শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০২ এপ্রিল, ২০২১

মুক্তিযোদ্ধা কবি রফিক আজাদ স্মরণে

ড. নুরুন নবী
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযোদ্ধা কবি রফিক আজাদ স্মরণে

১৯৭১, ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে ঐতিহাসিক ভাষণে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, ‘যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা কর। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী যখন নিরীহ বাঙালির ওপর সশস্ত্র আক্রমণ চালিয়ে গণহত্যা শুরু করে, বাঙালিরা যার যা কিছু ছিল, তাই নিয়ে শত্রুর মোকাবিলা করেছিল। সেই মোতাবেক আমরা টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ শুরু করি। আমাদের বাহিনীতে ছিল ছাত্র, কৃষক, শ্রমিক, পেশাজীবী। এ ছাড়াও ছিল পাকিস্তান সশস্ত্র বাহিনী থেকে পালিয়ে আসা বাঙালি সৈনিক, নাবিক, বৈমানিক, পুলিশ এবং ইপিআর সদস্যরা।

কবি রফিক আজাদ ছিলেন একজন পেশাজীবী। তিনি যুদ্ধের আগে টাঙ্গাইলের কাগমারী কলেজের অধ্যাপক ছিলেন। তিনি তখন বাংলাদেশের উদীয়মান এবং এক নতুন ধারার কবি। কলম এবং ক্লাসরুম ছেড়ে দেশমাতৃকার মুক্তির লক্ষ্যে তিনি হয়েছিলেন সশস্ত্র মুক্তিযোদ্ধা।

রফিক আজাদের সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গন টাঙ্গাইলে। মুক্তিযুদ্ধে আমার প্রধান দায়িত্ব ছিল ভারতে গিয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছ থেকে টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনীর জন্য অস্ত্র-গোলা-বারুদ সংগ্রহ করে টাঙ্গাইলে নিয়ে আসা। প্রথমবার প্রচুর অস্ত্র, গোলা-বারুদ নিয়ে আসার পর আমি মুক্তিবাহিনীর সদর দফতরে আসি। টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনীর সদর দফতরটি ছিল সখীপুর পাহাড়ের এক দুর্গম জঙ্গলে। সদর দফতরে পৌঁছামাত্র আনওয়ারুল আলম শহীদ ভাই আমাকে দুহাতে শূন্যে তুলে আনন্দে নাচতে লাগলেন। ভারত থেকে অস্ত্র আনার মিশন আশাতীতভাবে সফল হওয়ায় এ আনন্দ। শহীদ ভাইয়ের হাত থেকে আমাকে ছিনিয়ে নিয়ে আর একজন মুক্তিযোদ্ধা আনন্দে নাচতে লাগলেন। তিনি ছিলেন কবি রফিক আজাদ। তিনি সবার সঙ্গে আমাকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বললেন, অস্ত্র ছাড়া মুক্তিযোদ্ধারা অকেজো, নবী ভারত থেকে অস্ত্র এনেছে, আমরা এবার শত্রুর সঙ্গে সার্থকভাবে যুদ্ধ করে জয় লাভ করতে পারব। তিনি এবং শহীদ ভাই বললেন, নবীর এই অসাধ্য কাজ সাহসের সঙ্গে সাধন করার ফলে জয় আমাদের নিশ্চিত। সদর দফতরে আরও পরিচয় হয় কবি মাহবুব সাদিক, ফারুক আহমেদ, সৈয়দ নুরু প্রমুখ।

স্বাধীন বাংলাদেশে বাংলা একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানে তিনি এবং কবি মাহবুব সাদিক কোমরে বেল্ট এবং মাথায় টুপিসহ সামরিক পোশাকে কবিতা আবৃত্তি করেন। মুক্তিযোদ্ধা পোশাকে দুই কবির ছবি পত্র-পত্রিকায় ফলাও করে ছাপানো হয়। কলম ছেড়ে অস্ত্র হাতে মুক্তিযোদ্ধা  শিরোনামের ছবিটি সেই সময় জনগণের মাঝে আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল।

কবি রফিক আজাদ দ্বিতীয়বার জাতীয়ভাবে আলোড়ন সৃষ্টি করেন তাঁর সেই বিখ্যাত ‘ভাত দে হারামজাদা, তা না হলে মানচিত্র খাব’ কবিতার জন্য। এই কবিতা প্রকাশিত হওয়ার পর দেশের প্রগতিশীল মহলে আলোড়ন সৃষ্টি করে। কিন্তু সরকার মহলে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। সরকারের একটি বিশেষ মহল অতীব ক্ষুব্ধ হয়ে কবিকে গ্রেফতার প্রক্রিয়া শুরু করে। পুলিশ এবং গোয়েন্দারা তাঁকে খুঁজতে থাকে। কবি পরিবারের সদস্যরা চিন্তিত হয়ে পড়েন। কিন্তু কবি রফিক আজাদ মোটেই চিন্তিত ছিলেন না। মুক্তিযুদ্ধের সেই অকুতোভয় সংকল্প নিয়ে কবি নিশ্চিন্ত থাকলেন। আনওয়ারুল আলম শহীদ সেই সময় রক্ষীবাহিনীর ডেপুটি ডিরেক্টর। সহযোদ্ধা রফিক আজাদকে বাঁচাতে হবে। শহীদ ভাই এবং আমি এক রাতে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর বাসায় উপস্থিত হলাম। তিনি সবে ডিনার শেষ করেছেন। আমরা দুজনে বঙ্গবন্ধুর স্নেহের পাত্র। চাকরির সূত্রে শহীদ ভাই আরও কাছের মানুষ। দেখমাত্র তিনি আমাদের কাছে ডাকলেন।

 

রফিক আজাদের সঙ্গে আমার প্রথম পরিচয় ১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গন টাঙ্গাইলে। মুক্তিযুদ্ধে আমার প্রধান দায়িত্ব ছিল ভারতে গিয়ে ভারতীয় সেনাবাহিনীর কাছ থেকে টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনীর জন্য অস্ত্র-গোলা-বারুদ সংগ্রহ করে টাঙ্গাইলে নিয়ে আসা। প্রথমবার প্রচুর অস্ত্র, গোলা-বারুদ নিয়ে আসার পর আমি মুক্তিবাহিনীর সদর দফতরে আসি। টাঙ্গাইল মুক্তিবাহিনীর সদর দফতরটি ছিল সখীপুর পাহাড়ের এক দুর্গম জঙ্গলে। সদর দফতরে পৌঁছামাত্র আনওয়ারুল আলম শহীদ ভাই আমাকে দুই হাতে শূন্যে তুলে আনন্দে নাচতে লাগলেন। ভারত থেকে অস্ত্র আনার মিশন আশাতীতভাবে সফল হওয়ায় এ আনন্দ। শহীদ ভাইয়ের হাত থেকে আমাকে ছিনিয়ে নিয়ে আর একজন মুক্তিযোদ্ধা  আনন্দে নাচতে লাগলেন।

 

ইতিপূর্বে রফিক আজাদের ব্যাপারে বঙ্গবন্ধুর কানভারী করা হয়েছিল। আমরা বঙ্গবন্ধুকে বললাম, কবি রফিক আজাদ আমাদের সহযোদ্ধা। আমরা একসঙ্গে নয় মাস পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছি। তিনি একজন উঁচুমানের কবি। তিনি সরকারবিরোধী লোক নয়। তিনি জনগণের কষ্টের কথা ব্যক্ত করেছেন তাঁর কবিতায়। বঙ্গবন্ধু বললেন, তোরা যা বললি, সেসব উল্লেখ করে আমাকে একটি চিঠি দিতে বলবি। ওর কিছু হবে না। এভাবে কবি সে যাত্রায় রক্ষা পেয়েছিলেন।

কবি রফিক আজাদের সঙ্গে শেষ দেখা হয় ২০১৫ সালের ১৮ অক্টোবর কানাডার টরেন্টো শহরে, আমার লেখা ‘আমেরিকায় জাহানারা ইমামের শেষ দিনগুলি’ গ্রন্থের প্রকাশনা উৎসবে। টরেন্টো নিবাসী কবি দেলওয়ার এলাহি ছিলেন সেই অনুষ্ঠানের আয়োজক। তিনি জানালেন কবি রফিক আজাদ এবং কবি আসাদ চৌধুরী আমার গ্রন্থের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করবেন। আমি আনন্দে আত্মহারা। সম্মানিত বোধ করলাম। অনেকদিন পর ফোনে কবি রফিক আজাদের সঙ্গে কথা বললাম। দেখা হয়েছিল ২০০৪ হিউস্টনে বাংলাদেশ সম্মেলনে। সেই সম্মলনে অধ্যাপক আনিসুজ্জামান এবং মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিন ইউসুফ বাচ্চুও এসেছিলেন। আমরা তিনজন খুব মজার আড্ডা দিয়েছিলাম।। প্রায় একযুগ পর আবার দেখা হবে টরেন্টোতে, সেই মুহূর্তের অপেক্ষায় থাকলাম।

১৮ অক্টোবর কবি দেলওয়ার এলাহির বাসায় কবি রফিক আজাদ, কবি আসাদ চৌধুরী, তাঁর স্ত্রী ড. দিলারা হাফিজ, শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ছেলে সাইফ ইমাম জামি, মুক্তিযোদ্ধা লেখক তাজুল মোহাম্মাদ প্রমুখ আমন্ত্রিত। আমি এবং আমার স্ত্রী ড. জিনাত নবী আগেই সেখানে উপস্থিত ছিলাম। কবি রফিক আজাদ কক্ষে প্রবেশ করেই আমার সঙ্গে মুখোমুখি হন। আমরা উষ্ণ আলিঙ্গনে পরস্পরকে জড়িয়ে ধরে থাকলাম। ছাড়তে ইচ্ছা হচ্ছিল না। অন্যরা আমাকে স্মরণ করে দিলেন, আমাদের একটু সুযোগ দেন কবির সঙ্গে একটু কোলাকুলি করি। এভাবে সে দিন অনেক দিনের বিচ্ছেদের সমাপ্তি হয়েছিল। আমরা দুজনে পুরনো দিনের অনেক কথাই স্মরণ করলাম। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণ করলাম। আমরা দুজন বিশ্বের দুই প্রান্তে বসবাসের অভিজ্ঞতা বিনিময় করলাম।

সে দিন বিকেলে আমার বইয়ের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে কবি রফিক আজাদ সভাপতিত্ব করলেন। কবি আসাদ চৌধুরী, ছড়াকার লুৎফর রহমান রিটন, সাইফ ইমাম, তাজুল মোহাম্মাদ, সালমা বানী প্রমুখ আলোচনায় অংশগ্রহণ করলেন। দেলওয়ার এলাহি পরিচালনা করলেন। কবি রফিক আজাদ সভাপতির ভাষণে বললেন, স্বাস্থ্যগত কারণে প্রায় এক বছর কোনো অনুষ্ঠানে যাননি, লিখতে-পড়তে ইচ্ছা হয় না। কিন্তু একাত্তরের সহযোদ্ধা ড. নুরুন নবীর অনুষ্ঠানে না এসে পারলাম না। তিনি আরও বললেন, এ ছাড়াও বইটি শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ওপর লেখা। তিনি বইটির প্রশংসা করলেন এবং আমাকে ধন্যবাদ জানালেন শহীদ জননী জাহানারা ইমামের ওপর সময়োপযোগী বইটি লেখার জন্য। শহীদ জননী জাহানারা ইমামের অবদানের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করলেন। অনুষ্ঠান শেষে সে দিন রাতে লেখক সালমা বানীর গৃহে ডিনার এবং আড্ডার আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানে অনেক আড্ডা হলো। কিন্তু একটা বিষয় খুব কাছে থেকে লক্ষ্য করলাম, কবি রফিক আজাদের স্বাস্থ্য ভীষণ খারাপ। হার্ট, লাংক, ডায়াবেটিস প্রভৃতি রোগে তিনি আক্রান্ত। তাঁর দুই ছেলে এবং দিলারা ভাবি কবি রফিক আজাদের খুব যত্ন করছিলেন। কী খাওয়া উচিত, কী উচিত নয়, তা নিবিড়ভাবে তদারকি করছিলেন।

কবি রফিক আজাদের স্বাস্থ্য নিয়ে শঙ্কিত হলাম। মনে দুশ্চিন্তা নিয়ে বিদায় নিলাম। সেই বিদায় যে মাত্র কয়েক মাস পরে শেষ বিদায় হবে সেটা সেদিন কল্পনাও করতে পারিনি।

রফিক আজাদের কাব্য নিয়ে কোনো মন্তব্য অথবা পর্যালোচনা করার যোগ্যতা আমার নেই। কিন্তু মানুষ হিসেবে তিনি যে কত উঁচু মাপের মানুষ ছিলেন, তা আমি জানি।

কবি রফিক আজাদ তাঁর মাতৃভূমিকে ভালোবাসতেন। ভালোবাসতেন প্রকৃতিকে। আরও ভালোবাসতেন মানব সম্প্রদায়কে। দেশের গাছপালা, নদ-নদী, ভাওয়াইয়া, ভাটিয়ালি, লালন, হাসন রাজা ও রবীন্দ্রনাথের গানে তিনি আন্দোলিত হতেন। মানুষের সঙ্গে মানুষের সম্পর্কের গুরুত্ব দিতেন, মূল্যায়ন করতেন। তাঁর জীবনের সব কিছু পাওয়ার জন্য তিনি সবার কাছে নিজেকে ঋণী মনে করতেন। তাঁর এই জীবন দর্শন প্রতিফলিত হয়েছে তাঁর একটি কবিতায় ‘ঋণ খেলাপির মনস্তাপ’।

কবি রফিক আজাদ এই পৃথিবী ও তাঁর জন্মভূমির সবার কাছে, সব কিছুর কাছে নিজকে ঋণী মনে করতেন। কিন্তু কবি রফিক আজাদ জানতেন না, তিনি বাংলা ভাষা সাহিত্য তথা আমাদের কী দিয়ে গেছেন। আমরা তাঁর কাছে ঋণখেলাপি।

মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে একান্ত প্রার্থনা-মুক্তিযোদ্ধা কবি রফিক আজাদের বিদেহী আত্মা শান্তিতে রাখুন।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
সর্বশেষ খবর
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
রাবি রেজিস্ট্রারের বাড়ির সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার
রামপুরায় বাস থেকে ১৫৬০০ পিস ইয়াবা উদ্ধার, গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত
যুক্তরাষ্ট্রে আটক ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মহসেন জামিনে মুক্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার
নোয়াখালীতে গুলি করে হত্যা: থানায় মামলা ও অস্ত্র উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালতলীতে আরাফাত হত্যা: ঢাকা থেকে প্রধান আসামি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
বরিশাল নগরীতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে অন্তঃসত্ত্বা নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’
‘মৎস্য ও প্রাণিসম্পদকে কৃষিখাত থেকে আলাদা করে সুবিধাবঞ্চিত করা হয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন
প্রীতি ফুটবল ম্যাচ খেলতে নারী দল পাঠাবে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন
পোপ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে পিয়েত্রো পারোলিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ
রাজধানীতে ছুটির ৩ দিনে তিন জনসমাবেশ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ