উত্তীর্ণ হয়েছে এবং ২৬.৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে।   

উত্তরণ-পরবর্তী চ্যালেঞ্জ

বাংলাদেশ যখন ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত সিডিপির ত্রিবার্ষিক মূল্যায়নে প্রথমবারের মতো এলডিসি থেকে উত্তরণের মাপকাঠি অর্থাৎ তিনটি সূচকেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে সক্ষম হয়, তখন দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও বিশ্ব অর্থনীতির চিত্র ছিল অনেকটা আলাদা। কোভিড-১৯ মহামারি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক সংঘাত, মতাদর্শিক দ্বন্দ্ব, সাপ্লাই-চেইনের নতুন বিন্যাস এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে বর্তমানে অর্থনৈতিক দৃশ্যপট পালটে গেছে। চলমান ভূ-রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতায় এলডিসি থেকে উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার সময়োপযোগী প্রস্তুতি গ্রহণ করা এখন বাংলাদেশের সামনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি লক্ষ্য। 

এলডিসি থেকে বের হলে সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে বাংলাদেশের রফতানি খাত। এলডিসি হিসেবে বাংলাদেশ যে সকল শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা পায়, ২০২৬ সালে সেসব সুবিধা বন্ধ হলে রফতানি নির্ভর শিল্প, বিশেত তৈরি পোষাক (রেডি-মেড গার্মেন্টস) শিল্প ঝুঁকিতে পড়বে। এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) থেকে প্রকাশিত ‘এডিবি ব্রিফ-২৯৩ মার্চ ২০২৪’ অনুযায়ী এলডিসি থেকে উত্তরণের ফলে রফতানি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা হলে বাংলাদেশের রফতানি ৫.৫ থেকে ১৪ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। তবে আশার বিষয় হলো ২০২৩ সালে অনুষ্ঠিত ডব্লিউটিওর বিশেষ সভায় এলডিসি থেকে চূড়ান্ত উত্তরণের পরও সংস্থার সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। 

অন্যদিকে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের শুল্কমুক্ত সুবিধা ২০২৯ সাল পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। এলডিসি হিসেবে বাংলাদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো আবিষ্কারক প্রতিষ্ঠানকে মেধাস্বত্ব বাবদ অর্থ পরিশোধ করতে বাধ্য নয়। যে সুবিধার কারণে দেশের সাধারণ মানুষ স্বল্প মূল্যে প্রয়োজনীয় ওষুধ কিনতে পারে, এলডিসি থেকে বের হলে ওষুধশিল্পের ওপর মেধাস্বত্ব বিধিবিধান কড়াকড়িভাবে প্রযোজ্য হবে, যার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের ওষুধশিল্প বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে।

সময়োপযোগী পদক্ষেপ

বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ২০২৪ সালে সরকার পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশে নতুন রাজনৈতিক বিন্যাস তৈরি হয়েছে, যা দেশের জন্য নতুন অর্থনৈতিক সংকট এবং সম্ভাবনার দরজা মেলে ধরেছে। এলসিডি থেকে উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সামনে অন্যতম এক বড় চ্যালেঞ্জ। অর্থনীতিতে গতি ফিরিয়ে আনা, আর্থিক ব্যবস্থাসহ প্রশাসনিক ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা শক্তিশালী করা, দেশীয় ও বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য ব্যবসার অনুকূল পরিবেশ তৈরি করা, উৎপাদনশীলতা বাড়ানো এবং সামাজিক শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা নির্ধারিত সময়ে এলসিডি থেকে উত্তরণ এবং উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য ভীষণ জরুরি।

বিগত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের অর্থনীতি বড় ধরনের সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। অপর্যাপ্ত রাজস্ব সংগ্রহ, মুদ্রাস্ফীতি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ হ্রাস, ডলার সংকট, রফতানি হ্রাস এবং মন্থর প্রবৃদ্ধির ফলশ্রুতিতে সামগ্রিক অর্থনীতিতে মন্দাভাব চলছে। অর্থনীতিতে নিম্নগতির ফলে বেসরকারি বিনিয়োগ উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে।

বাংলাদেশে ২০২৩ সালের মার্চ মাস থেকে মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে রয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যানুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এক বছরের চলন্ত গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ১০.৩৪ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগামী জুনের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৭-৮ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি–জুন) জন্য নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ১৯ মার্চ পর্যন্ত দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২০.৭৪ বিলিয়ন ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে চলতি অর্থবছরে এখন পর্যন্ত রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৬.৯২ শতাংশ। অন্যদিকে, প্রায় ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছে রফতানি খাত। রেমিট্যান্স ও রফতানি আয় বাড়লেও প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই), বিদেশি অনুদান এবং মাঝারি ও দীর্ঘমেয়াদি বিদেশি ঋণ কমে যাওয়ার প্রভাবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ চাপে পড়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) দেশে নিট প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (নিট এফডিআই) এসেছিল ৯০ কোটি ডলার। চলতি অর্থবছরের একই সময়ে মাত্র ২৫ কোটি ডলার নিট এফডিআই এসেছে। সে হিসাবে এ সাত মাসে নিট এফডিআই প্রবাহ কমেছে ৬৫ কোটি ডলার। এফডিআইয়ের পাশাপাশি এ সময়ে বিদেশি অনুদানও হ্রাস পেয়েছে ১২২ কোটি ডলারের বেশি।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ)পূর্বাভাসে উল্লিখিত হয়েছে, দেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, জলবায়ুর মন্দ প্রভাব এবং সংকোচনমূলক অর্থনৈতিক নীতির ফলে ২০২৫ অর্থবছরে আমাদের জিডিপির প্রকৃত প্রবৃদ্ধি ঘটবে মাত্র ৩.৮ শতাংশ। দেশীয় ও বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং ব্যবসার পরিবেশ উন্নীতকরণ বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের একটি সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা প্রয়োজন। ইতিবাচক এবং দৃঢ় অর্থনৈতিক দিকনির্দেশনা ছাড়া ব্যবসায়ীদের পক্ষে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন।
দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের প্রধান উৎস বেসরকারি খাত। মুদ্রানীতি সংকোচনমূলক হলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা এবং অনানুষ্ঠানিক খাত বেশি ভোগান্তির সম্মুখীন হয়। বাংলাদেশের অর্থনীতির বিরাট অংশ অনানুষ্ঠানিক। সেই বিবেচনা থেকে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসার সঙ্গে সঙ্গে সংকোচনমূলক নীতির বিপরীত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন। 

ব্যবসার পরিবেশ অনুকূল হলে অর্থনীতিতে গতি সঞ্চার হবে। দেশে এবং বিদেশে আস্থা বাড়ানোর জন্য ব্যবসার পরিবেশ উন্নত করার দিকে সরকারের প্রতিশ্রুতি প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন। মুদ্রানীতি, রাজস্বনীতি ও বাজার ব্যবস্থাপনার সমন্বয় খুব গুরুত্বপূর্ণ। তা না হলে নীতিসুদ বাড়ানোর কারণে বিনিয়োগে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে, যা প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান ও সামগ্রিকভাবে অর্থনীতির গতি মন্থর করে দিতে পারে।
অন্তবর্তীকালীন সরকারের পক্ষে সামনের দিনের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার লক্ষ্যে একটি ভারসাম্যপূর্ণ ও কার্যকর কৌশল গ্রহণ করা প্রয়োজন। সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ শক্তিশালী করা দরকার। বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করা এবং বাণিজ্য সহায়ক অবকাঠামো নির্মাণ প্রয়োজন। সেই সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি রাজনৈতিক সমাধানের রাস্তা তৈরি করার জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার।

ব্যবসা, বিনিয়োগ এবং প্রযুক্তি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা
চারশো পেরিয়ে মধ্যাহ্ন বিরতিতে টাইগাররা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আনসার উদ্দিন
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক আনসার উদ্দিন

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে মন্দিরের দেয়াল ধসে ৮ জনের মৃত্যু
ভারতে মন্দিরের দেয়াল ধসে ৮ জনের মৃত্যু

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে
সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’
দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?
জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছে কাশ্মীর?
কেমন আছে কাশ্মীর?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ