শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৪৭, সোমবার, ০২ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

অপরাধ নির্মূলে সমাজের ব্যবচ্ছেদ জরুরি

মো. শামছুল হক
অনলাইন ভার্সন
অপরাধ নির্মূলে সমাজের ব্যবচ্ছেদ জরুরি

'অপরাধ' শব্দটির সাথে আমরা সবাই কম-বেশি পরিচিত। আমাদের সমাজে অপরাধের মাত্রা বাড়তে বাড়তে এটি এখন সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। এ থেকে উত্তরণের জন্য শুধুমাত্র অপরাধীর দিকেই অঙ্গুলি নির্দেশ না করে। কেন সে অপরাধ সংঘটিত করছে? কেন সে অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠছে? অপরাধ দমন কিংবা নির্মূল করতে গেলে এ প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজা খুবই জরুরি। 

মাদক কিংবা অন্য যে কোন ধরনের অপরাধের বেলায় আমরা শুধু অপরাধী ও তার শাস্তির বিষয়টি নিয়ে এতবেশি ব্যস্ত থাকি যার ফলে অপরাধ সংঘটিত হওয়ার নেপথ্যের কারণ খোঁজার সুযোগ থাকে না। অথচ অপরাধ নির্মূলে অপরাধ ও অপরাধী সম্পর্কে চুলচেরা বিশ্লেষণ প্রয়োজন। 

অপরাধ বিজ্ঞান শুধু অপরাধীকে বিচ্ছিন্নভাবে বিবেচনা না করে অপরাধ নামক ঘটনাটিকে দেখে সামগ্রিক দৃষ্টিকোন থেকে। এক্ষেত্রে অপরাধীর তুলনায় গুরুত্ব পায় অপরাধের আভ্যন্তরীণ ও পারিপার্শ্বিক উপাদান যা অপরাধের অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। অপরাধের কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ণয় করে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ অপরাধ দমনের জন্য খুবই জরুরি। 

এক্ষেত্রে সামাজিক কিংবা রাষ্ট্রীয় যেসব বাহ্যিক ও আভ্যন্তরীণ উপাদান একজন ব্যক্তিকে মাদকাসক্ত, মাদকসেবী কিংবা মাদক ব্যবসায়ী, সর্বোপরি অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠতে প্রভাবিত করছে সে বিষয়গুলো আমলে নেয়া অতীব জরুরি। অপরাধী সৃষ্টি ও লালনে সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় উপাদান শুধু গুরুত্বপূর্ণই নয়, অধিকাংশ অপরাধের ক্ষেত্রে এসব উপাদানের ভূমিকাই মুখ্য। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এটি আজ এক কঠিন বাস্তবতা। এই বাস্তবতাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে মাদকের মূলোৎপাটন কখনোই সম্ভব নয়।
 
সমাজ বিজ্ঞানী এমিল ডুর্খেইম অপরাধকে ‘সমাজের-ই একটি রূপ’ বলে মনে করেন। অপরাধ নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে ডুর্খেইম Anomie শব্দটির ব্যবহার করেছেন। গ্রিক ভাষা থেকে উদ্ভূত এ শব্দের অর্থ হলো Normlessness বা Lawlessness। অর্থাৎ ব্যুৎপত্তিগত অর্থে অনাচার কিংবা নীতিহীনতার আরেক নাম অপরাধ। দণ্ডবিধিতে শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে এমন আচরণকে আইনের দৃষ্টিতে অপরাধ বলে গণ্য করা হয়। প্রায় সঙ্গবদ্ধ সকল সমাজেই তার সদস্যদের জন্য কিছু আচরণ বিধি ও নৈতিক নীতিমালা রয়েছে কেউ তা লঙ্গন করলে ওই সমাজের চোখে সে অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত হয়। আবার যুগে যুগে বিভিন্ন সমাজে মানুষই অপরাধীকে সংশোধন করেছে, কখনো বা অপরাধের প্রতিবিধান করতে শাস্তি দিয়েছে। অপরাধ ও শাস্তি নিয়ে নীতিবিদ ও অপরাধ বিজ্ঞানীদের মাঝে খানিক মতভিন্নতা থাকলেও এ ব্যাপারে সবাই একমত যে, অপরাধের শাস্তি কোনোভাবেই যেন অপরাধের মাত্রাকে ছাড়িয়ে না যায়। অর্থাৎ লঘুপাপে গুরুদণ্ড সমর্থনযোগ্য নয়। 

১৯৫৪ সালে ফিলসোফি পত্রিকায় “The Punishment” শিরোনামে অ্যান্টোনি ফ্লু এর একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। এতে ফ্লু শাস্তির যে পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের কথা উল্লেখ করেছেন তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য দু’টি বৈশিষ্ট্য হলো (এক) শাস্তি দেয়ার পূর্বে কেউ কোন অপরাধ সংঘটন করেছে মর্মে পর্যাপ্ত প্রমাণ থাকতে হবে। অর্থাৎ সন্দেহাবশত নিরপরাধ ব্যক্তিকে শাস্তি দেয়া অন্যায়। (দুই) শাস্তি দিবে কেবলই যথাযথ কর্তৃপক্ষ। এখানে যথাযথ কর্তৃপক্ষ বলতে আদালত কিংবা বিচারালয়কে বুঝানো হয়েছে। যে কেউ অপরাধ করলে অপরাধের মাত্রানুসারে অপরাধীকে শাস্তি দেয়ার এখতিয়ার কেবল আদালতেরই রয়েছে, অন্যকোন ব্যক্তি কিংবা সংস্থার নয়। 

দেশের জাতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর সূত্রে জানা গেছে মাদকবিরোধী অভিযানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ শতাধিক ব্যক্তি নিহত হয়েছে। যাদের সবাই মাদক ব্যবসায়ী কিংবা কোনো না কোনোভাবে মাদকের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে দাবি করা হচ্ছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সন্দেহভাজন, অজ্ঞাতনামা শব্দগুলো অধিক পরিমাণে ব্যবহার করতে দেখা যায়, যেগুলোর অর্থ স্পষ্ট নয়। অপরাধী ও আসামী সম্পর্কে নিশ্চিত না হয়ে বায়ুবীয় তথ্যের ভিত্তিতে কথিত ক্রসফায়ারে অপরাধীর মৃত্যু হলে আইনের প্রয়োগ ও এর সদিচ্ছা নিয়ে জনমনে প্রশ্নের উদ্রেক হওয়া খুবই স্বাভাবিক। 

ব্রিটিশ দর্শন ও রাজনীতিতে উপযোগবাদী আন্দোলনের প্রবাদপুরুষ জেরেমী বেনথাম শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে আন্দাজী অভিমত পরিহার করার পরামর্শ দেন। কেননা এতে আইনের অপ-প্রয়োগের সম্ভাবনা থেকেই যায়। আইনের অপ-প্রয়োগের এই ধারনাটিকে যুক্তিবিদ্যায় ‘Fallacy of Slippery Slope’ বলা হয়ে থাকে। 

এছাড়া পৃথিবীর দেশে দেশে এমনকি আমাদের দেশেও বিভিন্ন শাসনামলে অপরাধ দমনের নামে আইনের অপপ্রয়োগের অনেক দৃষ্টান্ত আমাদের সামনে রয়েছে। 

মাদকাসক্তি, মাদক ব্যবসা আমাদের সামাজিক সমস্যাগুলোর অন্যতম। মাদকের ছোবলে আমাদের যুবসমাজ আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। তরুণসমাজ ও অনাগত ভবিষ্যত প্রজন্মকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য মাদকবিরোধী অভিযান বহু আগেই প্রত্যাশিত ছিল। যাই হোক, দেরিতে হলেও মাদকের বিরুদ্ধে গৃহীত পদক্ষেপকে সবাই সাধুবাদ জানিয়েছিল। কেননা মাদক নির্মূলের উদ্দেশ্যটি ছিল খুবই মহৎ। কিন্তু উদ্দেশ্য সাধনের উপায়কে কি মহৎ বলা যায়? চলমান মাদকবিরোধী অভিযানের উদ্দেশ্য মহৎ হওয়া সত্ত্বেও মাদক নির্মূলে যে উপায় অবলম্বন করা হচ্ছে তা অনৈতিক ও বেআইনি। অপরাধীকে বিদ্যমান আইনের কাছে সোপর্দ না করে বিনা বিচারে হত্যা করা কোনোভাবেই আইনসম্মত নয়; আর নীতিসম্মত তো নয় ই। নৈতিক মানদণ্ড অনুসারে কোন কাজের নৈতিক মূল্য ওই কাজের উদ্দেশ্য ও উপায় উভয়ের উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ উদ্দেশ্য ও উপায় ভাল হলেই কেবল কোন একটি কাজ নৈতিক বিচারে ভাল; অন্যথায় তা মন্দ বলে বিবেচিত হয়। একজন অপরাধী অন্যদের তুলনায় একটু বেশিই বস্তুনিষ্ঠ। তারপরেও কেন সে অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠে এর কারণ খুঁজতে গিয়ে গবেষণায় দেখা গেছে প্রকৃতিগতভাবে মানুষের মন যতটা না অপরাধপ্রবণ তার চেয়ে সামাজিক উপায় উপকরণই বেশি দায়ী। অপরাধ কিংবা মাদক যেহেতু একটি সামাজিক ঘটনা সেহেতু প্রচলিত সমাজব্যবস্থাকে জিইয়ে রেখে এই সমস্যার টেকসই সমাধান সম্ভব নয়। আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক চর্চার যে ধরণ তাতে গুণগত পরিবর্তন ছাড়া শুধু মাদকব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে কিংবা কঠোর আইন প্রয়োগ করলেই মাদক নির্মূল হয়ে যাবে এই ধারণাটি বোধহয় সঠিক নয়। কেননা প্রায় সব সমাজ ব্যবস্থাতেই অপরাধ দমনে শাস্তির বিধান থাকা সত্ত্বেও ওই সমাজের সব মানুষ কোনকালেই দরবেশ হয়ে যায়নি। অপরাধ বিজ্ঞান মতে বেশি কঠোর ও দূর্বল আইন উভয়ই অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধি করতে পারে। 

মাদক সমস্যাকে হালকাভাবে নেয়ার সুযোগ নেই। মাদক সমস্যা আজ কোন ব্যক্তি বিশেষের একক সমস্যা নয়। এটি আমাদের জাতীয় সমস্যা। তাই এ ব্যাপারে আমাদের সবারই সোচ্চার হতে হবে।  এ সংকটের মূলোৎপাটনে সামগ্রিক গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। কেননা এ সমস্যার মূল অনেক গভীরে প্রোথিত। অপরাধীর পাশাপাশি যাদের প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ মদদে অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে তাদেরকেও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। মাদকবিরোধী অভিযানে কাউকেই ছাড় দেয়া হচ্ছে না মর্মে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেয়া বক্তব্যকে আমরা সাধুবাদ জানাই। কিন্তু তারপরও চলমান অভিযানের সফলতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। নৈতিক অবক্ষয় রোধের কোন বিহিত না করে সমাজ থেকে মাদক নির্মূল করা যাবে তো? মূল্যবোধের চরম অবক্ষয়ের যুগে ঘুণে ধরা সমাজ থেকে মাদকসহ সকল অপরাধ নির্মূল করতে হলে ক্রসফায়ার ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা কোন টেকসই সমাধান নয়। টেকসই সমাধান চাইলে সমাজ ব্যবস্থার ব্যবচ্ছেদ করে সমাজের যে ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে তা সেরে তুলতে হবে সর্বাগ্রে। নচেৎ মাদক কিংবা অপরাধ নির্মূলের উদ্দেশ্য বুমেরাং হতে পারে।

লেখক: প্রভাষক, আইইউবিএটি- ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেজ এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, ঢাকা।

(পাঠক কলাম বিভাগে প্রকাশিত মতামত একান্তই পাঠকের, তার জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়) 

বিডি-প্রতিদিন/ ই-জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে