শিরোনাম
প্রকাশ: ০১:২৩, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৪, রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫

বিনা ভোটে পাঁচ বছরের হাইপ

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

রোড বা ম্যাপ দৃশ্যমান না হলেও ‘ওই দেখা যায় তাল গাছ’-এর মতো নির্বাচন দেখা যাচ্ছে। সহজেই উপলব্ধিযোগ্য যে দেশ নির্বাচনের ট্রেনে উঠে গেছে। হুইসেল বাজলেই ডিসেম্বর বা জুনকে টার্গেট করে ছাড়বে ট্রেনটা।

অথবা এর খানিকটা পূর্বাপরেও হতে পারে। এমন একটা নির্বাচনি সাজসাজ বাতাবরণের মাঝে ড. ইউনূস সরকারকে আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় রেখে দেওয়ার হাইপ। তা কি তাঁকে সম্মানিত করার জন্য? না তাঁর মান-ইজ্জত-সম্মান বরবাদ করার জন্য?

ড. ইউনূস যখন প্রথম নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে কথা বলেছিলেন সেটার মধ্যে ডিসেম্বরের আভাসই ছিল। সেনাপ্রধান যখন ১৮ মাসের মধ্যে নির্বাচনের প্রত্যাশার কথা জানিয়েছিলেন সেটা বড়জোর মার্চ পর্যন্ত গড়াতে পারে। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে সেটাকে টেনে জুনের দিকে নিয়ে যাওয়ার প্রবণতা দেখা যায়। আবার প্রধান উপদেষ্টা একবার বলেছেন মিনিমাম সংস্কার হলে ডিসেম্বর, আর ম্যাক্সিমাম সংস্কার হলে জুন। এসব কথামালার মধ্য দিয়ে ডিসেম্বর থেকে জুন নির্বাচনের একটা ম্যাপ স্পষ্ট হয়। জরুরি প্রয়োজনে তা আরও দু-এক মাস পেছালেও কোনো দল বা মহলের সম্ভবত তেমন আপত্তি থাকার কথা নয়। কিন্তু ড. ইউনূস সরকারকে অন্তত আরও পাঁচটা বছর রেখে দেওয়ার হাইপ তোলা মোটা দাগের প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে। কারা এ হাইপের আরোপকর্তা? কী তাদের উদ্দেশ্য-বিধেয়?

প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস এখনও নিজ মুখে আরও পাঁচ বছর ক্ষমতার অভিপ্রায় জানাননি। আকারে-ইঙ্গিতেও নয়। বরং তিনি তাঁর পূর্বপেশায় সহকর্মীদের কাছে দ্রুত ফেরত যাওয়ার অপেক্ষার কথা বলেছেন একাধিকবার। কিন্তু ভজঘট পাকছে দু-এক জন উপদেষ্টা এবং তাঁকে ক্ষমতায় আনার পাটাতন নামে অভিহিত নতুন সংগঠন এনসিপির কয়েক নেতার কথায়। একজন উপদেষ্টা বলেছেন, জনগণ চায় তারাই আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকুন।

পরে ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বলেছেন, এটা তাঁর কথা নয়। তাঁকে চলতিপথে রাস্তায় জনগণ এ কথা বলেছে। এতে বিষয়টা একটু হলেও হালকা হয়ে আসতে থাকে। কথার কথা বা বাতকেবাত মনে করার অবস্থা হয়। কিন্তু আরেকজন উপদেষ্টার কথায় বাধে গোলমাল। তিনি বলে বসেছেন তাঁরাও নির্বাচিত। কেমন কথা এটা? কবে নির্বাচন হলো, ভোট হলো-এ প্রশ্ন আপনাআপনিই সামনে চলে আসে। গুণগত-মানগতভাবে কথাগুলো লোক হাসানো হাছান মাহমুদ-ওবায়দুল কাদের স্কেলের।

ড. ইউনূসকে কেউ দীর্ঘ সময় ক্ষমতায় দেখতে চাইতেই পারেন। এজন্য তাদের আক্রমণ করার কিছু নেই। কিন্তু তাঁকে জনগণের সমর্থন নিতে বলার জন্য আক্রমণ করার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। মতের সঙ্গে না মিললে কিছু মানুষ উগ্রতার পরিচয় দেয়। শেখ হাসিনা ১৫-১৬ বছর অন্যায় করেছেন, ড. ইউনূস ১৫-১৬ বছর গদিতে বসে লেভেল প্লেয়িং অবস্থা ফিরিয়ে আনুন, এমন তত্ত্ব ছড়ানোর লোকও মিলছে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা বাদ দিলেও বিশ্বজুড়ে ভিন্ন উচ্চতার মানুষ। রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে থেকে বাংলাদেশকে ব্র্যান্ডিং করছেন বিশ্বজুড়ে। আওয়ামী লীগ ও এর আজ্ঞাবহ ছাড়া কেউ ড. ইউনূসের বিপক্ষে নয়। জাতীয়তাবাদী শক্তি, দেশপ্রেমিক ডান-বাম, ছাত্র-তরুণ মিলিয়ে সবাই তাঁর সমর্থক। কেউ তাতে মুগ্ধ, কেউ অভিভূত। তিনিসহ তাঁর পারিষদের কয়েকজনের গুণপনায় দেশবিদেশ রীতিমতো বশীভূত। তাঁদের যোগ্যতায়, দক্ষতায়, জাদুকরী নৈপুণ্যে শিহরিত। বিশেষ করে ড. ইউনূস সর্বজনীন, তিনি সবার। এমনকি তিনি কেবল বাংলাদেশের নন, তিনি সারা বিশ্বের। এমন একজন ব্যক্তি নিজে বা তাঁর পছন্দের কেউ যদি তাঁকে পাঁচ বছর, ১০ বছর নয়, আজীবনও ক্ষমতায় দেখতে চায়, তা দোষের নয়। সে ক্ষেত্রে তাঁকে বা তাঁদের অবশ্যই জনগণের ম্যান্ডেট নিতে হবে। সেটা হবে তাঁদের জন্য সম্মানের।

সে সুযোগ তো আছেই। নির্বাচন টার্গেট করে তারা সে প্রস্তুতি নিতে পারেন। দল গঠন করতে পারেন। নির্বাচনের আগে পদত্যাগ করে তাঁরা ভোটের মাঠে লড়বেন। সত্যি সত্যিই মানুষ চাইলে ফ্রি-ফেয়ারে, ইজ্জতে-হুরমতে বিপুল ভোটে তাঁরা জিতবেন। ক্ষমতায় বসবেন। নিজে নিষ্কণ্টকভাবে সম্মানিত হবেন। দেশকেও সম্মানিত-মহিমান্বিত করবেন। কেউ আর অনির্বাচিত বলে টিকাটিপ্পনী কাটতে পারবে না। পরাজিত বাদবাকি দলগুলো চাইলেও কড়া কোনো বিরোধিতা করতে পারবে না। করলেও তা হালে পানি পাবে না। মানুষ ইউনূস এবং তাঁর পার্টিকেই বুকে আগলে রাখবে। সাবলীল এ পথে না গিয়ে বিনা ভোটে তাঁদের আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় রেখে দেওয়ার চিন্তাটি কি শুভ বা সৎ? নাকি ড. ইউনূসকে জনমের তরে ডোবানোর চিন্তা? নইলে কেন বিনা ভোটে তাঁকে আরও পাঁচ বছরের দুষ্টচিন্তা? কোন মতলবে ‘মার্চ ফর ড. ইউনূস’ ধরনের হাস্যকর কর্মসূচি?

বিষয়টি পরিষ্কার করার বিশেষ দায়িত্ব এখন সরকারের। প্রধান উপদেষ্টার নিজেরও। সন্দেহের একটি জায়গা ছাত্রদের সংগঠন এনসিপি থেকে বলা হয়েছে, আগে সংস্কার পরে নির্বাচনসহ কিছু দাবি করলেও ‘মার্চ ফর ইউনূস’ বা বরেণ্য ব্যক্তিত্ব ড. ইউনূসকে বিনা ভোটে আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় রাখার এমন আয়োজনে তারা নেই। চেতনে-অবচেতনে আজ যাঁরা ড. ইউনূসকে মাথায় তুলে এ ধরনের কা  করছেন তাঁরা তাঁকে অজনপ্রিয় এবং বিতর্কিত করার রিহার্সালে নেমেছেন; যা তাঁর সমগ্র অর্জন ধুলায় মেশাতে টেকসইভাবে কাজে দেবে। এ তামাশা অবিলম্বে বন্ধ হোক। সরকারের বা বাইরের কারও এ কুকর্মে ইন্ধন বা সংযোগ থাকলে এখনই এর বিহিত করা জরুরি।

সময় কিন্তু দ্রুত গড়িয়ে যাচ্ছে। নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, ডিসেম্বর টাইমলাইন ধরে প্রস্তুতি চলছে তাদের। সে লাইনটা জুন হলেও হাতে সময় অনেক নেই। যেনতেন বা করার জন্যই করা নির্বাচন হলে ভিন্ন কথা। তা আগামী মাসেও করা যায়। ধরো তক্তা মারো পেরেকে দিনের ভোট আগের রাতে বা ডামি-স্বামী-আমি মিলিয়ে ঝটপট ভোট করে ফেলার এক্সপার্ট লোক বহু আছে। বিনা ভোটে ১৫৩ কেন, ৩০০ আসনের ফলাফল সাজিয়ে দেওয়ার লোকের অভাব নেই এ বঙ্গে। মানুষ কি তা চায়? চাইলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে তারা ৫ আগস্ট ঘটাল কেন? আবু সাঈদ-মুগ্ধ-ওয়াসিমরা জীবন দিলেন কেন?

এ প্রজন্ম ভোট কাকে বলে দেখেইনি। পাঁচ বছরে হলেও অন্তত একবার ভোট দিয়ে পছন্দের লোককে জেতানোর গল্প শুনেছে। ভোটের নামে তারা দেখেছে নাটক- সার্কাস। সেই কলঙ্ক মুছতে গেলে নির্বাচন কমিশনের হাতে অনেক কাজ বাকি। মোটা দাগে নির্বাচনের প্রস্তুতির মধ্যে আছে ছবিসহ একটি স্বচ্ছ ভোটার তালিকা তৈরি, সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্নির্ধারণ, ভোট কেন্দ্র স্থাপন, ভোটের প্রয়োজনীয় কেনাকাটা, নির্বাচনি দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তাদের নিয়োগ ও প্রশিক্ষণ, নতুন রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন ও দেশি পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন দেওয়ার মতো কাজগুলো। এর মধ্যে বেশ কিছু প্রস্তুতি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার আগেই শেষ করতে হয়। আর কিছু প্রস্তুতি নিতে হয় তফসিল ঘোষণার পর।

এবারের পরিপ্রেক্ষিত এবং প্রেক্ষাপট সম্পূর্ণ ভিন্ন। নির্বাচনের পরিবেশ তৈরির বিষয়টি পুরোপুরি ইসির একার ওপর নির্ভর করে না। এখানে সরকার ও রাজনৈতিক দলের ভূমিকাও গুরুত্বপূর্ণ। সেই গুরুত্ব না বুঝে সর্বোপরি দেশের জন্য একটি নির্বাচিত সরকার কত জরুরি তা না বুঝে গড্ডলিকায় সময়ক্ষেপণের প্রবণতা বাজে বার্তা দিচ্ছে। টানা ১৭ বছর একটি দেশ বিনা ভোটে থাকা বা ভোটের নামে তামাশায় ডুবে থাকা বিশ্ব-দরবারে ওই দেশটির সামান্যতম গণতান্ত্রিক মর্যাদাও থাকে না। কূটনৈতিক গুরুত্ব হারিয়ে যায়, গেছেও। রাজনৈতিক অস্থিরতায় অর্থনৈতিক গ্রাহ্যতাও নষ্ট হয়েছে। যে কারণে সদ্য শেষ হওয়া বিনিয়োগ সম্মেলনে আগতদের কেউ কেউ প্রশ্ন রেখে গেছেন, সরকার ও দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নিয়ে। যার সারকথা নির্বাচিত সরকার ছাড়া বিনিয়োগকারীরা আস্থা ফিরে পান না। তা দেশি হোক আর ভিনদেশি। তাঁদের পয়লা নম্বর চাওয়া নির্বাচিত স্থিতিশীল সরকার। সেটার জন্য এ সময়ের আকাঙ্ক্ষা যত দ্রুত সম্ভব একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন দিয়ে স্থিতিশীল সরকার গঠনের ম্যাপ তৈরি করা।

লেখক : মোস্তফা কামাল

সাংবাদিক-কলামিস্ট

ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
রূপালী ব্যাংকের সব ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে ৫ দিন
রূপালী ব্যাংকের সব ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে ৫ দিন

১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতের পরের দুই টেস্টে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা সৈকত
ভারতের পরের দুই টেস্টে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা সৈকত

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ জাতিকে চিরদিন প্রেরণা জোগাবে’
‘জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ জাতিকে চিরদিন প্রেরণা জোগাবে’

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে: নাহিদ ইসলাম
জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে: নাহিদ ইসলাম

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান
নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'
`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক
বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুভেন্টাসের বিপক্ষে এমবাপ্পেকে পাচ্ছে রিয়াল!
জুভেন্টাসের বিপক্ষে এমবাপ্পেকে পাচ্ছে রিয়াল!

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ
কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!
সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে
 প্রাণ গেল কৃষকের
বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে  প্রাণ গেল কৃষকের

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন
‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মুসা তুলছেন বেতন-ভাতা
এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মুসা তুলছেন বেতন-ভাতা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা
হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক
নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষায় নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষায় নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন