শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪৮, মঙ্গলবার, ২৫ আগস্ট, ২০২০

বৈরী সময়ে সাহিত্য চর্চায় বিশ্ব

Not defined
অনলাইন ভার্সন
বৈরী সময়ে সাহিত্য চর্চায় বিশ্ব

করোনাভাইরাস মহামারী পৃথিবীর অধিকাংশ মানুষকেই অবরুদ্ধ করেছে। এক সংক্ষিপ্ত সমীক্ষায় দেখা গেছে, এই অবরুদ্ধ অবস্থায় মহাদুর্যোগপ্রসূত মানসিক চাপ থেকে কিছুটা পলায়নপর অব্যাহতি লাভের জন্য মানুষ মহামারী বিষয়ক সাহিত্যকর্ম এবং চলচ্চিত্রের দিকে ঝুঁকে পড়েছে। কেউ কেউ বর্তমান সময়ের বাস্তব করোনা মহামারীর মতো কল্পিত দৃশ্যগুলি পড়তে বা দেখতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছে, আবার কেউ কেউ পূর্ববর্তী মহামারীগুলোর সময়কার বাস্তব জীবনের বিবরণ থেকে ভবিষ্যতে বেঁচে থাকার পথের হদিসের জন্য উন্মুখ হয়ে বাস্তব জ্ঞানের সন্ধান করছে। তবে ইতিহাস এবং কথাসাহিত্য বা ফিকশনের মধ্যে ঘটনার এক বিশাল তফাৎ সমবসময়েই পরিলক্ষিত হয়েছে। বিশেষ করে গত মহামারীর সময়কার যে ভয়ঙ্কর ট্রাজেডি এবং সে ট্রাজেডির বর্তমান সময়ের রহস্যোদঘাটনকারী চলচ্চিত্রায়নের মধ্যে যে অভাবিত তফাৎ তা রীতিমতো হতাশাব্যঞ্জক। প্রকৃতপক্ষে, মনোবিজ্ঞানীরা হুঁশিয়ারি দিয়েছেন যে করোনা মহামারীর এই দুর্যোগের সময় মহামারী সম্পর্কিত বিষয়য়াদিতে বিনোদনের অন্বেষণ অবরুদ্ধ অবস্থায় মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য উদ্বেগের কারণ হয়ে দেখা দিতে পারে। তাই মহামারীর সময়ে সাহিত্যচর্চা বা চলচ্চিত্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করার পেছনে যুক্তি আছে, যদিও বিষয়টি সম্পূর্ণভাবেই ব্যক্তির পছন্দ-অপছন্দ এবং নিজের উপরে নিয়ন্ত্রণের উপর নির্ভরশীল।

হোমারের ‘ইলিয়াড’ এবং বোকাসিওর ‘দি ডেকামেরন’ থেকে শুরু করে স্টিফেন কিং-এর ‘দ্য স্ট্যান্ড’ এবং লিং মা'র ‘সেভারেন্স’ পর্যন্ত পশ্চিমা সাহিত্যে যে সমস্ত মহামারী সম্পর্কিত গল্প-উপন্যাস-মহাকাব্য রয়েছে – তাতে জনস্বাস্থ্যের সংকটের সময় মাহামারী প্রশমনে মানুষ কীভাবে সাড়া দেয় এবং কীভাবে প্রচণ্ড আবেগকে যথাযথভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়, সে সম্পর্কিত বিস্তর নির্দেশনা পাওয়া যায় বিভিন্ন চরিত্রের মাধ্যমে। ধারণা করা হয় খ্রিস্টপূর্ব ৭৫০ বা ৮০০ সালে ‘ইলিয়াড’ রচিত হয়েছিল এবং ‘প্লেগ’ শব্দটি ‘ইলিয়াড’ মহাকাব্যেই প্রথম ব্যবহৃত হয়। বলা বাহুল্য, পশ্চিমা সাহিত্য আজো ‘ইলিয়াড’-এর প্রভাবমুক্ত হতে পারেনি, এর রচনা কৌশল, চরিত্রচিত্রন এবং ঘটনাবলীর উপস্থাপন এমনই বুদ্ধিদীপ্ত ও আকর্ষণীয় যে তা এককথায় অনবদ্য।

‘ব্লাক ডেথ’ মহামারীর পরপরই ১৩৫১ সালে জিওভানি বোকাসিও রচিত ‘দি ডেকামেরন’ মাস্টারপিসটি ১০০টি গল্পের সংগ্রহ বিশ্বসাহিত্যে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন। এই গল্পগুলিতে মহামারীর সময়ে ইতালির ফ্লোরেন্স থেকে ১০ জন অভিজাত নর-নারীর প্লেগ থেকে মুক্তি পেতে পালিয়ে যাওয়ার বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।

১৯৪২ সালে আলবার্ট কামু রচিত ‘দি প্লেগ’ উপন্যাস প্লেগের মতো মহামারীতে সামাজিক সমস্যা বিশেষ করে আইসোলেশন বা বিচ্ছিন্নতা এবং এর প্রতিরোধে রাষ্ট্রের ব্যর্থতার দিকেই পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সমর্থ হয়েছে। এই উপন্যাসে কামু কঠোর অথচ নিশ্চিত বঞ্চনার সঙ্গে মানুষের অজ্ঞতা যে সমাজকে সবার অজান্তে কোথায় তলিয়ে নিয়ে যেতে পারে, তার একটি পূর্ণাঙ্গ চিত্র অংকন করেছে।

১৯৭৮ সালে স্টিফেন কিং রচিত ‘দি স্ট্যান্ড’ উপন্যাসেও কামু রচিত ‘দি প্লেগ’ উপন্যাসের কিছুটা ছায়া পরিলক্ষিত হয় তবে প্রেক্ষিত সম্পূর্ণ ভিন্ন। এই উপন্যাসে আমেরিকান কোন সামরিক ঘাঁটি থেকে ‘প্রজেক্ট ব্লু’ নামের বায়োইঞ্জিনিয়ার্ড সুপারফ্লু ভাইরাস অবমুক্ত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে। এক টুইটার বার্তায় স্টিফেন কিং বলেছেন, করোনা মহামারী অবশ্যই তার কল্পিত মহামারীর মতো গুরুতর নয় তবে সবারই যুক্তিসঙ্গতভাবে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

২০১৮ সালে ঔপন্যাসিক লিং মা তার ‘সেভারেন্স’ উপন্যাসে কাল্পনিক ‘শেন ফিভার’ নিয়ে মহামারী আক্রান্ত নিউইয়র্ক সিটিকে কেন্দ্র করে অনেকটা বাস্তবসম্মত সমস্যার সফল চিত্রায়ন করেছেন। এখানে মৃত্যু না হওয়া পর্যন্ত আক্রান্ত মানুষটির অটোম্যাটনের পুনরুজ্জীবন হতেই থাকে এবং উপন্যাসের প্রধান চরিত্র ক্যাণ্ডাসি নিউইয়র্ক সিটিতে তার কাজের জায়গায় ধীরে ধীরে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।
নোবেল বিজয়ী কলাম্বিয়ান লেখক গ্যাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ-এর ‘লাভ ইন দি টাইম অফ কলেরা’ একটি কালজয়ী প্রেমের উপন্যাস। বিশ্বের অন্যতম খ্যাতিমান লেখকের ১৯৮৫ সালের এই ক্লাসিক প্রেমের উপন্যাসটি গভীর প্রেমের পাশাপাশি হতভাগ্য প্রেমিকাদেরকেও চিত্রিত করে। উপন্যাসটিতে কলেরাকে মহামারী হিসেবে না দেখিয়ে এটিকে রূপকার্থে ব্যবহার করা হয়েছে কারণ স্পেনিশ ভাষায় অসুস্থতাকে আবার ভাবাবেগও বলা হয়, যা এই উপন্যাসের মূল ভাষা। নিউইয়র্ক টাইমস্ এটিকে “একটি আলোকোজ্জ্বল ও হৃদয়বিদারক উপন্যাস হিসেবে এখন পর্যন্ত বলা সেরা প্রেমের গল্প” হিসেবে অভিহিত করেছে। কিন্তু এই উপন্যাসে মূলত কোন মহামারীর উল্লেখ নেই। কাজেই বইয়ের শিরোনাম অনেক সময় বিভ্রান্তিকরও হতে পারে তবে এটি একটি চমৎকার সাহিত্যকর্ম তাতে কোন সন্দেহ নেই। এই উপন্যাসের কথা বলতে গিয়ে মার্কেজ নিজে বলেছেন, ‘আমার ফাঁদে না পড়ার জন্য আপনাকে অত্যন্ত সাবধানী হতে হবে’।  উপন্যাসটির চলচ্চিত্রায়নও হয়েছে।

বিভিন্ন প্রতিবেদনে দেখা যায়, অবরুদ্ধ অবস্থায় সাহিত্যচর্চার ক্ষেত্রে বিষয় নির্বাচনে অনেকটা সীমিত পছন্দ নিয়েই খুশি থাকতে হচ্ছে পাঠকদের। এক্ষেত্রে নতুন পাঠকের ক্ষেত্রে সমস্যা তুলনামূলকভাবে কম, কারণ ইন্টারনেটের কল্যাণে অনেক ই-বুক বা পিডিএফ সংস্করণ তারা পেয়ে যাচ্ছে যা অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অভিজ্ঞ বা ঝানু পাঠক আগেই পড়েছেন। সমস্যা তাই অভিজ্ঞ পাঠকের একটু বেশি। ইন্টারনেটের যুগে সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে বিনামূল্যে খুব কমই মূল্যবান ও সমসাময়িক সাহিত্য সংকলন বা পুস্তকের দেখা মেলে। একান্ত বাধ্য হয়েই অনেকে আমাজন বা অন্যান্য সোর্স থেকে বই ক্রয় বা রেন্ট করেন যা প্রকারান্তরে পাঠককে আর্থিক চাপের মধ্যে ফেলে দেয়। অনেকে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মানের নির্ভরযোগ্য শিক্ষা-প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনে নামমাত্র মাসিক ফি দিয়ে সাবস্ক্রাইব করে বই বা মানসম্মত সারগর্ভ আর্টিকেল পড়ে কিছুটা পুষিয়ে নিচ্ছেন কিন্তু একথা অনস্বীকার্য ভালো সাহিত্যকর্ম এখনো সহজলভ্য নয়। বই ক্রয়ের তেমন বিকল্প এখনো তৈরি হয়নি।

অন্যদিকে সাহিত্যচর্চার ক্ষেত্রে নতুন লেখকের দেখা মিলছে কারণ অবরুদ্ধ অবস্থায় সৃষ্টিশীলতার দিকে অনেকেই ঝুঁকে পড়ছেন। সেক্ষেত্রে নবীন লেখকের লেখার গুণগত মান নিয়ে প্রশ্ন থাকতেই পারে তবে তার এই প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ না জানানোর কোন কারণ নেই। একথাও অনস্বীকার্য সৃষ্টিশীল কাজের জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং অন্তহীন রসদের যোগানদার হচ্ছে সাধ্যমত অধ্যয়ন। অধ্যয়নের ক্ষেত্রে কোন শর্টকাট রাস্তা নেই। লেখার ক্ষেত্রে, ইন্টারনেটের এই ডিজিটাল যুগে মনে রাখতে হবে, সার্চ ইঞ্জিন ব্যবহার করে লেখার প্রচুর রসদ যোগাড় করা যেতে পারে তবে অন্যান্য অগণিত লেখক-পাঠকও কিন্তু একইভাবে লেখার রসদ যোগাড়ে ব্যস্ত। এমনও হতে পারে, যে প্রসঙ্গ নিয়ে লেখার প্রস্তুতি নিয়ে একজন লেখক ভাবছেন, কাকতালীয়ভাবে সেই একই প্রসঙ্গ নিয়ে অন্য আরেকজন লেখকও ঠিক একইভাবে ভাবছেন এবং ইন্টারনেটের বদৌলতে একই সোর্সের উপর নির্ভর করছেন। অর্থাৎ শুধুমাত্র ইন্টারনেটের উপর নির্ভর করে লেখা এখনকার যুগে অনেকটা ঝুঁকিপূর্ণ। গুরুত্বপূর্ণ লেখা এবং গবেষণায় ‘প্লেজারিজম’ অত্যন্ত গর্হিত অপরাধ হিসেবে গণ্য। সৃষ্টিশীল কাজের জন্য উপযুক্ত রেফারেন্স ব্যবহার করা সততারই পরিচায়ক এবং তা শিক্ষা ও সাহিত্যের অগ্রগতিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।

জীবন বিশ্বাস
কুইন্স, নিউইয়র্ক

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

এই মাত্র | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৪২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রেনে কাটা পড়ে তরুণীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড
যুদ্ধের কারণে ইরানে আটকা পড়েছেন ইন্টার মিলানের ফরোয়ার্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট
ডগেটের ইনজুরিতে অস্ট্রেলিয়া টেস্ট দলে অ্যাবট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪
ইরানের হামলায় ইসরায়েলে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ
ফুলছড়ি উপজেলা সমন্বয় কমিটি ঘোষণার পরপরই এনসিপি নেতার পদত্যাগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপপ্রবাহ নিয়ে নতুন বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু
১০ দিনের ছুটি শেষে বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ
গোপালগঞ্জে দুই প্রতারককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি
লন্ডনে বৈঠক নিয়ে গাত্রদাহ হওয়া উচিত না : এ্যানি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার
সাতক্ষীরায় আওয়ামী লীগ নেতা কান্টু গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা
ভোলায় প্রতিবন্ধী কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ, মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার
জুলাইয়ে আহত যুবদল নেতাকর্মীরা পেলেন তারেক রহমানের উপহার

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার
জাতীয় গাদ্দারদের খুঁজতে ইরানের অভিযান শুরু, ৫ ইসরায়েলি গুপ্তচর গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক
ইসরায়েলে ভয়াবহ হামলা ইরানের, হতাহত দুই শতাধিক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা
নেতানিয়াহু একটি জাতিকে ধ্বংস করছে, ভারত তাকে সমর্থন ও উৎসাহও দিচ্ছে: প্রিয়াঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’
ঈদের ছুটিতে সপরিবার সরকারি সফরে গিয়ে অতিরিক্ত সচিবের ‘আনন্দভ্রমণ’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ
শাবিপ্রবির সড়ক এখন মরণফাঁদ

নগর জীবন

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ

সম্পাদকীয়

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি
রুটি-রুজির নিশ্চয়তা পেয়েছেন মিলি

বসুন্ধরা শুভসংঘ

কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি
কোরবানিতে প্রতিবেশী রাষ্ট্র থেকে পশু আমদানি হয়নি

নগর জীবন

মিরাজের খেলা নিয়ে সংশয়
মিরাজের খেলা নিয়ে সংশয়

মাঠে ময়দানে