শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০১৮

ওয়াশিংটনের খামারবাড়ি

আবু তাহের খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
ওয়াশিংটনের খামারবাড়ি
অল্প বয়সে বাবাকে হারিয়ে জর্জের জায়গা হয় ভার্জিনিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি লর্ড ফেয়ারফ্যাক্সের বাড়িতে। এ ধনী ব্যক্তি ছিলেন জর্জ ওয়াশিংটনের সৎভাই লরেন্সের শ্বশুর। ওখানেই জর্জ নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও নিজের বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে বড় হতে থাকেন।

 

অনেকের মতো প্রতিবার ওয়াশিংটন গিয়ে, হোয়াইট হাউসের সামনে ছবি তুলে চলে আসি। কিন্তু মাউন্ট ভারননে অবস্থিত আমেরিকার জাতির জনক এবং প্রথম প্রেসিডেন্ট জর্জ ওয়াশিংটনের খামারবাড়ি যাওয়া হয়নি।  অবশ্য দূরত্ব আর সময় একটা বড় ব্যাপার। এবার সময় ছিল। তাছাড়া আমাদের বন্ধু উজ্জ্বল ওয়াশিংটন যাওয়ার পর কোথায় কোথায় যাব আগে থেকে সব ঠিক করে রেখে ছিল।

প্রথমে লুরে ক্যাভার্নে, এরপর জর্জ ওয়াশিংটনের খামারবাড়ি।

লাইনে দাঁড়িয়ে টিকিট কেটে ১০/১২ জনের দল বেঁধে বাড়ির ভিতরে প্রবেশ করছে। এক একটা রুমের সামনে একজন গাইড দর্শনার্থীদের নিয়ে লেকচার দিচ্ছেন। বাড়ির ভিতরে প্রবেশের সময় বলে দেওয়া হয়েছে, ভিতরে ছবি তোলা যাবে না। আমি ফটোগ্রাফার। ঐতিহাসিক স্থানে যাব আর ছবি তুলব না, তা কি হয়! গাইডের চোখ ফাঁকি দিয়ে কিছু ছবি তুলে ফেললাম।

শোয়ার ঘরের পাশেরটাই খাবার ঘর। ডাইনিং টেবিল পুরনো দিনের অভিজাত কায়দায় সাজানো রয়েছে। পরের রুমটা পড়ার ঘর। লাইব্রেরি। একটু সামনে রান্না ঘর। প্রবেশপথের সোজা বিপরীত দিকে দৃষ্টিনন্দন পটোম্যাক নদী। এই নদী ওয়াশিংটনের বেশিরভাগ এলাকাজুড়ে বিস্তৃত। খামার সৌন্দর্য বহুগুণে বাড়িয়ে দিয়েছে প্রাকৃতিক এই দৃশ্যাবলি। পাহাড়, নদী, আর বিপুল সবুজের সমাহার। আমাদের যেতে দেরি হয়ে গিয়েছিল, প্রায় বিকাল। সময় স্বল্পতার জন্য আমাদের বাড়ির  ভিতর থেকে বের হয়ে আসতে হয়েছে দ্রুত। বের হওয়ার পথে ডান দিকে আস্তাবল। এখানে ঘোড়ার গাড়ি পড়ে আছে। বের হওয়ার পথে বাগানের ভিতর দিয়ে রাস্তা। এক কিলোমিটার হাঁটার পর দেখতে পেলাম জর্জ ওয়াশিংটনের কবর। দুজন প্রহরী পাহারা দিচ্ছেন। পাশে আমেরিকার জাতীয় পতাকা লাগানো।

বাড়ি থেকে বের হলেই পাশে জর্জ ওয়াশিংটন জাদুঘর। জর্জ ওয়াশিংটনের জীবনের সব কিছুর ছবি, ব্যবহারিক জিনিসপত্র, মুখের দাঁত ইত্যাদি সাজানো এই জাদুঘরে। দাঁত রাখার একটা বিশেষ কারণ আছে। আমেরিকার জাতির জনকের মৃত্যুর কারণ নাকি এই দাঁত। পাশাপাশি তার শ্বাসনালিতেও সমস্যা ছিল। এই জাদুঘরেই মুভি দেখার ব্যবস্থা রয়েছে। জর্জ ওয়াশিংটনের জীবনী নিয়ে তৈরি মুভি চলছে বিরাট পর্দায়।

জর্জ ওয়াশিংটন আমেরিকার জাতির জনক।

আমেরিকার প্রথম প্রেসিডেন্ট  জর্জ ওয়াশিংটন। স্বাধীনতাযুদ্ধে কন্টিনেন্টাল আর্মির সর্বাধিনায়কও ছিলেন তিনি। তাকে আমেরিকা গঠনের পথিকৃৎ বলে মনে করা হয়।

সে সময়ের ব্রিটিশ আমেরিকার ভার্জিনিয়ায় ১৭৩২ সালের ২২ ফেব্র“য়ারি জš§গ্রহণ করেন জর্জ ওয়াশিংটন। তিনি অগাস্টিন ওয়াশিংটন ও তার দ্বিতীয় স্ত্রী ম্যারি বল ওয়াশিংটনের প্রথম সন্তান। ওয়াশিংটন মূলত ইংরেজ বংশোদ্ভূত। তার পূর্বপুরুষরা ইংল্যান্ডের সালগ্র থেকে আমেরিকায় যান। তার প্রপিতামহ জন ওয়াশিংটন ১৬৫৬ সালে ভার্জিনিয়ায় যান এবং জমি ও ক্রীতদাসদের একত্রিত করেন। একই কাজ করেন তার পুত্র লরেন্স ওয়াশিংটন এবং তার নাতি, জর্জের বাবা অগাস্টিন ওয়াশিংটন। অগাস্টিন ছিলেন একজন তামাক চাষি এবং তিনি তার জমিতে লোহা উৎপাদনে বিনিয়োগ করেন। জর্জ ওয়াশিংটনের বাবা ১৭৪৩ সালে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে মারা যান। তখন জর্জের বয়স মাত্র এগার বছর। অল্প বয়সে বাবাকে হারিয়ে জর্জের জায়গা হয় ভার্জিনিয়ার সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি লর্ড ফেয়ারফ্যাক্সের বাড়িতে। এ ধনী ব্যক্তি ছিলেন জর্জ ওয়াশিংটনের সৎভাই লরেন্সের শ্বশুর। ওখানেই জর্জ নানা প্রতিকূলতা সত্ত্বেও নিজের বুদ্ধিমত্তার পরিচয় দিয়ে বড় হতে থাকেন।

একসময় ভাই-ভাবীর মৃত্যুর পর সব সম্পত্তির মালিক হন জর্জ ওয়াশিংটন। এ সম্পত্তির মালিক হয়েই ভেরন উপত্যকার বন্ধুর অঞ্চলে গড়ে তোলেন একটি খামার। অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এ খামারের আট হাজার একর জায়গার মধ্যে তিন হাজার একর কৃষির অন্তর্ভুক্ত করে নিজেই এর দেখাশোনা শুরু করেন। আস্তে আস্তে এটি হয়ে ওঠে একটি আদর্শ খামার। ঘুরে যেতে থাকে জর্জের জীবনের গতি।

 ছোটবেলায় সৈনিক হওয়ার ইচ্ছা থেকেই একসময় ভার্জিনিয়ার গভর্নরকে লিখে জানালেন তার আগ্রহের কথা। গভর্নরও তাকে বিশেষ কাজের জন্য ডেকে পাঠালেন। ভার্জিনিয়ার একটা বিরাট অঞ্চল তখন ফরাসিদের দখলে। ওয়াশিংটনের ওপর দায়িত্ব পড়ল তাদের হটিয়ে দেওয়ার। ৬০০ সৈন্যের এক বাহিনী নিয়ে তিনি ফরাসি দুর্গ দখল করেন। সেনাপতি হিসেবে তিনি অসাধারণ বুদ্ধিমত্তা ও রণকুশলতার পরিচয় দেন। পরে ভার্জিনিয়ার গভর্নর ব্রাডকের মৃত্যুর পর তার স্থলাভিষিক্ত হন জর্জ ওয়াশিংটন। পাশাপাশি সমগ্র ভার্জিনিয়ার সেনাবাহিনীরও প্রধান হন ওয়াশিংটন। ১৭৭৬ সালের ৭ জুন ১৩ প্রদেশের প্রতিনিধিরা সম্মিলিতভাবে আমেরিকার স্বাধীনতা ঘোষণা করার পর পাঁচজনের এক একটি পরিচালনা দল তৈরি করা হয়। ৪ জুলাই স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র প্রচার করার পর দেশের

বিভিন্ন প্রদেশে শুরু হয়ে যায় ব্রিটিশ বাহিনীর সঙ্গে আমেরিকানদের যুদ্ধ। নানা প্রতিকূলতার মধ্যে ওয়াশিংটন তার সৈন্য বাহিনীকে সংগঠিত করেন। তার সৈন্যদের যুদ্ধের অভিজ্ঞতাও ছিল কম। তবু তারা অবর্ণনীয় দুঃখ-কষ্টের মধ্যে যুদ্ধ করেই চললেন। প্রথম দিকে ইংরেজ বাহিনী সাফল্য লাভ করলেও শেষ পর্যন্ত তারা পিছু হটতে বাধ্য হয়। দীর্ঘ ৫ বছর সংগ্রামের পর ইংরেজরা ১৭৮১ সালে আত্মসমর্পণ করে। যুদ্ধে জয়ী হয় আমেরিকানরা। এই যুদ্ধজয়ের পেছনে জর্জ ওয়াশিংটনের ভূমিকা ছিল সবচেয়ে বেশি। তার ইচ্ছাশক্তি ও সৈনিকদের প্রতি ভালোবাসা এবং শৃঙ্খলাবোধ এই যুদ্ধে তাকে বিজয়ী নায়কের গৌরব এনে দিয়েছিল।

লে. গভর্নর ডিনউইডি ১৭৫৫ সালে ওয়াশিংটনকে ভার্জিনিয়া রেজিমেন্টের কর্নেল এবং সব বাহিনীর সর্বাধিনায়ক হিসেবে কমিশন প্রদান করেন এবং তাকে ভার্জিনিয়ার সীমান্ত রক্ষার দায়িত্ব দেন। ভার্জিনিয়া রেজিমেন্ট উপনিবেশগুলোর মধ্যে প্রথম পূর্ণকালীন মার্কিন সামরিক ইউনিট ছিল, যা পার্টটাইম মিলিশিয়া এবং ব্রিটিশ নিয়মিত ইউনিটের বিপরীত ছিল। ওয়াশিংটনকে রক্ষণাত্মক বা আক্রমণাত্মক, যেটা তিনি ভালো মনে করেন সেভাবে কাজ করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে কমিশন গ্রহণ করেন। সৈন্যদের নির্দেশ প্রদানে তিনি একজন কড়া শাসক ছিলেন এবং প্রশিক্ষণের ওপর জোর দিয়েছিলেন। তিনি পশ্চিমে ভারতীয়দের বিরুদ্ধে নিষ্ঠুর অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। তার রেজিমেন্ট ১০ মাসে ২০টি যুদ্ধে জয়লাভ করে। স্বাধীনতা যুদ্ধের নায়ক হলেও তার কোনো উচ্চাশা ছিল না। নিজের কর্তব্য শেষ করে সেনাপতির পদ ত্যাগ করে ফিরে আসেন নিজের জমিদারিতে। কিন্তু মানুষের ভালোবাসা তাকে ছাড়ল না। নতুন দেশের সংবিধান তৈরি করার জন্য সারা দেশের প্রতিনিধিরা সম্মিলিত হলেন। জর্জও সেখানে যোগ দিলেন। নতুন সংবিধানের রূপরেখা বর্ণনা করে সদস্যরা জর্জ ওয়াশিংটনকে প্রেসিডেন্ট হিসেবে নির্বাচিত করলেন। তিনি হলেন আমেরিকার প্রথম প্রেসিডেন্ট। ১৭৮৯ সালে ফরাসি বিপ্লব শুরু হলে তিনি বিপ্লবীদের সমর্থন করলেও নিরপেক্ষতার নীতি গ্রহণ করেন। ফলে আমেরিকা প্রতিটি বিবদমান দেশেই বাণিজ্য করার সুযোগ পায়। তার অসাধারণ যোগ্যতা প্রদর্শনের ফলে ১৭৯২ সালে তাকে দ্বিতীয়বাবের মতো আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করা হয়।

জর্জ ওয়াশিংটনের প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা সম্পর্কে তেমন কোনো তথ্য পাওয়া যায় না। তবে তার সময়ে ঘরে বসে প্রাইভেট টিউটরের কাছেই পড়াশোনা চলত। আবার কেউ কেউ বড়জোর স্থানীয় প্রাইমারি স্কুলে পড়াশোনার সুযোগ পেত। তবে জর্জের বাবার মৃত্যুর পর তার পড়াশোনার সুযোগ আরও হারিয়ে যায়। প্রথাগত শিক্ষার ইতি ঘটে ১৫ বছর বয়সেই।

১৭৫৯ সালের ১৬ জানুয়ারি ওয়াশিংটন বিয়ে করেন ভার্জিনিয়ার সুন্দরী মার্থা ড্যান্ড্রিজ কাস্টিসকে। যদিও সেসময় মার্থা জ্যাকি ও প্যাটসি নামের দুই সন্তানের জননী। তার মানে, মার্থার এটি দ্বিতীয় বিয়ে। কিন্তু জর্জের ছিল প্রথম। তবে প্রচুর সম্পদের মালিক ছিলেন মার্থা।

১৭৯৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর স্ত্রী, বন্ধুবান্ধব ও গুণগ্রাহীদের মাঝ থেকে চলে গেলেন চিরতরে জর্জ ওয়াশিংটন। দাঁতের অসুখ ছিল জর্জ ওয়াশিংটনের মৃত্যুর অন্যতম কারণ। সেই দাঁত এখনো সংরক্ষিত আছে মাউন্ট ভারননে অবস্থিত তার খামারবাড়ির জাদুঘরে। অবশ্য গবেষকদের দাবি, মার্কিন জাতির জনকের মৃত্যু কেবল দাঁতের সমস্যায় নয়, শ্বাসনালিতেও সমস্যা ছিল তার। কোনো কোনো বর্ণনায় তার মৃত্যুর কারণ হিসেবে রক্তরোগকেও বলা হয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

এই মাত্র | চায়ের দেশ

রাকসু নির্বাচন : ত্রুটিমুক্ত ওএমআর মেশিনে ভোগ গণনা চায় শিবির
রাকসু নির্বাচন : ত্রুটিমুক্ত ওএমআর মেশিনে ভোগ গণনা চায় শিবির

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জলাবদ্ধতা নিরসনে দেবহাটার বিভিন্ন খালে মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযান
জলাবদ্ধতা নিরসনে দেবহাটার বিভিন্ন খালে মৎস্য অধিদপ্তরের অভিযান

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ নিহত ৪
হবিগঞ্জে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ নিহত ৪

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএসসি ও ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবি যাচাইয়ে ৬ সদস্যের কমিটি
বিএসসি ও ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের দাবি যাচাইয়ে ৬ সদস্যের কমিটি

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কোয়ালিটি এডুকেশনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বাউবি : উপাচার্য
কোয়ালিটি এডুকেশনের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বাউবি : উপাচার্য

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গ্রেফতার ২

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়া পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
বগুড়া পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় সাড়ে চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত, শঙ্কায় কৃষকরা
কলাপাড়ায় সাড়ে চার কিলোমিটার বেড়িবাঁধ বিধ্বস্ত, শঙ্কায় কৃষকরা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই স্বচ্ছ ও উৎসবমুখর নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ছাত্র সমাবেশ ও র‌্যালি
গাইবান্ধায় ছাত্র সমাবেশ ও র‌্যালি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া লেখক চক্রের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বগুড়া লেখক চক্রের ৩৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দুর্গাপূজায় কোনো ধরনের হুমকি নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু
ভারতে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবার সংক্রমণে ১৯ জনের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
রংপুরে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের হত্যার হুমকির প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মা-ছেলে নিহত
সিলেট-ঢাকা মহাসড়কে দুর্ঘটনায় মা-ছেলে নিহত

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে উদযাপিত হবে : আইজিপি
দুর্গাপূজা শান্তিপূর্ণ ও নিরাপদে উদযাপিত হবে : আইজিপি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের উন্নতি
আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-জাকেরের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজেক থেকে ফেরার পথে জিপ খাদে পড়ে নারী পর্যটক নিহত, আহত ১২
সাজেক থেকে ফেরার পথে জিপ খাদে পড়ে নারী পর্যটক নিহত, আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচন : ভোট হাতে গণনাসহ ছাত্রদলের ৬-দফা দাবি
রাকসু নির্বাচন : ভোট হাতে গণনাসহ ছাত্রদলের ৬-দফা দাবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফেনীতে মাদকসহ গ্রেফতার ১
ফেনীতে মাদকসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনিয়ম দূর করতে প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
অনিয়ম দূর করতে প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
যশোরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান
গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্ব সম্প্রদায়ের হস্তক্ষেপ চেয়েছেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি
কারমাইকেল কলেজ ছাত্র সংসদ নির্বাচনের রোডম্যাপের দাবিতে ছাত্রশিবিরের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ
আখাউড়ায় রেলপথ অবরোধ করে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিসিবি প্রধানের হাত থেকে এশিয়া কাপের ট্রফি নেবে না ভারত?
পিসিবি প্রধানের হাত থেকে এশিয়া কাপের ট্রফি নেবে না ভারত?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরের রাউন্ডে ভালো খেলবে বাংলাদেশ : নান্নু
পরের রাউন্ডে ভালো খেলবে বাংলাদেশ : নান্নু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম