শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫০, রবিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

ফুলি

নাইম আবদুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ফুলি

ফুলি ঘরের দাওয়ায় মন খারাপ করে বসে আছে। আজ রাতে তার বাজান যাত্রা পালা গাইতে গঞ্জে যাবে। বাজানকে ছেড়ে থাকতে তার একদম ইচ্ছে করে না। যতক্ষণ বাজান ঘরে থাকে ফুলি সবসময় তার কাছাকাছি থাকে।

ফুলির বাজান রজব মৃধা যাত্রাদলে পাঠ গায়। যাত্রা দলের সাথে সে গঞ্জে গঞ্জে ঘুরে বেড়ায়। একেকবার সে তিন থেকে চার মাস গঞ্জে কাটায়। ফুলির বয়স পাঁচ বছর। মেয়েটার জন্মের পর তার আর গঞ্জে যেতে ইচ্ছে করে না। ফুলির মা আঙ্গুরি বেগমকে বিয়ে করেছে প্রায় এক যুগ আগে। অনেক তাবিজ কবজ ঝাড় ফুঁক আর মান্নত পানি পড়া খাওয়ানোর সাত বছর পর ফুলির জন্ম হয়। মেয়েটার জন্মের সময় তার ইচ্ছে ছিল আঙ্গুরির পাশে থাকার। কিন্তু জন্মের সপ্তাহ খানেক আগে যাত্রার নতুন কাজ পাওয়ায় তাকে আগেভাগেই চলে যেতে হয়েছিল।

তখন পৌষ মাসের কনকনে শীতের রাত। পাঠ গেয়ে মঞ্চ থেকে গ্রিনরুমে ঢোকার মুখে যাত্রাদলের মালিক প্রশান্ত বাবু তাকে ফুলির জন্মের সুখবরটা দেয়। আঙ্গুরি কাউকে দিয়ে প্রশান্ত বাবুর মোবাইলে ফোন করে খবরটা দিয়ে রেখেছিল। সঙ্গে সঙ্গে রজব যাত্রাদলের সবাইকে আমিত্তি খাওয়ানোর ঘোষণা দেয়। পরদিন ভোরেই সে গঞ্জ থেকে ফুলির জন্য জামাকাপড় পুতুল আর আঙ্গুরির জন্য শাড়ি কেনে।

খাওয়া সেরে দাওয়ায় হাত ধুতে এসে দেখে ফুলি বেজার মুখে বসে আছে।

ফুলি মা তুমি এইহানে একলা বইয়া কি করো?

বাজান তুমি চইলা যাইবা, মনটা ভালো ঠেকতাছে না।

মা’রে আমি তো যামু আর চইলা আমু। তুমার লাইগা গঞ্জের থনে এইফিরা কি কি সদাই পাতি আনন লাগবো?

বাজান আমার আর কিচ্ছু লাগবো না। তোমারে মেলাদিন না দেইখা থাকতে কষ্ট লাগে। এইবার বাজান গঞ্জে না গেলে অয়না?

না রে মা। এইবার যাওনই লাগবো। না গেলে আমার পাঠ কইবো কে? এইবার দেহিস যামু আর পলকেই ফিরা আমু।

তারপর রজব ফুলির কপালে আর গায়ে হাত দিয়ে দেখে গায়ে এখনও বেশ তাপ। মধু কবিরাজের কাছ থেকে নিয়মিত পথ্য খাওয়ানো হচ্ছে কিন্তু তাপটা কিছুটা ঝিমিয়ে আবার ফাল দিয়ে ওঠে। ফুলির মাও তাকে এবার গঞ্জে যেতে বারণ করেছিল। কিন্তু তার না গিয়ে উপায় কি? নতুন পালা নামবে তার হয়ে পাঠ গাইবার আর কেউ নাই। আর এই মৌসুমে এটাই শেষ পালা। না গেলে আগামী সিজন অব্দি উপোষ দিয়ে মরতে হবে।

রজব ফুলিরে কোলের মধ্যে টেনে নেয়। আঙ্গুরি থালাবাসন গুছিয়ে পাশে এসে বসে।

মাগো এইবার ফেরত আইসা তোরে পাঠশালায় দাখিল কইরা দিমু। পাঠশালার মাস্টারের সাথে আমার পাকা কথা হইছে।

বাজান পইলা দিন কইলাম তোমারে আমার লগে যাওনই লাগবো।

রজব ও আঙ্গুরি দুজনেই হেসে ওঠে। 

হইলো মা লক্ষ্মী, পহেলা দিন পাঠশালায় গিয়া হগল সময় তোর লগে থাকমু অনে। তয় তার বাদে আর থাকবার পারুম না।

কেন বাজান হগল দিন থাকলে কি অইব?

পাঠশালার পোলাপানেরা তোরে চেতাইবো। তোরে ভীরু কইব।

হইলো বাজান তয় তুমি কিন্তু আমারে ছুটি অইলে নিতে আইবা?

হ আমি পাঠশালার বড় গাছটার পাশে লুকাইয়া তোরে দেইখা রাখমুনে আর ছুটি ওইলেই তোরে কান্ধে লইয়া বাড়ি ছুট দিমু।

পাশের থেকে আঙ্গুরি বলে ওঠে, আফনে ফিরলে এইবার কিন্তু হক্কলে মিল্লা আমার বাজানরে দেখবার যামু। ফুলি কোলে আসার পর থনে আর বাজানের লগে দেহা নাই। বাজানে ফুলিরে দেখবার লাইগা পথের পানে চাইয়া বইয়া আছে।

অইল বউ এইবারে ফেরত আইয়া আমরা তোমার বাজানের বাড়ি থনে ঘুইরা আমুনে।

দেখতে দেখতে বেলা গড়িয়ে সন্ধ্যা নেমে আসে। আঙ্গুরি রজবের কাপড়ের বোচকাটা গুছিয়ে দেয়। ফুলি রজবকে উঠতে দেয় না। সে বউয়ের হাত থেকে পাঞ্জাবী নিয়ে উঠে পড়ে। ফুলি তার হাতে গুজে রাখা একটি মাটির পুতুল বাজানের বোচকায় ঢুকিয়ে দিয়ে বলে বাজান তোমার যখন আমার জন্য পরান পুড়বি তখন এই পুতুল ডারে সোহাগ দিও।

রজবের দু’চোখ পানিতে ছল ছল করে ওঠে। আর কিছুক্ষণ পরেই তার লঞ্চ ছাড়বে। সে ফুলিকে বুঝিয়ে সুজিয়ে আঙ্গুরির কোলে দিয়ে বোচকাটা কাঁধে ঝুলিয়ে বলে, তয় গেলাম তোমরা ভালো কইরা থাইকো। আর বউ দাওয়াই শেষ হইলে ফুলিকে আবার মধু কবিরাজের কাছে লইয়া যাইও।

বাঁশঝাড়ের ফাঁক দিয়ে এক ফালি বাঁকা চাঁদ উঁকি মারে। দূরে কোথাও বুনো পাখিরা আর্তনাদ করে ওঠে। রজব মৃধা দ্রুত পায়ে লঞ্চ ঘাটার দিকে এগিয়ে যায়।

এইবার নতুন পালা নামবে। ডায়লগ মুখস্থ করে রিহারসেল দিতে আর প্যান্ডেল তৈরিতে সপ্তাহ খানেক লেগে যায়। চারিদিকে জাঁকিয়ে শীত নেমেছে। মনে হয় এবার অন্যান্য বছরের চেয়ে বেশি শীত পড়বে।

প্রশান্ত বাবুর মুখে শুনেছে এবারে চার সপ্তাহের সব টিকেট আগে ভাগেই বিক্রি হয়ে গেছে। তাই সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে মালিক বাড়তি কিছু টাকা সবাইকে ধরে দিবে। রজব মনে মনে ভাবে রাখে কি কি কিনবে ফুলি আর আঙ্গুরির জন্য। আঙ্গুরির বাবার জন্যও কিছু কিনে নিতে হবে।

প্রশান্ত বাবুর মোবাইল নম্বর আঙ্গুরিকে দেয়া আছে। আসবার সময় ফুলির ম্যালেরিয়ার মতো দেখে এসেছে। রজব রিহারসেলের সময় হাতে পায়ে গলায় আগের মতো জোর পায় না। বুকের ভেতরটা কেমন জানি জ্বালা পোড়া করে।

প্রথম সপ্তাহেই নুতন যাত্রা পালা সারা এলাকা জুড়ে হৈ চৈ ফেলে দেয়। যাত্রা প্যান্ডেলে তিল ধারণের জায়গা নাই। তার পাঠ জমিদারের নায়েবের। সারাটা পালা জুড়ে একছত্র পাঠ। জমিদারের মেয়ের উলাউঠা অসুখ যে ভালো করে দিতে পারবে তার জন্য অর্ধেক জমিদারির ঘোষণা দেয়া হয়।

রজব সময় পেলেই তার গাঁয়ের বাজারে মোবাইলে ফোন করে ফুলির খোঁজ খবর নেয়। ফুলির ম্যালেরিয়া জ্বরটা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। মধু কবিরাজের সাধ্যমতো দাওয়াইতেও কাজ হচ্ছে না। আঙ্গুরিকে সে বলে রেখেছে দাওয়াইতে কাজ না হলে ফুলিকে পাশের থানা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যেতে।

কয়েকদিন পরে দুপুরে ঘুমের ঘোরে রজব ভয়ের স্বপ্ন দেখে চিৎকার করে ওঠে। একটা পাগলা বুনো ঘোড়া নিচে ফেলে ক্ষুর দিয়ে তার বুকে প্রাণপণে লাথি মারছে। তার সারা শরীর ঘামে ভিজে যায়। সারাটা বিকাল তার খুব খারাপ লাগে। একবার মনে হয় সব কিছু ছেড়ে এখুনি গ্রামে মেয়ের কাছে ফিরে যেতে।

শেষ রাতে কোনও রকমে সে যাত্রার পাঠ শেষ করে গ্রিনরুমে ফিরে আসে। প্রশান্ত বাবু তাকে ডেকে আড়ালে নিয়ে আসলে তার বুকের ভেতরটা ধক করে ওঠে। সে সংক্ষেপে ফুলিকে থানা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার খবরটা দেয়। রজবের সারা শরীর ভয়ে কেঁপে ওঠে। সে প্রশান্ত বাবুর কাছ থেকে ফোনটা কেড়ে নিয়ে গ্রামের বাজারে ফোন করে। ওপাশ থেকে যা শুনতে পায় তা বাবা হিসাবে তার পক্ষে হজম করা অসম্ভব। তার হাত থেকে মোবাইলটা নিচে পড়ে যায়। সে পাগলের মতো তাবুতে ফিরে ঝোলা হাতিয়ে ফুলির দেয়া পুতুলটা খুঁজে বের করে মুখের কাছে জড়িয়ে ধরে ফোঁপাতে থাকে।

তখন রাত প্রায় শেষ। পুতুল হাতে বাইরে বেরিয়ে এসে সে এলোমেলো পায়ে হাঁটতে থাকে। বুকফাটা আর্তনাদ করে পুতুলের সাথে কথা বলতে থাকে। ফুলি ও ফুলি মা, কথা কও মা, এইযে আমি তোমার বাজান, এই যে ফুলি মা, ফুলি মা, কথা কও মা।

লেখক: সিডনি প্রবাসী সাংবাদিক 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৭ মিনিট আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম