শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৪৭, সোমবার, ০২ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

অপরাধ নির্মূলে সমাজের ব্যবচ্ছেদ জরুরি

মো. শামছুল হক
অনলাইন ভার্সন
অপরাধ নির্মূলে সমাজের ব্যবচ্ছেদ জরুরি

'অপরাধ' শব্দটির সাথে আমরা সবাই কম-বেশি পরিচিত। আমাদের সমাজে অপরাধের মাত্রা বাড়তে বাড়তে এটি এখন সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। এ থেকে উত্তরণের জন্য শুধুমাত্র অপরাধীর দিকেই অঙ্গুলি নির্দেশ না করে। কেন সে অপরাধ সংঘটিত করছে? কেন সে অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠছে? অপরাধ দমন কিংবা নির্মূল করতে গেলে এ প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজা খুবই জরুরি। 

মাদক কিংবা অন্য যে কোন ধরনের অপরাধের বেলায় আমরা শুধু অপরাধী ও তার শাস্তির বিষয়টি নিয়ে এতবেশি ব্যস্ত থাকি যার ফলে অপরাধ সংঘটিত হওয়ার নেপথ্যের কারণ খোঁজার সুযোগ থাকে না। অথচ অপরাধ নির্মূলে অপরাধ ও অপরাধী সম্পর্কে চুলচেরা বিশ্লেষণ প্রয়োজন। 

অপরাধ বিজ্ঞান শুধু অপরাধীকে বিচ্ছিন্নভাবে বিবেচনা না করে অপরাধ নামক ঘটনাটিকে দেখে সামগ্রিক দৃষ্টিকোন থেকে। এক্ষেত্রে অপরাধীর তুলনায় গুরুত্ব পায় অপরাধের আভ্যন্তরীণ ও পারিপার্শ্বিক উপাদান যা অপরাধের অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। অপরাধের কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ণয় করে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ অপরাধ দমনের জন্য খুবই জরুরি। 

এক্ষেত্রে সামাজিক কিংবা রাষ্ট্রীয় যেসব বাহ্যিক ও আভ্যন্তরীণ উপাদান একজন ব্যক্তিকে মাদকাসক্ত, মাদকসেবী কিংবা মাদক ব্যবসায়ী, সর্বোপরি অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠতে প্রভাবিত করছে সে বিষয়গুলো আমলে নেয়া অতীব জরুরি। অপরাধী সৃষ্টি ও লালনে সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় উপাদান শুধু গুরুত্বপূর্ণই নয়, অধিকাংশ অপরাধের ক্ষেত্রে এসব উপাদানের ভূমিকাই মুখ্য। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এটি আজ এক কঠিন বাস্তবতা। এই বাস্তবতাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে মাদকের মূলোৎপাটন কখনোই সম্ভব নয়।
 
সমাজ বিজ্ঞানী এমিল ডুর্খেইম অপরাধকে ‘সমাজের-ই একটি রূপ’ বলে মনে করেন। অপরাধ নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে ডুর্খেইম Anomie শব্দটির ব্যবহার করেছেন। গ্রিক ভাষা থেকে উদ্ভূত এ শব্দের অর্থ হলো Normlessness বা Lawlessness। অর্থাৎ ব্যুৎপত্তিগত অর্থে অনাচার কিংবা নীতিহীনতার আরেক নাম অপরাধ। দণ্ডবিধিতে শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে এমন আচরণকে আইনের দৃষ্টিতে অপরাধ বলে গণ্য করা হয়। প্রায় সঙ্গবদ্ধ সকল সমাজেই তার সদস্যদের জন্য কিছু আচরণ বিধি ও নৈতিক নীতিমালা রয়েছে কেউ তা লঙ্গন করলে ওই সমাজের চোখে সে অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত হয়। আবার যুগে যুগে বিভিন্ন সমাজে মানুষই অপরাধীকে সংশোধন করেছে, কখনো বা অপরাধের প্রতিবিধান করতে শাস্তি দিয়েছে। অপরাধ ও শাস্তি নিয়ে নীতিবিদ ও অপরাধ বিজ্ঞানীদের মাঝে খানিক মতভিন্নতা থাকলেও এ ব্যাপারে সবাই একমত যে, অপরাধের শাস্তি কোনোভাবেই যেন অপরাধের মাত্রাকে ছাড়িয়ে না যায়। অর্থাৎ লঘুপাপে গুরুদণ্ড সমর্থনযোগ্য নয়। 

১৯৫৪ সালে ফিলসোফি পত্রিকায় “The Punishment” শিরোনামে অ্যান্টোনি ফ্লু এর একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। এতে ফ্লু শাস্তির যে পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের কথা উল্লেখ করেছেন তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য দু’টি বৈশিষ্ট্য হলো (এক) শাস্তি দেয়ার পূর্বে কেউ কোন অপরাধ সংঘটন করেছে মর্মে পর্যাপ্ত প্রমাণ থাকতে হবে। অর্থাৎ সন্দেহাবশত নিরপরাধ ব্যক্তিকে শাস্তি দেয়া অন্যায়। (দুই) শাস্তি দিবে কেবলই যথাযথ কর্তৃপক্ষ। এখানে যথাযথ কর্তৃপক্ষ বলতে আদালত কিংবা বিচারালয়কে বুঝানো হয়েছে। যে কেউ অপরাধ করলে অপরাধের মাত্রানুসারে অপরাধীকে শাস্তি দেয়ার এখতিয়ার কেবল আদালতেরই রয়েছে, অন্যকোন ব্যক্তি কিংবা সংস্থার নয়। 

দেশের জাতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর সূত্রে জানা গেছে মাদকবিরোধী অভিযানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ শতাধিক ব্যক্তি নিহত হয়েছে। যাদের সবাই মাদক ব্যবসায়ী কিংবা কোনো না কোনোভাবে মাদকের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে দাবি করা হচ্ছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সন্দেহভাজন, অজ্ঞাতনামা শব্দগুলো অধিক পরিমাণে ব্যবহার করতে দেখা যায়, যেগুলোর অর্থ স্পষ্ট নয়। অপরাধী ও আসামী সম্পর্কে নিশ্চিত না হয়ে বায়ুবীয় তথ্যের ভিত্তিতে কথিত ক্রসফায়ারে অপরাধীর মৃত্যু হলে আইনের প্রয়োগ ও এর সদিচ্ছা নিয়ে জনমনে প্রশ্নের উদ্রেক হওয়া খুবই স্বাভাবিক। 

ব্রিটিশ দর্শন ও রাজনীতিতে উপযোগবাদী আন্দোলনের প্রবাদপুরুষ জেরেমী বেনথাম শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে আন্দাজী অভিমত পরিহার করার পরামর্শ দেন। কেননা এতে আইনের অপ-প্রয়োগের সম্ভাবনা থেকেই যায়। আইনের অপ-প্রয়োগের এই ধারনাটিকে যুক্তিবিদ্যায় ‘Fallacy of Slippery Slope’ বলা হয়ে থাকে। 

এছাড়া পৃথিবীর দেশে দেশে এমনকি আমাদের দেশেও বিভিন্ন শাসনামলে অপরাধ দমনের নামে আইনের অপপ্রয়োগের অনেক দৃষ্টান্ত আমাদের সামনে রয়েছে। 

মাদকাসক্তি, মাদক ব্যবসা আমাদের সামাজিক সমস্যাগুলোর অন্যতম। মাদকের ছোবলে আমাদের যুবসমাজ আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। তরুণসমাজ ও অনাগত ভবিষ্যত প্রজন্মকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য মাদকবিরোধী অভিযান বহু আগেই প্রত্যাশিত ছিল। যাই হোক, দেরিতে হলেও মাদকের বিরুদ্ধে গৃহীত পদক্ষেপকে সবাই সাধুবাদ জানিয়েছিল। কেননা মাদক নির্মূলের উদ্দেশ্যটি ছিল খুবই মহৎ। কিন্তু উদ্দেশ্য সাধনের উপায়কে কি মহৎ বলা যায়? চলমান মাদকবিরোধী অভিযানের উদ্দেশ্য মহৎ হওয়া সত্ত্বেও মাদক নির্মূলে যে উপায় অবলম্বন করা হচ্ছে তা অনৈতিক ও বেআইনি। অপরাধীকে বিদ্যমান আইনের কাছে সোপর্দ না করে বিনা বিচারে হত্যা করা কোনোভাবেই আইনসম্মত নয়; আর নীতিসম্মত তো নয় ই। নৈতিক মানদণ্ড অনুসারে কোন কাজের নৈতিক মূল্য ওই কাজের উদ্দেশ্য ও উপায় উভয়ের উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ উদ্দেশ্য ও উপায় ভাল হলেই কেবল কোন একটি কাজ নৈতিক বিচারে ভাল; অন্যথায় তা মন্দ বলে বিবেচিত হয়। একজন অপরাধী অন্যদের তুলনায় একটু বেশিই বস্তুনিষ্ঠ। তারপরেও কেন সে অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠে এর কারণ খুঁজতে গিয়ে গবেষণায় দেখা গেছে প্রকৃতিগতভাবে মানুষের মন যতটা না অপরাধপ্রবণ তার চেয়ে সামাজিক উপায় উপকরণই বেশি দায়ী। অপরাধ কিংবা মাদক যেহেতু একটি সামাজিক ঘটনা সেহেতু প্রচলিত সমাজব্যবস্থাকে জিইয়ে রেখে এই সমস্যার টেকসই সমাধান সম্ভব নয়। আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক চর্চার যে ধরণ তাতে গুণগত পরিবর্তন ছাড়া শুধু মাদকব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে কিংবা কঠোর আইন প্রয়োগ করলেই মাদক নির্মূল হয়ে যাবে এই ধারণাটি বোধহয় সঠিক নয়। কেননা প্রায় সব সমাজ ব্যবস্থাতেই অপরাধ দমনে শাস্তির বিধান থাকা সত্ত্বেও ওই সমাজের সব মানুষ কোনকালেই দরবেশ হয়ে যায়নি। অপরাধ বিজ্ঞান মতে বেশি কঠোর ও দূর্বল আইন উভয়ই অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধি করতে পারে। 

মাদক সমস্যাকে হালকাভাবে নেয়ার সুযোগ নেই। মাদক সমস্যা আজ কোন ব্যক্তি বিশেষের একক সমস্যা নয়। এটি আমাদের জাতীয় সমস্যা। তাই এ ব্যাপারে আমাদের সবারই সোচ্চার হতে হবে।  এ সংকটের মূলোৎপাটনে সামগ্রিক গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। কেননা এ সমস্যার মূল অনেক গভীরে প্রোথিত। অপরাধীর পাশাপাশি যাদের প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ মদদে অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে তাদেরকেও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। মাদকবিরোধী অভিযানে কাউকেই ছাড় দেয়া হচ্ছে না মর্মে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেয়া বক্তব্যকে আমরা সাধুবাদ জানাই। কিন্তু তারপরও চলমান অভিযানের সফলতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। নৈতিক অবক্ষয় রোধের কোন বিহিত না করে সমাজ থেকে মাদক নির্মূল করা যাবে তো? মূল্যবোধের চরম অবক্ষয়ের যুগে ঘুণে ধরা সমাজ থেকে মাদকসহ সকল অপরাধ নির্মূল করতে হলে ক্রসফায়ার ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা কোন টেকসই সমাধান নয়। টেকসই সমাধান চাইলে সমাজ ব্যবস্থার ব্যবচ্ছেদ করে সমাজের যে ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে তা সেরে তুলতে হবে সর্বাগ্রে। নচেৎ মাদক কিংবা অপরাধ নির্মূলের উদ্দেশ্য বুমেরাং হতে পারে।

লেখক: প্রভাষক, আইইউবিএটি- ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেজ এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, ঢাকা।

(পাঠক কলাম বিভাগে প্রকাশিত মতামত একান্তই পাঠকের, তার জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়) 

বিডি-প্রতিদিন/ ই-জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

২৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা করেন ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটর
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা করেন ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটর

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন