শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৯, শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩

মানুষ কেন ভূত দেখে? বিজ্ঞানে কি ব্যাখ্যা আছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মানুষ  কেন ভূত দেখে? বিজ্ঞানে কি ব্যাখ্যা আছে?

বিজ্ঞানী এবং প্রকৌশলীরা সম্প্রতি এমন চমকপ্রদ কিছু বিষয় আবিষ্কার করেছেন যা হয়তো ব্যাখ্যা দিতে পারবে, মানুষ কেন মনে করে যে সে ভূত দেখেছে।

রাতে অশরীরি কোনও কন্ঠস্বর, অদ্ভুত দর্শন কিছু, মেরুদণ্ড বেয়ে শীতল স্রোত বয়ে যাওয়া। অনেক মানুষই হয়তো তাদের জীবনে এমন ভুতুড়ে কিছু অনুভব করেছেন যার কোনও ব্যাখ্যা হয় না।

যেমন ধরুন, পেনিফোর্ড ফার্মের খামারবাড়ির বাসিন্দাদের অভিজ্ঞতা। উত্তর ওয়েলসের ফ্লিন্টশায়ারে বাড়ির প্রাক্তন মালিকরা দাবি করেছিলেন, ১৯৯০ এর দশকে তারা যখন এখানে থাকতেন, তখন সেখানে ভূতের উপদ্রব ছিল।

গণমাধ্যমে দেওয়া বেশ কিছু সাক্ষাৎকারে তারা বলেন, ওয়েলসের দেয়ালজুড়ে অদ্ভূত ভাষার কথা শুনতে পান তারা, যে ভাষায় তারা কেউ কথা বলেন না, এরপর বাড়ির জিনিসপত্র একা একা বিভিন্ন দিকে নড়তে শুরু করে এবং তারা আসলে একজন গর্ভবতী তরুণীর দ্বারা ভুতুড়ে কর্মকাণ্ডের শিকার হয়েছেন যাকে বাগানে সমাহিত করা হয়েছিল।

বিবিসি প্যারানরমাল অনুষ্ঠানের জন্য এসবের সত্যতা জানতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং সেখানকার সেইসময়ের বাসিন্দাদের সাথে কথা বলে।

বিবিসি থ্রি এবং বিবিসি ওয়েলস এই খামারবাড়িতে গিয়ে ভেতরের কিছু জিনিস দেখিয়েছে, যা এতদিন পর্যন্ত তালাবদ্ধ ছিল।

সিরিজটিতে বিবিসি রেডিও ওয়ানের ডিজে সিয়ান এলেরি এই বাড়িতে কী ঘটেছে তার একটা যৌক্তিক ব্যাখ্যা খোঁজার চেষ্টা করেন।

তবে এ কাজে তিনিই প্রথম নন, অনেকদিন ধরে বহু মানুষ ভূত দেখার বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা খোঁজার চেষ্টা করে চলেছেন।

বিবিসি থ্রি এমন দু’জন বিজ্ঞানীর সাথে কথা বলেছে যারা এরইমধ্যে সেটি করতে সমর্থ হয়েছেন। প্যারানরমাল ঘটনার প্রমাণ বিজ্ঞানে না থাকলেও মানুষ বিশ্বাস করে যে সে ভূত দেখেছে, আর এর পেছনে মানসিক ও পরিবেশগত কিছু দিক তুলে এনেছেন এই দুই বিজ্ঞানী।

“একটা কালো বিড়াল তার মুখ থেকে ভয়ঙ্কর কালো পদার্থ বের করছে আর হিসহিস করছে”

ড. ক্রিস ফ্রেঞ্চ লন্ডনের গোল্ডস্মিথস বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানোম্যালিস্টিক সাইকোলজি রিসার্চ ইউনিটের প্রধান।

এই ইউনিটের কাজ হল মানুষের যেসব প্যারানরমাল বিশ্বাস ও ব্যাখ্যাতীত অভিজ্ঞতা হয়, সেগুলোর পেছনের মনস্তত্ত্ব নিয়ে গবেষণা করা।

তিনি অনেক ভূত দেখার গল্পের পেছনের কারণ হিসেবে স্লিপ প্যারালাইসিসকে তুলে এনেছেন, যেটাকে বাংলায় কেউ কেউ ‘বোবায় ধরা’ বলে থাকেন।

মানুষ যখন তার ঘুমের একটা বিশেষ পর্যায় র‍্যাপিড আই মুভমেন্ট (আরইএম) – এ পৌঁছায়, তখন আর মস্তিষ্ক শরীরকে নড়াচড়ার সংকেত পাঠায় না। আর ঠিক এই সময়টায় মানুষ কখনও জেগে উঠলেও নড়াচড়া করতে পারে না।

যুক্তরাজ্যের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস বা এনএইচএস ওয়েবসাইট বলছে, স্লিপ প্যারালাইসিসের অন্যান্য কিছু স্বাভাবিক লক্ষণ হল, মনে হবে কেউ আপনার ঘরে আছে অথবা আপনাকে চেপে ধরে আছে। আর যেহেতু র‍্যাপিড আই মুভমেন্টের সময়টায় মানুষ সবচেয়ে বেশি স্বপ্ন দেখে তাই এসময় হ্যালুসিনেশন বা দৃষ্টিবিভ্রম হতে পারে।

“স্লিপ প্যারালাইসিস হল স্বাভাবিক ঘুমের প্রক্রিয়ায় এক ধরনের ত্রুটি,” ড. ক্রিস ব্যাখ্যা করেন। “এটা ভয়ঙ্কর হতে পারে। আমার একজন ছাত্র আমাকে ঘুম থেকে উঠার বিষয়ে বলেছিল যে তার বিছানার পাশে একটি কালো বিড়াল তার দিকে তাকিয়ে হিস হিস করছে। কিন্তু এটা একটা উল্টানো বিড়ালের মাথার খুলি ছিল যার মুখ থেকে কালো পদার্থ ঝরছিল,” বলেন ড. ক্রিস।
স্লিপ প্যারালাইসিসের ক্ষেত্রে হ্যালুসিনেশনের বিষয়টি ‘শতকরা খুব সামান্য’ পরিমাণে উঠে আসে। কিন্তু যেহেতু স্লিপ প্যারালাইসিস অনেকের মাঝেই দেখা যায় তাই সেই ‘শতকরা খুব সামান্য’ হ্যালুসিনেশন অনেক মানুষকে ভূত দেখায়, ক্রিস ব্যাখ্যা করেন।

‘ভুতুড়ে’ বাড়িতে অনেক বেশি ফাঙ্গাস থাকে

ডা. শেন রজার্স নিউইয়র্কের ক্লার্কসন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ও এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের একজন অধ্যাপক। তিনি ভুতুড়ে বাড়ি এবং ফাঙ্গাসের মধ্যে সংযোগের বিষয়টি নিয়ে বিশদ কাজ করেছেন।

শেন লক্ষ্য করেন, তার বাচ্চাদের বেজমেন্টে নিয়ে দেয়ালে ফাঙ্গাস দেখানোর পর তারা ‘অদ্ভুত আচরণ’ করে। তিনি ভুতুড়ে বাড়ি নিয়ে একটা টিভি সিরিজেও লক্ষ্য করেন যে সেখানে প্রচুর ফাঙ্গাসের চিহ্ন আছে। এরকম ফাঙ্গাস দেখার পর মানুষের যে অভিজ্ঞতা হয় সেটা তারা যে ভূত দেখার কথা বলে, তার সাথে মিলে যায়।

এনএইচএস বলছে, সাধারণত স্যাঁতসেঁতে বিল্ডিংয়ে যে ফাঙ্গাস দেখা যায় সেগুলো শ্বাসকষ্ট এবং চোখের জ্বালাপোড়ার কারণ হতে পারে, যা থেকে মানুষ কখনও কখনও কালো অবয়ব দেখতে পায়।

ল্যাব টেস্টেও একটা ইঁদুরকে কালো ফাঙ্গাস দিয়ে দেখা হয়েছে যে সেটা তার ভেতর কোনও ভয়ের অনুভূতি তৈরি করে কিনা।

শেন এবং তার দল ২৭টি জায়গা থেকে বিভিন্ন সব ফাঙ্গাস সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করতে সমর্থ হয়, যার মধ্যে ১৩টিই ভুতুড়ে জায়গা হিসেবে পরিচিত।

এই দলটা ফাঙ্গাস এবং ভূতের উপদ্রবের খবরের মধ্যে একটা শক্ত সংযোগ খুঁজে পান।

ডা. শেন বলেন, “আমরা আমাদের নমুনা থেকে নিশ্চিত হয়ে বলতে পারি যে, পরিসংখ্যানগতভাবে ভুতুড়ে জায়গাগুলোতে ফাঙ্গাসের অস্তিত্ব একটা বড় পার্থক্য গড়ে দেয়।”

“অবশ্য একই সাথে এটাও ঠিক যে, আমরা অনেক জায়গায় ফাঙ্গাসের অস্তিত্ব পেয়েছি যেগুলোর সাথে ভূতের উপদ্রবের কোনও সংযোগ নেই। এমনকি আমার বাড়ির বেজমেন্টেও সমস্যা আছে। কিন্তু এই ফাঙ্গাসের ব্যাপারটা ভুতুড়ে আর স্বাভাবিক বাড়ির মধ্যে একটা বড় পার্থক্য সৃষ্টি করে।”

“আপনাকে কেউ যদি বলে এই ঘরে ভূত আছে, তাহলে সেখানে প্রতিটা শব্দ আপনার নজর কাড়বে”

ড. ক্রিস, যিনি বিবিসি রেডিও ফোরের ‘আনক্যানি’ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন, তিনি বলেন, যেসব মানুষ মনে করে তারা ভূত দেখেছে তাদের এই চিন্তার পেছনে তিনটি মনস্তাত্ত্বিক ব্যাখ্যা থাকে: পূর্ব বিশ্বাস (আপনি যদি আগে ভূতে বিশ্বাস করেন তাহলে আপনি কোনও অদ্ভুত অভিজ্ঞতাকে প্যারানরমাল বলে মনে করবেন), পারিপার্শ্বিক অবস্থা এবং হ্যালুসিনেশন।

ক্রিস ব্যাখ্যা করেন, “যখন মানুষ ভূত শব্দটা শোনে, তখন কল্পনা করে যে দেয়ালে শেকলবাঁধা ভূত হাঁটছে। মানুষ এরকম বলে, কিন্তু এটা খুবই বিরল। এটা অনেক বেশি অস্পষ্ট একটা অনুভূতি। কারো অস্তিত্ব টের পাওয়া, মাথা ঘোরা, ঝাপসা দেখা, শরীরে তাপমাত্রার পরিবর্তন হওয়া বা মেরদণ্ডে কাঁপুনি।”

“হ্যালুসিনেশন তো খুবই স্বাভাবিক। যে কারো দীর্ঘসময় ঠিকমতো ঘুম না হলে, অত্যধিক মানসিক চাপ বা উচ্চ তাপমাত্রায় এটা হতে পারে।”

পারিপার্শ্বিক অবস্থাও গুরুত্বপূর্ণ। “যদি আপনাকে কেউ খুব পুরনো একটি ভবন দেখিয়ে বলে এখানে ভূতের অস্তিত্ব আছে, তাহলে আপনি এখানকার প্রতিটি শব্দ লক্ষ্য করবেন এবং তাপমাত্রার পরিবর্তন খেয়াল করবেন, যেটা হয়ত ভূতের কথা না বললে করতেন না,” বলেন ক্রিস।

একটি কৃত্রিম ভুতুড়ে কক্ষ

ভূতের অস্তিত্ব নিয়ে আরও দু’টি বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা আছে। একটা হল, ইলেকট্রোম্যাগনেটিক ফিল্ড মানুষের মস্তিষ্কে সংকেত পাঠিয়ে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে ফলে হ্যালুসিনেশন হয়।

আরেকটা হল শব্দ, যা এতটাই আস্তে যে একজন মানুষের শোনার জন্য যথেষ্ট নয়। এক্ষেত্রে মতবাদটি হল, কিছু নির্দিষ্ট ফ্রিকোয়েন্সি (১৯ হার্টজের কাছাকাছি) মানুষের চোখের মণিতে একটা কম্পন সৃষ্টি করে, যা থেকে দৃষ্টিবিভ্রম ঘটে।

এই দুটি মতবাদ যাচাই করতে ক্রিস ও তার দল একটা কৃত্রিম ভৌতিক কক্ষ বানিয়েছেন। সেখানে অংশগ্রহণকারীদের ইনফ্রাসাউন্ড ও ইলেকট্রোম্যাগনেটিক কার্যক্রম দিয়ে পরীক্ষা করা হচ্ছে।

ক্রিস জানান, “মানুষ এই কক্ষে অস্বাভাবিক অনুভূতির কথা বলছে। ৮ শতাংশ মানুষ তো ভয় পাওয়ার কথাও জানিয়েছে।”

কিন্তু সমস্যা হল আমরা যখন ফলাফল বিশ্লেষণ করছি, তখন আসলে ইনফ্রাসাউন্ড বা ইলেকট্রোম্যাগনেটিকের ব্যাপারটা আর গুরুত্বপূর্ণ থাকছে না। আপনি যদি কয়েকজনকে বলেন যে এই কক্ষে আপনার কিছু অস্বাভাবিক অভিজ্ঞতা হতে পারে, সেটাই আসলে এক ধরনের পরামর্শের মতো কাজ করছে। অর্থাৎ এটা এই পরামর্শের ক্ষমতা ছাড়া আর কিছু নয়।” সূত্র: বিবিসি বাংলা

বিডি প্রতিদিন/আজাদ

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
ইনার কোরের রহস্য উন্মোচন, কার্বনেই সমাধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
ইনার কোরের রহস্য উন্মোচন, কার্বনেই সমাধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
ফিনল্যান্ডে চালু হলো বিশ্বের বৃহত্তম ব্যাটারি সিস্টেম
ফিনল্যান্ডে চালু হলো বিশ্বের বৃহত্তম ব্যাটারি সিস্টেম
সমুদ্রের বাতাসে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ জীবনের রহস্য: গবেষণা
সমুদ্রের বাতাসে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ জীবনের রহস্য: গবেষণা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
চন্দ্রগ্রহণ শুরু, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কেমন দেখা যাচ্ছে চাঁদ?
চন্দ্রগ্রহণ শুরু, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কেমন দেখা যাচ্ছে চাঁদ?
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
মরুভূমির শুষ্ক বাতাস থেকে খাবার পানি সংগ্রহে নতুন ডিভাইস
ব্ল্যাক হোল সবসময় নক্ষত্র ভেঙে তৈরি হয় না, বলছে নতুন গবেষণা
ব্ল্যাক হোল সবসময় নক্ষত্র ভেঙে তৈরি হয় না, বলছে নতুন গবেষণা
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ব্লাড মুন!
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ব্লাড মুন!
পৃথিবীতে প্রাণের উপাদান এসেছে গ্রহাণুর সংঘর্ষে, দাবি বিজ্ঞানীদের!
পৃথিবীতে প্রাণের উপাদান এসেছে গ্রহাণুর সংঘর্ষে, দাবি বিজ্ঞানীদের!
সার্চে একচেটিয়া প্রভাব কমাতে প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে তথ্য শেয়ার করতে হবে গুগলকে
সার্চে একচেটিয়া প্রভাব কমাতে প্রতিদ্বন্দ্বীদের সঙ্গে তথ্য শেয়ার করতে হবে গুগলকে
পৃথিবীর ঘূর্ণন কমায় বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন বেড়েছিল : গবেষণা
পৃথিবীর ঘূর্ণন কমায় বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেন বেড়েছিল : গবেষণা
সর্বশেষ খবর
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের
ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল মা-মেয়ের

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন
মানিকগঞ্জে এবার ৫৫৩ মণ্ডপে দুর্গাপূজার আয়োজন

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩
কক্সবাজারে এক লাখ ৭০ হাজার ইয়াবাসহ গ্রেফতার ৩

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি
উজানে বৃষ্টিপাত, সিলেটে বাড়ছে নদীর পানি

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে দুই প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫
প্যারিসে জমকালো আয়োজনে শুরু টেক্সটাইল সোর্সিং মেলা ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত
পাকিস্তানে ল্যান্ডমাইন বিস্ফোরণে ৫ সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ রাজধানী ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
খুলনায় চুরি হওয়া নবজাতক ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে
কুমিল্লায় চুন কারখানায় অবৈধ গ্যাস সংযোগ, ৮ শ্রমিক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩
ভিড়ের মধ্যে ঢুকে গেল চলন্ত ট্রাক, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র
পরিবেশ রক্ষায় প্লাস্টিক বর্জ্যকে সম্পদে রূপান্তর করতে হবে: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক
হাইতিতে গ্যাং হামলায় নিহত অর্ধশতাধিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা
বিনিয়োগ পেতে পরামর্শকের কথায় বিদেশে প্রতিষ্ঠান খুলে প্রতারিত উদ্যোক্তা ব্যবসায়ীরা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন