শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ফিলিস্তিনে বাংলাদেশি যোদ্ধা

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
ফিলিস্তিনে বাংলাদেশি যোদ্ধা

 ফিলিস্তিন-ইসরায়েল যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন অন্তত পাঁচ শতাধিক বাঙালি যোদ্ধা। তাদের একজন সিলেটের জকিগঞ্জের ইসমাইল চৌধুরী আকরাম। থাকেন লেবাননের রাজধানী বৈরুতে। ইরান দূতাবাসে ফিলিস্তিনি নেতা ইয়াসির আরাফাতের সঙ্গে কথা বলার পর তিনি পিএলও’র হয়ে যুদ্ধ করতে চলে যান। কফি বানিয়ে খেয়েছেন কিংবদন্তির এই নেতার সঙ্গে। বললেন, জীবন নিয়ে যে ফিরে আসতে পারব সেটা কল্পনাও করিনি। দেশে ফিরতে ইচ্ছা করলেও ফেরা হয় না তার। লেবাননের বৈরুত থেকে ফিরে লিখেছেন— শিমুল মাহমুদ

 

ফিলিস্তিন-ইসরায়েল দীর্ঘস্থায়ী রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ ছড়িয়ে পড়েছিল পার্শ্ববর্তী লেবানন, সিরিয়া পর্যন্ত। ফিলিস্তিনি মুসলমানদের স্বাধীন আবাসভূমি প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে পাশের দেশ লেবানন, সিরিয়ার সঙ্গে ইয়েমেন এমনকি দূরবর্তী বাংলাদেশের মানুষও মরণপণ লড়াইয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। অন্তত পাঁচ শতাধিক বাঙালি যুবক ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিল ফিলিস্তিন ও লেবাননের মাটিতে। ইয়াসির আরাফাতের নেতৃত্বে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের (পিএলও) হয়ে যুদ্ধ করেন তারা। অনেকেই অকাতরে জীবন দেন ইসরায়েলি মারণাস্ত্রের আঘাতে। তাদের সমাহিত করা হয়েছে সিরিয়া, ফিলিস্তিন ও লেবাননের মাটিতে। যুদ্ধক্ষেত্র থেকে যারা বেঁচে ফিরেছেন, তাদের অধিকাংশই পরে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ঠাঁই নিয়েছেন।

গত ২৭ জানুয়ারি বৈরুত রফিক হারিরি ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্টে পা রেখেই ভিআইপি লাউঞ্জে স্থানীয় সাংবাদিক বাবু সাহাকে পাওয়া গেল। তার কাছেই জানতে চাওয়া হলো, ফিলিস্তিনে বাঙালি যোদ্ধাদের কাউকে পাওয়া যাবে কিনা। তিনি আশ্বস্ত করলেন, বিকালে বাংলাদেশ দূতাবাসে কমিউনিটি সমাবেশ আছে। সেখানে দেখা হয়ে যেতে পারে। বাবু সাহার প্রচেষ্টায় তিন বাঙালি যোদ্ধার দেখা মেলে বৈরুত দূতাবাসে। আকরাম ছাড়াও অন্য দুজন হলেন, ফেনীর দাগনভূঁইয়ার মোহাম্মদ উল্লাহ দুলাল (৫৮) ও সিলেটের দুরা মিয়া (৫৭)। লেবাননে আরও বাঙালি যোদ্ধা আছেন বদিউল আলম তোতা, অহিদুল হক মুর্শেদ চৌধুরী।

ইসমাইল চৌধুরী আকরাম (৬২) বললেন, ১৯৭৭ সালের শেষ দিকে বাংলাদেশ থেকে ইরানের বাংলাদেশ দূতাবাসে আশ্রয় নেই আমি। তখন রাষ্ট্রদূত মাসুম চৌধুরী আমাদের শেল্টার দিলেন। রাজনৈতিক কারণে তখন বাংলাদেশে থাকা ছিল ঝুঁকিপূর্ণ। আমরা ছিলাম ৭০ জন। এর কয়েকদিনের মধ্যে লেবাননের ক’জন মন্ত্রীসহ ইরান আসেন ইয়াসির আরাফাত। পরিচয়ের সময় আমাকে তিনি পছন্দ করলেন। বললেন, তোমরা যাইবা আমার সঙ্গে। আমি জিজ্ঞেস করলাম, কোথায়? তিনি বললেন, লেবাননে। সেখানে গিয়ে পিএলও-তে যোগ দিবা। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবা। আমি রাজি হয়ে গেলাম। বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষে পরের বছরই যোগ দেন ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে। ইসমাইল চৌধুরী আকরাম বললেন, বাংলাদেশের পাঁচ শতাধিক যোদ্ধার মধ্যে শতাধিক মারা যান যুদ্ধে। পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের অভাবেই তাদের মৃত্যু হয়। যুদ্ধে আত্মরক্ষার কৌশল জানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ভালো ট্রেনিং থাকলে আমাদের এত লোক মরত না। ইয়াসির আরাফাতের সঙ্গে কোনো স্মৃতি আছে কিনা জানতে চাইলে আকরাম বলেন, আমি নিজের হাতে কফি বানিয়ে উনাকে খাওয়াইছি। একবার একসঙ্গে বসে কফি খেয়েছি। উনি বাংলাদেশের মানুষকে অনেক ভালোবাসতেন। লেবাননে আকরামের কেউ নেই। বিয়ে করে সংসার শুরু করারও সময় পাননি। আকরাম বলেন, জীবন নিয়ে যে ফিরে আসতে পারব সেটা কল্পনাও করিনি। দেশে যেতে ইচ্ছা করলেও যাওয়া হয় না তার। সিলেটে ভাই ও বোন আছেন। মাঝে মধ্যে যোগাযোগ হয়। বর্তমানে কাজ করছেন লেবাননের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দেহরক্ষী হিসেবে, আরও তিনজনের সঙ্গে।

আকরাম বলেন, বিভিন্ন প্রক্রিয়া শেষে আমরা লেবাননে গিয়ে পিএলও-তে যোগ দিলাম ১৯৭৮ সালে। এরপর আমাকে নিয়ে গেল বালবাক এলাকায়। সেখানে গিয়ে দেখি আরও কিছু বাঙালি আছে। ঢাকার দোহার থানার। আমাকে নিয়ে গেল ক্যান্টনমেন্টের মতো একটি এলাকায়। অস্ত্র সরঞ্জামের বিরাট জায়গা। আমাকে বলল, আমরা তোমাকে ট্রেনিং দেব। আর বাঙালিদের তুমি ট্রেনিং দিবা। এখানে জমতে জমতে ১১৩ জনের মতো বাঙালি হলাম। আমরা ৮/৯ মাস থাকলাম এখানে। আমাকে প্রথমবারই বেতন দিল ১০৫০ লিরা। তখন এক ডলারের সমান ছিল ২ টাকা ৭৫ পয়সা। মানে প্রায় ৫০০ ডলারের মতো। আমার চেয়ে পুরনোরা পাইত ৬০০ থেকে ৭০০ লিরা। তারা উপরে রিপোর্ট করল, তার এত বেতন কেন? অফিসার বলল, সে (আর্মি) অফিসার। তারা আমাকে নিয়ে হাসি ঠাট্টা করত। কারণ, বয়স অল্প ছিল। আমি এসব নিয়ে মাইন্ড করতাম না। বললাম, আমাকে মানলে মানেন, না মানলে নাই। মানলে আপনার জান বাঁচব। না মানলে মারা পড়বেন। শেষে আমরা ১৬৩ জন বাঙালি হলাম। ১৯৮০ সাল। তখন আমাদের ১৭ জন, ২২ জনের দলে ভাগ করে বিমান বিধ্বংসী কামানসহ বড় বড় অস্ত্রের দায়িত্বে দিল। রোমাঞ্চকর ঘটনার স্মৃতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, আখের সাতিলা নামে একটি জায়গায় হাসপাতালে ইসরায়েলি কমান্ডোরা হামলা চালায়। ২২ জন ফিলিস্তিনিকে গলা কেটে হত্যা করে। আমরা বাঙালিরা সে যাত্রায় বেঁচে যাই। এখন সেখানে একটি ব্রিজ হয়েছে। তিনি বলেন, ১৯৮১ সালের শেষের দিকে আমাদের দক্ষিণ লেবাননে আরনামা জায়গায় নিয়ে যাওয়া হলো। তখন আরও ৬০ জন বাঙালি যোগ দিল। ১৯৮২ সালের শুরুতে আবু আরব নামের একজন অফিসার বললেন, যুদ্ধ সম্পর্কে কী জানো? টেক কেয়ার। মে বি ফাইট। তখন বুঝলাম যুদ্ধ করতে হবে। আমরা বাংকার বানালাম। ঠিকমতো ডিউটি পালন করছি। ফিলিস্তিনি অফিসাররা খুব কড়া। হরিণের মতো কান খাড়া করে চলছে। দোহারের সেলিম ভাই, গফুর ভাই। তখনই তাদের বয়স ৪৫/৫০। তারা বলল, ‘আকরাম, মনে হয় যুদ্ধ লাইগা যাইবো।’ কী করা। বললাম, যুদ্ধ লাগলে যুদ্ধ করব। দেখি গাড়ির মধ্যে তেল ভরছে। অস্ত্রশস্ত্র দেখভাল করছে। ৪/৫ দিন পর ঘটল আসল ঘটনা। ১ ঘণ্টার মধ্যে ১০/১২টা হেলিকপ্টার নামছে। ওপর থেকে বোমা মারছে। আমরা বাঙালিরা গুলির পর গুলি করছি। গুলি শেষ, এখন কে ভইরা দিবো। কোনো ফিলিস্তিনি সেখানে ছিল না। কোনো সিরীয়, লিবিয়ান, ইয়েমেনি সেখানে ছিল না। বাঙালিরা ১৭৩ জন যুদ্ধ করেছি। দোহারের সেলিম ভাই ছিলেন, এখন দেশে চলে গেছেন। তিনি বললেন, সবাই আকরামের কথা ফলো করেন। সে আরবি ভালো জানে। ইংলিশ তো বলতে পারে। রাস্তাঘাট চেনে। এত বড় ঘটনায় আমাদের কোনো ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। আমরা বাঙালিরা একাই যুদ্ধ করলাম এখানে। এরপর আমরা হাঁটা দিলাম। কারও কাছে কোনো পাসপোর্ট নেই। পাসপোর্ট যে আনব সেই পরিস্থিতিও নেই। আমরা ১৭৩ জন ছিলাম। ১৩ দিন হেঁটে আমরা সিরিয়ার বর্ডারে পৌঁছি। রাস্তায় দেখলাম, অনেক বাঙালি মারা গেছেন। রাস্তায় বাটা জুতা, কেমি ঘড়ি পেয়েছি। দেখে বুঝেছি বাঙালি। ১৯৮১ সাল থেকে অনেক বাঙালি ঢুকেছে। কেউ বৈরুত দিয়ে ঢুকেছে। কেউ সিরিয়া দিয়ে। আমরা সিরিয়ার বর্ডার পেরিয়ে ভিতরে ঢুকে গেলাম। সিরিয়ান আর্মিরা আমাদের সব অস্ত্র নিয়ে গেল। আমরা বললাম, আমরা আরাফাতের লোক। তখন তারা পিএলও’র বড় অফিসারকে ওয়ারলেস করল। ফিলিস্তিন থেকে পিএলও’র লোক এসে আমাদের নিয়ে গেল। একটা ক্যান্টনমেন্টে রাখল। সিরিয়া বর্ডারের একটা এলাকায়। আমরা প্রায় ১৫০ জন বাঙালি হলাম। তখন তো ইসরায়েল দখল করে ফেলেছে পুরো লেবানন। শুধু বৈরুত ছাড়া। তখন খবর এলো, লেবাননের অবস্থা ভালো হয়ে গেছে। ইসরায়েল জায়গা ছেড়ে দিয়েছে। আমরা কয়েকটা ক্যাম্পে আড়াই শ বাঙালি ছিলাম। ওখানে আবু কায়েব নামে একটি ক্যাম্পে আমাদের জায়গা দিল। ওখানে গিয়ে দেখি ওরা একেবারে অরক্ষিত। ৪৫ জন বাঙালি আছে সেখানে। বললাম, আপনারা এভাবে থাকেন কেন। ইসরায়েলিরা হঠাৎ করে বোম্বিং করলে তো বাঁচতে পারবেন না। বাঁচতে চাইলে আত্মরক্ষা করেন, ক্যাম্প বানান। সেখানে একটা খাল ছিল। তার পাশে তারা আবার ক্যাম্প বানিয়ে পাতা দিয়ে ঢেকে রাখল। সেখানে বড় বড় অস্ত্রের গুদাম। রাশিয়া ও অন্যান্য দেশ থেকে অস্ত্র এনে এখানে মাটির নিচে রেখে দিত। এর তিন দিন পর হঠাৎ করে প্লেন থেকে বোম্বিং করল। সেখানে তারা সাতজন ভাগ করে রান্না করত। তিনজন বাঙালি ও চারজন ফিলিস্তিনি। শেলিং করার সঙ্গে সঙ্গেই এই সাতজন মারা গেল। আমরা তখন বাঙালিদের মাটি দিলাম সিরিয়ার ভিতরে। সাঈদা জয়নাব নামে একটা এলাকায় অনেক বাঙালি থাকত। ৩০/৩৫ জন বাঙালি মিলে সেখানে তাদের মাটি দিলাম। সেখানকার বাঙালিদের বলে আসলাম, আমাদের বাঙালি যুদ্ধ করতে গিয়ে মারা গেছে। আপনারা জিয়ারত কইরেন।

১৯৮৩ সালের দিকে পিএলও দুই ভাগ হয়ে গেল। আবু মুসা গ্রুপ নামে একটি দল হলো। তাদের সঙ্গেও আমাদের যুদ্ধ করতে হয়েছে। লেবাননে জাতিসংঘের বাহিনী মোতায়েনের পর ইসরায়েল লেবানন ছাড়তে শুরু করে। বাংলাদেশি যোদ্ধাদের অনেকেই শহীদ হন যুদ্ধে, অনেকেই ইসরায়েলের হাতে আটক হয়ে দীর্ঘদিন পর ছাড়া পান। তাদের মধ্যে হাতেগোনা কয়েকজন লেবাননেই বাকি জীবনটা কাটিয়ে দিচ্ছেন। এখনো খুঁজলে বৈরুতের কোনো গলিতে যুদ্ধের স্মৃতি ধারণ করা কোনো বাংলাদেশি বৃদ্ধকে পাওয়া যেতে পারে।

সহযোগিতায় : বাবু সাহা, লেবানন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

১৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২১ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত
রাজধানীতে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবক আহত

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার
জবিতেও ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকবে রবিবার

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মান্নানের সম্প্রীতি সমাবেশ

২৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ভূমিকম্প: ঢাবিতে রবিবারের ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে কোনদিন গণতন্ত্র নিরাপদ ছিল না: মঈন খান

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন
নাটোর সদর আসনে জামায়াতের নির্বাচনী শোডাউন

৫৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে
সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা আরও কমতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা
নোয়াখালীতে প্রয়াত ১০৯ বিএনপি নেতাকর্মীর পরিবারকে ক্রেস্ট ও সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন
পদ ফিরে পেলে বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শিরীন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু
তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিনির্মাণে ধানের শীষের বিকল্প নেই: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ
ঝিনাইদহে কৃষক সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫
ভাঙ্গায় পৃথক সংঘর্ষে আহত ২৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরে বিএনপির জনসমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়
ত্রিদেশীয় নারী ফুটবল সিরিজ ২৬ নভেম্বর, দেখা যাবে ১০০ টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের
৫ গোলের বড় জয় দিয়ে এশিয়ান কাপ বাছাই শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩
সিলেটে ভারতীয় পিয়াজ ভর্তি ট্রাকসহ গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার
হুমকির ঘটনায় ওপেনএআইয়ের সানফ্রান্সিসকো অফিসে নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা