শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫

স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল শেকসপিয়র

মাখরাজ খান
প্রিন্ট ভার্সন
স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল শেকসপিয়র

শেকসপিয়রকে নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। গত চার শ বছর ধরে তাঁকে নিয়ে এত লেখা, এত বলা হয়ে গেছে যে, এখন কিছু বলতে গেলে তা চর্বিত চর্বণ হয়ে যাবে। তবু বিশ্বনাটকের কথা বলতে গেলে যার নাম প্রথম উচ্চারিত হয়, তিনি শেকসপিয়র। উইলিয়াম শেকসপিয়র ১৫৬৪ সালের ২৩ এপ্রিল ইংল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন। মাত্র অর্ধশতাব্দী জীবনকালে তিনি ৩৮টি নাটক, ১৫৪টি সনেটসহ দুটি দীর্ঘ আখ্যায়িকা রচনা করেন। মূলত নাট্যকার হলেও তাঁর পরিচয় বার্ড অব অ্যাডন বা অ্যাডনের চারণ কবি হিসেবে।

নাট্যকারের চেয়ে কবি হিসেবে খ্যাতির কারণ তিনি কাব্যনাট্যকার। অভিনেতা হিসেবেও তিনি নাম করেছিলেন।

শেকসপিয়রের নাটকগুলো পৃথিবীর প্রধান সব ভাষায় অনূদিত হয়েছে। বাংলা ভাষাভাষীদের কাছেও তিনি অপরিচিত নন।

মূলত, ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে তাঁর অধিকাংশ নাটক রচিত। কিন্তু তাঁর অতুলনীয় শিল্প সৌকর্য ও অমর কাব্যভাষার গুণে প্রতিটি নাটকই স্বমহিমায় ভাস্বর হয়ে উঠেছে। শেকসপিয়র কেন ট্র্যাজেডি এবং কমিডি নাটকের মধ্যে আবদ্ধ হয়ে রইলেন এ নিয়েও গবেষণা কম হয়নি। এ ব্যাপারে গবেষকদের অনুসন্ধানে জানা যায়, শেকসপিয়রের জীবনে যে অস্থিরতা, হতাশা এবং স্বজন বিয়োগের ঘটনা ঘটেছে, তারই প্রতিফলন ঘটেছে তাঁর নাটকে। শেকসপিয়রের দাম্পত্য জীবন শুরু হয় একজন অসম বয়সি মহিলাকে বিয়ের মাধ্যমে, যার গর্ভে বিয়ের আগেই তাঁর সন্তান অঙ্কুরিত হয়েছিল। শেকসপিয়রের বয়স যখন ১৮ তখন তিনি ২৬ বছর বয়সি অ্যানি হ্যাথাওয়েকে বিয়ে করেন। বিয়ের ছয় মাস পর তাঁদের ঘরে এক কন্যাসন্তানের জন্ম হয়।

এরপর ১৫৮৫ সালে অ্যানি হ্যাথাওয়ে হ্যামলেট নামে এক পুত্রসন্তানের জন্ম দেন। ১১ বছর বয়সে শেকসপিয়রের পুত্রসন্তানটি মারা গেলে তিনি শোকে মুষড়ে পড়েন।

১৫৮৫ থেকে ১৫৯২ সাল পর্যন্ত সাতটি বছর ছিল শেকসপিয়রের হারানোর বছর, অথচ এই বেদনাহত বছরগুলোতেও তাঁর সৃষ্টিকর্ম থেমে থাকেনি। নাট্যকারের সঙ্গে অভিনেতার খ্যাতিও এ সময় তিনি অর্জন করেন।

শেকসপিয়র নাট্যকার, অভিনেতা এবং কবি অভিধার সঙ্গে সিয়েটার কোম্পানির স্বত্বাধিকারীও ছিলেন। ১৬১৩ সালে তিনি নাট্যজগৎ থেকে স্বেচ্ছায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যান। আর এরপর তিন বছরের মধ্যেই মৃত্যুবরণ করেন।

শেকসপিয়রকে নিয়ে গত চার শ বছরে প্রচুর লেখালেখি হলেও তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের কথা খুব বেশি আলোচিত হয়নি।

তিনি ধর্মবিশ্বাসে ক্যাথলিক খ্রিস্টান হলেও তাঁর জীবনযাপন এবং পিতা-মাতা পরিবারের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়গুলো অনুল্লেখ্য থেকেছে প্রায় সব আলোচনায়।

এমনকি শেকসপিয়রের নামে যেসব নাটক প্রকাশিত হয়েছে সেগুলো সব যে তাঁর লেখা নয়, কোনো কোনো আলোচক এ প্রসঙ্গটি টেনে আনলেও এর তথ্যগত সমাধান দেননি।

তবে শেকসপিয়রকে নিয়ে যত সমালোচনার ঝড় উঠুক, আর তাঁর নাটক নিয়ে যত বিতর্কেরই সৃষ্টি হোক না কেন, ভিক্টোরিয়ান যুগে তিনি যেমন পূজনীয় ছিলেন এখনো তেমনি প্রাণবন্ত এবং প্রাসঙ্গিক আছেন। এর কারণ হলো শেকসপিয়রের সাহিত্যকর্মে অসামান্য পর্যবেক্ষণ প্রক্ষেপণের সক্ষমতা। তাঁর নাটক এবং কবিতাগুলো যেন নিজের মধ্যে ধারণ করে পরিবেশন করেছেন। তিনি একই সঙ্গে যেমন অভিনেতা, নাট্যকার এবং ব্যবসায়ী ছিলেন, তাঁর সাহিত্যকর্মেও এসব চরিত্রের সমাবেশ দেখা যায়। ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রের সংমিশ্রণে তিনি নিজেই শুধু কালজয়ী পুরুষ হয়ে ওঠেননি-কালজয়ী সাহিত্যকর্মও সৃষ্টি করে গেছেন।

আমরা এখানে শেকসপিয়রের সমগ্র নাটক নয়, গোটা কয়েক নাটক নিয়ে আলোকপাত করব। এ নাটকগুলো ১৫৯৫ থেকে তাঁর মৃত্যুর আগের বছরগুলোতে লেখা। উল্লেখ্য, শেকসপিয়র ১৬১৬ সালে মৃত্যুবরণ করেন। এর মধ্যে শেষের দুই বছর তিনি কোনো নাটক রচনা করেননি। অভিনয়ও করেননি।

শেকসপিয়রকে নিয়ে যত সমালোচনার ঝড় উঠুক, আর তাঁর নাটক নিয়ে যত বিতর্কেরই সৃষ্টি হোক না কেন, ভিক্টোরিয়ান যুগে তিনি যেমন পূজনীয় ছিলেন এখনো তেমনি প্রাণবন্ত এবং প্রাসঙ্গিক আছেন। এর কারণ হলো শেকসপিয়রের সাহিত্যকর্মে অসামান্য পর্যবেক্ষণ প্রক্ষেপণের সক্ষমতা। তাঁর নাটক এবং কবিতাগুলো যেন নিজের মধ্যে ধারণ করে পরিবেশন করেছেন। তিনি একই সঙ্গে যেমন অভিনেতা, নাট্যকার এবং ব্যবসায়ী ছিলেন, তাঁর সাহিত্যকর্মেও এসব চরিত্রের সমাবেশ দেখা যায়। ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রের সংমিশ্রণে তিনি নিজেই শুধু কালজয়ী পুরুষ হয়ে ওঠেননি-কালজয়ী সাহিত্যকর্মও সৃষ্টি করে গেছেন...

তিনি ক্যাথলিক খ্রিস্টান পরিবারের সন্তান। ক্যাথলিক খ্রিস্টানরা ছিল ইংল্যান্ডের রক্ষণশীল এবং একটি ধর্মীয় আচার পালনে কড়াকড়ি করা গোষ্ঠী। এই সম্প্রদায়ের লোকেরা চার্চে অনুপস্থিত থাকলে জরিমানা করা হতো।

শেকসপিয়রের পিতাকেও জরিমানা করা হয়েছিল। ফলে শেকসপিয়র ক্যাথলিক চার্চের প্রতি বিতৃষ্ণ হয়ে প্রেটেস্ট্যান্ট চার্চের অনুসারী হয়ে যান। গবেষকরা মনে করেন, তাঁর ধর্মবিশ্বাস সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তিনি নিজস্ব চিন্তাধারায় চলতেন। বিশেষ কোনো মতবাদ বা ধর্মের প্রতি তাঁর আগ্রহ ছিল না বললেই চলে।

১৬০০ সালে রেজিস্ট্রারিভুক্ত A mid summer nights Dream নাটকটি রচিত হয়েছিল মূলত আমাদের দেশের যাত্রাপালার আদলে। নাটকের দ্বিতীয় সংস্করণ থেকে জানা যায়, নাটকটি লেখা হয়েছিল বিয়েবাড়িতে আনন্দ অনুষ্ঠানের জন্য।

নাটকটির কাহিনি মনোমুগ্ধকর হলেও এটা শেকসপিয়রের মৌলিক নাটক নয়; কারণ আখ্যানটি তাঁর নিজস্ব নয়। বিভিন্ন লেখকের লেখা থেকে তিনি নিজস্ব আদলে একটি আখ্যান তৈরি করেছেন। শেকসপিয়রের এ নাটকটি প্রথম প্রথম অনেক পণ্ডিত এবং রাজমহলের আমজনতা নিঃসংকোচে গ্রহণ করতে পারেননি। তাঁরা মনে করেছিলেন এতে অশ্লীলতা আছে। পরবর্তীতে তাঁদের এ ধারণা বদলে যায়। পরবর্তী সময় সমালোচকরা এর প্রশংসা করেছেন। শেকসপিয়রের কমিডি বুঝতে ইংল্যান্ডবাসীর এত সময় নেওয়ার কারণ আজও গবেষণার বিষয়।

শেকসপিয়র উইন্টারস টেল রচনা করেন ১৬১০-১২ এর মধ্যে।

সিসিলিয়ার রাজা লিওন্টাস এবং রানী হার্মিয়োর মধ্যে অবিশ্বাসের অহেতুক চিন্তা থেকে এ নাটকের বিস্তার। রানী অনৈতিক কোনো কাজ না করেও রাজার চোখে বিশ্বাসঘাতকিনী এবং কুলটা বলে সাব্যস্ত হন। বোহেমিয়ার রাজাকে তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনের জন্য দায়ী করেন। রানীর কারাবাস হয় এবং কারাগারে রানী একটি কন্যাসন্তান প্রসব করেন। মেয়েটির নাম রাখা হয় পার্ডিটা। যাকে জন্মের পরই সমুদ্রতটে ফেলে দেওয়া হয়। কন্যাটিকে মেষশাবকরা প্রতিপালন করে। এরপর শুরু হয় নাটকের নতুন মোড়। শেষে পার্ডিটার রাজা আর রানীর সঙ্গে মিলন হয়। নাটকটিতে পুনর্মিলন, রোমান্স, উচ্ছ্বাস এবং আনন্দ থাকলেও এর কাহিনি বিন্যাস এমনই বিষাদময় যে, বিষাদের ছায়ায় আনন্দ হারিয়ে যায়।

শেকসপিয়রের হেনরি দ্য ফোর্থ ঐতিহাসিক ট্র্যাজেডিক নাটক। এ নাটকে শেষ পর্যন্ত হেনরির করুণ মৃত্যু এবং ফলস্টাফের কারাবরণ নাটকটিকে বিষাদময় করে তোলে।

শেকসপিয়রের সবচেয়ে আলোচিত ট্র্যাজেডি নাটক হচ্ছে হ্যামলেট। এই নাটকটির কাহিনিও শেকসপিয়রের নিজস্ব নয়। নানা সূত্র থেকে সংগৃহীত। ঐতিহাসিক ম্যাক্সের ল্যাটিন ভাষায় রচিত ডেনমার্কের রাজাদের বিবরণ থেকে তিনি এর মূলভাব সংগ্রহ করেছেন। হ্যামলেটের আখ্যানটি Historie of Hamlet Prince of Denmarke - এ যেভাবে পাওয়া যায় তা এরকম-

রাজপুত্র হ্যামলেটের পিতাকে চক্রান্ত করে তার ছোটভাই ক্লডিয়াস। হ্যামলেটের মা গারট্রুডকে বিয়ে করেন তিনি। রানী গারট্রুড স্বামীঘাতক দেবরকে বিয়ে করতে বাধেনি। ক্লডিয়াস হ্যামলেটের রাজ্য থেকে বিতরণ ও বিনাশ করার নানা ষড়যন্ত্র করে কিন্তু সফল হয়নি। শেষ পর্যন্ত হ্যামলেট ক্লডিয়াসকে হত্যা করে এরপর সে নিজেও ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে মারা যায়।

শেকসপিয়র এই কাহিনিটিই তাঁর হ্যামলেট নাটকে গ্রহণ করেছেন, শুধু রানীর চরিত্রটি ভিন্নভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। হ্যামলেটের জননীর চরিত্রে নতুনভাবের আমদানি করে শেকসপিয়র এটাকে সম্পূর্ণ নতুন অবয়ব দিয়েছেন। আর শেকসপিয়র বিশ্বে আলোচিত হয়েছেন তার এই অমর নাটকটির জন্য। অবশ্য শেকসপিয়রের অন্যান্য নাটকও যে তাঁর বিশ্বজোড়া খ্যাতির পেছনে অবদান রাখেনি, তা কিন্তু নয়। তবে হ্যামলেটের দ্যুতি ও খ্যাতির কাছে সেগুলো ম্লান। সমালোচকরা বলেছেন মনোজগৎ এবং বহির্জগতের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের অক্ষমতা নয় বরং অদেখা সক্ষমতাই এই নাটকটির প্রতি দর্শককে দুর্বল করে দেয়। কর্তব্য আবেগ দ্বিধার মধ্যে সংশয় এবং নাটকের শেষ পরিণতি মানবজীবনের বাস্তব নিয়তির কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়। তাই সমালোচকদের ধারণা হ্যামলেটের অন্তর্নিহিত ভাবনা শুধু হ্যামলেটের ভাবনা নয়, এর সঙ্গে নাট্যকারের নিজস্ব ভাবনাও একাকার হয়ে গেছে। এক সুগভীর রহস্যবোধ স্বতন্ত্র জীবনদর্শন এ নাটকটিকে অনন্য করেছে।

শেকসপিয়রের আর একটি প্রথম দিকে লেখা কমিডি হলো লাভস লেবারস লস্ট। এখানেও রাজা এবং লর্ডদের প্রতিজ্ঞা। নাভারারের রাজা এবং লর্ডগণ প্রতিজ্ঞা করেছিলেন তারা তিন বছর বিদ্যা অর্জন করবেন এবং ওই সময় কোনো নারীর মুখ দেখবেন না। এমনকি কোনো নারীর সঙ্গে মুখ ঢেকে কথাও বলতে পারবেন না।

তাদের এই প্রতিজ্ঞা শেষ পর্যন্ত রক্ষা করতে পারেননি। কারণ ফ্রান্সের রাজকুমারী আর তার দুই সখীকে দেখার পর রাজা আর লর্ডগণ তাদের অজান্তেই প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করেন। কিন্তু কেউ স্বীকার করতে চাননি যে তারা শপথ ভেঙেছেন। শেষ পর্যন্ত, তারা বুঝতে পারেন এটা প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ নয়, ভালোবাসা, ফরাসি রাজকুমারী আর দুই সখী রাজা আর লর্ডদের বশ করে ফেলেছেন। ট্রয়লাস অ্যান্ড ক্রেসিডা নাটকটি যখন প্রকাশিত হয়, তখন এটি নিয়ে বিতর্ক ওঠে নাটকটি শেকসপিয়রের রচনা কিনা? এর কারণ হলো, ডেকর এবং চেটল চ্যাপমানের শেকসপিয়রের নাটকের ওপর কলম চালানোর ফল।

অবশ্য এ কথাও অনেক সমালোচক বলে থাকেন যে, Troillus and cressida শেকসপিয়রের লেখাই নয়, এটা তাঁর নামে চালানো হয়েছে। সমালোচকদের এ দাবির কোনো জোরালো ভিত্তি খুঁজে পাওয়া যায়নি। যে Troillus and cressidaর মূল কাহিনি হচ্ছে রাজপুত্র ট্রয়লাস এবং পুরোহিতকন্যা ক্রেসিডার প্রণয় এবং ব্যর্থতা। ক্রেসিডা ট্রয়লাসের ভালোবাসার মূল্য না দিয়ে গ্রিক যুবককে প্রেমিক হিসেবে গ্রহণ করে শুধু ভালোবাসার অমর্যাদা করেনি, বিশ্বাসভঙ্গও করেছে। এই নাটকে কিছু লঘু এবং অনাবশ্যক ঘটনার সমাবেশ ঘটায়, নাটকটি শেকসপিয়রের অন্যান্য নাটকের মতো তীব্র এবং ধারালো হয়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
ফুয়াদের সুরে কনার গান
ফুয়াদের সুরে কনার গান

১ মিনিট আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন
চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ
নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি
কাতারের ক্লাব আল সাদে মানচিনি

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার
সকালে গরম পানি পানের ৭ উপকার

২৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে অভিযানে নিষিদ্ধ যুবলীগের ৪ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল
কাভিশ ব্যান্ডের সঙ্গে এক মঞ্চে শিরোনামহীন-মেঘদল

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!
যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে গাজীপুরে চলন্ত বাসে আগুন!

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান
চীনা নাগরিকদের জাপান ভ্রমণ না করার আহ্বান

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো
সহিংসতার বিরুদ্ধে ক্ষোভ: জেন-জি আন্দোলনে উত্তপ্ত মেক্সিকো

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল
পশ্চিমতীরের ইব্রাহিমি মসজিদ বন্ধ করে দিল ইসরায়েল

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ
হাসিনার প্লট দুর্নীতির এক মামলার শুনানি আজ

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল
জলবায়ু সঙ্কট মোকাবিলায় পদক্ষেপের দাবিতে ব্রাজিলে বিশাল মিছিল

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ
এইচএসসির খাতা পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশ আজ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন
সাভারে মহাসড়কের পাশে থেমে থাকা বাসে আগুন

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’
‘আমি অতিরিক্ত কিছু করার চেষ্টা করি না’

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ
আজ ১২ দলের সঙ্গে ইসির সংলাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮
ইরাকে জমি নিয়ে সংঘর্ষে নিহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের
অবৈধপথে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের চেষ্টা, উপকূলে নৌকাডুবে প্রাণ গেল ৪ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা