শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৮, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৫৮, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

বিশেষ লেখা

কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব

ঘোষিত-অঘোষিত, দেখা-অদেখা বেকারে ভরে যাচ্ছে দেশ। গত মাস কয়েকে চাকরি খুইয়ে নতুন বেকার যোগ হয়েছে পুরনো বেকারের সঙ্গে। এর সঠিক সংখ্যা নির্ণয় করা কঠিন। সংখ্যার সঙ্গে বেকার বা বেকারত্বের সংজ্ঞাও জটিল।

এর পরও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো-বিবিএসের সংজ্ঞার আলোকে সংখ্যার একটা ধারণা মিলতে পারে। বিবিএসের সংজ্ঞা মতে, দেশে তাঁরাই বেকার, যাঁরা গত সাত দিনে কমপক্ষে এক ঘণ্টাও কোনো কাজ করেননি, কিন্তু কাজ করার জন্য গত সাত দিন ও আগামী দুই সপ্তাহের জন্য প্রস্তুত ছিলেন এবং গত ৩০ দিনে বেতন বা মজুরি বা মুনাফার বিনিময়ে কোনো না কোনো কাজ খুঁজেছেন।
জটিল এই হিসাবদৃষ্টে বর্তমানে দেশে বেকারের সংখ্যা ২৮ লাখের মতো। বাস্তবটা বড় কঠিন।

বিবিএসের সংজ্ঞা মতো, কেউ সপ্তাহে এক ঘণ্টা কাজ করলে তিনি আর বেকার নন। টিউশন করে যা পান তা দিয়ে ছয় সদস্যের পরিবারের ঘানি টানা যুবকও একজন কর্মজীবী, বেকার নন। খণ্ডকালীন, অনানুষ্ঠানিক, অস্থায়ী, গা-গতরে মৌসুমি নৈমিত্তিক খাটাখাটুনিতে দিন পার করা ব্যক্তিও কর্মজীবী-চাকরিজীবী। এমন তত্ত্বদৃষ্টে বাংলাদেশে বেকার নেই বললেই চলে।

টিউশন, ফ্রিল্যান্সিং, পাঠাও-উবার চালানো ব্যক্তিদের বেকার বলা যায় না। যার মধ্য দিয়ে বেকার ধরা যায় না নিরাকারে ঘুরে বেড়ানো বেকারদের। এমন হিসাবের যাঁতাকলে গোটা দেশে হয় জনসংখ্যার আলোকে বেকার খুবই কম অথবা দেশটা কার্যত বেকারের ভাগাড় বা ফ্যাক্টরি। 

বলার অপেক্ষা রাখে না, বেকারত্বের এই সংজ্ঞা দেশের বাস্তবতার সঙ্গে মসকরা করার মতো। নিরাকার বা ছদ্মবেকারের হিসাব বের করা অসম্ভব।

যে কারণে দেশে বেকারত্বের প্রকৃত চিত্র সরকারের জরিপে উঠে আসছে না। দক্ষ ও সচেতন জনশক্তি যেকোনো দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির অন্যতম নিয়ামক। দুঃখজনকভাবে বাংলাদেশ শিক্ষিত বেকারের শিকার। বিপুলসংখ্যক তরুণ-তরুণী উচ্চশিক্ষা শেষ করে কর্মসংস্থান না হওয়ায় হতাশায় ভুগছেন। এটি শুধু ব্যক্তি বা পরিবার নয়, গোটা রাষ্ট্র ও সমাজের জন্য গভীর ক্ষত। সরকারিভাবে এ ক্ষত সারানো সম্ভব নয়। অনেকেই বছরের পর বছর বিসিএস, ব্যাংক বা অন্যান্য সরকারি-বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন, কিন্তু কাঙ্ক্ষিত ফল মিলছে না। এতে তাঁরা  মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। দেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়াও বাধাগ্রস্ত। সেখানে বিশেষ ভরসা বেসরকারি খাত। গত কয়েক বছরের অনবরত নাকানিচুবানির মাঝে গেল মাস কয়েক ধরে বেসরকারি খাত এখন ধরাশায়ী। বিনিয়োগ তলানিতে। বিনিয়োগ ছাড়া নিয়োগ অবান্তর।
দেশের শিল্পাঞ্চলগুলোতে একের পর এক কারখানা বন্ধ হচ্ছে। চলছে শ্রমিক ছাঁটাই। বিভিন্ন সূত্রের তথ্য বলছে, গত আট-নয় মাসে বেক্সিমকোর ২৪টি, কেয়া গ্রুপের চারটি, টিএনজেডের চারটি, এস আলম গ্রুপের ছয়টিসহ ছোট-বড় ১১৩টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। মানে, নতুন নিয়োগ দূরে থাক, ছাঁটাই লাখের কাছাকাছি। এসব কল-কারখানার মালিকদের অপরাধের বিচার হতেই পারে। কিন্তু কারখানাগুলোর চাকা সচল রেখে, উৎপাদন বহাল রেখে শ্রমিকদের চাকরি রক্ষায় কি সরকারের করার কিছুই ছিল না?

দেশের কর্মসংস্থানের প্রায় ৯৫ শতাংশ সৃষ্টি করা বাংলাদেশের বেসরকারি খাত হালে চরম সংকটে। এই খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি নেমে এসেছে চার বছরের সর্বনিম্ন ৭ শতাংশে, যা ব্যবসার সম্প্রসারণের গতি শ্লথ করে দিচ্ছে। মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৩৪ শতাংশ কমে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরা সম্প্রসারণ পরিকল্পনা স্থগিত রেখেছেন, যা প্রকারান্তরে শিক্ষিত তরুণদের বেকারত্বই নিশ্চিত করেছে। এর মাঝেও ভরসা দেখাতে, আশা দেখতে সমস্যা নেই। বেকার না বলে ইংরেজিতে নিজেকে ‘জবলেস’ পরিচয় দিয়ে স্মার্টনেস দেখাতেও বাধা নেই। রাজকীয় আয়োজনে নামিদামি দেশের বিনিয়োগকারীদের সম্মেলনে পাওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আগামী দুই বছরের মধ্যে ১০ হাজার লোকের চাকরি হয়ে যাবে বলে শোনানো হয়েছে। একে তুলনা করা হয়েছে চাকরির সম্ভাব্য বন্যা হিসেবে। দেশে বছরে চাকরির জন্য অন্তত ২৪ লাখ তরুণ উপযুক্ত হয়, আর পরিসংখ্যান ব্যুরোর মতে বছরে ২১ লাখ তরুণ চাকরি খোঁজে। এর অর্ধেক চাকরি পায়। মানে ১১ লাখের মতো বেকার থাকে। তার পরও দুই বছরে ৫০ লাখ তরুণের মধ্যে ১০ হাজারের চাকরি নিশ্চিত হলে অন্তত তাঁদের কাছে এটি বন্যা মনে করা অন্যায্য হবে না। তবু চাকরিটা হোক। কিন্তু সরকারি ‘জবের বন্যা’র প্রতিশ্রুতির সঙ্গে বাস্তবতা কদ্দূর মেলে?

বিদেশি বিনিয়োগে ‘জবের বন্যা’ বইয়ে দেওয়ার কথা বলে আগের আমলেও টাকা-পয়সা খরচ করে বিজ্ঞাপনিক প্রচারণা কম হয়নি। বহু কৃষক উচ্ছেদ করে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলও বানিয়ে ফেলা হয়েছিল। বহুদিনের ‘দরিদ্র-অবান্ধব’ ও ‘শ্রমিক-বৈরী’ কাঠামোতে এ ধরনের ‘টপ-ডাউন’ বিনিয়োগ অর্থনীতির নিচুতলায় পরিবর্তন আনেনি কখনোই। তাই লাখ লাখ চাকরি তৈরি হবে, এমন প্রতিশ্রুতি শুনলে পুরনো আজাবের কথাও স্মরণে চলে আসে। ‘পদ্মা সেতু হলে খুলনায় লাখ লাখ চাকরি তৈরি হবে’, ‘১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল হলে এক কোটি কর্মসংস্থান হবে—এ ধরনের বুলি সবাই ভোলেনি। বাস্তবে অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে এক হাজার চাকরিও তৈরি হয়নি; খুলনার খালিশপুর এখন বেকাররাজ্য। তাঁরাসহ বেকার হওয়া বাদ বাকি শ্রমিকরা এখন কে কোথায় কী করছেন, এর আপডেট তথ্য নেই। বাংলাদেশে ২০০৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত পাঁচ হাজার কোটি ডলার বিদেশি বিনিয়োগের বিপরীতে কর্মসংস্থান হয়েছে মাত্র পাঁচ লাখ। অন্যদিকে মোট ১০ হাজার কোটি ডলার স্থানীয় বিনিয়োগের বিপরীতে কর্মসংস্থান হয়েছে ২৮ লাখ।

দেশি আর বিদেশি, বিনিয়োগ ও বিনিয়োগকারীর স্বভাব-বৈশিষ্ট্য প্রায় একই। পুঁজির গ্যারান্টি উভয়েরই এক নম্বর শর্ত। দেশিদের এটা-সেটা বোঝানো গেলেও বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বরং এই শর্ত আরো বেশি দেন। বিদেশি বিনিয়োগের অতি বাহাদুরি ও নির্ভরশীলতার পরিণতি হাতের কাছে ভারতেই রয়েছে। নব্বইয়ের শেষে ভারতজুড়ে গড়ে তোলা হয় শত শত ‘কল সেন্টার’। লাখ লাখ চাকরি তৈরি হয়েছিল। কিন্তু ১৫ বছরের মধ্যেই ধস নামল ইন্ডাস্ট্রিতে। এক পর্যায়ে ভারতের ৭০ শতাংশ কল সেন্টার ফিলিপিন্স আর পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে স্থানান্তর হয়। এই বিশাল কর্মী বাহিনীর চাহিদার ওপর নির্ভর করেই তৈরি হয়েছিল ভারতের অটোমোবাইল শিল্প ও আবাসন খাত। কল সেন্টারগুলো বন্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গাড়ি, ফ্ল্যাট, কম্পিউটারসহ সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের ব্যবসায়ও ধস নামে ভারতে।

ভারত আর বাংলাদেশের প্রেক্ষিত কিছুটা ভিন্ন। বাংলাদেশে সামগ্রিক অর্থনীতির হালচাল ভারতের মতো নয়, তবে নমুনা ভালো নয়। দেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের প্রধান উৎস বেসরকারি খাত, প্রায় ৯০ শতাংশ। শিল্পের উৎপাদন, বিপণন কিংবা সেবা খাতের বেশির ভাগই বেসরকারি খাতনির্ভর। আর এ খাতের প্রসারে ব্যাংক ঋণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সেই সঙ্গে বিনিয়োগও। মূল্যস্ফীতি এবং বেসরকারি খাতের শ্লথগতির নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে। এরই মধ্যে মুদ্রাস্ফীতি মজুরি বৃদ্ধির হারকে ছাড়িয়ে যাওয়ায় পরিস্থিতি আরো জটিল হয়ে উঠেছে। মুদির দোকান, কাপড়ের দোকানগুলোতে সাধারণ মানুষ বাকিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য ক্রয় করে দাম পরিশোধ করতে না পারায় গ্রামের দোকানগুলো লাটে উঠছে। ওই সব দোকানদারও বেকারদশায়। নানান আজেবাজে কাজে জড়াচ্ছেন তাঁরা। এতে অর্থনৈতিক নাহালতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সামাজিক নৈরাজ্য।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা