শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

টেলিভিশন কি থাকবে?

ফরিদুর রেজা সাগর
প্রিন্ট ভার্সন
টেলিভিশন কি থাকবে?

১৯৩৬ সালে বিবিসি প্রথম টেলিভিশন অনুষ্ঠান প্রচার শুরু করে। তার ২৮ বছর পর ঢাকার অধিবাসীরা প্রথম টেলিভিশন অনুষ্ঠান দেখার স্বাদ পায়। বলা বাহুল্য, এ উপমহাদেশে প্রথম টেলিভিশন দেখার সৌভাগ্য হয় ঢাকার দর্শকদের।

১৯৬৪ সালে প্রথম ঢাকায় টেলিভিশন কেন্দ্র বসে। এর ৩৫ বছর পর এ ঢাকা শহরেই সূচনা হলো ডিজিটাল স্যাটেলাইট টেলিভিশনের। এখন ২০২১। মানুষ বলছে, টেলিভিশনের আর কোনো ভবিষ্যৎ নেই। দর্শক টেলিভিশন দেখার আগ্রহ হারাচ্ছে।

কিন্তু বাস্তবে কি তা হচ্ছে? বরং ড্রইংরুমের কোনায় শোভাবর্ধনকারী একটি টেলিভিশনের সামনে পুরো পরিবারের লোক বসত অনুষ্ঠান দেখার জন্য। টেলিভিশন পরিবারের সঙ্গী এবং বন্ধু। এখন দিন পাল্টেছে। পরিবারের সব বয়সের সদস্যরা যে যার মতো টেলিভিশন দেখার চেষ্টা করে। কেউ নাটক, কেউ খেলা, কেউ গান, আরও কত রকম অনুষ্ঠান।

রূপ পাল্টেছে টেলিভিশন সেটেরও। কেউ পছন্দ করে ১০০ ইঞ্চি টেলিভিশনের পর্দা। আবার কেউ কেউ হাতের ছয় ইঞ্চি ফোনের কাচের পর্দা। কেউ দেখতে পছন্দ করে টেলিভিশনের নিয়মিত অনুষ্ঠান। কিংবা কেউ ওটিটি প্ল্যাটফরম বা ইউটিউবে পছন্দের নির্ধারিত অনুষ্ঠান।

কিন্তু এক দিনে এ বিবর্তন আসেনি। এ রুচি তৈরি হয়নি। আস্তে আস্তে এই যে রুচির বদল, এই যে বিবর্তন টেলিভিশনকে কেন্দ্র করে সেই স্মৃতি ধরে রেখে আমার এই লেখার চেষ্টা। এই লেখাকে কোনোভাবেই কেউ যেন আমার স্মৃতি লেখার বাইরে কিছু মনে না করেন। আর আমার এই স্মৃতিকে অনেক বেশি সমৃদ্ধ করেছে গত ৫৫ বছর যারা এই দেশের টেলিভিশনের সঙ্গে সম্পৃক্ত তাদের অনেকেই।

তাদের অপরিসীম পরিশ্রমের জন্যই আজ বাংলা টেলিভিশন সগৌরবে লাল সবুজের পতাকা নিয়ে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে।

টেলিভিশন এবং পত্রিকা এ দুটোর একটি মেলবন্ধন শুরু হয়েছিল চ্যানেল আইয়ের হাত ধরে। আমাদের দেশে এই যে অসংখ্য পত্রিকা বিশেষ করে ঢাকার জাতীয় দৈনিক পত্রিকা নিয়ে চ্যানেল আই ২০০২ সালের শুরুতেই একটি অনুষ্ঠানের আইডিয়া করে। সংবাদপত্র নিয়ে অনুষ্ঠানটি শুরু হয় চ্যানেল আইতে। দেশের জাতীয় সংবাদপত্রের মূল মূল শিরোনাম এবং সেদিনের গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ নিয়ে ছিল অনুষ্ঠানের প্রসঙ্গ।

চ্যানেল আইয়ের এ অনুষ্ঠানটি প্রচারিত হয় মধ্যরাতে। ‘গ্রামীণফোন আজকের সংবাদপত্র’ নামের এ অনুষ্ঠানটি প্রতিরাতেই প্রচারিত হয়। সংবাদপত্র যে টেলিভিশনের প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং পরস্পরের পরিপূরক তার একটি বড় প্রমাণ এ অনুষ্ঠান। পাঠক সকালবেলা যে পত্রিকা পড়ে, চ্যানেল আই মধ্যরাতে সে পত্রিকাগুলোই দর্শকদের দেখিয়ে দেয়। শুধু পত্রিকার সংবাদগুলো দেখানো নয়, সম্পাদক পদমর্যাদার একজন বিশিষ্ট ব্যক্তি সেদিনের সংবাদ নিয়ে আলোচনা করেন।

মতিউর রহমান চৌধুরী এবং আমি একবার একসঙ্গে দুবাই যাচ্ছিলাম। মাটি থেকে ৩৫ হাজার ফুট উঁচুতে এ অনুষ্ঠানের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল। মতিউর রহমান চৌধুরী দেশে ফিরেই সেই পরিকল্পনা মোতাবেক চ্যানেল আইতে অনুষ্ঠানটির উপস্থাপনা শুরু করেন।

দৈনিক পত্রিকা নিয়ে চ্যানেল আই অবশ্য অনেক আগে থেকেই নানারকম অনুষ্ঠান তৈরির চেষ্টা করছিল। যখন সিঙ্গাপুর থেকে অনুষ্ঠান প্রচার করা হতো, তখন চ্যানেল আই কর্তৃপক্ষ চিন্তা করেছিলেন বাংলা টাইপসহ একটা কম্পিউটার নিয়ে বাংলায় খবর স্ক্রল করা যায় কিনা। তাদের সেই চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছিল। চ্যানেল আই কর্তৃপক্ষ যখন এসএনজি ব্যবহারের অনুমতি পেলেন প্রতিদিন রাতে পনের মিনিটের সংবাদভিত্তিক একটি অনুষ্ঠান চ্যানেল আইতে প্রচার করা হতো। এই অনুষ্ঠান স্পন্সর করার জন্য বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয় কাজী শাহেদ আহামদের কথা। তিনি ‘আজকের কাগজ’-এর নামে এই অনুষ্ঠানটি স্পন্সর করতেন। হাসান কামরুল রাকিব এসএনজি থেকে প্রতিদিন রাতে যেভাবে স্যাটেলাইটে এ অনুষ্ঠান প্রেরণ করতেন সেটাই এখন একটি গবেষণার বিষয় হতে পারে।

পরবর্তীতে বাংলাদেশের অনেক টেলিভিশন চ্যানেলই সেই অনুষ্ঠানের ধরন এবং ধারণা নিয়ে নানান অনুষ্ঠান প্রচার করে আসছে।

আমার মা রাবেয়া খাতুন ছিলেন খুব উদার মানুষ। তিনি আমাদের মুক্তমনে বড় করেছেন। ছোটবেলায় গল্পের বই পড়া ও টেলিভিশন দেখা এবং পত্রিকা পড়ার ব্যাপারে কোনো বাধা দেননি। আর সাংস্কৃতিক সুবাতাস বইতো আমাদের পরিবারে। বাবা ফজলুল হক ছিলেন দেশের প্রথম ‘সিনেমা’ পত্রিকার সম্পাদক। প্রথম শিশুতোষ চলচ্চিত্রের পরিচালক। সিনেমার নাম ‘প্রেসিডেন্ট’।

আমার পত্রিকা পড়ার অভ্যাস সেই ছোটবেলা থেকে। আমাদের বাসায় তিন-চারটা পত্রিকা সবসময় রাখা হতো। তখন প্রকাশিত হতো দৈনিক ইত্তেফাক, দৈনিক পাকিস্তান ও দৈনিক পূর্বদেশ। খুব মনোযোগ দিয়ে পড়তাম কচিকাঁচার আসর, সাত ভাই চম্পা, চাঁদের হাট। ছোটদের পাতাগুলো সেই আমলে খুব সুন্দর আয়োজনে সমৃদ্ধ ছিল। কিশোর বেলায় আমি পত্রিকায় লেখালেখিতে হাত দিই। ইত্তেফাক, পূর্বদেশ, কিশোর বাংলা পত্রিকায় আমি ছোটদের পাতায় লেখালেখি করতাম। বড় হয়েও আমার এই চর্চা অব্যাহত ছিল। আমার বন্ধুবান্ধবদের অনেকেই তখন এসব পত্রিকার পাতায় লিখত। তারা এখন লেখক হিসেবে স্বনামেই পরিচিত।

দৈনিক পত্রিকা পড়ার অভ্যাস এখনো আমার তীব্রভাবে আছে। ১৯৮৪ সালে কণার সঙ্গে বিয়ে হয় আমার। বিয়ের পরে একটা স্মৃতি খুব উজ্জ্বলভাবে মনে আছে। আমাদের বাসায় তখন পাঁচ-ছয়টা পত্রিকা রাখা হতো। ঘুম থেকে উঠেই আমি পত্রিকা পড়ায় মনোযোগ দিতাম। কণা ভেবেই পেত না, একজন মানুষ কেন এতগুলো পত্রিকা পড়বে? তার এই কৌতূহল বহুদিন ছিল।

এখন পত্রিকায় বিনোদন পাতা হয়তো প্রথমেই পড়ি। তারপর ক্রিকেট ও রাজনৈতিক ভাষ্য। কিন্তু হত্যা খুন গুম এসব সংবাদ একেবারেই পড়তে পারি না।

এখন অবশ্য ১২-১৪টা পত্রিকা একসঙ্গে পড়ি। একেক পত্রিকার একে রকম চরিত্র। দেশের বাইরে থাকলে অনলাইন সংস্করণ পড়ি। কিন্তু পত্রিকা পড়ায় কোনো দিন বিচ্ছেদ ঘটেনি। যদি কোনো ছুটিতে পত্রিকা বন্ধ থাকে, পরদিন কী যে যন্ত্রণা হয়। সারা দিন ছটফট করি। ভাবতে থাকি- কোন একটা কাজ যেন সারা দিন করা হয়নি। এখন নানা ধরনের পত্রিকা প্রকাশিত হয়। একেক পত্রিকা একেক রকম। সব পত্রিকা আমি একই রকম আনন্দ নিয়ে পড়ি।

এখন পত্রিকার অনেক রকম ডিজিটাল ভার্সন। এ ছাড়া ট্যাবলয়েড সাইজ কিংবা আট পৃষ্ঠার সংস্করণ ইদানীং জনপ্রিয় হয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিদিন সেই পত্রিকা যা এক পলকে এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলা যায়। অনেক সময় বাংলাদেশ প্রতিদিন আমি রাত ১২টায় প্রেস কপি পড়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে উঠি।

পত্রিকায় প্রেস কপি পড়া নিয়ে আমার একটি স্মৃতিকথা মনে পড়ছে এই মুহূর্তে- আমরা তখন বাংলামোটরে প্রপার্টি এনক্লেভে থাকি। ইমপ্রেস গ্রুপ তখন আজকের কাগজের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আজকের কাগজের অফিস ছিল ধানমন্ডির জিগাতলায়। পত্রিকা ছাপা হতো এফডিসির পাশেই হলিডে প্রিন্টার্সে। আজকের কাগজ প্রেস কপি পড়ার জন্য আমি জেগে থাকতাম। আমার একটা লোককে নিয়োগ দিয়েছিলাম প্রেস থেকে একটা কপি তখনই আমার বাসায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য। পত্রিকাটি যখন হাতে পেতাম তখনো পত্রিকাটি থাকত গরম গরম। ভাঁজ খুলে পত্রিকার শিরোনামগুলো পড়ে নিতাম। তারপর জরুরি খবর। এরপর ঘুমাতে যেতাম। এ অভ্যাস এখনো আমার আছে। চ্যানেল আইতে প্রতিদিন প্রচারিত রাত ১২টার ‘আজকের সংবাদপত্র’-এ পত্রিকাগুলো নিয়ে আলোচনা হয়। তারপরই পত্রিকা আমি বাসায় নিয়ে যাই। প্রথম পৃষ্ঠাতেই নিয়মিত ও এক্সক্লুসিভ খবরগুলো পাওয়া যায়। বিনোদন, খেলাধুলা ও সম্পাদকীয় পাতাগুলোই অন্য ধরনের।

সংক্ষেপিত নিউজ তৈরিতে খুব যত্নবান এই পত্রিকাটা। ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’ প্রতি সকালে আবারও না পড়লে আমার দিন সুন্দর হয় না। আজকাল প্রায়ই শুনি পত্রিকা নাকি থাকবে না। টেলিভিশন নাকি থাকবে না। সব নাকি ডিজিটাল ফর্মে রূপান্তরিত হবে। আমরা কিন্তু পত্রিকা পড়ার যুগের প্রতিনিধি। তাই পত্রিকা পড়ার স্মৃতি নিয়েই বাকি জীবনটা কাটাতে চাই। সম্পাদক নঈম নিজামকে ধন্যবাদ। একদল উজ্জ্বল কর্মী নিয়ে তারা সফলতার স্বর্ণদুয়ারে পৌঁছে গেছে। এখন দৈনিক পত্রিকা খুব চ্যালেঞ্জিং। ইস্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপকেও ধন্যবাদ। তারা যেখানেই হাত দেয় সেটাই সোনা হয়ে ওঠে। বাংলাদেশ প্রতিদিন আমার দৈনন্দিন সঙ্গী। চিরজীবী হোক বাংলাদেশ প্রতিদিন।

লেখক : গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

৩৬ মিনিট আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে
আশা ভোঁসলের মৃত্যুর গুজব, চটেছেন ছেলে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
উরি র‌্যাঙ্কিংয়ে ফের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা