শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০২ মার্চ, ২০১৯

বই পড়াতে এবার সেলুন পাঠাগার

কাজী শাহেদ, রাজশাহী
প্রিন্ট ভার্সন
বই পড়াতে এবার সেলুন পাঠাগার

প্রচন্ড ভিড়, সময় কাটছে না। ঘুরে আসতে গেলে আবার সিরিয়ালটা নাও থাকতে পারে। সেলুনে চুল-দাড়ি কাটতে গিয়ে প্রচন্ড ভিড়ে বসে না থেকে বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে অভিনব কার্যক্রম শুরু করেছে রাজশাহীর কেন্দ্রীয় কিশোর পাঠাগার। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে সংগঠনটির উদ্যোগে নগরীর ১০টি সেলুনে আনুষ্ঠানিকভাবে এসব পাঠাগারের উদ্বোধন করা হয়েছে। নগরীর ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের তেরখাদিয়া উপশহর এলাকায় ‘সেলুনভিত্তিক পাঠাগার’-এর উদ্বোধন করেন রাজশাহী সিটি করপোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর আনোয়ার হোসেন আনার। এটি দেশের প্রথম সেলুনভিত্তিক পাঠাগার বলে দাবি করছেন উদ্যোক্তারা। কেন্দ্রীয় কিশোর পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা সোহাগ আলী বলেন, দিন দিন গণগ্রন্থাগারের পাঠক কমছে। বইপড়ার পর্যাপ্ত সময় ও সুযোগ না থাকায় আমরা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ধরনের বইপড়া কর্মসূচি গ্রহণ করি, যেন পাঠক গ্রন্থাগারে না গিয়ে ঘরে বসেই বই পড়ার সুযোগ পান। তিনি জানান, তাদের কর্মসূচির মধ্যে ‘পলান সরকার বইপড়া আন্দোলন’ অন্যতম। যা মহানগরীতে দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। নগরীর সব ওয়ার্ডের তিন শতাধিক সেলুনে ‘সেলুনভিত্তিক পাঠাগার’ গড়ে তোলার উদ্যোগের অংশ হিসেবে ১৪ নম্বর ওয়ার্ডে উপশহর, তেরখাদিয়া, বসুয়া, উপশহর নিউমার্কেট, বিভাগীয় স্টেডিয়াম এলাকা, তেরখাদিয়া কলেজপাড়া এলাকায় ১০টি সেলুনে এ পাঠাগার কার্যক্রম শুরু করেছে কেন্দ্রীয় কিশোর পাঠাগার। পর্যায়ক্রমে নগরীর ৩০টি ওয়ার্ডে তিন শতাধিক সেলুনে ‘সেলুনভিত্তিক পাঠাগার’ গড়ে তোলা হবে বলে জানিয়েছেন এর উদ্যোক্তারা।

রাজশাহী কেন্দ্রীয় কিশোর পাঠাগারটির প্রতিষ্ঠাতা যুবকের নাম সোহাগ আলী। নগরীর তেরখাদিয়া উত্তরপাড়া এলাকায় কেন্দ্রীয় কিশোর পাঠাগারটি গড়ে তুলেছেন তিনি। সোহাগ আলী নিজেই ওই পাঠাগারের সাধারণ সম্পাদক। যুবক-যুবতী থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীরা মূলত এ পাঠাগারের পাঠক। বই পড়তে এখানে আসেন বয়ঃবৃদ্ধরাও।

এ পাঠাগারের নিয়মিত সদস্য রাজশাহী কলেজের ম্যানেজমেন্ট দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আলী হোসেন। তিনি জানান, অবসর পেলেই এ পাঠাগারে বসেন তিনি। আহরণ করেন অজানা তথ্য। তিনি জানান, এখানে অনেক বই আছে। যেখান থেকে জ্ঞান আহরণ করে নিজেকে যোগ্য করে তোলা যায়। অবসরে খোশ গল্প কিংবা আড্ডা না দিয়ে কিছুটা সময় হলেও কেন্দ্রীয় কিশোর পাঠাগারে সময় কাটান তিনি। সেখানে গিয়ে নতুন কোনো বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করতে পারেন। পাঠাগারের প্রতিষ্ঠাতা সোহাগ আলী বলেন, ‘জ্ঞানের মশাল প্রজ্বলিত করার দৃঢ় প্রত্যয়ে-এসো পড়ি-দেশ গড়ি’ এ স্নোগানকে সামনে রেখে ১৯৯৭ সালের ১ জানুয়ারি মাত্র ১৮টি বইকে পুঁজি করে শুরু করি কেন্দ্রীয় কিশোর পাঠাগার। ক্ষুদ্র পরিসরে শুরু হলেও পাঠাগার তৈরির অদম্য ইচ্ছা থেকে পিছুটান ছিল না। নিজের বলতে তেমন কিছু নেই। অভাব-অনটনের সংসার। তাই বলে পাঠাগার তৈরি হবে না।’ নিজের ইচ্ছা ও আগ্রহের কাছে হার মানেননি সোহাগ। প্রায় দেড় যুগ ধরে অল্প অল্প করে সেই পাঠাগারে বই কিনে এখন পরিণত হয়েছে সমৃদ্ধ তথ্যভান্ডারে। আবার কেউ আগ্রহী হয়ে কিছু কিছু বই উপহার দিয়েছেন। বর্তমানে পাঠাগারটিতে ৩ হাজার ১২৮টি বই আছে। পাঠকের চাহিদা অনুযায়ী প্রতিদিন দুটি জাতীয় ও তিনটি আঞ্চলিক পত্রিকা সন্নিবেশিত করা হয়েছে পাঠ্য তালিকায়। এ ছাড়াও দেশি ও বিদেশি পাঁচটি মাসিক ও ত্রৈমাসিক পত্রিকা রাখা হচ্ছে পাঠাগারটিতে। সোহাগ আলী বলেন, এ পাঠাগারের কারণে ওই এলাকার সামাজিক অবস্থার পরিবর্তন এসেছে। কয়েক বছর আগে তেরখাদিয়া উত্তরপাড়া এলাকা বেকার ছেলেদের আড্ডার প্রিয় জায়গা ছিল। প্রায়ই সেখানে যৌন হয়রানি, ছিনতাই, চুরির মতো ঘটনা ঘটত। তবে সেই চিত্র এখন পরিবর্তন হয়েছে। সেখানে এখন শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে।

তিনি জানান, পাঠাগারের নাম কিশোর হলেও সব শ্রেণির মানুষের জন্যই এটি উন্মুক্ত। আশপাশের শিশু থেকে বৃদ্ধদের মাঝে পাঠভ্যাস গড়ে তোলার লক্ষ্যে স্থাপিত হয় পাঠাগারটি। সেই থেকে প্রতিদিন বিকাল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত চলে এর কার্যক্রম। প্রতিষ্ঠার পর থেকে পাঠাগারটিতে পাঠকের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। প্রতিদিন ৩৫ থেকে ৪০ জন পাঠক এখানে আসেন। এ ছাড়াও পাঠাগারটির নিয়মিত সদস্য আছে ১২০ জন। এ পাঠাগারে বাংলাদেশের ৫ জন বিখ্যাত ব্যক্তির নামে নামকরণ করা হয়েছে ৪টি গ্যালারি। এগুলো হলো- কবিগুরু রবীন্দ্র গ্যালারি, নজরুল গ্যালারি, বেগম রোকেয়া গ্যালারি, বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর গ্যালারি ও লালন শাহ গ্যালারি। এখানে রয়েছে শিশু-কিশোর ও তরুণদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানার জন্য আলোকচিত্র। ১৯টি আলোকচিত্র দিয়ে সাজানো হয়েছে ফিরে দেখা ১৯৭১ গ্যালারিটি। এখানে আছে, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ, ৩ মার্চের অসহযোগ আন্দোলন, ২৫ মার্চের গণহত্যা, পাকিস্তানিদের হত্যা ও নির্যাতনের চিত্র, মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষণ, ১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবী হত্যা, ১৬ ডিসেম্বর পাকিস্তানিদের আত্মসমর্পণ ও বিজয় উল্লাসসহ মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন ছবি।

পাঠাগার সংলগ্ন দরিদ্র অসহায় ছিন্নমূল পিছিয়ে পড়া শিশুদের আদর্শ নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে গত বছরের ১ জানুয়ারি সেখানে প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। কেন্দ্রীয় কিশোর পাঠাগারে প্রতিদিন সকালে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম চলে। ৩০ জন ছাত্র-ছাত্রী এবং একজন শিক্ষিকা আছেন। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে কেন্দ্রীয় কিশোর পাঠাগারে সাধারণ পাঠকদের জন্য রয়েছে কম্পিউটার কর্নার। এ কর্নারে একজন পাঠক বিনামূল্যে  সর্বোচ্চ ২০ মিনিট কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারেন। শুধু কি তাই! এখানে আছে কৃষি কর্নারও। কেন্দ্রীয় কিশোর পাঠাগারে গত বছরের ১০ জুন স্থাপিত হয় কৃষি কর্নার। কৃষি কর্নারে আছে বাংলাদেশে উৎপাদিত কয়েক জাতের ধান বীজ। বিভিন্ন

 

জাতের দেশীয় ফল

ও ক্যাকটাসের গাছসহ কৃষিবিষয়ক বই এবং পত্রিকা। পাঠাগারে ছোট একটি র‌্যাকে শুরু হয়েছে মিনি সংগ্রহশালার কার্যক্রম। মুদ্রা, দেশ-বিদেশের ডাকটিকিট, গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী জিনিসপত্র, কাসা-পিতল, ক্যামেরাসহ বেশকিছু পুরনো বিষয় স্থান পেয়েছে এ মিনি সংগ্রহশালায়।

কিশোর পাঠাগারের বিস্ততি আরও ছড়িয়ে দিতে নতুন উদ্যোগ ‘সেলুনভিত্তিক পাঠাগার।’

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রাবির ফোকলোর বিভাগ সংস্কার দাবি
রাবির ফোকলোর বিভাগ সংস্কার দাবি

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

'বিশ্রামে থাকো দিয়োগো এবং আন্দ্রে, তোমাদের মিস করবো'
'বিশ্রামে থাকো দিয়োগো এবং আন্দ্রে, তোমাদের মিস করবো'

১৫ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

পৃথিবীর ঘূর্ণনের গতি বাড়ছে, জুলাই ও আগস্টে তিনটি দিন হবে একটু ছোট
পৃথিবীর ঘূর্ণনের গতি বাড়ছে, জুলাই ও আগস্টে তিনটি দিন হবে একটু ছোট

৪৪ সেকেন্ড আগে | বিজ্ঞান

ঝিনাইদহে হত্যা মামলায় পরকীয়া প্রেমিকসহ স্ত্রীর যাবজ্জীবন
ঝিনাইদহে হত্যা মামলায় পরকীয়া প্রেমিকসহ স্ত্রীর যাবজ্জীবন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ মাসেই মার্কিন অ্যাপাচে হেলিকপ্টার হাতে পাচ্ছে ভারত
এ মাসেই মার্কিন অ্যাপাচে হেলিকপ্টার হাতে পাচ্ছে ভারত

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের লাশ উদ্ধার
যুবকের লাশ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর্মক্ষম সন্তানকে হারিয়ে অভাবে দিন পার করছেন শহীদ জুয়েলের মা-বাবা
কর্মক্ষম সন্তানকে হারিয়ে অভাবে দিন পার করছেন শহীদ জুয়েলের মা-বাবা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় পাখি বন জলাভূমির প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে সমাবেশ
নেত্রকোনায় পাখি বন জলাভূমির প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে সমাবেশ

২২ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নির্বাচনের মাধ্যমেই গণতন্ত্রের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হবে: খোকন
নির্বাচনের মাধ্যমেই গণতন্ত্রের চূড়ান্ত বিজয় অর্জিত হবে: খোকন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় ৪ দিনের রিমান্ডে
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় ৪ দিনের রিমান্ডে

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২ এপ্রিল ‘বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’ ঘোষণার প্রস্তাব অনুমোদন
২ এপ্রিল ‘বিশ্ব অটিজম সচেতনতা দিবস’ ঘোষণার প্রস্তাব অনুমোদন

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি
জুলাই গণঅভ্যুত্থান স্মরণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘাড়ের ওপর বটি পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ঘাড়ের ওপর বটি পড়ে প্রাণ গেল শিশুর

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় তিন প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!
এআই–এর অপব্যবহার, অভিনেত্রীর অশ্লীল ছবি ভাইরাল করল ছাত্রনেতা!

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

যাত্রাবাড়ীর হত্যা মামলায় শরীয়তপুরের সাবেক মেয়র গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীর হত্যা মামলায় শরীয়তপুরের সাবেক মেয়র গ্রেফতার

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আড়াইহাজারে ৪ দোকানিকে অর্থদণ্ড
আড়াইহাজারে ৪ দোকানিকে অর্থদণ্ড

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্টার সিনেপ্লেক্সে স্কারলেট বনাম জম্বিদের ভয়াল লড়াই
স্টার সিনেপ্লেক্সে স্কারলেট বনাম জম্বিদের ভয়াল লড়াই

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
দামুড়হুদায় বসুন্ধরা শুভসংঘের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ১৪ জুলাই
চানখাঁরপুলে হত্যা মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ১৪ জুলাই

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মেলবোর্নে বিশেষ সম্মাননা পাচ্ছেন আমির খান
মেলবোর্নে বিশেষ সম্মাননা পাচ্ছেন আমির খান

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

উলটচন্ডালের লালহলুদ শোভা হারিয়ে যাচ্ছে
উলটচন্ডালের লালহলুদ শোভা হারিয়ে যাচ্ছে

৪৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইসরায়েলি হামলায় গাজার হাসপাতালের পরিচালক নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজার হাসপাতালের পরিচালক নিহত

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর ফের পর্দায় অক্ষয়-সাইফ জুটি
১৭ বছর পর ফের পর্দায় অক্ষয়-সাইফ জুটি

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

পাটগ্রাম থানা চত্ত্বরে দুষ্কৃতিকারী-পুলিশ সংঘর্ষে পুলিশসহ আহত ২০
পাটগ্রাম থানা চত্ত্বরে দুষ্কৃতিকারী-পুলিশ সংঘর্ষে পুলিশসহ আহত ২০

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কব্জিকাটা গ্রুপের অন্যতম প্রধান টুন্ডা বাবু গ্রেফতার
কব্জিকাটা গ্রুপের অন্যতম প্রধান টুন্ডা বাবু গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী ৫ দিনে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস
আগামী ৫ দিনে দেশজুড়ে বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৩ ডেপুটি জেলারকে একযোগে বদলি
৩৩ ডেপুটি জেলারকে একযোগে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন