শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫০, রবিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

ফুলি

নাইম আবদুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ফুলি

ফুলি ঘরের দাওয়ায় মন খারাপ করে বসে আছে। আজ রাতে তার বাজান যাত্রা পালা গাইতে গঞ্জে যাবে। বাজানকে ছেড়ে থাকতে তার একদম ইচ্ছে করে না। যতক্ষণ বাজান ঘরে থাকে ফুলি সবসময় তার কাছাকাছি থাকে।

ফুলির বাজান রজব মৃধা যাত্রাদলে পাঠ গায়। যাত্রা দলের সাথে সে গঞ্জে গঞ্জে ঘুরে বেড়ায়। একেকবার সে তিন থেকে চার মাস গঞ্জে কাটায়। ফুলির বয়স পাঁচ বছর। মেয়েটার জন্মের পর তার আর গঞ্জে যেতে ইচ্ছে করে না। ফুলির মা আঙ্গুরি বেগমকে বিয়ে করেছে প্রায় এক যুগ আগে। অনেক তাবিজ কবজ ঝাড় ফুঁক আর মান্নত পানি পড়া খাওয়ানোর সাত বছর পর ফুলির জন্ম হয়। মেয়েটার জন্মের সময় তার ইচ্ছে ছিল আঙ্গুরির পাশে থাকার। কিন্তু জন্মের সপ্তাহ খানেক আগে যাত্রার নতুন কাজ পাওয়ায় তাকে আগেভাগেই চলে যেতে হয়েছিল।

তখন পৌষ মাসের কনকনে শীতের রাত। পাঠ গেয়ে মঞ্চ থেকে গ্রিনরুমে ঢোকার মুখে যাত্রাদলের মালিক প্রশান্ত বাবু তাকে ফুলির জন্মের সুখবরটা দেয়। আঙ্গুরি কাউকে দিয়ে প্রশান্ত বাবুর মোবাইলে ফোন করে খবরটা দিয়ে রেখেছিল। সঙ্গে সঙ্গে রজব যাত্রাদলের সবাইকে আমিত্তি খাওয়ানোর ঘোষণা দেয়। পরদিন ভোরেই সে গঞ্জ থেকে ফুলির জন্য জামাকাপড় পুতুল আর আঙ্গুরির জন্য শাড়ি কেনে।

খাওয়া সেরে দাওয়ায় হাত ধুতে এসে দেখে ফুলি বেজার মুখে বসে আছে।

ফুলি মা তুমি এইহানে একলা বইয়া কি করো?

বাজান তুমি চইলা যাইবা, মনটা ভালো ঠেকতাছে না।

মা’রে আমি তো যামু আর চইলা আমু। তুমার লাইগা গঞ্জের থনে এইফিরা কি কি সদাই পাতি আনন লাগবো?

বাজান আমার আর কিচ্ছু লাগবো না। তোমারে মেলাদিন না দেইখা থাকতে কষ্ট লাগে। এইবার বাজান গঞ্জে না গেলে অয়না?

না রে মা। এইবার যাওনই লাগবো। না গেলে আমার পাঠ কইবো কে? এইবার দেহিস যামু আর পলকেই ফিরা আমু।

তারপর রজব ফুলির কপালে আর গায়ে হাত দিয়ে দেখে গায়ে এখনও বেশ তাপ। মধু কবিরাজের কাছ থেকে নিয়মিত পথ্য খাওয়ানো হচ্ছে কিন্তু তাপটা কিছুটা ঝিমিয়ে আবার ফাল দিয়ে ওঠে। ফুলির মাও তাকে এবার গঞ্জে যেতে বারণ করেছিল। কিন্তু তার না গিয়ে উপায় কি? নতুন পালা নামবে তার হয়ে পাঠ গাইবার আর কেউ নাই। আর এই মৌসুমে এটাই শেষ পালা। না গেলে আগামী সিজন অব্দি উপোষ দিয়ে মরতে হবে।

রজব ফুলিরে কোলের মধ্যে টেনে নেয়। আঙ্গুরি থালাবাসন গুছিয়ে পাশে এসে বসে।

মাগো এইবার ফেরত আইসা তোরে পাঠশালায় দাখিল কইরা দিমু। পাঠশালার মাস্টারের সাথে আমার পাকা কথা হইছে।

বাজান পইলা দিন কইলাম তোমারে আমার লগে যাওনই লাগবো।

রজব ও আঙ্গুরি দুজনেই হেসে ওঠে। 

হইলো মা লক্ষ্মী, পহেলা দিন পাঠশালায় গিয়া হগল সময় তোর লগে থাকমু অনে। তয় তার বাদে আর থাকবার পারুম না।

কেন বাজান হগল দিন থাকলে কি অইব?

পাঠশালার পোলাপানেরা তোরে চেতাইবো। তোরে ভীরু কইব।

হইলো বাজান তয় তুমি কিন্তু আমারে ছুটি অইলে নিতে আইবা?

হ আমি পাঠশালার বড় গাছটার পাশে লুকাইয়া তোরে দেইখা রাখমুনে আর ছুটি ওইলেই তোরে কান্ধে লইয়া বাড়ি ছুট দিমু।

পাশের থেকে আঙ্গুরি বলে ওঠে, আফনে ফিরলে এইবার কিন্তু হক্কলে মিল্লা আমার বাজানরে দেখবার যামু। ফুলি কোলে আসার পর থনে আর বাজানের লগে দেহা নাই। বাজানে ফুলিরে দেখবার লাইগা পথের পানে চাইয়া বইয়া আছে।

অইল বউ এইবারে ফেরত আইয়া আমরা তোমার বাজানের বাড়ি থনে ঘুইরা আমুনে।

দেখতে দেখতে বেলা গড়িয়ে সন্ধ্যা নেমে আসে। আঙ্গুরি রজবের কাপড়ের বোচকাটা গুছিয়ে দেয়। ফুলি রজবকে উঠতে দেয় না। সে বউয়ের হাত থেকে পাঞ্জাবী নিয়ে উঠে পড়ে। ফুলি তার হাতে গুজে রাখা একটি মাটির পুতুল বাজানের বোচকায় ঢুকিয়ে দিয়ে বলে বাজান তোমার যখন আমার জন্য পরান পুড়বি তখন এই পুতুল ডারে সোহাগ দিও।

রজবের দু’চোখ পানিতে ছল ছল করে ওঠে। আর কিছুক্ষণ পরেই তার লঞ্চ ছাড়বে। সে ফুলিকে বুঝিয়ে সুজিয়ে আঙ্গুরির কোলে দিয়ে বোচকাটা কাঁধে ঝুলিয়ে বলে, তয় গেলাম তোমরা ভালো কইরা থাইকো। আর বউ দাওয়াই শেষ হইলে ফুলিকে আবার মধু কবিরাজের কাছে লইয়া যাইও।

বাঁশঝাড়ের ফাঁক দিয়ে এক ফালি বাঁকা চাঁদ উঁকি মারে। দূরে কোথাও বুনো পাখিরা আর্তনাদ করে ওঠে। রজব মৃধা দ্রুত পায়ে লঞ্চ ঘাটার দিকে এগিয়ে যায়।

এইবার নতুন পালা নামবে। ডায়লগ মুখস্থ করে রিহারসেল দিতে আর প্যান্ডেল তৈরিতে সপ্তাহ খানেক লেগে যায়। চারিদিকে জাঁকিয়ে শীত নেমেছে। মনে হয় এবার অন্যান্য বছরের চেয়ে বেশি শীত পড়বে।

প্রশান্ত বাবুর মুখে শুনেছে এবারে চার সপ্তাহের সব টিকেট আগে ভাগেই বিক্রি হয়ে গেছে। তাই সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে মালিক বাড়তি কিছু টাকা সবাইকে ধরে দিবে। রজব মনে মনে ভাবে রাখে কি কি কিনবে ফুলি আর আঙ্গুরির জন্য। আঙ্গুরির বাবার জন্যও কিছু কিনে নিতে হবে।

প্রশান্ত বাবুর মোবাইল নম্বর আঙ্গুরিকে দেয়া আছে। আসবার সময় ফুলির ম্যালেরিয়ার মতো দেখে এসেছে। রজব রিহারসেলের সময় হাতে পায়ে গলায় আগের মতো জোর পায় না। বুকের ভেতরটা কেমন জানি জ্বালা পোড়া করে।

প্রথম সপ্তাহেই নুতন যাত্রা পালা সারা এলাকা জুড়ে হৈ চৈ ফেলে দেয়। যাত্রা প্যান্ডেলে তিল ধারণের জায়গা নাই। তার পাঠ জমিদারের নায়েবের। সারাটা পালা জুড়ে একছত্র পাঠ। জমিদারের মেয়ের উলাউঠা অসুখ যে ভালো করে দিতে পারবে তার জন্য অর্ধেক জমিদারির ঘোষণা দেয়া হয়।

রজব সময় পেলেই তার গাঁয়ের বাজারে মোবাইলে ফোন করে ফুলির খোঁজ খবর নেয়। ফুলির ম্যালেরিয়া জ্বরটা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। মধু কবিরাজের সাধ্যমতো দাওয়াইতেও কাজ হচ্ছে না। আঙ্গুরিকে সে বলে রেখেছে দাওয়াইতে কাজ না হলে ফুলিকে পাশের থানা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যেতে।

কয়েকদিন পরে দুপুরে ঘুমের ঘোরে রজব ভয়ের স্বপ্ন দেখে চিৎকার করে ওঠে। একটা পাগলা বুনো ঘোড়া নিচে ফেলে ক্ষুর দিয়ে তার বুকে প্রাণপণে লাথি মারছে। তার সারা শরীর ঘামে ভিজে যায়। সারাটা বিকাল তার খুব খারাপ লাগে। একবার মনে হয় সব কিছু ছেড়ে এখুনি গ্রামে মেয়ের কাছে ফিরে যেতে।

শেষ রাতে কোনও রকমে সে যাত্রার পাঠ শেষ করে গ্রিনরুমে ফিরে আসে। প্রশান্ত বাবু তাকে ডেকে আড়ালে নিয়ে আসলে তার বুকের ভেতরটা ধক করে ওঠে। সে সংক্ষেপে ফুলিকে থানা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার খবরটা দেয়। রজবের সারা শরীর ভয়ে কেঁপে ওঠে। সে প্রশান্ত বাবুর কাছ থেকে ফোনটা কেড়ে নিয়ে গ্রামের বাজারে ফোন করে। ওপাশ থেকে যা শুনতে পায় তা বাবা হিসাবে তার পক্ষে হজম করা অসম্ভব। তার হাত থেকে মোবাইলটা নিচে পড়ে যায়। সে পাগলের মতো তাবুতে ফিরে ঝোলা হাতিয়ে ফুলির দেয়া পুতুলটা খুঁজে বের করে মুখের কাছে জড়িয়ে ধরে ফোঁপাতে থাকে।

তখন রাত প্রায় শেষ। পুতুল হাতে বাইরে বেরিয়ে এসে সে এলোমেলো পায়ে হাঁটতে থাকে। বুকফাটা আর্তনাদ করে পুতুলের সাথে কথা বলতে থাকে। ফুলি ও ফুলি মা, কথা কও মা, এইযে আমি তোমার বাজান, এই যে ফুলি মা, ফুলি মা, কথা কও মা।

লেখক: সিডনি প্রবাসী সাংবাদিক 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

এই মাত্র | রাজনীতি

কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস
কাউকে খুশী করতে কমিশন শাপলা প্রতীক দিচ্ছে না: সারজিস

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো
আইসিসিবিতে বাংলাদেশ-চীন গ্রিন টেক্সটাইল এক্সপো

৯ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভুল চিকিৎসায় প্রসূতি ও নবজাতকের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন
সাড়ে ২৬ ঘণ্টা পর পুরোপুরি নিভল কার্গো ভিলেজের আগুন

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ
জমি নিয়ে বিরোধে বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে জখমের অভিযোগ

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় নারীরা চাকরি হারানোর বেশি ঝুঁকিতে: জাতিসংঘ

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি
বিশ্বখ্যাত ল্যুভর জাদুঘরে চুরি

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’
‘অগ্নিকাণ্ড পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র হতে পারে, এটি খতিয়ে দেখা জরুরি’

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী
জাপানের সম্মানজনক এনইএফ বৃত্তি পেল গাকৃবির ২০ শিক্ষার্থী

৩৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ
থালা-বাসন নিয়ে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভুখা মিছিল, আটকে দিল পুলিশ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ
নাতীর বিরুদ্ধে নানীকে খুনের অভিযোগ

৪৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
কর্তৃত্ব নয় ভ্রাতৃত্বের মাধ্যমে জনগণকে আপন করে নিতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ
দ্বিতীয় ওয়ানডের আগে নাসুমকে দলে নিলো বাংলাদেশ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
মাদারীপুরে বাস-মাহিন্দ্রার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ
মহাকাশে সাত ঘণ্টা স্থায়ী রহস্যময় আলোর বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা
মেলবোর্নে তিন প্রবাসী নারীর নতুন ফ্যাশন হাউজের যাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত
বরুড়ায় মুন্সী জিন্নাত আলী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের অভিষেক অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় স্কুলশিক্ষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ
কাভার্ড ভ্যান ভর্তি ভারতীয় শাড়ি জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান
দিনাজপুরে মেলায় হোটেলে নাস্তা খেয়ে শিশুসহ ৬ জন অজ্ঞান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি
জামায়াতসহ সমমনা রাজনৈতিক দলগুলোর নতুন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান
নারীদের বিশেষায়িত ব্যাংক আরব আমিরাতের কাছে বিক্রি করল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ
রেইন ওয়াটার হার্ভেস্টিং প্রকল্পে সৌদির সহায়তা চাইলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতকানিয়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধের গলিত লাশ উদ্ধার
সাতকানিয়ায় নিখোঁজ বৃদ্ধের গলিত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর
সাবেক এমপি কবিরুল হকের জামিন নামঞ্জুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
চট্টগ্রামে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার
পাবনায় রূপপুর প্রকল্পের দোভাষীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে চিকিৎসা ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তন আনবে: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম