শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১১ মার্চ, ২০২২

স্বপ্নের অসুখ

মাসউদ আহমাদ
প্রিন্ট ভার্সন
স্বপ্নের অসুখ

নস্টালজিয়া-কাতর ধরনের মানুষ আবিদ চৌধুরী। গল্পের এই ঘটনাপ্রবাহ বাস্তবেই ঘটেছিল কিনা, সে মনে করতে পারে না। মিথ্যা ঘটনা বলেও চালিয়ে দেওয়ার সুযোগ সে নেয় না। এক সকালে, ময়লা জামা-কাপড় গুঁড়োসাবান পানিতে ডোবাতে গিয়ে সে বেলিফুলের ঘ্রাণ পায়, সন্দিগ্ধ চোখে আতিপাতি হাতড়ায় এবং ঠিকই সে বেলিফুলের একটা মালা আবিষ্কার করে, বুকপকেটে। মনে পড়ে, কেউ একজন উপহার দিয়েছিল। কিন্তু এখন, যে গল্পের সড়কদ্বীপে সে ডুবে যাচ্ছে, পাড়ে দাঁড়িয়ে গল্পের সত্য-মিথ্যা সন্দিহান চোখে তাকিয়ে আছে, এর রহস্য নিয়ে তার সংশয় কাটে না।

সেই প্রথম, কোনো মেয়ের সঙ্গে শেয়ারে রিকশায় ওঠার অভিজ্ঞতা আবিদের।     

মেয়েটির নাম খুশবু। ওর সঙ্গে যখন দেখা হয়, সময়টা ছিল অদ্ভুত। সন্ধ্যা উতরে গেছে। আকাশে কালো করে মেঘ জমেছে। থেমে থেমে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। শ্যামলী থেকে বাসায় ফিরছিল সে। ফার্মগেট পেরুনোর আগেই তিরতিরিয়ে বৃষ্টি নামল। নাগরিক বৃষ্টি এমনকিছু খারাপ নয়, আবিদের ভালোই লাগে। কিন্তু সন্ধ্যার অন্ধকারে, বাড়ি ফেরার মুহূর্তে এমন আচানক বৃষ্টি মুগ্ধতা নয়, অনিশ্চয়তা তৈরি করে। বাংলামটর মোড়ে বাস থেকে নামতেই বৃষ্টিটা ধরে এলো। অন্যদিন এখানে মগবাজারমুখী অজস্র রিকশা দাঁড়িয়ে থাকে এবং ‘মামা আসেন, মামা আসেন’ বলে ডাকাডাকি করে। আজ রিকশা প্রায় নেই, দু-একটা যা আছে, দূরের খ্যাপ ছাড়া যাবে না। রুমালের পাতলা আবরণে নিজেকে ঢাকার ব্যর্থ চেষ্টা করে সে। কিন্তু বৃষ্টির দাপট থেকে নিজেকে আলগা করতে পারে না। দাঁড়ানোর মতো জায়গাও নেই; মোটরের পার্টসের দোকানপাট খোলা থাকলে তবু দাঁড়ানো যেত। ধুর, ভিজেই তো গেলাম; বলে আবিদ পিছনে তাকায়, তখনই মেয়েটিকে দেখে সে।

এই যে ভাই, আসুন।

আবিদ পাশ ফিরে তাকায়, চেনা কাউকে দেখে না। আর-একবার যখন মেয়েলি ডাকটি আসে, সে বুঝতে পারে, রিকশায় বসা মেয়েটি তাকেই ডাকছে।

মেয়েটি, খুশবু যার নাম, বলে-আমি মগবাজারে যাব। আপনি ইচ্ছে করলে আমার সঙ্গে যেতে পারেন।

আবিদ খানিক দ্বিধা করে। কিন্তু সময় নষ্ট না-করে রিকশায় উঠে বসে।

রিকশা চলতে থাকে।

আমার নাম খুশবু। মগবাজার রেললাইনের ওপাশে কাঁচাবাজারের ওদিকে থাকি। আপনি সহজ হয়ে বসুন।

আবিদ জি, বলে একবার গলা খাকারি দেয়।

খুশবু চেনা মানুষের মতো তাকায়। বলে, দুজন পুরুষ যদি রিকশায় শেয়ারে যেতে পারে, একজন মেয়ের সঙ্গে পুরুষও যেতে পারে। আর এই বৃষ্টিদিনে রিকশা পাওয়াও কঠিন।

আবিদ লজ্জিতভাবে হাসে।

বৃষ্টি থেকে বাঁচতে রিকশার হুড তুলে দেওয়া হয়েছে। পায়ের নিচ থেকে হাঁটু অবধি নীল পলিথিনে ঢাকা। খুশবুর শরীরের সঙ্গে সেঁটে থাকতে হয় আবিদকে। এ নিয়ে মেয়েটির কোনোরকম সংকোচ নেই। 

আবিদ মৃদু গলায় বলে, সাধারণত আমি একাই যাই। রিকশা না পেলে শেয়ারেও এসেছি। কখনো হেঁটে। কোনো মেয়ের সঙ্গে এই প্রথম।

খুশবু বলে, ঢাকা শহরে নিয়ম বলে কিছু আছে নাকি?

বৃষ্টির কারণে রাস্তা ফাঁকা।

রিকশা মগবাজার মোড়ে এসে পড়ে। বৃষ্টির থামার নাম নেই দেখে খুশবু বলল, মামা, ভাড়া বাড়িয়ে দেব। আপনি রেলগেটের কাছে নামিয়ে দেন।

কথায় এতটুকু আঞ্চলিক টান নেই। আবিদ বুঝতে পারে না, মেয়েটি কোন এলাকার। তার নিজের গন্তব্যও রেলগেটের কাছেই। সে বলল, ভাই, ব্রিজের তলাটা দ্রুত পার হয়ে যাও।

খুশবু প্রশ্নচোখে তাকায়।

আবিদ বলে, বলা তো যায় না, নিচ দিয়ে পারাপারের সময় যদি ফ্লাইওভার ভেঙে পড়ে।

খুশবু হা হা করে হেসে ওঠে; ফ্লাইওভারটা ভাঙার আর সময় পেল না!

রেলগেট পেরিয়ে রিকশা থামে। পার্স খুলতে খুলতে খুশবু বলে, আপনি ১০ টাকাই দিন। বাকি কুড়ি টাকা আমি দিচ্ছি। আবিদ মাথা দোলায়। বৃষ্টিটা ধরে আসে। খুশবু বলে, সরি, আমার ব্যাগে কোনো ভাংতি নেই। মামা, পাঁচ শ টাকা ভাংতি হবে? রিকশাওয়ালা বিরস মুখে তাকায়।

আমার কাছে ভাংতি আছে। পুরোটা আমি দিচ্ছি।

খুশবু খুব আপত্তি করে।

দেখুন, এই বৃষ্টির মধ্যে আর কষ্ট করার দরকার নেই। আবার কখনো দেখা হলে-

খুশবু তেরচা চোখে তাকায়।

না, যদি দেখা হয় আর কি, শোধ দিয়ে দেবেন।

খুশবু এবার লাজুক চোখে তাকায়। মাধুরী মেশানো ভঙ্গিতে হাসে। চলে যায়।

বাসায় ফিরে কাপড় বদলে আবিদ ¯œানঘরে ঢুকে পড়ে। বেরিয়েই দেখে ফোন বাজছে। গ্রাম থেকে মা ফোন করেছেন। খুশবুর কথা একদমই সে ভুলে যায়। ঢাকা শহর অনেক কিছুই ভুলিয়ে দেয় মানুষকে। ভুলিয়ে রাখে।

অনেক দিন কেটে যায়। দিনযাপনের নিয়তিরেখায় খুশবুর কথা মনেও থাকে না আবিদের।

এক ছুটির দিনের সন্ধ্যায় শাহবাগ থেকে বাসায় ফেরে আবিদ। মগবাজারে রেলক্রসিংয়ের কারণে তাকে থামতে হয়। ট্রেন আসছে। মানুষ-রিকশা-গাড়ি থেমে আছে নিরুত্তাপ। হঠাৎ দেখে, সেই মেয়েটি। রিকশা থেকে নামছে। আবিদের চোখে খুশির আভা ছড়িয়ে পড়ে। সে কাছে এগিয়ে যায়-কেমন আছেন?

খুশবু প্রথমে চোখ পিটপিট করে। পরে উচ্ছ্বসিত হয়-আরে আপনি?

ট্রেন চলে যাওয়ার পর জ্যাম ও ভিড় আলগা হয়ে আসে। ওরা ফাঁকা জায়গায় দাঁড়ায়।

খুশবুর মুখে আজ কথা কম। হাসিও তেমন দীর্ঘ হয় না।

ওর কি মন খারাপ কোনো কারণে? সে-কথা আর জিজ্ঞেস করা হয় না।

একটু ঝামেলায় আছি। মা খুব অসুস্থ। আজ যাই।

আবিদ বলে, আচ্ছা।

একদিন আপনার সঙ্গে চা খাব, কেমন?

খুশবু আর দেরি করে না, চলে যায়।

ঢাকা শহর খুব ছোট; কিংবা এতটা বড় নয় যে, একবার দেখা হলে আর কোনো দিন তার মুখটা দেখা যাবে না। পরে তাদের এখানে দেখা হয়। কিংবা ওখানে। টুকরো কথা হয়। কিন্তু কোনো সম্পর্ক বা বোঝাপড়ার অবকাশ ঠিক গড়ে ওঠে না। একদিন, আবিদ মগবাজার রেলগেটের কাছে যে দোকানে নিয়মিত ডাব খায়, সেখানে দাঁড়িয়ে আছে। আচমকা পিঠে কেউ টোকা দেয়। সে পাশ ফিরে তাকায়। খুশবু। আবিদ ওকে ডাব খাওয়ার আমন্ত্রণ জানায়। খুশবু আপত্তি করে-না, চলুন, আজ কোথাও একটু বসি। চা খাব আপনার সঙ্গে।

রেলগেট পিছনে ফেলে ওরা একটা ভালো রেস্টুরেন্টের খোঁজে সামনে এগোয়।

খুশবু বলে, চলুন, নালন্দা ফুডে বসি।

রেস্টুরেন্টটি তিনতলায়। নতুন হয়েছে। পথে যেতে চোখে পড়লেও আবিদ কখনো ঢোকেনি। এখানে চা-কফি এবং ফাস্টফুড আইটেম পাওয়া যায়।

আসুন, বলে একসঙ্গে উঠতে শুরু করলেও খুশবুই সামনে এগিয়ে যায়।

আবিদের প্যান্টের পকেটে ভাইব্রেশন হয়। ফোনটা বের করতে পকেটে হাত রেখে সে একটু দাঁড়ায়। খুশবুর উপরে ওঠার দিকে তাকিয়ে তার চোখ স্থির ও চঞ্চল হয়ে ওঠে। হার্টবিট বেড়ে যায়। সে খুশবুকে অনুসরণ করে সিঁড়ি ভেঙে উঠতে থাকে। খুশবু আগে, আবিদ পিছনে। নিজের ভিতরে অচেনা অনুভূতি টের পায়। মনে হয়, তাকে যেতে হচ্ছে না। অলৌকিক কোনো টান তাকে উপরে টেনে নিয়ে যাচ্ছে। আবিদের চোখের সামনে খুশবুর সুডৌল নিতম্ব। খুশবুর খোলা চুল মৃদু উড়ছে। তার শরীরও দুলছে। তার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি আবেদন নিয়ে তার নিতম্ব দুলে দুলে উঠছে। আগে কখনো এভাবে তাকে খেয়াল করেনি সে। পাতলা একটা মেয়ে। শ্যামলা। পোশাকেও উগ্রতা নেই। কিন্তু...। আবিদের মনে হতে থাকে, এই যে সিঁড়ি বেয়ে সে উপরে উঠছে, তিনতলা নয়, ত্রিশ তলায়ও উঠে যেতে পারবে। পুরুষের কাছে নারীর বক্ষসম্পদ গুরুত্বপূর্ণ; কিন্তু বুকের চেয়েও বেশি আকর্ষণ যে এভাবে তার চোখে ধরা দিল, পূর্বের থিউরিটা সে ভুলে যায়। তার কেবলই মনে হতে থাকে, মেয়েদের সমস্ত শোভা তো নিতম্বে।

রেস্টুরেন্টে কোনার দিকের একটা টেবিলে ওরা বসে।

খুশবু বলে, চায়ের সঙ্গে আর কী খাবেন?

মাথা ঝাঁকিয়ে আবিদ সোজা হয়ে বসে। হ্যাঁ, খাওয়া যায়।

আবিদ মেন্যু দেখার ছলে অল্প হাসে। টুকটাক কথা ও চোখাচোখি হয়। কথার পিঠে কথা। আরও কথা। একটি কথা আর একটি কথার দিকে এগিয়ে যায়। দুজনের সম্মতিতে স্যুপের ডিশ চলে আসে। খুশবু স্যুপ তুলে দেয় আবিদের বাটিতে। স্যুপ ফুরিয়ে এলে সর পড়া দুধের মতো কফি আসে। কফিতে চুমুক দিয়ে আবিদ হাত কচলায়-একটা কথা জানার ছিল-

বেশ তো, বলুন। সেই বৃষ্টিভেজা সন্ধ্যায় আমাকে ডেকে আপনার রিকশায় নিলেন, আমি তো খারাপ লোকও হতে পারতাম।

খুশবু সরাসরি আবিদের চোখে তাকায়-না, পারতেন না।

কেন?

না, এমনি।

আরে বলেন, জেনে রাখি।

খেয়াল করে দেখলে, পুরুষের চোখ দেখে মেয়েরা বলে দিতে পারে, মানুষটা কী চায় এবং কেমন হতে পারে।

আপনি কি চোখের ভাষা বোঝেন?

খুশবু সে কথার জবাব দেয় না। বলে, শুনুন, আজকের বিলটা কিন্তু আমি দেব।

খুচরা আছে তো?

হা হা করে দুজন হেসে ওঠে।

তা আবিদ সাহেব, বৌদি কী করেন?

ভালোই তো চলছিল। এর মধ্যে আবার বৌদি কেন?

নেই?

জানি না।  আহা, সঙ্গী না থাকলে জীবন পূর্ণ হয় নাকি?

এটা আপেক্ষিক ব্যাপার।

এতদিনেও বিয়ে করেননি যে?

হলো না।

হলো না মানে?

আবিদ প্রসঙ্গটা এড়ানোর বাহানায় বলে, সে অনেক কথা।

দু-একটা শুনি।

ঢাকা মানুষের স্বপ্নের শহর, স্বপ্নভঙ্গেরও কি নয়?

খুশবু মুখটা এগিয়ে নিয়ে এসে বলে, এই শহর কি আপনার স্বপ্ন ভেঙে দিয়েছে?

সেটা অন্য আর এক গল্প।

অন্য গল্পটাই বলুন।

আমাদের কথা হচ্ছিল বিয়ে নিয়ে...

বিয়ের গল্পটাই বলুন।

কার বিয়ে? আমি তো বিয়ে করিনি।

বিয়ে কেন করলেন না, সেই গল্পটাই বলুন!

বিয়ে নিয়ে দারুণ একটা কথা শুনেছিলাম-

কী কথা?

মানুষের একটা বয়স আছে, যখন সে চিন্তাভাবনা না করেও বিয়ে করতে পারে। সেই বয়স পেরিয়ে গেলে বিয়ে করতে দুঃসাহসের দরকার হয়।

আপনার এখন তাহলে সেই অবস্থা, না?

দুজনে আবারও হেসে ওঠে।

স্যার, আর কিছু লাগবে? বেয়ারা এসে টেবিলের পাশে দাঁড়ায়। না। বিলটা নিয়ে আসুন-খুশবু বলে।

বিল মিটিয়ে ওরা নিচে নেমে আসে।

একসকালে অফিসে বেরুনোর মুখে ফোন আসে অচেনা নম্বর থেকে।

...দাদা, আমি খুশবু। বড় বিপদে পড়েছি। মার শরীর খুব খারাপ। একা দিশাহারা বোধ করছি। এমারজেন্সি কিছু টেস্ট করাতে হবে। অপারেশনও লাগতে পারে। আপনি যদি একটু হেল্প করতেন। আমি স্যালারি পেয়ে দিয়ে দেব। একটানা কথাগুলো বলে থামে খুশবু।

আবিদ বিচলিত বোধ করে। সান্ত¡না দেয়-আমি তো অফিসে যাচ্ছি। দেখি, কী করা যায়।

বিকালের মুখে খুশবুকে ফোন করে আবিদ। খুশবুর ফোন অফ। রাতে বাসায় ফিরে ফোন করে। বন্ধ। দুশ্চিন্তা হয় তার।

তিনদিন পর, খুশবুর নম্বর খোলা পাওয়া যায়, কিন্তু কেউ ফোন রিসিভ করে না।

সন্ধ্যায় ডাবের দোকানের সামনে দাঁড়াতেই মনির চাচা বলে, মেয়েডা তোর কে হয়?

আবিদ অবাক, কোন মেয়েটা?

ওই যে রিকশায় দেখলাম।

ধুর, কী বলেন। সেই কবে একদিন।

জিনিসটা ভালো। কিন্তু সাবধান।

কেন, কী হয়েছে?

মেয়েটা কিন্তু সেয়ানা।

আবিদ থতমত খায়-কী সব বলছেন?

আমার বলার কথা বললাম, পরে বুঝবি।

ধুর, তোমার ডাবই খাব না।

আরে ডাবটা তো খেয়ে যা, বাপ।

আবিদ আর পিছনে ফেরে না।

খটকা লাগে আবিদের। লোকটা কেন এসব কথা বলল? তার খুব অস্বস্তি হয়। মাঝে মাঝে জীবনটাকে চরকির মতো লাগে আবিদের। ছকবাঁধা রুটিন। ঢাকা শহরে জীবনের মানে বদলে যায়, প্রতিদিন। মানুষও বদলায়। হয়তো বদলায় না। বদলায় শুধু যাপনের মানচিত্র।

সন্ধ্যায়, বাসার সিঁড়িতে উঠতে উঠতে কথাগুলো মনে আসে আবিদের। আর তখন ওর মুঠোফোনে ভাইব্রেট হয়। একটা টেক্সট আসে। তাতে লেখা-‘দাদা, টাকা লাগবে না। মা মারা গেছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
সর্বশেষ খবর
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা
ভিসা বাতিলের সুযোগ পাচ্ছেন হজযাত্রীরা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচনের রোডম্যাপ দিন : ডা. জাহিদ

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'
'আমার বিরুদ্ধে কিছু মানুষ জঘন্য মিথ্যাচার ও আক্রমণাত্মক বক্তব্য প্রচার করছে'

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬
পাকিস্তানের গুলিতে ভারতে নিহত ১৬

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা