শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:২৩, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৪, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

বিনা ভোটে পাঁচ বছরের হাইপ

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

রোড বা ম্যাপ দৃশ্যমান না হলেও ‘ওই দেখা যায় তাল গাছ’-এর মতো নির্বাচন দেখা যাচ্ছে। সহজেই উপলব্ধিযোগ্য যে দেশ নির্বাচনের ট্রেনে উঠে গেছে। হুইসেল বাজলেই ডিসেম্বর বা জুনকে টার্গেট করে ছাড়বে ট্রেনটা।

অথবা এর খানিকটা পূর্বাপরেও হতে পারে। এমন একটা নির্বাচনি সাজসাজ বাতাবরণের মাঝে ড. ইউনূস সরকারকে আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় রেখে দেওয়ার হাইপ। তা কি তাঁকে সম্মানিত করার জন্য? না তাঁর মান-ইজ্জত-সম্মান বরবাদ করার জন্য?

ড. ইউনূস যখন প্রথম নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে কথা বলেছিলেন সেটার মধ্যে ডিসেম্বরের আভাসই ছিল। সেনাপ্রধান যখন ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচনের প্রত্যাশার কথা জানিয়েছিলেন সেটা বড়জোর মার্চ পর্যন্ত গড়াতে পারে। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে সেটাকে টেনে জুনের দিকে নিয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। আবার প্রধান উপদেষ্টা একবার বলেছেন মিনিমাম সংস্কার হলে ডিসেম্বর, আর ম্যাক্সিমাম সংস্কার হলে জুন। এসব কথামালার মধ্য দিয়ে ডিসেম্বর থেকে জুন নির্বাচনের একটা ম্যাপ স্পষ্ট হয়। জরুরি প্রয়োজনে তা আরও দু-এক মাস পেছালেও কোনো দল বা মহলের সম্ভবত তেমন আপত্তি থাকার কথা নয়। কিন্তু ড. ইউনূস সরকারকে অন্তত আরও পাঁচটা বছর রেখে দেওয়ার হাইপ তোলা মোটা দাগের প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে। কারা এ হাইপের আরোপকর্তা? কী তাদের উদ্দেশ্য-বিধেয়?

প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস এখনও নিজ মুখে আরও পাঁচ বছর ক্ষমতার অভিপ্রায় জানাননি। আকারে-ইঙ্গিতেও নয়। বরং তিনি তাঁর পূর্বপেশায় সহকর্মীদের কাছে দ্রুত ফেরত যাওয়ার অপেক্ষার কথা বলেছেন একাধিকবার। কিন্তু ভজঘট পাকছে দু-এক জন উপদেষ্টা এবং তাঁকে ক্ষমতায় আনার পাটাতন নামে অভিহিত নতুন সংগঠন এনসিপির কয়েক নেতার কথায়। একজন উপদেষ্টা বলেছেন, জনগণ চায় তারাই আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকুন।

পরে ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বলেছেন, এটা তাঁর কথা নয়। তাঁকে চলতিপথে রাস্তায় জনগণ এ কথা বলেছে। এতে বিষয়টা একটু হলেও হালকা হয়ে আসতে থাকে। কথার কথা বা বাতকেবাত মনে করার অবস্থা হয়। কিন্তু আরেকজন উপদেষ্টার কথায় বাধে গোলমাল। তিনি বলে বসেছেন তাঁরাও নির্বাচিত। কেমন কথা এটা? কবে নির্বাচন হলো, ভোট হলো-এ প্রশ্ন আপনাআপনিই সামনে চলে আসে। গুণগত-মানগতভাবে কথাগুলো লোক হাসানো হাছান মাহমুদ-ওবায়দুল কাদের স্কেলের।

ড. ইউনূসকে কেউ দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় দেখতে চাইতেই পারেন। এজন্য তাদের আক্রমণ করার কিছু নেই। কিন্তু তাঁকে জনগণের সমর্থন নিতে বলার জন্য আক্রমণ করার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। মতের সঙ্গে না মিললে কিছু মানুষ উগ্রতার পরিচয় দেয়। শেখ হাসিনা ১৫-১৬ বছর অন্যায় করেছেন, ড. ইউনূস ১৫-১৬ বছর গদিতে বসে লেভেল প্লেয়িং অবস্থা ফিরিয়ে আনুন, এমন তত্ত্ব ছড়ানোর লোকও মিলছে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা বাদ দিলেও বিশ্বজুড়ে ভিন্ন উচ্চতার মানুষ। রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে থেকে বাংলাদেশকে ব্র্যান্ডিং করছেন বিশ্বজুড়ে। আওয়ামী লীগ ও এর আজ্ঞাবহ ছাড়া কেউ ড. ইউনূসের বিপক্ষে নয়। জাতীয়তাবাদী শক্তি, দেশপ্রেমিক ডান-বাম, ছাত্র-তরুণ মিলিয়ে সবাই তাঁর সমর্থক। কেউ তাতে মুগ্ধ, কেউ অভিভূত। তিনিসহ তাঁর পারিষদের কয়েকজনের গুণপনায় দেশবিদেশ রীতিমতো বশীভূত। তাঁদের যোগ্যতায়, দক্ষতায়, জাদুকরী নৈপুণ্যে শিহরিত। বিশেষ করে ড. ইউনূস সর্বজনীন, তিনি সবার। এমনকি তিনি কেবল বাংলাদেশের নন, তিনি সারা বিশ্বের। এমন একজন ব্যক্তি নিজে বা তাঁর পছন্দের কেউ যদি তাঁকে পাঁচ বছর, ১০ বছর নয়, আজীবনও ক্ষমতায় দেখতে চায়, তা দোষের নয়। সে ক্ষেত্রে তাঁকে বা তাঁদের অবশ্যই জনগণের ম্যান্ডেট নিতে হবে। সেটা হবে তাঁদের জন্য সম্মানের।

সে সুযোগ তো আছেই। নির্বাচন টার্গেট করে তারা সে প্রস্তুতি নিতে পারেন। দল গঠন করতে পারেন। নির্বাচনের আগে পদত্যাগ করে তাঁরা ভোটের মাঠে লড়বেন। সত্যি সত্যিই মানুষ চাইলে ফ্রি-ফেয়ারে, ইজ্জতে-হুরমতে বিপুল ভোটে তাঁরা জিতবেন। ক্ষমতায় বসবেন। নিজে নিষ্কণ্টকভাবে সম্মানিত হবেন। দেশকেও সম্মানিত-মহিমান্বিত করবেন। কেউ আর অনির্বাচিত বলে টিকাটিপ্পনী কাটতে পারবে না। পরাজিত বাদবাকি দলগুলো চাইলেও কড়া কোনো বিরোধিতা করতে পারবে না। করলেও তা হালে পানি পাবে না। মানুষ ইউনূস এবং তাঁর পার্টিকেই বুকে আগলে রাখবে। সাবলীল এ পথে না গিয়ে বিনা ভোটে তাঁদের আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় রেখে দেওয়ার চিন্তাটি কি শুভ বা সৎ? নাকি ড. ইউনূসকে জনমের তরে ডোবানোর চিন্তা? নইলে কেন বিনা ভোটে তাঁকে আরও পাঁচ বছরের দুষ্টচিন্তা? কোন মতলবে ‘মার্চ ফর ড. ইউনূস’ ধরনের হাস্যকর কর্মসূচি?

বিষয়টি পরিষ্কার করার বিশেষ দায়িত্ব এখন সরকারের। প্রধান উপদেষ্টার নিজেরও। সন্দেহের একটি জায়গা ছাত্রদের সংগঠন এনসিপি থেকে বলা হয়েছে, আগে সংস্কার পরে নির্বাচনসহ কিছু দাবি করলেও ‘মার্চ ফর ইউনূস’ বা বরেণ্য ব্যক্তিত্ব ড. ইউনূসকে বিনা ভোটে আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় রাখার এমন আয়োজনে তারা নেই। চেতনে-অবচেতনে আজ যাঁরা ড. ইউনূসকে মাথায় তুলে এ ধরনের কা  করছেন তাঁরা তাঁকে অজনপ্রিয় এবং বিতর্কিত করার রিহার্সালে নেমেছেন; যা তাঁর সমগ্র অর্জন ধুলায় মেশাতে টেকসইভাবে কাজে দেবে। এ তামাশা অবিলম্বে বন্ধ হোক। সরকারের বা বাইরের কারও এ কুকর্মে ইন্ধন বা সংযোগ থাকলে এখনই এর বিহিত করা জরুরি।

সময় কিন্তু দ্রুত গড়িয়ে যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ডিসেম্বর টাইমলাইন ধরে প্রস্তুতি চলছে তাদের। সে লাইনটা জুন হলেও হাতে সময় অনেক নেই। যেনতেন বা করার জন্যই করা নির্বাচন হলে ভিন্ন কথা। তা আগামী মাসেও করা যায়। ধরো তক্তা মারো পেরেকে দিনের ভোট আগের রাতে বা ডামি-স্বামী-আমি মিলিয়ে ঝটপট ভোট করে ফেলার এক্সপার্ট লোক বহু আছে। বিনা ভোটে ১৫৩ কেন, ৩০০ আসনের ফলাফল সাজিয়ে দেওয়ার লোকের অভাব নেই এ বঙ্গে। মানুষ কি তা চায়? চাইলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা ৫ আগস্ট ঘটাল কেন? আবু সাঈদ-মুগ্ধ-ওয়াসিমরা জীবন দিলেন কেন?

এ প্রজন্ম ভোট কাকে বলে দেখেইনি। পাঁচ বছরে হলেও অন্তত একবার ভোট দিয়ে পছন্দের লোককে জেতানোর গল্প শুনেছে। ভোটের নামে তারা দেখেছে নাটক- সার্কাস। সেই কলঙ্ক মুছতে গেলে নির্বাচন কমিশনের হাতে অনেক কাজ বাকি। মোটা দাগে নির্বাচনের প্রস্তুতির মধ্যে আছে ছবিসহ একটি স্বচ্ছ ভোটার তালিকা তৈরি, সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ, ভোট কেন্দ্র স্থাপন, ভোটের প্রয়োজনীয় কেনাকাটা, নির্বাচনি দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তাদের নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ, নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন ও দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন দেওয়ার মতো কাজগুলো। এর মধ্যে বেশ কিছু প্রস্তুতি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই শেষ করতে হয়। আর কিছু প্রস্তুতি নিতে হয় তফসিল ঘোষণার পর।

এবারের পরিপ্রেক্ষিত এবং প্রেক্ষাপট সম্পূর্ণ ভিন্ন। নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির বিষয়টি পুরোপুরি ইসির একার ওপর নির্ভর করে না। এখানে সরকার ও রাজনৈতিক দলের ভূমিকাও গুরুত্বপূর্ণ। সেই গুরুত্ব না বুঝে সর্বোপরি দেশের জন্য একটি নির্বাচিত সরকার কত জরুরি তা না বুঝে গড্ডলিকায় সময়ক্ষেপণের প্রবণতা বাজে বার্তা দিচ্ছে। টানা ১৭ বছর একটি দেশ বিনা ভোটে থাকা বা ভোটের নামে তামাশায় ডুবে থাকা বিশ্ব-দরবারে ওই দেশটির সামান্যতম গণতান্ত্রিক মর্যাদাও থাকে না। কূটনৈতিক গুরুত্ব হারিয়ে যায়, গেছেও। রাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থনৈতিক গ্রাহ্যতাও নষ্ট হয়েছে। যে কারণে সদ্য শেষ হওয়া বিনিয়োগ সম্মেলনে আগতদের কেউ কেউ প্রশ্ন রেখে গেছেন, সরকার ও দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিয়ে। যার সারকথা নির্বাচিত সরকার ছাড়া বিনিয়োগকারীরা আস্থা ফিরে পান না। তা দেশি হোক আর ভিনদেশি। তাঁদের পয়লা নম্বর চাওয়া নির্বাচিত স্থিতিশীল সরকার। সেটার জন্য এ সময়ের আকাঙ্ক্ষা যত দ্রুত সম্ভব একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে স্থিতিশীল সরকার গঠনের ম্যাপ তৈরি করা।

লেখক : মোস্তফা কামাল

সাংবাদিক-কলামিস্ট

ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
বিবিসিতে তারেক রহমানের সাক্ষাৎকার : দূরদৃষ্টির অনন্য দৃষ্টান্ত
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
সর্বশেষ খবর
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'
'কালি মুছে গেলেও জাল ভোটের সুযোগ নেই'

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় দুই বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫ মিনিট আগে | পরবাস

১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো
১০ হাজার মানুষের একমাত্র ভরসা কাঠের সেতু এখন অকেজো

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা
মা ইলিশ রক্ষায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সচেতনতামূলক সভা

৩১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী
গায়ে আগুন ধরিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা স্ত্রীর, বাঁচাতে গিয়ে দগ্ধ স্বামী

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল
দরিদ্র ভ্যানচালকের ৬ মেয়ের শিক্ষার দায়িত্ব নিলো ছাত্রদল

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর
টানা জয়ের বিশ্বরেকর্ড এককভাবে মরক্কোর

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত
ট্রাকচাপায় জাবি ছাত্রী নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন
৫ দফা দাবিতে গোপালগঞ্জে ইসলামী আন্দোলনের মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া
পঞ্চগড়ে ‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচিতে মিলছে সাড়া

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে
১৬ লাশের মধ্যে সাত লাশ হস্তান্তর হতে পারে

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ
তারেক রহমানের নেতৃত্বেই গড়ে উঠবে সম্প্রীতির বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে
চাঁদপুরে মা ইলিশ রক্ষা অভিযানে আটক ৬১ জেলে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির
জুলাই-আগস্টের ৭ মামলায় সালমান-আনিসুলসহ ৪৫ জনকে ট্রাইব্যুনালে হাজির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর
উষ্ণায়নের ফলে ধ্বংসের পথে প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য
নির্বাচন সুষ্ঠু হলে আমাদের সম্মান বাড়বে: চবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের পতনে পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন
জামায়াত নেতা হত্যা: একজনের আমৃত্যুসহ ১৪ জনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত
নারায়ণগঞ্জে বিশ্ব হাত ধোয়া দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
ব্রিকসের দেশগুলোকে শুল্ক দিতে হবে, হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল
দুই গোলে এগিয়ে থেকেও জাপানের কাছে হারল ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর
আগামী ৫ দিন আবহাওয়া কেমন থাকবে, জানাল অধিদপ্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন
বিএনপির প্রার্থী হতে চান টকশো ব্যক্তিত্বসহ ৮ জন

নগর জীবন

নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল
নারীকে জড়িয়ে ভয়ংকর অপতথ্যের জাল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ
মানিকগঞ্জ হয়েছিল মালেকগঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট
রাকিবের গোলে ১ পয়েন্ট

মাঠে ময়দানে

অধরাই বিকল্প বাজার
অধরাই বিকল্প বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!
১২ বছর চলছে ১১ কিমি সড়কের কাজ!

নগর জীবন

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন