শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫

স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল শেকসপিয়র

মাখরাজ খান
প্রিন্ট ভার্সন
স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল শেকসপিয়র

শেকসপিয়রকে নিয়ে নতুন করে বলার কিছু নেই। গত চার শ বছর ধরে তাঁকে নিয়ে এত লেখা, এত বলা হয়ে গেছে যে, এখন কিছু বলতে গেলে তা চর্বিত চর্বণ হয়ে যাবে। তবু বিশ্বনাটকের কথা বলতে গেলে যার নাম প্রথম উচ্চারিত হয়, তিনি শেকসপিয়র। উইলিয়াম শেকসপিয়র ১৫৬৪ সালের ২৩ এপ্রিল ইংল্যান্ডে জন্মগ্রহণ করেন। মাত্র অর্ধশতাব্দী জীবনকালে তিনি ৩৮টি নাটক, ১৫৪টি সনেটসহ দুটি দীর্ঘ আখ্যায়িকা রচনা করেন। মূলত নাট্যকার হলেও তাঁর পরিচয় বার্ড অব অ্যাডন বা অ্যাডনের চারণ কবি হিসেবে।

নাট্যকারের চেয়ে কবি হিসেবে খ্যাতির কারণ তিনি কাব্যনাট্যকার। অভিনেতা হিসেবেও তিনি নাম করেছিলেন।

শেকসপিয়রের নাটকগুলো পৃথিবীর প্রধান সব ভাষায় অনূদিত হয়েছে। বাংলা ভাষাভাষীদের কাছেও তিনি অপরিচিত নন।

মূলত, ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে তাঁর অধিকাংশ নাটক রচিত। কিন্তু তাঁর অতুলনীয় শিল্প সৌকর্য ও অমর কাব্যভাষার গুণে প্রতিটি নাটকই স্বমহিমায় ভাস্বর হয়ে উঠেছে। শেকসপিয়র কেন ট্র্যাজেডি এবং কমিডি নাটকের মধ্যে আবদ্ধ হয়ে রইলেন এ নিয়েও গবেষণা কম হয়নি। এ ব্যাপারে গবেষকদের অনুসন্ধানে জানা যায়, শেকসপিয়রের জীবনে যে অস্থিরতা, হতাশা এবং স্বজন বিয়োগের ঘটনা ঘটেছে, তারই প্রতিফলন ঘটেছে তাঁর নাটকে। শেকসপিয়রের দাম্পত্য জীবন শুরু হয় একজন অসম বয়সি মহিলাকে বিয়ের মাধ্যমে, যার গর্ভে বিয়ের আগেই তাঁর সন্তান অঙ্কুরিত হয়েছিল। শেকসপিয়রের বয়স যখন ১৮ তখন তিনি ২৬ বছর বয়সি অ্যানি হ্যাথাওয়েকে বিয়ে করেন। বিয়ের ছয় মাস পর তাঁদের ঘরে এক কন্যাসন্তানের জন্ম হয়।

এরপর ১৫৮৫ সালে অ্যানি হ্যাথাওয়ে হ্যামলেট নামে এক পুত্রসন্তানের জন্ম দেন। ১১ বছর বয়সে শেকসপিয়রের পুত্রসন্তানটি মারা গেলে তিনি শোকে মুষড়ে পড়েন।

১৫৮৫ থেকে ১৫৯২ সাল পর্যন্ত সাতটি বছর ছিল শেকসপিয়রের হারানোর বছর, অথচ এই বেদনাহত বছরগুলোতেও তাঁর সৃষ্টিকর্ম থেমে থাকেনি। নাট্যকারের সঙ্গে অভিনেতার খ্যাতিও এ সময় তিনি অর্জন করেন।

শেকসপিয়র নাট্যকার, অভিনেতা এবং কবি অভিধার সঙ্গে সিয়েটার কোম্পানির স্বত্বাধিকারীও ছিলেন। ১৬১৩ সালে তিনি নাট্যজগৎ থেকে স্বেচ্ছায় বিচ্ছিন্ন হয়ে যান। আর এরপর তিন বছরের মধ্যেই মৃত্যুবরণ করেন।

শেকসপিয়রকে নিয়ে গত চার শ বছরে প্রচুর লেখালেখি হলেও তাঁর ব্যক্তিগত জীবনের কথা খুব বেশি আলোচিত হয়নি।

তিনি ধর্মবিশ্বাসে ক্যাথলিক খ্রিস্টান হলেও তাঁর জীবনযাপন এবং পিতা-মাতা পরিবারের সঙ্গে সম্পর্কের বিষয়গুলো অনুল্লেখ্য থেকেছে প্রায় সব আলোচনায়।

এমনকি শেকসপিয়রের নামে যেসব নাটক প্রকাশিত হয়েছে সেগুলো সব যে তাঁর লেখা নয়, কোনো কোনো আলোচক এ প্রসঙ্গটি টেনে আনলেও এর তথ্যগত সমাধান দেননি।

তবে শেকসপিয়রকে নিয়ে যত সমালোচনার ঝড় উঠুক, আর তাঁর নাটক নিয়ে যত বিতর্কেরই সৃষ্টি হোক না কেন, ভিক্টোরিয়ান যুগে তিনি যেমন পূজনীয় ছিলেন এখনো তেমনি প্রাণবন্ত এবং প্রাসঙ্গিক আছেন। এর কারণ হলো শেকসপিয়রের সাহিত্যকর্মে অসামান্য পর্যবেক্ষণ প্রক্ষেপণের সক্ষমতা। তাঁর নাটক এবং কবিতাগুলো যেন নিজের মধ্যে ধারণ করে পরিবেশন করেছেন। তিনি একই সঙ্গে যেমন অভিনেতা, নাট্যকার এবং ব্যবসায়ী ছিলেন, তাঁর সাহিত্যকর্মেও এসব চরিত্রের সমাবেশ দেখা যায়। ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রের সংমিশ্রণে তিনি নিজেই শুধু কালজয়ী পুরুষ হয়ে ওঠেননি-কালজয়ী সাহিত্যকর্মও সৃষ্টি করে গেছেন।

আমরা এখানে শেকসপিয়রের সমগ্র নাটক নয়, গোটা কয়েক নাটক নিয়ে আলোকপাত করব। এ নাটকগুলো ১৫৯৫ থেকে তাঁর মৃত্যুর আগের বছরগুলোতে লেখা। উল্লেখ্য, শেকসপিয়র ১৬১৬ সালে মৃত্যুবরণ করেন। এর মধ্যে শেষের দুই বছর তিনি কোনো নাটক রচনা করেননি। অভিনয়ও করেননি।

শেকসপিয়রকে নিয়ে যত সমালোচনার ঝড় উঠুক, আর তাঁর নাটক নিয়ে যত বিতর্কেরই সৃষ্টি হোক না কেন, ভিক্টোরিয়ান যুগে তিনি যেমন পূজনীয় ছিলেন এখনো তেমনি প্রাণবন্ত এবং প্রাসঙ্গিক আছেন। এর কারণ হলো শেকসপিয়রের সাহিত্যকর্মে অসামান্য পর্যবেক্ষণ প্রক্ষেপণের সক্ষমতা। তাঁর নাটক এবং কবিতাগুলো যেন নিজের মধ্যে ধারণ করে পরিবেশন করেছেন। তিনি একই সঙ্গে যেমন অভিনেতা, নাট্যকার এবং ব্যবসায়ী ছিলেন, তাঁর সাহিত্যকর্মেও এসব চরিত্রের সমাবেশ দেখা যায়। ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রের সংমিশ্রণে তিনি নিজেই শুধু কালজয়ী পুরুষ হয়ে ওঠেননি-কালজয়ী সাহিত্যকর্মও সৃষ্টি করে গেছেন...

তিনি ক্যাথলিক খ্রিস্টান পরিবারের সন্তান। ক্যাথলিক খ্রিস্টানরা ছিল ইংল্যান্ডের রক্ষণশীল এবং একটি ধর্মীয় আচার পালনে কড়াকড়ি করা গোষ্ঠী। এই সম্প্রদায়ের লোকেরা চার্চে অনুপস্থিত থাকলে জরিমানা করা হতো।

শেকসপিয়রের পিতাকেও জরিমানা করা হয়েছিল। ফলে শেকসপিয়র ক্যাথলিক চার্চের প্রতি বিতৃষ্ণ হয়ে প্রেটেস্ট্যান্ট চার্চের অনুসারী হয়ে যান। গবেষকরা মনে করেন, তাঁর ধর্মবিশ্বাস সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। তিনি নিজস্ব চিন্তাধারায় চলতেন। বিশেষ কোনো মতবাদ বা ধর্মের প্রতি তাঁর আগ্রহ ছিল না বললেই চলে।

১৬০০ সালে রেজিস্ট্রারিভুক্ত A mid summer nights Dream নাটকটি রচিত হয়েছিল মূলত আমাদের দেশের যাত্রাপালার আদলে। নাটকের দ্বিতীয় সংস্করণ থেকে জানা যায়, নাটকটি লেখা হয়েছিল বিয়েবাড়িতে আনন্দ অনুষ্ঠানের জন্য।

নাটকটির কাহিনি মনোমুগ্ধকর হলেও এটা শেকসপিয়রের মৌলিক নাটক নয়; কারণ আখ্যানটি তাঁর নিজস্ব নয়। বিভিন্ন লেখকের লেখা থেকে তিনি নিজস্ব আদলে একটি আখ্যান তৈরি করেছেন। শেকসপিয়রের এ নাটকটি প্রথম প্রথম অনেক পণ্ডিত এবং রাজমহলের আমজনতা নিঃসংকোচে গ্রহণ করতে পারেননি। তাঁরা মনে করেছিলেন এতে অশ্লীলতা আছে। পরবর্তীতে তাঁদের এ ধারণা বদলে যায়। পরবর্তী সময় সমালোচকরা এর প্রশংসা করেছেন। শেকসপিয়রের কমিডি বুঝতে ইংল্যান্ডবাসীর এত সময় নেওয়ার কারণ আজও গবেষণার বিষয়।

শেকসপিয়র উইন্টারস টেল রচনা করেন ১৬১০-১২ এর মধ্যে।

সিসিলিয়ার রাজা লিওন্টাস এবং রানী হার্মিয়োর মধ্যে অবিশ্বাসের অহেতুক চিন্তা থেকে এ নাটকের বিস্তার। রানী অনৈতিক কোনো কাজ না করেও রাজার চোখে বিশ্বাসঘাতকিনী এবং কুলটা বলে সাব্যস্ত হন। বোহেমিয়ার রাজাকে তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক স্থাপনের জন্য দায়ী করেন। রানীর কারাবাস হয় এবং কারাগারে রানী একটি কন্যাসন্তান প্রসব করেন। মেয়েটির নাম রাখা হয় পার্ডিটা। যাকে জন্মের পরই সমুদ্রতটে ফেলে দেওয়া হয়। কন্যাটিকে মেষশাবকরা প্রতিপালন করে। এরপর শুরু হয় নাটকের নতুন মোড়। শেষে পার্ডিটার রাজা আর রানীর সঙ্গে মিলন হয়। নাটকটিতে পুনর্মিলন, রোমান্স, উচ্ছ্বাস এবং আনন্দ থাকলেও এর কাহিনি বিন্যাস এমনই বিষাদময় যে, বিষাদের ছায়ায় আনন্দ হারিয়ে যায়।

শেকসপিয়রের হেনরি দ্য ফোর্থ ঐতিহাসিক ট্র্যাজেডিক নাটক। এ নাটকে শেষ পর্যন্ত হেনরির করুণ মৃত্যু এবং ফলস্টাফের কারাবরণ নাটকটিকে বিষাদময় করে তোলে।

শেকসপিয়রের সবচেয়ে আলোচিত ট্র্যাজেডি নাটক হচ্ছে হ্যামলেট। এই নাটকটির কাহিনিও শেকসপিয়রের নিজস্ব নয়। নানা সূত্র থেকে সংগৃহীত। ঐতিহাসিক ম্যাক্সের ল্যাটিন ভাষায় রচিত ডেনমার্কের রাজাদের বিবরণ থেকে তিনি এর মূলভাব সংগ্রহ করেছেন। হ্যামলেটের আখ্যানটি Historie of Hamlet Prince of Denmarke - এ যেভাবে পাওয়া যায় তা এরকম-

রাজপুত্র হ্যামলেটের পিতাকে চক্রান্ত করে তার ছোটভাই ক্লডিয়াস। হ্যামলেটের মা গারট্রুডকে বিয়ে করেন তিনি। রানী গারট্রুড স্বামীঘাতক দেবরকে বিয়ে করতে বাধেনি। ক্লডিয়াস হ্যামলেটের রাজ্য থেকে বিতরণ ও বিনাশ করার নানা ষড়যন্ত্র করে কিন্তু সফল হয়নি। শেষ পর্যন্ত হ্যামলেট ক্লডিয়াসকে হত্যা করে এরপর সে নিজেও ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে মারা যায়।

শেকসপিয়র এই কাহিনিটিই তাঁর হ্যামলেট নাটকে গ্রহণ করেছেন, শুধু রানীর চরিত্রটি ভিন্নভাবে উপস্থাপিত হয়েছে। হ্যামলেটের জননীর চরিত্রে নতুনভাবের আমদানি করে শেকসপিয়র এটাকে সম্পূর্ণ নতুন অবয়ব দিয়েছেন। আর শেকসপিয়র বিশ্বে আলোচিত হয়েছেন তার এই অমর নাটকটির জন্য। অবশ্য শেকসপিয়রের অন্যান্য নাটকও যে তাঁর বিশ্বজোড়া খ্যাতির পেছনে অবদান রাখেনি, তা কিন্তু নয়। তবে হ্যামলেটের দ্যুতি ও খ্যাতির কাছে সেগুলো ম্লান। সমালোচকরা বলেছেন মনোজগৎ এবং বহির্জগতের সঙ্গে সম্পর্ক স্থাপনের অক্ষমতা নয় বরং অদেখা সক্ষমতাই এই নাটকটির প্রতি দর্শককে দুর্বল করে দেয়। কর্তব্য আবেগ দ্বিধার মধ্যে সংশয় এবং নাটকের শেষ পরিণতি মানবজীবনের বাস্তব নিয়তির কথাই স্মরণ করিয়ে দেয়। তাই সমালোচকদের ধারণা হ্যামলেটের অন্তর্নিহিত ভাবনা শুধু হ্যামলেটের ভাবনা নয়, এর সঙ্গে নাট্যকারের নিজস্ব ভাবনাও একাকার হয়ে গেছে। এক সুগভীর রহস্যবোধ স্বতন্ত্র জীবনদর্শন এ নাটকটিকে অনন্য করেছে।

শেকসপিয়রের আর একটি প্রথম দিকে লেখা কমিডি হলো লাভস লেবারস লস্ট। এখানেও রাজা এবং লর্ডদের প্রতিজ্ঞা। নাভারারের রাজা এবং লর্ডগণ প্রতিজ্ঞা করেছিলেন তারা তিন বছর বিদ্যা অর্জন করবেন এবং ওই সময় কোনো নারীর মুখ দেখবেন না। এমনকি কোনো নারীর সঙ্গে মুখ ঢেকে কথাও বলতে পারবেন না।

তাদের এই প্রতিজ্ঞা শেষ পর্যন্ত রক্ষা করতে পারেননি। কারণ ফ্রান্সের রাজকুমারী আর তার দুই সখীকে দেখার পর রাজা আর লর্ডগণ তাদের অজান্তেই প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ করেন। কিন্তু কেউ স্বীকার করতে চাননি যে তারা শপথ ভেঙেছেন। শেষ পর্যন্ত, তারা বুঝতে পারেন এটা প্রতিজ্ঞা ভঙ্গ নয়, ভালোবাসা, ফরাসি রাজকুমারী আর দুই সখী রাজা আর লর্ডদের বশ করে ফেলেছেন। ট্রয়লাস অ্যান্ড ক্রেসিডা নাটকটি যখন প্রকাশিত হয়, তখন এটি নিয়ে বিতর্ক ওঠে নাটকটি শেকসপিয়রের রচনা কিনা? এর কারণ হলো, ডেকর এবং চেটল চ্যাপমানের শেকসপিয়রের নাটকের ওপর কলম চালানোর ফল।

অবশ্য এ কথাও অনেক সমালোচক বলে থাকেন যে, Troillus and cressida শেকসপিয়রের লেখাই নয়, এটা তাঁর নামে চালানো হয়েছে। সমালোচকদের এ দাবির কোনো জোরালো ভিত্তি খুঁজে পাওয়া যায়নি। যে Troillus and cressidaর মূল কাহিনি হচ্ছে রাজপুত্র ট্রয়লাস এবং পুরোহিতকন্যা ক্রেসিডার প্রণয় এবং ব্যর্থতা। ক্রেসিডা ট্রয়লাসের ভালোবাসার মূল্য না দিয়ে গ্রিক যুবককে প্রেমিক হিসেবে গ্রহণ করে শুধু ভালোবাসার অমর্যাদা করেনি, বিশ্বাসভঙ্গও করেছে। এই নাটকে কিছু লঘু এবং অনাবশ্যক ঘটনার সমাবেশ ঘটায়, নাটকটি শেকসপিয়রের অন্যান্য নাটকের মতো তীব্র এবং ধারালো হয়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
এক সূর্য উষ্ণতা দেবে
এক সূর্য উষ্ণতা দেবে
কোন এক বৃশ্চিকের কাছে
কোন এক বৃশ্চিকের কাছে
কেউ কেউ
কেউ কেউ
তবে তুমি বাংলাদেশ
তবে তুমি বাংলাদেশ
সামনের সারির ক’জন নারী ভাষাসৈনিক
সামনের সারির ক’জন নারী ভাষাসৈনিক
কুটুম পাখির মায়া ডাক
কুটুম পাখির মায়া ডাক
অনাকাঙ্ক্ষিত রৌদ্র
অনাকাঙ্ক্ষিত রৌদ্র
উদোম বুকে জলের ছবি
উদোম বুকে জলের ছবি
স্বপ্ন ভাঙা পদাবলি
স্বপ্ন ভাঙা পদাবলি
মধ্যরাতের মাতাল কুকুরেরা
মধ্যরাতের মাতাল কুকুরেরা
দূর আফ্রিকায় বাংলার প্রচলন
দূর আফ্রিকায় বাংলার প্রচলন
এই সব দিনযাপন
এই সব দিনযাপন
সর্বশেষ খবর
অনূর্ধ্ব-১৮ নারী ক্রিকেটারদের সিলেকশন ক্যাম্প শেষ হচ্ছে আজ
অনূর্ধ্ব-১৮ নারী ক্রিকেটারদের সিলেকশন ক্যাম্প শেষ হচ্ছে আজ

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চকরিয়ায় ত্রিমুখী সংঘর্ষে ডাম্পারচালক নিহত
চকরিয়ায় ত্রিমুখী সংঘর্ষে ডাম্পারচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপিদের সেই ২৪ গাড়ির নিলামে সাড়া নেই
সাবেক এমপিদের সেই ২৪ গাড়ির নিলামে সাড়া নেই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিপিএলে রেকর্ড ১২ কোটি টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছে : ফারুক
বিপিএলে রেকর্ড ১২ কোটি টাকার টিকিট বিক্রি হয়েছে : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়েতে ছিটকে পড়ে বাসের সুপারভাইজার নিহত
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়েতে ছিটকে পড়ে বাসের সুপারভাইজার নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাগরিকদের ডিজিটাল পদ্ধতিতে সেবা প্রদানে জেলা প্রশাসকদের কাজ করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
নাগরিকদের ডিজিটাল পদ্ধতিতে সেবা প্রদানে জেলা প্রশাসকদের কাজ করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে স্বাচিপ নেতাসহ আটক ১৩
লক্ষ্মীপুরে স্বাচিপ নেতাসহ আটক ১৩

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
খাগড়াছড়িতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থানের সংগঠকদের নেতৃত্বে আসছে নতুন ছাত্রসংগঠন
জুলাই অভ্যুত্থানের সংগঠকদের নেতৃত্বে আসছে নতুন ছাত্রসংগঠন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগ বলে কোনো দল নেই’
‘দেশের বর্তমান প্রেক্ষাপটে আওয়ামী লীগ বলে কোনো দল নেই’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪০ জেলায় হতে পারে বজ্রসহ বৃষ্টি
৪০ জেলায় হতে পারে বজ্রসহ বৃষ্টি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদকে আর কখনো বাংলার মাটিতে পুনর্বাসিত হতে দেয়া যাবে না : মামুনুল হক
ফ্যাসিবাদকে আর কখনো বাংলার মাটিতে পুনর্বাসিত হতে দেয়া যাবে না : মামুনুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আন্দোলনের সময়কার ডকুমেন্টারিগুলো ইন্ডিয়ান মিডিয়ার জন্য চপেটাঘাত’
‘আন্দোলনের সময়কার ডকুমেন্টারিগুলো ইন্ডিয়ান মিডিয়ার জন্য চপেটাঘাত’

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বৈষম্যমুক্ত দেশ গড়তে রাজনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান
বৈষম্যমুক্ত দেশ গড়তে রাজনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে : তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গায়ক পরিচয়ে আসছেন অক্ষয়
গায়ক পরিচয়ে আসছেন অক্ষয়

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতিকে সংবর্ধনা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতিকে সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলি করে হত্যাচেষ্টা; লক্ষ্মীপুরে সাবেক এমপিসহ আসামি ২৭৭
গুলি করে হত্যাচেষ্টা; লক্ষ্মীপুরে সাবেক এমপিসহ আসামি ২৭৭

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে গ্রিন ইউনিভার্সিটির পঞ্চম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত
রূপগঞ্জে গ্রিন ইউনিভার্সিটির পঞ্চম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কবি আল মাহমুদ স্মরণোৎসব
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কবি আল মাহমুদ স্মরণোৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রবিবার গায়ে হলুদ, সোমবার মেহজাবীনের বিয়ে
রবিবার গায়ে হলুদ, সোমবার মেহজাবীনের বিয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ববি উপাচার্যকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে বললেন শিক্ষকদের একাংশ
ববি উপাচার্যকে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে বললেন শিক্ষকদের একাংশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে বাংলাদেশি দক্ষ জনশক্তি নিয়োগের আহ্বান
কাতারে বাংলাদেশি দক্ষ জনশক্তি নিয়োগের আহ্বান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে আটক ২
জাবির ভর্তি পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঋণে জর্জরিত ৬ কোটি আমেরিকান
ঋণে জর্জরিত ৬ কোটি আমেরিকান

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
টঙ্গীতে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পিছিয়ে দেয়া যাবে না: ডোনার
সংস্কারের কথা বলে নির্বাচন পিছিয়ে দেয়া যাবে না: ডোনার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় গণমাধ্যম কর্মী নিহত
গোপালগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় গণমাধ্যম কর্মী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে: সেলিমা রহমান
জাতীয় নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলছে: সেলিমা রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘নির্বাচন নিয়ে সব চক্রান্ত বুকের তাজা রক্ত দিয়ে প্রতিহত করবে জনগণ’
‌‘নির্বাচন নিয়ে সব চক্রান্ত বুকের তাজা রক্ত দিয়ে প্রতিহত করবে জনগণ’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‌কখনোই শিবির ছিলাম না, উপদেষ্টা রিজওয়ানা আমার চাচি নন
‌কখনোই শিবির ছিলাম না, উপদেষ্টা রিজওয়ানা আমার চাচি নন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে প্রকাশ্যে পিস্তল বের করে কাউন্সিলরের ভাইয়ের হুমকি, ফেসবুকে ভাইরাল
মোহাম্মদপুরে প্রকাশ্যে পিস্তল বের করে কাউন্সিলরের ভাইয়ের হুমকি, ফেসবুকে ভাইরাল

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মারা গেছেন তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানী
মারা গেছেন তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান নির্বাচনের আগে অবশ্যই ফিরবেন: মির্জা ফখরুল
তারেক রহমান নির্বাচনের আগে অবশ্যই ফিরবেন: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী দোলা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেত্রী দোলা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার
তারেক রহমানের গ্রেফতারি পরোয়ানা প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রস্তুতি ম্যাচে ৭০ বল আগেই অলআউট বাংলাদেশ
প্রস্তুতি ম্যাচে ৭০ বল আগেই অলআউট বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা এক সপ্তাহ বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা এক সপ্তাহ বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদীর যে ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের পর বন্ধ হল ভারতীয় গণমাধ্যমের ওয়েবসাইট
মোদীর যে ব্যঙ্গচিত্র প্রকাশের পর বন্ধ হল ভারতীয় গণমাধ্যমের ওয়েবসাইট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মাটির নীচে অদ্ভূত গর্জনের শব্দ, আতঙ্কিত দিল্লিবাসী
ভূমিকম্পে মাটির নীচে অদ্ভূত গর্জনের শব্দ, আতঙ্কিত দিল্লিবাসী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট অ্যাটাকে মারা গেলেন তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানি
হার্ট অ্যাটাকে মারা গেলেন তরুণ অভিনেতা শাহবাজ সানি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদের স্ত্রী ৩ দিনের রিমান্ডে
সাবেক জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদের স্ত্রী ৩ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানে রাজধানীর ২৫ স্পটে সুলভে মিলবে মাংস-ডিম-দুধ
রমজানে রাজধানীর ২৫ স্পটে সুলভে মিলবে মাংস-ডিম-দুধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প প্রশাসনের যে আচরণে দিশাহারা ন্যাটো
ট্রাম্প প্রশাসনের যে আচরণে দিশাহারা ন্যাটো

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুব মহিলা লীগ নেত্রী রিতা খান গ্রেফতার
যুব মহিলা লীগ নেত্রী রিতা খান গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসিদের উদ্দেশে যা বললেন প্রধান বিচারপতি
ডিসিদের উদ্দেশে যা বললেন প্রধান বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে সেনা মোতায়েনে প্রস্তুত যুক্তরাজ্য
ইউক্রেনে সেনা মোতায়েনে প্রস্তুত যুক্তরাজ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিরোপা ধরে রাখল ব্রাজিল, ব্যর্থ আর্জেন্টিনা
শিরোপা ধরে রাখল ব্রাজিল, ব্যর্থ আর্জেন্টিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে মারা যেতে পারে লাখ লাখ এইডস রোগী!
ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে মারা যেতে পারে লাখ লাখ এইডস রোগী!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম কূটনৈতিক সফরে জাপানে তালিবান প্রতিনিধিদল
প্রথম কূটনৈতিক সফরে জাপানে তালিবান প্রতিনিধিদল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় এবার ‘নরকের দরজা খুলে দেয়ার’ হুমকি নেতানিয়াহুর
গাজায় এবার ‘নরকের দরজা খুলে দেয়ার’ হুমকি নেতানিয়াহুর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে ঘোষণা দিলেন খামেনি
যে ঘোষণা দিলেন খামেনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার গায়ে হলুদ, সোমবার মেহজাবীনের বিয়ে
রবিবার গায়ে হলুদ, সোমবার মেহজাবীনের বিয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সামুদ্রিক জলসীমায় ৫৮ দিন ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ
সামুদ্রিক জলসীমায় ৫৮ দিন ইলিশ ধরা নিষিদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসির ব্যবহার নিয়ে যা বললেন বিদ্যুৎ উপদেষ্টা
এসির ব্যবহার নিয়ে যা বললেন বিদ্যুৎ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা ফারুক
ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা ফারুক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে বর্ণনা দিলেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো ভারতীয়রা
যে বর্ণনা দিলেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানো ভারতীয়রা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিনের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব?
জিনের সঙ্গে কথা বলা সম্ভব?

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হতে দেব না : ফারুক
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হতে দেব না : ফারুক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ড. ইউনূস
বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

হাজার কোটি লুটের আয়োজন!
হাজার কোটি লুটের আয়োজন!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সেন্সরযুক্ত ক্যামেরা
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে সেন্সরযুক্ত ক্যামেরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধুত্ব চাইলে পানি দিন, সীমান্তে হত্যা বন্ধ করুন
বন্ধুত্ব চাইলে পানি দিন, সীমান্তে হত্যা বন্ধ করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

খেলাপির বোঝায় চরম শঙ্কা
খেলাপির বোঝায় চরম শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রামাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা করের আওতায় আসছেন
গ্রামাঞ্চলের ব্যবসায়ীরা করের আওতায় আসছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমানা নির্ধারণে আসছে আইন
সীমানা নির্ধারণে আসছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে জেলাভিত্তিক টাস্কফোর্স
নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে জেলাভিত্তিক টাস্কফোর্স

প্রথম পৃষ্ঠা

ধরনই বদলেছে, নির্যাতন থামেনি
ধরনই বদলেছে, নির্যাতন থামেনি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন যত দেরি হবে সমস্যা তত বাড়বে
নির্বাচন যত দেরি হবে সমস্যা তত বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগে স্থানীয় নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না
আগে স্থানীয় নির্বাচন হতে দেওয়া হবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বাংলা শেখাতে গিয়ে যেন পাই বিশ্বদর্শন
বিদেশিদের বাংলা শেখাতে গিয়ে যেন পাই বিশ্বদর্শন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস-মোদি কথা হবে বিমসটেক সম্মেলনে
ইউনূস-মোদি কথা হবে বিমসটেক সম্মেলনে

প্রথম পৃষ্ঠা

তীব্র যানজট
তীব্র যানজট

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশব্যাপী আজ বিক্ষোভ সমাবেশ জামায়াতের
দেশব্যাপী আজ বিক্ষোভ সমাবেশ জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগকে চূড়ান্তভাবে দাফন করেছেন
শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগকে চূড়ান্তভাবে দাফন করেছেন

নগর জীবন

চেয়ারম্যানকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা
চেয়ারম্যানকে পুলিশে দিল শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

টালবাহানা করে দেশ বেশি দিন অগণতান্ত্রিক রাখবেন না
টালবাহানা করে দেশ বেশি দিন অগণতান্ত্রিক রাখবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেন চালাচ্ছেন চার সন্তানের জননী
ট্রেন চালাচ্ছেন চার সন্তানের জননী

নগর জীবন

ভাঙা সড়কে নাজেহাল
ভাঙা সড়কে নাজেহাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বিলম্ব বরদাশত করা হবে না
নির্বাচনে বিলম্ব বরদাশত করা হবে না

নগর জীবন

১৯ ফেব্রুয়ারি আসবে নতুন ‘আইফোন’!
১৯ ফেব্রুয়ারি আসবে নতুন ‘আইফোন’!

টেকনোলজি

ক্রেডিট নিয়ে রাজনীতি শহীদ-গাজীদের অসম্মান করার শামিল
ক্রেডিট নিয়ে রাজনীতি শহীদ-গাজীদের অসম্মান করার শামিল

নগর জীবন

প্রস্তুতি ঢাকা-সৌদি আরবে
প্রস্তুতি ঢাকা-সৌদি আরবে

মাঠে ময়দানে

সুযোগসন্ধানীরা যেন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটাতে না পারে
সুযোগসন্ধানীরা যেন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটাতে না পারে

নগর জীবন

ব্রাজিলের যুবারা ল্যাটিন আমেরিকার সেরা
ব্রাজিলের যুবারা ল্যাটিন আমেরিকার সেরা

মাঠে ময়দানে

নেইমারের বিপক্ষে খেললেন রবসন
নেইমারের বিপক্ষে খেললেন রবসন

মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে শান্তিরক্ষী পাঠাতে প্রস্তুত যুক্তরাজ্য
ইউক্রেনে শান্তিরক্ষী পাঠাতে প্রস্তুত যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে রোহিঙ্গা ‘মাদকসম্রাজ্ঞী’ গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে রোহিঙ্গা ‘মাদকসম্রাজ্ঞী’ গ্রেপ্তার

নগর জীবন