শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:০৮, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৫৮, বুধবার, ২১ মে, ২০২৫

বিশেষ লেখা

কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব

ঘোষিত-অঘোষিত, দেখা-অদেখা বেকারে ভরে যাচ্ছে দেশ। গত মাস কয়েকে চাকরি খুইয়ে নতুন বেকার যোগ হয়েছে পুরনো বেকারের সঙ্গে। এর সঠিক সংখ্যা নির্ণয় করা কঠিন। সংখ্যার সঙ্গে বেকার বা বেকারত্বের সংজ্ঞাও জটিল।

এর পরও বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো-বিবিএসের সংজ্ঞার আলোকে সংখ্যার একটা ধারণা মিলতে পারে। বিবিএসের সংজ্ঞা মতে, দেশে তাঁরাই বেকার, যাঁরা গত সাত দিনে কমপক্ষে এক ঘণ্টাও কোনো কাজ করেননি, কিন্তু কাজ করার জন্য গত সাত দিন ও আগামী দুই সপ্তাহের জন্য প্রস্তুত ছিলেন এবং গত ৩০ দিনে বেতন বা মজুরি বা মুনাফার বিনিময়ে কোনো না কোনো কাজ খুঁজেছেন।
জটিল এই হিসাবদৃষ্টে বর্তমানে দেশে বেকারের সংখ্যা ২৮ লাখের মতো। বাস্তবটা বড় কঠিন।

বিবিএসের সংজ্ঞা মতো, কেউ সপ্তাহে এক ঘণ্টা কাজ করলে তিনি আর বেকার নন। টিউশন করে যা পান তা দিয়ে ছয় সদস্যের পরিবারের ঘানি টানা যুবকও একজন কর্মজীবী, বেকার নন। খণ্ডকালীন, অনানুষ্ঠানিক, অস্থায়ী, গা-গতরে মৌসুমি নৈমিত্তিক খাটাখাটুনিতে দিন পার করা ব্যক্তিও কর্মজীবী-চাকরিজীবী। এমন তত্ত্বদৃষ্টে বাংলাদেশে বেকার নেই বললেই চলে।

টিউশন, ফ্রিল্যান্সিং, পাঠাও-উবার চালানো ব্যক্তিদের বেকার বলা যায় না। যার মধ্য দিয়ে বেকার ধরা যায় না নিরাকারে ঘুরে বেড়ানো বেকারদের। এমন হিসাবের যাঁতাকলে গোটা দেশে হয় জনসংখ্যার আলোকে বেকার খুবই কম অথবা দেশটা কার্যত বেকারের ভাগাড় বা ফ্যাক্টরি। 

বলার অপেক্ষা রাখে না, বেকারত্বের এই সংজ্ঞা দেশের বাস্তবতার সঙ্গে মসকরা করার মতো। নিরাকার বা ছদ্মবেকারের হিসাব বের করা অসম্ভব।

যে কারণে দেশে বেকারত্বের প্রকৃত চিত্র সরকারের জরিপে উঠে আসছে না। দক্ষ ও সচেতন জনশক্তি যেকোনো দেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতির অন্যতম নিয়ামক। দুঃখজনকভাবে বাংলাদেশ শিক্ষিত বেকারের শিকার। বিপুলসংখ্যক তরুণ-তরুণী উচ্চশিক্ষা শেষ করে কর্মসংস্থান না হওয়ায় হতাশায় ভুগছেন। এটি শুধু ব্যক্তি বা পরিবার নয়, গোটা রাষ্ট্র ও সমাজের জন্য গভীর ক্ষত। সরকারিভাবে এ ক্ষত সারানো সম্ভব নয়। অনেকেই বছরের পর বছর বিসিএস, ব্যাংক বা অন্যান্য সরকারি-বেসরকারি নিয়োগ পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন, কিন্তু কাঙ্ক্ষিত ফল মিলছে না। এতে তাঁরা  মানসিকভাবে বিপর্যস্ত। দেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়াও বাধাগ্রস্ত। সেখানে বিশেষ ভরসা বেসরকারি খাত। গত কয়েক বছরের অনবরত নাকানিচুবানির মাঝে গেল মাস কয়েক ধরে বেসরকারি খাত এখন ধরাশায়ী। বিনিয়োগ তলানিতে। বিনিয়োগ ছাড়া নিয়োগ অবান্তর।
দেশের শিল্পাঞ্চলগুলোতে একের পর এক কারখানা বন্ধ হচ্ছে। চলছে শ্রমিক ছাঁটাই। বিভিন্ন সূত্রের তথ্য বলছে, গত আট-নয় মাসে বেক্সিমকোর ২৪টি, কেয়া গ্রুপের চারটি, টিএনজেডের চারটি, এস আলম গ্রুপের ছয়টিসহ ছোট-বড় ১১৩টি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। মানে, নতুন নিয়োগ দূরে থাক, ছাঁটাই লাখের কাছাকাছি। এসব কল-কারখানার মালিকদের অপরাধের বিচার হতেই পারে। কিন্তু কারখানাগুলোর চাকা সচল রেখে, উৎপাদন বহাল রেখে শ্রমিকদের চাকরি রক্ষায় কি সরকারের করার কিছুই ছিল না?

দেশের কর্মসংস্থানের প্রায় ৯৫ শতাংশ সৃষ্টি করা বাংলাদেশের বেসরকারি খাত হালে চরম সংকটে। এই খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি নেমে এসেছে চার বছরের সর্বনিম্ন ৭ শতাংশে, যা ব্যবসার সম্প্রসারণের গতি শ্লথ করে দিচ্ছে। মূলধনী যন্ত্রপাতির আমদানি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৩৪ শতাংশ কমে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরা সম্প্রসারণ পরিকল্পনা স্থগিত রেখেছেন, যা প্রকারান্তরে শিক্ষিত তরুণদের বেকারত্বই নিশ্চিত করেছে। এর মাঝেও ভরসা দেখাতে, আশা দেখতে সমস্যা নেই। বেকার না বলে ইংরেজিতে নিজেকে ‘জবলেস’ পরিচয় দিয়ে স্মার্টনেস দেখাতেও বাধা নেই। রাজকীয় আয়োজনে নামিদামি দেশের বিনিয়োগকারীদের সম্মেলনে পাওয়া প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী আগামী দুই বছরের মধ্যে ১০ হাজার লোকের চাকরি হয়ে যাবে বলে শোনানো হয়েছে। একে তুলনা করা হয়েছে চাকরির সম্ভাব্য বন্যা হিসেবে। দেশে বছরে চাকরির জন্য অন্তত ২৪ লাখ তরুণ উপযুক্ত হয়, আর পরিসংখ্যান ব্যুরোর মতে বছরে ২১ লাখ তরুণ চাকরি খোঁজে। এর অর্ধেক চাকরি পায়। মানে ১১ লাখের মতো বেকার থাকে। তার পরও দুই বছরে ৫০ লাখ তরুণের মধ্যে ১০ হাজারের চাকরি নিশ্চিত হলে অন্তত তাঁদের কাছে এটি বন্যা মনে করা অন্যায্য হবে না। তবু চাকরিটা হোক। কিন্তু সরকারি ‘জবের বন্যা’র প্রতিশ্রুতির সঙ্গে বাস্তবতা কদ্দূর মেলে?

বিদেশি বিনিয়োগে ‘জবের বন্যা’ বইয়ে দেওয়ার কথা বলে আগের আমলেও টাকা-পয়সা খরচ করে বিজ্ঞাপনিক প্রচারণা কম হয়নি। বহু কৃষক উচ্ছেদ করে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চলও বানিয়ে ফেলা হয়েছিল। বহুদিনের ‘দরিদ্র-অবান্ধব’ ও ‘শ্রমিক-বৈরী’ কাঠামোতে এ ধরনের ‘টপ-ডাউন’ বিনিয়োগ অর্থনীতির নিচুতলায় পরিবর্তন আনেনি কখনোই। তাই লাখ লাখ চাকরি তৈরি হবে, এমন প্রতিশ্রুতি শুনলে পুরনো আজাবের কথাও স্মরণে চলে আসে। ‘পদ্মা সেতু হলে খুলনায় লাখ লাখ চাকরি তৈরি হবে’, ‘১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল হলে এক কোটি কর্মসংস্থান হবে—এ ধরনের বুলি সবাই ভোলেনি। বাস্তবে অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলোতে এক হাজার চাকরিও তৈরি হয়নি; খুলনার খালিশপুর এখন বেকাররাজ্য। তাঁরাসহ বেকার হওয়া বাদ বাকি শ্রমিকরা এখন কে কোথায় কী করছেন, এর আপডেট তথ্য নেই। বাংলাদেশে ২০০৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত পাঁচ হাজার কোটি ডলার বিদেশি বিনিয়োগের বিপরীতে কর্মসংস্থান হয়েছে মাত্র পাঁচ লাখ। অন্যদিকে মোট ১০ হাজার কোটি ডলার স্থানীয় বিনিয়োগের বিপরীতে কর্মসংস্থান হয়েছে ২৮ লাখ।

দেশি আর বিদেশি, বিনিয়োগ ও বিনিয়োগকারীর স্বভাব-বৈশিষ্ট্য প্রায় একই। পুঁজির গ্যারান্টি উভয়েরই এক নম্বর শর্ত। দেশিদের এটা-সেটা বোঝানো গেলেও বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বরং এই শর্ত আরো বেশি দেন। বিদেশি বিনিয়োগের অতি বাহাদুরি ও নির্ভরশীলতার পরিণতি হাতের কাছে ভারতেই রয়েছে। নব্বইয়ের শেষে ভারতজুড়ে গড়ে তোলা হয় শত শত ‘কল সেন্টার’। লাখ লাখ চাকরি তৈরি হয়েছিল। কিন্তু ১৫ বছরের মধ্যেই ধস নামল ইন্ডাস্ট্রিতে। এক পর্যায়ে ভারতের ৭০ শতাংশ কল সেন্টার ফিলিপিন্স আর পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে স্থানান্তর হয়। এই বিশাল কর্মী বাহিনীর চাহিদার ওপর নির্ভর করেই তৈরি হয়েছিল ভারতের অটোমোবাইল শিল্প ও আবাসন খাত। কল সেন্টারগুলো বন্ধ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গাড়ি, ফ্ল্যাট, কম্পিউটারসহ সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের ব্যবসায়ও ধস নামে ভারতে।

ভারত আর বাংলাদেশের প্রেক্ষিত কিছুটা ভিন্ন। বাংলাদেশে সামগ্রিক অর্থনীতির হালচাল ভারতের মতো নয়, তবে নমুনা ভালো নয়। দেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও কর্মসংস্থানের প্রধান উৎস বেসরকারি খাত, প্রায় ৯০ শতাংশ। শিল্পের উৎপাদন, বিপণন কিংবা সেবা খাতের বেশির ভাগই বেসরকারি খাতনির্ভর। আর এ খাতের প্রসারে ব্যাংক ঋণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। সেই সঙ্গে বিনিয়োগও। মূল্যস্ফীতি এবং বেসরকারি খাতের শ্লথগতির নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে। এরই মধ্যে মুদ্রাস্ফীতি মজুরি বৃদ্ধির হারকে ছাড়িয়ে যাওয়ায় পরিস্থিতি আরো জটিল হয়ে উঠেছে। মুদির দোকান, কাপড়ের দোকানগুলোতে সাধারণ মানুষ বাকিতে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য ক্রয় করে দাম পরিশোধ করতে না পারায় গ্রামের দোকানগুলো লাটে উঠছে। ওই সব দোকানদারও বেকারদশায়। নানান আজেবাজে কাজে জড়াচ্ছেন তাঁরা। এতে অর্থনৈতিক নাহালতের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে সামাজিক নৈরাজ্য।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সর্বশেষ খবর
আড্ডা দিতে নিষেধ করায় শিক্ষকের ওপর হামলা, থানায় অভিযোগ
আড্ডা দিতে নিষেধ করায় শিক্ষকের ওপর হামলা, থানায় অভিযোগ

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রধানের আধিপত্যবাদবিরোধী আন্দোলন সফল হয়েছে : ব্যারিস্টার তাসমিয়া
প্রধানের আধিপত্যবাদবিরোধী আন্দোলন সফল হয়েছে : ব্যারিস্টার তাসমিয়া

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

টিজারেই ঝড় তুলল ‘ওয়ার টু’
টিজারেই ঝড় তুলল ‘ওয়ার টু’

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

শ্রীপুরে নারী শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
শ্রীপুরে নারী শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাঙ্গায় গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ভাঙ্গায় গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার সাবেক পিও তুহিন ও মাহমুদুল দুদকে, হাজির সালাউদ্দিন তানভীরও
উপদেষ্টার সাবেক পিও তুহিন ও মাহমুদুল দুদকে, হাজির সালাউদ্দিন তানভীরও

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এনসিপি'র বিক্ষোভ কর্মসূচি: নির্বাচন ভবনে বাড়তি নিরাপত্তা
এনসিপি'র বিক্ষোভ কর্মসূচি: নির্বাচন ভবনে বাড়তি নিরাপত্তা

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভিডিও প্রকাশের ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ, পুলিশে দিলো এলাকাবাসী
ভিডিও প্রকাশের ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ, পুলিশে দিলো এলাকাবাসী

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোলাগঞ্জে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করায় ১৪ জনকে কারাদণ্ড
ভোলাগঞ্জে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করায় ১৪ জনকে কারাদণ্ড

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বৃহস্পতিবার জুবাইদা রহমানের আপিল শুনানি
বৃহস্পতিবার জুবাইদা রহমানের আপিল শুনানি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা
ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা
এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিউইয়র্ক বাংলাদেশ কনসাল জেনারেলের সঙ্গে স্টেট বিএনপি নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎ
নিউইয়র্ক বাংলাদেশ কনসাল জেনারেলের সঙ্গে স্টেট বিএনপি নেতৃবৃন্দের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

চাল সংকটের মধ্যে বিতর্কিত মন্তব্য; জাপানের কৃষিমন্ত্রীর পদত্যাগ
চাল সংকটের মধ্যে বিতর্কিত মন্তব্য; জাপানের কৃষিমন্ত্রীর পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি ইউরোপের
গাজায় অভিযান বন্ধে ইসরায়েলের ওপর চাপ বৃদ্ধি ইউরোপের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর মালয়েশিয়া স্বেচ্ছাসেবক দলের সম্মেলন ঘিরে উৎসাহ-উদ্দীপনা
এক যুগ পর মালয়েশিয়া স্বেচ্ছাসেবক দলের সম্মেলন ঘিরে উৎসাহ-উদ্দীপনা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে ছাদ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে ছাদ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে রিটের আদেশ দুপুরে
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে রিটের আদেশ দুপুরে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাখাতে সাইবার হামলা: যুক্তরাষ্ট্রে ৬ কোটি শিক্ষার্থীর তথ্য চুরি
শিক্ষাখাতে সাইবার হামলা: যুক্তরাষ্ট্রে ৬ কোটি শিক্ষার্থীর তথ্য চুরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাপুয়া নিউ গিনিতে ৬.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
পাপুয়া নিউ গিনিতে ৬.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতিহাদে জয় দিয়ে ডি ব্রুইনেকে বিদায় জানাল ম্যানসিটি
ইতিহাদে জয় দিয়ে ডি ব্রুইনেকে বিদায় জানাল ম্যানসিটি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুরু হলো ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি
শুরু হলো ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদযাত্রার ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু আজ
ঈদযাত্রার ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু আজ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর নীতিতে অসন্তুষ্ট যুক্তরাজ্য, বন্ধ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনা
নেতানিয়াহুর নীতিতে অসন্তুষ্ট যুক্তরাজ্য, বন্ধ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের
কণ্ঠ নকল করে ভুয়া বিজ্ঞাপন: আইনি পদক্ষেপের ঘোষণা হানিফ সংকেতের

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক
আন্দোলনরত সমর্থকদের জরুরি বার্তা দিলেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মহার্ঘ ভাতার বিষয়টি সক্রিয়ভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া
জামিনে মুক্তি পেয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন নুসরাত ফারিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত
রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ করে বিপাকে ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার
পরেশ রাওয়ালের বিরুদ্ধে ২৫ কোটি রুপির মামলা দিলেন অক্ষয় কুমার

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজা যুদ্ধ না থামালে ইসরায়েলকে ‘ছেড়ে’ দেওয়ার হুমকি যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে
৫ বিয়ে, ২৫ প্রতারণা: বিয়ে, নেশা, লুট ও পালানো, সিনেমাকেও হার মানাবে

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার
বরিশালের মেঘনায় ফেলা তিনটি বিশাল চাই উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলকে যুক্তরাজ্য, কানাডা ও ফ্রান্সের বিরল হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান
৬৬ বছর পর দ্বিতীয় ফিল্ড মার্শাল পেল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী
নারীর ছদ্মবেশে অভিযানে গিয়েও ব্যর্থ ইসরায়েলি বাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে গায়ক নোবেল
কারাগারে গায়ক নোবেল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা
১১তম গ্রেডসহ ৩ দাবিতে কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী
এপ্রিল মাসের বেতন পাননি এমপিওভুক্ত পৌনে ৫ লাখ শিক্ষক-কর্মচারী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি
নিউজিল্যান্ডে ভারতীয় বংশোদ্ভূত দম্পতির বিপুল অর্থ জালিয়াতি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে
৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা, নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি
নির্বাচন কমিশনের সামনে কাল বিক্ষোভ করবে এনসিপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু
বাসে প্রতারকের পানি খেয়ে সাবেক বিমান কর্মকর্তার মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নাফিজ সরাফতের বিপুল সম্পত্তি জব্দের আদেশ
পদ্মা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নাফিজ সরাফতের বিপুল সম্পত্তি জব্দের আদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঠাকুরগাঁওয়ে পুকুরে-ডোবায় ফেলে দেয়া হচ্ছে কৃষকের কষ্টের আলু
ঠাকুরগাঁওয়ে পুকুরে-ডোবায় ফেলে দেয়া হচ্ছে কৃষকের কষ্টের আলু

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারামুক্ত নুসরাত ফারিয়া
কারামুক্ত নুসরাত ফারিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ধানমন্ডির ঘটনায় হান্নান মাসউদকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে পরবর্তী শুনানি বিকেল ৪টায়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ ইস্যুতে রিটের আদেশ বুধবার
ইশরাকের শপথ ইস্যুতে রিটের আদেশ বুধবার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাবমূর্তি সংকটে দেশে দেশে মার্কিন পণ্য বয়কটের হিড়িক
ভাবমূর্তি সংকটে দেশে দেশে মার্কিন পণ্য বয়কটের হিড়িক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ‘টগর’ সিনেমার প্রথম পোস্টার
প্রকাশ্যে ‘টগর’ সিনেমার প্রথম পোস্টার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
আমরা গাজার মানুষকে অনাহারে থাকতে দিতে পারি না: ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের
গাজায় হামলা: ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতকে তলব, বাণিজ্য আলোচনা স্থগিত যুক্তরাজ্যের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!
বাংলাদেশের বিপক্ষে পাকিস্তানের স্কোয়াডে বড় চমক!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ক্ষমতার মসনদ থেকে কীভাবে টেনে নামাতে হয় ছাত্রদল জানে’
‘ক্ষমতার মসনদ থেকে কীভাবে টেনে নামাতে হয় ছাত্রদল জানে’

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা
বাড়ছে পানি বড় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ
রোডম্যাপ না দিলে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক
উচ্চ পর্যায়ের জরুরি বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা
কয়েদির মতো বাঁচতেও শ্রমিকের দরকার ৩০ হাজার টাকা

নগর জীবন

উঠানে আঙুর চমক
উঠানে আঙুর চমক

পেছনের পৃষ্ঠা

যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর
যত্রতত্র সর্বনাশা জুয়ার আসর

নগর জীবন

মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ
মাদক আসে ৯ পদ্ধতিতে জড়িত ২২ পেশার মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে আলটিমেটাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন
ফের ভুলে ভরা বইয়ের আয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ফিল্ড মার্শাল হলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না
রাজনৈতিক বন্দোবস্তের প্রস্তাব কেউ পরিষ্কার করছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না
সমাজ গুণী মানুষের মূল্য বোঝে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে
যে ভুলে মুসলমানরা আজ পিছিয়ে

সম্পাদকীয়

সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র
সুপরিকল্পিতভাবে নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
শফিউল আলম প্রধানের অষ্টম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

খবর

বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র
বন্ধ শিশুদের বিনোদন কেন্দ্র

নগর জীবন

৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির
৮ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ
ট্রাম্পের রেমিট্যান্স ট্যাক্সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে
বিচার সরাসরি সম্প্রচার করা যাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে পাশে থাকবে নরওয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

গায়ক নোবেল কারাগারে
গায়ক নোবেল কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট যুগে
দেশ স্যাটেলাইট ইন্টারনেট যুগে

প্রথম পৃষ্ঠা

দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ
দোসর আখ্যা, ৪৪ আমলা ও ৯৫ ম্যাজিস্ট্রেটের তালিকা প্রকাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

চিত্রনায়িকা ফারিয়া জামিনে কারামুক্ত
চিত্রনায়িকা ফারিয়া জামিনে কারামুক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

মহার্ঘভাতার বিষয়ে বিবেচনা
মহার্ঘভাতার বিষয়ে বিবেচনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি
আন্দোলন কর্মসূচিতে নাস্তানাবুদ অর্থনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্চ টু যমুনাসহ আরও তিন বিক্ষোভ
মার্চ টু যমুনাসহ আরও তিন বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের
সীমান্ত থেকে সেনা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত ভারত-পাকিস্তানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড
ভাবি-ভাতিজিসহ তিনজনকে হত্যায় মৃত্যুদণ্ড

নগর জীবন

পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি
পেলে ম্যারাডোনা ছাড়িয়ে মেসি

মাঠে ময়দানে