শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫০, রবিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

ফুলি

নাইম আবদুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ফুলি

ফুলি ঘরের দাওয়ায় মন খারাপ করে বসে আছে। আজ রাতে তার বাজান যাত্রা পালা গাইতে গঞ্জে যাবে। বাজানকে ছেড়ে থাকতে তার একদম ইচ্ছে করে না। যতক্ষণ বাজান ঘরে থাকে ফুলি সবসময় তার কাছাকাছি থাকে।

ফুলির বাজান রজব মৃধা যাত্রাদলে পাঠ গায়। যাত্রা দলের সাথে সে গঞ্জে গঞ্জে ঘুরে বেড়ায়। একেকবার সে তিন থেকে চার মাস গঞ্জে কাটায়। ফুলির বয়স পাঁচ বছর। মেয়েটার জন্মের পর তার আর গঞ্জে যেতে ইচ্ছে করে না। ফুলির মা আঙ্গুরি বেগমকে বিয়ে করেছে প্রায় এক যুগ আগে। অনেক তাবিজ কবজ ঝাড় ফুঁক আর মান্নত পানি পড়া খাওয়ানোর সাত বছর পর ফুলির জন্ম হয়। মেয়েটার জন্মের সময় তার ইচ্ছে ছিল আঙ্গুরির পাশে থাকার। কিন্তু জন্মের সপ্তাহ খানেক আগে যাত্রার নতুন কাজ পাওয়ায় তাকে আগেভাগেই চলে যেতে হয়েছিল।

তখন পৌষ মাসের কনকনে শীতের রাত। পাঠ গেয়ে মঞ্চ থেকে গ্রিনরুমে ঢোকার মুখে যাত্রাদলের মালিক প্রশান্ত বাবু তাকে ফুলির জন্মের সুখবরটা দেয়। আঙ্গুরি কাউকে দিয়ে প্রশান্ত বাবুর মোবাইলে ফোন করে খবরটা দিয়ে রেখেছিল। সঙ্গে সঙ্গে রজব যাত্রাদলের সবাইকে আমিত্তি খাওয়ানোর ঘোষণা দেয়। পরদিন ভোরেই সে গঞ্জ থেকে ফুলির জন্য জামাকাপড় পুতুল আর আঙ্গুরির জন্য শাড়ি কেনে।

খাওয়া সেরে দাওয়ায় হাত ধুতে এসে দেখে ফুলি বেজার মুখে বসে আছে।

ফুলি মা তুমি এইহানে একলা বইয়া কি করো?

বাজান তুমি চইলা যাইবা, মনটা ভালো ঠেকতাছে না।

মা’রে আমি তো যামু আর চইলা আমু। তুমার লাইগা গঞ্জের থনে এইফিরা কি কি সদাই পাতি আনন লাগবো?

বাজান আমার আর কিচ্ছু লাগবো না। তোমারে মেলাদিন না দেইখা থাকতে কষ্ট লাগে। এইবার বাজান গঞ্জে না গেলে অয়না?

না রে মা। এইবার যাওনই লাগবো। না গেলে আমার পাঠ কইবো কে? এইবার দেহিস যামু আর পলকেই ফিরা আমু।

তারপর রজব ফুলির কপালে আর গায়ে হাত দিয়ে দেখে গায়ে এখনও বেশ তাপ। মধু কবিরাজের কাছ থেকে নিয়মিত পথ্য খাওয়ানো হচ্ছে কিন্তু তাপটা কিছুটা ঝিমিয়ে আবার ফাল দিয়ে ওঠে। ফুলির মাও তাকে এবার গঞ্জে যেতে বারণ করেছিল। কিন্তু তার না গিয়ে উপায় কি? নতুন পালা নামবে তার হয়ে পাঠ গাইবার আর কেউ নাই। আর এই মৌসুমে এটাই শেষ পালা। না গেলে আগামী সিজন অব্দি উপোষ দিয়ে মরতে হবে।

রজব ফুলিরে কোলের মধ্যে টেনে নেয়। আঙ্গুরি থালাবাসন গুছিয়ে পাশে এসে বসে।

মাগো এইবার ফেরত আইসা তোরে পাঠশালায় দাখিল কইরা দিমু। পাঠশালার মাস্টারের সাথে আমার পাকা কথা হইছে।

বাজান পইলা দিন কইলাম তোমারে আমার লগে যাওনই লাগবো।

রজব ও আঙ্গুরি দুজনেই হেসে ওঠে। 

হইলো মা লক্ষ্মী, পহেলা দিন পাঠশালায় গিয়া হগল সময় তোর লগে থাকমু অনে। তয় তার বাদে আর থাকবার পারুম না।

কেন বাজান হগল দিন থাকলে কি অইব?

পাঠশালার পোলাপানেরা তোরে চেতাইবো। তোরে ভীরু কইব।

হইলো বাজান তয় তুমি কিন্তু আমারে ছুটি অইলে নিতে আইবা?

হ আমি পাঠশালার বড় গাছটার পাশে লুকাইয়া তোরে দেইখা রাখমুনে আর ছুটি ওইলেই তোরে কান্ধে লইয়া বাড়ি ছুট দিমু।

পাশের থেকে আঙ্গুরি বলে ওঠে, আফনে ফিরলে এইবার কিন্তু হক্কলে মিল্লা আমার বাজানরে দেখবার যামু। ফুলি কোলে আসার পর থনে আর বাজানের লগে দেহা নাই। বাজানে ফুলিরে দেখবার লাইগা পথের পানে চাইয়া বইয়া আছে।

অইল বউ এইবারে ফেরত আইয়া আমরা তোমার বাজানের বাড়ি থনে ঘুইরা আমুনে।

দেখতে দেখতে বেলা গড়িয়ে সন্ধ্যা নেমে আসে। আঙ্গুরি রজবের কাপড়ের বোচকাটা গুছিয়ে দেয়। ফুলি রজবকে উঠতে দেয় না। সে বউয়ের হাত থেকে পাঞ্জাবী নিয়ে উঠে পড়ে। ফুলি তার হাতে গুজে রাখা একটি মাটির পুতুল বাজানের বোচকায় ঢুকিয়ে দিয়ে বলে বাজান তোমার যখন আমার জন্য পরান পুড়বি তখন এই পুতুল ডারে সোহাগ দিও।

রজবের দু’চোখ পানিতে ছল ছল করে ওঠে। আর কিছুক্ষণ পরেই তার লঞ্চ ছাড়বে। সে ফুলিকে বুঝিয়ে সুজিয়ে আঙ্গুরির কোলে দিয়ে বোচকাটা কাঁধে ঝুলিয়ে বলে, তয় গেলাম তোমরা ভালো কইরা থাইকো। আর বউ দাওয়াই শেষ হইলে ফুলিকে আবার মধু কবিরাজের কাছে লইয়া যাইও।

বাঁশঝাড়ের ফাঁক দিয়ে এক ফালি বাঁকা চাঁদ উঁকি মারে। দূরে কোথাও বুনো পাখিরা আর্তনাদ করে ওঠে। রজব মৃধা দ্রুত পায়ে লঞ্চ ঘাটার দিকে এগিয়ে যায়।

এইবার নতুন পালা নামবে। ডায়লগ মুখস্থ করে রিহারসেল দিতে আর প্যান্ডেল তৈরিতে সপ্তাহ খানেক লেগে যায়। চারিদিকে জাঁকিয়ে শীত নেমেছে। মনে হয় এবার অন্যান্য বছরের চেয়ে বেশি শীত পড়বে।

প্রশান্ত বাবুর মুখে শুনেছে এবারে চার সপ্তাহের সব টিকেট আগে ভাগেই বিক্রি হয়ে গেছে। তাই সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে মালিক বাড়তি কিছু টাকা সবাইকে ধরে দিবে। রজব মনে মনে ভাবে রাখে কি কি কিনবে ফুলি আর আঙ্গুরির জন্য। আঙ্গুরির বাবার জন্যও কিছু কিনে নিতে হবে।

প্রশান্ত বাবুর মোবাইল নম্বর আঙ্গুরিকে দেয়া আছে। আসবার সময় ফুলির ম্যালেরিয়ার মতো দেখে এসেছে। রজব রিহারসেলের সময় হাতে পায়ে গলায় আগের মতো জোর পায় না। বুকের ভেতরটা কেমন জানি জ্বালা পোড়া করে।

প্রথম সপ্তাহেই নুতন যাত্রা পালা সারা এলাকা জুড়ে হৈ চৈ ফেলে দেয়। যাত্রা প্যান্ডেলে তিল ধারণের জায়গা নাই। তার পাঠ জমিদারের নায়েবের। সারাটা পালা জুড়ে একছত্র পাঠ। জমিদারের মেয়ের উলাউঠা অসুখ যে ভালো করে দিতে পারবে তার জন্য অর্ধেক জমিদারির ঘোষণা দেয়া হয়।

রজব সময় পেলেই তার গাঁয়ের বাজারে মোবাইলে ফোন করে ফুলির খোঁজ খবর নেয়। ফুলির ম্যালেরিয়া জ্বরটা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। মধু কবিরাজের সাধ্যমতো দাওয়াইতেও কাজ হচ্ছে না। আঙ্গুরিকে সে বলে রেখেছে দাওয়াইতে কাজ না হলে ফুলিকে পাশের থানা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যেতে।

কয়েকদিন পরে দুপুরে ঘুমের ঘোরে রজব ভয়ের স্বপ্ন দেখে চিৎকার করে ওঠে। একটা পাগলা বুনো ঘোড়া নিচে ফেলে ক্ষুর দিয়ে তার বুকে প্রাণপণে লাথি মারছে। তার সারা শরীর ঘামে ভিজে যায়। সারাটা বিকাল তার খুব খারাপ লাগে। একবার মনে হয় সব কিছু ছেড়ে এখুনি গ্রামে মেয়ের কাছে ফিরে যেতে।

শেষ রাতে কোনও রকমে সে যাত্রার পাঠ শেষ করে গ্রিনরুমে ফিরে আসে। প্রশান্ত বাবু তাকে ডেকে আড়ালে নিয়ে আসলে তার বুকের ভেতরটা ধক করে ওঠে। সে সংক্ষেপে ফুলিকে থানা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার খবরটা দেয়। রজবের সারা শরীর ভয়ে কেঁপে ওঠে। সে প্রশান্ত বাবুর কাছ থেকে ফোনটা কেড়ে নিয়ে গ্রামের বাজারে ফোন করে। ওপাশ থেকে যা শুনতে পায় তা বাবা হিসাবে তার পক্ষে হজম করা অসম্ভব। তার হাত থেকে মোবাইলটা নিচে পড়ে যায়। সে পাগলের মতো তাবুতে ফিরে ঝোলা হাতিয়ে ফুলির দেয়া পুতুলটা খুঁজে বের করে মুখের কাছে জড়িয়ে ধরে ফোঁপাতে থাকে।

তখন রাত প্রায় শেষ। পুতুল হাতে বাইরে বেরিয়ে এসে সে এলোমেলো পায়ে হাঁটতে থাকে। বুকফাটা আর্তনাদ করে পুতুলের সাথে কথা বলতে থাকে। ফুলি ও ফুলি মা, কথা কও মা, এইযে আমি তোমার বাজান, এই যে ফুলি মা, ফুলি মা, কথা কও মা।

লেখক: সিডনি প্রবাসী সাংবাদিক 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৪৬ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

২ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

২৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

৩৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীদের মধ্যাহ্নভোজ করলেন মান্নান

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী
দেড়শ বছরের ইতিহাসে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে প্রথমবার দুই আদিবাসী

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫
লামায় ইটভাটায় অভিযানে হামলা, গ্রেপ্তার ৫

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক
প্রতিটি ম্যাচেই আমার চেষ্টা থাকে সেরাটা দেওয়া: মুশফিক

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু
আওয়ামী লীগ ক্ষমতা হারানোর ভয়ে তত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করেছিল: দুলু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু
এক্সপ্রেসওয়ে থেকে প্রাইভেটকার ছিটকে পথচারীর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা