শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৭, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৩৮, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫

নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?

লোকালয়ে আগুন লাগলে দেবালয়ও রক্ষা পায় না, বাজারে জমা পানি মাজারেও চলে যায়-জাগতিক এ নিয়মে গেল আন্দোলনের সময় দেশের বিভিন্ন জায়গায় হতাহতের শিকার হয়েছেন অনেক গণমাধ্যমকর্মী। বাস্তবতার তোড়ে তখন কে ছাত্র, আর কে জনগণ বা মহাজন সেই পরিচয় সামনে থাকেনি। কে কাকে কোথায় হেনস্তা করেছে ঠিক-ঠিকানাও ছিল না। তার মধ্যেও পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ভাবিয়েছে। তাড়নায় ফেলেছে। সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে তখন সরকার, বিভিন্ন সংগঠন ও নিরাপত্তা বাহিনী দেয়নি। নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?

দুর্ভাগ্যজনকভাবে ৫ আগস্টের পর নতুন প্রেক্ষাপটে আরেক ধরনের শিকার গণমাধ্যম এবং এ পেশায় যুক্তরা। নানা কারণে তখনকার বিশেষভাবে আলোচিত কিছু গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বের কেউ কারাগারে, কেউ দেশান্তরি, কেউ বা গাঢাকায়। সাংবাদিক বলে কেউ বিচারের ঊর্ধ্বে নন। কোনো দোষ থাকলে, প্রমাণ দৃষ্টে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়াই উচিত। কিন্তু বিচারের আগেই বাজারি বিচার ঘটিয়ে বসার কিছু ঘটনা বেশ প্রশ্নবিদ্ধ। কষ্টের এ ধারাপাত চলেছে কিছুদিন।

একটু কমার পর সাম্প্রতিক সময়ে এতে আবার নতুন টোকা। এখানে-ওখানে ঢুঁ মেরে যাকে-তাকে ফ্যাসিস্টের দোসর বানানো, চাকরি থেকে খেদানোর ঢোলে বাড়ি; যা আগের আমলের কাউকে পছন্দ না হলেই জঙ্গি, বিএনপি, জামায়াত-শিবির, একাত্তরের চেতনাবিরোধী বানানোর নতুন সংস্করণ। গজবের এ আয়োজকরা কেউ ভিনদেশি নন। চাঁদের দেশ থেকেও নাজিল হননি। এ সময় এসে এমনটা মোটেই কাম্য ছিল না।

ধারণাও করা যায়নি মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগতি এবং সার্বিকভাবে গণমাধ্যমের পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতির মাঝে এমন আজাব নামবে। দীর্ঘ সময় একটা ধকল সয়ে গণমাধ্যমগুলোতে স্থিতিশীলতা আনতে দিন-রাত বাড়তি শ্রমে আগোয়ান মালিক-কর্মচারীসহ গণমাধ্যমকর্মীদের গত মাস কয়েক কী দশায় জীবন কাটছে তা জানেন কেবল ভুক্তভোগীরাই। আর তাঁদের পরিবার ও স্বজনরা। বাইরের কারো পক্ষে তা উপলব্ধি করাও অসাধ্য।

এ রকম সময়ে এসে আবার গণমাধ্যমের ওপর মব-ভায়োলেন্স খোদার আরশ কাঁপানোর মতো যাতনার সংশ্লিষ্ট ভুক্তভোগীদের কাছে। বিগত ১৫-১৬ বছর শাসনামলে গণমাধ্যমকে কী চাপে রাখা হয়েছিল, এর প্রথমত ভুক্তভোগীও সাংবাদিকরাই। দলান্ধতায় আসক্তদের কথা ভিন্ন। ওই অবস্থা থেকে মুক্তি মিললেও নানা ধরনের কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়ে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। দীর্ঘদিনের বদচর্চা কাটিয়ে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্রের প্রয়োজনে মুক্ত সাংবাদিকতার চর্চার মধ্যে নতুন আপদ কাম্য ছিল না। গণমাধ্যমকে উড়িয়ে দেওয়া, গুঁড়িয়ে দেওয়া, অপরাধী সাব্যস্ত করে তেড়ে আসা, ত্রাস তৈরির জন্য উচ্ছৃঙ্খল প্রকৃতির কিছু লোক পাঠিয়ে দেওয়ার মতো ঘটনার জন্য কেউ প্রস্তুত ছিল না। ভাবনায়ও আসেনি। গণমাধ্যমের ওপর এই উৎপাত দেশকে গণতন্ত্রায়নের পথে আনতে চলমান নিরলস চেষ্টা ভুলের অংশও হয়ে থাকতে পারে। গণমাধ্যম মুক্ত হওয়ার অর্থ এখনো পরিষ্কার করতে না পারলে গণতন্ত্রের অভিযাত্রা ব্যাহত হবে, তা  বলা যায়।

স্বাধীনতা বা মুক্তি কোনো রকমের শর্ত দিয়ে হয় না। তার পরও গণমাধ্যমকে নিজ থেকেই কিছু শর্ত ও জবাবদিহির মধ্যে থাকতে হয়। নিজেকে নিজের কাছে জবাব দিতে হয় সারাক্ষণ। অডিয়েন্সকে (পাঠক, দর্শক, শ্রোতা) আমলে রাখতে হয় সেকেন্ডে সেকেন্ডে। কারণ পাঠক, দর্শক, শ্রোতারা পুরোপুরি স্বাধীন। দলবাজি, পক্ষপাতিত্ব বা তথ্যে হেরফেরের কারণে অপছন্দ হলে অন্য চ্যানেলে, পত্রিকা তথা গণমাধ্যমে চলে যেতে তাঁরা কাউকে জিজ্ঞাসার অপেক্ষা করবেন না। নিজের সিদ্ধান্ত নিজেই নিয়ে নেবেন। দলীয়পনার গণমাধ্যম যে ওই দলও পছন্দ করে না, একটু চোখ মেললে এর বেশ কিছু দৃষ্টান্ত সামনেই রয়েছে। প্রসঙ্গের প্রয়োজনে বলতে হয়, আওয়ামী লীগের লোকেরা তাদের দলীয় মুখপত্র দৈনিক বাংলার বাণী ভালোবাসলে পত্রিকাটি লাখ নয়, কয়েক কোটি চলত। বাস্তবে বাংলার বাণী ‘নাই’ হয়ে গেছে সেই কবেই। বিএনপির দৈনিক দিনকাল আছে। দলটির লোকেরা এর পাঠক-গ্রাহক হলে পত্রিকাটি চলতে পারে কয়েক কোটি। জামায়াতে ইসলামীর মুখপত্র দৈনিক সংগ্রামেরও প্রায় একই  অবস্থা। যে যে দলই করুক, প্রথমত তিনি মানুষ। তারপর দলের নেতা-কর্মী-সমর্থক ইত্যাদি। আর মানুষ হিসেবে তাঁদের প্রথম চাওয়া নিরেট তথ্য। আর তথ্যক্ষুধা মেটাতে এই দলীয় লোকদেরও ভরসা হচ্ছে পেশাদার, দলবাজিমুক্ত গণমাধ্যম।

গণমাধ্যমের সঙ্গে সরকার কোনো না কোনোভাবে সম্পর্কিত। গণমাধ্যমের মালিকানা আছে, গণমাধ্যম পরিচালনাকারী সাংবাদিকরাও আছেন। কারো হুকুম ছাড়াও তাঁরা একটা জবাবদিহির মধ্যে থাকেন, থাকতে হয়। প্রয়োজনে তাঁদের আরো জবাবদিহি ও নীতিমালায় আনা যায়। সরকারসহ রাষ্ট্রের স্টেকহোল্ডারদের এখানে দায় আছে। দেশ-দুনিয়া কাঁপানো ৫ আগস্টের ছাত্র-জনশক্তিও স্টেকহোল্ডার। এসবের বাইরে ‘ফেউ’ গজানোর মতো যারা মাঠ চষছে, গণমাধ্যমেও ঢুঁ মারছে, এটাসেটা আরোপ করছে, কাকে রাখতে হবে, কাকে খেদাতে হবে-এসব দাওয়াও গেলাচ্ছে-এরা কারা? তাদের পেছনের শক্তিই বা কে ও কী? প্রশ্নটি গত কদিন ধরে ঘুরছে বিভিন্ন মহলে।

কয়েকটি ঘটনার তথ্য বলছে, গণমাধ্যম অফিসে ঢুকে পড়া আনকোরারা কার কাছে বা কাকে টার্গেট করে গেছে নিজেরাও জানে না। চেনেও না। এদিক-ওদিক খোঁজাখুঁজি করে সমানে একঝলক গালমন্দ দিয়ে বেরিয়ে যায়। নমুনাই বলে দেয় এরা কারো না কারো প্রেরিত। আলামতদৃষ্টে যে যা বোঝার বুঝে নিচ্ছেন। গণমাধ্যমের অভ্যন্তরে তা ক্রমেই বদহজম হয়ে উঠছে। বমি শুরু হলে কার বমন কার ওপর পড়বে কে জানে? এক জায়গা থেকে তা আরেক জায়গায় গড়াবে। চক্কর দেবে বাজার থেকে মাজার, লোকালয় থেকে দেবালয়, পাতাল থেকে হাসপাতালসহ নানা মোকামে। গণমাধ্যমে মব যারা করছে, নিশ্চয়ই তারা এতিম-বেওয়ারিশ নয়, কেয়ার অব আছে কেউ না কেউ। এটি বাজে প্রবণতা। আর এ দেশে একবার কোনো বাজে ট্রেন্ড চালু হলে সেটা বাজার পায় দ্রুত। অন্যদিকে ভালো কিছুর দৃষ্টান্ত  ফলো করানো বড় কঠিন।

দীর্ঘদিন ধরেই মুক্ত গণমাধ্যমের প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষায় গণতান্ত্রিক শক্তিগুলো লড়াই করেছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে। এটি কম সুখবর নয়। এবারের বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারসের প্রতিবেদনে চলতি বছর বাংলাদেশে কোনো সাংবাদিকের মৃত্যুর খবর না থাকা একটি ইতিবাচক পরিবর্তন। পরিবর্তনের এই সূচনাকে ধরে আরো অনেক দূর যেতে হবে। কারণ গণমাধ্যমের কাছে এবং গণমাধ্যমকে নিয়ে মানুষের আকাঙ্ক্ষা আরো বেশি। কিন্তু সম্ভাব্য মবের শঙ্কায় গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলোর অভ্যন্তরে তৈরি হওয়া উৎকণ্ঠা সেল্ফ সেন্সরশিপকে আমন্ত্রণ করছে। সেল্ফ সেন্সরশিপ কোনো স্বৈর বা ফ্যাসিস্ট সরকারের আরোপিত সেন্সরশিপের চেয়ে ক্ষতিকর। তা গণমাধ্যমের চেয়ে  সরকার,  দেশ, সমাজের জন্য আরো বেশি ক্ষতির। বাংলাদেশের গণমাধ্যমের সমস্যা, নানামুখী চাপ-তাপ এবং সেন্সরশিপ নিয়ে এমনিতেই অনেক কথা রয়েছে।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব
কমছে বিনিয়োগ বাড়ছে বেকারত্ব
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
‘আমি বিশ্বাস করি ফারিয়া আইনি প্রতিকার পাবে’
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
চলতি ফুটবল মৌসুমের তিন ট্রফির মধ্যে দুটিই বসুন্ধরা কিংসের
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
শাস্তি না হওয়ায় বেপরোয়া লুণ্ঠন
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সর্বশেষ খবর
বৃষ্টির মধ্যেই মৎস্য ভবন ও কাকরাইল মোড়ে ইশরাক সমর্থকদের বিক্ষোভ
বৃষ্টির মধ্যেই মৎস্য ভবন ও কাকরাইল মোড়ে ইশরাক সমর্থকদের বিক্ষোভ

এই মাত্র | নগর জীবন

আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
আবারও ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি পৌঁছেছেন ৫২ হাজারের বেশি হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৫২ হাজারের বেশি হজযাত্রী

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?
ইসরায়েলি দূতাবাসকর্মীকে হত্যা, কে এই সন্দেহভাজন হামলাকারী?

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজে গিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ১৮ বাংলাদেশি
হজে গিয়ে হাসপাতালে ভর্তি ১৮ বাংলাদেশি

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জাতীয় নাগরিক পার্টির শিক্ষা ও গবেষণা সেল গঠন
জাতীয় নাগরিক পার্টির শিক্ষা ও গবেষণা সেল গঠন

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি কূটনীতিকদের নিরাপত্তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে উৎকণ্ঠা
ইসরায়েলি কূটনীতিকদের নিরাপত্তা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে উৎকণ্ঠা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলি দূতাবাস কর্মীকে গুলি করে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দুই ইসরায়েলি দূতাবাস কর্মীকে গুলি করে হত্যা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে অটোরিকশা চালককে হাতুড়ি পেটা, টাকাসহ গাড়ি ছিনতাই
রাজধানীতে অটোরিকশা চালককে হাতুড়ি পেটা, টাকাসহ গাড়ি ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে হাইকোর্টে রিটের আদেশ আজ
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে হাইকোর্টে রিটের আদেশ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু
যুদ্ধ শেষে পুরো গাজা নিয়ন্ত্রণ করবে ইসরায়েল: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইইউ ও আরব কূটনৈতিক প্রতিনিধি দলকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি
ইইউ ও আরব কূটনৈতিক প্রতিনিধি দলকে লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদুল আজহা : ট্রেনের ১ জুনের টিকিট বিক্রি আজ
ঈদুল আজহা : ট্রেনের ১ জুনের টিকিট বিক্রি আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলা চলছেই; আরও ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলা চলছেই; আরও ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা
দুপুরের মধ্যে চার অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক শক্তি অর্জনে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি
সামরিক শক্তি অর্জনে ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনা
জীববৈচিত্র্য রক্ষায় ইসলামের নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মানসিক সুস্থতা লাভে নামাজের ভূমিকা
মানসিক সুস্থতা লাভে নামাজের ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এনবিআর দুই ভাগ : অসহযোগে অচল রাজস্ব খাত
এনবিআর দুই ভাগ : অসহযোগে অচল রাজস্ব খাত

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজের সফরে আল্লাহপ্রেমের সাধনা
হজের সফরে আল্লাহপ্রেমের সাধনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছিনতাই-চাঁদাবাজির আতঙ্ক থেকে মুক্তি চান ব্যবসায়ীরা
ছিনতাই-চাঁদাবাজির আতঙ্ক থেকে মুক্তি চান ব্যবসায়ীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ যেসব এলাকায় ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
আজ যেসব এলাকায় ৪ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের জন্য প্রস্তুত পবিত্র মক্কা-মদিনা
হাজিদের জন্য প্রস্তুত পবিত্র মক্কা-মদিনা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেরাদিয়া ও আফতাবনগরে এবার বসছে না পশুর হাট
মেরাদিয়া ও আফতাবনগরে এবার বসছে না পশুর হাট

৩ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

সিরিজ হারকে ‘জীবনের অংশ’ বললেন লিটন
সিরিজ হারকে ‘জীবনের অংশ’ বললেন লিটন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত
হবিগঞ্জে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা বাবুল মাস্টার গ্রেফতার
কলাপাড়ায় ইউপি চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা বাবুল মাস্টার গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী
অনলাইন প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে দেখলেন নিজের স্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে মিললো স্বর্ণমুদ্রা ভর্তি গুপ্তধন

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ
জিয়াউর রহমানের হত্যাকাণ্ডে শেখ হাসিনা জড়িত ছিল: অলি আহমদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাল থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি করবে টিসিবি
ঈদুল আজহা উপলক্ষে কাল থেকে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে পণ্য বিক্রি করবে টিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইলেন ইশরাক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন
বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এনসিপি নির্বাচনে অংশ নিবে না : নাসীরুদ্দীন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের
রাজপথ না ছাড়ার নির্দেশ ইশরাকের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল
মেয়র হিসেবে ইশরাকের শপথ না পড়ানো নিয়ে রিটের আদেশ আগামীকাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর
আগামী মাসে রিজার্ভ পৌঁছাবে ৩০ বিলিয়ন ডলারে: গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি
স্কুল-কলেজে সমাবেশে পাঠের জন্য নতুন শপথবাক্য, প্রজ্ঞাপন জারি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন
দু’একদিনের মধ্যে দায়িত্ব ছাড়বেন পররাষ্ট্রসচিব জসীম উদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান
করিডর নিয়ে কারো সঙ্গে কোনো কথা হয়নি: খলিলুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা
গোল্ডেন ডোম, ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুখতে ট্রাম্পের মহাপরিকল্পনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা
ইমিগ্রেশন কোর্টের নির্দেশ অমান্য, নিউইয়র্কে বাংলাদেশির ২২ কোটি টাকা জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান
মাঝ আকাশে ভয়াবহ ঝড়ের কবলে ভারতের বিমান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের ওপর যুক্তরাজ্যের নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’
‘শ্রমিকের পাওনা পরিশোধ না করলে মামলায় জেলে যেতে হবে মালিকদের’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে
শিশু আছিয়াকে ধর্ষণ ও হত্যা: হিটু শেখের ডেথ রেফারেন্সের নথি হাইকোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল
পারমাণবিক যুদ্ধের ভয়াবহতা কেবল ভারত-পাকিস্তানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না: বিলাওয়াল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন থেকে পদত্যাগ করে ৩০ নেতাকর্মীর ছাত্রদলে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা
এবার নগর ভবন ছেড়ে মৎস্য ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান রাতারাতি হাওয়া, ভারতীয়সহ বিপাকে বহু বিনিয়োগকারী
দুবাইয়ের একটি প্রতিষ্ঠান রাতারাতি হাওয়া, ভারতীয়সহ বিপাকে বহু বিনিয়োগকারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা
সুখবর পেতে যাচ্ছেন মেডিকেল টেকনোলজিস্ট-ফার্মাসিস্ট চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত
ইতিহাস গড়ে বাংলাদেশকে সিরিজ হারের লজ্জা দিলো আরব-আমিরাত

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম
পররাষ্ট্রসচিব হচ্ছেন আসাদ আলম সিয়াম

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনীয় সেনা হটানোর পর প্রথমবার কুরস্ক পরিদর্শনে পুতিন
ইউক্রেনীয় সেনা হটানোর পর প্রথমবার কুরস্ক পরিদর্শনে পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের শপথ আটকে রাখার অভিযোগ ফারুকের
ইশরাকের শপথ আটকে রাখার অভিযোগ ফারুকের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছত্তিশগড়ে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ, নিহত ২৭
ছত্তিশগড়ে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীর সঙ্গে তুমুল সংঘর্ষ, নিহত ২৭

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ কলকাতার আকাশে এক ‘ঝাঁক ড্রোন’, রহস্য খুঁজতে গলদঘর্ম পুলিশ
হঠাৎ কলকাতার আকাশে এক ‘ঝাঁক ড্রোন’, রহস্য খুঁজতে গলদঘর্ম পুলিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পে বিনামূল্যে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন বন্ধে নীতিমালা চূড়ান্ত পর্যায়ে: পরিবেশ উপদেষ্টা
শিল্পে বিনামূল্যে ভূগর্ভস্থ পানি উত্তোলন বন্ধে নীতিমালা চূড়ান্ত পর্যায়ে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন
রাজনৈতিক সরকারের কাছে দ্রুত ক্ষমতা হস্তান্তর প্রয়োজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?
আরেকটি এক-এগারোর ফাঁদে দেশ?

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো
সংসার ভাঙছে তাসের ঘরের মতো

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি
সিলেট নগরজুড়ে আড্ডাবাজি কঠোর বিএনপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী
বিস্ময়কর ২২০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না
ইশরাক সমর্থকরা মাঠ ছাড়বেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়
কেউ নেবে না ব্যর্থতার দায়

সম্পাদকীয়

রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা
রপ্তানির পর এবার রেমিট্যান্সে ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট
আসছে সংকটকালের সংক্ষিপ্ত বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া
মানব পাচার বন্ধে পদক্ষেপ চায় মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম
১০ মিনিটের বৃষ্টিতে ডুবল চট্টগ্রাম

নগর জীবন

করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না
করিডর নিয়ে কারও সঙ্গে কথা হয়নি, হবেও না

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ
কঠিন হচ্ছে বিমা কোম্পানির সিইও নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়
মেয়র ইস্যুতে রাজনীতিতে ভিন্ন মোড়

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি
উপদেষ্টাদের পদত্যাগ দাবিতে পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবছে নিচু এলাকা
ডুবছে নিচু এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে
পাঁচ বছর ক্ষমতায় থাকার স্বপ্ন দেখছে

নগর জীবন

এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের
এনবিআরে অসহযোগ ঘোষণা, চার দাবি কর্মকর্তাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি
সরকার একটি সংস্কারও করতে পারেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের
সংস্কারে আগ্রহ বিদেশিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি
ইসি পুনর্গঠন চায় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের
কোন নির্বাচন আগে সিদ্ধান্ত সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি
লুটপাট, নারী যাত্রীদের শ্লীলতাহানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র
ইসি পুনর্গঠনের দাবি, গভীর ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে
দেশ গড়ার প্রত্যয়ে বৃহৎ পরিসরে অংশগ্রহণ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি
প্রখ্যাত নির্মাতাদের কালজয়ী ছবি

শোবিজ

একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান
একসঙ্গে আটক ছয় চেয়ারম্যান

দেশগ্রাম

ভাটায় বিপন্ন পরিবেশ
ভাটায় বিপন্ন পরিবেশ

দেশগ্রাম