শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:০০, শনিবার, ১৬ মে, ২০২০

করোনায় অজানার পথে বাংলাদেশ

কামাল পাশা
অনলাইন ভার্সন
করোনায় অজানার পথে বাংলাদেশ

দিন দিন বাংলাদেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এর সাথে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। দেশ এক অজানা গন্তব্যে যাচ্ছে। স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট কেউ বলতে পারছে না, কবে শেষ হবে করোনার প্রকোপ। জীবন ও জীবিকার প্রশ্নে আমরা এখন দ্বিধা বিভক্ত। আমাদের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, গার্মেন্টস, দোকানপাট  বিভিন্ন কারণে আমরা খুলে দিতে বাধ্য হয়েছি। এতে আমাদের সংক্রমণের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। দীর্ঘ দেড় মাসের সাধারণ ছুটিও আমাদের করোনার প্রকোপ থেকে রক্ষা করতে পারছে না।

আমাদের সবাই এখন ঘরবন্দী থাকলেও মানুষ তার নিত্যপ্রয়োজনে বিশেষ করে কাঁচাবাজারের কারণে হলেও ঘর থেকে বের হতে বাধ্য হচ্ছে। বাংলাদেশের একে একে ৬৪টি জেলা আজ করোনায় আক্রান্ত। অনেক উন্নত দেশ লকডাউন চালিয়ে সামর্থ্য হলেও আমাদের মত উন্নয়নশীল দেশ বেশিদিন সাধারণ ছুটি চালিয়ে যেতে পারবে  না। আমাদেরকে অবশ্যই সাধারণ ছুটি শেষ করতে হবে।

জীবন জীবিকাকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে। এজন্য প্রয়োজন আমাদের সকলের সমন্বিত উদ্যোগ। আমরা যদি করোনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে সমর্থ না হই তাহলে আমাদের সামনে অপেক্ষা করছে বিশাল অন্ধকার। আমাদের অর্থনীতি, শিক্ষা ও চিকিৎসা মারাত্মকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে এবং আগামীতে হবে। এর ফলশ্রুতিতে আমাদের স্বাভাবিক চলাচল ব্যাহত হবে। বিপুল পরিমাণ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়বে।

মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশ আমাদের সকলের। আমাদের সকলের প্রচেষ্টায় আমরা প্রিয় দেশকে করোনা থাবার হাত থেকে রক্ষা করতে পারি। আমরা যদি ১৫ দিন কঠোরভাবে নিউজিল্যান্ডের মত গৃহবন্দী থাকতে পারি তাহলেই  আমরা করোনার প্রকোপ থেকে মুক্ত হতে পারব। আমরা সবাই আবার স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারব। এখন কথা আসতে পারে, দেড় মাসে আমরা যেটা পারলাম না সেটা কিভাবে আমরা ১৫ দিনে অর্জন করতে পারব? আমাদের মনে রাখতে হবে, আমরা এই দেড় মাসের লকডাউন মেনে চলি নি। কিভাবে লকডাউন কার্যকর হবে আমরা সেটা বুঝতেই সময় নিয়ে নিয়েছি  বেশি।

আমাদের সাধারণ ছুটির মেয়াদ আমরা বাড়িয়েছি বিভিন্ন মেয়াদে। আমাদের সাধারণ ছুটির মধ্যে আমরা এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় গমন করেছি। যেমন অনেকে বিভিন্ন শহর (যেমন ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম)  থেকে ভেঙ্গে ভেঙ্গে নিজ নিজ গ্রামের বাড়ি চলে গিয়েছে। আমরা দেখেছি, আমাদের গার্মেন্টস কর্মীরা পায়ে হেঁটে বিভিন্ন সময়ে ঢাকা শহর ছেড়েছে এবং এসেছে। আমরা আরো দেখেছি, ত্রাণের কার্যক্রম পরিচালনা করতে যেয়ে আমাদের সুস্থ ব্যক্তিরা কিভাবে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন এবং মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। শুধু তাই নয়, ডাক্তার, পুলিশ এবং সেনাবাহিনীর অনেকেই আক্রান্ত হয়েছেন এই করোনার সংক্রমণে।

আমাদের সকলের অংশগ্রহণে অর্থবহ গৃহবন্দী অবস্থা পালন করলেই করোনার প্রকোপ থেকে মুক্তি সম্ভব। আমি শব্দ হিসেবে অন্যান্য বিদেশী শব্দ যেমন লকডাউন, কোয়ারেন্টাইনের মত কঠিন শব্দ ব্যবহারের বিপক্ষে। আমার মতে, আমাদের অবশ্যই সহজ ও  বোধগম্য শব্দ ব্যবহার করতে হবে যাতে আমাদের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ আমাদের কথাগুলো বুঝতে পারে। আমি এজন্য গৃহবন্দী শব্দটি বেছে নিচ্ছি।  আমরা যদি ১৫ দিন কার্যত গৃহবন্দী থাকতে পারি তাহলে আমাদের নতুন সংক্রমণের পরিমাণ কমে আসবে। নতুন সংক্রমণ না হলে আমাদের পক্ষে করোনাকে নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হবে। 

এই ১৫ দিনের গৃহবন্দীকালীন সময়ে সকল গণপরিবহন যেমন বাস, সিএনজি, রিকশা, ভ্যান, এমনকি মালামাল বহনকারী ট্রাকও বন্ধ থাকবে। শুধুমাত্র সরকার অনুমোদিত যানবাহন চলাচল করতে পারবে। দেশের সকল কাঁচা বাজার বন্ধ থাকবে। যার যা কাঁচা বাজার লাগবে তা অবশ্যই এই গৃহবন্দী সময়ের আগে সংরক্ষণ করতে হবে। এ সময়ে কোনভাবেই ঘরের বাইরে যাওয়া যাবে না। জরুরি সেবা ছাড়া সকল দোকানপাট, অফিস আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, আড়ত, ত্রাণ বিতরণ এমনকি নিয়মিত বাজার সব কিছুই বন্ধ থাকবে। যার যা কার্যক্রম করার দরকার তাকে অবশ্যই গৃহবন্দী সময়ের আগে করতে হবে এবং গৃহবন্দী কাল শেষ হলে করতে হবে।

এখন কথা আসতে পারে, এই সময় যদি মানুষ অসুস্থ হয় সে কিভাবে হসপিটালে যাবে। সরকার অবশ্যই এজন্য সংশ্লিট এলাকায় সরকার অনুমোদিত যানবাহনের ব্যবস্থা রাখবে। যদি কারো খুব জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন হয় সে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট থানার সাথে যোগাযোগ করবে এবং তারা প্রয়োজন বোধ করলে রোগীকে হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করবেন। আর এ সময়ে অবশ্যই সকল রোগী করোনা পজেটিভ সাসপেক্ট হিসেবে চিকিৎসা পাবেন। স্বাস্থ্যকর্মীরা অবশ্যই পর্যাপ্ত প্রটেকশান নিয়ে রোগীদের চিকিৎসা  সেবা দেবেন। কারণ কোন চিকিৎসা কর্মী যদি এ সময়ে সংক্রমিত হন তাহলে আমাদের গৃহবন্দী থাকাটা বৃথা হয়ে যাবে। 

আমরা চাচ্ছি, এই ১৫ দিনে যারা যারা সংক্রমিত তাদের বের করে আনতে। আমরা যদি এই ১৫ দিনে সংক্রমিতদের বের করে আনতে পারি তাহলে আমরা তাদেরকে প্রাতিষ্ঠানিক আইসোলেশন সেন্টার বা হাসপাতালে রেখে দিতে পারবো। আমি কখনোই সংক্রমিতদের বাসায় রাখার পক্ষপাতি না। কারণ এতে করে পরিবারের অন্যান্যদেরও সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। আমরা যদি এই সকল সংক্রমিত লোকদের প্রাতিষ্ঠানিক আইসোলেশনে রাখতে পারি তাহলে আমাদের সকলের জন্য গৃহবন্দীকালীন সময়ের পরের সময়টা আমাদের জন্য বাধাহীন হবে। আমরা কোন সংকোচ ছাড়াই তখন পরবর্তী সময়গুলো ভালোভাবে কাটাতে পারবো। আমাদের আর ভয়-শঙ্কা নিয়ে রাস্তায় চলাচল করতে হবে না। 

এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে, এ রকম একটা ব্যবস্থাপনা করার মত আমাদের প্রশাসনের তো এত লোকবল নেই। হ্যাঁ, আমরা জানি আমাদের সীমাবব্ধতা। প্রয়োজন হলে আমাদের সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, র‌্যাব, এবং পুলিশসহ সকলে এক সাথে কাজ করবো। সবাই মিলে যদি আমরা  চেষ্টা করি তাহলে আমরা এই দুর্যোগ মোকাবিলা করতে পারবো। 

এখন কথা আসতে পারে, যদি আমরা পর্যাপ্ত সহায়তা দিতে না পারি? আমরা যদি এ সময়ে অসুস্থ বোধ করি কিন্তু আমরা কোনভাবেই প্রশাসনের কারো  কোন সহায়তা পেলাম না। এভাবে চললে তো এই ১৫ দিনে অনেক লোক বিনা চিকিৎসায় মারা যাবে। হতে পারে, আমরা সকল মানুষের প্রয়োজন পূরণ করতে পারবো না। হয়ত এ সময়ে আমরা আমাদের প্রিয়জনকে হারাবো। আসলে দুর্যোগকালীন সময়ে আমাদের সকলকে ত্যাগের মানসিকতা নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। ত্যাগের বিনিময়ে আমরা আমাদের আগামী প্রজন্মকে রক্ষা করতে পারবো।

এখন কথা আসতে পারে, এই ১৫ দিন কখন থেকে শুরু হবে? আমার মতে, এটা শুরু করতে হবে ২২ মে ২০২০ থেকে এবং যা প্রলম্বিত হবে ৬ জুন পর্যন্ত। সরকার ইতিমধ্যে ৩০ মে পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে। আমরা যদি এই ছুটিটা আরো ৬ দিন বাড়াতে পারি এবং সমন্বিতভাবে পালন করি তাহলে আমরা এই মহামারীর হাত থেকে রক্ষা পাব। এখন আরেকটা কথা আসতে পারে, এ সময়ে আমরা গৃহবন্দী সময় দিলে তো মাঝে ঈদ আছে, মসজিদের নামাজ আছে আরো বিভিন্ন সামাজিক কাজ-কারবার আছে  সেগুলোর কি হবে? আমাদের সকলের এটা উপলব্ধি করা উচিত যে, এটা দুর্যোগকালীন ছুটি, এ সময়ে এইসব ধর্মীয় সামাজিক কাজকর্ম আমাদের বন্ধ রাখতে হবে। এই গৃহবন্দী থাকার কারণে আমরা আমাদের দেশ ও দেশের মানুষকে রক্ষা করতে পারবো।

আরেকটা কথা হয়ত আসতে পারে। অভাবী মানুষের ঘরে এই ১৫ দিনের খাবার না থাকতে পারে। আমরা সবাই জানি যে, আমাদের সকলের ঘরে কিছু না কিছু উদ্বৃত্ত খাবার থাকে। আমরা সবাই যদি অসহায় মানুষগুলোর পাশে বিভিন্ন দান (যেমন যাকাত, ফেতরাসহ অন্যান্য দানের) নিয়ে দাঁড়াতে পারি তাহলে আমরা অভাবী মানুষগুলোর খাবারের অভাব পূরণ করতে পারবো। আর সরকার চাইলে এই ১৫ দিনের জন্য ২০ কেজি চাল, ২ কেজি ডাল, ২  কেজি তেল আর ৪ কেজি আলুর প্যাকেটের ব্যবস্থা করতে পারে তাহলে আমাদের কারোরই ঘরের বাইরে যেতে হবে না এবং আমরা করোনার ক্রান্তিকাল অতিক্রম করতে পারবো। 

সবশেষে আরেকটি কথা, যদি এই ১৫ দিনের বন্ধে কোনভাবেই সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা না যায়, তাহলে আমরা কি আরো ১৫ দিনের ছুটি দেবো? আমি বলব, না, এই ছুটি আরো এক সপ্তাহ বাড়ানো যেতে পারে। যদি আমরা মোট ২২ দিনেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আনতে পারি তাহলে আমাদের আর কিছুই করার থাকবে না। আমরা আল্লাহর উপর ভরসা করে  সকল কিছু খুলে দেবো। যার যার ব্যক্তিগত সুরক্ষা রেখে ও সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে আমরা চলব। এরপরও যদি আমরা মহামারীতে আক্রান্ত হই, তখন বলতে পারবো, আমরা আমাদের সাধ্য মতো চেষ্টা করেছিলাম। এরপরেও নাহলে আমাদের কি করার আছে? 

এই ১৫ থেকে ২২ দিনের ছুটির বিষয়টি সরকার সকল মহলকে সরাসরি গাইডলাইন দিয়ে জানিয়ে দেবে। সকল এলাকায় মাইকিং করে এই ছুটির বিষয়টি সর্বসাধারণকে জানানো হবে। বাংলাদেশের সকল ধর্মীয় উপসানালয়  যেমন মসজিদ, মন্দির থেকে মাইকের মাধ্যমে এই ছুটির বিষয়টি সকলকে জানানো হবে। আমরা বিশ্বাস করি সকলের প্রচেষ্টায় আমরা করোনা যুদ্ধে জয়লাভ করতে পারবো।

লেখক: সহকারী অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

এই মাত্র | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

২২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার
ক্লাব বিশ্বকাপে চমক দেখিয়ে প্রিমিয়ার লিগে ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম