শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

অন্ধত্বের কাছে হার মানেননি অদম্য রোকেয়া

কামরুজ্জামান সোহেল, ফরিদপুর
প্রিন্ট ভার্সন
অন্ধত্বের কাছে হার মানেননি অদম্য রোকেয়া

তাম্বুলখানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শিউলী দাস বলেন, রোকেয়া যখন এ বিদ্যালয়ে এসে যোগ দেন আমরা তখন বেশ চিন্তিত হয়ে পড়েছিলাম। তিনি কীভাবে ক্লাস নেবেন, এলাকার লোকই বা বিষয়টি কীভাবে দেখবে। তবে রোকেয়া বিদ্যালয়ে যোগ দেওয়ার পর তার দক্ষতা দেখে আমি অবাক হয়ে যাই। অনেক মেধাবী রোকেয়া। সহজেই সব কিছু রপ্ত করে নিতে জানেন। আমরা বোঝার আগেই বুঝে যান। এই স্কুলে যোগ দেওয়ার দুই মাসের মধ্যেই রোকেয়া আমাদের আপনজন হয়ে ওঠেন।

 

চোখে দেখতে পান না। কিন্তু নিজের অদম্য প্রচেষ্টায় ফরিদপুর সদরের একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে ইতিমধ্যেই সাফল্যের পরিচয় দিয়েছেন তিনি। তিনি যখন ওই বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন, তখন তার সহকর্মীরা একটু বিপদেই ছিলেন এই ভেবে, ‘একে তো চোখে দেখতে পান না, কী পড়াবেন, কীভাবে নেবেন ক্লাস’। কিন্তু দুই মাস যেতে না যেতেই সহকর্মীদের ভুল যায় ভেঙে। অন্ধত্বের কাছে হার না মানা অদম্য এই শিক্ষকই হলেন রোকেয়া বেগম (২৮)। রোকেয়া বেগম ফরিদপুর সদর উপজেলার তাম্বুলখানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন ২০১৩ সালের ১ ডিসেম্বর। তিনি ওই বিদ্যালয়ে শিশু শ্রেণি, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পড়ান।

‘প্রথম প্রথম আমাকে একটু বেগ পেতেই হয়েছিল, শিশুরা আমাকে দেখে ভয় পেত’- মন্তব্য করে রোকেয়া বলেন, তবে অল্পদিনের মধ্যেই আমি ওদের আপন করে নেই। পড়ার ফাঁকে ফাঁকে গান গেয়ে নানা ছড়া, কবিতা বলে আমি ওদের মন জয় করে নিয়েছি। এখন আমার বাড়িতে সময় কাটে না। সারারাত শুধু একই চিন্তা, কখন সকাল হবে, কখন স্কুলে যাব।

সম্প্রতি রোকেয়ার ক্লাস নেওয়া দেখতে তাম্বুল খানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে দেখা যায়, ক্লাস নিচ্ছেন রোকেয়া। মেঝেতে পাটি বিছিয়ে সব শিশু গোল হয়ে রোকেয়াকে ঘিরে বসেছে। রোকেয়া পড়াচ্ছেন, ‘স্ব-রে অ- অয় অজগর আসছে তেড়ে, স্ব-রে আ আমটি আমি খাব পেড়ে।’ কথা শেষ করেই রোকেয়া মাটির তৈরি আম ধরে দেখিয়ে শিশুদের শেখাচ্ছেন। পাশাপাশি শেখাচ্ছেন প্রতিশব্দও অ তে অজগর, আবার অ-তে অলংকার। অলংকার বুঝাতে রোকেয়া নিজের গলার মালা, কানের দুল দেখিয়ে শেখাচ্ছেন। রোকেয়া কোনো প্রশ্ন করতেই শিক্ষার্থীরা সঙ্গে সঙ্গে সমস্বরে উত্তর দিচ্ছে। সব মিলিয়ে এক আনন্দঘন পরিবেশ। ওই বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. আরাফাত জানায়, আপা ভালো পড়ায়। আপা বলে যায় আমরা তার সঙ্গে সঙ্গে বলি। একই শ্রেণির শ্রীজিৎ শিল বলে, আপা খেলা করতে করতে পড়ায়। পড়ানোর সময় বিভিন্ন ছবি দেখায়। একই শ্রেণির মনখুশী সিং বলে, আপার পড়ানো ভালো লাগে। গান ও ছড়া করে পড়ায়। পড়া না পারলে শিশুদের মারেন কি? প্রশ্ন করা হলে জিহ্বা বের করে দাঁত দিয়ে চেপে ধরে ‘না’, ‘না’ ভঙ্গিতে মাথা ঘুরিয়ে রোকেয়া বলেন, ‘কেন আমি ওদের মারব, ওরা তো আমার সন্তানের মতো’। ফরিদপুর সদরের তাম্বুলখানা এলাকার রোকেয়া বেগমের জন্ম ১৯৯২ সালের ৫ সেপ্টেম্বর। তার বাবা মুজিবুর রহমান মারা যান ১৯৯৫ সালে। তার দুই বছর পর মারা যান মা হাসিনা বেগম।

পাঁচ বোন ও এক ভাইয়ের মধ্যে রোকেয়া চতুর্থ। বাবা মায়ের মৃত্যুর পর বড় বোন শাহানাজ বেগম (৪৩) রোকেয়াসহ অন্য ভাইবোনদের দায়িত্ব নেন। দ্বিতীয় বোন মর্জিনা আক্তার বিবাহিত শ্বশুর বাড়িতে। একমাত্র ভাই রফিক শেখ (২৩) পড়াশোনা করেনি।

রোকেয়া বেগম ছাড়াও তার তৃতীয় বোন শিখা ও ছোট বোন আছিয়া পড়াশোনা করছেন। শিখা ঢাকার ইডেন কলেজে সমাজবিদ্যা বিষয়ে

মাস্টার্স করছেন এবং আছিয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইতিহাস বিভাগ থেকে মাস্টার্স করছেন ।

ছয় ভাই বোনের মধ্যে পড়াশোনা করেছেন রোকেয়া, শিখা ও আছিয়া। এই তিন বোনই দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী। তবে তাদের প্রতিবন্ধীকতা জন্মগত নয়। রোকেয়ার চার বছর, শিখার নয় বছর ও আছিয়ার সাত বছর বয়সে তারা একে একে দৃষ্টি প্রতিবন্ধী হয়ে পড়েন। ২০০০ সালে ঢাকার ইসলামিয়া হাসপাতালে এই তিন বোন চিকিৎসার জন্য যান। চিকিৎসক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানায়, তাদের মা ও বাবা খালাতো ভাইবোন হওয়ায় রক্তের কারণে এ সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। তাদের এ রোগ নিরাময় যোগ্য নয়।

ফরিদপুর মুসলিম মিশনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক এম এ সামাদের সহযোগিতায় এই তিন বোন ঢাকার মিরপুরে ব্যাপ্টিস্ট মিশন ইন্টিগ্রেটেড স্কুলে ভর্তি হন। সেখান থেকে তারা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়েন। ওই মিশনের হোস্টেলে থেকে মিরপুর আইডিয়াল স্কুল ও কলেজ থেকে মাধ্যমিক পাস করেন। এরপর ঢাকার বদরুননেসা কলেজ থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পাস করেন।

উচ্চ মাধ্যমিক পাস করার পর রোকেয়া ইডেন কলেজে বিএ ক্লাসে ভর্তি হন। কিন্তু এর মধ্যে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় সে শ্রুতি লেখকের মাধ্যমে অংশ নিয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে নির্বাচিত হন।

তাম্বুলখানা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক শিউলী দাস বলেন, রোকেয়া যখন এ বিদ্যালয়ে এসে যোগ দেন আমরা তখন বেশ চিন্তিত হয়ে পড়েছিলাম। তিনি কীভাবে ক্লাস নেবেন, এলাকার লোকই বা বিষয়টি কীভাবে দেখবে। তবে রোকেয়া বিদ্যালয়ে যোগ দেওয়ার পর তার দক্ষতা দেখে আমি অবাক হয়ে যাই। অনেক মেধাবী রোকেয়া। সহজেই সব কিছু রপ্ত করে নিতে জানেন। আমরা বোঝার আগেই বুঝে যান। এ স্কুলে যোগ দেওয়ার দুই মাসের মধ্যেই রোকেয়া আমাদের আপনজন হয়ে ওঠেন।

আরেক সহকারী শিক্ষক রুমা বর্মণ বলেন, আমি আমার ক্লাস নেওয়ার পাশাপাশি রোকেয়াকে সাহায্য করি। শিক্ষার্থীদের হাজিরা দিয়ে দেই। বোর্ডে কিছু লেখার প্রয়োজন হলে লিখে দেই। রোকেয়ার পড়ানোর স্টাইল ও একাগ্রতা দেখলে মনেই হয় না ও দুই চোখে দেখতে পারে না।

প্রধান শিক্ষক কাকলী রানী সাহা বলেন, রোকেয়া মিশুক ও অসাধারণ ভালো মানুষ। জানার স্পৃহা বেশি। স্কুলের সময় দারুণভাবে মেনে চলে। তিনি বলেন, রোকেয়া ব্রেইল পদ্ধতির বই দিয়ে শিশুদের পাঠ দেন। পাঠদানের প্রতিটি বই রোকেয়াকে এক থেকে দেড় হাজার টাকা বারতি খরচ করে সংগ্রহ করতে হয়। এ বিষয়টি সরকারিভাবে দেখা গেলে ভালো হয়। এ ছাড়া প্রাইমারি শিক্ষকদের যে ট্রেনিং হয় পিটিআইতে সেখানেও দৃষ্টিপ্রতিবন্ধীদের জন্য আলাদা বইয়ের ব্যবস্থা করার দরকার। কেননা ট্রেনিংয়ের সব বিষয় একবারে মনে থাকার কথা নয়।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. তৌহিদুল ইসলাম জানান, আমি নতুন যোগদান করেছি। রোকেয়ার স্কুলটি এখনো আমার ভিজিট করা হয়নি বিধায় রোকেয়া সম্পর্কে আমার কোনো ধারণা নেই। তবে সদ্য বিদায়ী জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা শিব পদ দে জানান, ‘রোকেয়ার পারফরমেন্স ভালো। গান গেয়ে হাত তালি দিয়ে পড়িয়ে ক্লাস মাতিয়ে রাখেন।’ তিনি বলেন, ওর জন্য যাতে ব্রেইল পদ্ধতির বই সরকারিভাবে সরবরাহ করা যায় সে চেষ্টা করা হয়েছে। এ ছাড়া পিটিআইয়ের প্রশিক্ষণের জন্য ব্রেইল পদ্ধতির বই সংযুক্ত করার জন্য জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমিতে যোগাযোগ করা হয়েছে। এদিকে শিক্ষায় বিশেষ অবদান রাখার জন্য ইতিমধ্যেই রোকেয়া বেগমকে প্রথমে ফরিদপুর জেলায় পরে ঢাকা বিভাগের শ্রেষ্ঠ জয়ীতার সম্মাননা প্রদান করা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গুলিস্তানে গাড়ির ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু
গুলিস্তানে গাড়ির ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে কমপক্ষে নিহত ৩০
সিরিয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে কমপক্ষে নিহত ৩০

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শিশুসহ ৭৮ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় শিশুসহ ৭৮ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান
মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১৩ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১৩ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপরাধ সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত থাকায় দক্ষিণ আফ্রিকায় পুলিশমন্ত্রী বরখাস্ত
অপরাধ সিন্ডিকেটের সঙ্গে জড়িত থাকায় দক্ষিণ আফ্রিকায় পুলিশমন্ত্রী বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ আগুনে প্রাণ গেল ৯ জনের
যুক্তরাষ্ট্রে ভয়াবহ আগুনে প্রাণ গেল ৯ জনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস আজ
বিশ্ব যুব দক্ষতা দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাস্টের আড়ালে কর ফাঁকির প্রবণতা
ট্রাস্টের আড়ালে কর ফাঁকির প্রবণতা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সিরাজগঞ্জে শিশু হত্যা, সৎমা গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জে শিশু হত্যা, সৎমা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছোট ভাই না, সমান মনে করতে হবে
বাংলাদেশকে ছোট ভাই না, সমান মনে করতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত এক
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত এক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কনসার্ট

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সালমানের হাত ধরে বলিউডে, এরপর প্রেম— জবাব দিলেন এলি আব্রাম
সালমানের হাত ধরে বলিউডে, এরপর প্রেম— জবাব দিলেন এলি আব্রাম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
৬৪ জেলায় শুরু হচ্ছে ‘জুলাই শহিদ স্মৃতিস্তম্ভের’ কাজ: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রাইম জোন তিন সিটি
ক্রাইম জোন তিন সিটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ