শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৮, মঙ্গলবার, ২৫ আগস্ট, ২০২০

বৈরী সময়ে সাহিত্য চর্চায় বিশ্ব

Not defined
অনলাইন ভার্সন
বৈরী সময়ে সাহিত্য চর্চায় বিশ্ব

করোনাভাইরাস মহামারী পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষকেই অবরুদ্ধ করেছে। এক সংক্ষিপ্ত সমীক্ষায় দেখা গেছে, এই অবরুদ্ধ অবস্থায় মহাদুর্যোগপ্রসূত মানসিক চাপ থেকে কিছুটা পলায়নপর অব্যাহতি লাভের জন্য মানুষ মহামারী বিষয়ক সাহিত্যকর্ম এবং চলচ্চিত্রের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। কেউ কেউ বর্তমান সময়ের বাস্তব করোনা মহামারীর মতো কল্পিত দৃশ্যগুলি পড়তে বা দেখতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছে, আবার কেউ কেউ পূর্ববর্তী মহামারীগুলোর সময়কার বাস্তব জীবনের বিবরণ থেকে ভবিষ্যতে বেঁচে থাকার পথের হদিসের জন্য উন্মুখ হয়ে বাস্তব জ্ঞানের সন্ধান করছে। তবে ইতিহাস এবং কথাসাহিত্য বা ফিকশনের মধ্যে ঘটনার এক বিশাল তফাৎ সমবসময়েই পরিলক্ষিত হয়েছে। বিশেষ করে গত মহামারীর সময়কার যে ভয়ঙ্কর ট্রাজেডি এবং সে ট্রাজেডির বর্তমান সময়ের রহস্যোদঘাটনকারী চলচ্চিত্রায়নের মধ্যে যে অভাবিত তফাৎ তা রীতিমতো হতাশাব্যঞ্জক। প্রকৃতপক্ষে, মনোবিজ্ঞানীরা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যে করোনা মহামারীর এই দুর্যোগের সময় মহামারী সম্পর্কিত বিষয়য়াদিতে বিনোদনের অন্বেষণ অবরুদ্ধ অবস্থায় মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দেখা দিতে পারে। তাই মহামারীর সময়ে সাহিত্যচর্চা বা চলচ্চিত্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করার পেছনে যুক্তি আছে, যদিও বিষয়টি সম্পূর্ণভাবেই ব্যক্তির পছন্দ-অপছন্দ এবং নিজের উপরে নিয়ন্ত্রণের উপর নির্ভরশীল।

হোমারের ‘ইলিয়াড’ এবং বোকাসিওর ‘দি ডেকামেরন’ থেকে শুরু করে স্টিফেন কিং-এর ‘দ্য স্ট্যান্ড’ এবং লিং মা'র ‘সেভারেন্স’ পর্যন্ত পশ্চিমা সাহিত্যে যে সমস্ত মহামারী সম্পর্কিত গল্প-উপন্যাস-মহাকাব্য রয়েছে – তাতে জনস্বাস্থ্যের সংকটের সময় মাহামারী প্রশমনে মানুষ কীভাবে সাড়া দেয় এবং কীভাবে প্রচণ্ড আবেগকে যথাযথভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সে সম্পর্কিত বিস্তর নির্দেশনা পাওয়া যায় বিভিন্ন চরিত্রের মাধ্যমে। ধারণা করা হয় খ্রিস্টপূর্ব ৭৫০ বা ৮০০ সালে ‘ইলিয়াড’ রচিত হয়েছিল এবং ‘প্লেগ’ শব্দটি ‘ইলিয়াড’ মহাকাব্যেই প্রথম ব্যবহৃত হয়। বলা বাহুল্য, পশ্চিমা সাহিত্য আজো ‘ইলিয়াড’-এর প্রভাবমুক্ত হতে পারেনি, এর রচনা কৌশল, চরিত্রচিত্রন এবং ঘটনাবলীর উপস্থাপন এমনই বুদ্ধিদীপ্ত ও আকর্ষণীয় যে তা এককথায় অনবদ্য।

‘ব্লাক ডেথ’ মহামারীর পরপরই ১৩৫১ সালে জিওভানি বোকাসিও রচিত ‘দি ডেকামেরন’ মাস্টারপিসটি ১০০টি গল্পের সংগ্রহ বিশ্বসাহিত্যে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন। এই গল্পগুলিতে মহামারীর সময়ে ইতালির ফ্লোরেন্স থেকে ১০ জন অভিজাত নর-নারীর প্লেগ থেকে মুক্তি পেতে পালিয়ে যাওয়ার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।

১৯৪২ সালে আলবার্ট কামু রচিত ‘দি প্লেগ’ উপন্যাস প্লেগের মতো মহামারীতে সামাজিক সমস্যা বিশেষ করে আইসোলেশন বা বিচ্ছিন্নতা এবং এর প্রতিরোধে রাষ্ট্রের ব্যর্থতার দিকেই পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সমর্থ হয়েছে। এই উপন্যাসে কামু কঠোর অথচ নিশ্চিত বঞ্চনার সঙ্গে মানুষের অজ্ঞতা যে সমাজকে সবার অজান্তে কোথায় তলিয়ে নিয়ে যেতে পারে, তার একটি পূর্ণাঙ্গ চিত্র অংকন করেছে।

১৯৭৮ সালে স্টিফেন কিং রচিত ‘দি স্ট্যান্ড’ উপন্যাসেও কামু রচিত ‘দি প্লেগ’ উপন্যাসের কিছুটা ছায়া পরিলক্ষিত হয় তবে প্রেক্ষিত সম্পূর্ণ ভিন্ন। এই উপন্যাসে আমেরিকান কোন সামরিক ঘাঁটি থেকে ‘প্রজেক্ট ব্লু’ নামের বায়োইঞ্জিনিয়ার্ড সুপারফ্লু ভাইরাস অবমুক্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে। এক টুইটার বার্তায় স্টিফেন কিং বলেছেন, করোনা মহামারী অবশ্যই তার কল্পিত মহামারীর মতো গুরুতর নয় তবে সবারই যুক্তিসঙ্গতভাবে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

২০১৮ সালে ঔপন্যাসিক লিং মা তার ‘সেভারেন্স’ উপন্যাসে কাল্পনিক ‘শেন ফিভার’ নিয়ে মহামারী আক্রান্ত নিউইয়র্ক সিটিকে কেন্দ্র করে অনেকটা বাস্তবসম্মত সমস্যার সফল চিত্রায়ন করেছেন। এখানে মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত আক্রান্ত মানুষটির অটোম্যাটনের পুনরুজ্জীবন হতেই থাকে এবং উপন্যাসের প্রধান চরিত্র ক্যাণ্ডাসি নিউইয়র্ক সিটিতে তার কাজের জায়গায় ধীরে ধীরে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
নোবেল বিজয়ী কলাম্বিয়ান লেখক গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ-এর ‘লাভ ইন দি টাইম অফ কলেরা’ একটি কালজয়ী প্রেমের উপন্যাস। বিশ্বের অন্যতম খ্যাতিমান লেখকের ১৯৮৫ সালের এই ক্লাসিক প্রেমের উপন্যাসটি গভীর প্রেমের পাশাপাশি হতভাগ্য প্রেমিকাদেরকেও চিত্রিত করে। উপন্যাসটিতে কলেরাকে মহামারী হিসেবে না দেখিয়ে এটিকে রূপকার্থে ব্যবহার করা হয়েছে কারণ স্পেনিশ ভাষায় অসুস্থতাকে আবার ভাবাবেগও বলা হয়, যা এই উপন্যাসের মূল ভাষা। নিউইয়র্ক টাইমস্ এটিকে “একটি আলোকোজ্জ্বল ও হৃদয়বিদারক উপন্যাস হিসেবে এখন পর্যন্ত বলা সেরা প্রেমের গল্প” হিসেবে অভিহিত করেছে। কিন্তু এই উপন্যাসে মূলত কোন মহামারীর উল্লেখ নেই। কাজেই বইয়ের শিরোনাম অনেক সময় বিভ্রান্তিকরও হতে পারে তবে এটি একটি চমৎকার সাহিত্যকর্ম তাতে কোন সন্দেহ নেই। এই উপন্যাসের কথা বলতে গিয়ে মার্কেজ নিজে বলেছেন, ‘আমার ফাঁদে না পড়ার জন্য আপনাকে অত্যন্ত সাবধানী হতে হবে’।  উপন্যাসটির চলচ্চিত্রায়নও হয়েছে।

বিভিন্ন প্রতিবেদনে দেখা যায়, অবরুদ্ধ অবস্থায় সাহিত্যচর্চার ক্ষেত্রে বিষয় নির্বাচনে অনেকটা সীমিত পছন্দ নিয়েই খুশি থাকতে হচ্ছে পাঠকদের। এক্ষেত্রে নতুন পাঠকের ক্ষেত্রে সমস্যা তুলনামূলকভাবে কম, কারণ ইন্টারনেটের কল্যাণে অনেক ই-বুক বা পিডিএফ সংস্করণ তারা পেয়ে যাচ্ছে যা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অভিজ্ঞ বা ঝানু পাঠক আগেই পড়েছেন। সমস্যা তাই অভিজ্ঞ পাঠকের একটু বেশি। ইন্টারনেটের যুগে সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে বিনামূল্যে খুব কমই মূল্যবান ও সমসাময়িক সাহিত্য সংকলন বা পুস্তকের দেখা মেলে। একান্ত বাধ্য হয়েই অনেকে আমাজন বা অন্যান্য সোর্স থেকে বই ক্রয় বা রেন্ট করেন যা প্রকারান্তরে পাঠককে আর্থিক চাপের মধ্যে ফেলে দেয়। অনেকে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানের নির্ভরযোগ্য শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনে নামমাত্র মাসিক ফি দিয়ে সাবস্ক্রাইব করে বই বা মানসম্মত সারগর্ভ আর্টিকেল পড়ে কিছুটা পুষিয়ে নিচ্ছেন কিন্তু একথা অনস্বীকার্য ভালো সাহিত্যকর্ম এখনো সহজলভ্য নয়। বই ক্রয়ের তেমন বিকল্প এখনো তৈরি হয়নি।

অন্যদিকে সাহিত্যচর্চার ক্ষেত্রে নতুন লেখকের দেখা মিলছে কারণ অবরুদ্ধ অবস্থায় সৃষ্টিশীলতার দিকে অনেকেই ঝুঁকে পড়ছেন। সেক্ষেত্রে নবীন লেখকের লেখার গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন থাকতেই পারে তবে তার এই প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ না জানানোর কোন কারণ নেই। একথাও অনস্বীকার্য সৃষ্টিশীল কাজের জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং অন্তহীন রসদের যোগানদার হচ্ছে সাধ্যমত অধ্যয়ন। অধ্যয়নের ক্ষেত্রে কোন শর্টকাট রাস্তা নেই। লেখার ক্ষেত্রে, ইন্টারনেটের এই ডিজিটাল যুগে মনে রাখতে হবে, সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে লেখার প্রচুর রসদ যোগাড় করা যেতে পারে তবে অন্যান্য অগণিত লেখক-পাঠকও কিন্তু একইভাবে লেখার রসদ যোগাড়ে ব্যস্ত। এমনও হতে পারে, যে প্রসঙ্গ নিয়ে লেখার প্রস্তুতি নিয়ে একজন লেখক ভাবছেন, কাকতালীয়ভাবে সেই একই প্রসঙ্গ নিয়ে অন্য আরেকজন লেখকও ঠিক একইভাবে ভাবছেন এবং ইন্টারনেটের বদৌলতে একই সোর্সের উপর নির্ভর করছেন। অর্থাৎ শুধুমাত্র ইন্টারনেটের উপর নির্ভর করে লেখা এখনকার যুগে অনেকটা ঝুঁকিপূর্ণ। গুরুত্বপূর্ণ লেখা এবং গবেষণায় ‘প্লেজারিজম’ অত্যন্ত গর্হিত অপরাধ হিসেবে গণ্য। সৃষ্টিশীল কাজের জন্য উপযুক্ত রেফারেন্স ব্যবহার করা সততারই পরিচায়ক এবং তা শিক্ষা ও সাহিত্যের অগ্রগতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।

জীবন বিশ্বাস
কুইন্স, নিউইয়র্ক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

৩০ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে
বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ দেখতে বিসিবি সভাপতিকে আমন্ত্রণ জানাল বাফুফে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ
শেখ হাসিনার রায়ে নারায়ণগঞ্জে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি
ফুলবাড়ী উপজেলা বিএনপির সভাপতির পদ ফিরে পেলেন খুরশিদ আলম মতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা
মোংলায় জলবায়ু পরিবর্তন ও দুর্যোগ ঝুঁকি হ্রাসকরণ বিষয়ক সমন্বয় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
মশা নিধনে চসিকের বিশেষ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে রাবিতে মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের
উগান্ডাকে হারিয়ে বিশ্বকাপে শুভসূচনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার
সীমান্ত সংঘাত এড়াতে আলোচনার প্রস্তাব দক্ষিণ কোরিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে