শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

টেলিভিশন কি থাকবে?

ফরিদুর রেজা সাগর
প্রিন্ট ভার্সন
টেলিভিশন কি থাকবে?

১৯৩৬ সালে বিবিসি প্রথম টেলিভিশন অনুষ্ঠান প্রচার শুরু করে। তার ২৮ বছর পর ঢাকার অধিবাসীরা প্রথম টেলিভিশন অনুষ্ঠান দেখার স্বাদ পায়। বলা বাহুল্য, এ উপমহাদেশে প্রথম টেলিভিশন দেখার সৌভাগ্য হয় ঢাকার দর্শকদের।

১৯৬৪ সালে প্রথম ঢাকায় টেলিভিশন কেন্দ্র বসে। এর ৩৫ বছর পর এ ঢাকা শহরেই সূচনা হলো ডিজিটাল স্যাটেলাইট টেলিভিশনের। এখন ২০২১। মানুষ বলছে, টেলিভিশনের আর কোনো ভবিষ্যৎ নেই। দর্শক টেলিভিশন দেখার আগ্রহ হারাচ্ছে।

কিন্তু বাস্তবে কি তা হচ্ছে? বরং ড্রইংরুমের কোনায় শোভাবর্ধনকারী একটি টেলিভিশনের সামনে পুরো পরিবারের লোক বসত অনুষ্ঠান দেখার জন্য। টেলিভিশন পরিবারের সঙ্গী এবং বন্ধু। এখন দিন পাল্টেছে। পরিবারের সব বয়সের সদস্যরা যে যার মতো টেলিভিশন দেখার চেষ্টা করে। কেউ নাটক, কেউ খেলা, কেউ গান, আরও কত রকম অনুষ্ঠান।

রূপ পাল্টেছে টেলিভিশন সেটেরও। কেউ পছন্দ করে ১০০ ইঞ্চি টেলিভিশনের পর্দা। আবার কেউ কেউ হাতের ছয় ইঞ্চি ফোনের কাচের পর্দা। কেউ দেখতে পছন্দ করে টেলিভিশনের নিয়মিত অনুষ্ঠান। কিংবা কেউ ওটিটি প্ল্যাটফরম বা ইউটিউবে পছন্দের নির্ধারিত অনুষ্ঠান।

কিন্তু এক দিনে এ বিবর্তন আসেনি। এ রুচি তৈরি হয়নি। আস্তে আস্তে এই যে রুচির বদল, এই যে বিবর্তন টেলিভিশনকে কেন্দ্র করে সেই স্মৃতি ধরে রেখে আমার এই লেখার চেষ্টা। এই লেখাকে কোনোভাবেই কেউ যেন আমার স্মৃতি লেখার বাইরে কিছু মনে না করেন। আর আমার এই স্মৃতিকে অনেক বেশি সমৃদ্ধ করেছে গত ৫৫ বছর যারা এই দেশের টেলিভিশনের সঙ্গে সম্পৃক্ত তাদের অনেকেই।

তাদের অপরিসীম পরিশ্রমের জন্যই আজ বাংলা টেলিভিশন সগৌরবে লাল সবুজের পতাকা নিয়ে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।

টেলিভিশন এবং পত্রিকা এ দুটোর একটি মেলবন্ধন শুরু হয়েছিল চ্যানেল আইয়ের হাত ধরে। আমাদের দেশে এই যে অসংখ্য পত্রিকা বিশেষ করে ঢাকার জাতীয় দৈনিক পত্রিকা নিয়ে চ্যানেল আই ২০০২ সালের শুরুতেই একটি অনুষ্ঠানের আইডিয়া করে। সংবাদপত্র নিয়ে অনুষ্ঠানটি শুরু হয় চ্যানেল আইতে। দেশের জাতীয় সংবাদপত্রের মূল মূল শিরোনাম এবং সেদিনের গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ নিয়ে ছিল অনুষ্ঠানের প্রসঙ্গ।

চ্যানেল আইয়ের এ অনুষ্ঠানটি প্রচারিত হয় মধ্যরাতে। ‘গ্রামীণফোন আজকের সংবাদপত্র’ নামের এ অনুষ্ঠানটি প্রতিরাতেই প্রচারিত হয়। সংবাদপত্র যে টেলিভিশনের প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং পরস্পরের পরিপূরক তার একটি বড় প্রমাণ এ অনুষ্ঠান। পাঠক সকালবেলা যে পত্রিকা পড়ে, চ্যানেল আই মধ্যরাতে সে পত্রিকাগুলোই দর্শকদের দেখিয়ে দেয়। শুধু পত্রিকার সংবাদগুলো দেখানো নয়, সম্পাদক পদমর্যাদার একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি সেদিনের সংবাদ নিয়ে আলোচনা করেন।

মতিউর রহমান চৌধুরী এবং আমি একবার একসঙ্গে দুবাই যাচ্ছিলাম। মাটি থেকে ৩৫ হাজার ফুট উঁচুতে এ অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। মতিউর রহমান চৌধুরী দেশে ফিরেই সেই পরিকল্পনা মোতাবেক চ্যানেল আইতে অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনা শুরু করেন।

দৈনিক পত্রিকা নিয়ে চ্যানেল আই অবশ্য অনেক আগে থেকেই নানারকম অনুষ্ঠান তৈরির চেষ্টা করছিল। যখন সিঙ্গাপুর থেকে অনুষ্ঠান প্রচার করা হতো, তখন চ্যানেল আই কর্তৃপক্ষ চিন্তা করেছিলেন বাংলা টাইপসহ একটা কম্পিউটার নিয়ে বাংলায় খবর স্ক্রল করা যায় কিনা। তাদের সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছিল। চ্যানেল আই কর্তৃপক্ষ যখন এসএনজি ব্যবহারের অনুমতি পেলেন প্রতিদিন রাতে পনের মিনিটের সংবাদভিত্তিক একটি অনুষ্ঠান চ্যানেল আইতে প্রচার করা হতো। এই অনুষ্ঠান স্পন্সর করার জন্য বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয় কাজী শাহেদ আহামদের কথা। তিনি ‘আজকের কাগজ’-এর নামে এই অনুষ্ঠানটি স্পন্সর করতেন। হাসান কামরুল রাকিব এসএনজি থেকে প্রতিদিন রাতে যেভাবে স্যাটেলাইটে এ অনুষ্ঠান প্রেরণ করতেন সেটাই এখন একটি গবেষণার বিষয় হতে পারে।

পরবর্তীতে বাংলাদেশের অনেক টেলিভিশন চ্যানেলই সেই অনুষ্ঠানের ধরন এবং ধারণা নিয়ে নানান অনুষ্ঠান প্রচার করে আসছে।

আমার মা রাবেয়া খাতুন ছিলেন খুব উদার মানুষ। তিনি আমাদের মুক্তমনে বড় করেছেন। ছোটবেলায় গল্পের বই পড়া ও টেলিভিশন দেখা এবং পত্রিকা পড়ার ব্যাপারে কোনো বাধা দেননি। আর সাংস্কৃতিক সুবাতাস বইতো আমাদের পরিবারে। বাবা ফজলুল হক ছিলেন দেশের প্রথম ‘সিনেমা’ পত্রিকার সম্পাদক। প্রথম শিশুতোষ চলচ্চিত্রের পরিচালক। সিনেমার নাম ‘প্রেসিডেন্ট’।

আমার পত্রিকা পড়ার অভ্যাস সেই ছোটবেলা থেকে। আমাদের বাসায় তিন-চারটা পত্রিকা সবসময় রাখা হতো। তখন প্রকাশিত হতো দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক পাকিস্তান ও দৈনিক পূর্বদেশ। খুব মনোযোগ দিয়ে পড়তাম কচিকাঁচার আসর, সাত ভাই চম্পা, চাঁদের হাট। ছোটদের পাতাগুলো সেই আমলে খুব সুন্দর আয়োজনে সমৃদ্ধ ছিল। কিশোর বেলায় আমি পত্রিকায় লেখালেখিতে হাত দিই। ইত্তেফাক, পূর্বদেশ, কিশোর বাংলা পত্রিকায় আমি ছোটদের পাতায় লেখালেখি করতাম। বড় হয়েও আমার এই চর্চা অব্যাহত ছিল। আমার বন্ধুবান্ধবদের অনেকেই তখন এসব পত্রিকার পাতায় লিখত। তারা এখন লেখক হিসেবে স্বনামেই পরিচিত।

দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস এখনো আমার তীব্রভাবে আছে। ১৯৮৪ সালে কণার সঙ্গে বিয়ে হয় আমার। বিয়ের পরে একটা স্মৃতি খুব উজ্জ্বলভাবে মনে আছে। আমাদের বাসায় তখন পাঁচ-ছয়টা পত্রিকা রাখা হতো। ঘুম থেকে উঠেই আমি পত্রিকা পড়ায় মনোযোগ দিতাম। কণা ভেবেই পেত না, একজন মানুষ কেন এতগুলো পত্রিকা পড়বে? তার এই কৌতূহল বহুদিন ছিল।

এখন পত্রিকায় বিনোদন পাতা হয়তো প্রথমেই পড়ি। তারপর ক্রিকেট ও রাজনৈতিক ভাষ্য। কিন্তু হত্যা খুন গুম এসব সংবাদ একেবারেই পড়তে পারি না।

এখন অবশ্য ১২-১৪টা পত্রিকা একসঙ্গে পড়ি। একেক পত্রিকার একে রকম চরিত্র। দেশের বাইরে থাকলে অনলাইন সংস্করণ পড়ি। কিন্তু পত্রিকা পড়ায় কোনো দিন বিচ্ছেদ ঘটেনি। যদি কোনো ছুটিতে পত্রিকা বন্ধ থাকে, পরদিন কী যে যন্ত্রণা হয়। সারা দিন ছটফট করি। ভাবতে থাকি- কোন একটা কাজ যেন সারা দিন করা হয়নি। এখন নানা ধরনের পত্রিকা প্রকাশিত হয়। একেক পত্রিকা একেক রকম। সব পত্রিকা আমি একই রকম আনন্দ নিয়ে পড়ি।

এখন পত্রিকার অনেক রকম ডিজিটাল ভার্সন। এ ছাড়া ট্যাবলয়েড সাইজ কিংবা আট পৃষ্ঠার সংস্করণ ইদানীং জনপ্রিয় হয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিন সেই পত্রিকা যা এক পলকে এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলা যায়। অনেক সময় বাংলাদেশ প্রতিদিন আমি রাত ১২টায় প্রেস কপি পড়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠি।

পত্রিকায় প্রেস কপি পড়া নিয়ে আমার একটি স্মৃতিকথা মনে পড়ছে এই মুহূর্তে- আমরা তখন বাংলামোটরে প্রপার্টি এনক্লেভে থাকি। ইমপ্রেস গ্রুপ তখন আজকের কাগজের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আজকের কাগজের অফিস ছিল ধানমন্ডির জিগাতলায়। পত্রিকা ছাপা হতো এফডিসির পাশেই হলিডে প্রিন্টার্সে। আজকের কাগজ প্রেস কপি পড়ার জন্য আমি জেগে থাকতাম। আমার একটা লোককে নিয়োগ দিয়েছিলাম প্রেস থেকে একটা কপি তখনই আমার বাসায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য। পত্রিকাটি যখন হাতে পেতাম তখনো পত্রিকাটি থাকত গরম গরম। ভাঁজ খুলে পত্রিকার শিরোনামগুলো পড়ে নিতাম। তারপর জরুরি খবর। এরপর ঘুমাতে যেতাম। এ অভ্যাস এখনো আমার আছে। চ্যানেল আইতে প্রতিদিন প্রচারিত রাত ১২টার ‘আজকের সংবাদপত্র’-এ পত্রিকাগুলো নিয়ে আলোচনা হয়। তারপরই পত্রিকা আমি বাসায় নিয়ে যাই। প্রথম পৃষ্ঠাতেই নিয়মিত ও এক্সক্লুসিভ খবরগুলো পাওয়া যায়। বিনোদন, খেলাধুলা ও সম্পাদকীয় পাতাগুলোই অন্য ধরনের।

সংক্ষেপিত নিউজ তৈরিতে খুব যত্নবান এই পত্রিকাটা। ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ প্রতি সকালে আবারও না পড়লে আমার দিন সুন্দর হয় না। আজকাল প্রায়ই শুনি পত্রিকা নাকি থাকবে না। টেলিভিশন নাকি থাকবে না। সব নাকি ডিজিটাল ফর্মে রূপান্তরিত হবে। আমরা কিন্তু পত্রিকা পড়ার যুগের প্রতিনিধি। তাই পত্রিকা পড়ার স্মৃতি নিয়েই বাকি জীবনটা কাটাতে চাই। সম্পাদক নঈম নিজামকে ধন্যবাদ। একদল উজ্জ্বল কর্মী নিয়ে তারা সফলতার স্বর্ণদুয়ারে পৌঁছে গেছে। এখন দৈনিক পত্রিকা খুব চ্যালেঞ্জিং। ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপকেও ধন্যবাদ। তারা যেখানেই হাত দেয় সেটাই সোনা হয়ে ওঠে। বাংলাদেশ প্রতিদিন আমার দৈনন্দিন সঙ্গী। চিরজীবী হোক বাংলাদেশ প্রতিদিন।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস
ঢাকায় দুপুরের মধ্যে বৃষ্টির আভাস

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন