শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:০০, শনিবার, ১৬ মে, ২০২০

করোনায় অজানার পথে বাংলাদেশ

কামাল পাশা
অনলাইন ভার্সন
করোনায় অজানার পথে বাংলাদেশ

দিন দিন বাংলাদেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এর সাথে বাড়ছে মৃতের সংখ্যা। দেশ এক অজানা গন্তব্যে যাচ্ছে। স্বাস্থ্য সংশ্লিষ্ট কেউ বলতে পারছে না, কবে শেষ হবে করোনার প্রকোপ। জীবন ও জীবিকার প্রশ্নে আমরা এখন দ্বিধা বিভক্ত। আমাদের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, গার্মেন্টস, দোকানপাট  বিভিন্ন কারণে আমরা খুলে দিতে বাধ্য হয়েছি। এতে আমাদের সংক্রমণের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। দীর্ঘ দেড় মাসের সাধারণ ছুটিও আমাদের করোনার প্রকোপ থেকে রক্ষা করতে পারছে না।

আমাদের সবাই এখন ঘরবন্দী থাকলেও মানুষ তার নিত্যপ্রয়োজনে বিশেষ করে কাঁচাবাজারের কারণে হলেও ঘর থেকে বের হতে বাধ্য হচ্ছে। বাংলাদেশের একে একে ৬৪টি জেলা আজ করোনায় আক্রান্ত। অনেক উন্নত দেশ লকডাউন চালিয়ে সামর্থ্য হলেও আমাদের মত উন্নয়নশীল দেশ বেশিদিন সাধারণ ছুটি চালিয়ে যেতে পারবে  না। আমাদেরকে অবশ্যই সাধারণ ছুটি শেষ করতে হবে।

জীবন জীবিকাকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে হবে। এজন্য প্রয়োজন আমাদের সকলের সমন্বিত উদ্যোগ। আমরা যদি করোনাকে নিয়ন্ত্রণ করতে সমর্থ না হই তাহলে আমাদের সামনে অপেক্ষা করছে বিশাল অন্ধকার। আমাদের অর্থনীতি, শিক্ষা ও চিকিৎসা মারাত্মকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে এবং আগামীতে হবে। এর ফলশ্রুতিতে আমাদের স্বাভাবিক চলাচল ব্যাহত হবে। বিপুল পরিমাণ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়বে।

মনে রাখতে হবে, বাংলাদেশ আমাদের সকলের। আমাদের সকলের প্রচেষ্টায় আমরা প্রিয় দেশকে করোনা থাবার হাত থেকে রক্ষা করতে পারি। আমরা যদি ১৫ দিন কঠোরভাবে নিউজিল্যান্ডের মত গৃহবন্দী থাকতে পারি তাহলেই  আমরা করোনার প্রকোপ থেকে মুক্ত হতে পারব। আমরা সবাই আবার স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারব। এখন কথা আসতে পারে, দেড় মাসে আমরা যেটা পারলাম না সেটা কিভাবে আমরা ১৫ দিনে অর্জন করতে পারব? আমাদের মনে রাখতে হবে, আমরা এই দেড় মাসের লকডাউন মেনে চলি নি। কিভাবে লকডাউন কার্যকর হবে আমরা সেটা বুঝতেই সময় নিয়ে নিয়েছি  বেশি।

আমাদের সাধারণ ছুটির মেয়াদ আমরা বাড়িয়েছি বিভিন্ন মেয়াদে। আমাদের সাধারণ ছুটির মধ্যে আমরা এক এলাকা থেকে অন্য এলাকায় গমন করেছি। যেমন অনেকে বিভিন্ন শহর (যেমন ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম)  থেকে ভেঙ্গে ভেঙ্গে নিজ নিজ গ্রামের বাড়ি চলে গিয়েছে। আমরা দেখেছি, আমাদের গার্মেন্টস কর্মীরা পায়ে হেঁটে বিভিন্ন সময়ে ঢাকা শহর ছেড়েছে এবং এসেছে। আমরা আরো দেখেছি, ত্রাণের কার্যক্রম পরিচালনা করতে যেয়ে আমাদের সুস্থ ব্যক্তিরা কিভাবে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন এবং মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। শুধু তাই নয়, ডাক্তার, পুলিশ এবং সেনাবাহিনীর অনেকেই আক্রান্ত হয়েছেন এই করোনার সংক্রমণে।

আমাদের সকলের অংশগ্রহণে অর্থবহ গৃহবন্দী অবস্থা পালন করলেই করোনার প্রকোপ থেকে মুক্তি সম্ভব। আমি শব্দ হিসেবে অন্যান্য বিদেশী শব্দ যেমন লকডাউন, কোয়ারেন্টাইনের মত কঠিন শব্দ ব্যবহারের বিপক্ষে। আমার মতে, আমাদের অবশ্যই সহজ ও  বোধগম্য শব্দ ব্যবহার করতে হবে যাতে আমাদের সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ আমাদের কথাগুলো বুঝতে পারে। আমি এজন্য গৃহবন্দী শব্দটি বেছে নিচ্ছি।  আমরা যদি ১৫ দিন কার্যত গৃহবন্দী থাকতে পারি তাহলে আমাদের নতুন সংক্রমণের পরিমাণ কমে আসবে। নতুন সংক্রমণ না হলে আমাদের পক্ষে করোনাকে নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হবে। 

এই ১৫ দিনের গৃহবন্দীকালীন সময়ে সকল গণপরিবহন যেমন বাস, সিএনজি, রিকশা, ভ্যান, এমনকি মালামাল বহনকারী ট্রাকও বন্ধ থাকবে। শুধুমাত্র সরকার অনুমোদিত যানবাহন চলাচল করতে পারবে। দেশের সকল কাঁচা বাজার বন্ধ থাকবে। যার যা কাঁচা বাজার লাগবে তা অবশ্যই এই গৃহবন্দী সময়ের আগে সংরক্ষণ করতে হবে। এ সময়ে কোনভাবেই ঘরের বাইরে যাওয়া যাবে না। জরুরি সেবা ছাড়া সকল দোকানপাট, অফিস আদালত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ব্যাংক, আড়ত, ত্রাণ বিতরণ এমনকি নিয়মিত বাজার সব কিছুই বন্ধ থাকবে। যার যা কার্যক্রম করার দরকার তাকে অবশ্যই গৃহবন্দী সময়ের আগে করতে হবে এবং গৃহবন্দী কাল শেষ হলে করতে হবে।

এখন কথা আসতে পারে, এই সময় যদি মানুষ অসুস্থ হয় সে কিভাবে হসপিটালে যাবে। সরকার অবশ্যই এজন্য সংশ্লিট এলাকায় সরকার অনুমোদিত যানবাহনের ব্যবস্থা রাখবে। যদি কারো খুব জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন হয় সে অবশ্যই সংশ্লিষ্ট থানার সাথে যোগাযোগ করবে এবং তারা প্রয়োজন বোধ করলে রোগীকে হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করবেন। আর এ সময়ে অবশ্যই সকল রোগী করোনা পজেটিভ সাসপেক্ট হিসেবে চিকিৎসা পাবেন। স্বাস্থ্যকর্মীরা অবশ্যই পর্যাপ্ত প্রটেকশান নিয়ে রোগীদের চিকিৎসা  সেবা দেবেন। কারণ কোন চিকিৎসা কর্মী যদি এ সময়ে সংক্রমিত হন তাহলে আমাদের গৃহবন্দী থাকাটা বৃথা হয়ে যাবে। 

আমরা চাচ্ছি, এই ১৫ দিনে যারা যারা সংক্রমিত তাদের বের করে আনতে। আমরা যদি এই ১৫ দিনে সংক্রমিতদের বের করে আনতে পারি তাহলে আমরা তাদেরকে প্রাতিষ্ঠানিক আইসোলেশন সেন্টার বা হাসপাতালে রেখে দিতে পারবো। আমি কখনোই সংক্রমিতদের বাসায় রাখার পক্ষপাতি না। কারণ এতে করে পরিবারের অন্যান্যদেরও সংক্রমিত হওয়ার ঝুঁকি থাকে। আমরা যদি এই সকল সংক্রমিত লোকদের প্রাতিষ্ঠানিক আইসোলেশনে রাখতে পারি তাহলে আমাদের সকলের জন্য গৃহবন্দীকালীন সময়ের পরের সময়টা আমাদের জন্য বাধাহীন হবে। আমরা কোন সংকোচ ছাড়াই তখন পরবর্তী সময়গুলো ভালোভাবে কাটাতে পারবো। আমাদের আর ভয়-শঙ্কা নিয়ে রাস্তায় চলাচল করতে হবে না। 

এখন আপনাদের মনে প্রশ্ন আসতে পারে, এ রকম একটা ব্যবস্থাপনা করার মত আমাদের প্রশাসনের তো এত লোকবল নেই। হ্যাঁ, আমরা জানি আমাদের সীমাবব্ধতা। প্রয়োজন হলে আমাদের সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমানবাহিনী, র‌্যাব, এবং পুলিশসহ সকলে এক সাথে কাজ করবো। সবাই মিলে যদি আমরা  চেষ্টা করি তাহলে আমরা এই দুর্যোগ মোকাবিলা করতে পারবো। 

এখন কথা আসতে পারে, যদি আমরা পর্যাপ্ত সহায়তা দিতে না পারি? আমরা যদি এ সময়ে অসুস্থ বোধ করি কিন্তু আমরা কোনভাবেই প্রশাসনের কারো  কোন সহায়তা পেলাম না। এভাবে চললে তো এই ১৫ দিনে অনেক লোক বিনা চিকিৎসায় মারা যাবে। হতে পারে, আমরা সকল মানুষের প্রয়োজন পূরণ করতে পারবো না। হয়ত এ সময়ে আমরা আমাদের প্রিয়জনকে হারাবো। আসলে দুর্যোগকালীন সময়ে আমাদের সকলকে ত্যাগের মানসিকতা নিয়ে এগিয়ে আসতে হবে। ত্যাগের বিনিময়ে আমরা আমাদের আগামী প্রজন্মকে রক্ষা করতে পারবো।

এখন কথা আসতে পারে, এই ১৫ দিন কখন থেকে শুরু হবে? আমার মতে, এটা শুরু করতে হবে ২২ মে ২০২০ থেকে এবং যা প্রলম্বিত হবে ৬ জুন পর্যন্ত। সরকার ইতিমধ্যে ৩০ মে পর্যন্ত সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে। আমরা যদি এই ছুটিটা আরো ৬ দিন বাড়াতে পারি এবং সমন্বিতভাবে পালন করি তাহলে আমরা এই মহামারীর হাত থেকে রক্ষা পাব। এখন আরেকটা কথা আসতে পারে, এ সময়ে আমরা গৃহবন্দী সময় দিলে তো মাঝে ঈদ আছে, মসজিদের নামাজ আছে আরো বিভিন্ন সামাজিক কাজ-কারবার আছে  সেগুলোর কি হবে? আমাদের সকলের এটা উপলব্ধি করা উচিত যে, এটা দুর্যোগকালীন ছুটি, এ সময়ে এইসব ধর্মীয় সামাজিক কাজকর্ম আমাদের বন্ধ রাখতে হবে। এই গৃহবন্দী থাকার কারণে আমরা আমাদের দেশ ও দেশের মানুষকে রক্ষা করতে পারবো।

আরেকটা কথা হয়ত আসতে পারে। অভাবী মানুষের ঘরে এই ১৫ দিনের খাবার না থাকতে পারে। আমরা সবাই জানি যে, আমাদের সকলের ঘরে কিছু না কিছু উদ্বৃত্ত খাবার থাকে। আমরা সবাই যদি অসহায় মানুষগুলোর পাশে বিভিন্ন দান (যেমন যাকাত, ফেতরাসহ অন্যান্য দানের) নিয়ে দাঁড়াতে পারি তাহলে আমরা অভাবী মানুষগুলোর খাবারের অভাব পূরণ করতে পারবো। আর সরকার চাইলে এই ১৫ দিনের জন্য ২০ কেজি চাল, ২ কেজি ডাল, ২  কেজি তেল আর ৪ কেজি আলুর প্যাকেটের ব্যবস্থা করতে পারে তাহলে আমাদের কারোরই ঘরের বাইরে যেতে হবে না এবং আমরা করোনার ক্রান্তিকাল অতিক্রম করতে পারবো। 

সবশেষে আরেকটি কথা, যদি এই ১৫ দিনের বন্ধে কোনভাবেই সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণ করা না যায়, তাহলে আমরা কি আরো ১৫ দিনের ছুটি দেবো? আমি বলব, না, এই ছুটি আরো এক সপ্তাহ বাড়ানো যেতে পারে। যদি আমরা মোট ২২ দিনেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আনতে পারি তাহলে আমাদের আর কিছুই করার থাকবে না। আমরা আল্লাহর উপর ভরসা করে  সকল কিছু খুলে দেবো। যার যার ব্যক্তিগত সুরক্ষা রেখে ও সামাজিক দুরত্ব বজায় রেখে আমরা চলব। এরপরও যদি আমরা মহামারীতে আক্রান্ত হই, তখন বলতে পারবো, আমরা আমাদের সাধ্য মতো চেষ্টা করেছিলাম। এরপরেও নাহলে আমাদের কি করার আছে? 

এই ১৫ থেকে ২২ দিনের ছুটির বিষয়টি সরকার সকল মহলকে সরাসরি গাইডলাইন দিয়ে জানিয়ে দেবে। সকল এলাকায় মাইকিং করে এই ছুটির বিষয়টি সর্বসাধারণকে জানানো হবে। বাংলাদেশের সকল ধর্মীয় উপসানালয়  যেমন মসজিদ, মন্দির থেকে মাইকের মাধ্যমে এই ছুটির বিষয়টি সকলকে জানানো হবে। আমরা বিশ্বাস করি সকলের প্রচেষ্টায় আমরা করোনা যুদ্ধে জয়লাভ করতে পারবো।

লেখক: সহকারী অধ্যাপক, কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি প্রতিদিন/আল আমীন

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার
নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার

এই মাত্র | নগর জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক

৩৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল
কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল

৫৪ মিনিট আগে | ক্যারিয়ার

ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ
ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন
শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন
গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন
শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু
টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের
পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি
মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের
ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন
শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর
মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষা শুরুর নির্দেশে উত্তেজনা বাড়লো

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান
গুঞ্জন উড়িয়ে ভক্তদের সুখবর দিলেন শাহরুখ খান

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা
১৯তম দিনের মতো অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয়দের কাছে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ টাইগারদের
ক্যারিবীয়দের কাছে হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর চ্যালেঞ্জ টাইগারদের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হেনরি ডুনান্টের প্রয়াণ দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা
হেনরি ডুনান্টের প্রয়াণ দিবসে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?
কেন ফিলিস্তিনিদের জলপাই গাছ ধ্বংস করছে ইসরায়েলিরা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াতসহ আট দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে কমিশনের সুপারিশ একপেশে : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি
পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?
ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

সেতুকাহিনি
সেতুকাহিনি

ডাংগুলি