শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:৪৭, সোমবার, ০২ জুলাই, ২০১৮ আপডেট:

অপরাধ নির্মূলে সমাজের ব্যবচ্ছেদ জরুরি

মো. শামছুল হক
অনলাইন ভার্সন
অপরাধ নির্মূলে সমাজের ব্যবচ্ছেদ জরুরি

'অপরাধ' শব্দটির সাথে আমরা সবাই কম-বেশি পরিচিত। আমাদের সমাজে অপরাধের মাত্রা বাড়তে বাড়তে এটি এখন সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে। এ থেকে উত্তরণের জন্য শুধুমাত্র অপরাধীর দিকেই অঙ্গুলি নির্দেশ না করে। কেন সে অপরাধ সংঘটিত করছে? কেন সে অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠছে? অপরাধ দমন কিংবা নির্মূল করতে গেলে এ প্রশ্নগুলোর উত্তর খোঁজা খুবই জরুরি। 

মাদক কিংবা অন্য যে কোন ধরনের অপরাধের বেলায় আমরা শুধু অপরাধী ও তার শাস্তির বিষয়টি নিয়ে এতবেশি ব্যস্ত থাকি যার ফলে অপরাধ সংঘটিত হওয়ার নেপথ্যের কারণ খোঁজার সুযোগ থাকে না। অথচ অপরাধ নির্মূলে অপরাধ ও অপরাধী সম্পর্কে চুলচেরা বিশ্লেষণ প্রয়োজন। 

অপরাধ বিজ্ঞান শুধু অপরাধীকে বিচ্ছিন্নভাবে বিবেচনা না করে অপরাধ নামক ঘটনাটিকে দেখে সামগ্রিক দৃষ্টিকোন থেকে। এক্ষেত্রে অপরাধীর তুলনায় গুরুত্ব পায় অপরাধের আভ্যন্তরীণ ও পারিপার্শ্বিক উপাদান যা অপরাধের অনুঘটক হিসেবে কাজ করে। অপরাধের কার্যকারণ সম্পর্ক নির্ণয় করে সে অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ অপরাধ দমনের জন্য খুবই জরুরি। 

এক্ষেত্রে সামাজিক কিংবা রাষ্ট্রীয় যেসব বাহ্যিক ও আভ্যন্তরীণ উপাদান একজন ব্যক্তিকে মাদকাসক্ত, মাদকসেবী কিংবা মাদক ব্যবসায়ী, সর্বোপরি অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠতে প্রভাবিত করছে সে বিষয়গুলো আমলে নেয়া অতীব জরুরি। অপরাধী সৃষ্টি ও লালনে সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় উপাদান শুধু গুরুত্বপূর্ণই নয়, অধিকাংশ অপরাধের ক্ষেত্রে এসব উপাদানের ভূমিকাই মুখ্য। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে এটি আজ এক কঠিন বাস্তবতা। এই বাস্তবতাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে মাদকের মূলোৎপাটন কখনোই সম্ভব নয়।
 
সমাজ বিজ্ঞানী এমিল ডুর্খেইম অপরাধকে ‘সমাজের-ই একটি রূপ’ বলে মনে করেন। অপরাধ নিয়ে আলোচনা করতে গিয়ে ডুর্খেইম Anomie শব্দটির ব্যবহার করেছেন। গ্রিক ভাষা থেকে উদ্ভূত এ শব্দের অর্থ হলো Normlessness বা Lawlessness। অর্থাৎ ব্যুৎপত্তিগত অর্থে অনাচার কিংবা নীতিহীনতার আরেক নাম অপরাধ। দণ্ডবিধিতে শাস্তির ব্যবস্থা রয়েছে এমন আচরণকে আইনের দৃষ্টিতে অপরাধ বলে গণ্য করা হয়। প্রায় সঙ্গবদ্ধ সকল সমাজেই তার সদস্যদের জন্য কিছু আচরণ বিধি ও নৈতিক নীতিমালা রয়েছে কেউ তা লঙ্গন করলে ওই সমাজের চোখে সে অপরাধী হিসেবে চিহ্নিত হয়। আবার যুগে যুগে বিভিন্ন সমাজে মানুষই অপরাধীকে সংশোধন করেছে, কখনো বা অপরাধের প্রতিবিধান করতে শাস্তি দিয়েছে। অপরাধ ও শাস্তি নিয়ে নীতিবিদ ও অপরাধ বিজ্ঞানীদের মাঝে খানিক মতভিন্নতা থাকলেও এ ব্যাপারে সবাই একমত যে, অপরাধের শাস্তি কোনোভাবেই যেন অপরাধের মাত্রাকে ছাড়িয়ে না যায়। অর্থাৎ লঘুপাপে গুরুদণ্ড সমর্থনযোগ্য নয়। 

১৯৫৪ সালে ফিলসোফি পত্রিকায় “The Punishment” শিরোনামে অ্যান্টোনি ফ্লু এর একটি নিবন্ধ প্রকাশিত হয়। এতে ফ্লু শাস্তির যে পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের কথা উল্লেখ করেছেন তন্মধ্যে উল্লেখযোগ্য দু’টি বৈশিষ্ট্য হলো (এক) শাস্তি দেয়ার পূর্বে কেউ কোন অপরাধ সংঘটন করেছে মর্মে পর্যাপ্ত প্রমাণ থাকতে হবে। অর্থাৎ সন্দেহাবশত নিরপরাধ ব্যক্তিকে শাস্তি দেয়া অন্যায়। (দুই) শাস্তি দিবে কেবলই যথাযথ কর্তৃপক্ষ। এখানে যথাযথ কর্তৃপক্ষ বলতে আদালত কিংবা বিচারালয়কে বুঝানো হয়েছে। যে কেউ অপরাধ করলে অপরাধের মাত্রানুসারে অপরাধীকে শাস্তি দেয়ার এখতিয়ার কেবল আদালতেরই রয়েছে, অন্যকোন ব্যক্তি কিংবা সংস্থার নয়। 

দেশের জাতীয় সংবাদমাধ্যমগুলোর সূত্রে জানা গেছে মাদকবিরোধী অভিযানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ শতাধিক ব্যক্তি নিহত হয়েছে। যাদের সবাই মাদক ব্যবসায়ী কিংবা কোনো না কোনোভাবে মাদকের সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে দাবি করা হচ্ছে। আমাদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সন্দেহভাজন, অজ্ঞাতনামা শব্দগুলো অধিক পরিমাণে ব্যবহার করতে দেখা যায়, যেগুলোর অর্থ স্পষ্ট নয়। অপরাধী ও আসামী সম্পর্কে নিশ্চিত না হয়ে বায়ুবীয় তথ্যের ভিত্তিতে কথিত ক্রসফায়ারে অপরাধীর মৃত্যু হলে আইনের প্রয়োগ ও এর সদিচ্ছা নিয়ে জনমনে প্রশ্নের উদ্রেক হওয়া খুবই স্বাভাবিক। 

ব্রিটিশ দর্শন ও রাজনীতিতে উপযোগবাদী আন্দোলনের প্রবাদপুরুষ জেরেমী বেনথাম শাস্তি প্রদানের ক্ষেত্রে আন্দাজী অভিমত পরিহার করার পরামর্শ দেন। কেননা এতে আইনের অপ-প্রয়োগের সম্ভাবনা থেকেই যায়। আইনের অপ-প্রয়োগের এই ধারনাটিকে যুক্তিবিদ্যায় ‘Fallacy of Slippery Slope’ বলা হয়ে থাকে। 

এছাড়া পৃথিবীর দেশে দেশে এমনকি আমাদের দেশেও বিভিন্ন শাসনামলে অপরাধ দমনের নামে আইনের অপপ্রয়োগের অনেক দৃষ্টান্ত আমাদের সামনে রয়েছে। 

মাদকাসক্তি, মাদক ব্যবসা আমাদের সামাজিক সমস্যাগুলোর অন্যতম। মাদকের ছোবলে আমাদের যুবসমাজ আজ ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে। তরুণসমাজ ও অনাগত ভবিষ্যত প্রজন্মকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচানোর জন্য মাদকবিরোধী অভিযান বহু আগেই প্রত্যাশিত ছিল। যাই হোক, দেরিতে হলেও মাদকের বিরুদ্ধে গৃহীত পদক্ষেপকে সবাই সাধুবাদ জানিয়েছিল। কেননা মাদক নির্মূলের উদ্দেশ্যটি ছিল খুবই মহৎ। কিন্তু উদ্দেশ্য সাধনের উপায়কে কি মহৎ বলা যায়? চলমান মাদকবিরোধী অভিযানের উদ্দেশ্য মহৎ হওয়া সত্ত্বেও মাদক নির্মূলে যে উপায় অবলম্বন করা হচ্ছে তা অনৈতিক ও বেআইনি। অপরাধীকে বিদ্যমান আইনের কাছে সোপর্দ না করে বিনা বিচারে হত্যা করা কোনোভাবেই আইনসম্মত নয়; আর নীতিসম্মত তো নয় ই। নৈতিক মানদণ্ড অনুসারে কোন কাজের নৈতিক মূল্য ওই কাজের উদ্দেশ্য ও উপায় উভয়ের উপর নির্ভরশীল। অর্থাৎ উদ্দেশ্য ও উপায় ভাল হলেই কেবল কোন একটি কাজ নৈতিক বিচারে ভাল; অন্যথায় তা মন্দ বলে বিবেচিত হয়। একজন অপরাধী অন্যদের তুলনায় একটু বেশিই বস্তুনিষ্ঠ। তারপরেও কেন সে অপরাধপ্রবণ হয়ে উঠে এর কারণ খুঁজতে গিয়ে গবেষণায় দেখা গেছে প্রকৃতিগতভাবে মানুষের মন যতটা না অপরাধপ্রবণ তার চেয়ে সামাজিক উপায় উপকরণই বেশি দায়ী। অপরাধ কিংবা মাদক যেহেতু একটি সামাজিক ঘটনা সেহেতু প্রচলিত সমাজব্যবস্থাকে জিইয়ে রেখে এই সমস্যার টেকসই সমাধান সম্ভব নয়। আমাদের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক চর্চার যে ধরণ তাতে গুণগত পরিবর্তন ছাড়া শুধু মাদকব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে কিংবা কঠোর আইন প্রয়োগ করলেই মাদক নির্মূল হয়ে যাবে এই ধারণাটি বোধহয় সঠিক নয়। কেননা প্রায় সব সমাজ ব্যবস্থাতেই অপরাধ দমনে শাস্তির বিধান থাকা সত্ত্বেও ওই সমাজের সব মানুষ কোনকালেই দরবেশ হয়ে যায়নি। অপরাধ বিজ্ঞান মতে বেশি কঠোর ও দূর্বল আইন উভয়ই অপরাধপ্রবণতা বৃদ্ধি করতে পারে। 

মাদক সমস্যাকে হালকাভাবে নেয়ার সুযোগ নেই। মাদক সমস্যা আজ কোন ব্যক্তি বিশেষের একক সমস্যা নয়। এটি আমাদের জাতীয় সমস্যা। তাই এ ব্যাপারে আমাদের সবারই সোচ্চার হতে হবে।  এ সংকটের মূলোৎপাটনে সামগ্রিক গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। কেননা এ সমস্যার মূল অনেক গভীরে প্রোথিত। অপরাধীর পাশাপাশি যাদের প্রত্যক্ষ কিংবা পরোক্ষ মদদে অপরাধ সংঘটিত হচ্ছে তাদেরকেও বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। মাদকবিরোধী অভিযানে কাউকেই ছাড় দেয়া হচ্ছে না মর্মে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেয়া বক্তব্যকে আমরা সাধুবাদ জানাই। কিন্তু তারপরও চলমান অভিযানের সফলতা নিয়ে প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে। নৈতিক অবক্ষয় রোধের কোন বিহিত না করে সমাজ থেকে মাদক নির্মূল করা যাবে তো? মূল্যবোধের চরম অবক্ষয়ের যুগে ঘুণে ধরা সমাজ থেকে মাদকসহ সকল অপরাধ নির্মূল করতে হলে ক্রসফায়ার ও শাস্তিমূলক ব্যবস্থা কোন টেকসই সমাধান নয়। টেকসই সমাধান চাইলে সমাজ ব্যবস্থার ব্যবচ্ছেদ করে সমাজের যে ক্ষত সৃষ্টি হয়েছে তা সেরে তুলতে হবে সর্বাগ্রে। নচেৎ মাদক কিংবা অপরাধ নির্মূলের উদ্দেশ্য বুমেরাং হতে পারে।

লেখক: প্রভাষক, আইইউবিএটি- ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বিজনেজ এগ্রিকালচার অ্যান্ড টেকনোলজি, ঢাকা।

(পাঠক কলাম বিভাগে প্রকাশিত মতামত একান্তই পাঠকের, তার জন্য কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়) 

বিডি-প্রতিদিন/ ই-জাহান

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম

বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার
ডেঙ্গু টিকা নিয়ে কী ভাবছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার জালে শোবিজ তারকারা
মামলার জালে শোবিজ তারকারা

শোবিজ

চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ
চাপে ডিজিটাল নীতিমালা শিথিল করছে ইইউ

পূর্ব-পশ্চিম