শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:১৭, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৩৮, বৃহস্পতিবার, ২২ মে, ২০২৫

নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?

মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?

লোকালয়ে আগুন লাগলে দেবালয়ও রক্ষা পায় না, বাজারে জমা পানি মাজারেও চলে যায়-জাগতিক এ নিয়মে গেল আন্দোলনের সময় দেশের বিভিন্ন জায়গায় হতাহতের শিকার হয়েছেন অনেক গণমাধ্যমকর্মী। বাস্তবতার তোড়ে তখন কে ছাত্র, আর কে জনগণ বা মহাজন সেই পরিচয় সামনে থাকেনি। কে কাকে কোথায় হেনস্তা করেছে ঠিক-ঠিকানাও ছিল না। তার মধ্যেও পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় গণমাধ্যমকর্মীদের ওপর হামলার ঘটনা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের ভাবিয়েছে। তাড়নায় ফেলেছে। সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে তখন সরকার, বিভিন্ন সংগঠন ও নিরাপত্তা বাহিনী দেয়নি। নিজেরাই যখন দৌড়ের ওপর থাকে তখন কে কাকে দেখে?

দুর্ভাগ্যজনকভাবে ৫ আগস্টের পর নতুন প্রেক্ষাপটে আরেক ধরনের শিকার গণমাধ্যম এবং এ পেশায় যুক্তরা। নানা কারণে তখনকার বিশেষভাবে আলোচিত কিছু গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বের কেউ কারাগারে, কেউ দেশান্তরি, কেউ বা গাঢাকায়। সাংবাদিক বলে কেউ বিচারের ঊর্ধ্বে নন। কোনো দোষ থাকলে, প্রমাণ দৃষ্টে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি হওয়াই উচিত। কিন্তু বিচারের আগেই বাজারি বিচার ঘটিয়ে বসার কিছু ঘটনা বেশ প্রশ্নবিদ্ধ। কষ্টের এ ধারাপাত চলেছে কিছুদিন।

একটু কমার পর সাম্প্রতিক সময়ে এতে আবার নতুন টোকা। এখানে-ওখানে ঢুঁ মেরে যাকে-তাকে ফ্যাসিস্টের দোসর বানানো, চাকরি থেকে খেদানোর ঢোলে বাড়ি; যা আগের আমলের কাউকে পছন্দ না হলেই জঙ্গি, বিএনপি, জামায়াত-শিবির, একাত্তরের চেতনাবিরোধী বানানোর নতুন সংস্করণ। গজবের এ আয়োজকরা কেউ ভিনদেশি নন। চাঁদের দেশ থেকেও নাজিল হননি। এ সময় এসে এমনটা মোটেই কাম্য ছিল না।

ধারণাও করা যায়নি মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে বাংলাদেশের অগ্রগতি এবং সার্বিকভাবে গণমাধ্যমের পরিস্থিতির কিছুটা উন্নতির মাঝে এমন আজাব নামবে। দীর্ঘ সময় একটা ধকল সয়ে গণমাধ্যমগুলোতে স্থিতিশীলতা আনতে দিন-রাত বাড়তি শ্রমে আগোয়ান মালিক-কর্মচারীসহ গণমাধ্যমকর্মীদের গত মাস কয়েক কী দশায় জীবন কাটছে তা জানেন কেবল ভুক্তভোগীরাই। আর তাঁদের পরিবার ও স্বজনরা। বাইরের কারো পক্ষে তা উপলব্ধি করাও অসাধ্য।

এ রকম সময়ে এসে আবার গণমাধ্যমের ওপর মব-ভায়োলেন্স খোদার আরশ কাঁপানোর মতো যাতনার সংশ্লিষ্ট ভুক্তভোগীদের কাছে। বিগত ১৫-১৬ বছর শাসনামলে গণমাধ্যমকে কী চাপে রাখা হয়েছিল, এর প্রথমত ভুক্তভোগীও সাংবাদিকরাই। দলান্ধতায় আসক্তদের কথা ভিন্ন। ওই অবস্থা থেকে মুক্তি মিললেও নানা ধরনের কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়ে যাওয়া অস্বাভাবিক নয়। দীর্ঘদিনের বদচর্চা কাটিয়ে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্রের প্রয়োজনে মুক্ত সাংবাদিকতার চর্চার মধ্যে নতুন আপদ কাম্য ছিল না। গণমাধ্যমকে উড়িয়ে দেওয়া, গুঁড়িয়ে দেওয়া, অপরাধী সাব্যস্ত করে তেড়ে আসা, ত্রাস তৈরির জন্য উচ্ছৃঙ্খল প্রকৃতির কিছু লোক পাঠিয়ে দেওয়ার মতো ঘটনার জন্য কেউ প্রস্তুত ছিল না। ভাবনায়ও আসেনি। গণমাধ্যমের ওপর এই উৎপাত দেশকে গণতন্ত্রায়নের পথে আনতে চলমান নিরলস চেষ্টা ভুলের অংশও হয়ে থাকতে পারে। গণমাধ্যম মুক্ত হওয়ার অর্থ এখনো পরিষ্কার করতে না পারলে গণতন্ত্রের অভিযাত্রা ব্যাহত হবে, তা  বলা যায়।

স্বাধীনতা বা মুক্তি কোনো রকমের শর্ত দিয়ে হয় না। তার পরও গণমাধ্যমকে নিজ থেকেই কিছু শর্ত ও জবাবদিহির মধ্যে থাকতে হয়। নিজেকে নিজের কাছে জবাব দিতে হয় সারাক্ষণ। অডিয়েন্সকে (পাঠক, দর্শক, শ্রোতা) আমলে রাখতে হয় সেকেন্ডে সেকেন্ডে। কারণ পাঠক, দর্শক, শ্রোতারা পুরোপুরি স্বাধীন। দলবাজি, পক্ষপাতিত্ব বা তথ্যে হেরফেরের কারণে অপছন্দ হলে অন্য চ্যানেলে, পত্রিকা তথা গণমাধ্যমে চলে যেতে তাঁরা কাউকে জিজ্ঞাসার অপেক্ষা করবেন না। নিজের সিদ্ধান্ত নিজেই নিয়ে নেবেন। দলীয়পনার গণমাধ্যম যে ওই দলও পছন্দ করে না, একটু চোখ মেললে এর বেশ কিছু দৃষ্টান্ত সামনেই রয়েছে। প্রসঙ্গের প্রয়োজনে বলতে হয়, আওয়ামী লীগের লোকেরা তাদের দলীয় মুখপত্র দৈনিক বাংলার বাণী ভালোবাসলে পত্রিকাটি লাখ নয়, কয়েক কোটি চলত। বাস্তবে বাংলার বাণী ‘নাই’ হয়ে গেছে সেই কবেই। বিএনপির দৈনিক দিনকাল আছে। দলটির লোকেরা এর পাঠক-গ্রাহক হলে পত্রিকাটি চলতে পারে কয়েক কোটি। জামায়াতে ইসলামীর মুখপত্র দৈনিক সংগ্রামেরও প্রায় একই  অবস্থা। যে যে দলই করুক, প্রথমত তিনি মানুষ। তারপর দলের নেতা-কর্মী-সমর্থক ইত্যাদি। আর মানুষ হিসেবে তাঁদের প্রথম চাওয়া নিরেট তথ্য। আর তথ্যক্ষুধা মেটাতে এই দলীয় লোকদেরও ভরসা হচ্ছে পেশাদার, দলবাজিমুক্ত গণমাধ্যম।

গণমাধ্যমের সঙ্গে সরকার কোনো না কোনোভাবে সম্পর্কিত। গণমাধ্যমের মালিকানা আছে, গণমাধ্যম পরিচালনাকারী সাংবাদিকরাও আছেন। কারো হুকুম ছাড়াও তাঁরা একটা জবাবদিহির মধ্যে থাকেন, থাকতে হয়। প্রয়োজনে তাঁদের আরো জবাবদিহি ও নীতিমালায় আনা যায়। সরকারসহ রাষ্ট্রের স্টেকহোল্ডারদের এখানে দায় আছে। দেশ-দুনিয়া কাঁপানো ৫ আগস্টের ছাত্র-জনশক্তিও স্টেকহোল্ডার। এসবের বাইরে ‘ফেউ’ গজানোর মতো যারা মাঠ চষছে, গণমাধ্যমেও ঢুঁ মারছে, এটাসেটা আরোপ করছে, কাকে রাখতে হবে, কাকে খেদাতে হবে-এসব দাওয়াও গেলাচ্ছে-এরা কারা? তাদের পেছনের শক্তিই বা কে ও কী? প্রশ্নটি গত কদিন ধরে ঘুরছে বিভিন্ন মহলে।

কয়েকটি ঘটনার তথ্য বলছে, গণমাধ্যম অফিসে ঢুকে পড়া আনকোরারা কার কাছে বা কাকে টার্গেট করে গেছে নিজেরাও জানে না। চেনেও না। এদিক-ওদিক খোঁজাখুঁজি করে সমানে একঝলক গালমন্দ দিয়ে বেরিয়ে যায়। নমুনাই বলে দেয় এরা কারো না কারো প্রেরিত। আলামতদৃষ্টে যে যা বোঝার বুঝে নিচ্ছেন। গণমাধ্যমের অভ্যন্তরে তা ক্রমেই বদহজম হয়ে উঠছে। বমি শুরু হলে কার বমন কার ওপর পড়বে কে জানে? এক জায়গা থেকে তা আরেক জায়গায় গড়াবে। চক্কর দেবে বাজার থেকে মাজার, লোকালয় থেকে দেবালয়, পাতাল থেকে হাসপাতালসহ নানা মোকামে। গণমাধ্যমে মব যারা করছে, নিশ্চয়ই তারা এতিম-বেওয়ারিশ নয়, কেয়ার অব আছে কেউ না কেউ। এটি বাজে প্রবণতা। আর এ দেশে একবার কোনো বাজে ট্রেন্ড চালু হলে সেটা বাজার পায় দ্রুত। অন্যদিকে ভালো কিছুর দৃষ্টান্ত  ফলো করানো বড় কঠিন।

দীর্ঘদিন ধরেই মুক্ত গণমাধ্যমের প্রত্যাশা ও আকাঙ্ক্ষায় গণতান্ত্রিক শক্তিগুলো লড়াই করেছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম সূচকে ১৬ ধাপ এগিয়েছে। এটি কম সুখবর নয়। এবারের বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবস উপলক্ষে রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারসের প্রতিবেদনে চলতি বছর বাংলাদেশে কোনো সাংবাদিকের মৃত্যুর খবর না থাকা একটি ইতিবাচক পরিবর্তন। পরিবর্তনের এই সূচনাকে ধরে আরো অনেক দূর যেতে হবে। কারণ গণমাধ্যমের কাছে এবং গণমাধ্যমকে নিয়ে মানুষের আকাঙ্ক্ষা আরো বেশি। কিন্তু সম্ভাব্য মবের শঙ্কায় গণমাধ্যম প্রতিষ্ঠানগুলোর অভ্যন্তরে তৈরি হওয়া উৎকণ্ঠা সেল্ফ সেন্সরশিপকে আমন্ত্রণ করছে। সেল্ফ সেন্সরশিপ কোনো স্বৈর বা ফ্যাসিস্ট সরকারের আরোপিত সেন্সরশিপের চেয়ে ক্ষতিকর। তা গণমাধ্যমের চেয়ে  সরকার,  দেশ, সমাজের জন্য আরো বেশি ক্ষতির। বাংলাদেশের গণমাধ্যমের সমস্যা, নানামুখী চাপ-তাপ এবং সেন্সরশিপ নিয়ে এমনিতেই অনেক কথা রয়েছে।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
প্রধান উপদেষ্টার আসন্ন মালয়েশিয়া সফর ও শ্রমবাজার নিয়ে আশাবাদ
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
বাণিজ্যচুক্তি : ভিয়েতনাম পারলে আমরা নয় কেন
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
রাজনীতিতে জনসমর্থন গুরুত্বপূর্ণ ফ্যাক্টর
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
এ দুর্যোগ ও দুর্বিপাকের শেষ কোথায়
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
সুখের সন্ধানে বাংলাদেশের ৫৪ বছর
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
ক্ষমতার পালাবদলে ব্যবস্থা আরো মর্মস্পর্শী
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
বিএনপির পথ আটকানোর পাঁয়তারা কেন
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
গুজবে সেনাবাহিনীর ইমেজ ক্ষুণ্ন করে লাভ কার
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
বেসরকারি নিরাপত্তা পরিষেবাকে শিল্প হিসেবে দেখা হোক
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
ব্যাংকিং খাতের মূলধন ঘাটতি এবং ব্যাসেল-তিন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ