শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
প্রিন্ট ভার্সন
মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

পর্ব-২

[পূর্ব প্রকাশের পর]

বাবা সরে যায়। মা আমার হাতে পঞ্চাশ টাকার নোট ধরিয়ে দিয়ে বলে ইংরেজি বাংলা যেসব পেপারে লঞ্চডুবিতে মরে যাওয়া মানুষের নাম ছাপা হয়েছে কিনে নিয়ে আয়।

মার টাকাতেই আমি চারটি পেপার এবং মঞ্জু ভাইয়ের জন্য সস্তা দামের দুটি সিগারেট কিনে আনি। সস্তা দামেরটাই তার জন্য ভালো, মঞ্জু ভাই সিগারেটের তামাক বের করে ভিতরে গাঁজা ঢুকিয়ে প্রতি রাতে এক শলার পুরোটাই টানে। সে সময় আমাদের বাড়ির আকাশে-বাতাসে আবুল বাশার মিরধা দুম্বার মূত্রের গন্ধ পায়।

মা দুটো কাগজে উদ্ধার লাশের বিবরণ পায়। মৃত্যুর আগে মানুষের নামের একটা গুরুত্ব নিশ্চয়ই আছে, মৃত্যুর পর সবাই লাশ। দুটো পত্রিকায় মুন্নি বেগম নামটি দেখে মা নিশ্চিত হয় এবং আবুল বাশারের ওপর তার সন্দেহের অবসান ঘটে। আবুল বাশার মিরধা এর আগেও একাধিকবার আল্লাহর কসম কেটে বলেছে, মুন্নি খালার সঙ্গে তার কোনো যোগাযোগই ছিল না, এমনকি খালা তাকে ভালো করে চিনতেনও না, কিন্তু মা পুরোটা বিশ্বাস করেনি।

আমাদের বাবা ডিপ্লোমা প্রকৌশলী মুন্সি শওকত হোসেন, ঢাকা পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট থেকে পাস করে বিএডিসিতে সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার পদে চাকরি নিয়ে প্রথম পোস্টিং পেল বরিশাল। শহরের দক্ষিণ আলেকান্দায় রাস্তার পাশের একটি বাড়িতে সাবলেট থাকে, তখন অবশ্য সাবলেট কথাটা চালু হয়নি, কাউকে পড়াতে হোক বা না হোক বলা হতো লজিং মাস্টার।

মাঠ পরিদর্শনের জন্য সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার অফিসের মোটরসাইকেল ব্যবহার করত। প্রতিবারই মোটরসাইকেলের শব্দে পাশের বাড়ির ক্লাস টেনের ছাত্রী মুন্নি বেগম বেরিয়ে আসত। আগ্রহ নিয়ে মোটরসাইকেল ও তার আরোহীকে দেখত; এভাবেই একটা সম্পর্ক হয়ে যায়। মুন্নিদের বাড়িতে ব্যাপারটা মেনেও নেয়। মেয়ে যখন উপযুক্ত পাত্র জোগাড় করতে পারে তাহলে বাবা-মার বোঝা তো কমলই, এ ধরনের পাত্র আবার যৌতুকের কথা মুখে নিতেও পারে না।

মুন্নিদের বাড়ি থেকেই ইঙ্গিত দেওয়া হয়, পাশের বাড়িতে আর লজিং মাস্টার থাকার কী দরকার। মেয়েটা তো দেখতে ভালোই, বিসমিল্লাহ বলে কবুল করে ফেলো এবং আমাদের বাড়িতে থাকো। আমাদের মেয়ের সঙ্গে ঘুমাও, তার সঙ্গে একটু ফুর্তিফার্তা কর, এটাই তো বয়স। চিলুমচিতে হাত ধুয়ে চিকন চালের ভাত খাও, আম চিপে দুধ খাও সবই ফ্রি। এমন সুযোগ হাতছাড়া করে কেবল ভাটির দেশের আহাম্মক।

এক মাসের মধ্যে সব ঘটে যায়। শওকত হোসেন ঘরজামাই হিসেবে মুন্নিদের বাড়িতে ঠাঁই নেওয়ার অষ্টম মাসে দুবাইফেরত মুন্নিদের এক আত্মীয় বড় বোন পান্নার দেবর আবদুজ জাহের তাদের বাড়িতে আসে। মুন্নি ও তার মায়ের সামনেই সে শওকত হোসেনকে বলল, বড় ভাই কাজটা ভালো করলেন না, কথা ছিল আমি মুন্নিকে বিয়ে করব, আপনি কোত্থেকে নাজেল হলেন? একদিন না দুদিন না আট মাস ধরে তার সঙ্গে ঘুমাচ্ছেন। এটা কেমন কথা!

মুন্সি শওকত হোসেন বিব্রত হয়ে বলল, আমি তো কিছু জানতাম না, কেউ বলেনি, আপনিও তো জানাতে পারতেন।

আমি জানলে তো জানাব। আমিও তো দুবাই থেকে দরগাবাড়ি এসে কোনোরকম রাতটা কাটিয়ে সকালে দক্ষিণ আলেকান্দা এসে শুনি আপনি কাম সেরে ফেলেছেন। আমি যে জুতার সোলের ভিতর ঢুকিয়ে কাস্টমওয়ালাদের চোখে ভেলকি লাগিয়ে তিনটি স্বর্ণের বিস্কুট আনলাম, অলংকার এখন কার জন্য বানাব?

জবাব মুন্নিই দেয়, বেয়াই, আপনি দুবাইতে কাউকে পেলেন না? বুঝলাম পাত্থর ছুড়ে মেরে ফেলতে পারে এই ভয়ে পা বাড়াননি। কিন্তু আপনাদের দরগাবাড়িতেও কি কোনো মেয়ে নেই, সবাই শুধু আপনার মা-খালা?

দুবাইওয়ালা চলে যায়। শওকত হোসেন মুন্নিকে জিজ্ঞেস করতে চায়, ব্যাপারটা কী? কিন্তু তার আগেই মুন্নি তাকে চার্জ করে, তোমার বউ নিয়ে তোমার সামনে এসব কথা বলল, তুমি কেমন পুরুষ এই বেহায়াটার নাক বরাবর একটা ঘুসিও মারলে না?

মুন্নির তখন চার মাস চলছে। পড়াশোনা যথেষ্ট হয়েছে, এসএসসি পরীক্ষা দেবে না, এখন বাচ্চা পালবে। বাচ্চাকে পড়াশোনা করাবে।

শওকত হোসেন আশ্বস্ত হয়, তাহলে সোনা চোরাচালানি বেয়াইর লাফালাফিই সার, মুন্নির তাতে কোনো সায় ছিল না। এর মধ্যে তার বদলির আদেশ হয়। তখন তাদের কন্যা তিন্নির তিন মাস। শওকত হোসেন সরকারি ছুটির এক দিন আর ফাঁকির দুদিন সব মিলিয়ে প্রতি সপ্তাহে তিনটি রাত তো বরিশালেই থাকে। দু-তিন মাসে একবার স্ত্রী ও কন্যাও পটুয়াখালীতে আসে তার অফিসঘেঁষা দেড় রুমের বাড়িতে থাকে, খায়, ঘুমায়।

তিন্নির তখন পনেরো মাস, পটুয়াখালীতে শওকত হোসেনের বাসায় যাওয়ার কথা বলে মুন্নি বেগম মেয়েকে নিয়ে বেরিয়ে যায়। সাপ্তাহিক ছুটি কাটাতে ছুটির আগের দিন যখন শওকত হোসেন এসে হাজির হয়, শাশুড়ি জিজ্ঞেস করেন তার মেয়ে আর তিন্নি কোথায়?

মানে?

মুন্নি বলেছে অফিসের কাজের জন্য শওকত আসতে পারবে না। সে জন্য সে-ই যাচ্ছে। কিন্তু সে তো চার দিন আগের কথা।

শাশুড়িও বলছেন, আমার মেয়ে কোথায়?

শওকত হোসেনও বলছে, আমার মেয়ে কোথায়?

তর্ক এতটাই গড়ায় যে শাশুড়ি বলে ফেলেন আমার মেয়ে এনে দাও নতুবা তুমি আমার মেয়ে খুন করে লাশ গুম করেছো এই মামলা দেব।

শওকত হোসেন জবাব দেয়, আমি কি তখন আঙুল চুষব?

ব্যাপারটা অনেক দূর গড়ায়। শওকত হোসেন একই সঙ্গে বরিশাল ও পটুয়াখালীর থানায় জিডি করে আর মুন্নির চাচাতো ভাইদের সাহায্য নিয়ে শ্বশুরবাড়ির লোকজন শওকত হোসেনের বিরুদ্ধেই অপহরণ ও গুমের মামলা করে।

বরিশালের স্থানীয় পত্রিকায় মুন্নির ছবি দিয়ে সংবাদ বেরোয়। শিরোনাম : প্রকৌশলীর স্ত্রী ও কন্যা রহস্যজনকভাবে উধাও। নিচে ছোট হরফে মুদ্রিত : সন্দেহের তীর স্বামীর দিকেই।

শওকত হোসেন গ্রেফতারও হয়। তবে তার ভাগ্য ভালো তাকে আদালতে চালান করার আগেই মুন্নির বড় বোন পান্নার ভাশুর, একটি প্রাইমারি স্কুলের হেড মাস্টার, নিজে থানায় এসে লিখিতভাবে ওসিকে জানিয়েছেন, মুন্নি বেগম খুনও হয়নি গুমও হয়নি। তার মেয়ে তিন্নিও ঠিকই আছে। তার ছোট ভাই আবদুজ জাহের মুন্নি ও তার মেয়েকে নিয়ে কথিত অপহরণের পরদিনই মালয়েশিয়া চলে গেছে। তিনি শুনেছেন তারা নাকি এর মধ্যে বিয়েও করেছে। আবদুজ জাহের দুবাই থেকে এবার ফেরার পর মুন্নি মেয়েসহ বেশ কবার তাদের বাড়ি গিয়েছে, এমনকি পাসপোর্ট আর ভিসার জন্য ঢাকাও গিয়েছে। সাব অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার সাহেব গ্রেফতার হয়েছে শুনেই তিনি থানায় এসেছেন, তিনি জানেন, শওকত হোসেন নিরপরাধ।

কোনো শত্রুতার কারণে তিনি তাদের ফাঁসাচ্ছেন কিনা জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, চোখের সামনে নিরপরাধ মানুষের ভোগান্তি সহ্য করাও পাপ।

যখনই ডাকবে তখনই থানায় হাজির হবে এমন একটা মুচলেকা দিয়ে শওকত হোসেন থানা থেকে বেরিয়ে আসে। পরদিনই স্থায়ীয় পত্রিকায় ছাপা হয় প্রকৌশলীর স্ত্রী অপহরণ ও গুম রহস্য উদ্ধার। প্রেমিক বেয়াইয়ের সঙ্গে মুন্নি এখন মালয়েশিয়ায় হানিমুন করছে।

থানার সেকেন্ড অফিসার মুন্নির ভাশুরের বিবৃতির একটি ফটোকপি করিয়ে ইঞ্জিনিয়ার সাহেবকে দেন এবং বলেন, ভবিষ্যতে বিপদাপদে পড়লে এটা কাজে লাগবে। হারাবেন না।

সেকেন্ড অফিসার হেডমাস্টারকে জিজ্ঞেস করেন, ব্যাপারটা কি মুন্নির মা আর বড় বোন জানতেন না?

তিনি বলেন, আমরা একান্নবর্তী পরিবারে থাকি না। যার যার আলাদা বাড়ি। কেউ না বললে এ বাড়ির খবর ও বাড়ি যায় না। তবে শুনেছি আমার ভাই চোরাচালানি করে অনেক স্বর্ণের বিস্কুট এনেছে, শাশুড়িকে দিয়েছে, ভাবিকেও দিয়েছে, মুন্নিকে নিশ্চয়ই আরও বেশি কিছু দিয়েছে।

সেকেন্ড অফিসার তাকে বললেন, আমরা আমাদের তদন্ত করব। মিথ্যে মামলা করে আপনাকে হয়রানি করার জন্য আপনি শাশুড়ির বিরুদ্ধে একটা মামলা ঠুকে দিয়ে যান। ওসি সেকেন্ড অফিসারকে ধমক দিলেন, আগে নিশ্চিত হও যে হেডমাস্টার সাহেব ঠিক বলেছেন, আর মা ও মেয়ে সত্যিই মালয়েশিয়ায় আছে।

বাবা আর মামলা-মোকদ্দমায় যায়নি, তদবির করে ঢাকায় বদলি হয়ে এসেছে এবং মুন্নি বেগমের ঠিকানায় তালাকনামা পাঠিয়ে দায়মুক্ত হয়ে এক বছরের মধ্যেই আমার মাকে বিয়ে করে। আমার মা মুন্নি বেগমের মতো সুদর্শন নয়। আমার মার বেলায়ও এটা দ্বিতীয় বিয়ে। তার প্রথম স্বামী প্রবাসী, বিয়ের দশম মাসে স্ত্রীকে গর্ভবতী রেখে কুয়েত ন্যাশনাল রিফাইনারিতে চাকরি নিয়ে দেশ ছাড়েন, চার মাস যোগাযোগ রেখেছেন তারপর আর কারও সঙ্গেই যোগাযোগ রাখেননি, কেউ কেউ বলেছে কুয়েত থেকে আমেরিকা চলে গেছে, কেউ বলেছে সম্ভবত মরেই গেছে। এ তো আর পটুয়াখালী থেকে গৌরনদী বা ঝালকাঠির পথ নয় যে, সরেজমিন তদন্ত করে দেখে আসবে সত্যিই আছে না নেই।   

[চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
সর্বশেষ খবর
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪
ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে দাবদাহে স্থবির জনজীবন
বাগেরহাটে দাবদাহে স্থবির জনজীবন

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ বা তার কম বয়সেই যৌন সহিংসতার শিকার প্রতি পাঁচজন নারীর একজন
১৫ বা তার কম বয়সেই যৌন সহিংসতার শিকার প্রতি পাঁচজন নারীর একজন

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের বাণিজ্য-শিল্প প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক

১৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ
‘আরব আমিরাত নয়, পিএসএল হোক বাংলাদেশে’—বাসিত আলীর পরামর্শ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু
আওয়ামী লীগ দেশকে শ্মশানে পরিণত করেছিল: মঞ্জু

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে অব্যাহতি

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
নাটোরে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’
‘দুর্নীতিমুক্ত সমাজ বিনির্মাণে ধর্মীয় শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম’

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর
সোনা মসজিদ সীমান্তে এক ভারতীয় নাগরিককে হস্তান্তর

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত
রাজারহাটে চর বিষয়ক মন্ত্রণালয় গঠনের দাবিতে সংলাপ অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত
ট্রেনে কাটা পড়ে বাবার মৃত্যু, সন্তান আহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা
মুন্সিগঞ্জে লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় ২৫ জনকে আসামি করে মামলা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই
পঞ্চগড়ে ধরা পড়লো আহত নীলগাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন
গাইবান্ধা চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!
রাস্তা যেন ধান-খড় শুকানোর চাতাল!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
কুয়াকাটায় নানা আয়োজনে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ অনিয়ন্ত্রণ ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা না করায় হৃদরোগে মৃত্যু ঝুঁকি বাড়াচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে পঞ্চগড়ে জামায়াতের শোকরানা মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা
ভুটানকে হারিয়ে সাফের সেমিতে বাংলাদেশের যুবারা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে তিন কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু
গোসলে নেমে কিশোরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার
কলমাকান্দায় রক্তাক্ত অবস্থায় অজ্ঞাত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী
বিল গেটসের ২০০ বিলিয়ন ডলার দানের ঘোষণায় যা বললেন সাবেক স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের
আমরণ অনশনের হুঁশিয়ারি বরিশাল নার্সিং কলেজের শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা