শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৯, বুধবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২০

‘মুজিব ও হেমন্ত জন্মশতবর্ষে টরন্টোয় পাঠশালার অন্তর্জাল আসর’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘মুজিব ও হেমন্ত জন্মশতবর্ষে টরন্টোয় পাঠশালার অন্তর্জাল আসর’

টরন্টো ভিত্তিক সাহিত্য চর্চার প্ল্যাটফর্ম পাঠশালার বাইশ ও তেইশতম অন্তর্জাল আসর অনুষ্ঠিত হয় নভেম্বরের সাত ও ডিসেম্বরের বারো তারিখ। বাইশতম আসরটি নিবেদন করা হয় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষে। 

মুজিবের নিজ বয়ানে মুজিবকে জানার জন্যে ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’, 'কারাগারের রোজনামচা', 'আমার দেখা নয়াচীন'-এই গ্রন্থত্রয়ী আমাদের পরম সম্পদ-আশ্রয়। শেখ মুজিবকে নিয়ে সব অস্বীকার-বিতর্ক-বিভ্রান্তি আর উন্নাসিকতার জবাব এই তিনটি বই। তাকে আগে ঢালাওভাবে বলা হতো নিছক একজন সংগঠক বা বড়জোর উদার হৃদয়ের একজন মানুষ। এই বই পড়ে আমরা জেনেছি শেখ মুজিব আর আমাদের জাতির ইতিহাস যে অবিচ্ছেদ্য। জেনেছি তিনি ছিলেন বাঙালির মুক্তির একজন সার্বক্ষণিক মুখপাত্র। চিনেছি ব্যক্তিগত জীবনকে বিসর্জন দেওয়া আত্মত্যাগী একজন জাতীয় নেতাকে যিনি জীবনের বেশিরভাগ সময় জেল খেটেছেন। আবিষ্কার করেছি একইসাথে প্রাজ্ঞ-সাহসী-উদার একজন মানুষকে যিনি আন্দোলন-সংগঠন-পরিস্থিতি মোকাবেলায় জাতির অনিবার্য এক নেতা হয়ে উঠেছিলেন। আবিষ্কার করতে পেরেছি তিল তিল সংগ্রামে গড়ে ওঠা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মহানায়ককে। স্বাধীন দেশেও আমরা পেয়েছিলাম এমন একজন পিতাকে যিনি একটা জাতিকে ধারণ করতে প্রস্তুত। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে আবার স্থায়ীভাবে ফিরে পেতে এই ‘মুজিব ট্রিলজি’ আমাদের দরকার ছিল। এই তিনটি বই ঘিরেই ছিল পাঠশালার আয়োজন। আলোচনা করেন টরন্টো থেকে প্রকাশিত অনলাইন নিউজ পোর্টাল 'নতুন দেশ' এর সম্পাদক শওগাত আলী সাগর।

'অসমাপ্ত আত্মজীবনী' শেখ মুজিবুর রহমানের আত্মজীবনী সংকলন। ২০১২ সালের জুনে এ বইটি প্রকাশিত হয় ইউপিএল-দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড থেকে। এ পর্যন্ত বইটি ১২টি ভাষায় অনূদিত হয়েছে। শেখ মুজিবুর রহমানের জীবনের অনেক সময়ই কেটেছে জেলখানায় বন্দি অবস্থায়। ১৯৬৬-৬৯ সালে তিনি ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাজবন্দি ছিলেন। এ সময়টায় বন্ধুবান্ধব, সহকর্মী এবং সহধর্মিণীর অনুপ্রেরণায় তিনি জীবনী লেখা শুরু করেন। এই বইয়ে তিনি ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত তার আত্মজীবনী লিখেছেন। বইটির ভূমিকা লিখেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। সম্পাদনা করেছেন লোকসাহিত্যবিদ ও গবেষক অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান। 

'কারাগারের রোজনামচা'র প্রথম প্রকাশ মার্চ, ২০১৭ সালে, বাংলা একাডেমি থেকে। 'কারাগারের রোজনামচা' নামটি দেন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ কন্যা  শেখ রেহানা। বইটি ইংরেজিতে অনূদিত হয়েছে। 

১৯৬৬ সালে ৬ দফা দেওয়ার পর মুজিব গ্রেফতার হন। ১৯৬৬ মে থেকে ১৯৬৮ জানুয়ারি, ২১ মাস তাকে সলিটারি কনফাইনমেন্টে রাখা হয়। ১৯৬৮ জানুয়ারিতে মুক্তি পাবার সাথে সাথেই আবার তাকে কুর্মিটোলা সামরিক জেলে বন্দি করা হয় আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায়। সেই সময়ে কারাগারে প্রতিদিন ডায়েরি লেখা শুরু করেন। ১৯৬৮ সাল পর্যন্ত লেখাগুলি এই বইয়ে আছে। তবে শুরুর একটা গুরুত্বপূর্ণ সংযোজন কিন্তু আরেক খাতা থেকে। ১৯৫৮ সালে আইয়ুব খান মার্শাল ল জারি করে তাকে গ্রেফতার করে জেলে পাঠায়। ঐ সময়ের লেখা থেকে প্রথম অংশটি যুক্ত করা হয়েছে। 

১৯৫২ সালের অক্টোবর মাসে, বঙ্গবন্ধুর বয়স যখন ৩২, তখন 'পিস কনফারেন্স অব দি এশিয়ান এন্ড প্যাসিফিক রিজিওন্স' এ পাকিস্তান প্রতিনিধি দলের সদস্য হিসেবে নয়াচীন সফর করেন তিনি (ঐ বছরই তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পান)। ২৫ দিন থাকেন চীনে। সেই সময়ে ডায়রিতে টুকে রাখা স্মৃতি থেকে ভ্রমণ বৃত্তান্ত লিখেন ১৯৫৪ সালে কারাগারে রাজবন্দি থাকার সময়। তার সেই ভ্রমণের সাত দশক পর 'আমার দেখা নয়াচীন' নামে বইটি বের হয়, ২০২০ এর বইমেলায়, বাংলা একাডেমি থেকে। ভূমিকা, রচনার প্রেক্ষাপট লিখেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। ১৯৫৭ সালে পূর্ব বাংলার শ্রমমন্ত্রী থাকাকালে পাকিস্তান সংসদীয় দলের নেতা হিসেবে তিনি আরো একবার চীন সফর করেন। কিন্তু বইটা শুধু প্রথমবারের ভ্রমণ নিয়েই। তবে বইয়ের শেষে যুক্ত করা হয়েছে ১৯৫৭ সালে বঙ্গবন্ধুর দ্বিতীয়বার চীন ভ্রমণের সময়কার বেশ কয়েকটি দুর্লভ আলোকচিত্র। 

বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষে নিবেদিত পাঠশালার আসরে, 'অসমাপ্ত আত্মজীবনী', 'কারাগারের রোজনামচা' ও 'আমার দেখা নয়াচীন'-এই তিনটি বই আলোচনার মাধ্যমে, মুজিবের বয়ানেই মুজিবকে নির্মোহভাবে তুলে ধরেন আলোচক শওগাত আলী সাগর। 

পাঠশালার তেইশতম আসরটি নিবেদন করা হয় শিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের জন্মশতবর্ষ উপলক্ষ্যে। 

টুকটাক গানের পাশাপাশি প্রথমজীবনে সাহিত্যে মজে ছিলেন এক তরুণ। গল্প লিখতেন। সমসাময়িক কবি, সাহিত্যিক বন্ধুদের নিয়ে রীতিমতো সাহিত্যসভা করতেন নিয়মিত। তার লেখা 'একটি ঘটনা' নামে একটি গল্প 'দেশ' পত্রিকায় পর্যন্ত ছাপা হয়েছিল। কিন্তু সাহিত্যিক না হয়ে, হয়ে উঠলেন তিনি সঙ্গীতের মানুষ। শুধু তাই না, হয়ে উঠলেন মধ্যবিত্ত বাঙালির সাঙ্গীতিক আইকন। মধ্যবিত্ত বাঙালির সাঙ্গীতিক অন্তরটি তার মতো এত পরিষ্কারভাবে খুব কম সুরকার ও গায়কই অনুভব করতে পেরেছেন। 

যথাযথ উচ্চারণ ও স্বরপ্রক্ষেপণ এবং সুরের পরিমিতি প্রয়োগ করে, গায়নরীতির সাবেকীয়ানা থেকে মুক্ত করে তিনি বাংলা গানকে উত্তীর্ণ করেছেন আরেক পর্যায়ে, করে তুলেছেন সমসাময়িক এবং পৌঁছে দিয়েছেন শত-কোটি বাঙালির অন্তরে। এই শিল্পী হেমন্ত মুখোপাধ্যায়। 
'আনন্দধারা' হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের নিজ হাতে লেখা আত্মকথন। সাহিত্যের সাথে একসময় নিবিড় যোগ থাকায়, বইটিতে তিনি প্রাঞ্জল গদ্য উপহার দিয়েছেন। 

'আনন্দধারা' ১৯৭৫ সালে প্রথম প্রকাশিত হয় কোলকাতার 'নিউ বেঙল প্রেস' থেকে। ১৯৮৮ সালে ৫ম ও শেষ সংস্করণ বের হবার পর দীর্ঘদিন এটি বাজারে ছিল না। পরে সপ্তর্ষি প্রকাশন থেকে, অভীক চট্টোপাধ্যায়ের সম্পাদনায়, নব কলেবরে বের হয় ২০১৩ সালে।  

হেমন্ত বলছেন, 'এটা আমার আত্মচরিত নয়। আত্মপ্রচারের জন্যেও কলম ধরিনি। তবে এককালে লেখার অভ্যাস ছিল তাই আমার শিল্পজীবনের নানা অভিজ্ঞতার কথা লিপিবদ্ধ করবার চেষ্টা করেছি। তাও করতে হয়েছে অনেকের অনুরোধে।

আমার এ লেখার উদ্দেশ্য সম্বন্ধে যদি কেউ জিজ্ঞাসা করেন তো বলবো, শিল্পের পথ কণ্টকাকীর্ণ, কুসুমাস্তীর্ণ নয়। সেই হিসেবে ভবিষ্যতের শিল্পীদের কাছে আমার অভিজ্ঞতার মূল্য হয়তো কিছুটা আছে।' 

আসলেই তাই। বইটিতে হেমন্ত তার নিজের অর্জনকে সেভাবে তুলেই ধরেননি, বরং অর্জনের পথ যে কতটা কণ্টকাকীর্ণ হয়, তারই গল্প বইটি জুড়ে।  

একজন শিল্পীর জীবন কতটা ভঙ্গুর, কতটা ঝুঁকির তা বোঝা যায় বইটি পড়লে। আজ যেই শিল্পীর গান হিট এর জন্য সবাই ধন্যি ধন্যি করে, কালই একটা ফ্লপের জন্য তাকে ছুঁড়ে ফেলে দিতে শ্রোতৃকূল বিন্দুমাত্র দ্বিধা করে না। অনেক ভালো কাজ করেও, হিট না হলে, সেসব মূল্যহীন। আবার একবার লাইমলাইটে এসে গেলে, তখন মানহীন সঙ্গীতেরও স্তাবকের অভাব হয় না। 

হেমন্ত এক জায়গায় লিখছেন, "পরপর ছবি হিট হলে খাতির দেখে কে! কিন্তু একটা ফ্লপ হলেই শিল্পীর দফা শেষ। আমরা নামেই শিল্পী। আসলে আসন দেহপসারিণীদের এক ইঞ্চি উপরেও না। ওদের তবু যতদিন দেহ ততদিন বাজার। আর শিল্পীদের অনেকের গলা থাকতে থাকতেও গলাধাক্কা খেতে হয় সময় বিশেষে।" হেমন্ত এই বিষয়গুলোর ব্যাপারে সচেতন ছিলেন বলেই হিন্দী 'নাগিন' কিংবা বাংলা 'শাপমোচন' চলচ্চিত্রের তুঙ্গস্পর্শী জনপ্রিয়তাতেও বিভ্রান্ত হননি, নিজেকে কেউকেটা ভাবেননি এবং এতেই হয়ত অতটা দীর্ঘ পথ পাড়ি দেওয়া সম্ভব হয়েছে তার পক্ষে। 

হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের দুইটি সত্তা-গায়ক হেমন্ত ও সুরকার হেমন্ত। দুটি সত্তাই সমভাবে প্রবল। দীর্ঘ ৫ দশকেরও বেশি সময় জুড়ে (বাংলা ও হিন্দি) অজস্র গানে কণ্ঠ, অজস্র গানে সুর, অসংখ্য আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি, সেসবের নানা অভিজ্ঞতা আর গল্প মিলে, বহুমাত্রিক সঙ্গীত ব্যক্তিত্ব হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের সাঙ্গীতিক জীবনের যে বিশাল ব্যাপ্তি, তা লিপিবদ্ধ করতে গেলে হাজার পাতাতেও কুলাতো না। কিন্তু হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গায়ন যেমন পরিমিত-মেদহীন, তেমনি লেখাও। বিস্তীর্ণ সঙ্গীত জীবনের কেবল চুম্বক অংশগুলোই একদম নির্মোহভাবে এবং অকপটে তুলে ধরেছেন তিনি তার আত্মজীবনী 'আনন্দধারায়'। 

'আনন্দধারা' মোট ৩১৩ পৃষ্ঠার। এর মধ্যে শখানেক পৃষ্ঠা জুড়ে আত্মজীবনী। আর বাকি ২১৩ পৃষ্ঠা জুড়ে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের গানের তালিকা। 

আসরের আলোচক ছিলেন আইএফআইসি ব্যাংক সাহিত্য পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক খসরু চৌধুরী। হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ের জন্মশতবর্ষে নিবেদিত পাঠশালার আসরে, 'আনন্দধারা' বইটি নিয়ে আলোচক খসরু চৌধুরীর আলোচনায় উঠে আসে...বাংলা, হিন্দি দুই গানেরই গায়ক হেমন্ত, সুরকার হেমন্ত, প্রযোজক হেমন্ত, পরিচালক হেমন্তের নিজ জীবনের গল্পসহ আধুনিক বাংলা গানের স্বর্ণযুগের অনেক জানা-অজানা অধ্যায়। পাঠশালার দুটো আসরেরই সঞ্চালনায় ছিলেন ফারহানা আজিম শিউলী।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় নিউইয়র্কে 'মা দিবস' পালিত
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
মে দিবস উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার আলোচনা
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
কানাডায় মহান মে দিবস পালিত
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে
স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
সিডনিতে অনুষ্ঠিত হলো ‘গুড মর্নিং বাংলাদেশ’ এর বিগেস্ট মর্নিং টি
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
টরন্টোয় ঘাসফড়িং-এর সাহিত্য আড্ডা
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
শ্রমিক অধিকারের প্রতি সম্মান ও ঐক্যের বার্তা ফিনল্যান্ডে
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
জাঁকজমকপূর্ণ পরিবেশে ইসলামাবাদে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
সর্বশেষ খবর
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড
নদীতে ফিক্সড জাল পেতে মাছ ধরায় ফেনীতে ৪ জনের অর্থ ও কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি
এনবিআর ভেঙে হলো দুই বিভাগ, অধ্যাদেশ জারি

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা
যুক্তরাষ্ট্র-চীনের বাণিজ্য সমঝোতা, শেয়ার বাজার চাঙা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষার্থীকে কুপিয়ে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা
ভাসানচর থেকে পালিয়ে এলো ৪০ রোহিঙ্গা

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান
৫৪ বছরের সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন ৭১ আর ২৪ : তারেক রহমান

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ
আওয়ামী লীগ নেতাকে হেনস্থা, বিএনপি নেতাকে শোকজ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!
রেস্টুরেন্ট নয়, এ যেন মরণফাঁদ!

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের
২৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি স্কুলছাত্র লিমনের

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ বিভ্রাটে অচল লন্ডনের পাতাল রেল ব্যবস্থা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা
পঞ্চগড়ে ট্যুরিজম নিয়ে কনসালটেশন সভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
সর্বশেষ জীবিত মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফকে নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন
পাকা পেয়ারা খেলে কমবে ওজন

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ময়মনসিংহে ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত তিন পরিবারের পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট
মিয়ানমার জান্তার বিমান হামলায় ১৭ শিক্ষার্থী নিহত: রিপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তা অধিকারের অভিযান, জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ
কমলাপুরে নটরডেম কলেজছাত্রের আত্মহত্যার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রে বিশ্বাস করতো না বলেই আওয়ামী লীগের পতন: আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ
বাগেরহাটে খালের পাড়ে পড়ে ছিল বৃদ্ধের মরদেহ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার
আগরতলায় বিজিবি-বিএসএফ বৈঠক, সীমান্তে নজরদারি জোরদার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
বাউফলে তালগাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন
লোটো বাংলাদেশের নতুন যাত্রা: অত্যাধুনিক কারখানার উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প
কেন যুদ্ধ থামাল ভারত-পাকিস্তান, রহস্য ফাঁস করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি
পাকিস্তানকে নিয়ে জাতির উদ্দেশে ভাষণে যা বললেন মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব
আওয়ামী লীগের নিবন্ধন স্থগিত: ইসি সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক
সুপরিকল্পিতভাবে পুশইন করছে বিএসএফ : বিজিবি মহাপরিচালক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার
ফেনীতে বিজিবির কড়া নজরদারি, টহল জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান
গাজা যুদ্ধ নিয়ে নেতানিয়াহুকে এক হাত নিলেন ইসরায়েলের সাবেক সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম আরও কমেছে
স্বর্ণের দাম আরও কমেছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ
ইউপিডিএফ নিষিদ্ধের দাবিতে রাঙামাটিতে মহাসমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!
জয় এখন মার্কিন নাগরিক গ্রহণ করেছেন পাসপোর্ট!

প্রথম পৃষ্ঠা

আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি
আখের সঙ্গে ধান চাষে বদলে যাবে কৃষি অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী
বিশ্বকে পথ দেখাল সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচারে সেভেন স্টার
অর্থ পাচারে সেভেন স্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিগগিরই পিএইচডি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা
প্রতিকূল পরিবেশেও বিশ্বে বাড়ছে বাংলাদেশি ডেনিমের চাহিদা

পেছনের পৃষ্ঠা

জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে
জবাবদিহি ও শৃঙ্খলা প্রয়োজন চিকিৎসা খাতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহবাগে গরু ছাগল জবাই
শাহবাগে গরু ছাগল জবাই

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের আড়ালে নাটক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের
ইনসাফের প্রতি দৃঢ় থাকার আহ্বান জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!
চুরি দেখে ফেলায় দুই খালাকে খুন করে ১৪ বছরের ভাগনে!

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া
কঠিন হলো ব্রিটেনে আসা ও স্থায়ী হওয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার
কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক এমপি মমতাজ গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন
নিবন্ধন স্থগিত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু
দুই অতিরিক্ত কমিশনারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের
যে স্বপ্ন পূরণ হলো না শাকিব খানের

শোবিজ

আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের
আকস্মিক ঢাকা ত্যাগ পাকিস্তান হাইকমিশনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু
১০ বছর পর খালাস পেলেন দুলু

নগর জীবন

দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে
দূরে তাকিয়ে সিদ্ধান্ত নিন, না হলে বিপদ হতে পারে

নগর জীবন

শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী
শুভাঢ্যা খাল খননের কাজ করবে সেনাবাহিনী

নগর জীবন

যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা
যেমন আছেন নাটকের সিনিয়র শিল্পীরা

শোবিজ

সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না
সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপকারীদের ছাড় দেব না

নগর জীবন

পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর
পোশাককর্মী হত্যা মামলায় আইভীর জামিন নামঞ্জুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি
ফেডারেশন অব ফিল্মের নতুন কমিটি

শোবিজ

বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে
বিএনপিকে আরও ত্যাগ স্বীকার করতে হবে

নগর জীবন

ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন
ঢাবিতে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত পরিবেশন

নগর জীবন

গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ
গুম কমিশনে জমা ১৮০০ অভিযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা