শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৪৭, সোমবার, ০২ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

অপরাধ নির্মূলে সমাজের ব্যবচ্ছেদ জরুরি

মো. শামছুল হক
অনলাইন ভার্সন
অপরাধ নির্মূলে সমাজের ব্যবচ্ছেদ জরুরি

'অপরাধ' শব্দটির সাথে আমরা সবাই কম-বেশি পরিচিত। আমাদের সমাজে অপরাধের মাত্রা বাড়তে বাড়তে এটি এখন সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। এ থেকে উত্তরণের জন্য শুধুমাত্র অপরাধীর দিকেই অঙ্গুলি নির্দেশ না করে। কেন সে অপরাধ সংঘটিত করছে? কেন সে অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠছে? অপরাধ দমন কিংবা নির্মূল করতে গেলে এ প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজা খুবই জরুরি। 

মাদক কিংবা অন্য যে কোন ধরনের অপরাধের বেলায় আমরা শুধু অপরাধী ও তার শাস্তির বিষয়টি নিয়ে এতবেশি ব্যস্ত থাকি যার ফলে অপরাধ সংঘটিত হওয়ার নেপথ্যের কারণ খোঁজার সুযোগ থাকে না। অথচ অপরাধ নির্মূলে অপরাধ ও অপরাধী সম্পর্কে চুলচেরা বিশ্লেষণ প্রয়োজন। 

অপরাধ বিজ্ঞান শুধু অপরাধীকে বিচ্ছিন্নভাবে বিবেচনা না করে অপরাধ নামক ঘটনাটিকে দেখে সামগ্রিক দৃষ্টিকোন থেকে। এক্ষেত্রে অপরাধীর তুলনায় গুরুত্ব পায় অপরাধের আভ্যন্তরীণ ও পারিপার্শ্বিক উপাদান যা অপরাধের অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। অপরাধের কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ণয় করে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ অপরাধ দমনের জন্য খুবই জরুরি। 

এক্ষেত্রে সামাজিক কিংবা রাষ্ট্রীয় যেসব বাহ্যিক ও আভ্যন্তরীণ উপাদান একজন ব্যক্তিকে মাদকাসক্ত, মাদকসেবী কিংবা মাদক ব্যবসায়ী, সর্বোপরি অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠতে প্রভাবিত করছে সে বিষয়গুলো আমলে নেয়া অতীব জরুরি। অপরাধী সৃষ্টি ও লালনে সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় উপাদান শুধু গুরুত্বপূর্ণই নয়, অধিকাংশ অপরাধের ক্ষেত্রে এসব উপাদানের ভূমিকাই মুখ্য। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এটি আজ এক কঠিন বাস্তবতা। এই বাস্তবতাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে মাদকের মূলোৎপাটন কখনোই সম্ভব নয়।
 
সমাজ বিজ্ঞানী এমিল ডুর্খেইম অপরাধকে ‘সমাজের-ই একটি রূপ’ বলে মনে করেন। অপরাধ নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে ডুর্খেইম Anomie শব্দটির ব্যবহার করেছেন। গ্রিক ভাষা থেকে উদ্ভূত এ শব্দের অর্থ হলো Normlessness বা Lawlessness। অর্থাৎ ব্যুৎপত্তিগত অর্থে অনাচার কিংবা নীতিহীনতার আরেক নাম অপরাধ। দণ্ডবিধিতে শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে এমন আচরণকে আইনের দৃষ্টিতে অপরাধ বলে গণ্য করা হয়। প্রায় সঙ্গবদ্ধ সকল সমাজেই তার সদস্যদের জন্য কিছু আচরণ বিধি ও নৈতিক নীতিমালা রয়েছে কেউ তা লঙ্গন করলে ওই সমাজের চোখে সে অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত হয়। আবার যুগে যুগে বিভিন্ন সমাজে মানুষই অপরাধীকে সংশোধন করেছে, কখনো বা অপরাধের প্রতিবিধান করতে শাস্তি দিয়েছে। অপরাধ ও শাস্তি নিয়ে নীতিবিদ ও অপরাধ বিজ্ঞানীদের মাঝে খানিক মতভিন্নতা থাকলেও এ ব্যাপারে সবাই একমত যে, অপরাধের শাস্তি কোনোভাবেই যেন অপরাধের মাত্রাকে ছাড়িয়ে না যায়। অর্থাৎ লঘুপাপে গুরুদণ্ড সমর্থনযোগ্য নয়। 

১৯৫৪ সালে ফিলসোফি পত্রিকায় “The Punishment” শিরোনামে অ্যান্টোনি ফ্লু এর একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। এতে ফ্লু শাস্তির যে পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের কথা উল্লেখ করেছেন তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য দু’টি বৈশিষ্ট্য হলো (এক) শাস্তি দেয়ার পূর্বে কেউ কোন অপরাধ সংঘটন করেছে মর্মে পর্যাপ্ত প্রমাণ থাকতে হবে। অর্থাৎ সন্দেহাবশত নিরপরাধ ব্যক্তিকে শাস্তি দেয়া অন্যায়। (দুই) শাস্তি দিবে কেবলই যথাযথ কর্তৃপক্ষ। এখানে যথাযথ কর্তৃপক্ষ বলতে আদালত কিংবা বিচারালয়কে বুঝানো হয়েছে। যে কেউ অপরাধ করলে অপরাধের মাত্রানুসারে অপরাধীকে শাস্তি দেয়ার এখতিয়ার কেবল আদালতেরই রয়েছে, অন্যকোন ব্যক্তি কিংবা সংস্থার নয়। 

দেশের জাতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর সূত্রে জানা গেছে মাদকবিরোধী অভিযানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ শতাধিক ব্যক্তি নিহত হয়েছে। যাদের সবাই মাদক ব্যবসায়ী কিংবা কোনো না কোনোভাবে মাদকের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে দাবি করা হচ্ছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সন্দেহভাজন, অজ্ঞাতনামা শব্দগুলো অধিক পরিমাণে ব্যবহার করতে দেখা যায়, যেগুলোর অর্থ স্পষ্ট নয়। অপরাধী ও আসামী সম্পর্কে নিশ্চিত না হয়ে বায়ুবীয় তথ্যের ভিত্তিতে কথিত ক্রসফায়ারে অপরাধীর মৃত্যু হলে আইনের প্রয়োগ ও এর সদিচ্ছা নিয়ে জনমনে প্রশ্নের উদ্রেক হওয়া খুবই স্বাভাবিক। 

ব্রিটিশ দর্শন ও রাজনীতিতে উপযোগবাদী আন্দোলনের প্রবাদপুরুষ জেরেমী বেনথাম শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে আন্দাজী অভিমত পরিহার করার পরামর্শ দেন। কেননা এতে আইনের অপ-প্রয়োগের সম্ভাবনা থেকেই যায়। আইনের অপ-প্রয়োগের এই ধারনাটিকে যুক্তিবিদ্যায় ‘Fallacy of Slippery Slope’ বলা হয়ে থাকে। 

এছাড়া পৃথিবীর দেশে দেশে এমনকি আমাদের দেশেও বিভিন্ন শাসনামলে অপরাধ দমনের নামে আইনের অপপ্রয়োগের অনেক দৃষ্টান্ত আমাদের সামনে রয়েছে। 

মাদকাসক্তি, মাদক ব্যবসা আমাদের সামাজিক সমস্যাগুলোর অন্যতম। মাদকের ছোবলে আমাদের যুবসমাজ আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। তরুণসমাজ ও অনাগত ভবিষ্যত প্রজন্মকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য মাদকবিরোধী অভিযান বহু আগেই প্রত্যাশিত ছিল। যাই হোক, দেরিতে হলেও মাদকের বিরুদ্ধে গৃহীত পদক্ষেপকে সবাই সাধুবাদ জানিয়েছিল। কেননা মাদক নির্মূলের উদ্দেশ্যটি ছিল খুবই মহৎ। কিন্তু উদ্দেশ্য সাধনের উপায়কে কি মহৎ বলা যায়? চলমান মাদকবিরোধী অভিযানের উদ্দেশ্য মহৎ হওয়া সত্ত্বেও মাদক নির্মূলে যে উপায় অবলম্বন করা হচ্ছে তা অনৈতিক ও বেআইনি। অপরাধীকে বিদ্যমান আইনের কাছে সোপর্দ না করে বিনা বিচারে হত্যা করা কোনোভাবেই আইনসম্মত নয়; আর নীতিসম্মত তো নয় ই। নৈতিক মানদণ্ড অনুসারে কোন কাজের নৈতিক মূল্য ওই কাজের উদ্দেশ্য ও উপায় উভয়ের উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ উদ্দেশ্য ও উপায় ভাল হলেই কেবল কোন একটি কাজ নৈতিক বিচারে ভাল; অন্যথায় তা মন্দ বলে বিবেচিত হয়। একজন অপরাধী অন্যদের তুলনায় একটু বেশিই বস্তুনিষ্ঠ। তারপরেও কেন সে অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠে এর কারণ খুঁজতে গিয়ে গবেষণায় দেখা গেছে প্রকৃতিগতভাবে মানুষের মন যতটা না অপরাধপ্রবণ তার চেয়ে সামাজিক উপায় উপকরণই বেশি দায়ী। অপরাধ কিংবা মাদক যেহেতু একটি সামাজিক ঘটনা সেহেতু প্রচলিত সমাজব্যবস্থাকে জিইয়ে রেখে এই সমস্যার টেকসই সমাধান সম্ভব নয়। আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক চর্চার যে ধরণ তাতে গুণগত পরিবর্তন ছাড়া শুধু মাদকব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে কিংবা কঠোর আইন প্রয়োগ করলেই মাদক নির্মূল হয়ে যাবে এই ধারণাটি বোধহয় সঠিক নয়। কেননা প্রায় সব সমাজ ব্যবস্থাতেই অপরাধ দমনে শাস্তির বিধান থাকা সত্ত্বেও ওই সমাজের সব মানুষ কোনকালেই দরবেশ হয়ে যায়নি। অপরাধ বিজ্ঞান মতে বেশি কঠোর ও দূর্বল আইন উভয়ই অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধি করতে পারে। 

মাদক সমস্যাকে হালকাভাবে নেয়ার সুযোগ নেই। মাদক সমস্যা আজ কোন ব্যক্তি বিশেষের একক সমস্যা নয়। এটি আমাদের জাতীয় সমস্যা। তাই এ ব্যাপারে আমাদের সবারই সোচ্চার হতে হবে।  এ সংকটের মূলোৎপাটনে সামগ্রিক গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। কেননা এ সমস্যার মূল অনেক গভীরে প্রোথিত। অপরাধীর পাশাপাশি যাদের প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ মদদে অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে তাদেরকেও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। মাদকবিরোধী অভিযানে কাউকেই ছাড় দেয়া হচ্ছে না মর্মে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেয়া বক্তব্যকে আমরা সাধুবাদ জানাই। কিন্তু তারপরও চলমান অভিযানের সফলতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। নৈতিক অবক্ষয় রোধের কোন বিহিত না করে সমাজ থেকে মাদক নির্মূল করা যাবে তো? মূল্যবোধের চরম অবক্ষয়ের যুগে ঘুণে ধরা সমাজ থেকে মাদকসহ সকল অপরাধ নির্মূল করতে হলে ক্রসফায়ার ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা কোন টেকসই সমাধান নয়। টেকসই সমাধান চাইলে সমাজ ব্যবস্থার ব্যবচ্ছেদ করে সমাজের যে ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে তা সেরে তুলতে হবে সর্বাগ্রে। নচেৎ মাদক কিংবা অপরাধ নির্মূলের উদ্দেশ্য বুমেরাং হতে পারে।

লেখক: প্রভাষক, আইইউবিএটি- ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেজ এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, ঢাকা।

(পাঠক কলাম বিভাগে প্রকাশিত মতামত একান্তই পাঠকের, তার জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়) 

বিডি-প্রতিদিন/ ই-জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার
কুয়াকাটার সৈকত থেকে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু
আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে: দুলু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় ইয়াবাসহ তিন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম
আজ থেকে শুরু চ্যাম্পিয়নস লিগের নতুন মৌসুম

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার
গাইবান্ধায় ঘাঘট নদী থেকে স্কুল শিক্ষিকার ভাসমান লাশ উদ্ধার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা
৩১ বছর বয়সেই ফুটবলকে বিদায় বললেন বিশ্বকাপজয়ী তারকা

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৬৬১

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা
ভুয়া প্রমাণ হলে জুলাই যোদ্ধা তালিকা থেকে বাদ দিয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

৪৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার
পেটের ভিতরে ইয়াবা পাচারের চেষ্টা, যুবক গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ ও উইন্ডিজ সিরিজের সূচি প্রকাশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা
তবুও বাপ-দাদার ঐতিহ্য প্রতিমা নির্মাণ শিল্প ধরে রেখেছেন তারা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ
রাকসু নির্বাচনে ১৭ কেন্দ্রে ৯৯০ বুথ, নিরাপত্তায় ২ হাজার পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ
নবীনগরে ডালি পদ্ধতিতে সবজি আবাদ

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি
বৈরী আবহাওয়ায় স্থগিত এনসিএল টি-টোয়েন্টি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত
পীরগাছায় পদ্মরাগ ট্রেনের ৬ বগি লাইনচ্যুত, ২০ যাত্রী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা
র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে ফিরলেন স্মৃতি মান্ধানা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু
সঠিক সময়ে নির্বাচন না হলে গণতন্ত্র ও সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন
নেত্রকোনায় ওজোন স্তর দিবসে আলোচনা সভা ও প্রকৃতিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ
তিতাস নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা
৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে
চা শ্রমিক-মালিকদের দাবি পূরণে সরকার কাজ করছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ
সার আমদানির চুক্তি অনুমোদনে সরকারের সুপারিশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ
ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে লুক্সেমবার্গ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা, বিপদসীমা ছাড়িয়েছে সুরমা কুশিয়ারা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক
গ্রাহকের আস্থা ধরে রেখেছে এবি ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য