শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪৮, বুধবার, ১৬ এপ্রিল, ২০২৫

এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য

টি. আই. এম. নূরুল কবির
অনলাইন ভার্সন
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য

বাংলাদেশ ২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে স্বল্পোন্নত দেশের (এলডিসি) তালিকা থেকে বেরিয়ে উন্নযনশীল দেশের মর্যাদায় উত্তীর্ণ হবে। উন্নযনশীল দেশের মর্যাদা লাভ নিশ্চয় বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিতে আরও সমুন্নত করবে। তবে, সেইসঙ্গে এলডিসি থেকে উত্তরণের ফলে বাংলাদেশের সামনে উপস্থিত হবে বড় রকমের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ। এলডিসি তালিকা থেকে উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য সময়োপযোগী প্রস্তুতি গ্রহণ করা এখন বাংলাদেশের সামনে অন্যতম একটি বড় লক্ষ্য। 

বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রধান শক্তি রফতানি নির্ভর প্রবৃদ্ধি। এলডিসি থেকে বের হওয়ার ফলে সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে বাংলাদেশের রপ্তানি খাত। স্বল্পোন্নত দেশ হওয়ার কারণে বাংলাদেশ বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) আওতায় এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন থেকে শুল্কমুক্ত সুবিধা পেয়ে থাকে। সেই সঙ্গে আঞ্চলিক ও দ্বিপক্ষীয় চুক্তির আওতায় চীন ও ভারতসহ অন্যান্য দেশে শুল্কমুক্ত রফতানি সুবিধা পেয়ে আসছে। বিদ্যমান নিয়ম অনুযায়ী ২০২৬ সালে এলডিসি তালিক থেকে উত্তরণের ফলে বাংলাদেশের জন্য এসব শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা বন্ধ হয়ে যাবে।

তিনটি সূচকেই উত্তীর্ণ

স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধাসহ বিভিন্ন সুবিধা পায়। জাতিসংঘ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপট বিবেচনা করে মূলত উন্নয়নশীল ও উন্নত, এই দুই শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করে। স্বল্পোন্নত বা এলডিসিভুক্ত দেশ প্রকৃতপক্ষে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে পিছিয়ে থাকা দেশ। পিছিয়ে থাকা দেশগুলো যাতে এগিয়ে যেতে পারে এবং নিজেদের উন্নয়ন সাধন করতে সক্ষম হয়, তার জন্য উন্নত দেশগুলো এলডিসিভুক্ত দেশগুলোকে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা দিয়ে থাকে। 

১৯৭১ সালে সর্বপ্রথম স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা করা হয়। জনসংখ্যা, অর্থনৈতিক সক্ষমতা, ছোট দ্বীপপুঞ্জ, ভূ-বেষ্টিত দেশ ইত্যাদি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে জাতিসংঘ কোনো একটি দেশকে এলডিসি হিসেবে তালিকাভুক্ত করে। জনসংখ্যা ও স্বল্প অর্থনৈতিক সক্ষমতার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশকে ১৯৭৫ সালে এলডিসি তালিকার অন্তর্ভুক্ত করা হয়।

বর্তমানে বাংলাদেশ ও আফগানিস্তানসহ বিশ্বে মোট ৪৪টি স্বল্পোন্নত দেশে রয়েছে। বিগত পাঁচ দশকে দক্ষিণ এশিয়ার ভুটান ও মালদ্বীপসহ বিশ্বের মোট আটটি দেশ এলডিসি তালিকা থেকে বেরিয়ে আসতে সক্ষম হয়েছে। আগামী ২০২৬ সালে বাংলাদেশ, নেপাল ও লাওস এলডিসি থেকে উত্তরণের তালিকায় আছে। 

একটি দেশে এলডিসি থেকে উত্তরণের সক্ষমতা অর্জন করেছে কিনা, তিনটি সূচক অনুযায়ী প্রতি তিন বছর পর ত্রিবার্ষিক মূল্যায়নে তা নির্ণয় করা হয়।

সূচক তিনটি হলো : মাথাপিছু আয়, মানবসম্পদ, অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত ঝুঁকি। যেকোনো দুটি সূচকে উত্তীর্ণ হলে কিংবা মাথাপিছু আয় নির্দিষ্ট সীমার দ্বিগুণ হলে একটি দেশ উন্নয়নশীল দেশ হতে পারবে বলে জাতিসংঘের কমিটি ফর ডেভেলপমেন্ট পলিসি (সিডিপি) সুপারিশ করে। 

বাংলাদেশ ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত সিডিপির ২০তম অধিবেশনের ত্রিবার্ষিক মূল্যায়নে প্রথমবারের মতো এলডিসি থেকে উত্তরণের মাপকাঠি অর্থাৎ তিনটি সূচকেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে সক্ষম হয়। এরপর ২০২১ সালে অনুষ্ঠিত সিডিপির ২৩তম অধিবেশনের ত্রিবার্ষিক মূল্যায়নেও বাংলাদেশ তিনটি সূচকের লক্ষ্যমাত্রাই অর্জন করতে সক্ষম হয়। টানা দুটি ত্রিবার্ষিক মূল্যায়নে সকল সূচকের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করায় সিডিপি বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য জাতিসংঘের অর্থনৈতিক ও সামাজিক পরিষদ (ইকোসক) বরাবর সুপারিশসহ প্রতিবেদন পাঠায়। এলডিসি উত্তরণ নীতিমালা অনুযায়ী ইকোসক জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য প্রতিবেদন পাঠায়। সাধারণ পরিষদ ২০২১ সালের ১১ নভেম্বর করোনা মহামারির কারণে পাঁচ বছর প্রস্তুতিমূলক সময় দিয়ে এলডিসি উত্তরণ সংক্রান্ত ইকোসকের প্রতিবেদন রেজুলেশনের মাধ্যমে অনুমোদন করে। 

বিভিন্ন যাচাই-বাছাই পেরিয়ে ২০২৬ সালের ২৪ নভেম্বর এলডিসি তালিকা থেকে বেরিয়ে এলে বাংলাদেশ হবে তিনটি সূচকেই উত্তীর্ণ হয়ে এলডিসি থেকে বেরিয়ে আসা প্রথম দেশ। সর্বশেষ হিসেবে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ২ হাজার ৭৯৩ ডলার, যা উত্তরণের মানদণ্ড অনুযায়ী যথেষ্ট সন্তোষজনক। এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য মানবসম্পদ সূচকে ৬৬ পয়েন্টের ওপরে থাকতে হয়, সেখানে বাংলাদেশ পেয়েছে ৭৭.৩ পয়েন্ট। সুতরাং মানবসম্পদ সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান স্থিতিশীল ধরা চলে। এলডিসি থেকে উত্তরণের অন্যতম একটি শর্ত হলো অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত ঝুঁকি সূচকে ৩৩ পয়েন্টের নিচে অবস্থান করা। অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত ঝুঁকির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ মোটামুটি অগ্রগতি অর্জন করতে সক্ষম হয়ে টানা তিনটি ত্রিবার্ষিক মূল্যায়নে সাফল্যের সঙ্গে এ সূচকে উত্তীর্ণ হয়েছে এবং ২৬.৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে।   

উত্তরণ-পরবর্তী চ্যালেঞ্জ

বাংলাদেশ যখন ২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত সিডিপির ত্রিবার্ষিক মূল্যায়নে প্রথমবারের মতো এলডিসি থেকে উত্তরণের মাপকাঠি অর্থাৎ তিনটি সূচকেই লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে সক্ষম হয়, তখন দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি ও বিশ্ব অর্থনীতির চিত্র ছিল অনেকটা আলাদা। কোভিড-১৯ মহামারি, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে রাজনৈতিক সংঘাত, মতাদর্শিক দ্বন্দ্ব, সাপ্লাই-চেইনের নতুন বিন্যাস এবং আন্তর্জাতিক বাণিজ্য যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে বর্তমানে অর্থনৈতিক দৃশ্যপট পালটে গেছে। চলমান ভূ-রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতায় এলডিসি থেকে উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার সময়োপযোগী প্রস্তুতি গ্রহণ করা এখন বাংলাদেশের সামনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি লক্ষ্য। 

এলডিসি থেকে বের হলে সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে বাংলাদেশের রফতানি খাত। এলডিসি হিসেবে বাংলাদেশ যে সকল শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা পায়, ২০২৬ সালে সেসব সুবিধা বন্ধ হলে রফতানি নির্ভর শিল্প, বিশেত তৈরি পোষাক (রেডি-মেড গার্মেন্টস) শিল্প ঝুঁকিতে পড়বে। এশিয়ান উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) থেকে প্রকাশিত ‘এডিবি ব্রিফ-২৯৩ মার্চ ২০২৪’ অনুযায়ী এলডিসি থেকে উত্তরণের ফলে রফতানি পণ্যে শুল্ক আরোপ করা হলে বাংলাদেশের রফতানি ৫.৫ থেকে ১৪ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। তবে আশার বিষয় হলো ২০২৩ সালে অনুষ্ঠিত ডব্লিউটিওর বিশেষ সভায় এলডিসি থেকে চূড়ান্ত উত্তরণের পরও সংস্থার সদস্য রাষ্ট্রগুলোকে শুল্কমুক্ত বাণিজ্য সুবিধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। 

অন্যদিকে, ইউরোপীয় ইউনিয়নের শুল্কমুক্ত সুবিধা ২০২৯ সাল পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে। এলডিসি হিসেবে বাংলাদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানিগুলো আবিষ্কারক প্রতিষ্ঠানকে মেধাস্বত্ব বাবদ অর্থ পরিশোধ করতে বাধ্য নয়। যে সুবিধার কারণে দেশের সাধারণ মানুষ স্বল্প মূল্যে প্রয়োজনীয় ওষুধ কিনতে পারে, এলডিসি থেকে বের হলে ওষুধশিল্পের ওপর মেধাস্বত্ব বিধিবিধান কড়াকড়িভাবে প্রযোজ্য হবে, যার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের ওষুধশিল্প বড় ধরনের চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে পারে।

সময়োপযোগী পদক্ষেপ

বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে ২০২৪ সালে সরকার পরিবর্তনের ফলে বাংলাদেশে নতুন রাজনৈতিক বিন্যাস তৈরি হয়েছে, যা দেশের জন্য নতুন অর্থনৈতিক সংকট এবং সম্ভাবনার দরজা মেলে ধরেছে। এলসিডি থেকে উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য সময়োপযোগী পদক্ষেপ গ্রহণ করা বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সামনে অন্যতম এক বড় চ্যালেঞ্জ। অর্থনীতিতে গতি ফিরিয়ে আনা, আর্থিক ব্যবস্থাসহ প্রশাসনিক ও প্রাতিষ্ঠানিক ব্যবস্থা শক্তিশালী করা, দেশীয় ও বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য ব্যবসার অনুকূল পরিবেশ তৈরি করা, উৎপাদনশীলতা বাড়ানো এবং সামাজিক শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা নির্ধারিত সময়ে এলসিডি থেকে উত্তরণ এবং উত্তরণ পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার জন্য ভীষণ জরুরি।

বিগত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশের অর্থনীতি বড় ধরনের সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। অপর্যাপ্ত রাজস্ব সংগ্রহ, মুদ্রাস্ফীতি, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ হ্রাস, ডলার সংকট, রফতানি হ্রাস এবং মন্থর প্রবৃদ্ধির ফলশ্রুতিতে সামগ্রিক অর্থনীতিতে মন্দাভাব চলছে। অর্থনীতিতে নিম্নগতির ফলে বেসরকারি বিনিয়োগ উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পেয়েছে।

বাংলাদেশে ২০২৩ সালের মার্চ মাস থেকে মূল্যস্ফীতি ৯ শতাংশের ওপরে রয়েছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্যানুযায়ী, ২০২৪ সালের জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত এক বছরের চলন্ত গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ১০.৩৪ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংক আগামী জুনের মধ্যে মূল্যস্ফীতি ৭-৮ শতাংশে নামিয়ে আনার লক্ষ্যে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের দ্বিতীয়ার্ধের (জানুয়ারি–জুন) জন্য নতুন মুদ্রানীতি ঘোষণা করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে ১৯ মার্চ পর্যন্ত দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২০.৭৪ বিলিয়ন ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে চলতি অর্থবছরে এখন পর্যন্ত রেমিট্যান্স প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৬.৯২ শতাংশ। অন্যদিকে, প্রায় ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি ধরে রেখেছে রফতানি খাত। রেমিট্যান্স ও রফতানি আয় বাড়লেও প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগ (এফডিআই), বিদেশি অনুদান এবং মাঝারি ও দীর্ঘমেয়াদি বিদেশি ঋণ কমে যাওয়ার প্রভাবে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ চাপে পড়েছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) দেশে নিট প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (নিট এফডিআই) এসেছিল ৯০ কোটি ডলার। চলতি অর্থবছরের একই সময়ে মাত্র ২৫ কোটি ডলার নিট এফডিআই এসেছে। সে হিসাবে এ সাত মাসে নিট এফডিআই প্রবাহ কমেছে ৬৫ কোটি ডলার। এফডিআইয়ের পাশাপাশি এ সময়ে বিদেশি অনুদানও হ্রাস পেয়েছে ১২২ কোটি ডলারের বেশি।

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ)পূর্বাভাসে উল্লিখিত হয়েছে, দেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা, জলবায়ুর মন্দ প্রভাব এবং সংকোচনমূলক অর্থনৈতিক নীতির ফলে ২০২৫ অর্থবছরে আমাদের জিডিপির প্রকৃত প্রবৃদ্ধি ঘটবে মাত্র ৩.৮ শতাংশ। দেশীয় ও বৈদেশিক বিনিয়োগ বাড়ানোর জন্য অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং ব্যবসার পরিবেশ উন্নীতকরণ বিষয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের একটি সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা প্রয়োজন। ইতিবাচক এবং দৃঢ় অর্থনৈতিক দিকনির্দেশনা ছাড়া ব্যবসায়ীদের পক্ষে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া কঠিন।
দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের প্রধান উৎস বেসরকারি খাত। মুদ্রানীতি সংকোচনমূলক হলে ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তা এবং অনানুষ্ঠানিক খাত বেশি ভোগান্তির সম্মুখীন হয়। বাংলাদেশের অর্থনীতির বিরাট অংশ অনানুষ্ঠানিক। সেই বিবেচনা থেকে মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আসার সঙ্গে সঙ্গে সংকোচনমূলক নীতির বিপরীত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন। 

ব্যবসার পরিবেশ অনুকূল হলে অর্থনীতিতে গতি সঞ্চার হবে। দেশে এবং বিদেশে আস্থা বাড়ানোর জন্য ব্যবসার পরিবেশ উন্নত করার দিকে সরকারের প্রতিশ্রুতি প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন। মুদ্রানীতি, রাজস্বনীতি ও বাজার ব্যবস্থাপনার সমন্বয় খুব গুরুত্বপূর্ণ। তা না হলে নীতিসুদ বাড়ানোর কারণে বিনিয়োগে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে, যা প্রবৃদ্ধি, কর্মসংস্থান ও সামগ্রিকভাবে অর্থনীতির গতি মন্থর করে দিতে পারে।
অন্তবর্তীকালীন সরকারের পক্ষে সামনের দিনের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলার লক্ষ্যে একটি ভারসাম্যপূর্ণ ও কার্যকর কৌশল গ্রহণ করা প্রয়োজন। সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্য সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং ব্যাংকসহ আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহ শক্তিশালী করা দরকার। বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ সৃষ্টি করা এবং বাণিজ্য সহায়ক অবকাঠামো নির্মাণ প্রয়োজন। সেই সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি রাজনৈতিক সমাধানের রাস্তা তৈরি করার জন্য কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার।

ব্যবসা, বিনিয়োগ এবং প্রযুক্তি বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন