শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ফিলিস্তিনে বাংলাদেশি যোদ্ধা

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফিলিস্তিনে বাংলাদেশি যোদ্ধা

 ফিলিস্তিন-ইসরায়েল যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন অন্তত পাঁচ শতাধিক বাঙালি যোদ্ধা। তাদের একজন সিলেটের জকিগঞ্জের ইসমাইল চৌধুরী আকরাম। থাকেন লেবাননের রাজধানী বৈরুতে। ইরান দূতাবাসে ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাতের সঙ্গে কথা বলার পর তিনি পিএলও’র হয়ে যুদ্ধ করতে চলে যান। কফি বানিয়ে খেয়েছেন কিংবদন্তির এই নেতার সঙ্গে। বললেন, জীবন নিয়ে যে ফিরে আসতে পারব সেটা কল্পনাও করিনি। দেশে ফিরতে ইচ্ছা করলেও ফেরা হয় না তার। লেবাননের বৈরুত থেকে ফিরে লিখেছেন— শিমুল মাহমুদ

 

ফিলিস্তিন-ইসরায়েল দীর্ঘস্থায়ী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়েছিল পার্শ্ববর্তী লেবানন, সিরিয়া পর্যন্ত। ফিলিস্তিনি মুসলমানদের স্বাধীন আবাসভূমি প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে পাশের দেশ লেবানন, সিরিয়ার সঙ্গে ইয়েমেন এমনকি দূরবর্তী বাংলাদেশের মানুষও মরণপণ লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। অন্তত পাঁচ শতাধিক বাঙালি যুবক ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল ফিলিস্তিন ও লেবাননের মাটিতে। ইয়াসির আরাফাতের নেতৃত্বে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের (পিএলও) হয়ে যুদ্ধ করেন তারা। অনেকেই অকাতরে জীবন দেন ইসরায়েলি মারণাস্ত্রের আঘাতে। তাদের সমাহিত করা হয়েছে সিরিয়া, ফিলিস্তিন ও লেবাননের মাটিতে। যুদ্ধক্ষেত্র থেকে যারা বেঁচে ফিরেছেন, তাদের অধিকাংশই পরে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ঠাঁই নিয়েছেন।

গত ২৭ জানুয়ারি বৈরুত রফিক হারিরি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে পা রেখেই ভিআইপি লাউঞ্জে স্থানীয় সাংবাদিক বাবু সাহাকে পাওয়া গেল। তার কাছেই জানতে চাওয়া হলো, ফিলিস্তিনে বাঙালি যোদ্ধাদের কাউকে পাওয়া যাবে কিনা। তিনি আশ্বস্ত করলেন, বিকালে বাংলাদেশ দূতাবাসে কমিউনিটি সমাবেশ আছে। সেখানে দেখা হয়ে যেতে পারে। বাবু সাহার প্রচেষ্টায় তিন বাঙালি যোদ্ধার দেখা মেলে বৈরুত দূতাবাসে। আকরাম ছাড়াও অন্য দুজন হলেন, ফেনীর দাগনভূঁইয়ার মোহাম্মদ উল্লাহ দুলাল (৫৮) ও সিলেটের দুরা মিয়া (৫৭)। লেবাননে আরও বাঙালি যোদ্ধা আছেন বদিউল আলম তোতা, অহিদুল হক মুর্শেদ চৌধুরী।

ইসমাইল চৌধুরী আকরাম (৬২) বললেন, ১৯৭৭ সালের শেষ দিকে বাংলাদেশ থেকে ইরানের বাংলাদেশ দূতাবাসে আশ্রয় নেই আমি। তখন রাষ্ট্রদূত মাসুম চৌধুরী আমাদের শেল্টার দিলেন। রাজনৈতিক কারণে তখন বাংলাদেশে থাকা ছিল ঝুঁকিপূর্ণ। আমরা ছিলাম ৭০ জন। এর কয়েকদিনের মধ্যে লেবাননের ক’জন মন্ত্রীসহ ইরান আসেন ইয়াসির আরাফাত। পরিচয়ের সময় আমাকে তিনি পছন্দ করলেন। বললেন, তোমরা যাইবা আমার সঙ্গে। আমি জিজ্ঞেস করলাম, কোথায়? তিনি বললেন, লেবাননে। সেখানে গিয়ে পিএলও-তে যোগ দিবা। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবা। আমি রাজি হয়ে গেলাম। বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষে পরের বছরই যোগ দেন ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে। ইসমাইল চৌধুরী আকরাম বললেন, বাংলাদেশের পাঁচ শতাধিক যোদ্ধার মধ্যে শতাধিক মারা যান যুদ্ধে। পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের অভাবেই তাদের মৃত্যু হয়। যুদ্ধে আত্মরক্ষার কৌশল জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভালো ট্রেনিং থাকলে আমাদের এত লোক মরত না। ইয়াসির আরাফাতের সঙ্গে কোনো স্মৃতি আছে কিনা জানতে চাইলে আকরাম বলেন, আমি নিজের হাতে কফি বানিয়ে উনাকে খাওয়াইছি। একবার একসঙ্গে বসে কফি খেয়েছি। উনি বাংলাদেশের মানুষকে অনেক ভালোবাসতেন। লেবাননে আকরামের কেউ নেই। বিয়ে করে সংসার শুরু করারও সময় পাননি। আকরাম বলেন, জীবন নিয়ে যে ফিরে আসতে পারব সেটা কল্পনাও করিনি। দেশে যেতে ইচ্ছা করলেও যাওয়া হয় না তার। সিলেটে ভাই ও বোন আছেন। মাঝে মধ্যে যোগাযোগ হয়। বর্তমানে কাজ করছেন লেবাননের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দেহরক্ষী হিসেবে, আরও তিনজনের সঙ্গে।

আকরাম বলেন, বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষে আমরা লেবাননে গিয়ে পিএলও-তে যোগ দিলাম ১৯৭৮ সালে। এরপর আমাকে নিয়ে গেল বালবাক এলাকায়। সেখানে গিয়ে দেখি আরও কিছু বাঙালি আছে। ঢাকার দোহার থানার। আমাকে নিয়ে গেল ক্যান্টনমেন্টের মতো একটি এলাকায়। অস্ত্র সরঞ্জামের বিরাট জায়গা। আমাকে বলল, আমরা তোমাকে ট্রেনিং দেব। আর বাঙালিদের তুমি ট্রেনিং দিবা। এখানে জমতে জমতে ১১৩ জনের মতো বাঙালি হলাম। আমরা ৮/৯ মাস থাকলাম এখানে। আমাকে প্রথমবারই বেতন দিল ১০৫০ লিরা। তখন এক ডলারের সমান ছিল ২ টাকা ৭৫ পয়সা। মানে প্রায় ৫০০ ডলারের মতো। আমার চেয়ে পুরনোরা পাইত ৬০০ থেকে ৭০০ লিরা। তারা উপরে রিপোর্ট করল, তার এত বেতন কেন? অফিসার বলল, সে (আর্মি) অফিসার। তারা আমাকে নিয়ে হাসি ঠাট্টা করত। কারণ, বয়স অল্প ছিল। আমি এসব নিয়ে মাইন্ড করতাম না। বললাম, আমাকে মানলে মানেন, না মানলে নাই। মানলে আপনার জান বাঁচব। না মানলে মারা পড়বেন। শেষে আমরা ১৬৩ জন বাঙালি হলাম। ১৯৮০ সাল। তখন আমাদের ১৭ জন, ২২ জনের দলে ভাগ করে বিমান বিধ্বংসী কামানসহ বড় বড় অস্ত্রের দায়িত্বে দিল। রোমাঞ্চকর ঘটনার স্মৃতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, আখের সাতিলা নামে একটি জায়গায় হাসপাতালে ইসরায়েলি কমান্ডোরা হামলা চালায়। ২২ জন ফিলিস্তিনিকে গলা কেটে হত্যা করে। আমরা বাঙালিরা সে যাত্রায় বেঁচে যাই। এখন সেখানে একটি ব্রিজ হয়েছে। তিনি বলেন, ১৯৮১ সালের শেষের দিকে আমাদের দক্ষিণ লেবাননে আরনামা জায়গায় নিয়ে যাওয়া হলো। তখন আরও ৬০ জন বাঙালি যোগ দিল। ১৯৮২ সালের শুরুতে আবু আরব নামের একজন অফিসার বললেন, যুদ্ধ সম্পর্কে কী জানো? টেক কেয়ার। মে বি ফাইট। তখন বুঝলাম যুদ্ধ করতে হবে। আমরা বাংকার বানালাম। ঠিকমতো ডিউটি পালন করছি। ফিলিস্তিনি অফিসাররা খুব কড়া। হরিণের মতো কান খাড়া করে চলছে। দোহারের সেলিম ভাই, গফুর ভাই। তখনই তাদের বয়স ৪৫/৫০। তারা বলল, ‘আকরাম, মনে হয় যুদ্ধ লাইগা যাইবো।’ কী করা। বললাম, যুদ্ধ লাগলে যুদ্ধ করব। দেখি গাড়ির মধ্যে তেল ভরছে। অস্ত্রশস্ত্র দেখভাল করছে। ৪/৫ দিন পর ঘটল আসল ঘটনা। ১ ঘণ্টার মধ্যে ১০/১২টা হেলিকপ্টার নামছে। ওপর থেকে বোমা মারছে। আমরা বাঙালিরা গুলির পর গুলি করছি। গুলি শেষ, এখন কে ভইরা দিবো। কোনো ফিলিস্তিনি সেখানে ছিল না। কোনো সিরীয়, লিবিয়ান, ইয়েমেনি সেখানে ছিল না। বাঙালিরা ১৭৩ জন যুদ্ধ করেছি। দোহারের সেলিম ভাই ছিলেন, এখন দেশে চলে গেছেন। তিনি বললেন, সবাই আকরামের কথা ফলো করেন। সে আরবি ভালো জানে। ইংলিশ তো বলতে পারে। রাস্তাঘাট চেনে। এত বড় ঘটনায় আমাদের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। আমরা বাঙালিরা একাই যুদ্ধ করলাম এখানে। এরপর আমরা হাঁটা দিলাম। কারও কাছে কোনো পাসপোর্ট নেই। পাসপোর্ট যে আনব সেই পরিস্থিতিও নেই। আমরা ১৭৩ জন ছিলাম। ১৩ দিন হেঁটে আমরা সিরিয়ার বর্ডারে পৌঁছি। রাস্তায় দেখলাম, অনেক বাঙালি মারা গেছেন। রাস্তায় বাটা জুতা, কেমি ঘড়ি পেয়েছি। দেখে বুঝেছি বাঙালি। ১৯৮১ সাল থেকে অনেক বাঙালি ঢুকেছে। কেউ বৈরুত দিয়ে ঢুকেছে। কেউ সিরিয়া দিয়ে। আমরা সিরিয়ার বর্ডার পেরিয়ে ভিতরে ঢুকে গেলাম। সিরিয়ান আর্মিরা আমাদের সব অস্ত্র নিয়ে গেল। আমরা বললাম, আমরা আরাফাতের লোক। তখন তারা পিএলও’র বড় অফিসারকে ওয়ারলেস করল। ফিলিস্তিন থেকে পিএলও’র লোক এসে আমাদের নিয়ে গেল। একটা ক্যান্টনমেন্টে রাখল। সিরিয়া বর্ডারের একটা এলাকায়। আমরা প্রায় ১৫০ জন বাঙালি হলাম। তখন তো ইসরায়েল দখল করে ফেলেছে পুরো লেবানন। শুধু বৈরুত ছাড়া। তখন খবর এলো, লেবাননের অবস্থা ভালো হয়ে গেছে। ইসরায়েল জায়গা ছেড়ে দিয়েছে। আমরা কয়েকটা ক্যাম্পে আড়াই শ বাঙালি ছিলাম। ওখানে আবু কায়েব নামে একটি ক্যাম্পে আমাদের জায়গা দিল। ওখানে গিয়ে দেখি ওরা একেবারে অরক্ষিত। ৪৫ জন বাঙালি আছে সেখানে। বললাম, আপনারা এভাবে থাকেন কেন। ইসরায়েলিরা হঠাৎ করে বোম্বিং করলে তো বাঁচতে পারবেন না। বাঁচতে চাইলে আত্মরক্ষা করেন, ক্যাম্প বানান। সেখানে একটা খাল ছিল। তার পাশে তারা আবার ক্যাম্প বানিয়ে পাতা দিয়ে ঢেকে রাখল। সেখানে বড় বড় অস্ত্রের গুদাম। রাশিয়া ও অন্যান্য দেশ থেকে অস্ত্র এনে এখানে মাটির নিচে রেখে দিত। এর তিন দিন পর হঠাৎ করে প্লেন থেকে বোম্বিং করল। সেখানে তারা সাতজন ভাগ করে রান্না করত। তিনজন বাঙালি ও চারজন ফিলিস্তিনি। শেলিং করার সঙ্গে সঙ্গেই এই সাতজন মারা গেল। আমরা তখন বাঙালিদের মাটি দিলাম সিরিয়ার ভিতরে। সাঈদা জয়নাব নামে একটা এলাকায় অনেক বাঙালি থাকত। ৩০/৩৫ জন বাঙালি মিলে সেখানে তাদের মাটি দিলাম। সেখানকার বাঙালিদের বলে আসলাম, আমাদের বাঙালি যুদ্ধ করতে গিয়ে মারা গেছে। আপনারা জিয়ারত কইরেন।

১৯৮৩ সালের দিকে পিএলও দুই ভাগ হয়ে গেল। আবু মুসা গ্রুপ নামে একটি দল হলো। তাদের সঙ্গেও আমাদের যুদ্ধ করতে হয়েছে। লেবাননে জাতিসংঘের বাহিনী মোতায়েনের পর ইসরায়েল লেবানন ছাড়তে শুরু করে। বাংলাদেশি যোদ্ধাদের অনেকেই শহীদ হন যুদ্ধে, অনেকেই ইসরায়েলের হাতে আটক হয়ে দীর্ঘদিন পর ছাড়া পান। তাদের মধ্যে হাতেগোনা কয়েকজন লেবাননেই বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিচ্ছেন। এখনো খুঁজলে বৈরুতের কোনো গলিতে যুদ্ধের স্মৃতি ধারণ করা কোনো বাংলাদেশি বৃদ্ধকে পাওয়া যেতে পারে।

সহযোগিতায় : বাবু সাহা, লেবানন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে
অল্প সময়ের মধ্যে চার ভূমিকম্প কী ইঙ্গিত দিচ্ছে

৫৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী
পাকিস্তানের সিন্ধু আবার ভারতের অংশ হতে পারে: প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ
মুন্সীগঞ্জে ৩৯ কোটি টাকার নিষিদ্ধ কারেন্ট জাল জব্দ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া
শীতে কাঁপছে তেঁতুলিয়া

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত
টাঙ্গাইলে মোটরসাইকেলের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে দুইজন নিহত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা
যুক্তরাষ্ট্র ভিসা দেয়নি, হতাশায় ভারতীয় চিকিৎসকের আত্মহত্যা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা
ই-পারিবারিক আদালত দুর্নীতি কমাবে, সময়ও বাঁচাবে: আইন উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩
পাকিস্তানে আধাসামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে বন্দুকধারীদের হামলা, নিহত ৩

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?
কাক দিয়ে শহর পরিষ্কার? সুইডিশ প্রকল্পের ভবিষ্যৎ কী?

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি
যুক্তরাষ্ট্র ও ট্রাম্পের প্রতি কিয়েভ কৃতজ্ঞ: জেলেনস্কি

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার
ফকির-বাউলদের ওপর জুলুম বন্ধের আহ্বান তথ্য উপদেষ্টার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব
ইহকাল-পরকালের নিরাপত্তায় তাওবার গুরুত্ব

৪৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে
শ্রবণ সমস্যা সমাধানে ইয়ারবাডের ব্যবহার বাড়ছে বিশ্বজুড়ে

৫২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র
তিন দশকেও হয়নি অবস্থার পরিবর্তন, নেই রোগ নির্ণয়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন
নিজের ক্যান্সারের কথা সামনে আনলেন সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা
বৃহস্পতিবার ফুলকোর্ট সভা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের
৪০ বছর বয়সেও বাইসাইকেল কিকে রোনালদোর গোল, বড় জয় আল-নাসরের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক
খালেদা জিয়ার হাসপাতালে ভর্তির কারণ জানালেন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি
গোলের পর অ্যাসিস্টের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে মায়ামিকে তুললেন মেসি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল
ফের পয়েন্ট খোয়ালো রিয়াল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?
ট্রাম্পের সৌদি প্রীতি, ইসরায়েল কি কোণঠাসা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী
যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াই বিশ্ব সামনে এগোতে পারে: কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও
ইউক্রেন শান্তি আলোচনায় ‘অসাধারণ অগ্রগতি’ হয়েছে: রুবিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া
কেমন থাকতে পারে আজকের ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা ছাড়লেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
হাসিনা-কামালকে ফেরাতে ভারতকে চিঠি দেওয়া হয়েছে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে