শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৯, বুধবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২০

‘মুজিব ও হেমন্ত জন্মশতবর্ষে টরন্টোয় পাঠশালার অন্তর্জাল আসর’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘মুজিব ও হেমন্ত জন্মশতবর্ষে টরন্টোয় পাঠশালার অন্তর্জাল আসর’

টরন্টো ভিত্তিক সাহিত্য চর্চার প্ল্যাটফর্ম পাঠশালার বাইশ ও তেইশতম অন্তর্জাল আসর অনুষ্ঠিত হয় নভেম্বরের সাত ও ডিসেম্বরের বারো তারিখ। বাইশতম আসরটি নিবেদন করা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে। 

মুজিবের নিজ বয়ানে মুজিবকে জানার জন্যে ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’, 'কারাগারের রোজনামচা', 'আমার দেখা নয়াচীন'-এই গ্রন্থত্রয়ী আমাদের পরম সম্পদ-আশ্রয়। শেখ মুজিবকে নিয়ে সব অস্বীকার-বিতর্ক-বিভ্রান্তি আর উন্নাসিকতার জবাব এই তিনটি বই। তাকে আগে ঢালাওভাবে বলা হতো নিছক একজন সংগঠক বা বড়জোর উদার হৃদয়ের একজন মানুষ। এই বই পড়ে আমরা জেনেছি শেখ মুজিব আর আমাদের জাতির ইতিহাস যে অবিচ্ছেদ্য। জেনেছি তিনি ছিলেন বাঙালির মুক্তির একজন সার্বক্ষণিক মুখপাত্র। চিনেছি ব্যক্তিগত জীবনকে বিসর্জন দেওয়া আত্মত্যাগী একজন জাতীয় নেতাকে যিনি জীবনের বেশিরভাগ সময় জেল খেটেছেন। আবিষ্কার করেছি একইসাথে প্রাজ্ঞ-সাহসী-উদার একজন মানুষকে যিনি আন্দোলন-সংগঠন-পরিস্থিতি মোকাবেলায় জাতির অনিবার্য এক নেতা হয়ে উঠেছিলেন। আবিষ্কার করতে পেরেছি তিল তিল সংগ্রামে গড়ে ওঠা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ককে। স্বাধীন দেশেও আমরা পেয়েছিলাম এমন একজন পিতাকে যিনি একটা জাতিকে ধারণ করতে প্রস্তুত। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে আবার স্থায়ীভাবে ফিরে পেতে এই ‘মুজিব ট্রিলজি’ আমাদের দরকার ছিল। এই তিনটি বই ঘিরেই ছিল পাঠশালার আয়োজন। আলোচনা করেন টরন্টো থেকে প্রকাশিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল 'নতুন দেশ' এর সম্পাদক শওগাত আলী সাগর।

'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনী সংকলন। ২০১২ সালের জুনে এ বইটি প্রকাশিত হয় ইউপিএল-দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড থেকে। এ পর্যন্ত বইটি ১২টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনের অনেক সময়ই কেটেছে জেলখানায় বন্দি অবস্থায়। ১৯৬৬-৬৯ সালে তিনি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাজবন্দি ছিলেন। এ সময়টায় বন্ধুবান্ধব, সহকর্মী এবং সহধর্মিণীর অনুপ্রেরণায় তিনি জীবনী লেখা শুরু করেন। এই বইয়ে তিনি ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত তার আত্মজীবনী লিখেছেন। বইটির ভূমিকা লিখেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। সম্পাদনা করেছেন লোকসাহিত্যবিদ ও গবেষক অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান। 

'কারাগারের রোজনামচা'র প্রথম প্রকাশ মার্চ, ২০১৭ সালে, বাংলা একাডেমি থেকে। 'কারাগারের রোজনামচা' নামটি দেন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা  শেখ রেহানা। বইটি ইংরেজিতে অনূদিত হয়েছে। 

১৯৬৬ সালে ৬ দফা দেওয়ার পর মুজিব গ্রেফতার হন। ১৯৬৬ মে থেকে ১৯৬৮ জানুয়ারি, ২১ মাস তাকে সলিটারি কনফাইনমেন্টে রাখা হয়। ১৯৬৮ জানুয়ারিতে মুক্তি পাবার সাথে সাথেই আবার তাকে কুর্মিটোলা সামরিক জেলে বন্দি করা হয় আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায়। সেই সময়ে কারাগারে প্রতিদিন ডায়েরি লেখা শুরু করেন। ১৯৬৮ সাল পর্যন্ত লেখাগুলি এই বইয়ে আছে। তবে শুরুর একটা গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন কিন্তু আরেক খাতা থেকে। ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান মার্শাল ল জারি করে তাকে গ্রেফতার করে জেলে পাঠায়। ঐ সময়ের লেখা থেকে প্রথম অংশটি যুক্ত করা হয়েছে। 

১৯৫২ সালের অক্টোবর মাসে, বঙ্গবন্ধুর বয়স যখন ৩২, তখন 'পিস কনফারেন্স অব দি এশিয়ান এন্ড প্যাসিফিক রিজিওন্স' এ পাকিস্তান প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে নয়াচীন সফর করেন তিনি (ঐ বছরই তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পান)। ২৫ দিন থাকেন চীনে। সেই সময়ে ডায়রিতে টুকে রাখা স্মৃতি থেকে ভ্রমণ বৃত্তান্ত লিখেন ১৯৫৪ সালে কারাগারে রাজবন্দি থাকার সময়। তার সেই ভ্রমণের সাত দশক পর 'আমার দেখা নয়াচীন' নামে বইটি বের হয়, ২০২০ এর বইমেলায়, বাংলা একাডেমি থেকে। ভূমিকা, রচনার প্রেক্ষাপট লিখেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। ১৯৫৭ সালে পূর্ব বাংলার শ্রমমন্ত্রী থাকাকালে পাকিস্তান সংসদীয় দলের নেতা হিসেবে তিনি আরো একবার চীন সফর করেন। কিন্তু বইটা শুধু প্রথমবারের ভ্রমণ নিয়েই। তবে বইয়ের শেষে যুক্ত করা হয়েছে ১৯৫৭ সালে বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয়বার চীন ভ্রমণের সময়কার বেশ কয়েকটি দুর্লভ আলোকচিত্র। 

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে নিবেদিত পাঠশালার আসরে, 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী', 'কারাগারের রোজনামচা' ও 'আমার দেখা নয়াচীন'-এই তিনটি বই আলোচনার মাধ্যমে, মুজিবের বয়ানেই মুজিবকে নির্মোহভাবে তুলে ধরেন আলোচক শওগাত আলী সাগর। 

পাঠশালার তেইশতম আসরটি নিবেদন করা হয় শিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষ্যে। 

টুকটাক গানের পাশাপাশি প্রথমজীবনে সাহিত্যে মজে ছিলেন এক তরুণ। গল্প লিখতেন। সমসাময়িক কবি, সাহিত্যিক বন্ধুদের নিয়ে রীতিমতো সাহিত্যসভা করতেন নিয়মিত। তার লেখা 'একটি ঘটনা' নামে একটি গল্প 'দেশ' পত্রিকায় পর্যন্ত ছাপা হয়েছিল। কিন্তু সাহিত্যিক না হয়ে, হয়ে উঠলেন তিনি সঙ্গীতের মানুষ। শুধু তাই না, হয়ে উঠলেন মধ্যবিত্ত বাঙালির সাঙ্গীতিক আইকন। মধ্যবিত্ত বাঙালির সাঙ্গীতিক অন্তরটি তার মতো এত পরিষ্কারভাবে খুব কম সুরকার ও গায়কই অনুভব করতে পেরেছেন। 

যথাযথ উচ্চারণ ও স্বরপ্রক্ষেপণ এবং সুরের পরিমিতি প্রয়োগ করে, গায়নরীতির সাবেকীয়ানা থেকে মুক্ত করে তিনি বাংলা গানকে উত্তীর্ণ করেছেন আরেক পর্যায়ে, করে তুলেছেন সমসাময়িক এবং পৌঁছে দিয়েছেন শত-কোটি বাঙালির অন্তরে। এই শিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়। 
'আনন্দধারা' হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের নিজ হাতে লেখা আত্মকথন। সাহিত্যের সাথে একসময় নিবিড় যোগ থাকায়, বইটিতে তিনি প্রাঞ্জল গদ্য উপহার দিয়েছেন। 

'আনন্দধারা' ১৯৭৫ সালে প্রথম প্রকাশিত হয় কোলকাতার 'নিউ বেঙল প্রেস' থেকে। ১৯৮৮ সালে ৫ম ও শেষ সংস্করণ বের হবার পর দীর্ঘদিন এটি বাজারে ছিল না। পরে সপ্তর্ষি প্রকাশন থেকে, অভীক চট্টোপাধ্যায়ের সম্পাদনায়, নব কলেবরে বের হয় ২০১৩ সালে।  

হেমন্ত বলছেন, 'এটা আমার আত্মচরিত নয়। আত্মপ্রচারের জন্যেও কলম ধরিনি। তবে এককালে লেখার অভ্যাস ছিল তাই আমার শিল্পজীবনের নানা অভিজ্ঞতার কথা লিপিবদ্ধ করবার চেষ্টা করেছি। তাও করতে হয়েছে অনেকের অনুরোধে।

আমার এ লেখার উদ্দেশ্য সম্বন্ধে যদি কেউ জিজ্ঞাসা করেন তো বলবো, শিল্পের পথ কণ্টকাকীর্ণ, কুসুমাস্তীর্ণ নয়। সেই হিসেবে ভবিষ্যতের শিল্পীদের কাছে আমার অভিজ্ঞতার মূল্য হয়তো কিছুটা আছে।' 

আসলেই তাই। বইটিতে হেমন্ত তার নিজের অর্জনকে সেভাবে তুলেই ধরেননি, বরং অর্জনের পথ যে কতটা কণ্টকাকীর্ণ হয়, তারই গল্প বইটি জুড়ে।  

একজন শিল্পীর জীবন কতটা ভঙ্গুর, কতটা ঝুঁকির তা বোঝা যায় বইটি পড়লে। আজ যেই শিল্পীর গান হিট এর জন্য সবাই ধন্যি ধন্যি করে, কালই একটা ফ্লপের জন্য তাকে ছুঁড়ে ফেলে দিতে শ্রোতৃকূল বিন্দুমাত্র দ্বিধা করে না। অনেক ভালো কাজ করেও, হিট না হলে, সেসব মূল্যহীন। আবার একবার লাইমলাইটে এসে গেলে, তখন মানহীন সঙ্গীতেরও স্তাবকের অভাব হয় না। 

হেমন্ত এক জায়গায় লিখছেন, "পরপর ছবি হিট হলে খাতির দেখে কে! কিন্তু একটা ফ্লপ হলেই শিল্পীর দফা শেষ। আমরা নামেই শিল্পী। আসলে আসন দেহপসারিণীদের এক ইঞ্চি উপরেও না। ওদের তবু যতদিন দেহ ততদিন বাজার। আর শিল্পীদের অনেকের গলা থাকতে থাকতেও গলাধাক্কা খেতে হয় সময় বিশেষে।" হেমন্ত এই বিষয়গুলোর ব্যাপারে সচেতন ছিলেন বলেই হিন্দী 'নাগিন' কিংবা বাংলা 'শাপমোচন' চলচ্চিত্রের তুঙ্গস্পর্শী জনপ্রিয়তাতেও বিভ্রান্ত হননি, নিজেকে কেউকেটা ভাবেননি এবং এতেই হয়ত অতটা দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়া সম্ভব হয়েছে তার পক্ষে। 

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের দুইটি সত্তা-গায়ক হেমন্ত ও সুরকার হেমন্ত। দুটি সত্তাই সমভাবে প্রবল। দীর্ঘ ৫ দশকেরও বেশি সময় জুড়ে (বাংলা ও হিন্দি) অজস্র গানে কণ্ঠ, অজস্র গানে সুর, অসংখ্য আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি, সেসবের নানা অভিজ্ঞতা আর গল্প মিলে, বহুমাত্রিক সঙ্গীত ব্যক্তিত্ব হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সাঙ্গীতিক জীবনের যে বিশাল ব্যাপ্তি, তা লিপিবদ্ধ করতে গেলে হাজার পাতাতেও কুলাতো না। কিন্তু হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গায়ন যেমন পরিমিত-মেদহীন, তেমনি লেখাও। বিস্তীর্ণ সঙ্গীত জীবনের কেবল চুম্বক অংশগুলোই একদম নির্মোহভাবে এবং অকপটে তুলে ধরেছেন তিনি তার আত্মজীবনী 'আনন্দধারায়'। 

'আনন্দধারা' মোট ৩১৩ পৃষ্ঠার। এর মধ্যে শখানেক পৃষ্ঠা জুড়ে আত্মজীবনী। আর বাকি ২১৩ পৃষ্ঠা জুড়ে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গানের তালিকা। 

আসরের আলোচক ছিলেন আইএফআইসি ব্যাংক সাহিত্য পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক খসরু চৌধুরী। হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের জন্মশতবর্ষে নিবেদিত পাঠশালার আসরে, 'আনন্দধারা' বইটি নিয়ে আলোচক খসরু চৌধুরীর আলোচনায় উঠে আসে...বাংলা, হিন্দি দুই গানেরই গায়ক হেমন্ত, সুরকার হেমন্ত, প্রযোজক হেমন্ত, পরিচালক হেমন্তের নিজ জীবনের গল্পসহ আধুনিক বাংলা গানের স্বর্ণযুগের অনেক জানা-অজানা অধ্যায়। পাঠশালার দুটো আসরেরই সঞ্চালনায় ছিলেন ফারহানা আজিম শিউলী।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
টরন্টোয় শিরীন চৌধুরীর ‘পরান যাহা চায়’ সঙ্গীত সন্ধ্যা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের পরিপন্থি তৎপরতায় লিপ্ত ৮০ হাজার বিদেশীর ভিসা বাতিল
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
মেলবোর্নে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১২ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
কানাডার ক্যালগেরিতে দুই দিনব্যাপী কনস্যুলার সার্ভিস সম্পন্ন
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
অস্ট্রেলিয়ায় বিএনপির জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
মালয়েশিয়ায় ৪৫ বাংলাদেশিসহ ১২৩ বিদেশি কর্মী আটক
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
সর্বশেষ খবর
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে
যুব বিশ্বকাপে বাংলাদেশের প্রথম ম্যাচ ভারতের বিপক্ষে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!
বিশ্বের প্রাচীনতম পর্বতমালা, বয়স ৩.৬ বিলিয়ন বছর!

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু
বাসকে সাইড দিতে গিয়ে দোকানে উঠে গেল কাভার্ডভ্যান, দোকানির মৃত্যু

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ
বাগেরহাটে কৃষকদের সার-বীজ বিতরণ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ
বিশ্বে ক্ষুধার্ত খাদ্য সংগ্রহে ঘাটতি ১৩ বিলিয়ন ডলার: জাতিংসঘ

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক
ইমরান খানকে ছাড়িয়ে যাওয়ার পথে মুশফিক

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি
শান্তি প্রচেষ্টা জোরদারে আলোচনার জন্য তুরস্কে জেলেনস্কি

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২
দিনশেষে বাংলাদেশ ৪ উইকেটে ২৯২

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে ফিরলেন স্টোকস ও উড

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৫৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন