শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

টেলিভিশন কি থাকবে?

ফরিদুর রেজা সাগর
প্রিন্ট ভার্সন
টেলিভিশন কি থাকবে?

১৯৩৬ সালে বিবিসি প্রথম টেলিভিশন অনুষ্ঠান প্রচার শুরু করে। তার ২৮ বছর পর ঢাকার অধিবাসীরা প্রথম টেলিভিশন অনুষ্ঠান দেখার স্বাদ পায়। বলা বাহুল্য, এ উপমহাদেশে প্রথম টেলিভিশন দেখার সৌভাগ্য হয় ঢাকার দর্শকদের।

১৯৬৪ সালে প্রথম ঢাকায় টেলিভিশন কেন্দ্র বসে। এর ৩৫ বছর পর এ ঢাকা শহরেই সূচনা হলো ডিজিটাল স্যাটেলাইট টেলিভিশনের। এখন ২০২১। মানুষ বলছে, টেলিভিশনের আর কোনো ভবিষ্যৎ নেই। দর্শক টেলিভিশন দেখার আগ্রহ হারাচ্ছে।

কিন্তু বাস্তবে কি তা হচ্ছে? বরং ড্রইংরুমের কোনায় শোভাবর্ধনকারী একটি টেলিভিশনের সামনে পুরো পরিবারের লোক বসত অনুষ্ঠান দেখার জন্য। টেলিভিশন পরিবারের সঙ্গী এবং বন্ধু। এখন দিন পাল্টেছে। পরিবারের সব বয়সের সদস্যরা যে যার মতো টেলিভিশন দেখার চেষ্টা করে। কেউ নাটক, কেউ খেলা, কেউ গান, আরও কত রকম অনুষ্ঠান।

রূপ পাল্টেছে টেলিভিশন সেটেরও। কেউ পছন্দ করে ১০০ ইঞ্চি টেলিভিশনের পর্দা। আবার কেউ কেউ হাতের ছয় ইঞ্চি ফোনের কাচের পর্দা। কেউ দেখতে পছন্দ করে টেলিভিশনের নিয়মিত অনুষ্ঠান। কিংবা কেউ ওটিটি প্ল্যাটফরম বা ইউটিউবে পছন্দের নির্ধারিত অনুষ্ঠান।

কিন্তু এক দিনে এ বিবর্তন আসেনি। এ রুচি তৈরি হয়নি। আস্তে আস্তে এই যে রুচির বদল, এই যে বিবর্তন টেলিভিশনকে কেন্দ্র করে সেই স্মৃতি ধরে রেখে আমার এই লেখার চেষ্টা। এই লেখাকে কোনোভাবেই কেউ যেন আমার স্মৃতি লেখার বাইরে কিছু মনে না করেন। আর আমার এই স্মৃতিকে অনেক বেশি সমৃদ্ধ করেছে গত ৫৫ বছর যারা এই দেশের টেলিভিশনের সঙ্গে সম্পৃক্ত তাদের অনেকেই।

তাদের অপরিসীম পরিশ্রমের জন্যই আজ বাংলা টেলিভিশন সগৌরবে লাল সবুজের পতাকা নিয়ে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।

টেলিভিশন এবং পত্রিকা এ দুটোর একটি মেলবন্ধন শুরু হয়েছিল চ্যানেল আইয়ের হাত ধরে। আমাদের দেশে এই যে অসংখ্য পত্রিকা বিশেষ করে ঢাকার জাতীয় দৈনিক পত্রিকা নিয়ে চ্যানেল আই ২০০২ সালের শুরুতেই একটি অনুষ্ঠানের আইডিয়া করে। সংবাদপত্র নিয়ে অনুষ্ঠানটি শুরু হয় চ্যানেল আইতে। দেশের জাতীয় সংবাদপত্রের মূল মূল শিরোনাম এবং সেদিনের গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ নিয়ে ছিল অনুষ্ঠানের প্রসঙ্গ।

চ্যানেল আইয়ের এ অনুষ্ঠানটি প্রচারিত হয় মধ্যরাতে। ‘গ্রামীণফোন আজকের সংবাদপত্র’ নামের এ অনুষ্ঠানটি প্রতিরাতেই প্রচারিত হয়। সংবাদপত্র যে টেলিভিশনের প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং পরস্পরের পরিপূরক তার একটি বড় প্রমাণ এ অনুষ্ঠান। পাঠক সকালবেলা যে পত্রিকা পড়ে, চ্যানেল আই মধ্যরাতে সে পত্রিকাগুলোই দর্শকদের দেখিয়ে দেয়। শুধু পত্রিকার সংবাদগুলো দেখানো নয়, সম্পাদক পদমর্যাদার একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি সেদিনের সংবাদ নিয়ে আলোচনা করেন।

মতিউর রহমান চৌধুরী এবং আমি একবার একসঙ্গে দুবাই যাচ্ছিলাম। মাটি থেকে ৩৫ হাজার ফুট উঁচুতে এ অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। মতিউর রহমান চৌধুরী দেশে ফিরেই সেই পরিকল্পনা মোতাবেক চ্যানেল আইতে অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনা শুরু করেন।

দৈনিক পত্রিকা নিয়ে চ্যানেল আই অবশ্য অনেক আগে থেকেই নানারকম অনুষ্ঠান তৈরির চেষ্টা করছিল। যখন সিঙ্গাপুর থেকে অনুষ্ঠান প্রচার করা হতো, তখন চ্যানেল আই কর্তৃপক্ষ চিন্তা করেছিলেন বাংলা টাইপসহ একটা কম্পিউটার নিয়ে বাংলায় খবর স্ক্রল করা যায় কিনা। তাদের সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছিল। চ্যানেল আই কর্তৃপক্ষ যখন এসএনজি ব্যবহারের অনুমতি পেলেন প্রতিদিন রাতে পনের মিনিটের সংবাদভিত্তিক একটি অনুষ্ঠান চ্যানেল আইতে প্রচার করা হতো। এই অনুষ্ঠান স্পন্সর করার জন্য বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয় কাজী শাহেদ আহামদের কথা। তিনি ‘আজকের কাগজ’-এর নামে এই অনুষ্ঠানটি স্পন্সর করতেন। হাসান কামরুল রাকিব এসএনজি থেকে প্রতিদিন রাতে যেভাবে স্যাটেলাইটে এ অনুষ্ঠান প্রেরণ করতেন সেটাই এখন একটি গবেষণার বিষয় হতে পারে।

পরবর্তীতে বাংলাদেশের অনেক টেলিভিশন চ্যানেলই সেই অনুষ্ঠানের ধরন এবং ধারণা নিয়ে নানান অনুষ্ঠান প্রচার করে আসছে।

আমার মা রাবেয়া খাতুন ছিলেন খুব উদার মানুষ। তিনি আমাদের মুক্তমনে বড় করেছেন। ছোটবেলায় গল্পের বই পড়া ও টেলিভিশন দেখা এবং পত্রিকা পড়ার ব্যাপারে কোনো বাধা দেননি। আর সাংস্কৃতিক সুবাতাস বইতো আমাদের পরিবারে। বাবা ফজলুল হক ছিলেন দেশের প্রথম ‘সিনেমা’ পত্রিকার সম্পাদক। প্রথম শিশুতোষ চলচ্চিত্রের পরিচালক। সিনেমার নাম ‘প্রেসিডেন্ট’।

আমার পত্রিকা পড়ার অভ্যাস সেই ছোটবেলা থেকে। আমাদের বাসায় তিন-চারটা পত্রিকা সবসময় রাখা হতো। তখন প্রকাশিত হতো দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক পাকিস্তান ও দৈনিক পূর্বদেশ। খুব মনোযোগ দিয়ে পড়তাম কচিকাঁচার আসর, সাত ভাই চম্পা, চাঁদের হাট। ছোটদের পাতাগুলো সেই আমলে খুব সুন্দর আয়োজনে সমৃদ্ধ ছিল। কিশোর বেলায় আমি পত্রিকায় লেখালেখিতে হাত দিই। ইত্তেফাক, পূর্বদেশ, কিশোর বাংলা পত্রিকায় আমি ছোটদের পাতায় লেখালেখি করতাম। বড় হয়েও আমার এই চর্চা অব্যাহত ছিল। আমার বন্ধুবান্ধবদের অনেকেই তখন এসব পত্রিকার পাতায় লিখত। তারা এখন লেখক হিসেবে স্বনামেই পরিচিত।

দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস এখনো আমার তীব্রভাবে আছে। ১৯৮৪ সালে কণার সঙ্গে বিয়ে হয় আমার। বিয়ের পরে একটা স্মৃতি খুব উজ্জ্বলভাবে মনে আছে। আমাদের বাসায় তখন পাঁচ-ছয়টা পত্রিকা রাখা হতো। ঘুম থেকে উঠেই আমি পত্রিকা পড়ায় মনোযোগ দিতাম। কণা ভেবেই পেত না, একজন মানুষ কেন এতগুলো পত্রিকা পড়বে? তার এই কৌতূহল বহুদিন ছিল।

এখন পত্রিকায় বিনোদন পাতা হয়তো প্রথমেই পড়ি। তারপর ক্রিকেট ও রাজনৈতিক ভাষ্য। কিন্তু হত্যা খুন গুম এসব সংবাদ একেবারেই পড়তে পারি না।

এখন অবশ্য ১২-১৪টা পত্রিকা একসঙ্গে পড়ি। একেক পত্রিকার একে রকম চরিত্র। দেশের বাইরে থাকলে অনলাইন সংস্করণ পড়ি। কিন্তু পত্রিকা পড়ায় কোনো দিন বিচ্ছেদ ঘটেনি। যদি কোনো ছুটিতে পত্রিকা বন্ধ থাকে, পরদিন কী যে যন্ত্রণা হয়। সারা দিন ছটফট করি। ভাবতে থাকি- কোন একটা কাজ যেন সারা দিন করা হয়নি। এখন নানা ধরনের পত্রিকা প্রকাশিত হয়। একেক পত্রিকা একেক রকম। সব পত্রিকা আমি একই রকম আনন্দ নিয়ে পড়ি।

এখন পত্রিকার অনেক রকম ডিজিটাল ভার্সন। এ ছাড়া ট্যাবলয়েড সাইজ কিংবা আট পৃষ্ঠার সংস্করণ ইদানীং জনপ্রিয় হয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিন সেই পত্রিকা যা এক পলকে এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলা যায়। অনেক সময় বাংলাদেশ প্রতিদিন আমি রাত ১২টায় প্রেস কপি পড়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠি।

পত্রিকায় প্রেস কপি পড়া নিয়ে আমার একটি স্মৃতিকথা মনে পড়ছে এই মুহূর্তে- আমরা তখন বাংলামোটরে প্রপার্টি এনক্লেভে থাকি। ইমপ্রেস গ্রুপ তখন আজকের কাগজের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আজকের কাগজের অফিস ছিল ধানমন্ডির জিগাতলায়। পত্রিকা ছাপা হতো এফডিসির পাশেই হলিডে প্রিন্টার্সে। আজকের কাগজ প্রেস কপি পড়ার জন্য আমি জেগে থাকতাম। আমার একটা লোককে নিয়োগ দিয়েছিলাম প্রেস থেকে একটা কপি তখনই আমার বাসায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য। পত্রিকাটি যখন হাতে পেতাম তখনো পত্রিকাটি থাকত গরম গরম। ভাঁজ খুলে পত্রিকার শিরোনামগুলো পড়ে নিতাম। তারপর জরুরি খবর। এরপর ঘুমাতে যেতাম। এ অভ্যাস এখনো আমার আছে। চ্যানেল আইতে প্রতিদিন প্রচারিত রাত ১২টার ‘আজকের সংবাদপত্র’-এ পত্রিকাগুলো নিয়ে আলোচনা হয়। তারপরই পত্রিকা আমি বাসায় নিয়ে যাই। প্রথম পৃষ্ঠাতেই নিয়মিত ও এক্সক্লুসিভ খবরগুলো পাওয়া যায়। বিনোদন, খেলাধুলা ও সম্পাদকীয় পাতাগুলোই অন্য ধরনের।

সংক্ষেপিত নিউজ তৈরিতে খুব যত্নবান এই পত্রিকাটা। ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ প্রতি সকালে আবারও না পড়লে আমার দিন সুন্দর হয় না। আজকাল প্রায়ই শুনি পত্রিকা নাকি থাকবে না। টেলিভিশন নাকি থাকবে না। সব নাকি ডিজিটাল ফর্মে রূপান্তরিত হবে। আমরা কিন্তু পত্রিকা পড়ার যুগের প্রতিনিধি। তাই পত্রিকা পড়ার স্মৃতি নিয়েই বাকি জীবনটা কাটাতে চাই। সম্পাদক নঈম নিজামকে ধন্যবাদ। একদল উজ্জ্বল কর্মী নিয়ে তারা সফলতার স্বর্ণদুয়ারে পৌঁছে গেছে। এখন দৈনিক পত্রিকা খুব চ্যালেঞ্জিং। ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপকেও ধন্যবাদ। তারা যেখানেই হাত দেয় সেটাই সোনা হয়ে ওঠে। বাংলাদেশ প্রতিদিন আমার দৈনন্দিন সঙ্গী। চিরজীবী হোক বাংলাদেশ প্রতিদিন।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
গুমের দুই মামলায় অভিযোগ গঠনের শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
রাতে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত
মার্কিন আপত্তি সত্ত্বেও জি-২০ সম্মেলনে ঘোষণাপত্র গৃহীত

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা
ধর্মীয় নৈতিকতা ও মূল্যবোধ ছাড়া রাষ্ট্র সমাজ টিকে থাকতে পারে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শপিং কমপ্লেক্সে অটোরিকশা, আহত ২

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২
চুয়াডাঙ্গায় বাসের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, আহত ২

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা
৪৯৭ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ৩৪২ জনকে হত্যা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক
জামায়াতের কোনো ষড়যন্ত্রই সফল হবে না: ফারুক

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান
বগুড়ায় হৃদরোগীর চিকিৎসায় আর্থিক সহায়তা দিলেন তারেক রহমান

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা চূড়ান্ত প্রস্তাব নয়!

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১
পুলিশের ওপর হামলা চালিয়ে আসামি ছিনতাই, গ্রেপ্তার ১১

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৩৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য আফ্রিকাকে চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্প সতর্কতা : সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৫০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা