শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

রাজনৈতিক সাংবাদিকতার ঝুঁকি

মহিউদ্দিন আহমদ
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক সাংবাদিকতার ঝুঁকি

একটি গল্প দিয়ে শুরু করা যাক। সত্যিকার গল্প, বানানো নয়। তখন আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। একই সঙ্গে নতুন চালু হওয়া একটি জাতীয় দৈনিকের কনিষ্ঠ রিপোর্টার। অ্যাসাইনমেন্ট প্রধানত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেই। মাঝেমধ্যে এদিক-সেদিক পলিটিক্যাল রিপোর্টিং। তবে সেটা কম। আমার তখনো ভালো করে দাড়ি-গোঁফ গজায়নি। রাজনৈতিক নেতাদের কাছে গেলে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে অনেকেই পাত্তা দিতে চান না।

আমাদের নিউজ এডিটর ছিলেন নাজিমউদ্দিন মানিক। পরে তিনি বাংলার বাণীতে চলে যান অপেক্ষাকৃত ছোট পদে। ওই পত্রিকার নিউজ এডিটর ছিলেন কামাল লোহানী। মানিক ভাই বললেন, জাতীয় শ্রমিক লীগের একটা প্রেস কনফারেন্স আছে। সিনিয়র রিপোর্টার এ মুহূর্তে কেউ নেই। তুমি এটা কভার কর।

শ্রমিক লীগ ততদিনে দুই ভাগ হয়ে গেছে। এক ভাগের নেতা মোহাম্মদ শাহজাহান আর রুহুল আমিন ভূইয়া। তাঁরা বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের কথা বলেন, অন্য ভাগের নেতা আবদুল মান্নান। তাঁর মন্ত্র মুজিববাদ।

আবদুল মান্নান তাঁর পুরানা পল্টনের অফিসে ডাকা সংবাদ সম্মেলনে একটি বিবৃতি পড়লেন। তারপর শুরু হলো উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে সওয়াল-জবাব। মান্নান সাহেব পোড় খাওয়া শ্রমিক নেতা। দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা তাঁর। এক সময় ছিলেন বাম ঘরানার শ্রমিক নেতা নেপাল নাহার শিষ্য। এখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িয়েছেন। ততদিনে তিনি বানিয়ে ফেলেছেন লালবাহিনী। এ বাহিনীর সদস্যরা গায়ে লাল জামা আর মাথায় লাল টুপি পরে কলকারখানা দাপিয়ে বেড়ায়।

আমি ঠিক করেছি, কথা বলব না। চুপচাপ শুনব অন্যদের কথা। নোট নেব। তারপর অফিসে গিয়ে একটা রিপোর্ট বানিয়ে ফেলব। কিন্তু শেষে আর ধৈর্য ধরে রাখতে পারিনি। গায়ে-গতরে লেগে আছে ছাত্ররাজনীতির গন্ধ। মুখ ফসকে বেরিয়ে গেল প্রশ্ন-মুজিববাদ জিনিসটা কী, একটু ব্যাখ্যা করবেন?

মান্নান সাহেব ভ্রু কুঁচকে তাকালেন আমার দিকে। প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে বাজখাঁই স্বরে হুঙ্কার দিলেন, মুজিববাদের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বললে তার জিহ্বা টেনে ছিঁড়ে ফেলব।

আমি চুপসে গেলাম। তাঁকে আর ঘাঁটানোর সাহস হলো না। অফিসে ফিরে এসে রিপোর্ট লিখতে বসলাম। সংবাদ সম্মেলনে দেওয়া তাঁর প্রারম্ভিক বিবৃতিটিই আমার রিপোর্টের মূল উপাদান-তিনি বলেন, তিনি আরও বলেন, তিনি জোর দিয়ে বলেন, তিনি মাথা ঝাঁকিয়ে বলেন-এভাবেই শুরু প্রতিটি প্যারা। শেষ করলাম তাঁর হুঙ্কার দিয়ে, মুজিববাদের বিরুদ্ধে বললে কী মর্মান্তিক পরিণতি হতে পারে।

তখন অতশত বুঝিনি। এত বছর পর মনে হয়, সংবাদকর্মীদের হুমকি-ধমকি দেওয়ার এ রেওয়াজ নতুন নয়। রাজনীতি নিয়ে লেখাজোখায় ঝুঁকি আগেও ছিল। রাতের শিফটে একটু তাড়াহুড়া থাকে। তখন তো সিসার তৈরি হরফ দিয়ে কম্পোজ হতো। হঠাৎ দেখা গেল, রাতে পুলিশ এসে কম্পোজ করা ম্যাটার হাত লাগিয়ে এলোমেলো করে দিয়েছে। নতুন করে কম্পোজ করার আর সময় নেই। কাউকে ধমকাতে হলো না, পেটাতে হলো না, গ্রেফতার করতে হলো না, একেবারেই অহিংস আক্রমণ। ফলে, পরদিন আর পত্রিকা বের হলো না। অথবা বের হলো আট পাতার বদলে চার পাতা। যাদের এ রকম অভিজ্ঞতা নেই, তাঁরা এটা বিশ্বাস করতে চাইবে না।

রাজনৈতিক সাংবাদিকতার ঝুঁকি আসলে রাজনৈতিক সহনশীলতার ঘাটতি থেকেই তৈরি হয়। এটা শুধু আমাদের মতো উপনিবেশ-উত্তর পশ্চাৎপদ সমাজেই নয়, অপেক্ষাকৃত উন্নত দেশেও এর ভূরি ভূরি নজির আছে। তবে যেসব দেশে গণতন্ত্রের চর্চা হচ্ছে অনেক দিন ধরে, সেখানে রাজনৈতিক ভিন্নমতের কারণে এক ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়, যার মধ্যে খেলোয়াড়সুলভ মনোভাব থাকে। ফাউল প্লে হয় কম। যেসব দেশে গণতন্ত্র হাঁটি হাঁটি পা পা করছে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া প্রায়ই হোঁচট খাচ্ছে, আবার উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে, সেখানে ভিন্নমতের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনেক সময়ই সাংঘর্ষিক হয়, যা খুনোখুনিতে গিয়ে শেষ হয়। এর মধ্যে সংবাদকর্মীদের স্পেস থাকে না। ফলে তাঁরাও আক্রমণের শিকার হন।

সংবাদ প্রকাশ করতে গিয়ে অনাবশ্যক মামলার আসামি হন, এমন সম্পাদক এদেশে আছেন কিনা জানি না। বেশির ভাগই মানহানির মামলা। মুশকিল হলো, পুলিশ কিংবা আদালত মামলাগুলো গ্রহণ করেন এবং সমন পাঠান। হয়তো দেখা গেল, একটি বিষয় নিয়ে যুগপৎ ষাট-সত্তরটি জায়গায় মামলা হয়েছে। তখন ওই সম্পাদক বা রিপোর্টারকে সব জায়গায় গিয়ে হাজিরা দিতে হয়। তো তিনি এসব করে বেড়াবেন, না কাজ করবেন?

সবচেয়ে ভয়াবহ হলো, সংবাদকর্মীকে পেটানো, অপহরণ কিংবা গুম করে ফেলা, ইদানীং এটা মহামারী আকারে দেখা দিয়েছে। কিছু দিন আগে ঢাকার একটি দৈনিকে ছাপা হওয়া প্রতিবেদনে উদ্ধৃত তথ্যটি বেশ উদ্বেগজনক। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘যুক্তরাজ্যভিত্তিক মিডিয়া ওয়াচডগ আর্টিক্যাল ১৯-এর ২০২০ সালের প্রতিবেদনে যে ছবি ফুটে উঠেছে তা ভয়াবহ। গত বছর দুজন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে। ৭৮ জনকে গুরুতর আহত করা হয়েছে। এ ছাড়া হত্যা, অপহরণ, পরিবারের সদস্যদের ক্ষতি করা বা তাদের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়ার জন্য ১৬৬ জনকে হুমকি দেওয়া হয়েছে। ৬৮ সাংবাদিকের নামে ৩৫টি মামলা হয়েছে। ২০ সাংবাদিকের নামে ১২টি ফৌজদারি মামলা করা হয়েছে। ৩১ সাংবাদিকের ক্যামেরাসহ খবর সংগ্রহের কাজে ব্যবহার করা বিভিন্ন সরঞ্জাম ভাঙচুর করা হয়েছে (সূত্র : মাহফুজ আনাম, দ্য ডেইলি স্টার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১)।

সাংবাদিকরা অনেকেই রাজনীতি করেন। অনেকেরই আছে রাজনৈতিক পক্ষপাত। পাঠকের কিংবা শ্রোতার চাহিদা থাকে তথ্য জানার, সত্য খোঁজার। রাজনৈতিক পছন্দ-অপছন্দ বা পক্ষপাত একপাশে ঠেলে নির্মোহভাবে সংবাদ পরিবেশন করাটা সাংবাদিকের জন্য একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জটি যারা নিতে পারেন, তারা বৈরী পরিবেশেও পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজ করেন। অনেক সময় দেখা যায়, আপস করতে না পেরে তারা পেশা ছেড়ে চলে যান, কিন্তু মাথা বিক্রি করেন না। এ ব্যাপারে প্রয়াত সম্পাদক আবদুস সালামের নাম উল্লেখ করা যায়। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সময় তাঁর সম্পাদনায় দ্য পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকাটি শাসকদের কোপানলে পড়েছিল এবং তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে এই পত্রিকা ‘দ্য বাংলাদেশ অবজারভার’ নামে প্রকাশিত হচ্ছিল। পরিত্যক্ত সম্পত্তি হিসেবে এটি তখন বাংলাদেশ সরকারের মালিকানায়। সম্পাদক হিসেবে আবদুস সালাম বহাল ছিলেন। বাহাত্তরের মার্চেই একটি সম্পাদকীয় লেখার অপরাধে তিনি বরখাস্ত হন। শুধু সরকার বা সরকারি দল নয়, সংবাদ পছন্দ না হলে সরকারবিরোধী রাজনীতিবিদরাও ছেড়ে কথা বলেন না। তারা প্রায়ই হুমকি দিয়ে বলেন, চিনে রাখলাম, সময় মতো দেখা যাবে। সাংবাদিকরা সব রঙের, সব মতের রাজনৈতিক দলের সদস্যদের হাতে নিগৃহীত হন। সব দল চায়, সংবাদটি যেন তার পক্ষে যায়। না গেলেই ওই সাংবাদিক বা পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলের চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করেন তারা। বলা যায়, সংবাদকর্মীরা রাজনৈতিক বিরোধের ‘ক্রসফায়ারে’ পড়েন। স্বাধীন ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার জন্য এটা একটা বড় সমস্যা।

সমালোচনা সহ্য করার রাজনৈতিক সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। অনেকেই বুঝতে চান না, রাজনৈতিক দলের বিবৃতি আর সরকারের প্রেসনোট দিয়ে সাংবাদিকতা হয় না। সত্যিকারের সাংবাদিকতা একটি সূক্ষ্ম শিল্প। এর মধ্যে চ্যালেঞ্জ আছে, ঝুঁঁকি আছে, রোমাঞ্চ আছে। এর জন্য মেধা যেমন দরকার, তেমনি দরকার সাহস। সত্যের জন্য পাঠক-শ্রোতা এখনো গণমাধ্যমের ওপরই নির্ভর করেন।

লেখক : গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
প্রবাসী ভোট: নিবন্ধনের অ্যাপ উদ্বোধন হবে ১৮ নভেম্বর
প্রবাসী ভোট: নিবন্ধনের অ্যাপ উদ্বোধন হবে ১৮ নভেম্বর

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে গর্ভবতী নারীদের স্বাস্থ্যসেবায় ডায়াথার্মি মেশিন বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে গর্ভবতী নারীদের স্বাস্থ্যসেবায় ডায়াথার্মি মেশিন বিতরণ

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

আগাম ফুলকপি-বাঁধাকপি চাষে অনেকের ভাগ্যের চাকা ঘুরেছে
আগাম ফুলকপি-বাঁধাকপি চাষে অনেকের ভাগ্যের চাকা ঘুরেছে

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটের নতুন জেলা প্রশাসক গোলাম মো. বাতেন
বাগেরহাটের নতুন জেলা প্রশাসক গোলাম মো. বাতেন

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিয়েতনামে স্যান্ডউইচ খেয়ে ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি
ভিয়েতনামে স্যান্ডউইচ খেয়ে ১৬২ জন হাসপাতালে ভর্তি

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় তিন শতাধিক অসহায় পরিবার পেল অর্থ সহায়তা
বগুড়ায় তিন শতাধিক অসহায় পরিবার পেল অর্থ সহায়তা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রম চালু করল ইউজিসি
শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সেবা কার্যক্রম চালু করল ইউজিসি

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সুদানে আরএসএফের হামলায় রাজধানী থেকে পালিয়েছে ৩২৪০ পরিবার
সুদানে আরএসএফের হামলায় রাজধানী থেকে পালিয়েছে ৩২৪০ পরিবার

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
চলতি সপ্তাহে পেঁয়াজের দাম না কমলে আমদানি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

স্বামী-স্ত্রী সেজে আসামি ধরলেন দুই পুরুষ পুলিশ সদস্য
স্বামী-স্ত্রী সেজে আসামি ধরলেন দুই পুরুষ পুলিশ সদস্য

৩৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইজিবাইকের মোটরের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকের মোটরের সাথে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মেয়র আইভীর হাইকোর্টে জামিন
সাবেক মেয়র আইভীর হাইকোর্টে জামিন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সুনামগঞ্জের ধান-চালে আর্সেনিকের উপস্থিতি সহনীয় মাত্রার চেয়ে অনেক কম’
‘সুনামগঞ্জের ধান-চালে আর্সেনিকের উপস্থিতি সহনীয় মাত্রার চেয়ে অনেক কম’

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় নিহত ৪, আহত ১৩
যুক্তরাষ্ট্রে বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় নিহত ৪, আহত ১৩

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তায় নেমে চাপ সৃষ্টি করে ঐকমত্য হয় না : আমীর খসরু
রাস্তায় নেমে চাপ সৃষ্টি করে ঐকমত্য হয় না : আমীর খসরু

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে সব এমডি-১১ কার্গো বিমান উড্ডয়ন বন্ধ
যুক্তরাষ্ট্রে সব এমডি-১১ কার্গো বিমান উড্ডয়ন বন্ধ

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় থামছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ, বিপাকে ক্রেতা
বগুড়ায় থামছে না পেঁয়াজের ঝাঁজ, বিপাকে ক্রেতা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ
পিএসসি ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের লাঠিচার্জ-জলকামান নিক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘রাজনীতি করতে হলে শরীরের চেয়ে কলিজা বড় হতে হয়’
‘রাজনীতি করতে হলে শরীরের চেয়ে কলিজা বড় হতে হয়’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধায় ‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের নারী সদস্য গ্রেপ্তার
গাইবান্ধায় ‘হানি ট্র্যাপ’ চক্রের নারী সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ধর্ষণে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ধর্ষণে অভিযুক্ত গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৩
চট্টগ্রামে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেপ্তার ৩

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্ট পরীক্ষা ‘আপাতত’ নয়
উচ্চ মাধ্যমিকে টেস্ট পরীক্ষা ‘আপাতত’ নয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে মতবিনিময় সভায় হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল
ঠাকুরগাঁওয়ে মতবিনিময় সভায় হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ২০৬ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য উদ্ধার: বিজিবি
অক্টোবরে ২০৬ কোটি টাকার চোরাচালান পণ্য উদ্ধার: বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে জাল নোটসহ যুবক গ্রেফতার
শেরপুরে জাল নোটসহ যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা
কলেজের মেয়েরা তো প্রতি সপ্তাহেই বয়ফ্রেন্ড বদলায়: রাভিনা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স
‘আঙ্গুল বাঁকা করে ঘি খাওয়া’ ’৭১ সালেই প্রত্যক্ষ করেছে জনগণ : প্রিন্স

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন
প্রেসক্লাব বাঞ্ছারামপুরের নতুন কমিটি গঠন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বাবা-ছেলে

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক
রয়্যাল চ্যাম্পসের অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড
দ্রুততম হাজার রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা