শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫

স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল শেকসপিয়র

মাখরাজ খান
প্রিন্ট ভার্সন
স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল শেকসপিয়র

শেকসপিয়রকে নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। গত চার শ বছর ধরে তাঁকে নিয়ে এত লেখা, এত বলা হয়ে গেছে যে, এখন কিছু বলতে গেলে তা চর্বিত চর্বণ হয়ে যাবে। তবু বিশ্বনাটকের কথা বলতে গেলে যার নাম প্রথম উচ্চারিত হয়, তিনি শেকসপিয়র। উইলিয়াম শেকসপিয়র ১৫৬৪ সালের ২৩ এপ্রিল ইংল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন। মাত্র অর্ধশতাব্দী জীবনকালে তিনি ৩৮টি নাটক, ১৫৪টি সনেটসহ দুটি দীর্ঘ আখ্যায়িকা রচনা করেন। মূলত নাট্যকার হলেও তাঁর পরিচয় বার্ড অব অ্যাডন বা অ্যাডনের চারণ কবি হিসেবে।

নাট্যকারের চেয়ে কবি হিসেবে খ্যাতির কারণ তিনি কাব্যনাট্যকার। অভিনেতা হিসেবেও তিনি নাম করেছিলেন।

শেকসপিয়রের নাটকগুলো পৃথিবীর প্রধান সব ভাষায় অনূদিত হয়েছে। বাংলা ভাষাভাষীদের কাছেও তিনি অপরিচিত নন।

মূলত, ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে তাঁর অধিকাংশ নাটক রচিত। কিন্তু তাঁর অতুলনীয় শিল্প সৌকর্য ও অমর কাব্যভাষার গুণে প্রতিটি নাটকই স্বমহিমায় ভাস্বর হয়ে উঠেছে। শেকসপিয়র কেন ট্র্যাজেডি এবং কমিডি নাটকের মধ্যে আবদ্ধ হয়ে রইলেন এ নিয়েও গবেষণা কম হয়নি। এ ব্যাপারে গবেষকদের অনুসন্ধানে জানা যায়, শেকসপিয়রের জীবনে যে অস্থিরতা, হতাশা এবং স্বজন বিয়োগের ঘটনা ঘটেছে, তারই প্রতিফলন ঘটেছে তাঁর নাটকে। শেকসপিয়রের দাম্পত্য জীবন শুরু হয় একজন অসম বয়সি মহিলাকে বিয়ের মাধ্যমে, যার গর্ভে বিয়ের আগেই তাঁর সন্তান অঙ্কুরিত হয়েছিল। শেকসপিয়রের বয়স যখন ১৮ তখন তিনি ২৬ বছর বয়সি অ্যানি হ্যাথাওয়েকে বিয়ে করেন। বিয়ের ছয় মাস পর তাঁদের ঘরে এক কন্যাসন্তানের জন্ম হয়।

এরপর ১৫৮৫ সালে অ্যানি হ্যাথাওয়ে হ্যামলেট নামে এক পুত্রসন্তানের জন্ম দেন। ১১ বছর বয়সে শেকসপিয়রের পুত্রসন্তানটি মারা গেলে তিনি শোকে মুষড়ে পড়েন।

১৫৮৫ থেকে ১৫৯২ সাল পর্যন্ত সাতটি বছর ছিল শেকসপিয়রের হারানোর বছর, অথচ এই বেদনাহত বছরগুলোতেও তাঁর সৃষ্টিকর্ম থেমে থাকেনি। নাট্যকারের সঙ্গে অভিনেতার খ্যাতিও এ সময় তিনি অর্জন করেন।

শেকসপিয়র নাট্যকার, অভিনেতা এবং কবি অভিধার সঙ্গে সিয়েটার কোম্পানির স্বত্বাধিকারীও ছিলেন। ১৬১৩ সালে তিনি নাট্যজগৎ থেকে স্বেচ্ছায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যান। আর এরপর তিন বছরের মধ্যেই মৃত্যুবরণ করেন।

শেকসপিয়রকে নিয়ে গত চার শ বছরে প্রচুর লেখালেখি হলেও তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের কথা খুব বেশি আলোচিত হয়নি।

তিনি ধর্মবিশ্বাসে ক্যাথলিক খ্রিস্টান হলেও তাঁর জীবনযাপন এবং পিতা-মাতা পরিবারের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়গুলো অনুল্লেখ্য থেকেছে প্রায় সব আলোচনায়।

এমনকি শেকসপিয়রের নামে যেসব নাটক প্রকাশিত হয়েছে সেগুলো সব যে তাঁর লেখা নয়, কোনো কোনো আলোচক এ প্রসঙ্গটি টেনে আনলেও এর তথ্যগত সমাধান দেননি।

তবে শেকসপিয়রকে নিয়ে যত সমালোচনার ঝড় উঠুক, আর তাঁর নাটক নিয়ে যত বিতর্কেরই সৃষ্টি হোক না কেন, ভিক্টোরিয়ান যুগে তিনি যেমন পূজনীয় ছিলেন এখনো তেমনি প্রাণবন্ত এবং প্রাসঙ্গিক আছেন। এর কারণ হলো শেকসপিয়রের সাহিত্যকর্মে অসামান্য পর্যবেক্ষণ প্রক্ষেপণের সক্ষমতা। তাঁর নাটক এবং কবিতাগুলো যেন নিজের মধ্যে ধারণ করে পরিবেশন করেছেন। তিনি একই সঙ্গে যেমন অভিনেতা, নাট্যকার এবং ব্যবসায়ী ছিলেন, তাঁর সাহিত্যকর্মেও এসব চরিত্রের সমাবেশ দেখা যায়। ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রের সংমিশ্রণে তিনি নিজেই শুধু কালজয়ী পুরুষ হয়ে ওঠেননি-কালজয়ী সাহিত্যকর্মও সৃষ্টি করে গেছেন।

আমরা এখানে শেকসপিয়রের সমগ্র নাটক নয়, গোটা কয়েক নাটক নিয়ে আলোকপাত করব। এ নাটকগুলো ১৫৯৫ থেকে তাঁর মৃত্যুর আগের বছরগুলোতে লেখা। উল্লেখ্য, শেকসপিয়র ১৬১৬ সালে মৃত্যুবরণ করেন। এর মধ্যে শেষের দুই বছর তিনি কোনো নাটক রচনা করেননি। অভিনয়ও করেননি।

শেকসপিয়রকে নিয়ে যত সমালোচনার ঝড় উঠুক, আর তাঁর নাটক নিয়ে যত বিতর্কেরই সৃষ্টি হোক না কেন, ভিক্টোরিয়ান যুগে তিনি যেমন পূজনীয় ছিলেন এখনো তেমনি প্রাণবন্ত এবং প্রাসঙ্গিক আছেন। এর কারণ হলো শেকসপিয়রের সাহিত্যকর্মে অসামান্য পর্যবেক্ষণ প্রক্ষেপণের সক্ষমতা। তাঁর নাটক এবং কবিতাগুলো যেন নিজের মধ্যে ধারণ করে পরিবেশন করেছেন। তিনি একই সঙ্গে যেমন অভিনেতা, নাট্যকার এবং ব্যবসায়ী ছিলেন, তাঁর সাহিত্যকর্মেও এসব চরিত্রের সমাবেশ দেখা যায়। ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রের সংমিশ্রণে তিনি নিজেই শুধু কালজয়ী পুরুষ হয়ে ওঠেননি-কালজয়ী সাহিত্যকর্মও সৃষ্টি করে গেছেন...

তিনি ক্যাথলিক খ্রিস্টান পরিবারের সন্তান। ক্যাথলিক খ্রিস্টানরা ছিল ইংল্যান্ডের রক্ষণশীল এবং একটি ধর্মীয় আচার পালনে কড়াকড়ি করা গোষ্ঠী। এই সম্প্রদায়ের লোকেরা চার্চে অনুপস্থিত থাকলে জরিমানা করা হতো।

শেকসপিয়রের পিতাকেও জরিমানা করা হয়েছিল। ফলে শেকসপিয়র ক্যাথলিক চার্চের প্রতি বিতৃষ্ণ হয়ে প্রেটেস্ট্যান্ট চার্চের অনুসারী হয়ে যান। গবেষকরা মনে করেন, তাঁর ধর্মবিশ্বাস সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তিনি নিজস্ব চিন্তাধারায় চলতেন। বিশেষ কোনো মতবাদ বা ধর্মের প্রতি তাঁর আগ্রহ ছিল না বললেই চলে।

১৬০০ সালে রেজিস্ট্রারিভুক্ত A mid summer nights Dream নাটকটি রচিত হয়েছিল মূলত আমাদের দেশের যাত্রাপালার আদলে। নাটকের দ্বিতীয় সংস্করণ থেকে জানা যায়, নাটকটি লেখা হয়েছিল বিয়েবাড়িতে আনন্দ অনুষ্ঠানের জন্য।

নাটকটির কাহিনি মনোমুগ্ধকর হলেও এটা শেকসপিয়রের মৌলিক নাটক নয়; কারণ আখ্যানটি তাঁর নিজস্ব নয়। বিভিন্ন লেখকের লেখা থেকে তিনি নিজস্ব আদলে একটি আখ্যান তৈরি করেছেন। শেকসপিয়রের এ নাটকটি প্রথম প্রথম অনেক পণ্ডিত এবং রাজমহলের আমজনতা নিঃসংকোচে গ্রহণ করতে পারেননি। তাঁরা মনে করেছিলেন এতে অশ্লীলতা আছে। পরবর্তীতে তাঁদের এ ধারণা বদলে যায়। পরবর্তী সময় সমালোচকরা এর প্রশংসা করেছেন। শেকসপিয়রের কমিডি বুঝতে ইংল্যান্ডবাসীর এত সময় নেওয়ার কারণ আজও গবেষণার বিষয়।

শেকসপিয়র উইন্টারস টেল রচনা করেন ১৬১০-১২ এর মধ্যে।

সিসিলিয়ার রাজা লিওন্টাস এবং রানী হার্মিয়োর মধ্যে অবিশ্বাসের অহেতুক চিন্তা থেকে এ নাটকের বিস্তার। রানী অনৈতিক কোনো কাজ না করেও রাজার চোখে বিশ্বাসঘাতকিনী এবং কুলটা বলে সাব্যস্ত হন। বোহেমিয়ার রাজাকে তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনের জন্য দায়ী করেন। রানীর কারাবাস হয় এবং কারাগারে রানী একটি কন্যাসন্তান প্রসব করেন। মেয়েটির নাম রাখা হয় পার্ডিটা। যাকে জন্মের পরই সমুদ্রতটে ফেলে দেওয়া হয়। কন্যাটিকে মেষশাবকরা প্রতিপালন করে। এরপর শুরু হয় নাটকের নতুন মোড়। শেষে পার্ডিটার রাজা আর রানীর সঙ্গে মিলন হয়। নাটকটিতে পুনর্মিলন, রোমান্স, উচ্ছ্বাস এবং আনন্দ থাকলেও এর কাহিনি বিন্যাস এমনই বিষাদময় যে, বিষাদের ছায়ায় আনন্দ হারিয়ে যায়।

শেকসপিয়রের হেনরি দ্য ফোর্থ ঐতিহাসিক ট্র্যাজেডিক নাটক। এ নাটকে শেষ পর্যন্ত হেনরির করুণ মৃত্যু এবং ফলস্টাফের কারাবরণ নাটকটিকে বিষাদময় করে তোলে।

শেকসপিয়রের সবচেয়ে আলোচিত ট্র্যাজেডি নাটক হচ্ছে হ্যামলেট। এই নাটকটির কাহিনিও শেকসপিয়রের নিজস্ব নয়। নানা সূত্র থেকে সংগৃহীত। ঐতিহাসিক ম্যাক্সের ল্যাটিন ভাষায় রচিত ডেনমার্কের রাজাদের বিবরণ থেকে তিনি এর মূলভাব সংগ্রহ করেছেন। হ্যামলেটের আখ্যানটি Historie of Hamlet Prince of Denmarke - এ যেভাবে পাওয়া যায় তা এরকম-

রাজপুত্র হ্যামলেটের পিতাকে চক্রান্ত করে তার ছোটভাই ক্লডিয়াস। হ্যামলেটের মা গারট্রুডকে বিয়ে করেন তিনি। রানী গারট্রুড স্বামীঘাতক দেবরকে বিয়ে করতে বাধেনি। ক্লডিয়াস হ্যামলেটের রাজ্য থেকে বিতরণ ও বিনাশ করার নানা ষড়যন্ত্র করে কিন্তু সফল হয়নি। শেষ পর্যন্ত হ্যামলেট ক্লডিয়াসকে হত্যা করে এরপর সে নিজেও ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে মারা যায়।

শেকসপিয়র এই কাহিনিটিই তাঁর হ্যামলেট নাটকে গ্রহণ করেছেন, শুধু রানীর চরিত্রটি ভিন্নভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। হ্যামলেটের জননীর চরিত্রে নতুনভাবের আমদানি করে শেকসপিয়র এটাকে সম্পূর্ণ নতুন অবয়ব দিয়েছেন। আর শেকসপিয়র বিশ্বে আলোচিত হয়েছেন তার এই অমর নাটকটির জন্য। অবশ্য শেকসপিয়রের অন্যান্য নাটকও যে তাঁর বিশ্বজোড়া খ্যাতির পেছনে অবদান রাখেনি, তা কিন্তু নয়। তবে হ্যামলেটের দ্যুতি ও খ্যাতির কাছে সেগুলো ম্লান। সমালোচকরা বলেছেন মনোজগৎ এবং বহির্জগতের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের অক্ষমতা নয় বরং অদেখা সক্ষমতাই এই নাটকটির প্রতি দর্শককে দুর্বল করে দেয়। কর্তব্য আবেগ দ্বিধার মধ্যে সংশয় এবং নাটকের শেষ পরিণতি মানবজীবনের বাস্তব নিয়তির কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়। তাই সমালোচকদের ধারণা হ্যামলেটের অন্তর্নিহিত ভাবনা শুধু হ্যামলেটের ভাবনা নয়, এর সঙ্গে নাট্যকারের নিজস্ব ভাবনাও একাকার হয়ে গেছে। এক সুগভীর রহস্যবোধ স্বতন্ত্র জীবনদর্শন এ নাটকটিকে অনন্য করেছে।

শেকসপিয়রের আর একটি প্রথম দিকে লেখা কমিডি হলো লাভস লেবারস লস্ট। এখানেও রাজা এবং লর্ডদের প্রতিজ্ঞা। নাভারারের রাজা এবং লর্ডগণ প্রতিজ্ঞা করেছিলেন তারা তিন বছর বিদ্যা অর্জন করবেন এবং ওই সময় কোনো নারীর মুখ দেখবেন না। এমনকি কোনো নারীর সঙ্গে মুখ ঢেকে কথাও বলতে পারবেন না।

তাদের এই প্রতিজ্ঞা শেষ পর্যন্ত রক্ষা করতে পারেননি। কারণ ফ্রান্সের রাজকুমারী আর তার দুই সখীকে দেখার পর রাজা আর লর্ডগণ তাদের অজান্তেই প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করেন। কিন্তু কেউ স্বীকার করতে চাননি যে তারা শপথ ভেঙেছেন। শেষ পর্যন্ত, তারা বুঝতে পারেন এটা প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ নয়, ভালোবাসা, ফরাসি রাজকুমারী আর দুই সখী রাজা আর লর্ডদের বশ করে ফেলেছেন। ট্রয়লাস অ্যান্ড ক্রেসিডা নাটকটি যখন প্রকাশিত হয়, তখন এটি নিয়ে বিতর্ক ওঠে নাটকটি শেকসপিয়রের রচনা কিনা? এর কারণ হলো, ডেকর এবং চেটল চ্যাপমানের শেকসপিয়রের নাটকের ওপর কলম চালানোর ফল।

অবশ্য এ কথাও অনেক সমালোচক বলে থাকেন যে, Troillus and cressida শেকসপিয়রের লেখাই নয়, এটা তাঁর নামে চালানো হয়েছে। সমালোচকদের এ দাবির কোনো জোরালো ভিত্তি খুঁজে পাওয়া যায়নি। যে Troillus and cressidaর মূল কাহিনি হচ্ছে রাজপুত্র ট্রয়লাস এবং পুরোহিতকন্যা ক্রেসিডার প্রণয় এবং ব্যর্থতা। ক্রেসিডা ট্রয়লাসের ভালোবাসার মূল্য না দিয়ে গ্রিক যুবককে প্রেমিক হিসেবে গ্রহণ করে শুধু ভালোবাসার অমর্যাদা করেনি, বিশ্বাসভঙ্গও করেছে। এই নাটকে কিছু লঘু এবং অনাবশ্যক ঘটনার সমাবেশ ঘটায়, নাটকটি শেকসপিয়রের অন্যান্য নাটকের মতো তীব্র এবং ধারালো হয়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
অব্যক্ত আলাপ
অব্যক্ত আলাপ
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
সর্বশেষ খবর
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না
সকালের নাশতায় যে ভুল করবেন না

২৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা
ইসলামে ধর্মীয় সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত ও নীতিমালা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট
সান্ডারল্যান্ডের মাঠে আর্সেনালের হোঁচট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা