শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৭, সোমবার, ১২ মে, ২০২৫

স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন

নিরঞ্জন রায়
অনলাইন ভার্সন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন

দেশের পুঁজিবাজার দীর্ঘদিন ধরে বেশ খারাপ অবস্থায় পড়ে আছে। পুঁজিবাজারের যে দুটি অবস্থান অর্থাৎ প্রাথমিক পুঁজিবাজার এবং দ্বিতীয় স্তরের পুঁজিবাজার, উভয় খাতেই মারাত্মক স্থবিরতা বিরাজ করছে। প্রাথমিক পুঁজিবাজার মূলত এমন একটি অবস্থান, যেখান থেকে আইপিও (ইনিশিয়াল পাবলিক অফারিং) শেয়ার বিক্রি করে কম্পানি মূলধন সংগ্রহের সুযোগ পায়। একটি লিমিটেড কম্পানি যে পদ্ধতিতে প্রথমেই জনগণের মাঝে শেয়ার বিক্রি করে প্রাথমিক মূলধন সংগ্রহ করে, সেটিই হচ্ছে প্রাথমিক পুঁজিবাজার বা প্রাইমারি মার্কেট।


পক্ষান্তরে কম্পানির ইস্যু করা আইপিও শেয়ার যেখানে বা যে পদ্ধতিতে ক্রয়-বিক্রয় বা হাতবদল হয়, সেটিই হচ্ছে দ্বিতীয় স্তরের পুঁজিবাজার বা সেকেন্ডারি মার্কেট। দেশের স্টক মার্কেট হচ্ছে পুঁজিবাজারের দ্বিতীয় স্তরের বাজার। পুঁজিবাজারের জন্য দুটি পদ্ধতি অর্থাৎ প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি মার্কেট ওতপ্রোতভাবে জড়িত হলেও সাধারণ বিনিয়োগকারীরা পুঁজিবাজার বলতে স্টক মার্কেটকেই বুঝে থাকে।

বেশ কিছুদিন ধরে পুঁজিবাজারের প্রাইমারি এবং সেকেন্ডারি উভয় মার্কেটে মন্দা অবস্থা বিরাজ করলেও সাধারণ বিনিয়োগকারীরা স্টক মার্কেটের মন্দা অবস্থায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

প্রাইমারি মার্কেট যেহেতু আইপিও শেয়ারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট, তাই সংখ্যায় কম আইপিও বাজারে এলে সেখানে মন্দা অবস্থা বিরাজ করে। কম আইপিও আসার কারণে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা কিছু লাভ করার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হন। কিন্তু এ কারণে তাঁরা আর্থিকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হন না। আইপিও বাজার মন্দা থাকলে বিনিয়োগকারীদের চেয়ে উদ্যোক্তা বা কম্পানির পরিচালনা পর্ষদ বেশি খারাপ অবস্থায় থাকে।

কেননা তারা পুঁজিবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করতে সমস্যার সম্মুখীন হয় এবং তাদের ব্যবসার অগ্রগতি থমকে যায়। প্রাইমারি মার্কেটের ঠিক উল্টা অবস্থা বিরাজ করে স্টক মার্কেটে। কেননা স্টক মার্কেটে মন্দা অবস্থা থাকলে উদ্যোক্তা বা কম্পানির তেমন কোনো সমস্যা হয় না বললেই চলে। কিন্তু সাধারণ বিনিয়োগকারীরা মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হন যখন দেশের স্টক মার্কেটে মন্দা অবস্থা বিরাজ করে।

পুঁজিবাজার মন্দা থাকতেই পারে।

কিন্তু মন্দা থাকার চেয়েও বেশি খারাপ অবস্থা হচ্ছে স্থবির হয়ে থাকা। আমাদের দেশে পুঁজিবাজার মূলত স্থবির হয়ে পড়ে আছে। পুঁজিবাজারের বৈশিষ্ট্যই এমন যে এখানে কখনো চাঙ্গাভাব বিরাজ করবে আবার কখনো মন্দা অবস্থা থাকবে। এককথায় পুঁজিবাজার হচ্ছে এমন একটি স্থান, যেখানে ষাঁড় এবং ভালুক (বুল অ্যান্ড বিয়ার) উভয়ই অবস্থান করে। পুঁজিবাজারে ষাঁড় এবং ভালুকের অবস্থান জেনেই বিনিয়োগকারীরা এখানে বিনিয়োগ করতে আসেন। কিন্তু তাঁরা এটি কখনো বিবেচনায় নেন না যে এখানে দীর্ঘ সময় স্থবির অবস্থা বিরাজ করবে। আমাদের দেশের পুঁজিবাজার মূলত স্থবির হয়ে আছে দীর্ঘ সময় ধরে।
পুঁজিবাজারে মন্দা অবস্থা বিরাজ করা আর স্থবির হয়ে থাকার মধ্যে পার্থক্য আছে। পুঁজিবাজারে যখন  বেশির ভাগ শেয়ারের ক্রমাগত দরপতন ঘটে এবং শেয়ার মূল্যসূচক হ্রাস পেতে থাকে, তখন বলা হয় পুঁজিবাজারে মন্দা অবস্থা চলছে। বেশির ভাগ শেয়ারের দরপতন ঘটলেও শেয়ার লেনদেনের পরিমাণ যে সব সময় কমে তেমন নয়, বরং শেয়ারের দাম কমলেও শেয়ার লেনদেনের পরিমাণ বাড়তেও পারে এবং অতীতে এ রকম অনেক হয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে, শেয়ারবাজারে মন্দা অবস্থা বিরাজ করলেও বিনিয়োগকারীরা বাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেন না। তাঁরা বাজারেই থাকেন এবং অবস্থা বুঝে তাঁদের শেয়ার ক্রয়-বিক্রয়ের কৌশল নির্ধারণ করেন। অবশ্য কিছু দুর্বল চিত্তের বিনিয়োগকারী থাকেন, যাঁরা আতঙ্কিত হয়ে তড়িঘড়ি শেয়ার বিক্রি করে বাজার থেকে সরে যান। আবার বাজার ভালোর দিকে মোড় নিতেই সেসব বিনিয়োগকারী পুঁজিবাজারে ফিরেও আসেন।

পুঁজিবাজার স্থবির হয়ে থাকার বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখানে শুধু যে শেয়ারের দরপতন এবং শেয়ার মূল্যসূচক হ্রাস পায় তেমন নয়, সেই সঙ্গে শেয়ার লেনদেনের পরিমাণও উল্লেখযোগ্য হ্রাস পায়। শেয়ার লেনদেনে কোনো রকম গতি থাকে না। বিনিয়োগকারীরা দিশাহারা অবস্থায় পড়ে যান। অনেক খুচরা বিনিয়োগকারী তো বাজার থেকে মুখ ফিরিয়ে নেন। এমনকি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরাও কিছুটা গুটিয়ে থাকে। পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকারীদের সে রকম তৎপরতা মোটেই লক্ষ করা যায় না। সরকার বা নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছ থেকেও সে রকম দিকনির্দেশনা পাওয়া যায় না। সাধারণত যেসব পুঁজিবাজার সেভাবে পরিপক্ব বা ম্যাচিউরড নয়, সেখানেই এ ধরনের অবস্থা হয়। এর বাইরে যখন দীর্ঘমেয়াদি রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা বিরাজ করে, তখনো সেখানকার পুঁজিবাজারে স্থবিরতা বিরাজ করে। মন্দা পুঁজিবাজারেও শেয়ার লেনদেনের কার্যক্রম যথারীতি চালু থাকে এবং কিছু বিনিয়োগকারী যেমন লাভবান হন, তেমনি অনেকে ক্ষতিগ্রস্ত হন, যা স্বাভাবিক বৈশিষ্ট্য। কিন্তু পুঁজিবাজার যখন স্থবির হয়ে থাকে, তখন বিনিয়োগকারী, উদ্যোক্তা এবং দেশের অর্থনীতি সব কিছুই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। পুঁজিবাজার স্থবির হয়ে থাকার কারণে দুই ধরনের ক্ষতি হয়ে থাকে। প্রথমত, স্বল্পমেয়াদি বা তাৎক্ষণিক ক্ষতিগ্রস্ত হয় বিনিয়োগকারী, উদ্যোক্তা এবং স্টক মার্কেটের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষ। দ্বিতীয়ত, দীর্ঘমেয়াদি ক্ষতির সম্মুখীন হয় দেশের পুঁজিবাজার ও অর্থনীতি।

পুঁজিবাজারে বিরাজমান স্থবির অবস্থা কাটিয়ে ওঠার ক্ষেত্রে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) আছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা। তাদের কার্যকর ভূমিকা এবং প্রয়োজনীয় পদক্ষেপই পারে স্থবির পুঁজিবাজারকে কার্যকর করে তুলতে। কিন্তু অপ্রিয় হলেও সত্য যে বিএসইসি পুঁজিবাজারকে কার্যকর এবং বিনিয়োগবান্ধব রাখতে সেই ভূমিকা পালন করতে পারছে বলে মনে হয় না। পুঁজিবাজারে তাদের অবস্থানই এখন সেভাবে বোঝা যায় না। মুদ্রাবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু কর্মতৎপরতা অন্তত দৃশ্যমান। ফলাফল যেমনই হোক না কেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু পদক্ষেপ বেশ আঁচ করা যায়। সেই তুলনায় পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির অবস্থান মোটেই দৃশ্যমান নয়। অবস্থা দেখে মনে হয় যে পুঁজিবাজারের চেয়ে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসি বেশি ঝিমিয়ে পড়েছে। অথচ এ কথা অনস্বীকার্য যে পুঁজিবাজারে বিএসইসি যত বেশি তাদের দৃঢ় অবস্থান দৃশ্যমান করতে পারবে, তত দ্রুত পুঁজিবাজারের স্থবিরতা কাটতে থাকবে। তবে এই দৃশ্যমান অবস্থানের অর্থ এই নয় যে তাদের দেখে বিনিয়োগকারী ভীতসন্ত্রস্ত হবেন। মূলত তাদের দৃশ্যমান কৌশল এমন হবে, যেখানে দুষ্ট বিনিয়োগকারী বা বাজার কারসাজির সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের জন্য বিএসইসি হবে এক আতঙ্ক এবং ভালো বিনিয়োগকারীর জন্য হবে সবচেয়ে বেশি আস্থার জায়গা।

সারা বিশ্বে, এমনকি অনেক উন্নয়নশীল দেশের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ধরন, বিনিয়োগ মাধ্যম—সব কিছুতেই এসেছে অনেক পরিবর্তন এবং আধুনিকতা। অথচ আমাদের দেশের শেয়ারবাজার সেই সেকেলে ধরনের ব্যক্তি উদ্যোগে স্টক ক্রয়-বিক্রয়ের মধ্যেই সীমাবদ্ধ আছে। পোর্টফলিও ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে ক্ষুদ্র ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের সুযোগ সেভাবে সৃষ্টি হয়নি। সম্পদ ব্যবস্থাপনা বা ওয়েলথ ম্যানেজমেন্ট আমাদের দেশে এখনো এক অচেনা বিনিয়োগ প্রডাক্ট। ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গ্রাহকদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের ব্যবস্থা একেবারেই নেই। প্রবাসী মিউচুয়াল ফান্ড গঠন করে প্রবাসীদের শেয়ারবাজারে বিনিয়োগের সুযোগ কাজে লাগানোর উদ্যোগ নেই। কার্যকর বন্ড মার্কেট চালু করে কম ঝুঁকির, মধ্যম ঝুঁকির এবং অধিক ঝুঁকির বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি হয়নি। সর্বোপরি আমরা দেশের বিনিয়োগকারীদের কাছে তুলে ধরতে পারিনি যে শেয়ারবাজার মোটেই রাতারাতি বড়লোক হওয়ার জায়গা নয়, বরং এটি ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগের একটি বিকল্প ব্যবস্থা, যেখান থেকে ঝুঁকিমুক্ত বিনিয়োগের ওপর উপার্জনের চেয়ে কিছু কম উপার্জন হবে, কিন্তু ভবিষ্যতে ভালো উপার্জনের একটি সুযোগ থাকবে।

দেশে স্থিতিশীল পুঁজিবাজারের স্বার্থে বিএসইসি এই কাজগুলো করতে সক্ষম হয়নি। সরকার পরিবর্তনের পর বিএসইসির পুরো কমিশন অর্থাৎ চেয়ারম্যান, মেম্বার সবাই পরিবর্তন হয়েছেন। এখন যাঁরা এসেছেন, তাঁরা সবাই নতুন এবং তাঁদের পেশগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা যথেষ্টই আছে। কিন্তু তার পরও দেশের পুঁজিবাজার উন্নয়নে তাঁরা সে রকম ভূমিকা এখন পর্যন্ত রাখতে পারেননি। বিএসইসির যে কাঠামো, সেখানে কমিশন নিয়োগ হয় নির্দিষ্ট মেয়াদের জন্য। পক্ষান্তরে কমিশনের কর্মকর্তারা সেখানে স্থায়ীভাবে দায়িত্ব পালন করেন। ফলে তাঁদের পেশাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা অনেক বেশি। তাঁরা একদিকে যেমন কমিশনকে সহযোগিতা করেন সঠিকভাবে পুঁজিবাজার বিষয়ে নীতি প্রণয়নে, অন্যদিকে তেমনি সেই নীতি বাস্তবায়নের দায়িত্ব পালন করেন কমিশনের কর্মকর্তারাই। ফলে পুঁজিবাজার উন্নয়নে বিএসইসির কমিশন ও কর্মকর্তাদের মধ্যে ভালো বোঝাপড়া থাকতে হয় এবং আছেও। কিন্তু মাঝেমধ্যে কিছু ব্যত্যয় ঘটে এবং তখনই এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে দেশের শেয়ারবাজারে। এ রকম কিছু ব্যত্যয়ের ঘটনা সম্প্রতি এই বিএসইসিতে ঘটেছে এবং এর প্রভাব নিশ্চয়ই শেয়ারবাজারে পড়েছে। যেসব কর্মকর্তা ভুক্তভোগী, তাঁরা নিজেরাও ক্ষতিগ্রস্ত হন এবং তাঁদের অবদান থেকে দেশের শেয়ারবাজার বঞ্চিত হয়। সবচেয়ে বড় ক্ষতি হয় যখন ভুক্তভোগী নন এমন কর্মকর্তাও স্বচ্ছন্দে দায়িত্ব পালন করতে পারেন না এই চিন্তা থেকে যে ভবিষ্যতে তাঁরাও ভুক্তভোগী হতে পারেন। এ রকম অবস্থায় সব কর্মকর্তার পক্ষে স্বতঃস্ফূর্তভাবে দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হয়ে ওঠে না। অথচ দেশের পুঁজিবাজার এখন যে অবস্থায় আছে, সেখান থেকে এর উন্নতি ঘটাতে হলে বিএসইসির নিরন্তর কাজ করার প্রয়োজন আছে। কমিশন এবং কর্মকর্তা একযোগে কমিটমেন্ট নিয়ে দায়িত্ব পালন করতে পারলেই পুঁজিবাজারের স্থবিরতা কাটতে পারে। পুঁজিবাজার উন্নয়নে বিএসইসির অনেক কিছু করার আছে। কেননা দেশের পুঁজিবাজার উন্নয়নে বিএসইসির ভূমিকাই মুখ্য। 
 

লেখক : সার্টিফায়েড অ্যান্টি মানি লন্ডারিং স্পেশালিস্ট ও ব্যাংকার, টরন্টো, কানাডা

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
'আমেরিকায় এক আওয়ামী চোর পরিবার রোলস রয়েসে মসজিদে যায়'
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
সর্বশেষ খবর
`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'
`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'

এই মাত্র | অর্থনীতি

বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক
বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুভেন্টাসের বিপক্ষে এমবাপ্পেকে পাচ্ছে রিয়াল!
জুভেন্টাসের বিপক্ষে এমবাপ্পেকে পাচ্ছে রিয়াল!

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ
কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!
সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!

২৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে
 প্রাণ গেল কৃষকের
বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে  প্রাণ গেল কৃষকের

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন
‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?
লুহানস্ক পুরোপুরি রাশিয়ার দখলে?

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার: এবার সরাসরি স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

৪৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সিংড়ায় ছাত্রশিবিরের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মুসা তুলছেন বেতন-ভাতা
এক সাথে একাধিক প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক মুসা তুলছেন বেতন-ভাতা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা
হবিগঞ্জে ভুয়া চিকিৎসককে কারাদণ্ড ও জরিমানা

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক
নেটফ্লিক্সে এবার মহাকাশ! উপভোগ করুন স্পেসওয়াক

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষায় নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জোনায়েদ সাকির
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষায় নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জোনায়েদ সাকির

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আজ থেকে নগর স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালনা করবে ডিএনসিসি
আজ থেকে নগর স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম পরিচালনা করবে ডিএনসিসি

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলিয়া দলের ঐতিহ্যবাহী দায়িত্ব ছাড়লেন লায়ন
অস্ট্রেলিয়া দলের ঐতিহ্যবাহী দায়িত্ব ছাড়লেন লায়ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের বিশেষ অভিযানে একদিনে গ্রেফতার ১২৯০
পুলিশের বিশেষ অভিযানে একদিনে গ্রেফতার ১২৯০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের মধ্যাঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতে দুইজনের মৃত্যু
চীনের মধ্যাঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাতে দুইজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় জাতীয় মসজিদে বিশেষ দোয়া
গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় জাতীয় মসজিদে বিশেষ দোয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন