শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫০, রবিবার, ০১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

ফুলি

নাইম আবদুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
ফুলি

ফুলি ঘরের দাওয়ায় মন খারাপ করে বসে আছে। আজ রাতে তার বাজান যাত্রা পালা গাইতে গঞ্জে যাবে। বাজানকে ছেড়ে থাকতে তার একদম ইচ্ছে করে না। যতক্ষণ বাজান ঘরে থাকে ফুলি সবসময় তার কাছাকাছি থাকে।

ফুলির বাজান রজব মৃধা যাত্রাদলে পাঠ গায়। যাত্রা দলের সাথে সে গঞ্জে গঞ্জে ঘুরে বেড়ায়। একেকবার সে তিন থেকে চার মাস গঞ্জে কাটায়। ফুলির বয়স পাঁচ বছর। মেয়েটার জন্মের পর তার আর গঞ্জে যেতে ইচ্ছে করে না। ফুলির মা আঙ্গুরি বেগমকে বিয়ে করেছে প্রায় এক যুগ আগে। অনেক তাবিজ কবজ ঝাড় ফুঁক আর মান্নত পানি পড়া খাওয়ানোর সাত বছর পর ফুলির জন্ম হয়। মেয়েটার জন্মের সময় তার ইচ্ছে ছিল আঙ্গুরির পাশে থাকার। কিন্তু জন্মের সপ্তাহ খানেক আগে যাত্রার নতুন কাজ পাওয়ায় তাকে আগেভাগেই চলে যেতে হয়েছিল।

তখন পৌষ মাসের কনকনে শীতের রাত। পাঠ গেয়ে মঞ্চ থেকে গ্রিনরুমে ঢোকার মুখে যাত্রাদলের মালিক প্রশান্ত বাবু তাকে ফুলির জন্মের সুখবরটা দেয়। আঙ্গুরি কাউকে দিয়ে প্রশান্ত বাবুর মোবাইলে ফোন করে খবরটা দিয়ে রেখেছিল। সঙ্গে সঙ্গে রজব যাত্রাদলের সবাইকে আমিত্তি খাওয়ানোর ঘোষণা দেয়। পরদিন ভোরেই সে গঞ্জ থেকে ফুলির জন্য জামাকাপড় পুতুল আর আঙ্গুরির জন্য শাড়ি কেনে।

খাওয়া সেরে দাওয়ায় হাত ধুতে এসে দেখে ফুলি বেজার মুখে বসে আছে।

ফুলি মা তুমি এইহানে একলা বইয়া কি করো?

বাজান তুমি চইলা যাইবা, মনটা ভালো ঠেকতাছে না।

মা’রে আমি তো যামু আর চইলা আমু। তুমার লাইগা গঞ্জের থনে এইফিরা কি কি সদাই পাতি আনন লাগবো?

বাজান আমার আর কিচ্ছু লাগবো না। তোমারে মেলাদিন না দেইখা থাকতে কষ্ট লাগে। এইবার বাজান গঞ্জে না গেলে অয়না?

না রে মা। এইবার যাওনই লাগবো। না গেলে আমার পাঠ কইবো কে? এইবার দেহিস যামু আর পলকেই ফিরা আমু।

তারপর রজব ফুলির কপালে আর গায়ে হাত দিয়ে দেখে গায়ে এখনও বেশ তাপ। মধু কবিরাজের কাছ থেকে নিয়মিত পথ্য খাওয়ানো হচ্ছে কিন্তু তাপটা কিছুটা ঝিমিয়ে আবার ফাল দিয়ে ওঠে। ফুলির মাও তাকে এবার গঞ্জে যেতে বারণ করেছিল। কিন্তু তার না গিয়ে উপায় কি? নতুন পালা নামবে তার হয়ে পাঠ গাইবার আর কেউ নাই। আর এই মৌসুমে এটাই শেষ পালা। না গেলে আগামী সিজন অব্দি উপোষ দিয়ে মরতে হবে।

রজব ফুলিরে কোলের মধ্যে টেনে নেয়। আঙ্গুরি থালাবাসন গুছিয়ে পাশে এসে বসে।

মাগো এইবার ফেরত আইসা তোরে পাঠশালায় দাখিল কইরা দিমু। পাঠশালার মাস্টারের সাথে আমার পাকা কথা হইছে।

বাজান পইলা দিন কইলাম তোমারে আমার লগে যাওনই লাগবো।

রজব ও আঙ্গুরি দুজনেই হেসে ওঠে। 

হইলো মা লক্ষ্মী, পহেলা দিন পাঠশালায় গিয়া হগল সময় তোর লগে থাকমু অনে। তয় তার বাদে আর থাকবার পারুম না।

কেন বাজান হগল দিন থাকলে কি অইব?

পাঠশালার পোলাপানেরা তোরে চেতাইবো। তোরে ভীরু কইব।

হইলো বাজান তয় তুমি কিন্তু আমারে ছুটি অইলে নিতে আইবা?

হ আমি পাঠশালার বড় গাছটার পাশে লুকাইয়া তোরে দেইখা রাখমুনে আর ছুটি ওইলেই তোরে কান্ধে লইয়া বাড়ি ছুট দিমু।

পাশের থেকে আঙ্গুরি বলে ওঠে, আফনে ফিরলে এইবার কিন্তু হক্কলে মিল্লা আমার বাজানরে দেখবার যামু। ফুলি কোলে আসার পর থনে আর বাজানের লগে দেহা নাই। বাজানে ফুলিরে দেখবার লাইগা পথের পানে চাইয়া বইয়া আছে।

অইল বউ এইবারে ফেরত আইয়া আমরা তোমার বাজানের বাড়ি থনে ঘুইরা আমুনে।

দেখতে দেখতে বেলা গড়িয়ে সন্ধ্যা নেমে আসে। আঙ্গুরি রজবের কাপড়ের বোচকাটা গুছিয়ে দেয়। ফুলি রজবকে উঠতে দেয় না। সে বউয়ের হাত থেকে পাঞ্জাবী নিয়ে উঠে পড়ে। ফুলি তার হাতে গুজে রাখা একটি মাটির পুতুল বাজানের বোচকায় ঢুকিয়ে দিয়ে বলে বাজান তোমার যখন আমার জন্য পরান পুড়বি তখন এই পুতুল ডারে সোহাগ দিও।

রজবের দু’চোখ পানিতে ছল ছল করে ওঠে। আর কিছুক্ষণ পরেই তার লঞ্চ ছাড়বে। সে ফুলিকে বুঝিয়ে সুজিয়ে আঙ্গুরির কোলে দিয়ে বোচকাটা কাঁধে ঝুলিয়ে বলে, তয় গেলাম তোমরা ভালো কইরা থাইকো। আর বউ দাওয়াই শেষ হইলে ফুলিকে আবার মধু কবিরাজের কাছে লইয়া যাইও।

বাঁশঝাড়ের ফাঁক দিয়ে এক ফালি বাঁকা চাঁদ উঁকি মারে। দূরে কোথাও বুনো পাখিরা আর্তনাদ করে ওঠে। রজব মৃধা দ্রুত পায়ে লঞ্চ ঘাটার দিকে এগিয়ে যায়।

এইবার নতুন পালা নামবে। ডায়লগ মুখস্থ করে রিহারসেল দিতে আর প্যান্ডেল তৈরিতে সপ্তাহ খানেক লেগে যায়। চারিদিকে জাঁকিয়ে শীত নেমেছে। মনে হয় এবার অন্যান্য বছরের চেয়ে বেশি শীত পড়বে।

প্রশান্ত বাবুর মুখে শুনেছে এবারে চার সপ্তাহের সব টিকেট আগে ভাগেই বিক্রি হয়ে গেছে। তাই সব কিছু ঠিকঠাক থাকলে মালিক বাড়তি কিছু টাকা সবাইকে ধরে দিবে। রজব মনে মনে ভাবে রাখে কি কি কিনবে ফুলি আর আঙ্গুরির জন্য। আঙ্গুরির বাবার জন্যও কিছু কিনে নিতে হবে।

প্রশান্ত বাবুর মোবাইল নম্বর আঙ্গুরিকে দেয়া আছে। আসবার সময় ফুলির ম্যালেরিয়ার মতো দেখে এসেছে। রজব রিহারসেলের সময় হাতে পায়ে গলায় আগের মতো জোর পায় না। বুকের ভেতরটা কেমন জানি জ্বালা পোড়া করে।

প্রথম সপ্তাহেই নুতন যাত্রা পালা সারা এলাকা জুড়ে হৈ চৈ ফেলে দেয়। যাত্রা প্যান্ডেলে তিল ধারণের জায়গা নাই। তার পাঠ জমিদারের নায়েবের। সারাটা পালা জুড়ে একছত্র পাঠ। জমিদারের মেয়ের উলাউঠা অসুখ যে ভালো করে দিতে পারবে তার জন্য অর্ধেক জমিদারির ঘোষণা দেয়া হয়।

রজব সময় পেলেই তার গাঁয়ের বাজারে মোবাইলে ফোন করে ফুলির খোঁজ খবর নেয়। ফুলির ম্যালেরিয়া জ্বরটা দিনকে দিন বেড়েই চলেছে। মধু কবিরাজের সাধ্যমতো দাওয়াইতেও কাজ হচ্ছে না। আঙ্গুরিকে সে বলে রেখেছে দাওয়াইতে কাজ না হলে ফুলিকে পাশের থানা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যেতে।

কয়েকদিন পরে দুপুরে ঘুমের ঘোরে রজব ভয়ের স্বপ্ন দেখে চিৎকার করে ওঠে। একটা পাগলা বুনো ঘোড়া নিচে ফেলে ক্ষুর দিয়ে তার বুকে প্রাণপণে লাথি মারছে। তার সারা শরীর ঘামে ভিজে যায়। সারাটা বিকাল তার খুব খারাপ লাগে। একবার মনে হয় সব কিছু ছেড়ে এখুনি গ্রামে মেয়ের কাছে ফিরে যেতে।

শেষ রাতে কোনও রকমে সে যাত্রার পাঠ শেষ করে গ্রিনরুমে ফিরে আসে। প্রশান্ত বাবু তাকে ডেকে আড়ালে নিয়ে আসলে তার বুকের ভেতরটা ধক করে ওঠে। সে সংক্ষেপে ফুলিকে থানা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার খবরটা দেয়। রজবের সারা শরীর ভয়ে কেঁপে ওঠে। সে প্রশান্ত বাবুর কাছ থেকে ফোনটা কেড়ে নিয়ে গ্রামের বাজারে ফোন করে। ওপাশ থেকে যা শুনতে পায় তা বাবা হিসাবে তার পক্ষে হজম করা অসম্ভব। তার হাত থেকে মোবাইলটা নিচে পড়ে যায়। সে পাগলের মতো তাবুতে ফিরে ঝোলা হাতিয়ে ফুলির দেয়া পুতুলটা খুঁজে বের করে মুখের কাছে জড়িয়ে ধরে ফোঁপাতে থাকে।

তখন রাত প্রায় শেষ। পুতুল হাতে বাইরে বেরিয়ে এসে সে এলোমেলো পায়ে হাঁটতে থাকে। বুকফাটা আর্তনাদ করে পুতুলের সাথে কথা বলতে থাকে। ফুলি ও ফুলি মা, কথা কও মা, এইযে আমি তোমার বাজান, এই যে ফুলি মা, ফুলি মা, কথা কও মা।

লেখক: সিডনি প্রবাসী সাংবাদিক 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা