শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৭, বৃহস্পতিবার, ৩১ অক্টোবর, ২০২৪

মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ব্যালট যুদ্ধে দ্বিধা-দ্বন্দ্বে প্রবাসীরাও

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ব্যালট যুদ্ধে দ্বিধা-দ্বন্দ্বে প্রবাসীরাও

মার্কিন প্রেসিডেন্ট পদে কোন প্রার্থীকে ভোট দেবেন তা নিয়ে দ্বিধা-দ্বন্দ্বে রয়েছেন অনেক প্রবাসী। ডেমোক্র্যাটিক পার্টির তালিকাভুক্ত হওয়া সত্ত্বেও দ্বিধাহীন চিত্তে কমলা হ্যারিসকে ভোট প্রদানের সিদ্ধান্ত নিতে সক্ষম হননি অধিকাংশ প্রবাসী। আগাম ভোটে যারা অংশ নিচ্ছেন তারাও জানাতে চাননি কোন প্রার্থীকে ভোট দিলেন। মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতিতে বাইডেন-কমলা প্রশাসনের আচরণে ক্ষুব্ধ মুসলিম আমেরিকানরা। নতুন প্রজন্মের অধিকাংশ একইভাবে কমলা হ্যারিসকে ভোট না প্রদানের সিদ্ধান্তে অটল রয়েছেন। 

এদিকে, আগাম ভোট কেন্দ্র পরিদর্শনকালে দেখা যায়- বাইরে এবং ভেতরে বাংলা নির্দেশিকার পাশাপাশি ব্যালটেও বাংলার ছাপ রয়েছে। অনেক কেন্দ্রে বাংলা অনুবাদকও আছেন। এর ফলে মার্কিন নির্বাচনী ব্যবস্থায় বাংলা ভাষার পাশাপাশি বাঙালির বিচরণকেও মেনে নেয়া হয়েছে। 

বুধবার (৩০ অক্টোবর) পর্যন্ত গত ৫ দিনে নিউইয়র্ক, নিউজার্সি, পেনসিলভেনিয়া, কানেকটিকাট, ম্যাসেচুসেট্স, ফ্লোরিডা, ম্যারিল্যান্ড, জর্জিয়া, মিশিগান, ইলিনয়, ক্যালিফোর্নিয়া, টেক্সাস, আরিজোনা, মিনেসোটা, ভার্জিনিয়া প্রভৃতি স্টেটের নেতৃস্থানীয় ৫ শতাধিক বাংলাদেশি আমেরিকানের সাথে কথা হয় বাংলাদেশ প্রতিদিনের। প্রায় সকল স্টেটেই আগাম ভোট শুরু হয়েছে। অধিকাংশই ভোট দিয়েছেন। ভোট প্রদানকারিগণের মধ্যে ৮০% এর অধিক ডেমক্র্যাটিক পার্টির সমর্থক। ৫% হলেন স্বতন্ত্র এবং ১৫% এর মত রিপাবলিকান। সামগ্রিক ভোটের হিসাবে তালিকাভুক্ত বাংলাদেশি আমেরিকান ভোটারের ৯০% হলেন ডেমক্র্যাট। অর্থাৎ ৯০% ভোটই পাবার কথা কমলা হ্যারিসের। কিন্তু ৫০% এর অধিক দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্পকে। ২০% দিচ্ছেন গ্রীণ পার্টির জিল স্টাইনকে। 

প্রথম দক্ষিণ এশিয়ান বংশোদ্ভুত এবং প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হবেন বিজয়ী হতে পারলে, এতকিছু স্বত্ত্বেও কেন কমলা হ্যারিসকে ভোট দিচ্ছেন না- এমন প্রশ্নের জবাবে অধিকাংশ প্রবাসীই প্রচন্ড ক্ষোভের সাথে বলেন, গাজা পরিস্থিতিতে জো বাইডেনের সহযোগী হিসেবে কমলাও কম দায়ী নন। এমনকি নির্বাচনী সমাবেশে কখনোই কমলা বলেননি যে, বিজয়ী হতে পারলে গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা বন্ধে যথাযথ পদক্ষেপ নেবেন। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে কোন পদক্ষেপ গ্রহণের অঙ্গিকারও করেননি। এছাড়া করোনা পরবর্তী অর্থনৈতিক পরিস্থিতি মোকাবিলা দূরের কথা, যুদ্ধ লাগিয়ে বিপাকে ফেলেছেন স্বল্প আয়ের আমেরিকানদের। ইমিগ্রেশন ইস্যুতে দৃশ্যমান কিছু করার উদ্যোগ নেননি কমলা হ্যারিস। অথচ জো বাইডেন তাকে দায়িত্ব দিয়েছিলেন সীমান্ত অতিক্রমে আগ্রহী বিদেশীদেরকে নিবৃত্ত করতে যথাযথ একটি উপায় খুঁজে বের করতে। 

বস্টনভিত্তিক থিঙ্কট্যাংক ‘ইন্টারন্যাশনাল সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউট’ (আইএসডিআই)’র নির্বাহী পরিচালক ইকবাল ইউসুফ  ‘স্বতন্ত্র ভোটার’ হিসেবে তালিকাভুক্ত। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আগাম ভোট দিয়েছেন ট্রাম্পকে। কারণ, ২০১৬-২০২০ সাল পর্যন্ত হোয়াইট হাউজে অধিষ্ঠিত থাকাবস্থায় নতুন কোনও যুদ্ধ বাধাননি। অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি ঘটিয়েছিলেন। ইমিগ্রেশন ইস্যুতেও ইতিবাচক মনোভাব দেখেছি। 

ইকবাল ইউসুফ আরও জানান, ট্রাম্প আবারো প্রেসিডেন্ট হলে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন যুদ্ধ থামবে-এটা প্রায় নিশ্চিত। এছাড়া ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধেরও শান্তিপূর্ণ অবসান ঘটতে পারে। সবচেয়ে বড় কথা হচ্ছে অর্থনৈতিক টালমাটাল অবস্থার অবসান ঘটাতেও ট্রাম্প সিদ্ধহস্ত। 

ফোবানার সাবেক চেয়ারম্যান এবং আরিজোনা কম্যুনিটির নেতা মাহাবুব রেজা রহিম বলেন, আমি আগাম ভোটে অংশ নিয়ে কমলা হ্যারিসকে ভোট দিয়েছি। ব্যক্তিগতভাবে আমি স্বতন্ত্র ভোটার হিসেবে নিবন্ধিত হলেও নানাবিধ কারণে কমলাকেই অধিক যোগ্য বলে মনে করেছি। এছাড়া আড়াই শত বছরের ইতিহাসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম নারী প্রেসিডেন্ট হলে সেই ইতিহাসের অংশ হবার প্রত্যাশা থেকেই কমলা হ্যারিসকে বেছে নিয়েছি। তবে আরিজোনার অনেক মানুষ কমলা এবং ট্রাম্পের বদলে গ্রীনপার্টির জিল স্টাইনকে ভোট দেবেন বলে ইতিমধ্যেই ঘোষণা দিয়েছেন। গাজায় মুসলিম নিধনে ইসরায়েলকে অর্থ ও অস্ত্র সহায়তার প্রতিবাদে মুসলিম আমেরিকানরা এমন সিদ্ধান্তে অটল রয়েছেন। 

আমেরিকান মুসলিম ডেমক্র্যাটিক ককাসের চেয়ারম্যান জোনায়েদ আকতার বলেন, মধ্যপ্রাচ্য পরিস্থিতিতে বাইডেন-কমলার ভূমিকায় অনেকেই বিতশ্রদ্ধ। আমিও সন্তুষ্ট নই কমলার আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক তৎপরতায়। তবুও কমলা হ্যারিসকেই ভোট দিতে হবে ককাসের নীতি অনুযায়ী। তবে ফ্লোরিডা, জর্জিয়ার অনেক বাংলাদেশি আমেরিকান ভোটার কমলাকে ভোট দেবেন এমন নিশ্চয়তা পাইনি। যদিও সকলেই ডেমক্র্যাটিক পার্টির সমর্থক।
 
নিউইয়র্ক সিটির কুইন্স কাউন্টি ডেমক্র্যাটিক পার্টির জুডিশিয়াল ডেলিগেট মাজেদা এ উদ্দিন বলেন, গাজা ও লেবানন পরিস্থিতি ও ইমিগ্রেশন ইস্যুর পরিপ্রেক্ষিতে অনেক বাংলাদেশি আমেরিকান কমলা কিংবা ট্রাম্প কাউকেই ভোট দিতে চাচ্ছেন না। তারা গ্রীনপার্টির জিল স্টাইনকে ভোট দেয়ার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন। এরফলে ট্রাম্পের বিজয় ত্বরান্বিত হবে বলেই মনে করা হচ্ছে। এ শ্রেণির ভোটারের ধারণা, ট্রাম্প পুনরায় প্রেসিডেন্ট হলে নতুন যুদ্ধ বাধবে না। অধিকন্তু চলমান যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্প কার্যকর পদক্ষেপ নেবেন। শুধু তাই নয়, চীনের পণ্য আমদানী করলে ৬০% ট্যাক্স ধার্য করবেন। কমলার এমন কোনও পরিকল্পনার কথা কেউ জানেন না। 

নিউইয়র্ক অঞ্চলের প্রবাসীদের সর্ববৃহৎ সামাজিক সংগঠন ‘বাংলাদেশ সোসাইটি’র নবনির্বাচিত সভাপতি আতাউর রহমান সেলিম বলেন, সকলকে অনুরোধ জানিয়েছি কমলা হ্যারিসকে ভোট প্রদানের জন্যে। কারণ ডেমক্র্যাটরাই ইমিগ্র্যান্টদের প্রকৃত বন্ধু। কম্যুনিটি লিডার ও সাংস্কৃতিক সংগঠক দ্বীনেশ মজুমদার বলেছেন, আমি ট্রাম্পকে ভোট দেব। কারণ তিনি হোয়াইট হাউজে থাকাবস্থায় বিশ্বে কোনও যুদ্ধ বাধাননি। অধিকাংশ শান্তির জন্যেই কাজ করেছেন। বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক হোসাইন বলেন, বৈশ্বিক অর্থনীতিসহ নানাবিধ কারণে ট্রাম্পকে ভোট দেব। চলমান যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্প সত্যিকারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হবেন।

ডেমক্র্যাটিক পার্টির নিবন্ধিত ভোটার হয়েও কেন কমলা হ্যারিসকে ভোট দিতে চান না- এমন প্রশ্নের জবাবে জ্যামাইকার এসআরকে রিয়েল্টর ইনকের মোহাম্মদ আহমদ বলেন, জো বাইডেনের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনি কিছুই করতে পারেননি। শুধু মিথ্যা আশ্বাস দিয়েছেন। এজন্যেই ইমিগ্র্যান্ট এবং ব্যবসায়ীদের সত্যিকারের বন্ধু ট্রাম্পকে ভোট দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।
 
জ্যাকসন হাইটসের ফ্রেশ বেকারির অন্যতম মালিক নাহিদ খান বলেন, ডেমক্র্যাট পার্টির সমর্থক হলেও কমলাকে ভোট দেব- এ ব্যাপারে এখনো স্থির সিদ্ধান্তে উপনীত হতে পারিনি। ট্রাম্পের আমলে ব্যবসা-বাণিজ্য ভালো ছিল। বাইডেনের আমলে একেবারেই দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। সেজন্যে দ্বিধা-দ্বন্দ্বে রয়েছি। নিউইয়র্কে হিন্দু কম্যুনিটির নেতা মনতোষ দে বলেন, যুদ্ধ-পরিস্থিতি এবং জননিরাপত্তার ব্যপারটিকে গুরুত্ব দিচ্ছি। ইমিগ্রেশন ইস্যুতে কমলা কতটা দায়িত্ব পালন করেছেন ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে সেটিও বিশ্লেষণ করছি। সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় যোগ্য প্রার্থীকে ভোট দেব। 

কম্যুনিটি লিডার এবং রিয়েল অ্যাস্টেট ব্যবসায়ী সমীরুল ইসলাম বাবলু বলেন, বিশ্ব পরিস্থিতিকে শান্ত করার পাশাপাশি আমেরিকার অর্থনীতি-কর্মকাণ্ডে গতি আনতে সক্ষম-এমন একজনকে প্রেসিডেন্ট পদে দেখতে চাই। সেজন্যেই হোয়াইট হাউজের নেতৃত্বে পরিবর্তনের প্রত্যাশায় ভোট দেব। 

মিশিগান কম্যুনিটির লিডার সৈয়দ শাহেদুল হক জানান, গাজা ও লেবানন পরিস্থিতিতে বাইডেন-কমলার ভূমিকায় ক্ষুব্ধ অনেকে। এজন্যে কমলার ভোট ব্যাংকে কিছুটা হলেও ধস নেমেছে। তবে ট্রাম্প ক্ষমতা পেলে মুসলিম আমেরিকান এবং ইমিগ্র্যান্টরা যে নাজুক অবস্থায় নিপতিত হবে-সেটি বুঝানোর চেষ্টা করছি ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সংগঠক হিসেবে। শেষ  পর্যন্ত কী হবে কিছুই অনুধাবনে সক্ষম হচ্ছি না। 

 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
দক্ষিণ কোরিয়ায় দুর্ঘটনায় আইসিইউতে কুমিল্লার তিন শিক্ষার্থী
দক্ষিণ কোরিয়ায় দুর্ঘটনায় আইসিইউতে কুমিল্লার তিন শিক্ষার্থী
মালয়েশিয়ায় নানা আয়োজনে উদযাপিত হচ্ছে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
মালয়েশিয়ায় নানা আয়োজনে উদযাপিত হচ্ছে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
মালয়েশিয়ায় ইউপিএম বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় ইউপিএম বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
ফোবানা আউটস্ট্যান্ডিং সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড পেল হোপ ফাউন্ডেশন
ফোবানা আউটস্ট্যান্ডিং সার্ভিস অ্যাওয়ার্ড পেল হোপ ফাউন্ডেশন
গ্রিসে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
গ্রিসে বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
কানাডায় শেষ হলো ৮ম টরন্টো মাল্টিকালচারাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল
কানাডায় শেষ হলো ৮ম টরন্টো মাল্টিকালচারাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল
পর্তুগালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
পর্তুগালে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
মালয়েশিয়ায় অভিযানে ৩৭৭ বাংলাদেশিসহ ৭৭০ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় অভিযানে ৩৭৭ বাংলাদেশিসহ ৭৭০ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ ও সাংস্কৃতিক উৎসব
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ ও সাংস্কৃতিক উৎসব
মালয়েশিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
মালয়েশিয়ায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
‘ক্ষমতায় থাকা নয়, দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়েই প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়’
‘ক্ষমতায় থাকা নয়, দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়েই প্রকৃত গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়’
মালয়েশিয়ার স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশি তরুণদের কোস্টাল কেয়ার ক্যাম্পেইন
মালয়েশিয়ার স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশি তরুণদের কোস্টাল কেয়ার ক্যাম্পেইন
সর্বশেষ খবর
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট
মার্কিন নেভি সিল উত্তর কোরিয়ায় গোপন অভিযান চালিয়েছিল: রিপোর্ট

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদেরকে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
শিক্ষার্থীদেরকে আত্মমর্যাদাসম্পন্ন নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ
হামলায় নুরের শর্ট টাইম মেমোরি লস হয়েছে : রাশেদ

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানো ও সীমানা পরিবর্তনের প্রতিবাদে ৩ দিনের কমপ্লিট শাটডাউন
বাগেরহাটে সংসদীয় আসন কমানো ও সীমানা পরিবর্তনের প্রতিবাদে ৩ দিনের কমপ্লিট শাটডাউন

২১ মিনিট আগে | রাজনীতি

৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
৩ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচং আল-হেরা মডার্ণ একাডেমির দুই যুগপূর্তি উদযাপন
বুড়িচং আল-হেরা মডার্ণ একাডেমির দুই যুগপূর্তি উদযাপন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ
তাইওয়ান উপকূলে হঠাৎ অস্ট্রেলিয়া-কানাডার যুদ্ধজাহাজ

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্ল্যাক হোল সবসময় নক্ষত্র ভেঙে তৈরি হয় না, বলছে নতুন গবেষণা
ব্ল্যাক হোল সবসময় নক্ষত্র ভেঙে তৈরি হয় না, বলছে নতুন গবেষণা

৫১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

অপপ্রচারের অভিযোগে টঙ্গীতে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
অপপ্রচারের অভিযোগে টঙ্গীতে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনো শঙ্কামুক্ত নন লালন সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন
এখনো শঙ্কামুক্ত নন লালন সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

জাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলের ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল মনোনীত প্যানেলের ৮ দফা ইশতেহার ঘোষণা

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৮০৯ কর্মচারীর একসাথে ছুটি, নেত্রকোনায় বিদ্যুৎ বিপর্যয়
৮০৯ কর্মচারীর একসাথে ছুটি, নেত্রকোনায় বিদ্যুৎ বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটা সড়কে সৌন্দর্যবর্ধনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
কুয়াকাটা সড়কে সৌন্দর্যবর্ধনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে একদিনে ১২ দলের ফুটবল খেলা
নওগাঁয় বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে একদিনে ১২ দলের ফুটবল খেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ হওয়ার আহ্বান
শিক্ষার্থীদের তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষ হওয়ার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই সতীনের ঝগড়ায় ঘরে আগুন, শিশুসহ দগ্ধ ৩
দুই সতীনের ঝগড়ায় ঘরে আগুন, শিশুসহ দগ্ধ ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে নতুন শাসন ব্যবস্থা জরুরি: এ্যানি
দেশে নতুন শাসন ব্যবস্থা জরুরি: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গত ১৭ বছরে শিক্ষার্থীদের সঠিক ইতিহাস পড়ানো হয়নি : নওশাদ জমির
গত ১৭ বছরে শিক্ষার্থীদের সঠিক ইতিহাস পড়ানো হয়নি : নওশাদ জমির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান না চাইলে ভালো রাজনীতি করতে হবে: সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদের পুনরুত্থান না চাইলে ভালো রাজনীতি করতে হবে: সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় শিক্ষার্থী হত্যা মামলার আসামিদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
কলাপাড়ায় শিক্ষার্থী হত্যা মামলার আসামিদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার
নিখোঁজ বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
সরকারি কর্মচারী সমন্বয় পরিষদের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় প্রধান শিক্ষককে হাতির পিঠে চড়ে বিদায় দিল শিক্ষার্থীরা
নওগাঁয় প্রধান শিক্ষককে হাতির পিঠে চড়ে বিদায় দিল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক্সচেঞ্জ রেটের যাতাঁকলে প্রবাসীরা, বছরে ১৬ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স হারাচ্ছে বাংলাদেশ: না'লা
এক্সচেঞ্জ রেটের যাতাঁকলে প্রবাসীরা, বছরে ১৬ হাজার কোটি টাকার রেমিট্যান্স হারাচ্ছে বাংলাদেশ: না'লা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাগড়াছড়িতে শিক্ষার্থী অপহরণের ঘটনায় পলাতক আসামি গ্রেফতার
খাগড়াছড়িতে শিক্ষার্থী অপহরণের ঘটনায় পলাতক আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে সীমান্তবর্তী অসহায় গৃহিনীদের মাঝে ছাগল বিতরণ
পঞ্চগড়ে সীমান্তবর্তী অসহায় গৃহিনীদের মাঝে ছাগল বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপ্রিমকোর্টের অবকাশকালীন সময়ে অফিসের নতুন সময়সূচি
সুপ্রিমকোর্টের অবকাশকালীন সময়ে অফিসের নতুন সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোয়ালমারীতে হাজী সমাবেশ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারীতে হাজী সমাবেশ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান : ডা. জাহিদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী
ছুটি কাটানোর কথা বলে ২৫ লাখ টাকায় স্বেচ্ছায় মৃত্যুবরণ করলেন নারী

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর
ব্যাংকের মূলধন ১০ শতাংশের নিচে হলে কোনো কর্মকর্তা বোনাস পাবেন না: গভর্নর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা
ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ
মামা-চাচা ছাড়া যারা নিয়োগ পেয়েছেন, তারা দেশের সম্পদ : উপদেষ্টা আসিফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের হুমকির পর সংলাপের আহ্বান জানালেন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের
ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী
প্রতিবেশী ফুফার ফাঁদে পড়ে গাইবান্ধায় গণধর্ষণের শিকার স্কুলছাত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস
ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

মানিকগঞ্জের আফরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালে বিয়ে, দুঃসময়ে পাশে থাকতে চান কনে
মানিকগঞ্জের আফরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালে বিয়ে, দুঃসময়ে পাশে থাকতে চান কনে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন
লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন

মাঠে ময়দানে

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ
অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

টোডা বিলে লাল শাপলা
টোডা বিলে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম
পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম

নগর জীবন

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা