শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯

সিঙ্গাপুরের জুরং উদ্যান

মো. মনির হোসেন
প্রিন্ট ভার্সন
সিঙ্গাপুরের জুরং উদ্যান

উদ্যানের পাখি গান গায় বিভিন্ন ভাষায়। চলে পাখিতে পাখিতে শক্তির লড়াইয়ের রোমাঞ্চকর খেলা। আছে পাখির সঙ্গে দর্শক পর্ব। পাখিদের রিং খেলা। পাখির সমবেত উপস্থিতি। একেবারেই ব্যতিক্রম ও সৃজনশীল একটি শো। যা দেখে দর্শকমন প্রশান্তিতে ভিজে যাবে।

 

গহিন বন। পাখির কিচির-মিচিরে মুখরিত লরি লফট। লোহার শেকলের পর্দা ভেদ করে ভিতরে ঢুকে দেখি ডানে বামে উপরে নিচে পাখি উড়ছে। দর্শনার্থীরা খাবারের বাটি হাতে দাঁড়িয়ে আছে। আমিও সিঙ্গাপুরী ৩ ডলার দিয়ে এক বাটিতে খাবার নিয়ে দাঁড়িয়ে গেলাম। ব্যাস! পাখি আমার কাছেও আসা শুরু করল। একটু ভালো করে তাকিয়ে দেখলাম পুরো এলাকাটা নেটিং করা। প্রায় ৩২ হাজার বর্গফুটের এই এলাকাটিতে সহস্রাধিক পাখি মুক্তভাবে ওড়াওড়ি করে। গাছ-গাছালিতে পরিপূর্ণ ঘন এ জঙ্গলটিতে পাখি বুঝতেই পারে না যে তারা একটি গন্ডির মধ্যে আবদ্ধ। কারণ এই নেটিং এলাকার অভ্যন্তরে ১৫০ ফুটের গাছও আছে। বলছিলাম সিঙ্গাপুরের জুরং পাখি উদ্যানের কথা। এটি জুরং জেলার জুরং পাহাড়ে অবস্থিত। প্রায় ৫০ একর আয়তনের এ উদ্যানে ৩৮০ প্রজাতির প্রায় ৫ হাজার প্রাণী আছে। আছে মনমাতানো এবং আকর্ষণীয় অ্যাম্ফিথিয়েটার পুলস। যেখানে প্রতিদিন সকাল ১১টা থেকে বিকাল ৩টা পর্যন্ত শো চলে। পাখি গান গায় বিভিন্ন ভাষায়। চলে পাখিতে পাখিতে শক্তির লড়াইয়ের খেলা। আছে পাখির সঙ্গে দর্শক পর্ব। পাখিদের রিং খেলা। পাখির সমবেত উপস্থিতি। একেবারেই ব্যতিক্রম ও সৃজনশীল একটি শো। যা দেখে দর্শকমন প্রশান্তিতে ভিজে যাবে। শো শেষে গেলাম পাশের বিশাল লেকে যেখানে হাজার হাজার জলচর পাখির মিলনমেলা। কয়েক প্রজাতির ফ্লেমেঙ্গো, হর্নবিল, হাঁসের জলকেলি আর উন্মুক্ত দৌড়ঝাঁপ দেখে কিছুক্ষণের জন্য মন চলে গিয়েছিল টাঙ্গুয়ার, বাইক্কা বিল বা  হাকালুকি হাওরে। যেখানে পরিযায়ী পাখিরা ঠিক এভাবেই জলকেলি আর ওড়াওড়ি করে মুখরিত রাখে পর্যটকদের।

এ উদ্যানে আর একটি গুরুত্বপূর্ণ রাইড আছে সেটি হচ্ছে রিভার সাফারি। নদীবিষয়ক রাইড তাই বিলম্ব না করে সিঙ্গাপুরী ৫০ ডলার দিয়ে টিকিট কেটে উঠে বসলাম বোটে। আমাকেসহ ৮ জন দর্শনার্থী নিয়ে বোট চলতে শুরু করল। এই নৌপথটা পাহাড়ের গা ঘেঁষে কৃত্রিমভাবে তৈরি করা। তারা চেষ্টা করেছে আমাজানের একটা আবহ তৈরি করতে। বোট দিয়ে যাওয়ার পথে দেখা যায় কোথাও এক ঝাঁক ফ্লেমিঙ্গো, আবার কোথাও হর্নবিল, বিভিন্ন প্রজাতির হাঁস বিচরণ করছে। আবার কোথাও স্থির মনে দাঁড়িয়ে ভালুক দেখছে আমাদের। আর এক গাছ থেকে অন্য গাছে বানর লাফিয়ে বেড়াচ্ছে। বিভিন্ন প্রজাতির সরীসৃপ বুকে ভর দিয়ে দৌড়ে বেড়াচ্ছে। অন্যরকম একটি থ্রিলিং সিচুয়েশন। গা ছমছম করা অবস্থা। সারা দিন কেটে যাবে কিন্তু উদ্যান থেকে বের হতে মন চাইবে না। এখানে পাওয়া যাবে প্রকৃতি, প্রাণী আর পাখির অপূর্ব সম্মিলন। আর এ সমন্বয় উপভোগ করার জন্য প্রতিবছর এই উদ্যানে প্রায় ৯ লাখ দর্শনার্থীর সমাগম ঘটে। কখনো সিঙ্গাপুর গেলে এই  উদ্যানে যেতে ভুলবেন না।

তারপর ট্যাক্সি করে চলে গেলাম সেন্তোসা। সিঙ্গাপুরের সবচেয়ে বড় দ্বীপ। সেন্তোসার ভুবনটা অনেক বড়। হোটেল রিসোর্ট ওয়ার্ল্ড সেন্তোসা ছাড়াও আছে আরও ৭টি হোটেল।

আছে ইউনিভার্সেল স্টুডিও, টাইগার স্কাই টাওয়ার, বাটারফ্লাই পার্ক, আন্ডার ওয়াটার ডলফিন লগোন, ফোরডি অ্যাডভেঞ্চার ল্যান্ড, ওয়েভ হাউস সেন্তোসা আইফ্লাই সিঙ্গাপুর, ভিভো সিটি থেকে সেন্তোসা মনোরেল ও ক্যাবল কার ইত্যাদি। সেন্তোসাতে আরও আছে পালোয়ান, সিলোসো এবং তনজং নামে ৩টি মনোরম সৈকত। সেন্তোসার বক্ষে ঠাঁই নিয়ে এতকিছু উপভোগ করে মন ভালো না হয়ে পারে না। সেন্তোসা মনের গভীরে দাগ কাটে, মনকে ভুলিয়ে দেয়। আরও ভালো লাগে সেন্তোসা থেকে দেখা ভিভো সিটিতে নোঙ্গর করা জাহাজগুলোকে। চলতে চলতে আবার দেখা মিলল সিংহ মূর্তির। এখানে এর নাম সেন্তোসা মারলিয়ন। সিংহ মূর্তিটাকে সিঙ্গাপুরের মার্কেটিং আইকন হিসেবে ব্যবহার করে। বলা যায় এটা সিঙ্গাপুরের মাস্কট। ১৯৪৫ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত সেন্তোসা আইল্যান্ডের নাম অনেকবার পরিবর্তিত হয়েছে। এক সময় এর নাম ছিল ডেথ অব আইল্যান্ড। ১৯৭২ সালে সাধারণ মানুষের অনুরোধে সিঙ্গাপুর পর্যটন কর্তৃপক্ষ এর নাম রাখেন সেন্তোসা। মালয় ভাষা সেন্তোসার অর্থ শান্তি। আর প্রতিবছর এই শান্তির দ্বীপে নিজেকে শান্ত করতে সারা বিশ্ব থেকে প্রায় ২৫ মিলিয়ন পর্যটক আসেন।

 

সিঙ্গাপুর গিয়েছি বহুবার। মেরিনা বে প্রতিবারই পরিদর্শন করেছি। কিন্তু এখানে যে ‘গার্ডেন বাই দ্য বে’ রয়েছে তার মুখটি ছাড়া পুরো অংশ দেখা হয়নি কখনো। এবার সে চেষ্টাই করলাম। লিলি এভিনিউ থেকে নেমে ব্রিজের নিচ দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে ঢুকে পড়লাম ‘গার্ডেন বাই দ্য বে’ প্রকৃতি উদ্যানে। জল ফুল আর বৃক্ষে ভরা প্রকৃতি উদ্যান। এ উদ্যানটি ২৫০ একর এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। এ প্রকল্পটি সিঙ্গাপুর সরকারের নগরে বাগান থেকে বাগানে নগর রূপান্তরিত করার একটি মহাপরিকল্পনা। উদ্যানটি বে সাউথ গার্ডেন, বে ইস্ট গার্ডেন ও বে সেন্ট্রাল গার্ডেন এ তিনটি ওয়াটার ফ্রন্টে বিভক্ত। এখানে ফ্লাওয়ার ডোম, ক্লাউড ফরেস্ট, সুপার ট্রি গ্রোভ, ফ্লাওয়ার মার্কেট, শিশু পার্ক, মন মজানো একটি ক্যাকটাস গার্ডেনসহ প্রকৃতি সংরক্ষণ ইউনিট রয়েছে। এ ভ্রমণে আমাকে সঙ্গ দিয়েছিলেন সিঙ্গাপুরিয়ান বন্ধু আইরিন লাই। প্রকৃতি উদ্যানসহ পুরো সিঙ্গাপুর সম্পর্কে তার কাছ থেকে পেলাম বিস্তর ধারণা।

সিঙ্গাপুর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছোট্ট একটি দ্বীপ। তবুও এই দ্বীপটিই আধুনিক পৃথিবীর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্র। অথচ আজ থেকে মাত্র ৫২ বছর পেছনে তাকালে দেখা যাবে ভিন্ন এক দৃশ্য। কী ছিল সিঙ্গাপুর? ১৯৫৯ সালের সেই নগর রাষ্ট্রটিকে অপরাধ ও দারিদ্য্রে জর্জরিত একটা বাণিজ্যকেন্দ্র বলা যায়। খুবই ছোট এই নগর রাষ্ট্রের প্রাকৃতিক সম্পদ নেই বললেই চলে। প্রকৃত অর্থে কিছুই ছিল না তাদের। তখন তাদের পেশা- নেশা, বেঁচে থাকা সব কিছুর সঙ্গেই জড়িত ছিল ফিশিং। আর  সেটি পরিচিত ছিল জেলেদের গ্রাম হিসেবেই। সিঙ্গাপুরের সেই  জেলেরাই মাত্র ৫২ বছরে নিজেদের নিয়ে গেছেন আধুনিকতার চরম শিখরে। হয়েছেন বিশ্বের সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন, গণতান্ত্রিক ও বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ মাথাপিছু আয়ের দেশে। সেই সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্যকেন্দ্রের খ্যাতি তো রয়েছেই। ৯ আগস্ট ১৯৬৫ সালে প্রতিবেশী মালয়েশিয়া থেকে আলাদা হওয়ার পর থেকেই মূলত এ দ্বীপ রাষ্ট্রটিকে একটু একটু করে নিজ হাতে প্রতিষ্ঠা করেন লি কুয়ান। ৭১৬ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের এ সিঙ্গাপুরের পুরোটাই পর্যটন অনুষঙ্গ। আর ‘গার্ডেন বাই দ্য বে’ প্রকৃতি উদ্যানটি বিশে^র ভ্রমণপ্রিয় মানুষের খুবই প্রিয়। এ বাগানটির পরিকল্পনা করা হয় ২০০৫ সালে। কাজ শুরু হয় ২০০৬ সালে। দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত হয় ২০১২ সালে। ২০১৪ সাল নাগাদ এর দর্শনার্থী ছিল প্রায় ৭ মিলিয়ন, যা ২০১৬ সালে প্রায় অর্ধশত মিলিয়ন হয়।

 

ভ্রমণ টিপস :

সিঙ্গাপুরে সব সময়ই গরম। এটা বিবেচনায় রেখে পোশাক নির্বাচন করা উচিত। স্থানীয় নিয়ম-কানুন মেনে পুরো সিঙ্গাপুর নিরাপদে ভ্রমণ করা যাবে। প্রয়োজনীয় ওষুধ, সানগ্লাস ও ক্যাপ সঙ্গে রাখা ভালো। এখানকার লিটারিং বা ময়লা ফেলা বিষয়ক আইন কোনোভাবেই উপেক্ষা করা যাবে না। যেখানে সেখানে থুথু ফেলা বা ময়লা ফেলা এখানে একটি অপরাধ। কাজেই লিটারিং করলে শাস্তি হচ্ছে একদিন একটি পরিবেশ সচেতনতা বিষয়ক বোরিং সেমিনারে অংশ নিতে হবে ও তারপর পুরো একটি দিন একটি নির্দিষ্ট এলাকার ঝাড়ুদারের দায়িত্ব নিতে হবে।

 

কীভাবে যাবেন :

সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, মালিন্দো, এয়ার এশিয়া ও বাংলাদেশ এয়ারলাইনসযোগে চেঙ্গি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। সেখান থেকে বাস/টেক্সিযোগে পছন্দের যে কোনো স্থানে যাওয়া যাবে।

 

কোথায় থাকবেন :

কম খরচে থাকার জন্য লিটল ইন্ডিয়া। আর রাতের সিঙ্গাপুর উপভোগ করার জন্য ক্লার্কি রিভারসাইড পয়েন্ট। লাক্সারিয়াস রাত যাপনের জন্য মেরিনা বে ও সেন্তোসা রিসোর্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

২ মিনিট আগে | পরবাস

ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৮৬
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৮৬

৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ওয়াশিংটন যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
ওয়াশিংটন যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত
দেশের নদীবন্দরগুলোতে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় কুকুরের কামড়ে আহত অন্তত ২৫ জন
ভাঙ্গায় কুকুরের কামড়ে আহত অন্তত ২৫ জন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিমাচলে ভারী বৃষ্টিতে বিপর্যয়, নিখোঁজ অনেকে
হিমাচলে ভারী বৃষ্টিতে বিপর্যয়, নিখোঁজ অনেকে

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই, আছে ছিনতাইকারী: ডিএমপি কমিশনার
বাংলাদেশে কোনো জঙ্গি নেই, আছে ছিনতাইকারী: ডিএমপি কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

নোয়াখালী বিএডিসি কার্যালয় দুদকের অভিযান
নোয়াখালী বিএডিসি কার্যালয় দুদকের অভিযান

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রূপালী ব্যাংকের সব ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে ৫ দিন
রূপালী ব্যাংকের সব ব্যাংকিং কার্যক্রম বন্ধ থাকবে ৫ দিন

২০ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতের পরের দুই টেস্টে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা সৈকত
ভারতের পরের দুই টেস্টে আম্পায়ার শরফুদ্দৌলা সৈকত

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ জাতিকে চিরদিন প্রেরণা জোগাবে’
‘জুলাই শহীদদের আত্মত্যাগ জাতিকে চিরদিন প্রেরণা জোগাবে’

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে: নাহিদ ইসলাম
জুলাই আন্দোলন ভয় ভেঙে দিয়ে নির্ভয়ে কথা বলতে শিখিয়েছে: নাহিদ ইসলাম

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান
নারায়ণগঞ্জে কদমরসুল সেতু দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'
`প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় রাজস্ব নয়, বাড়বে চোরাচালান ও বেকারত্ব'

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক
বগুড়ায় এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র পরিদর্শনে জেলা প্রশাসক

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড
চট্টগ্রামে ধানচাল সংগ্রহে রেকর্ড

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুভেন্টাসের বিপক্ষে এমবাপ্পেকে পাচ্ছে রিয়াল!
জুভেন্টাসের বিপক্ষে এমবাপ্পেকে পাচ্ছে রিয়াল!

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে তালবাহানা সহ্য করা হবে না: নাহিদ ইসলাম

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কিশোরীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার
সরকারি কর্মচারী হত্যা মামলার যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ
কোটালীপাড়ায় স্কুল ব্যাগ ও টিফিন বক্স বিতরণ

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!
সেলফি হতে পারে বিপদের কারণ!

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে
 প্রাণ গেল কৃষকের
বিরামপুরে বিদ্যুতায়িত হয়ে  প্রাণ গেল কৃষকের

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ
হাসিনাসহ ২৩ জনের হাজিরায় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তির নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে নারীর বস্তাবন্দী মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার
কলাপাড়ায় দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন
‘ক্যাপ্টেন কুল’ ট্রেডমার্কের জন্য ধোনির আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প
এবার নিউইয়র্কের তহবিল বন্ধের হুমকি দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ
ঢাকার সব ভবনের ছাদে সৌর প্যানেল স্থাপনের নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা
শিল্পী ফরিদা পারভীন গুরুতর অসুস্থ, রাষ্ট্রীয় সহযোগিতা কামনা

পেছনের পৃষ্ঠা

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুল চাষে ভাগ্য বদল
ফুল চাষে ভাগ্য বদল

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন