শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৮, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৫৮, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

বিশেষ লেখা

কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব

ঘোষিত-অঘোষিত, দেখা-অদেখা বেকারে ভরে যাচ্ছে দেশ। গত মাস কয়েকে চাকরি খুইয়ে নতুন বেকার যোগ হয়েছে পুরনো বেকারের সঙ্গে। এর সঠিক সংখ্যা নির্ণয় করা কঠিন। সংখ্যার সঙ্গে বেকার বা বেকারত্বের সংজ্ঞাও জটিল।

এর পরও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো-বিবিএসের সংজ্ঞার আলোকে সংখ্যার একটা ধারণা মিলতে পারে। বিবিএসের সংজ্ঞা মতে, দেশে তাঁরাই বেকার, যাঁরা গত সাত দিনে কমপক্ষে এক ঘণ্টাও কোনো কাজ করেননি, কিন্তু কাজ করার জন্য গত সাত দিন ও আগামী দুই সপ্তাহের জন্য প্রস্তুত ছিলেন এবং গত ৩০ দিনে বেতন বা মজুরি বা মুনাফার বিনিময়ে কোনো না কোনো কাজ খুঁজেছেন।
জটিল এই হিসাবদৃষ্টে বর্তমানে দেশে বেকারের সংখ্যা ২৮ লাখের মতো। বাস্তবটা বড় কঠিন।

বিবিএসের সংজ্ঞা মতো, কেউ সপ্তাহে এক ঘণ্টা কাজ করলে তিনি আর বেকার নন। টিউশন করে যা পান তা দিয়ে ছয় সদস্যের পরিবারের ঘানি টানা যুবকও একজন কর্মজীবী, বেকার নন। খণ্ডকালীন, অনানুষ্ঠানিক, অস্থায়ী, গা-গতরে মৌসুমি নৈমিত্তিক খাটাখাটুনিতে দিন পার করা ব্যক্তিও কর্মজীবী-চাকরিজীবী। এমন তত্ত্বদৃষ্টে বাংলাদেশে বেকার নেই বললেই চলে।

টিউশন, ফ্রিল্যান্সিং, পাঠাও-উবার চালানো ব্যক্তিদের বেকার বলা যায় না। যার মধ্য দিয়ে বেকার ধরা যায় না নিরাকারে ঘুরে বেড়ানো বেকারদের। এমন হিসাবের যাঁতাকলে গোটা দেশে হয় জনসংখ্যার আলোকে বেকার খুবই কম অথবা দেশটা কার্যত বেকারের ভাগাড় বা ফ্যাক্টরি। 

বলার অপেক্ষা রাখে না, বেকারত্বের এই সংজ্ঞা দেশের বাস্তবতার সঙ্গে মসকরা করার মতো। নিরাকার বা ছদ্মবেকারের হিসাব বের করা অসম্ভব।

যে কারণে দেশে বেকারত্বের প্রকৃত চিত্র সরকারের জরিপে উঠে আসছে না। দক্ষ ও সচেতন জনশক্তি যেকোনো দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির অন্যতম নিয়ামক। দুঃখজনকভাবে বাংলাদেশ শিক্ষিত বেকারের শিকার। বিপুলসংখ্যক তরুণ-তরুণী উচ্চশিক্ষা শেষ করে কর্মসংস্থান না হওয়ায় হতাশায় ভুগছেন। এটি শুধু ব্যক্তি বা পরিবার নয়, গোটা রাষ্ট্র ও সমাজের জন্য গভীর ক্ষত। সরকারিভাবে এ ক্ষত সারানো সম্ভব নয়। অনেকেই বছরের পর বছর বিসিএস, ব্যাংক বা অন্যান্য সরকারি-বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন, কিন্তু কাঙ্ক্ষিত ফল মিলছে না। এতে তাঁরা  মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। দেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়াও বাধাগ্রস্ত। সেখানে বিশেষ ভরসা বেসরকারি খাত। গত কয়েক বছরের অনবরত নাকানিচুবানির মাঝে গেল মাস কয়েক ধরে বেসরকারি খাত এখন ধরাশায়ী। বিনিয়োগ তলানিতে। বিনিয়োগ ছাড়া নিয়োগ অবান্তর।
দেশের শিল্পাঞ্চলগুলোতে একের পর এক কারখানা বন্ধ হচ্ছে। চলছে শ্রমিক ছাঁটাই। বিভিন্ন সূত্রের তথ্য বলছে, গত আট-নয় মাসে বেক্সিমকোর ২৪টি, কেয়া গ্রুপের চারটি, টিএনজেডের চারটি, এস আলম গ্রুপের ছয়টিসহ ছোট-বড় ১১৩টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। মানে, নতুন নিয়োগ দূরে থাক, ছাঁটাই লাখের কাছাকাছি। এসব কল-কারখানার মালিকদের অপরাধের বিচার হতেই পারে। কিন্তু কারখানাগুলোর চাকা সচল রেখে, উৎপাদন বহাল রেখে শ্রমিকদের চাকরি রক্ষায় কি সরকারের করার কিছুই ছিল না?

দেশের কর্মসংস্থানের প্রায় ৯৫ শতাংশ সৃষ্টি করা বাংলাদেশের বেসরকারি খাত হালে চরম সংকটে। এই খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি নেমে এসেছে চার বছরের সর্বনিম্ন ৭ শতাংশে, যা ব্যবসার সম্প্রসারণের গতি শ্লথ করে দিচ্ছে। মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৩৪ শতাংশ কমে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরা সম্প্রসারণ পরিকল্পনা স্থগিত রেখেছেন, যা প্রকারান্তরে শিক্ষিত তরুণদের বেকারত্বই নিশ্চিত করেছে। এর মাঝেও ভরসা দেখাতে, আশা দেখতে সমস্যা নেই। বেকার না বলে ইংরেজিতে নিজেকে ‘জবলেস’ পরিচয় দিয়ে স্মার্টনেস দেখাতেও বাধা নেই। রাজকীয় আয়োজনে নামিদামি দেশের বিনিয়োগকারীদের সম্মেলনে পাওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আগামী দুই বছরের মধ্যে ১০ হাজার লোকের চাকরি হয়ে যাবে বলে শোনানো হয়েছে। একে তুলনা করা হয়েছে চাকরির সম্ভাব্য বন্যা হিসেবে। দেশে বছরে চাকরির জন্য অন্তত ২৪ লাখ তরুণ উপযুক্ত হয়, আর পরিসংখ্যান ব্যুরোর মতে বছরে ২১ লাখ তরুণ চাকরি খোঁজে। এর অর্ধেক চাকরি পায়। মানে ১১ লাখের মতো বেকার থাকে। তার পরও দুই বছরে ৫০ লাখ তরুণের মধ্যে ১০ হাজারের চাকরি নিশ্চিত হলে অন্তত তাঁদের কাছে এটি বন্যা মনে করা অন্যায্য হবে না। তবু চাকরিটা হোক। কিন্তু সরকারি ‘জবের বন্যা’র প্রতিশ্রুতির সঙ্গে বাস্তবতা কদ্দূর মেলে?

বিদেশি বিনিয়োগে ‘জবের বন্যা’ বইয়ে দেওয়ার কথা বলে আগের আমলেও টাকা-পয়সা খরচ করে বিজ্ঞাপনিক প্রচারণা কম হয়নি। বহু কৃষক উচ্ছেদ করে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলও বানিয়ে ফেলা হয়েছিল। বহুদিনের ‘দরিদ্র-অবান্ধব’ ও ‘শ্রমিক-বৈরী’ কাঠামোতে এ ধরনের ‘টপ-ডাউন’ বিনিয়োগ অর্থনীতির নিচুতলায় পরিবর্তন আনেনি কখনোই। তাই লাখ লাখ চাকরি তৈরি হবে, এমন প্রতিশ্রুতি শুনলে পুরনো আজাবের কথাও স্মরণে চলে আসে। ‘পদ্মা সেতু হলে খুলনায় লাখ লাখ চাকরি তৈরি হবে’, ‘১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল হলে এক কোটি কর্মসংস্থান হবে—এ ধরনের বুলি সবাই ভোলেনি। বাস্তবে অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে এক হাজার চাকরিও তৈরি হয়নি; খুলনার খালিশপুর এখন বেকাররাজ্য। তাঁরাসহ বেকার হওয়া বাদ বাকি শ্রমিকরা এখন কে কোথায় কী করছেন, এর আপডেট তথ্য নেই। বাংলাদেশে ২০০৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত পাঁচ হাজার কোটি ডলার বিদেশি বিনিয়োগের বিপরীতে কর্মসংস্থান হয়েছে মাত্র পাঁচ লাখ। অন্যদিকে মোট ১০ হাজার কোটি ডলার স্থানীয় বিনিয়োগের বিপরীতে কর্মসংস্থান হয়েছে ২৮ লাখ।

দেশি আর বিদেশি, বিনিয়োগ ও বিনিয়োগকারীর স্বভাব-বৈশিষ্ট্য প্রায় একই। পুঁজির গ্যারান্টি উভয়েরই এক নম্বর শর্ত। দেশিদের এটা-সেটা বোঝানো গেলেও বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বরং এই শর্ত আরো বেশি দেন। বিদেশি বিনিয়োগের অতি বাহাদুরি ও নির্ভরশীলতার পরিণতি হাতের কাছে ভারতেই রয়েছে। নব্বইয়ের শেষে ভারতজুড়ে গড়ে তোলা হয় শত শত ‘কল সেন্টার’। লাখ লাখ চাকরি তৈরি হয়েছিল। কিন্তু ১৫ বছরের মধ্যেই ধস নামল ইন্ডাস্ট্রিতে। এক পর্যায়ে ভারতের ৭০ শতাংশ কল সেন্টার ফিলিপিন্স আর পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে স্থানান্তর হয়। এই বিশাল কর্মী বাহিনীর চাহিদার ওপর নির্ভর করেই তৈরি হয়েছিল ভারতের অটোমোবাইল শিল্প ও আবাসন খাত। কল সেন্টারগুলো বন্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গাড়ি, ফ্ল্যাট, কম্পিউটারসহ সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের ব্যবসায়ও ধস নামে ভারতে।

ভারত আর বাংলাদেশের প্রেক্ষিত কিছুটা ভিন্ন। বাংলাদেশে সামগ্রিক অর্থনীতির হালচাল ভারতের মতো নয়, তবে নমুনা ভালো নয়। দেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের প্রধান উৎস বেসরকারি খাত, প্রায় ৯০ শতাংশ। শিল্পের উৎপাদন, বিপণন কিংবা সেবা খাতের বেশির ভাগই বেসরকারি খাতনির্ভর। আর এ খাতের প্রসারে ব্যাংক ঋণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সেই সঙ্গে বিনিয়োগও। মূল্যস্ফীতি এবং বেসরকারি খাতের শ্লথগতির নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে। এরই মধ্যে মুদ্রাস্ফীতি মজুরি বৃদ্ধির হারকে ছাড়িয়ে যাওয়ায় পরিস্থিতি আরো জটিল হয়ে উঠেছে। মুদির দোকান, কাপড়ের দোকানগুলোতে সাধারণ মানুষ বাকিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য ক্রয় করে দাম পরিশোধ করতে না পারায় গ্রামের দোকানগুলো লাটে উঠছে। ওই সব দোকানদারও বেকারদশায়। নানান আজেবাজে কাজে জড়াচ্ছেন তাঁরা। এতে অর্থনৈতিক নাহালতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সামাজিক নৈরাজ্য।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
সর্বশেষ খবর
তিনজনের ডিএনএতে জন্ম নেয়া শিশুরা বংশগত রোগমুক্ত!
তিনজনের ডিএনএতে জন্ম নেয়া শিশুরা বংশগত রোগমুক্ত!

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় হতে পারে ঝড়বৃষ্টি
দুপুরের মধ্যে যেসব জেলায় হতে পারে ঝড়বৃষ্টি

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গোপালগঞ্জ জেলায় আজ এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
গোপালগঞ্জ জেলায় আজ এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা
আলেমদের বিনিয়োগ পেতে সাহায্য করছে কওমী উদ্যোক্তা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরের ২২টি ইউনিয়নে বিএনপির বিক্ষোভ
মুরাদনগরের ২২টি ইউনিয়নে বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর ডিজিটাল ইউনিভার্সিটিতে জুলাই শহিদ দিবস পালিত
গাজীপুর ডিজিটাল ইউনিভার্সিটিতে জুলাই শহিদ দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলছেন আন্দ্রে রাসেল
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় বলছেন আন্দ্রে রাসেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারা'র স্বাস্থ্য সেবার নামে প্রতারণা, আটক ৫
কারা'র স্বাস্থ্য সেবার নামে প্রতারণা, আটক ৫

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন
ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জাতীয় ঐক্য গড়তে হবে’
‘স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় তারেক রহমানের নেতৃত্বেই জাতীয় ঐক্য গড়তে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ কিংবা বিঘ্নিত হয়নি
গোপালগঞ্জে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ কিংবা বিঘ্নিত হয়নি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে খাদ্যে বিষক্রিয়ায় ভাই-বোনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এডমিশন কার্নিভালে বিশেষ অফারে ভর্তি নিচ্ছে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি
এডমিশন কার্নিভালে বিশেষ অফারে ভর্তি নিচ্ছে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আসন সীমানা নির্ধারণ: বিশেষায়িত কারিগরি কমিটি গঠন ইসির
আসন সীমানা নির্ধারণ: বিশেষায়িত কারিগরি কমিটি গঠন ইসির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২
এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল
ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
বেলুচিস্তানে যাত্রীবাহী বাসে সন্ত্রাসী হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে ভুলের কারণে ফেসবুকের মনিটাইজেশন হারিয়ে আয় বন্ধ হতে পারে
যে ভুলের কারণে ফেসবুকের মনিটাইজেশন হারিয়ে আয় বন্ধ হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় ঢাবি সাদা দলের নিন্দা
এনসিপির কর্মসূচিতে হামলার ঘটনায় ঢাবি সাদা দলের নিন্দা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপি'র উপর হামলার প্রতিবাদে রাবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ
এনসিপি'র উপর হামলার প্রতিবাদে রাবিতে ছাত্রশিবিরের বিক্ষোভ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ ঘিরে সংঘর্ষে নিহত ৪

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ
এনসিপির গাড়িবহরে ফের নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা, রণক্ষেত্র গোপালগঞ্জ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের
ব্লকেড সরিয়ে নেওয়ার আহ্বান নাহিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী
খালেদা জিয়ার সেই ঘোষণা বাস্তবায়নের এখনই সময় : পিনাকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার
গোপালগঞ্জে বর্বরতায় জড়িতদের শাস্তি পেতেই হবে: অন্তর্বর্তী সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত
রাষ্ট্রের গোপন নথি প্রকাশ করায় এনবিআরের দ্বিতীয় সচিব সাময়িক বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা
সারা দেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্লকেড কর্মসূচি ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি
চোরাই তার নিয়ে ব্যবসায়িক দ্বন্দ্বে সোহাগকে হত্যা করা হয় : ডিএমপি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল
আওয়ামী দোসররা অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে : ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি
গোপালগঞ্জে কারফিউ জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ভারতীয় নার্সকে ক্ষমা করবে না ভুক্তভোগী পরিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ
বৃহস্পতিবার সারাদেশে জামায়াতের বিক্ষোভ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ
শাহবাগ মোড় অবরোধ, যানচলাচল বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪
হামাসের কাছে নাকাল ইসরায়েলেল অত্যাধুনিক মারকাভা ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম
মুজিববাদীরা মুক্তিযুদ্ধকে কলুষিত করেছে, গোপালগঞ্জকেও কলুষিত করেছে: নাহিদ ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর
এবার ভারত-চীন-ব্রাজিলকে কঠোর হুঁশিয়ারি ন্যাটোর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’
‘ইরানের শত শত বিজ্ঞানীর মস্তিষ্কে পরমাণু জ্ঞান, বোমা মেরে ধ্বংস করা অসম্ভব’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী
সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা
তিস্তায় ১২ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প বাস্তবায়নের পথে : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির
কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে পুলিশকে মেরে হ্যান্ডকাফসহ পালালেন বিএনপি নেতা
ফেনীতে পুলিশকে মেরে হ্যান্ডকাফসহ পালালেন বিএনপি নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার মৃত্যু, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
বিএনপি নেতার মৃত্যু, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা