শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১০, সোমবার, ২৮ জুন, ২০২১

শতবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান কোথায়?

ড. মো. নেয়ামুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
শতবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান কোথায়?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) বাংলাদেশের প্রথম স্বায়ত্ত্বশাসিত সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯২১ সালে ব্রিটিশ অক্সব্রিজ শিক্ষা অনুসরণে এটি স্থাপিত হয়। প্রতিষ্ঠার শুরু হতে প্রতিতযশা বৃত্তিধারী ও বিজ্ঞানীদের দ্বারা কঠোরভাবে মান নিয়ন্ত্রিত হবার প্রেক্ষাপটে এটি প্রাচ্যর অক্সফোর্ড নামে স্বীকৃতি পায়। ঢাবি’র বিশেষত্ব হলো স্বাধীন বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠায় এ অবদান সবচেয়ে বেশি। দীর্ঘ সময় ঢাবি জ্ঞান বিতরণের পাশাপাশি একটি দেশের অভ্যুদয়, অভ্যুদয় পরবর্তী দেশের সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে অবদান রেখেছে। বিশেষ করে বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক আন্দোলনের নানা কর্মকাণ্ডসহ ৫২ সালের ভাষা আন্দোলন; ৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন; ৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন; ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থান; ৭১ এ মহান মুক্তিযুদ্ধ ও ৯০ এর স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূমিকা সর্বজনস্বীকৃত। অপ্রতিদ্বন্দ্বী ভূমিকার ফলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রের প্রতিশব্দ হয়ে দাঁড়ায় বিশ্ববিদ্যালয়টি। দেশের সর্ববৃহৎ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ১৩ টি অনুষদ; ৮৩ টি বিভাগ; ১৩ টি ইনস্টিটিউশন; ২৩ টি ছাত্রাবাস ও ডরমেটরি; ৫৪ টির অধিক রিসার্স সেন্টার রয়েছে।
 
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাদের পদচারণায় মুখর হয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান; পি জে হার্টস; তাজউদ্দিন আহমেদ; সত্যেন বোস; ডক্টর মোহাম্মাদ শহীদুল্লাহ; রমেশ চন্দ্র মজুমদার; আবদুর রাজ্জাক; কাজী মোতাহার হোসেন; মুনীর চৌধুরী; বুদ্ধদেব বসু; ড. মুহাম্মদ ইউনূস; সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী; হুমায়ূন আহমেদ; আহমদ ছফাসহ অসংখ্য দেশবরেণ্য বিজ্ঞানী, গবেষক, রাজনীতিক ও গুণী মনীষী। তারা জ্ঞানের আলো জ্বালিয়েছেন এ ক্যাম্পাসে।
 
দেশ সেরা শিক্ষাথী হিসেবে আমরা গর্বিত। তবে এতে আত্মতুষ্টির সুযোগ নেই। আমাদের আরও এগিয়ে যেতে হবে। ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র‍্যাংকিং ২০২২ শীর্ষক বিশ্ব সেরা ১৩০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। ২০২১-২০২২ সনের যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থা কোয়াককোয়ারলি সায়মন্ড (কিউ এস) র‍্যাংকিংয়ে ৮০১-১০০০ তমের মধ্যে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) স্থান করে নিয়েছে। এছাড়াও দু’টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ব্রাক ও নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় অবস্থান ১০০১-১২০০ এর মধ্যে। দুবাই ভিত্তিক অন্য একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান সিডব্লিউইউআর র‍্যাংকিংয়ে ২০০০ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ঢাবি ১৮১৬তম (রিসার্স এ অবস্থান হলো ১৭৩৭তম)। র‍্যাংকিং এ বিগত ১০ বছর শীর্ষে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রেরর এমআইটি; ক্যালটেক; স্ট্যানফোর্ড; হার্ভার্ড; যুক্তরাজ্যে অক্সফোর্ড; ক্যামব্রিজ। ঢাবিকে ওয়ার্ল্ড র‍্যাংকিং এ কেন থাকতে হবে? র‍্যাংকিং এর কি কি বিষয় বিবেচনা করা হয় তা জানা জরুরি।
 
র‍্যাংকিং নির্ধারণের বিবেচ্য বিষয় ছয়টি: 
 একাডেমিক খ্যাতি: মোট ১০০ নম্বরের মধ্যে ৪০% নম্বর হলো একাডেমিক খ্যাতি। শিক্ষকতা ও গবেষণার মান নিয়ে ১৩০,০০০ জনেরও বেশি এক্সপার্ট এর মতামতে নির্ধারিত হয় এর পয়েন্ট। ঢাবির এখানে অর্জন মাত্র ১৭.৯%।
 চাকুরির বাজারের সুনাম: এ ধাপে বিবেচ্য পয়েন্ট শতকরা ১০ নম্বর। বিশ্বের নামী ৭৫,০০০+ নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের মতামতে নির্ধারিত হয়। সর্বাধিক দক্ষ, উদ্ভাবনী ও কার্যকর গ্রাজুয়েট তৈরিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকুরির বাজারে সুনাম কেমন রয়েছে। কর্মসংস্থানের উপযোগী হিসেবে গ্রাজুয়েটগণ প্রস্তুত কি না। এধাপে প্রাপ্তি সর্বোচ্চ ২৯.৯% ।
 শিক্ষক-শিক্ষার্থী অনুপাত: এ ধাপে নম্বর হলো ২০%। র‍্যাংকিং এর জন্য এটি সর্বোচ্চ গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য বিষয়। সঠিক সংখ্যাতত্ত্বেও যদিও এটি পরিমাপ করা কঠিন, তথাপিও শিক্ষক-ছাত্রদের অনুপাত এর মাধ্যমে শিক্ষার মান নির্ধারিত হয়ে থাকে। কত সহজে ছাত্র-শিক্ষক যোগাযোগ স্থাপন করতে সক্ষম সেটিও বিবেচ্য। এ ধাপে প্রাপ্তি সর্বোচ্চ ১৪%।
 শিক্ষক প্রতি গবেষণা উদ্ধৃতি: র‍্যাংকিং নির্ধারণে ২০% নম্বরের মধ্যে বিগত ৫ বছরে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক উদ্ভাবিত গবেষণার কি পরিমাণ উদ্ধৃতি করা হয়েছে তার মাধ্যমে গুরুত্বপূর্ণ এ ধাপটিতে পয়েন্ট দেয়া হয়। এটি করতে ২০১৫-২০২০ সালের ১৪.৭ মিলিয়ন পেপার এর মধ্যে ৯৬ হাজার উদ্ধৃতি হিসেবে দেয়া হয়েছে। এ ধাপে প্রাপ্তি মাত্র ২.৫%।
 আন্তর্জাতিক শিক্ষকের অনুপাত এবং 
 আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের অনুপাত: বিশ্বজুড়ে অনুষদ এবং ছাত্রদের আকর্ষণ করতে এ ধাপ দু’টির প্রতিটি ৫% করে নম্বর নির্ধারণ করে দেয়া। এর ফলে গ্লোবাল আউটলুক বিকশিত হয়, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক শিক্ষার প্রচারে ক্ষেত্রে। এ ধাপে বৈশ্বিক পরিবেশে দক্ষতা বৃদ্ধি; উত্তম চর্চা এবং বিশ্বাসসমূহের আদান-প্রদান করা সহজতর হয়। এধাপে প্রাপ্ত পয়েন্ট তলানিতে মাত্র ১.১%। 
 
র‍্যাংকিং এ পিছিয়ে পড়ার মূল কারণ কি?
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার কয়েক দশকে যে যশ, খ্যাতি ও সম্মান অর্জন করেছিল, বর্তমানে তার অনেকটাই হারাতে বসেছে। প্রতিযোগিতা থেকে ছিটকে পড়ছে। পিছিয়ে পড়ার প্রধানতম কারণ:
  ছাত্র-শিক্ষকদের লেজুড়ভিত্তিক রাজনীতি  এবং অর্থ, পদমর্যাদা ও ক্ষমতা অধিগ্রহণের দিকেই বেশি ধাবিত কতিপয় শিক্ষক ও ছাত্রনেতারা। দলপ্রীতি-স্বজনপ্রীতির কাছে হার মেনেছে নীতি-নৈতিকতা।
  অভিযোগ মেধা ও যোগ্যতাকে পাশ কাটিয়ে অযোগ্য/অদক্ষ লোকদের প্রশাসনের শীর্ষ পদে নিয়োগ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র হিসেবে দেশের সর্বোচ্চ মেধাবীদের পাচ্ছে, তবে শিক্ষক হিসেবে মেধাবীরা কি নিয়োগ পাচ্ছে? নিয়োগ ও পদায়নে স্বচ্ছ্বতা ও জবাবদাহিতার অভাব;
  শিক্ষক নিয়োগে যোগ্যতা, সততা, নিষ্ঠা, গবেষণাকে প্রাধান্য না দেয়া;
  মূল্যবোধ, নৈতিকতা ও আদর্শের অধঃপতন;
  শ্রেণিকক্ষে কিছু শিক্ষকের অনিয়মিত পাঠদান; পরীক্ষা সঠিক সময়ে নেন না, নিলেও সময়মতো ফলাফল প্রকাশ করেন না;
  একশ্রেণির শিক্ষক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস নেয়া এবং ব্যবসা/রাজনীতি নিয়ে ব্যস্ত থাকা;
  বিদ্যাচর্চা, গবেষণা ও পঠন-পাঠদানের গতিধারাও কমে গেছে আগের তুলনায়। গবেষণায় বাজেট অপ্রতুল। আগ্রহ কম।
 
উত্তরণের উপায় কি?
পরিবর্তিত জীবন দর্শন, বাস্তবতা, উদ্ভাবন ও বিবর্তন বিশ্লেষণ করে জাতিকে দিক নির্দেশনা দেয়ার উপযোগী করা হোক এই বিদ্যাপীঠের প্রতিটি শিক্ষক-শিক্ষার্থীকে। একবিংশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এবং রূপকল্প ২০২১ ও ২০৪১ বিনির্মাণে একটি যোগ্য ও মেধাবী প্রজন্ম গড়ে তুলতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রস্তুত করা। সেরা মানে বা র‍্যাংকিং এ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে সেরাদের তালিকায় দেখতে হলে যা করা জরুরি: 
 ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে ব্রান্ডিংকরণ ও ইতিবাচক প্রচারণা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যালুমনাই কর্তৃক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে অর্জন এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কর্তৃক ইতিবাচক পদক্ষেপগুলোর প্রচারণা। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে বিশ্ব র‍্যাংকিং এ ১০০ এর মধ্যে নিশ্চিতকরণের জন্য প্রতিষ্ঠিত অ্যালমনাইদের এমবাসেডর নিয়োগ দেয়া যেতে পারে। সর্বক্ষেত্রে অ্যালমনাই কর্তৃক ইতিবাচক প্রচারণা জরুরি। ছাত্রদের মাঝে বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি, মোটিভেশন এবং অ্যাওয়ার্ড প্রথা চালুকরণ। ঢাকা শহরের বাহির হতে যে সকল শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয় তাদের অ্যালমনাই হিসেবে সঠিকভাবে গাইড করা। এর ফলে পড়াশুনার ক্ষেত্রে করণীয় সম্পর্কে বাস্তব ধারণা পাবে। এটি গাইডের অভাবে ঝরে পড়া ছাত্রদের মাঝে ইতিবাচক সাড়া ফেলবে। এটি বিশ্বের নামি-দামি বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু আছে। এটি র‍্যাংকিং এর জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ বিবেচ্য।
 ক্যারিয়ার প্লানিং এর মাধ্যমে কাজ, চাকুরি ও ইন্টার্নশিপ এর সুযোগ: বিশ্ববিদ্যালয়ের র‍্যাংকিং নির্ধারণের অন্যতম উপাদান হলো অ্যালমনাই কত ভালো অবস্থানে রয়েছে (সমাজে অবস্থান)। আবিশ্যিকভাবে অ্যালমনাই হিসেবে জুনিয়র অ্যালমনাইদের কাজ, চাকুরি, ইন্টার্নশিপ এর মাধ্যমে কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেয়া। জব ফেয়ার জরুরি। এটি বিশ্বের নামি দামি বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু আছে।
 আর্থিক সহায়তা/ব্যাংক লোনের ব্যবস্থা: একজন শিক্ষার্থীও যাতে অর্থাভাবে ঝরে না পড়ে তার ব্যবস্থা করার লক্ষ্যে বৃত্তি/শিক্ষার্থী ঋণের ব্যবস্থা। ধরা যাক, প্রতিবছর ৩০০০ হাজার ছাত্রের লোনের প্রয়োজন ৫০০০ টাকা করে হলে মাসিক দরকার ৫০০০×৩০০০ = ১৫০০০০০০ (দেড় কোটি) টাকা: বাৎসরিক ১৮ কোটি টাকা অর্থ বরাদ্দ দরকার। এ ঋণ চাকুরি প্রাপ্তির এক বছর পরেই কিস্তিতে শোধযোগ্য। তাহলে টিউশনি/অর্থ সংগ্রহের জন্য অহেতুক সময় অপচয় করতে হবে না। অ্যালমনাই এর মধ্যে ব্যাংকের মালিক/নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের অনেকে হয়ত এ কাজে সহায়তা করতে পারবেন। এটি বিশ্বের নামিদামি বিশ্ববিদ্যালয়ে এ ঋণ প্রদানের প্রথা চালু আছে।
 গবেষণাধর্মী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা : গবেষণাই হতে হবে সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু। গবেষণা কম হওয়ার কারণ অনুসন্ধান এবং কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ। উৎসাহ প্রদানের জন্য হলেও প্রতিটি জার্নালে আর্টিকেল পাবলিকেশনের জন্য গবেষকদের সম্মানির চালু যেমন-জার্নালভেদে এ প্লাস শ্রেণির জন্য ১৫ লক্ষ, এ শ্রেণির জন্য ১২ লক্ষ, বিশেষ শ্রেণির জন্য ১০ লক্ষ, সি শ্রেণির জন্য ০৬ লক্ষ টাকা সম্মানির ব্যবস্থা। এর ফলে শিক্ষকরা এবং ছাত্ররা গবেষণা কার্যে অধিক মনোযোগী হতে পারবে। করোনা ভ্যাকসিন অথবা কিট নিয়ে রিসার্স করে সারা বিশ্বে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম বৃদ্ধিও সুযোগ ছিল।
 ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়: একটি স্মার্টকার্ডের মাধ্যমে সকল কার্য সম্পাদন (আবাসিক হল বা ক্যাম্পাসে প্রবেশে বা বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল সেবা গ্রহণে অথবা ক্যাম্পাসে সকল ক্রয়সহ যাবতীয় কার্যে একটি কার্ড)। ডিজিটাল লাইব্রেরি প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে ২৪/৭ প্রবেশাধিকার থাকতে হবে, যখন খুশি একজন শিক্ষার্থী প্রবেশ এবং পড়াশুনা করতে পারবে। সকল বই এর অনলাইন বা সফটকপি সহজলভ্য করা জরুরি। ঢাবি প্রশাসন শতভাগ ডিজিটাল অফিস ব্যবস্থাপনা করে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারতো।
 
 যুগোপযোগী শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তন: স্নাতক পর্যায়ে মূল (মেজর) ডিগ্রির পাশাপাশি মাইনর ডিগ্রির প্রদান। দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিশ্বের নামিদামী বিশ্ববিদ্যালয়ের এ ধরনের ডিগ্রি প্রচলন থাকলেও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অনেক দূরে এটা সময়ের দাবি। এক্সচেঞ্জ প্রোগ্রামের নিয়মিত আন্তঃ বিশ্ববিদ্যালয় সিম্পোজিয়ামের ব্যবস্থাকরণ। একাডেমিক ক্যালেন্ডার প্রস্তুত এবং মেনে চলা: একই সময়ে ক্লাস শুরু এবং একই সময় শেষ উদাহরণস্বরূপ: ফল সেশন আগস্ট-ডিসেম্বর: স্পিরিং সেশন জানুয়ারি-মে। এর ব্যতয় হলে দায়ীদের বিরূদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া।
 
 শিক্ষার গুণগত মান ও শিক্ষার সামগ্রিক পরিবেশ উন্নয়ন: অধিকতর দক্ষ মানব সম্পদ তৈরির লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি বিভাগের সক্ষমতা এবং জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চাহিদা বিবেচনা করে শিক্ষার্থী ভর্তি আসন সংখ্যা নির্ধারণ করা উচিত। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম, যথাযথ পরিচিতি না থাকাসহ বিভিন্ন সীমাবদ্ধতায় বিদেশি শিক্ষার্থী সংখ্যা বাড়ছে না (২০১৯ সনের তথ্য অনুযায়ী ৪৯ জন)। আনুপাতিক হারে বিদেশি ছাত্র ভর্তির কার্যকর উদ্দোগ গ্রহণ।
 
প্রজ্ঞা ও জ্ঞানালোকে সমৃদ্ধ ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণের মহান ব্রত নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পূর্বের ন্যায় দেশ ও জাতির প্রয়োজনে সবসময় এগিয়ে আসুক এটাই আমাদের আশাবাদ।
 
লেখক : এডিশনাল কমিশনার অব কাস্টমস, কাস্টম হাউস বেনাপোল
 
বিডি প্রতিদিন/ফারজানা
এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক
জাতিসংঘের গুম সম্পর্কিত কার্যনির্বাহী প্রতিনিধি দলের সঙ্গে আইন উপদেষ্টার বৈঠক

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের বৈঠক

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’
বয়স কেবল সংখ্যা! ৫৮ বছরেও মাঠ কাঁপিয়ে যাচ্ছেন জাপানের ‘কিং কাজু’

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ
উত্তরাঞ্চলের মহাসড়ক নিরাপদ রাখতে মাঠে হাইওয়ে পুলিশ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে
ইউটিউব আর চলবে না যেসব ফোনে

৩২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান
বোমা আতঙ্কে মাঝ আকাশে ভারত থেকে জার্মানিতে ফিরল বিমান

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস

৪০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় ইবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর
সব দ্রুত করার জন‍্য তাগিদ আলোন্সোর

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান
শেখ মুজিবের মতো হাসিনাও একদলীয় ব্যবস্থার পুনঃপ্রবর্তন করেছিল : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন
পাকিস্তানের কোচের দায়িত্ব ছাড়ার কারণ জানালেন কার্স্টেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার
এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রে বাধ্যতামূলক মাস্ক-স্যানিটাইজার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩
কক্সবাজারে বাস-কাভার্ডভ্যানের সংঘর্ষে নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা
জেমিনির নতুন ফিচারে থাকছে যে নতুন সুবিধা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ
মানবতাবিরোধী অপরাধ: শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে শুনানি আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী
এটিএম বুথে কিশোরী ধর্ষণ, পলাতক নিরাপত্তাকর্মী

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়