শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ফিলিস্তিনে বাংলাদেশি যোদ্ধা

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফিলিস্তিনে বাংলাদেশি যোদ্ধা

 ফিলিস্তিন-ইসরায়েল যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন অন্তত পাঁচ শতাধিক বাঙালি যোদ্ধা। তাদের একজন সিলেটের জকিগঞ্জের ইসমাইল চৌধুরী আকরাম। থাকেন লেবাননের রাজধানী বৈরুতে। ইরান দূতাবাসে ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাতের সঙ্গে কথা বলার পর তিনি পিএলও’র হয়ে যুদ্ধ করতে চলে যান। কফি বানিয়ে খেয়েছেন কিংবদন্তির এই নেতার সঙ্গে। বললেন, জীবন নিয়ে যে ফিরে আসতে পারব সেটা কল্পনাও করিনি। দেশে ফিরতে ইচ্ছা করলেও ফেরা হয় না তার। লেবাননের বৈরুত থেকে ফিরে লিখেছেন— শিমুল মাহমুদ

 

ফিলিস্তিন-ইসরায়েল দীর্ঘস্থায়ী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়েছিল পার্শ্ববর্তী লেবানন, সিরিয়া পর্যন্ত। ফিলিস্তিনি মুসলমানদের স্বাধীন আবাসভূমি প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে পাশের দেশ লেবানন, সিরিয়ার সঙ্গে ইয়েমেন এমনকি দূরবর্তী বাংলাদেশের মানুষও মরণপণ লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। অন্তত পাঁচ শতাধিক বাঙালি যুবক ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল ফিলিস্তিন ও লেবাননের মাটিতে। ইয়াসির আরাফাতের নেতৃত্বে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের (পিএলও) হয়ে যুদ্ধ করেন তারা। অনেকেই অকাতরে জীবন দেন ইসরায়েলি মারণাস্ত্রের আঘাতে। তাদের সমাহিত করা হয়েছে সিরিয়া, ফিলিস্তিন ও লেবাননের মাটিতে। যুদ্ধক্ষেত্র থেকে যারা বেঁচে ফিরেছেন, তাদের অধিকাংশই পরে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ঠাঁই নিয়েছেন।

গত ২৭ জানুয়ারি বৈরুত রফিক হারিরি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে পা রেখেই ভিআইপি লাউঞ্জে স্থানীয় সাংবাদিক বাবু সাহাকে পাওয়া গেল। তার কাছেই জানতে চাওয়া হলো, ফিলিস্তিনে বাঙালি যোদ্ধাদের কাউকে পাওয়া যাবে কিনা। তিনি আশ্বস্ত করলেন, বিকালে বাংলাদেশ দূতাবাসে কমিউনিটি সমাবেশ আছে। সেখানে দেখা হয়ে যেতে পারে। বাবু সাহার প্রচেষ্টায় তিন বাঙালি যোদ্ধার দেখা মেলে বৈরুত দূতাবাসে। আকরাম ছাড়াও অন্য দুজন হলেন, ফেনীর দাগনভূঁইয়ার মোহাম্মদ উল্লাহ দুলাল (৫৮) ও সিলেটের দুরা মিয়া (৫৭)। লেবাননে আরও বাঙালি যোদ্ধা আছেন বদিউল আলম তোতা, অহিদুল হক মুর্শেদ চৌধুরী।

ইসমাইল চৌধুরী আকরাম (৬২) বললেন, ১৯৭৭ সালের শেষ দিকে বাংলাদেশ থেকে ইরানের বাংলাদেশ দূতাবাসে আশ্রয় নেই আমি। তখন রাষ্ট্রদূত মাসুম চৌধুরী আমাদের শেল্টার দিলেন। রাজনৈতিক কারণে তখন বাংলাদেশে থাকা ছিল ঝুঁকিপূর্ণ। আমরা ছিলাম ৭০ জন। এর কয়েকদিনের মধ্যে লেবাননের ক’জন মন্ত্রীসহ ইরান আসেন ইয়াসির আরাফাত। পরিচয়ের সময় আমাকে তিনি পছন্দ করলেন। বললেন, তোমরা যাইবা আমার সঙ্গে। আমি জিজ্ঞেস করলাম, কোথায়? তিনি বললেন, লেবাননে। সেখানে গিয়ে পিএলও-তে যোগ দিবা। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবা। আমি রাজি হয়ে গেলাম। বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষে পরের বছরই যোগ দেন ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে। ইসমাইল চৌধুরী আকরাম বললেন, বাংলাদেশের পাঁচ শতাধিক যোদ্ধার মধ্যে শতাধিক মারা যান যুদ্ধে। পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের অভাবেই তাদের মৃত্যু হয়। যুদ্ধে আত্মরক্ষার কৌশল জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভালো ট্রেনিং থাকলে আমাদের এত লোক মরত না। ইয়াসির আরাফাতের সঙ্গে কোনো স্মৃতি আছে কিনা জানতে চাইলে আকরাম বলেন, আমি নিজের হাতে কফি বানিয়ে উনাকে খাওয়াইছি। একবার একসঙ্গে বসে কফি খেয়েছি। উনি বাংলাদেশের মানুষকে অনেক ভালোবাসতেন। লেবাননে আকরামের কেউ নেই। বিয়ে করে সংসার শুরু করারও সময় পাননি। আকরাম বলেন, জীবন নিয়ে যে ফিরে আসতে পারব সেটা কল্পনাও করিনি। দেশে যেতে ইচ্ছা করলেও যাওয়া হয় না তার। সিলেটে ভাই ও বোন আছেন। মাঝে মধ্যে যোগাযোগ হয়। বর্তমানে কাজ করছেন লেবাননের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দেহরক্ষী হিসেবে, আরও তিনজনের সঙ্গে।

আকরাম বলেন, বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষে আমরা লেবাননে গিয়ে পিএলও-তে যোগ দিলাম ১৯৭৮ সালে। এরপর আমাকে নিয়ে গেল বালবাক এলাকায়। সেখানে গিয়ে দেখি আরও কিছু বাঙালি আছে। ঢাকার দোহার থানার। আমাকে নিয়ে গেল ক্যান্টনমেন্টের মতো একটি এলাকায়। অস্ত্র সরঞ্জামের বিরাট জায়গা। আমাকে বলল, আমরা তোমাকে ট্রেনিং দেব। আর বাঙালিদের তুমি ট্রেনিং দিবা। এখানে জমতে জমতে ১১৩ জনের মতো বাঙালি হলাম। আমরা ৮/৯ মাস থাকলাম এখানে। আমাকে প্রথমবারই বেতন দিল ১০৫০ লিরা। তখন এক ডলারের সমান ছিল ২ টাকা ৭৫ পয়সা। মানে প্রায় ৫০০ ডলারের মতো। আমার চেয়ে পুরনোরা পাইত ৬০০ থেকে ৭০০ লিরা। তারা উপরে রিপোর্ট করল, তার এত বেতন কেন? অফিসার বলল, সে (আর্মি) অফিসার। তারা আমাকে নিয়ে হাসি ঠাট্টা করত। কারণ, বয়স অল্প ছিল। আমি এসব নিয়ে মাইন্ড করতাম না। বললাম, আমাকে মানলে মানেন, না মানলে নাই। মানলে আপনার জান বাঁচব। না মানলে মারা পড়বেন। শেষে আমরা ১৬৩ জন বাঙালি হলাম। ১৯৮০ সাল। তখন আমাদের ১৭ জন, ২২ জনের দলে ভাগ করে বিমান বিধ্বংসী কামানসহ বড় বড় অস্ত্রের দায়িত্বে দিল। রোমাঞ্চকর ঘটনার স্মৃতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, আখের সাতিলা নামে একটি জায়গায় হাসপাতালে ইসরায়েলি কমান্ডোরা হামলা চালায়। ২২ জন ফিলিস্তিনিকে গলা কেটে হত্যা করে। আমরা বাঙালিরা সে যাত্রায় বেঁচে যাই। এখন সেখানে একটি ব্রিজ হয়েছে। তিনি বলেন, ১৯৮১ সালের শেষের দিকে আমাদের দক্ষিণ লেবাননে আরনামা জায়গায় নিয়ে যাওয়া হলো। তখন আরও ৬০ জন বাঙালি যোগ দিল। ১৯৮২ সালের শুরুতে আবু আরব নামের একজন অফিসার বললেন, যুদ্ধ সম্পর্কে কী জানো? টেক কেয়ার। মে বি ফাইট। তখন বুঝলাম যুদ্ধ করতে হবে। আমরা বাংকার বানালাম। ঠিকমতো ডিউটি পালন করছি। ফিলিস্তিনি অফিসাররা খুব কড়া। হরিণের মতো কান খাড়া করে চলছে। দোহারের সেলিম ভাই, গফুর ভাই। তখনই তাদের বয়স ৪৫/৫০। তারা বলল, ‘আকরাম, মনে হয় যুদ্ধ লাইগা যাইবো।’ কী করা। বললাম, যুদ্ধ লাগলে যুদ্ধ করব। দেখি গাড়ির মধ্যে তেল ভরছে। অস্ত্রশস্ত্র দেখভাল করছে। ৪/৫ দিন পর ঘটল আসল ঘটনা। ১ ঘণ্টার মধ্যে ১০/১২টা হেলিকপ্টার নামছে। ওপর থেকে বোমা মারছে। আমরা বাঙালিরা গুলির পর গুলি করছি। গুলি শেষ, এখন কে ভইরা দিবো। কোনো ফিলিস্তিনি সেখানে ছিল না। কোনো সিরীয়, লিবিয়ান, ইয়েমেনি সেখানে ছিল না। বাঙালিরা ১৭৩ জন যুদ্ধ করেছি। দোহারের সেলিম ভাই ছিলেন, এখন দেশে চলে গেছেন। তিনি বললেন, সবাই আকরামের কথা ফলো করেন। সে আরবি ভালো জানে। ইংলিশ তো বলতে পারে। রাস্তাঘাট চেনে। এত বড় ঘটনায় আমাদের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। আমরা বাঙালিরা একাই যুদ্ধ করলাম এখানে। এরপর আমরা হাঁটা দিলাম। কারও কাছে কোনো পাসপোর্ট নেই। পাসপোর্ট যে আনব সেই পরিস্থিতিও নেই। আমরা ১৭৩ জন ছিলাম। ১৩ দিন হেঁটে আমরা সিরিয়ার বর্ডারে পৌঁছি। রাস্তায় দেখলাম, অনেক বাঙালি মারা গেছেন। রাস্তায় বাটা জুতা, কেমি ঘড়ি পেয়েছি। দেখে বুঝেছি বাঙালি। ১৯৮১ সাল থেকে অনেক বাঙালি ঢুকেছে। কেউ বৈরুত দিয়ে ঢুকেছে। কেউ সিরিয়া দিয়ে। আমরা সিরিয়ার বর্ডার পেরিয়ে ভিতরে ঢুকে গেলাম। সিরিয়ান আর্মিরা আমাদের সব অস্ত্র নিয়ে গেল। আমরা বললাম, আমরা আরাফাতের লোক। তখন তারা পিএলও’র বড় অফিসারকে ওয়ারলেস করল। ফিলিস্তিন থেকে পিএলও’র লোক এসে আমাদের নিয়ে গেল। একটা ক্যান্টনমেন্টে রাখল। সিরিয়া বর্ডারের একটা এলাকায়। আমরা প্রায় ১৫০ জন বাঙালি হলাম। তখন তো ইসরায়েল দখল করে ফেলেছে পুরো লেবানন। শুধু বৈরুত ছাড়া। তখন খবর এলো, লেবাননের অবস্থা ভালো হয়ে গেছে। ইসরায়েল জায়গা ছেড়ে দিয়েছে। আমরা কয়েকটা ক্যাম্পে আড়াই শ বাঙালি ছিলাম। ওখানে আবু কায়েব নামে একটি ক্যাম্পে আমাদের জায়গা দিল। ওখানে গিয়ে দেখি ওরা একেবারে অরক্ষিত। ৪৫ জন বাঙালি আছে সেখানে। বললাম, আপনারা এভাবে থাকেন কেন। ইসরায়েলিরা হঠাৎ করে বোম্বিং করলে তো বাঁচতে পারবেন না। বাঁচতে চাইলে আত্মরক্ষা করেন, ক্যাম্প বানান। সেখানে একটা খাল ছিল। তার পাশে তারা আবার ক্যাম্প বানিয়ে পাতা দিয়ে ঢেকে রাখল। সেখানে বড় বড় অস্ত্রের গুদাম। রাশিয়া ও অন্যান্য দেশ থেকে অস্ত্র এনে এখানে মাটির নিচে রেখে দিত। এর তিন দিন পর হঠাৎ করে প্লেন থেকে বোম্বিং করল। সেখানে তারা সাতজন ভাগ করে রান্না করত। তিনজন বাঙালি ও চারজন ফিলিস্তিনি। শেলিং করার সঙ্গে সঙ্গেই এই সাতজন মারা গেল। আমরা তখন বাঙালিদের মাটি দিলাম সিরিয়ার ভিতরে। সাঈদা জয়নাব নামে একটা এলাকায় অনেক বাঙালি থাকত। ৩০/৩৫ জন বাঙালি মিলে সেখানে তাদের মাটি দিলাম। সেখানকার বাঙালিদের বলে আসলাম, আমাদের বাঙালি যুদ্ধ করতে গিয়ে মারা গেছে। আপনারা জিয়ারত কইরেন।

১৯৮৩ সালের দিকে পিএলও দুই ভাগ হয়ে গেল। আবু মুসা গ্রুপ নামে একটি দল হলো। তাদের সঙ্গেও আমাদের যুদ্ধ করতে হয়েছে। লেবাননে জাতিসংঘের বাহিনী মোতায়েনের পর ইসরায়েল লেবানন ছাড়তে শুরু করে। বাংলাদেশি যোদ্ধাদের অনেকেই শহীদ হন যুদ্ধে, অনেকেই ইসরায়েলের হাতে আটক হয়ে দীর্ঘদিন পর ছাড়া পান। তাদের মধ্যে হাতেগোনা কয়েকজন লেবাননেই বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিচ্ছেন। এখনো খুঁজলে বৈরুতের কোনো গলিতে যুদ্ধের স্মৃতি ধারণ করা কোনো বাংলাদেশি বৃদ্ধকে পাওয়া যেতে পারে।

সহযোগিতায় : বাবু সাহা, লেবানন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা