শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৪৭, সোমবার, ০২ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

অপরাধ নির্মূলে সমাজের ব্যবচ্ছেদ জরুরি

মো. শামছুল হক
অনলাইন ভার্সন
অপরাধ নির্মূলে সমাজের ব্যবচ্ছেদ জরুরি

'অপরাধ' শব্দটির সাথে আমরা সবাই কম-বেশি পরিচিত। আমাদের সমাজে অপরাধের মাত্রা বাড়তে বাড়তে এটি এখন সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। এ থেকে উত্তরণের জন্য শুধুমাত্র অপরাধীর দিকেই অঙ্গুলি নির্দেশ না করে। কেন সে অপরাধ সংঘটিত করছে? কেন সে অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠছে? অপরাধ দমন কিংবা নির্মূল করতে গেলে এ প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজা খুবই জরুরি। 

মাদক কিংবা অন্য যে কোন ধরনের অপরাধের বেলায় আমরা শুধু অপরাধী ও তার শাস্তির বিষয়টি নিয়ে এতবেশি ব্যস্ত থাকি যার ফলে অপরাধ সংঘটিত হওয়ার নেপথ্যের কারণ খোঁজার সুযোগ থাকে না। অথচ অপরাধ নির্মূলে অপরাধ ও অপরাধী সম্পর্কে চুলচেরা বিশ্লেষণ প্রয়োজন। 

অপরাধ বিজ্ঞান শুধু অপরাধীকে বিচ্ছিন্নভাবে বিবেচনা না করে অপরাধ নামক ঘটনাটিকে দেখে সামগ্রিক দৃষ্টিকোন থেকে। এক্ষেত্রে অপরাধীর তুলনায় গুরুত্ব পায় অপরাধের আভ্যন্তরীণ ও পারিপার্শ্বিক উপাদান যা অপরাধের অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। অপরাধের কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ণয় করে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ অপরাধ দমনের জন্য খুবই জরুরি। 

এক্ষেত্রে সামাজিক কিংবা রাষ্ট্রীয় যেসব বাহ্যিক ও আভ্যন্তরীণ উপাদান একজন ব্যক্তিকে মাদকাসক্ত, মাদকসেবী কিংবা মাদক ব্যবসায়ী, সর্বোপরি অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠতে প্রভাবিত করছে সে বিষয়গুলো আমলে নেয়া অতীব জরুরি। অপরাধী সৃষ্টি ও লালনে সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় উপাদান শুধু গুরুত্বপূর্ণই নয়, অধিকাংশ অপরাধের ক্ষেত্রে এসব উপাদানের ভূমিকাই মুখ্য। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এটি আজ এক কঠিন বাস্তবতা। এই বাস্তবতাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে মাদকের মূলোৎপাটন কখনোই সম্ভব নয়।
 
সমাজ বিজ্ঞানী এমিল ডুর্খেইম অপরাধকে ‘সমাজের-ই একটি রূপ’ বলে মনে করেন। অপরাধ নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে ডুর্খেইম Anomie শব্দটির ব্যবহার করেছেন। গ্রিক ভাষা থেকে উদ্ভূত এ শব্দের অর্থ হলো Normlessness বা Lawlessness। অর্থাৎ ব্যুৎপত্তিগত অর্থে অনাচার কিংবা নীতিহীনতার আরেক নাম অপরাধ। দণ্ডবিধিতে শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে এমন আচরণকে আইনের দৃষ্টিতে অপরাধ বলে গণ্য করা হয়। প্রায় সঙ্গবদ্ধ সকল সমাজেই তার সদস্যদের জন্য কিছু আচরণ বিধি ও নৈতিক নীতিমালা রয়েছে কেউ তা লঙ্গন করলে ওই সমাজের চোখে সে অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত হয়। আবার যুগে যুগে বিভিন্ন সমাজে মানুষই অপরাধীকে সংশোধন করেছে, কখনো বা অপরাধের প্রতিবিধান করতে শাস্তি দিয়েছে। অপরাধ ও শাস্তি নিয়ে নীতিবিদ ও অপরাধ বিজ্ঞানীদের মাঝে খানিক মতভিন্নতা থাকলেও এ ব্যাপারে সবাই একমত যে, অপরাধের শাস্তি কোনোভাবেই যেন অপরাধের মাত্রাকে ছাড়িয়ে না যায়। অর্থাৎ লঘুপাপে গুরুদণ্ড সমর্থনযোগ্য নয়। 

১৯৫৪ সালে ফিলসোফি পত্রিকায় “The Punishment” শিরোনামে অ্যান্টোনি ফ্লু এর একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। এতে ফ্লু শাস্তির যে পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের কথা উল্লেখ করেছেন তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য দু’টি বৈশিষ্ট্য হলো (এক) শাস্তি দেয়ার পূর্বে কেউ কোন অপরাধ সংঘটন করেছে মর্মে পর্যাপ্ত প্রমাণ থাকতে হবে। অর্থাৎ সন্দেহাবশত নিরপরাধ ব্যক্তিকে শাস্তি দেয়া অন্যায়। (দুই) শাস্তি দিবে কেবলই যথাযথ কর্তৃপক্ষ। এখানে যথাযথ কর্তৃপক্ষ বলতে আদালত কিংবা বিচারালয়কে বুঝানো হয়েছে। যে কেউ অপরাধ করলে অপরাধের মাত্রানুসারে অপরাধীকে শাস্তি দেয়ার এখতিয়ার কেবল আদালতেরই রয়েছে, অন্যকোন ব্যক্তি কিংবা সংস্থার নয়। 

দেশের জাতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর সূত্রে জানা গেছে মাদকবিরোধী অভিযানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ শতাধিক ব্যক্তি নিহত হয়েছে। যাদের সবাই মাদক ব্যবসায়ী কিংবা কোনো না কোনোভাবে মাদকের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে দাবি করা হচ্ছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সন্দেহভাজন, অজ্ঞাতনামা শব্দগুলো অধিক পরিমাণে ব্যবহার করতে দেখা যায়, যেগুলোর অর্থ স্পষ্ট নয়। অপরাধী ও আসামী সম্পর্কে নিশ্চিত না হয়ে বায়ুবীয় তথ্যের ভিত্তিতে কথিত ক্রসফায়ারে অপরাধীর মৃত্যু হলে আইনের প্রয়োগ ও এর সদিচ্ছা নিয়ে জনমনে প্রশ্নের উদ্রেক হওয়া খুবই স্বাভাবিক। 

ব্রিটিশ দর্শন ও রাজনীতিতে উপযোগবাদী আন্দোলনের প্রবাদপুরুষ জেরেমী বেনথাম শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে আন্দাজী অভিমত পরিহার করার পরামর্শ দেন। কেননা এতে আইনের অপ-প্রয়োগের সম্ভাবনা থেকেই যায়। আইনের অপ-প্রয়োগের এই ধারনাটিকে যুক্তিবিদ্যায় ‘Fallacy of Slippery Slope’ বলা হয়ে থাকে। 

এছাড়া পৃথিবীর দেশে দেশে এমনকি আমাদের দেশেও বিভিন্ন শাসনামলে অপরাধ দমনের নামে আইনের অপপ্রয়োগের অনেক দৃষ্টান্ত আমাদের সামনে রয়েছে। 

মাদকাসক্তি, মাদক ব্যবসা আমাদের সামাজিক সমস্যাগুলোর অন্যতম। মাদকের ছোবলে আমাদের যুবসমাজ আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। তরুণসমাজ ও অনাগত ভবিষ্যত প্রজন্মকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য মাদকবিরোধী অভিযান বহু আগেই প্রত্যাশিত ছিল। যাই হোক, দেরিতে হলেও মাদকের বিরুদ্ধে গৃহীত পদক্ষেপকে সবাই সাধুবাদ জানিয়েছিল। কেননা মাদক নির্মূলের উদ্দেশ্যটি ছিল খুবই মহৎ। কিন্তু উদ্দেশ্য সাধনের উপায়কে কি মহৎ বলা যায়? চলমান মাদকবিরোধী অভিযানের উদ্দেশ্য মহৎ হওয়া সত্ত্বেও মাদক নির্মূলে যে উপায় অবলম্বন করা হচ্ছে তা অনৈতিক ও বেআইনি। অপরাধীকে বিদ্যমান আইনের কাছে সোপর্দ না করে বিনা বিচারে হত্যা করা কোনোভাবেই আইনসম্মত নয়; আর নীতিসম্মত তো নয় ই। নৈতিক মানদণ্ড অনুসারে কোন কাজের নৈতিক মূল্য ওই কাজের উদ্দেশ্য ও উপায় উভয়ের উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ উদ্দেশ্য ও উপায় ভাল হলেই কেবল কোন একটি কাজ নৈতিক বিচারে ভাল; অন্যথায় তা মন্দ বলে বিবেচিত হয়। একজন অপরাধী অন্যদের তুলনায় একটু বেশিই বস্তুনিষ্ঠ। তারপরেও কেন সে অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠে এর কারণ খুঁজতে গিয়ে গবেষণায় দেখা গেছে প্রকৃতিগতভাবে মানুষের মন যতটা না অপরাধপ্রবণ তার চেয়ে সামাজিক উপায় উপকরণই বেশি দায়ী। অপরাধ কিংবা মাদক যেহেতু একটি সামাজিক ঘটনা সেহেতু প্রচলিত সমাজব্যবস্থাকে জিইয়ে রেখে এই সমস্যার টেকসই সমাধান সম্ভব নয়। আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক চর্চার যে ধরণ তাতে গুণগত পরিবর্তন ছাড়া শুধু মাদকব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে কিংবা কঠোর আইন প্রয়োগ করলেই মাদক নির্মূল হয়ে যাবে এই ধারণাটি বোধহয় সঠিক নয়। কেননা প্রায় সব সমাজ ব্যবস্থাতেই অপরাধ দমনে শাস্তির বিধান থাকা সত্ত্বেও ওই সমাজের সব মানুষ কোনকালেই দরবেশ হয়ে যায়নি। অপরাধ বিজ্ঞান মতে বেশি কঠোর ও দূর্বল আইন উভয়ই অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধি করতে পারে। 

মাদক সমস্যাকে হালকাভাবে নেয়ার সুযোগ নেই। মাদক সমস্যা আজ কোন ব্যক্তি বিশেষের একক সমস্যা নয়। এটি আমাদের জাতীয় সমস্যা। তাই এ ব্যাপারে আমাদের সবারই সোচ্চার হতে হবে।  এ সংকটের মূলোৎপাটনে সামগ্রিক গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। কেননা এ সমস্যার মূল অনেক গভীরে প্রোথিত। অপরাধীর পাশাপাশি যাদের প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ মদদে অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে তাদেরকেও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। মাদকবিরোধী অভিযানে কাউকেই ছাড় দেয়া হচ্ছে না মর্মে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেয়া বক্তব্যকে আমরা সাধুবাদ জানাই। কিন্তু তারপরও চলমান অভিযানের সফলতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। নৈতিক অবক্ষয় রোধের কোন বিহিত না করে সমাজ থেকে মাদক নির্মূল করা যাবে তো? মূল্যবোধের চরম অবক্ষয়ের যুগে ঘুণে ধরা সমাজ থেকে মাদকসহ সকল অপরাধ নির্মূল করতে হলে ক্রসফায়ার ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা কোন টেকসই সমাধান নয়। টেকসই সমাধান চাইলে সমাজ ব্যবস্থার ব্যবচ্ছেদ করে সমাজের যে ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে তা সেরে তুলতে হবে সর্বাগ্রে। নচেৎ মাদক কিংবা অপরাধ নির্মূলের উদ্দেশ্য বুমেরাং হতে পারে।

লেখক: প্রভাষক, আইইউবিএটি- ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেজ এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, ঢাকা।

(পাঠক কলাম বিভাগে প্রকাশিত মতামত একান্তই পাঠকের, তার জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়) 

বিডি-প্রতিদিন/ ই-জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় যবিপ্রবি’র সাবেক উপাচার্য ড. আব্দুস সাত্তার কারাগারে

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ইভটিজিং, বাল্যবিয়ে ও মাদকের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের শপথ

৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের
এক জনপ্রিয় ক্রিকেটার অবসর নিতে বলেছিলেন, অভিযোগ করুণ নায়ারের

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে
রংপুর এক্সপ্রেসসহ ১৪ আন্তঃনগর ট্রেন ছাড়ছে নির্দিষ্ট সময়ের পরে

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
লেবাননে বসবাসরত বাংলাদেশি নাগরিকদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা
ভ্যাপসা গরমে স্বস্তি পেতে জলকেলিতে মেতেছে শিশুরা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু
বাংলানিউজের নিউজরুম এডিটর তানজিদা পাপড়ির মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২
জয়পুরহাটে কষ্টিপাথরের বিষ্ণুমূর্তিসহ গ্রেফতার ২

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার
হত্যা চেষ্টা মামলায় সাবেক এমপি সাফিয়া গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ
চিন্ময় দাসকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন
মৌলভীবাজারে স্কুলছাত্রী হত্যার রহস্য উদঘাটন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’
‘টিউলিপ সিদ্দিক দুদকের কাছে পলাতক আসামি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা
১৬তম ইন্টেক্স বাংলাদেশ এক্সিবিশন আয়োজনে প্রস্তুত ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত
ভাঙ্গা মহিলা কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া
সিডনিতে ঈদ আনন্দ-আড্ডা : প্রবাসে মিলনমেলা ও উৎসবের ছোঁয়া

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের
লন্ডনে বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানানোর আহ্বান সালাহউদ্দিনের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ পুনর্বিবেচনার সুযোগ আছে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য আরও ৪ রুটে বিমানের বিশেষ ভাড়া
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের জন্য আরও ৪ রুটে বিমানের বিশেষ ভাড়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণ চায় জনগণ : আমীর খসরু
দ্রুত নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্রে উত্তরণ চায় জনগণ : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯
দেশে ফিরেছেন ২৩৬৫৯ বাংলাদেশি হাজি, মৃত্যু ২৯

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভাঙ্গা মহিলা কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান
ভাঙ্গা মহিলা কলেজের এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোতাহারের কোটি টাকার গাড়িসহ আটক ২
সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোতাহারের কোটি টাকার গাড়িসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের মানুষ ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে : মঈন খান
বাংলাদেশের মানুষ ভোট দিতে উন্মুখ হয়ে আছে : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরামের সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল শিগগিরই চুক্তিতে আসছে— দাবি ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়