শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

টেলিভিশন কি থাকবে?

ফরিদুর রেজা সাগর
প্রিন্ট ভার্সন
টেলিভিশন কি থাকবে?

১৯৩৬ সালে বিবিসি প্রথম টেলিভিশন অনুষ্ঠান প্রচার শুরু করে। তার ২৮ বছর পর ঢাকার অধিবাসীরা প্রথম টেলিভিশন অনুষ্ঠান দেখার স্বাদ পায়। বলা বাহুল্য, এ উপমহাদেশে প্রথম টেলিভিশন দেখার সৌভাগ্য হয় ঢাকার দর্শকদের।

১৯৬৪ সালে প্রথম ঢাকায় টেলিভিশন কেন্দ্র বসে। এর ৩৫ বছর পর এ ঢাকা শহরেই সূচনা হলো ডিজিটাল স্যাটেলাইট টেলিভিশনের। এখন ২০২১। মানুষ বলছে, টেলিভিশনের আর কোনো ভবিষ্যৎ নেই। দর্শক টেলিভিশন দেখার আগ্রহ হারাচ্ছে।

কিন্তু বাস্তবে কি তা হচ্ছে? বরং ড্রইংরুমের কোনায় শোভাবর্ধনকারী একটি টেলিভিশনের সামনে পুরো পরিবারের লোক বসত অনুষ্ঠান দেখার জন্য। টেলিভিশন পরিবারের সঙ্গী এবং বন্ধু। এখন দিন পাল্টেছে। পরিবারের সব বয়সের সদস্যরা যে যার মতো টেলিভিশন দেখার চেষ্টা করে। কেউ নাটক, কেউ খেলা, কেউ গান, আরও কত রকম অনুষ্ঠান।

রূপ পাল্টেছে টেলিভিশন সেটেরও। কেউ পছন্দ করে ১০০ ইঞ্চি টেলিভিশনের পর্দা। আবার কেউ কেউ হাতের ছয় ইঞ্চি ফোনের কাচের পর্দা। কেউ দেখতে পছন্দ করে টেলিভিশনের নিয়মিত অনুষ্ঠান। কিংবা কেউ ওটিটি প্ল্যাটফরম বা ইউটিউবে পছন্দের নির্ধারিত অনুষ্ঠান।

কিন্তু এক দিনে এ বিবর্তন আসেনি। এ রুচি তৈরি হয়নি। আস্তে আস্তে এই যে রুচির বদল, এই যে বিবর্তন টেলিভিশনকে কেন্দ্র করে সেই স্মৃতি ধরে রেখে আমার এই লেখার চেষ্টা। এই লেখাকে কোনোভাবেই কেউ যেন আমার স্মৃতি লেখার বাইরে কিছু মনে না করেন। আর আমার এই স্মৃতিকে অনেক বেশি সমৃদ্ধ করেছে গত ৫৫ বছর যারা এই দেশের টেলিভিশনের সঙ্গে সম্পৃক্ত তাদের অনেকেই।

তাদের অপরিসীম পরিশ্রমের জন্যই আজ বাংলা টেলিভিশন সগৌরবে লাল সবুজের পতাকা নিয়ে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।

টেলিভিশন এবং পত্রিকা এ দুটোর একটি মেলবন্ধন শুরু হয়েছিল চ্যানেল আইয়ের হাত ধরে। আমাদের দেশে এই যে অসংখ্য পত্রিকা বিশেষ করে ঢাকার জাতীয় দৈনিক পত্রিকা নিয়ে চ্যানেল আই ২০০২ সালের শুরুতেই একটি অনুষ্ঠানের আইডিয়া করে। সংবাদপত্র নিয়ে অনুষ্ঠানটি শুরু হয় চ্যানেল আইতে। দেশের জাতীয় সংবাদপত্রের মূল মূল শিরোনাম এবং সেদিনের গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ নিয়ে ছিল অনুষ্ঠানের প্রসঙ্গ।

চ্যানেল আইয়ের এ অনুষ্ঠানটি প্রচারিত হয় মধ্যরাতে। ‘গ্রামীণফোন আজকের সংবাদপত্র’ নামের এ অনুষ্ঠানটি প্রতিরাতেই প্রচারিত হয়। সংবাদপত্র যে টেলিভিশনের প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং পরস্পরের পরিপূরক তার একটি বড় প্রমাণ এ অনুষ্ঠান। পাঠক সকালবেলা যে পত্রিকা পড়ে, চ্যানেল আই মধ্যরাতে সে পত্রিকাগুলোই দর্শকদের দেখিয়ে দেয়। শুধু পত্রিকার সংবাদগুলো দেখানো নয়, সম্পাদক পদমর্যাদার একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি সেদিনের সংবাদ নিয়ে আলোচনা করেন।

মতিউর রহমান চৌধুরী এবং আমি একবার একসঙ্গে দুবাই যাচ্ছিলাম। মাটি থেকে ৩৫ হাজার ফুট উঁচুতে এ অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। মতিউর রহমান চৌধুরী দেশে ফিরেই সেই পরিকল্পনা মোতাবেক চ্যানেল আইতে অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনা শুরু করেন।

দৈনিক পত্রিকা নিয়ে চ্যানেল আই অবশ্য অনেক আগে থেকেই নানারকম অনুষ্ঠান তৈরির চেষ্টা করছিল। যখন সিঙ্গাপুর থেকে অনুষ্ঠান প্রচার করা হতো, তখন চ্যানেল আই কর্তৃপক্ষ চিন্তা করেছিলেন বাংলা টাইপসহ একটা কম্পিউটার নিয়ে বাংলায় খবর স্ক্রল করা যায় কিনা। তাদের সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছিল। চ্যানেল আই কর্তৃপক্ষ যখন এসএনজি ব্যবহারের অনুমতি পেলেন প্রতিদিন রাতে পনের মিনিটের সংবাদভিত্তিক একটি অনুষ্ঠান চ্যানেল আইতে প্রচার করা হতো। এই অনুষ্ঠান স্পন্সর করার জন্য বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয় কাজী শাহেদ আহামদের কথা। তিনি ‘আজকের কাগজ’-এর নামে এই অনুষ্ঠানটি স্পন্সর করতেন। হাসান কামরুল রাকিব এসএনজি থেকে প্রতিদিন রাতে যেভাবে স্যাটেলাইটে এ অনুষ্ঠান প্রেরণ করতেন সেটাই এখন একটি গবেষণার বিষয় হতে পারে।

পরবর্তীতে বাংলাদেশের অনেক টেলিভিশন চ্যানেলই সেই অনুষ্ঠানের ধরন এবং ধারণা নিয়ে নানান অনুষ্ঠান প্রচার করে আসছে।

আমার মা রাবেয়া খাতুন ছিলেন খুব উদার মানুষ। তিনি আমাদের মুক্তমনে বড় করেছেন। ছোটবেলায় গল্পের বই পড়া ও টেলিভিশন দেখা এবং পত্রিকা পড়ার ব্যাপারে কোনো বাধা দেননি। আর সাংস্কৃতিক সুবাতাস বইতো আমাদের পরিবারে। বাবা ফজলুল হক ছিলেন দেশের প্রথম ‘সিনেমা’ পত্রিকার সম্পাদক। প্রথম শিশুতোষ চলচ্চিত্রের পরিচালক। সিনেমার নাম ‘প্রেসিডেন্ট’।

আমার পত্রিকা পড়ার অভ্যাস সেই ছোটবেলা থেকে। আমাদের বাসায় তিন-চারটা পত্রিকা সবসময় রাখা হতো। তখন প্রকাশিত হতো দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক পাকিস্তান ও দৈনিক পূর্বদেশ। খুব মনোযোগ দিয়ে পড়তাম কচিকাঁচার আসর, সাত ভাই চম্পা, চাঁদের হাট। ছোটদের পাতাগুলো সেই আমলে খুব সুন্দর আয়োজনে সমৃদ্ধ ছিল। কিশোর বেলায় আমি পত্রিকায় লেখালেখিতে হাত দিই। ইত্তেফাক, পূর্বদেশ, কিশোর বাংলা পত্রিকায় আমি ছোটদের পাতায় লেখালেখি করতাম। বড় হয়েও আমার এই চর্চা অব্যাহত ছিল। আমার বন্ধুবান্ধবদের অনেকেই তখন এসব পত্রিকার পাতায় লিখত। তারা এখন লেখক হিসেবে স্বনামেই পরিচিত।

দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস এখনো আমার তীব্রভাবে আছে। ১৯৮৪ সালে কণার সঙ্গে বিয়ে হয় আমার। বিয়ের পরে একটা স্মৃতি খুব উজ্জ্বলভাবে মনে আছে। আমাদের বাসায় তখন পাঁচ-ছয়টা পত্রিকা রাখা হতো। ঘুম থেকে উঠেই আমি পত্রিকা পড়ায় মনোযোগ দিতাম। কণা ভেবেই পেত না, একজন মানুষ কেন এতগুলো পত্রিকা পড়বে? তার এই কৌতূহল বহুদিন ছিল।

এখন পত্রিকায় বিনোদন পাতা হয়তো প্রথমেই পড়ি। তারপর ক্রিকেট ও রাজনৈতিক ভাষ্য। কিন্তু হত্যা খুন গুম এসব সংবাদ একেবারেই পড়তে পারি না।

এখন অবশ্য ১২-১৪টা পত্রিকা একসঙ্গে পড়ি। একেক পত্রিকার একে রকম চরিত্র। দেশের বাইরে থাকলে অনলাইন সংস্করণ পড়ি। কিন্তু পত্রিকা পড়ায় কোনো দিন বিচ্ছেদ ঘটেনি। যদি কোনো ছুটিতে পত্রিকা বন্ধ থাকে, পরদিন কী যে যন্ত্রণা হয়। সারা দিন ছটফট করি। ভাবতে থাকি- কোন একটা কাজ যেন সারা দিন করা হয়নি। এখন নানা ধরনের পত্রিকা প্রকাশিত হয়। একেক পত্রিকা একেক রকম। সব পত্রিকা আমি একই রকম আনন্দ নিয়ে পড়ি।

এখন পত্রিকার অনেক রকম ডিজিটাল ভার্সন। এ ছাড়া ট্যাবলয়েড সাইজ কিংবা আট পৃষ্ঠার সংস্করণ ইদানীং জনপ্রিয় হয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিন সেই পত্রিকা যা এক পলকে এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলা যায়। অনেক সময় বাংলাদেশ প্রতিদিন আমি রাত ১২টায় প্রেস কপি পড়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠি।

পত্রিকায় প্রেস কপি পড়া নিয়ে আমার একটি স্মৃতিকথা মনে পড়ছে এই মুহূর্তে- আমরা তখন বাংলামোটরে প্রপার্টি এনক্লেভে থাকি। ইমপ্রেস গ্রুপ তখন আজকের কাগজের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আজকের কাগজের অফিস ছিল ধানমন্ডির জিগাতলায়। পত্রিকা ছাপা হতো এফডিসির পাশেই হলিডে প্রিন্টার্সে। আজকের কাগজ প্রেস কপি পড়ার জন্য আমি জেগে থাকতাম। আমার একটা লোককে নিয়োগ দিয়েছিলাম প্রেস থেকে একটা কপি তখনই আমার বাসায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য। পত্রিকাটি যখন হাতে পেতাম তখনো পত্রিকাটি থাকত গরম গরম। ভাঁজ খুলে পত্রিকার শিরোনামগুলো পড়ে নিতাম। তারপর জরুরি খবর। এরপর ঘুমাতে যেতাম। এ অভ্যাস এখনো আমার আছে। চ্যানেল আইতে প্রতিদিন প্রচারিত রাত ১২টার ‘আজকের সংবাদপত্র’-এ পত্রিকাগুলো নিয়ে আলোচনা হয়। তারপরই পত্রিকা আমি বাসায় নিয়ে যাই। প্রথম পৃষ্ঠাতেই নিয়মিত ও এক্সক্লুসিভ খবরগুলো পাওয়া যায়। বিনোদন, খেলাধুলা ও সম্পাদকীয় পাতাগুলোই অন্য ধরনের।

সংক্ষেপিত নিউজ তৈরিতে খুব যত্নবান এই পত্রিকাটা। ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ প্রতি সকালে আবারও না পড়লে আমার দিন সুন্দর হয় না। আজকাল প্রায়ই শুনি পত্রিকা নাকি থাকবে না। টেলিভিশন নাকি থাকবে না। সব নাকি ডিজিটাল ফর্মে রূপান্তরিত হবে। আমরা কিন্তু পত্রিকা পড়ার যুগের প্রতিনিধি। তাই পত্রিকা পড়ার স্মৃতি নিয়েই বাকি জীবনটা কাটাতে চাই। সম্পাদক নঈম নিজামকে ধন্যবাদ। একদল উজ্জ্বল কর্মী নিয়ে তারা সফলতার স্বর্ণদুয়ারে পৌঁছে গেছে। এখন দৈনিক পত্রিকা খুব চ্যালেঞ্জিং। ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপকেও ধন্যবাদ। তারা যেখানেই হাত দেয় সেটাই সোনা হয়ে ওঠে। বাংলাদেশ প্রতিদিন আমার দৈনন্দিন সঙ্গী। চিরজীবী হোক বাংলাদেশ প্রতিদিন।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

১৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা