শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ আগস্ট, ২০২২ আপডেট:

জুয়েলারি শিল্পে এখন বিনিয়োগের সুসময়

সায়েম সোবহান আনভীর, প্রেসিডেন্ট, বাজুস
প্রিন্ট ভার্সন
জুয়েলারি শিল্পে এখন বিনিয়োগের সুসময়

দেশে বিপুলসংখ্যক আন্তর্জাতিক মানের দক্ষ স্বর্ণ কারিগর রয়েছেন। দেশজুড়ে প্রায় ৪০ হাজার জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যার সঙ্গে প্রায় ৫০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান জড়িত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনা এবং সহযোগিতা পেলে আগামী পাঁচ বছরে বদলে যেতে পারে দেশের অর্থনীতি...

 

মাটি আর সোনা কখনো পচে না। দামও কখনো কমে না। বরং সব সময় দাম বাড়ে। দেশে দীর্ঘদিন যারা জুয়েলারি শিল্পের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছেন, তাদের অভিজ্ঞতা অনেক বেশি। তবে এ অভিজ্ঞতা জুয়েলারি খাতের ট্রেডিংয়ের মধ্যেই বেশির ভাগ সীমাবদ্ধ। তারা জুয়েলারি খাতকে শিল্পায়নের দিকে বেশি এগিয়ে নিয়ে যাননি। অথচ বিশ্ববাজারে হাতে তৈরি সোনার অলংকার বা গহনার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।

বাংলাদেশের পোশাকশিল্পের উদ্যোক্তারা আশির দশকের প্রথমদিকে যখন রপ্তানি শুরু করেছিলেন, তখন হয়তো অনেকে কল্পনাও করেননি, পোশাক পণ্য রপ্তানিতে বাংলাদেশ বিশ্বে দ্বিতীয় অবস্থানে থাকবে। পোশাকশিল্পের এই অর্জনকে সাধুবাদ জানাই। পাশাপাশি এটাও দৃঢ়চিত্তে বলতে চাই- দেশের জুয়েলারি শিল্পে রয়েছে অমিত সম্ভাবনা। এ খাতের রপ্তানি পোশাকশিল্পকেও ছাড়িয়ে যাবে এটা আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। আমাদের সামনে জুয়েলারি খাতে যেমন বৃহৎ বিশ্ববাজার রয়েছে, তেমনি অভ্যন্তরীণ বা দেশীয় বাজারও আছে। সম্ভাবনার এই বাজার আগামীতে বড় হওয়া ছাড়া ছোট হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

সারা দেশে প্রায় ৪০ হাজার জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তাদের প্রতি বলতে চাই- বাংলাদেশের জুয়েলারি শিল্পে পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যে কারখানা স্থাপনে বিনিয়োগের জন্য এখনই সুবর্ণ সময়। পাশাপাশি অন্যান্য রপ্তানিমুখী শিল্প খাতের যেসব অভিজ্ঞ উদ্যোক্তা রয়েছেন, তাদের প্রতি আমার আহ্বান- আসুন প্রায় শতবর্ষের অভিজ্ঞ জুয়েলারি খাতের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে রপ্তানিতে নতুন খাতের উন্মোচন করি।

বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো বাংলাদেশের জুয়েলারি খাতে রপ্তানিমুখী কারখানা স্থাপনে ব্যাপক আগ্রহ প্রকাশ করছে। ইতোমধ্যে বিশ্বখ্যাত জুয়েলারি ব্র্যান্ড মালাবার বাংলাদেশে তাদের কারখানা স্থাপনের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু করেছে। এ সম্ভাবনা উপলব্ধি করার অনুরোধ রইল বাংলাদেশি উদ্যোক্তাদের।

দেশের ঐতিহ্যবাহী বাণিজ্য সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন-বাজুস জুয়েলারি খাতে কারখানা স্থাপনে আগ্রহী উদ্যোক্তাদের সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। আমরা জুয়েলারি খাতে আরও উন্নতি করতে চাই। কিন্তু জুয়েলারি শিল্পে অনেক প্রতিবন্ধকতাও আছে। এসব প্রতিবন্ধকতা দূর করার জন্য সংশ্লিষ্টদের অনুরোধ করছি।

আশা করি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনার মধ্য দিয়ে জুয়েলারি খাতের যত সমস্যা আছে, তা সমাধান হবে। প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ ছাড়া এ খাতের উন্নতি হবে না। পাশাপাশি সারা দেশের জুয়েলার্সদের প্রতি আমার অনুরোধ- আপনারা সবাই জুয়েলারি কারখানা স্থাপনে নজর দিন। আপনারা যারা এত দিন ট্রেডিং করেছেন, তাদের এখন শিল্পায়নে মনোযোগ দেওয়ার সময় এসেছে।

আমরা এখন রপ্তানির দিকে যেতে চাই। সবাই একটা একটা করে কারখানা গড়ে তুলুন। আসুন রপ্তানি করে দেশকে সমৃদ্ধশালী করি। এই শিল্পকে আরও উন্নত করি। দেশে জুয়েলারি শিল্পের আরও প্রসার ও রপ্তানি ক্ষেত্রে বিকাশ ঘটাতে হবে। মূলত আমার লক্ষ্যটা থাকবে জুয়েলারি শিল্পের প্রসার। এক্ষেত্রে ভ্যাট ও কর সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধানের চেষ্টা করব। জুয়েলারি শিল্পে বাংলাদেশকে রপ্তানিকারক দেশে পরিণত করবই। জুয়েলারি পণ্য রপ্তানির মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের মহান স্থপতি ও জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রত্যাশিত সোনার বাংলা গড়ার পথে আরও একধাপ এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ। বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে বাংলাদেশ।

আমি গত ২৮ জুন ভারতের গোয়ায় বাংলাদেশি জুয়েলার্সদের সম্মানে আয়োজিত দুই দিনব্যাপী ‘সোনার বাংলা’ শীর্ষক জুয়েলারি এক্সপোতে যোগ দিয়েছিলাম। সেখানে ভারতীয় ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়ে বলেছি- বাংলাদেশের আছে দক্ষ স্বর্ণশিল্পী আর ভারতের আছে দক্ষ ডিজাইনার। দুই দেশের এই দুই ধরনের সক্ষমতাকে কাজে লাগিয়ে যৌথভাবে মার্কেটিং করতে পারব। প্রতিবেশী দুই দেশ সম্মিলিতভাবে কাজ করলে বিশ্বে জুয়েলারি শিল্পে সবার ওপরে থাকব। আমাদের কেউ বাধাগ্রস্ত করতে পারবে না।

আমার সঙ্গে একাধিক দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে ভারতের শীর্ষ জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশে অলংকার বা গহনা তৈরির নতুন কারখানা স্থাপনে যৌথভাবে বিনিয়োগের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তারা বাংলাদেশি কারিগরদের হাতে তৈরি গহনার প্রশংসাও করেছেন। ভারতের ব্যবসায়ীরা কারিগরি ও প্রযুক্তি সহায়তা দিয়ে এগিয়ে আসতে চান। জুয়েলারি খাতে বাংলাদেশ থেকে ভারত অনেক এগিয়ে আছে। বাংলাদেশ এখন মাথা তুলে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে। আমার প্রত্যাশা- ভারত আমাদের ঘনিষ্ঠ বন্ধু প্রতিবেশী হিসেবে বাংলাদেশের প্রতি সহযোগিতার হাত প্রসারিত করুক। ভারতের জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে ম্যানুফ্যাকচারিং কারখানা করার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছি। বাংলাদেশ ভারত একসঙ্গে কাজ করলে উভয় দেশের ব্যবসায় উন্নতি ঘটবে। ফলে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের তুলনায় আমরা আমাদের ব্যবসাকে আরও প্রসারিত করতে পারব।

আশার কথা হলো- ইতোমধ্যে বাংলাদেশ থেকে জুয়েলারি পণ্য রপ্তানির লক্ষ্যে গত ২৯ জুলাই বাংলাদেশে ম্যানুফ্যাকচারিং কারখানা স্থাপন করেছে বিশ্বখ্যাত জুয়েলারি ব্র্যান্ড মালাবার। আরও অনেক বিদেশি প্রতিষ্ঠান অচিরেই বাংলাদেশের জুয়েলারি শিল্পে বিনিয়োগ করবে বলে আমি যথেষ্ট আশাবাদী।

দেশে বিপুলসংখ্যক আন্তর্জাতিক মানের দক্ষ স্বর্ণ কারিগর রয়েছেন। দেশজুড়ে প্রায় ৪০ হাজার জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যার সঙ্গে প্রায় ৫০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান জড়িত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনা এবং সহযোগিতা পেলে আগামী পাঁচ বছরে বদলে যেতে পারে দেশের অর্থনীতি।

দেশের অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা এবং উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। জুয়েলারি শিল্প-কারখানা প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এ অগ্রযাত্রাকে আরও এগিয়ে নেওয়া সম্ভব। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি’র অপবাদ পাওয়া বাংলাদেশ আজ উন্নত দেশের কাতারে উঠছে।

দেশের জুয়েলারি শিল্পের অনেক শ্রমিক বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মরত। তাদের কাজের প্রশংসা করছে বিশ্ব। এ শ্রমিকরা জুয়েলারি শিল্পে তাদের শ্রম ও মেধা দিয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন। এ জন্য দেশে জুয়েলারি কারখানা করতে হবে। এখন দেশে যদি এ ধরনের কারখানা হয়, তাহলে বিদেশে কর্মরত স্বর্ণশিল্পীরা আবার দেশে ফিরবেন। দেশের কারখানায় কাজ করবেন।  তাদের উৎপাদিত পণ্য বিদেশে রপ্তানি করে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করবে বাংলাদেশ।

আমি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের জুয়েলারি ইন্ডাস্ট্রি সরেজমিন দেখেছি, অনেক দক্ষ কারিগরের সঙ্গে কথা বলেছি।  বাংলাদেশে কাজের ভালো সুযোগ ও পরিবেশ না পেয়ে অন্য দেশে গিয়ে অনেকে সেখানে কাজ করে বিশ্বমানের অলংকার তৈরি করছেন। বিশেষ করে সনাতন ধর্মের অনেক কারিগর বাংলাদেশ থেকে গিয়ে কাজ করছেন ভারত ও দুবাইয়ে। যদি দেশে এই শিল্প                 তৈরি করা সম্ভব হয়, তাহলে দেশীয় কারিগরদের সুদিন ফিরবে। পাশাপাশি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে কাজ করা স্বর্ণশিল্পীরা দেশে এসে কাজ করতে পারবেন। স্বর্ণশিল্পের দক্ষ কারিগররা এখন কাজ না পেয়ে অনেকেই পূর্বসূরিদের এই পেশা ছেড়ে অন্য পেশায় চলে যাচ্ছেন। অনেকেই পরিবার নিয়ে অমানবিক জীবনযাপন করছেন।

স্বাধীনতার ৫০ বছরেও সোনা চোরাচালান থামেনি। গণমাধ্যমের তথ্যানুযায়ী- সরকার ও আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার আন্তরিক তৎপরতা সত্ত্বেও প্রতিদিন সোনা চোরাচালান হচ্ছে। বর্তমানে দেশে ৯০ ভাগ সোনা আসছে চোরাইপথে। এতে সরকার বিপুল পরিমাণ রাজস্ব থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। এক্ষেত্রে সোনা চোরাচালান প্রতিরোধের সঙ্গে জড়িত সব আইন-প্রয়োগকারী সংস্থা, বিশেষ করে কাস্টমস, পুলিশ, বিজিবি ও র‌্যাবসহ অন্যান্য সংস্থার সদস্যরা ব্যাপক তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের এই কর্মকান্ড আরও জোরদারকরণের অনুরোধ করছি। আইন-প্রয়োগকারী সংস্থাগুলোর সক্রিয় ভূমিকার মধ্যদিয়ে চোরাচালান বন্ধ হবে। দেশের টাকা পাচার বন্ধ হবে।

বাংলাদেশের জুয়েলারি শিল্পের বড় অপবাদ হলো পাইকারি পর্যায়ে সোনা কেনাবেচায় বৈধ কাগজপত্র বিনিময় হয় না। অর্থাৎ কেনাবেচার পুরো প্রক্রিয়াটি অবৈধ। এটা বিরাট সমস্যা। জুয়েলারি শিল্পের সমস্যা সমাধানে সারা দেশের মালিকদের ঐক্যবদ্ধ হওয়া প্রয়োজন।  দেশের সব জুয়েলারি ব্যবসায়ী বাজুসের সদস্য হলে এ খাতে শৃঙ্খলা আসবে। বাজুসকে আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিতি এবং সাংগঠনিকভাবে শক্তিশালী ও গতিশীল করার লক্ষ্য নিয়ে বর্তমান বাজুস নেতৃত্ব কাজ করছে।

দেশের একজন জুয়েলারি ব্যবসায়ীর সমস্যা মানে আমাদের সবার সমস্যা। জুয়েলারি খাতে ভ্যাটের সমস্যা সমাধান করতে হবে। হয়রানি বন্ধ করতে হবে।  এ লক্ষ্যে জুয়েলারি খাতের সমস্যা সমাধানে বাজুসকে শক্তিশালী করতে হবে। সারা দেশের জুয়েলারি ব্যবসায়ীকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।

লেখক : সায়েম সোবহান আনভীর, প্রেসিডেন্ট, বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন-বাজুস এবং ব্যবস্থাপনা পরিচালক, বসুন্ধরা গ্রুপ।

এই বিভাগের আরও খবর
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ খবর
প্রাচীন গরুর দাঁত খুলে দিল ইতিহাসের নতুন রহস্য
প্রাচীন গরুর দাঁত খুলে দিল ইতিহাসের নতুন রহস্য

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’
‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’

১ মিনিট আগে | জাতীয়

চলাচলের রাস্তায় ইট-টিনের বেড়া, বিপাকে পাঁচ পরিবারসহ শিক্ষার্থীরা
চলাচলের রাস্তায় ইট-টিনের বেড়া, বিপাকে পাঁচ পরিবারসহ শিক্ষার্থীরা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদক কারবারির পায়ুপথে মিলল ৫ হাজার ইয়াবা
মাদক কারবারির পায়ুপথে মিলল ৫ হাজার ইয়াবা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভাজনের রাজনীতি নয়, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে : মির্জা ফখরুল
বিভাজনের রাজনীতি নয়, ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে : মির্জা ফখরুল

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

কিশোরগঞ্জে গাঁজাসহ তিনজন গ্রেফতার
কিশোরগঞ্জে গাঁজাসহ তিনজন গ্রেফতার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিজু হত্যার ঘটনায় ১২ পুলিশসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা, সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ
সিজু হত্যার ঘটনায় ১২ পুলিশসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা, সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নর্ড স্ট্রিমে বিস্ফোরণ, ইতালিতে ইউক্রেনীয় নাগরিক গ্রেপ্তার
নর্ড স্ট্রিমে বিস্ফোরণ, ইতালিতে ইউক্রেনীয় নাগরিক গ্রেপ্তার

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
দিনাজপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হতে পারে রবিবার : ইসি সানাউল্লাহ
সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা হতে পারে রবিবার : ইসি সানাউল্লাহ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বোয়ালখালীতে পিস্তলসহ তিনজন গ্রেফতার
বোয়ালখালীতে পিস্তলসহ তিনজন গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত
গাকৃবিতে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালিত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহিলা সমিতিতে লালনের "বারামখানা"
মহিলা সমিতিতে লালনের "বারামখানা"

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

গোপালগঞ্জে অবৈধ জাল পুড়িয়ে ধ্বংস
গোপালগঞ্জে অবৈধ জাল পুড়িয়ে ধ্বংস

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে অবৈধ ড্রেজার মেশিন জব্দ
পঞ্চগড়ে অবৈধ ড্রেজার মেশিন জব্দ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানের আকাশে চাঁদের মতো উজ্জ্বল উল্কাপিণ্ড
জাপানের আকাশে চাঁদের মতো উজ্জ্বল উল্কাপিণ্ড

৪৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

পাবনায় মাদ্রাসাছাত্র অপহরণ, গ্রেফতার ১
পাবনায় মাদ্রাসাছাত্র অপহরণ, গ্রেফতার ১

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জিয়াউর রহমানের আমলে বরাদ্দ পাওয়া স্টেডিয়ামের উন্নয়নে কাজ করবো: বাফুফে সভাপতি
জিয়াউর রহমানের আমলে বরাদ্দ পাওয়া স্টেডিয়ামের উন্নয়নে কাজ করবো: বাফুফে সভাপতি

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শ্রেণিকক্ষে চড় মারায় শিক্ষককে গুলি ছাত্রের!
শ্রেণিকক্ষে চড় মারায় শিক্ষককে গুলি ছাত্রের!

৫৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পরীক্ষা দিতে এসে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে ছাত্রীর মৃত্যু
পরীক্ষা দিতে এসে সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে ছাত্রীর মৃত্যু

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে গুলিসহ পিস্তল উদ্ধার
সিলেটে গুলিসহ পিস্তল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের
ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিস্ফোরণ মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরণ মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর জন্য নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ সৃষ্টি টেকসই উন্নয়ন অর্জনের জন্য অত্যন্ত জরুরি
নারীর জন্য নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ সৃষ্টি টেকসই উন্নয়ন অর্জনের জন্য অত্যন্ত জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে ‘হানিট্রাপ’ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ
যশোরে ‘হানিট্রাপ’ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ব্রেক দ্য সাইলেন্স’ কর্মসূচি ঘোষণা জবির আন্দোলনকারীদের
‘ব্রেক দ্য সাইলেন্স’ কর্মসূচি ঘোষণা জবির আন্দোলনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো মৃতপ্রায় তারকার ভেতরের স্তর দেখতে পেলেন বিজ্ঞানীরা
প্রথমবারের মতো মৃতপ্রায় তারকার ভেতরের স্তর দেখতে পেলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

৬ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না
এনসিপির একটি শ্রেণি যত অপরাধই করুক শাস্তি হয় না

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী
মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে প্রথমবারের মতো ফিলিস্তিনি সুন্দরী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা

শোবিজ

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা