শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১০, সোমবার, ২৮ জুন, ২০২১

শতবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান কোথায়?

ড. মো. নেয়ামুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
শতবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান কোথায়?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) বাংলাদেশের প্রথম স্বায়ত্ত্বশাসিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯২১ সালে ব্রিটিশ অক্সব্রিজ শিক্ষা অনুসরণে এটি স্থাপিত হয়। প্রতিষ্ঠার শুরু হতে প্রতিতযশা বৃত্তিধারী ও বিজ্ঞানীদের দ্বারা কঠোরভাবে মান নিয়ন্ত্রিত হবার প্রেক্ষাপটে এটি প্রাচ্যর অক্সফোর্ড নামে স্বীকৃতি পায়। ঢাবি’র বিশেষত্ব হলো স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠায় এ অবদান সবচেয়ে বেশি। দীর্ঘ সময় ঢাবি জ্ঞান বিতরণের পাশাপাশি একটি দেশের অভ্যুদয়, অভ্যুদয় পরবর্তী দেশের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে অবদান রেখেছে। বিশেষ করে বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক আন্দোলনের নানা কর্মকাণ্ডসহ ৫২ সালের ভাষা আন্দোলন; ৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন; ৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন; ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান; ৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধ ও ৯০ এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা সর্বজনস্বীকৃত। অপ্রতিদ্বন্দ্বী ভূমিকার ফলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের প্রতিশব্দ হয়ে দাঁড়ায় বিশ্ববিদ্যালয়টি। দেশের সর্ববৃহৎ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ১৩ টি অনুষদ; ৮৩ টি বিভাগ; ১৩ টি ইনস্টিটিউশন; ২৩ টি ছাত্রাবাস ও ডরমেটরি; ৫৪ টির অধিক রিসার্স সেন্টার রয়েছে।
 
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাদের পদচারণায় মুখর হয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান; পি জে হার্টস; তাজউদ্দিন আহমেদ; সত্যেন বোস; ডক্টর মোহাম্মাদ শহীদুল্লাহ; রমেশ চন্দ্র মজুমদার; আবদুর রাজ্জাক; কাজী মোতাহার হোসেন; মুনীর চৌধুরী; বুদ্ধদেব বসু; ড. মুহাম্মদ ইউনূস; সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী; হুমায়ূন আহমেদ; আহমদ ছফাসহ অসংখ্য দেশবরেণ্য বিজ্ঞানী, গবেষক, রাজনীতিক ও গুণী মনীষী। তারা জ্ঞানের আলো জ্বালিয়েছেন এ ক্যাম্পাসে।
 
দেশ সেরা শিক্ষাথী হিসেবে আমরা গর্বিত। তবে এতে আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই। আমাদের আরও এগিয়ে যেতে হবে। ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র‍্যাংকিং ২০২২ শীর্ষক বিশ্ব সেরা ১৩০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। ২০২১-২০২২ সনের যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থা কোয়াককোয়ারলি সায়মন্ড (কিউ এস) র‍্যাংকিংয়ে ৮০১-১০০০ তমের মধ্যে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) স্থান করে নিয়েছে। এছাড়াও দু’টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ব্রাক ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থান ১০০১-১২০০ এর মধ্যে। দুবাই ভিত্তিক অন্য একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিডব্লিউইউআর র‍্যাংকিংয়ে ২০০০ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ঢাবি ১৮১৬তম (রিসার্স এ অবস্থান হলো ১৭৩৭তম)। র‍্যাংকিং এ বিগত ১০ বছর শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রেরর এমআইটি; ক্যালটেক; স্ট্যানফোর্ড; হার্ভার্ড; যুক্তরাজ্যে অক্সফোর্ড; ক্যামব্রিজ। ঢাবিকে ওয়ার্ল্ড র‍্যাংকিং এ কেন থাকতে হবে? র‍্যাংকিং এর কি কি বিষয় বিবেচনা করা হয় তা জানা জরুরি।
 
র‍্যাংকিং নির্ধারণের বিবেচ্য বিষয় ছয়টি: 
 একাডেমিক খ্যাতি: মোট ১০০ নম্বরের মধ্যে ৪০% নম্বর হলো একাডেমিক খ্যাতি। শিক্ষকতা ও গবেষণার মান নিয়ে ১৩০,০০০ জনেরও বেশি এক্সপার্ট এর মতামতে নির্ধারিত হয় এর পয়েন্ট। ঢাবির এখানে অর্জন মাত্র ১৭.৯%।
 চাকুরির বাজারের সুনাম: এ ধাপে বিবেচ্য পয়েন্ট শতকরা ১০ নম্বর। বিশ্বের নামী ৭৫,০০০+ নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের মতামতে নির্ধারিত হয়। সর্বাধিক দক্ষ, উদ্ভাবনী ও কার্যকর গ্রাজুয়েট তৈরিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকুরির বাজারে সুনাম কেমন রয়েছে। কর্মসংস্থানের উপযোগী হিসেবে গ্রাজুয়েটগণ প্রস্তুত কি না। এধাপে প্রাপ্তি সর্বোচ্চ ২৯.৯% ।
 শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত: এ ধাপে নম্বর হলো ২০%। র‍্যাংকিং এর জন্য এটি সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয়। সঠিক সংখ্যাতত্ত্বেও যদিও এটি পরিমাপ করা কঠিন, তথাপিও শিক্ষক-ছাত্রদের অনুপাত এর মাধ্যমে শিক্ষার মান নির্ধারিত হয়ে থাকে। কত সহজে ছাত্র-শিক্ষক যোগাযোগ স্থাপন করতে সক্ষম সেটিও বিবেচ্য। এ ধাপে প্রাপ্তি সর্বোচ্চ ১৪%।
 শিক্ষক প্রতি গবেষণা উদ্ধৃতি: র‍্যাংকিং নির্ধারণে ২০% নম্বরের মধ্যে বিগত ৫ বছরে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক উদ্ভাবিত গবেষণার কি পরিমাণ উদ্ধৃতি করা হয়েছে তার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ এ ধাপটিতে পয়েন্ট দেয়া হয়। এটি করতে ২০১৫-২০২০ সালের ১৪.৭ মিলিয়ন পেপার এর মধ্যে ৯৬ হাজার উদ্ধৃতি হিসেবে দেয়া হয়েছে। এ ধাপে প্রাপ্তি মাত্র ২.৫%।
 আন্তর্জাতিক শিক্ষকের অনুপাত এবং 
 আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের অনুপাত: বিশ্বজুড়ে অনুষদ এবং ছাত্রদের আকর্ষণ করতে এ ধাপ দু’টির প্রতিটি ৫% করে নম্বর নির্ধারণ করে দেয়া। এর ফলে গ্লোবাল আউটলুক বিকশিত হয়, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক শিক্ষার প্রচারে ক্ষেত্রে। এ ধাপে বৈশ্বিক পরিবেশে দক্ষতা বৃদ্ধি; উত্তম চর্চা এবং বিশ্বাসসমূহের আদান-প্রদান করা সহজতর হয়। এধাপে প্রাপ্ত পয়েন্ট তলানিতে মাত্র ১.১%। 
 
র‍্যাংকিং এ পিছিয়ে পড়ার মূল কারণ কি?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কয়েক দশকে যে যশ, খ্যাতি ও সম্মান অর্জন করেছিল, বর্তমানে তার অনেকটাই হারাতে বসেছে। প্রতিযোগিতা থেকে ছিটকে পড়ছে। পিছিয়ে পড়ার প্রধানতম কারণ:
  ছাত্র-শিক্ষকদের লেজুড়ভিত্তিক রাজনীতি  এবং অর্থ, পদমর্যাদা ও ক্ষমতা অধিগ্রহণের দিকেই বেশি ধাবিত কতিপয় শিক্ষক ও ছাত্রনেতারা। দলপ্রীতি-স্বজনপ্রীতির কাছে হার মেনেছে নীতি-নৈতিকতা।
  অভিযোগ মেধা ও যোগ্যতাকে পাশ কাটিয়ে অযোগ্য/অদক্ষ লোকদের প্রশাসনের শীর্ষ পদে নিয়োগ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ মেধাবীদের পাচ্ছে, তবে শিক্ষক হিসেবে মেধাবীরা কি নিয়োগ পাচ্ছে? নিয়োগ ও পদায়নে স্বচ্ছ্বতা ও জবাবদাহিতার অভাব;
  শিক্ষক নিয়োগে যোগ্যতা, সততা, নিষ্ঠা, গবেষণাকে প্রাধান্য না দেয়া;
  মূল্যবোধ, নৈতিকতা ও আদর্শের অধঃপতন;
  শ্রেণিকক্ষে কিছু শিক্ষকের অনিয়মিত পাঠদান; পরীক্ষা সঠিক সময়ে নেন না, নিলেও সময়মতো ফলাফল প্রকাশ করেন না;
  একশ্রেণির শিক্ষক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস নেয়া এবং ব্যবসা/রাজনীতি নিয়ে ব্যস্ত থাকা;
  বিদ্যাচর্চা, গবেষণা ও পঠন-পাঠদানের গতিধারাও কমে গেছে আগের তুলনায়। গবেষণায় বাজেট অপ্রতুল। আগ্রহ কম।
 
উত্তরণের উপায় কি?
পরিবর্তিত জীবন দর্শন, বাস্তবতা, উদ্ভাবন ও বিবর্তন বিশ্লেষণ করে জাতিকে দিক নির্দেশনা দেয়ার উপযোগী করা হোক এই বিদ্যাপীঠের প্রতিটি শিক্ষক-শিক্ষার্থীকে। একবিংশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ বিনির্মাণে একটি যোগ্য ও মেধাবী প্রজন্ম গড়ে তুলতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রস্তুত করা। সেরা মানে বা র‍্যাংকিং এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে সেরাদের তালিকায় দেখতে হলে যা করা জরুরি: 
 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে ব্রান্ডিংকরণ ও ইতিবাচক প্রচারণা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালুমনাই কর্তৃক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অর্জন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক ইতিবাচক পদক্ষেপগুলোর প্রচারণা। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্ব র‍্যাংকিং এ ১০০ এর মধ্যে নিশ্চিতকরণের জন্য প্রতিষ্ঠিত অ্যালমনাইদের এমবাসেডর নিয়োগ দেয়া যেতে পারে। সর্বক্ষেত্রে অ্যালমনাই কর্তৃক ইতিবাচক প্রচারণা জরুরি। ছাত্রদের মাঝে বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি, মোটিভেশন এবং অ্যাওয়ার্ড প্রথা চালুকরণ। ঢাকা শহরের বাহির হতে যে সকল শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয় তাদের অ্যালমনাই হিসেবে সঠিকভাবে গাইড করা। এর ফলে পড়াশুনার ক্ষেত্রে করণীয় সম্পর্কে বাস্তব ধারণা পাবে। এটি গাইডের অভাবে ঝরে পড়া ছাত্রদের মাঝে ইতিবাচক সাড়া ফেলবে। এটি বিশ্বের নামি-দামি বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু আছে। এটি র‍্যাংকিং এর জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য।
 ক্যারিয়ার প্লানিং এর মাধ্যমে কাজ, চাকুরি ও ইন্টার্নশিপ এর সুযোগ: বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাংকিং নির্ধারণের অন্যতম উপাদান হলো অ্যালমনাই কত ভালো অবস্থানে রয়েছে (সমাজে অবস্থান)। আবিশ্যিকভাবে অ্যালমনাই হিসেবে জুনিয়র অ্যালমনাইদের কাজ, চাকুরি, ইন্টার্নশিপ এর মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়া। জব ফেয়ার জরুরি। এটি বিশ্বের নামি দামি বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু আছে।
 আর্থিক সহায়তা/ব্যাংক লোনের ব্যবস্থা: একজন শিক্ষার্থীও যাতে অর্থাভাবে ঝরে না পড়ে তার ব্যবস্থা করার লক্ষ্যে বৃত্তি/শিক্ষার্থী ঋণের ব্যবস্থা। ধরা যাক, প্রতিবছর ৩০০০ হাজার ছাত্রের লোনের প্রয়োজন ৫০০০ টাকা করে হলে মাসিক দরকার ৫০০০×৩০০০ = ১৫০০০০০০ (দেড় কোটি) টাকা: বাৎসরিক ১৮ কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দ দরকার। এ ঋণ চাকুরি প্রাপ্তির এক বছর পরেই কিস্তিতে শোধযোগ্য। তাহলে টিউশনি/অর্থ সংগ্রহের জন্য অহেতুক সময় অপচয় করতে হবে না। অ্যালমনাই এর মধ্যে ব্যাংকের মালিক/নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের অনেকে হয়ত এ কাজে সহায়তা করতে পারবেন। এটি বিশ্বের নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ঋণ প্রদানের প্রথা চালু আছে।
 গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা : গবেষণাই হতে হবে সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু। গবেষণা কম হওয়ার কারণ অনুসন্ধান এবং কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ। উৎসাহ প্রদানের জন্য হলেও প্রতিটি জার্নালে আর্টিকেল পাবলিকেশনের জন্য গবেষকদের সম্মানির চালু যেমন-জার্নালভেদে এ প্লাস শ্রেণির জন্য ১৫ লক্ষ, এ শ্রেণির জন্য ১২ লক্ষ, বিশেষ শ্রেণির জন্য ১০ লক্ষ, সি শ্রেণির জন্য ০৬ লক্ষ টাকা সম্মানির ব্যবস্থা। এর ফলে শিক্ষকরা এবং ছাত্ররা গবেষণা কার্যে অধিক মনোযোগী হতে পারবে। করোনা ভ্যাকসিন অথবা কিট নিয়ে রিসার্স করে সারা বিশ্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম বৃদ্ধিও সুযোগ ছিল।
 ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়: একটি স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে সকল কার্য সম্পাদন (আবাসিক হল বা ক্যাম্পাসে প্রবেশে বা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সেবা গ্রহণে অথবা ক্যাম্পাসে সকল ক্রয়সহ যাবতীয় কার্যে একটি কার্ড)। ডিজিটাল লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ২৪/৭ প্রবেশাধিকার থাকতে হবে, যখন খুশি একজন শিক্ষার্থী প্রবেশ এবং পড়াশুনা করতে পারবে। সকল বই এর অনলাইন বা সফটকপি সহজলভ্য করা জরুরি। ঢাবি প্রশাসন শতভাগ ডিজিটাল অফিস ব্যবস্থাপনা করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারতো।
 
 যুগোপযোগী শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তন: স্নাতক পর্যায়ে মূল (মেজর) ডিগ্রির পাশাপাশি মাইনর ডিগ্রির প্রদান। দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিশ্বের নামিদামী বিশ্ববিদ্যালয়ের এ ধরনের ডিগ্রি প্রচলন থাকলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অনেক দূরে এটা সময়ের দাবি। এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের নিয়মিত আন্তঃ বিশ্ববিদ্যালয় সিম্পোজিয়ামের ব্যবস্থাকরণ। একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রস্তুত এবং মেনে চলা: একই সময়ে ক্লাস শুরু এবং একই সময় শেষ উদাহরণস্বরূপ: ফল সেশন আগস্ট-ডিসেম্বর: স্পিরিং সেশন জানুয়ারি-মে। এর ব্যতয় হলে দায়ীদের বিরূদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া।
 
 শিক্ষার গুণগত মান ও শিক্ষার সামগ্রিক পরিবেশ উন্নয়ন: অধিকতর দক্ষ মানব সম্পদ তৈরির লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি বিভাগের সক্ষমতা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চাহিদা বিবেচনা করে শিক্ষার্থী ভর্তি আসন সংখ্যা নির্ধারণ করা উচিত। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম, যথাযথ পরিচিতি না থাকাসহ বিভিন্ন সীমাবদ্ধতায় বিদেশি শিক্ষার্থী সংখ্যা বাড়ছে না (২০১৯ সনের তথ্য অনুযায়ী ৪৯ জন)। আনুপাতিক হারে বিদেশি ছাত্র ভর্তির কার্যকর উদ্দোগ গ্রহণ।
 
প্রজ্ঞা ও জ্ঞানালোকে সমৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের মহান ব্রত নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পূর্বের ন্যায় দেশ ও জাতির প্রয়োজনে সবসময় এগিয়ে আসুক এটাই আমাদের আশাবাদ।
 
লেখক : এডিশনাল কমিশনার অব কাস্টমস, কাস্টম হাউস বেনাপোল
 
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা
এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
আদালতের আদেশ অমান্য করায় বিপাকে অ্যাপল
আদালতের আদেশ অমান্য করায় বিপাকে অ্যাপল

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ
পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন