তিন দশকের পুরনো চট্টগ্রাম সমিতি এই প্রথম বনভোজনের সকল ব্যয়ের পর উদ্বৃত্ত হয়েছে ১৩ হাজার ডলার। ১৭ জুলাই এমন চমৎকার আয়োজনে ঝলসে উঠেছিল প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরপুর লং আইল্যান্ডের হেকশ্চার স্টেট পার্ক। লোক সমাগম ঘটেছিল ১২ শতাধিক। অর্থাৎ সবুজে ঘেরা পার্কটি একখন্ড বাংলাদেশে পরিণত হয়েছিল বীর চট্টলার উচ্ছ্বল প্রবাসীদের পদচারণায়। সেই বনভোজনের আয়-ব্যয়ের হিসাব হলো গত শনিবার ব্রুকলীনের চার্চ-ম্যাকডোনাল্ডে চট্টগ্রাম ভবনে চট্টগ্রাম সমিতির সভায়।
সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোক্তাদির বিল্লাহর উপস্থিতিতে বনভোজনের জন্যে গঠিত সাব-কমিটির আহবায়ক মোহাম্মদ উদ্দিন ফোরকান এবং সদস্য সচিব আশরাব আলী খান লিটনের দেয়া হিসাব পর্যালোচনা করা হয় অন্য সকল কর্মকর্তার সামনে। আয় এবং ব্যয়ের সমন্বয় সাধনের পর ১৩ হাজার ২৭ ডলার উদ্বৃত্ত হয় বলে এ সংবাদদাতাকে জানান সেক্রেটারি বিল্লাহ।
বনভোজনে প্রধান অতিথি ছিলেন বিকেএমইএ’র ভাইস প্রেসিডেন্ট গওহর এস জামিল। বিশেষ অতিথি ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সেক্রেটারি ও নিউইয়র্ক মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আব্দুল কাদের মিয়া, চট্টগ্রাম সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আবদুর রহিম, বোর্ড অব ট্রাস্টির সাবেক কো-চেয়ারম্যান শাহজাহান সিরাজী এবং শামশুল আলম চৌধুরী, কুইন্স ডিস্ট্রিক্ট ডেমক্র্যাটিক পার্টির লিডার অ্যাটর্নি মঈন চৌধুরী, সাবেক সভাপতি সরোয়ার জামান চৌধুরী, সমিতির আজীবন সদস্য মোহাম্মদ লিয়াকত আলী, সাবেক সভাপতি আকবর আলী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মেহবুবুর রহমান বাদল, প্রধান নির্বাচন কমিশনার শাহজান মাহমুদ, নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ শাহজান, বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ শুক্কুর, রুহুল আমিন হোসেন, মুজিবুল হক, রতন চৌধুরী, জসিম উদ্দীন, সাবেক ছাত্রনেতা এনাম চৌধুরী এবং কামাল হোসেন মিঠু, সমিতির সাবেক উপদেষ্টা মো: জসিম উদ্দীন, প্রতিষ্ঠাতা সদস্য নুরল আমিন, আলম বাহার প্রমুখ।
বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন