শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

সিঙ্গাপুরের জুরং উদ্যান

মো. মনির হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
সিঙ্গাপুরের জুরং উদ্যান

উদ্যানের পাখি গান গায় বিভিন্ন ভাষায়। চলে পাখিতে পাখিতে শক্তির লড়াইয়ের রোমাঞ্চকর খেলা। আছে পাখির সঙ্গে দর্শক পর্ব। পাখিদের রিং খেলা। পাখির সমবেত উপস্থিতি। একেবারেই ব্যতিক্রম ও সৃজনশীল একটি শো। যা দেখে দর্শকমন প্রশান্তিতে ভিজে যাবে।

 

গহিন বন। পাখির কিচির-মিচিরে মুখরিত লরি লফট। লোহার শেকলের পর্দা ভেদ করে ভিতরে ঢুকে দেখি ডানে বামে উপরে নিচে পাখি উড়ছে। দর্শনার্থীরা খাবারের বাটি হাতে দাঁড়িয়ে আছে। আমিও সিঙ্গাপুরী ৩ ডলার দিয়ে এক বাটিতে খাবার নিয়ে দাঁড়িয়ে গেলাম। ব্যাস! পাখি আমার কাছেও আসা শুরু করল। একটু ভালো করে তাকিয়ে দেখলাম পুরো এলাকাটা নেটিং করা। প্রায় ৩২ হাজার বর্গফুটের এই এলাকাটিতে সহস্রাধিক পাখি মুক্তভাবে ওড়াওড়ি করে। গাছ-গাছালিতে পরিপূর্ণ ঘন এ জঙ্গলটিতে পাখি বুঝতেই পারে না যে তারা একটি গন্ডির মধ্যে আবদ্ধ। কারণ এই নেটিং এলাকার অভ্যন্তরে ১৫০ ফুটের গাছও আছে। বলছিলাম সিঙ্গাপুরের জুরং পাখি উদ্যানের কথা। এটি জুরং জেলার জুরং পাহাড়ে অবস্থিত। প্রায় ৫০ একর আয়তনের এ উদ্যানে ৩৮০ প্রজাতির প্রায় ৫ হাজার প্রাণী আছে। আছে মনমাতানো এবং আকর্ষণীয় অ্যাম্ফিথিয়েটার পুলস। যেখানে প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত শো চলে। পাখি গান গায় বিভিন্ন ভাষায়। চলে পাখিতে পাখিতে শক্তির লড়াইয়ের খেলা। আছে পাখির সঙ্গে দর্শক পর্ব। পাখিদের রিং খেলা। পাখির সমবেত উপস্থিতি। একেবারেই ব্যতিক্রম ও সৃজনশীল একটি শো। যা দেখে দর্শকমন প্রশান্তিতে ভিজে যাবে। শো শেষে গেলাম পাশের বিশাল লেকে যেখানে হাজার হাজার জলচর পাখির মিলনমেলা। কয়েক প্রজাতির ফ্লেমেঙ্গো, হর্নবিল, হাঁসের জলকেলি আর উন্মুক্ত দৌড়ঝাঁপ দেখে কিছুক্ষণের জন্য মন চলে গিয়েছিল টাঙ্গুয়ার, বাইক্কা বিল বা  হাকালুকি হাওরে। যেখানে পরিযায়ী পাখিরা ঠিক এভাবেই জলকেলি আর ওড়াওড়ি করে মুখরিত রাখে পর্যটকদের।

এ উদ্যানে আর একটি গুরুত্বপূর্ণ রাইড আছে সেটি হচ্ছে রিভার সাফারি। নদীবিষয়ক রাইড তাই বিলম্ব না করে সিঙ্গাপুরী ৫০ ডলার দিয়ে টিকিট কেটে উঠে বসলাম বোটে। আমাকেসহ ৮ জন দর্শনার্থী নিয়ে বোট চলতে শুরু করল। এই নৌপথটা পাহাড়ের গা ঘেঁষে কৃত্রিমভাবে তৈরি করা। তারা চেষ্টা করেছে আমাজানের একটা আবহ তৈরি করতে। বোট দিয়ে যাওয়ার পথে দেখা যায় কোথাও এক ঝাঁক ফ্লেমিঙ্গো, আবার কোথাও হর্নবিল, বিভিন্ন প্রজাতির হাঁস বিচরণ করছে। আবার কোথাও স্থির মনে দাঁড়িয়ে ভালুক দেখছে আমাদের। আর এক গাছ থেকে অন্য গাছে বানর লাফিয়ে বেড়াচ্ছে। বিভিন্ন প্রজাতির সরীসৃপ বুকে ভর দিয়ে দৌড়ে বেড়াচ্ছে। অন্যরকম একটি থ্রিলিং সিচুয়েশন। গা ছমছম করা অবস্থা। সারা দিন কেটে যাবে কিন্তু উদ্যান থেকে বের হতে মন চাইবে না। এখানে পাওয়া যাবে প্রকৃতি, প্রাণী আর পাখির অপূর্ব সম্মিলন। আর এ সমন্বয় উপভোগ করার জন্য প্রতিবছর এই উদ্যানে প্রায় ৯ লাখ দর্শনার্থীর সমাগম ঘটে। কখনো সিঙ্গাপুর গেলে এই  উদ্যানে যেতে ভুলবেন না।

তারপর ট্যাক্সি করে চলে গেলাম সেন্তোসা। সিঙ্গাপুরের সবচেয়ে বড় দ্বীপ। সেন্তোসার ভুবনটা অনেক বড়। হোটেল রিসোর্ট ওয়ার্ল্ড সেন্তোসা ছাড়াও আছে আরও ৭টি হোটেল।

আছে ইউনিভার্সেল স্টুডিও, টাইগার স্কাই টাওয়ার, বাটারফ্লাই পার্ক, আন্ডার ওয়াটার ডলফিন লগোন, ফোরডি অ্যাডভেঞ্চার ল্যান্ড, ওয়েভ হাউস সেন্তোসা আইফ্লাই সিঙ্গাপুর, ভিভো সিটি থেকে সেন্তোসা মনোরেল ও ক্যাবল কার ইত্যাদি। সেন্তোসাতে আরও আছে পালোয়ান, সিলোসো এবং তনজং নামে ৩টি মনোরম সৈকত। সেন্তোসার বক্ষে ঠাঁই নিয়ে এতকিছু উপভোগ করে মন ভালো না হয়ে পারে না। সেন্তোসা মনের গভীরে দাগ কাটে, মনকে ভুলিয়ে দেয়। আরও ভালো লাগে সেন্তোসা থেকে দেখা ভিভো সিটিতে নোঙ্গর করা জাহাজগুলোকে। চলতে চলতে আবার দেখা মিলল সিংহ মূর্তির। এখানে এর নাম সেন্তোসা মারলিয়ন। সিংহ মূর্তিটাকে সিঙ্গাপুরের মার্কেটিং আইকন হিসেবে ব্যবহার করে। বলা যায় এটা সিঙ্গাপুরের মাস্কট। ১৯৪৫ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত সেন্তোসা আইল্যান্ডের নাম অনেকবার পরিবর্তিত হয়েছে। এক সময় এর নাম ছিল ডেথ অব আইল্যান্ড। ১৯৭২ সালে সাধারণ মানুষের অনুরোধে সিঙ্গাপুর পর্যটন কর্তৃপক্ষ এর নাম রাখেন সেন্তোসা। মালয় ভাষা সেন্তোসার অর্থ শান্তি। আর প্রতিবছর এই শান্তির দ্বীপে নিজেকে শান্ত করতে সারা বিশ্ব থেকে প্রায় ২৫ মিলিয়ন পর্যটক আসেন।

 

সিঙ্গাপুর গিয়েছি বহুবার। মেরিনা বে প্রতিবারই পরিদর্শন করেছি। কিন্তু এখানে যে ‘গার্ডেন বাই দ্য বে’ রয়েছে তার মুখটি ছাড়া পুরো অংশ দেখা হয়নি কখনো। এবার সে চেষ্টাই করলাম। লিলি এভিনিউ থেকে নেমে ব্রিজের নিচ দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে ঢুকে পড়লাম ‘গার্ডেন বাই দ্য বে’ প্রকৃতি উদ্যানে। জল ফুল আর বৃক্ষে ভরা প্রকৃতি উদ্যান। এ উদ্যানটি ২৫০ একর এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। এ প্রকল্পটি সিঙ্গাপুর সরকারের নগরে বাগান থেকে বাগানে নগর রূপান্তরিত করার একটি মহাপরিকল্পনা। উদ্যানটি বে সাউথ গার্ডেন, বে ইস্ট গার্ডেন ও বে সেন্ট্রাল গার্ডেন এ তিনটি ওয়াটার ফ্রন্টে বিভক্ত। এখানে ফ্লাওয়ার ডোম, ক্লাউড ফরেস্ট, সুপার ট্রি গ্রোভ, ফ্লাওয়ার মার্কেট, শিশু পার্ক, মন মজানো একটি ক্যাকটাস গার্ডেনসহ প্রকৃতি সংরক্ষণ ইউনিট রয়েছে। এ ভ্রমণে আমাকে সঙ্গ দিয়েছিলেন সিঙ্গাপুরিয়ান বন্ধু আইরিন লাই। প্রকৃতি উদ্যানসহ পুরো সিঙ্গাপুর সম্পর্কে তার কাছ থেকে পেলাম বিস্তর ধারণা।

সিঙ্গাপুর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছোট্ট একটি দ্বীপ। তবুও এই দ্বীপটিই আধুনিক পৃথিবীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্র। অথচ আজ থেকে মাত্র ৫২ বছর পেছনে তাকালে দেখা যাবে ভিন্ন এক দৃশ্য। কী ছিল সিঙ্গাপুর? ১৯৫৯ সালের সেই নগর রাষ্ট্রটিকে অপরাধ ও দারিদ্য্রে জর্জরিত একটা বাণিজ্যকেন্দ্র বলা যায়। খুবই ছোট এই নগর রাষ্ট্রের প্রাকৃতিক সম্পদ নেই বললেই চলে। প্রকৃত অর্থে কিছুই ছিল না তাদের। তখন তাদের পেশা- নেশা, বেঁচে থাকা সব কিছুর সঙ্গেই জড়িত ছিল ফিশিং। আর  সেটি পরিচিত ছিল জেলেদের গ্রাম হিসেবেই। সিঙ্গাপুরের সেই  জেলেরাই মাত্র ৫২ বছরে নিজেদের নিয়ে গেছেন আধুনিকতার চরম শিখরে। হয়েছেন বিশ্বের সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন, গণতান্ত্রিক ও বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ মাথাপিছু আয়ের দেশে। সেই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্রের খ্যাতি তো রয়েছেই। ৯ আগস্ট ১৯৬৫ সালে প্রতিবেশী মালয়েশিয়া থেকে আলাদা হওয়ার পর থেকেই মূলত এ দ্বীপ রাষ্ট্রটিকে একটু একটু করে নিজ হাতে প্রতিষ্ঠা করেন লি কুয়ান। ৭১৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এ সিঙ্গাপুরের পুরোটাই পর্যটন অনুষঙ্গ। আর ‘গার্ডেন বাই দ্য বে’ প্রকৃতি উদ্যানটি বিশে^র ভ্রমণপ্রিয় মানুষের খুবই প্রিয়। এ বাগানটির পরিকল্পনা করা হয় ২০০৫ সালে। কাজ শুরু হয় ২০০৬ সালে। দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত হয় ২০১২ সালে। ২০১৪ সাল নাগাদ এর দর্শনার্থী ছিল প্রায় ৭ মিলিয়ন, যা ২০১৬ সালে প্রায় অর্ধশত মিলিয়ন হয়।

 

ভ্রমণ টিপস :

সিঙ্গাপুরে সব সময়ই গরম। এটা বিবেচনায় রেখে পোশাক নির্বাচন করা উচিত। স্থানীয় নিয়ম-কানুন মেনে পুরো সিঙ্গাপুর নিরাপদে ভ্রমণ করা যাবে। প্রয়োজনীয় ওষুধ, সানগ্লাস ও ক্যাপ সঙ্গে রাখা ভালো। এখানকার লিটারিং বা ময়লা ফেলা বিষয়ক আইন কোনোভাবেই উপেক্ষা করা যাবে না। যেখানে সেখানে থুথু ফেলা বা ময়লা ফেলা এখানে একটি অপরাধ। কাজেই লিটারিং করলে শাস্তি হচ্ছে একদিন একটি পরিবেশ সচেতনতা বিষয়ক বোরিং সেমিনারে অংশ নিতে হবে ও তারপর পুরো একটি দিন একটি নির্দিষ্ট এলাকার ঝাড়ুদারের দায়িত্ব নিতে হবে।

 

কীভাবে যাবেন :

সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, মালিন্দো, এয়ার এশিয়া ও বাংলাদেশ এয়ারলাইনসযোগে চেঙ্গি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। সেখান থেকে বাস/টেক্সিযোগে পছন্দের যে কোনো স্থানে যাওয়া যাবে।

 

কোথায় থাকবেন :

কম খরচে থাকার জন্য লিটল ইন্ডিয়া। আর রাতের সিঙ্গাপুর উপভোগ করার জন্য ক্লার্কি রিভারসাইড পয়েন্ট। লাক্সারিয়াস রাত যাপনের জন্য মেরিনা বে ও সেন্তোসা রিসোর্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

এই মাত্র | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

১৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ৩ পুলিশ কর্মকর্তা নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস
সারাদেশে বজ্রবৃষ্টির আভাস

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন
ইসলামী রাজনীতির প্রধান উৎস আল-কোরআন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে ইউপি চেয়ারম্যান ডালিম গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা
টঙ্গীতে শিশু খাদ্য উৎপাদন কারখানায় অভিযান, জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার
চকরিয়ায় অপহরণ চক্রের সদস্য অস্ত্রসহ আটক, নারী উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২
প্রাইভেটকারের গ্যাস সিলিন্ডারে মিলল ইয়াবা, আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে মামলা ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি
৭ দফা দাবিতে শাবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা
সারা দেশে টানা বৃষ্টির পূর্বাভাস, বাড়বে তাপমাত্রা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা