শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:০২, রবিবার, ০৪ মে, ২০২৫

যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না

গাজীউল হাসান খান
অনলাইন ভার্সন
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না

ভারতের প্রধান প্রধান বিরোধী দল এবং রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরের পেহেলগামে ২২ এপ্রিল সংঘটিত সন্ত্রাসী হামলা ও ২৬ জন পর্যটকের হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি নিয়ে নানাভাবে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন। তাঁদের বক্তব্য হলো, কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখাকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন যাবৎ ভারতের প্রায় পাঁচ লাখ সৈন্য নিরাপত্তা বিধানের কাজ করছে। তাদের কাছে প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা মজুদ ছিল। শুধু পেহেলগামের জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা এবং তার আশপাশে ছিল না কোনো প্রহরী বা নিরাপত্তাব্যবস্থা।

পেহেলগামের পর্যটন এলাকা থেকে পাকিস্তানের সীমান্ত এলাকার দূরত্ব দেড় থেকে দুই শ কিলোমিটার। এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক কিংবা প্রতিরক্ষা বিশ্লেষকদের জিজ্ঞাসা হলো সেখান থেকে এ দূরত্ব অতিক্রম করে সন্ত্রাসীরা তাদের আক্রমণ পরিচালনা করে আবার কিভাবে নিরাপদে ফিরে যেতে সক্ষম হলো? প্রসঙ্গত, ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ৮ এপ্রিল রাজধানী শ্রীনগর সফর করে কাশ্মীরের নিরাপত্তা বিষয়ে আলোচনা করে গেছেন। তবে সে সভায় কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী ওমর আবদুল্লাহকে ডাকা হয়নি। তা ছাড়া পেহেলগামে সংঘটিত সে আক্রমণের পর ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাৎক্ষণিকভাবে সে অঞ্চল সফর না করে ঘটনার দুদিন পর চলে গেলেন বিহার রাজ্যে।

সেখানে চলতি বছরের শেষ দিকে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা। আয়োজিত রাজনৈতিক সভায় সংঘটিত সন্ত্রাসী হামলা প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোদি বললেন, তিনি আক্রমণকারীদের বিশ্বের শেষ প্রান্ত পর্যন্ত খুঁজবেন। উল্লেখ্য, ২০১৯ সালের ৫ আগস্ট ভারতীয় সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ এবং ৩৫ ধারা বাতিল করে বিজেপিদলীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কাশ্মীরের স্বায়ত্তশাসন এবং মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ একটি রাজ্যে তাঁদের সব অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা নাকচ করে দিয়েছিলেন। সেটি ছিল কাশ্মীরের ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠ নাগরিকের সঙ্গে ভারতের বর্তমান হিন্দুত্ববাদী সরকারের একটি ঐতিহাসিক ও রাজনৈতিক চুক্তির বেপরোয়া লঙ্ঘন। শুধু তা-ই নয়, কাশ্মীরের বাসিন্দাদের জান-মালের নিরাপত্তা কিংবা প্রতিরক্ষার দায়িত্বও তাদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়নি।

কাশ্মীরের প্রত্যেক নাগরিক পেহেলগামের সেই পৈশাচিক হামলার নিন্দা জানিয়েছে। ভারত আনুষ্ঠানিকভাবে এখনো কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর নাম প্রকাশ করতে পারেনি। পাকিস্তান সে ঘটনায় জড়িত সন্ত্রাসীদের খুঁজে বের করতে একটি যথাযথ ব্যবস্থা দাবি করেছিল। এমনকি একটি যৌথ তদন্ত কমিটি গঠন করার প্রস্তাবও দিয়েছে পাকিস্তান।

কিন্তু ভারত কিংবা মোদি সরকার সে পথে হাঁটতে রাজি নয়। তারা বিষয়টিকে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে একটি চূড়ান্ত সংঘর্ষের পর্যায়ে নিয়ে যেতে আগ্রহী বলে অনেকেই মনে করছেন। ভারতের শিখ সম্প্রদায়ের অধিকার আদায়ের নেতা গুরুপন্থ সিং পান্নু পেহেলগামের সন্ত্রাসী হামলাকে একটি সাজানো নাটক বলে উল্লেখ করেছেন। তিনি প্রকাশ্যে অভিযোগ করেছেন, নির্বাচন জয়ের জন্য হিন্দুত্ববাদী মোদি সরকার এ ঘটনা ঘটিয়েছে। এ ষড়যন্ত্রমূলক ঘটনায় ভারতের দুই কোটি শিখ পাকিস্তানকে সমর্থন করবে বলে তিনি উল্লেখ করেছেন। পান্নু বলেছেন, পাঞ্জাবকে ডিঙিয়ে পাকিস্তানে সামরিক হামলা চালাতে শিখরা ভারতের বর্তমান হিন্দুত্ববাদী সরকারকে কোনোমতেই মদদ দেবে না। পেহেলগাম হামলার প্রাথমিক তদন্ত না করেই ভারত এরই মধ্যে এক হাজার ৫০০ কাশ্মীরি অধিবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে এবং কোনো কোনো জায়গায় তাদের বাড়িঘর ধ্বংস করে দিয়েছে। স্থানীয় অধিবাসীরাও অনেকে বলছেন, এটা ভারতের গোয়েন্দা ব্যর্থতা, নাকি ইচ্ছাকৃত সাজানো ঘটনা এখনো সব কিছু বলা সম্ভব হচ্ছে না। ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে এখনো প্রতিশোধমূলক আক্রমণ জোরদার না করে সিন্ধুর পানিচুক্তি বাতিলসহ কৌশলগত কিছু কূটনৈতিক ব্যবস্থা নিয়েছে। ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে পুলওয়ামা হামলার পর পেহেলগাম হামলাই সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনা, যাতে ২৬ জন নিহত হয়েছেন। পুলওয়ামা হামলার পর ভারত পাকিস্তানের বালাকোটে নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন জইশ-ই-মোহাম্মদ পরিচালিত প্রশিক্ষণ শিবিরে নিখুঁত বিমান হামলা চালিয়েছিল। তার ছয় বছর পর আবারও ভারত নিষিদ্ধ সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার সম্পৃক্ততার ইঙ্গিত দিয়েছে।

পেহেলগাম হত্যাকাণ্ডকে কেন্দ্র করে জাতিসংঘের বিবৃতির বিরুদ্ধে ভারত অসন্তোষ প্রকাশ করেছে। কারণ বিবৃতিতে জাতিসংঘ জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামের কথা উল্লেখ করলেও ভারত শব্দটি যুক্ত করেনি। ভারত এ পর্যন্ত আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর নাম প্রকাশ করতে না পারলেও প্রধানমন্ত্রী মোদি বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধানের সঙ্গে কথা বলেছেন। তিনি এ ঘটনার সঙ্গে পাকিস্তান সরকার জড়িত বলে অভিযোগ করেছেন। কাশ্মীর সীমান্তে নিয়ন্ত্রণরেখার উভয় দিকে বিগত কয়েক দিনে বেশ কিছু গুলি বিনিময় হয়েছে। ১৯৬০ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী জওয়াহেরলাল নেহরু ও পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খানের মধ্যে স্বাক্ষরিত সিন্ধুর পানিচুক্তি বাতিল করেছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ের একটি চুক্তি বাতিল করাকে পাকিস্তান সরাসরি যুদ্ধের শামিল বলে উল্লেখ করেছে। তারই সূত্র ধরে পাকিস্তান ১৯৭২-এ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে স্বাক্ষরিত শিমলা চুক্তি বাতিল করেছে। বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামকে কেন্দ্র করে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে ১৯৭১-এ সংঘটিত যুদ্ধের পর এ দ্বিপক্ষীয় চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। তাতে নিঃশর্তে পাকিস্তানের প্রায় ৯৩ হাজার বন্দি সৈনিককে মুক্তি দেওয়া হয়েছিল। তা ছাড়া বলা হয়েছিল, কাশ্মীর সমস্যাসহ দুই দেশের মধ্যে বিরাজিত সব সমস্যা দ্বিপক্ষীয়ভাবে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করা হবে। কিন্তু শিমলা চুক্তি বাতিলের মধ্য দিয়ে কাশ্মীর ইস্যু নিয়ে গণভোট কিংবা অন্যান্য যেকোনো সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পাকিস্তান জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার শরণাপন্ন হওয়ার পথ পরিষ্কার করে নিয়েছে। এ ক্ষেত্রে ভারত মোটেও কূটনৈতিক প্রজ্ঞা কিংবা দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে বলে অনেকেই মনে করেন না। দূরদৃষ্টি দিয়ে অনেক কিছু বিবেচনা না করেই ভারত সিন্ধুর পানিচুক্তি বাতিলের মধ্য দিয়ে যে নতুন সমস্যার সৃষ্টি করেছে তার কোনো বিকল্প সহজ সমাধান খুঁজে পাওয়া এখন কঠিন হয়ে দাঁড়াবে বলে কূটনৈতিক মহল মনে করে। তা ছাড়া পেহেলগাম হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততার ব্যাপারে ভারত এখনো কোনো সুনির্দিষ্ট কিংবা নির্ভরযোগ্য প্রমাণ হাজির করতে পারেনি। এ ক্ষেত্রে পাকিস্তান আক্রমণের ব্যাপারেও ভারত যুক্তরাষ্ট্রের কোনো শক্ত সমর্থন পেতে সমর্থ হয়নি। রাশিয়া এ সংঘাতে জড়ানোর মতো অবস্থায় নেই। অন্যদিকে পাকিস্তান আক্রান্ত হলে চীন, তুরস্ক, ইরান এবং অন্যান্য মুসলিম রাষ্ট্রের পূর্ণ সমর্থন ও তাদের কাছ থেকে সামরিক সহযোগিতা পেতে পারে। এরই মধ্যে নির্ভরযোগ্য কিছু সূত্রে জানা গেছে, পাকিস্তান এরই মধ্যে চীনের কাছ থেকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ও তুরস্কের কাছ থেকে বিভিন্ন উন্নত প্রযুক্তির ক্ষেপণাস্ত্র সংগ্রহ করতে সক্ষম হয়েছে।

সম্ভাব্য সামরিক অভিযানের ক্ষেত্রে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বেশ কয়েক ধাপ এগিয়ে রয়েছেন বলে জানা গেছে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল ও প্রতিরক্ষা প্রধান জেনারেল অনিল দোহানের সঙ্গে অনুষ্ঠিত এক সাম্প্রতিক বৈঠকে মোদি বলেছেন, ‘সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে ধ্বংসাত্মক জবাব দেওয়াই এখন আমাদের জাতীয় সংকল্প।’ তা ছাড়া, ফ্রান্সের কাছ থেকে পঞ্চম প্রজন্মের আরো ২৬টি বহুমুখী আক্রমণের উপযোগী রাফালে জঙ্গি বিমান সংগ্রহের জন্য চুক্তি স্বাক্ষর করা হয়েছে। এর আগে ফ্রান্সের কাছে থেকে আরো ৩৬টি উন্নতমান ও প্রযুক্তির রাফালে জঙ্গিবিমান খরিদ করেন মোদি, যা এখন ভারতের বিভিন্ন বিমান ঘাঁটিতে দায়িত্ব পালনের জন্য প্রস্তুত। পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা মোহাম্মদ আসিফ বলেছেন, ভারত পাকিস্তানের ওপর পূর্ণ মাত্রায় যুদ্ধ চাপিয়ে দেওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে, যা যেকোনো সময় শুরু হতে পারে। খাজা আসিফ বলেছেন, ‘আমাদের ওপর যুদ্ধ চাপিয়ে দিলে যত মারাত্মকই হোক শক্তিশালী পরমাণু অস্ত্র ব্যবহার করা ছাড়া আমাদের কোনো গত্যন্তর থাকবে না।’ এ ব্যাপারে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার চীন, তুরস্ক ও সৌদি আরবসহ অন্য কিছু দেশের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন বলে জানা গেছে। তাতে চীন ও তুরস্ক সম্পূর্ণভাবে পাকিস্তানের পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। অন্যদিকে ইসরায়েল ভারতের বিভিন্ন কৌশলগত অবস্থানে সরেজমিনে কাজ করছে বলে জানা গেছে। ভারতের কাছে রাশিয়া ছাড়াও ইসরায়েলের অত্যন্ত উন্নতমানের বিশাল অস্ত্রশস্ত্র মজুদ রয়েছে বলে সামরিক সূত্রে জানা গেছে।

বেলুচিস্তানে অসন্তোষ সৃষ্টির পেছনে ভারতের মদদ রয়েছে বলে যে ধারণা করা হয়েছিল, সে ক্ষেত্রে পাকিস্তান যথাযথ ব্যবস্থা নিয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। কিন্তু ভারতের নিজের ব্যাপারে তার অভ্যন্তরীণ শক্তি বা অঞ্চলসমূহের মেলবন্ধন সম্পূর্ণ ভিন্ন। বহু ধর্ম, জাতি বা ভাষাভাষী হওয়ার কারণের বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মধ্যে এখনো সেভাবে কোনো বৃহত্তর জাতীয় ঐক্য গড়ে ওঠেনি। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শক্তির হাত থেকে স্বাধীনতা পেয়ে ভারত নিজেই বিভিন্ন বিচ্ছিন্ন জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে গঠিত একটি ক্ষুদ্র ঔপনিবেশিক শক্তিতে রূপান্তরিত হয়েছিল। সে কারণে তাদের মধ্যে প্রকৃত অর্থে কোনো জাতীয় ঐক্য বা সংহতি গড়ে ওঠেনি। বরং সমগ্র ভারতব্যাপী বিভিন্ন অঞ্চলের বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মানুষের মধ্যে একটি বিচ্ছিন্নতাবাদী মনোভাব গড়ে উঠতে দেখা গেছে।

ভারত রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতারা তাঁদের সংবিধানে যে ধর্মনিরপেক্ষতার আদর্শকে তাঁদের একটি রাষ্ট্রীয় মূলনীতি হিসেবে গ্রহণ করেছিলেন, তা এখন অনেকটাই প্রহসনে পরিণত হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে সামরিক দিক থেকে ভারতকে যতই শক্তিশালী করার চেষ্টা করা হোক না কেন, জাতীয় ঐক্য কিংবা সংহতির দিক থেকে দিনে দিনে তা আরো বিচ্ছিন্ন কিংবা দুর্বল হয়ে পড়ছে বলে মনে করা হচ্ছে। তাতে কেউ যেন কারো ওপর কাঙ্ক্ষিতভাবে আস্থা কিংবা বিশ্বাস ধরে রাখতে পারছে না। ভারতের দক্ষিণীরা হিন্দি ভাষার প্রাধান্যকে যেমন মেনে নিতে পারে না, তেমনি তাদের কৃষ্টি-সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকেও হারাতে চায় না। তা ছাড়া বিভিন্ন অঞ্চলে রয়েছে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় বৈষম্যের নানা অভিযোগ, যা নিরসনে কেন্দ্র যে খুব সাফল্য অর্জন করতে পেরেছে তাও নয়। হিন্দুত্ববাদীরা ভারতের অখণ্ডতা রক্ষার স্বার্থে রাজ্যগুলোর একটি ‘ফেডারেল স্ট্রাকচার’ কিংবা স্বায়ত্তশাসনের প্রশ্নটি বিবেচনা করতে রাজি নয়। সে কারণেই সংবিধানের ৩৭০ অনুচ্ছেদ ও তার ৩৫ক ধারা বাতিল করে কাশ্মীরের বিশেষ অধিকার ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে, যা কাশ্মীরিরা কখনো মেনে নিতে পারেনি। দ্বিখণ্ডিত কাশ্মীর সমস্যা ভারত বিভক্তির গত প্রায় ৭৮ বছরেও সমাধান হয়নি। সন্ত্রাসবাদী কর্মকাণ্ড এ যুগে কোনো সমস্যার যৌক্তিক সমাধান দিতে না পারলেও তাকে বন্ধ করা সম্ভব হচ্ছে না। তদুপরি কোনো রাজনৈতিক সমস্যা সমাধানে যুদ্ধ কিংবা পরমাণু অস্ত্রের ব্যবহার বিশ্বশান্তি কিংবা মানুষের অস্তিত্বকেই আরো বিপর্যস্ত করে তুলবে।

পেহেলগামকে কেন্দ্র করে নতুনভাবে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যে যুদ্ধ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে তার অবসান হওয়া উচিত। দোষী ব্যক্তিদের শনাক্ত করে অবিলম্বে উপযুক্ত বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে। ভারত যত অভিযোগই উত্থাপন করুক না কেন, পাকিস্তান জানা মতে বর্তমানে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোর প্রতি আগের মতো সমর্থন দিচ্ছে না। এটা ঠিক যে পাকিস্তান কাশ্মীর সমস্যার একটা সুষ্ঠু ও স্থায়ী সমাধান চায়। সেটা কোনো অন্যায্য দাবি নয়। এ উপমহাদেশের মানুষের শান্তি, স্বস্তি, উন্নয়ন এবং সর্বোপরি বন্ধুত্বপূর্ণ সহাবস্থানের জন্য এ ধরনের সব সমস্যার একটি টেকসই সমাধান প্রয়োজন। যেকোনো পরিস্থিতিতে হামলার সবচেয়ে ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে পারমাণবিক শক্তিধর দুটি দেশের মধ্যে সশস্ত্র যুদ্ধ বাধানো। পেহেলগামে সংঘটিত ২২ এপ্রিলের সন্ত্রাসী হামলার পর বিক্ষুব্ধ ভারত যতই উত্তেজিত হয়ে থাকুক, তারা এখনো তাদের সামরিক কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণরেখাকে কেন্দ্র করেই চালিয়ে যাচ্ছে। বড় কোনো আক্রমণ, সংঘাত বা সংঘর্ষ শুরু করেনি। সুতরাং দক্ষিণ এশিয়ার এ দুটি প্রতিবেশী দেশের অর্থবহ আলাপ-আলোচনায় বিরাজমান সব সমস্যার সমাধান হওয়া উচিত। নতুবা যুদ্ধ কারো জন্য কোনো চূড়ান্ত বিজয় বয়ে আনবে না।

লেখক : বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) সাবেক প্রধান সম্পাদক ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক

বিডি প্রতিদিন/আশিক

এই বিভাগের আরও খবর
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
সর্বশেষ খবর
১২ বছর পর গলে ড্র, নতুন চক্রে পা রাখল টাইগাররা
১২ বছর পর গলে ড্র, নতুন চক্রে পা রাখল টাইগাররা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের এইচএসসি ইতিহাস প্রশ্নপত্র বাতিল, দুই পুলিশ প্রত্যাহার
রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের এইচএসসি ইতিহাস প্রশ্নপত্র বাতিল, দুই পুলিশ প্রত্যাহার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ান-ইউক্রেনীয় এক জাতি, সে অর্থে সমস্ত ইউক্রেন আমাদের : পুতিন
রাশিয়ান-ইউক্রেনীয় এক জাতি, সে অর্থে সমস্ত ইউক্রেন আমাদের : পুতিন

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৫২
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৫২

৩৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

শিশুশ্রম থাকলে অর্থনৈতিক নৈতিকতা থাকে না : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
শিশুশ্রম থাকলে অর্থনৈতিক নৈতিকতা থাকে না : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিস্টরা দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে : মির্জা ফখরুল
ফ্যাসিস্টরা দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে : মির্জা ফখরুল

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সেই ছাত্রদল নেতাকে অব্যাহতি
সেই ছাত্রদল নেতাকে অব্যাহতি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লরির চাপায় নিহত ১
লরির চাপায় নিহত ১

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এই সংঘাতে মার্কিন সম্পৃক্ততা হবে ‘খুবই বিপজ্জনক’ : ইরান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
এই সংঘাতে মার্কিন সম্পৃক্ততা হবে ‘খুবই বিপজ্জনক’ : ইরান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তির পথে সবচেয়ে বড় বাধা নেতানিয়াহু সরকার : এরদোয়ান
শান্তির পথে সবচেয়ে বড় বাধা নেতানিয়াহু সরকার : এরদোয়ান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিআইডব্লিউটি’র ব্যবস্থাপনায় ‘বিশ্ব হাইড্রোগ্রাফি দিবস’ উদযাপিত
বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও বিআইডব্লিউটি’র ব্যবস্থাপনায় ‘বিশ্ব হাইড্রোগ্রাফি দিবস’ উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা তুলে দেয়া হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা তুলে দেয়া হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলার পর থেকে অন্তত ৪৩০ জন নিহত : ইরান
ইসরায়েলের হামলার পর থেকে অন্তত ৪৩০ জন নিহত : ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সভা
কিশোরগঞ্জ জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৬৩ জন
বরগুনায় নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৬৩ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদদের নিয়ে দলীয়করণ হলে তাদের অবমূল্যায়ন করা হবে : ডা. জাহিদ
জুলাই শহীদদের নিয়ে দলীয়করণ হলে তাদের অবমূল্যায়ন করা হবে : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণ, চীন যাচ্ছেন মির্জা ফখরুলসহ ৯ সদস্যদের প্রতিনিধি
কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণ, চীন যাচ্ছেন মির্জা ফখরুলসহ ৯ সদস্যদের প্রতিনিধি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক হাওর এলাকায় মাছের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে’
‌‘কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক হাওর এলাকায় মাছের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপুল সম্পদ শতাধিক সন্তানের মাঝে ভাগ করে দেবেন টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠাতা
বিপুল সম্পদ শতাধিক সন্তানের মাঝে ভাগ করে দেবেন টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠাতা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৩
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ভূমিহীনদের উচ্ছেদ বন্ধ এবং বন্দোবস্ত পুনরায় প্রদানসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন
কুলাউড়ায় ভূমিহীনদের উচ্ছেদ বন্ধ এবং বন্দোবস্ত পুনরায় প্রদানসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র রক্ষায় জিয়া পরিবার সবসময় দেশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে : দুলু
গণতন্ত্র রক্ষায় জিয়া পরিবার সবসময় দেশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে : দুলু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইনিংস ঘোষণা বাংলাদেশের, শ্রীলঙ্কার লক্ষ্য ২৯৬
ইনিংস ঘোষণা বাংলাদেশের, শ্রীলঙ্কার লক্ষ্য ২৯৬

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়
তাদের কাছে মানুষ নিরাপদ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়