শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

রাজনৈতিক সাংবাদিকতার ঝুঁকি

মহিউদ্দিন আহমদ
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক সাংবাদিকতার ঝুঁকি

একটি গল্প দিয়ে শুরু করা যাক। সত্যিকার গল্প, বানানো নয়। তখন আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। একই সঙ্গে নতুন চালু হওয়া একটি জাতীয় দৈনিকের কনিষ্ঠ রিপোর্টার। অ্যাসাইনমেন্ট প্রধানত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেই। মাঝেমধ্যে এদিক-সেদিক পলিটিক্যাল রিপোর্টিং। তবে সেটা কম। আমার তখনো ভালো করে দাড়ি-গোঁফ গজায়নি। রাজনৈতিক নেতাদের কাছে গেলে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে অনেকেই পাত্তা দিতে চান না।

আমাদের নিউজ এডিটর ছিলেন নাজিমউদ্দিন মানিক। পরে তিনি বাংলার বাণীতে চলে যান অপেক্ষাকৃত ছোট পদে। ওই পত্রিকার নিউজ এডিটর ছিলেন কামাল লোহানী। মানিক ভাই বললেন, জাতীয় শ্রমিক লীগের একটা প্রেস কনফারেন্স আছে। সিনিয়র রিপোর্টার এ মুহূর্তে কেউ নেই। তুমি এটা কভার কর।

শ্রমিক লীগ ততদিনে দুই ভাগ হয়ে গেছে। এক ভাগের নেতা মোহাম্মদ শাহজাহান আর রুহুল আমিন ভূইয়া। তাঁরা বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের কথা বলেন, অন্য ভাগের নেতা আবদুল মান্নান। তাঁর মন্ত্র মুজিববাদ।

আবদুল মান্নান তাঁর পুরানা পল্টনের অফিসে ডাকা সংবাদ সম্মেলনে একটি বিবৃতি পড়লেন। তারপর শুরু হলো উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে সওয়াল-জবাব। মান্নান সাহেব পোড় খাওয়া শ্রমিক নেতা। দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা তাঁর। এক সময় ছিলেন বাম ঘরানার শ্রমিক নেতা নেপাল নাহার শিষ্য। এখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িয়েছেন। ততদিনে তিনি বানিয়ে ফেলেছেন লালবাহিনী। এ বাহিনীর সদস্যরা গায়ে লাল জামা আর মাথায় লাল টুপি পরে কলকারখানা দাপিয়ে বেড়ায়।

আমি ঠিক করেছি, কথা বলব না। চুপচাপ শুনব অন্যদের কথা। নোট নেব। তারপর অফিসে গিয়ে একটা রিপোর্ট বানিয়ে ফেলব। কিন্তু শেষে আর ধৈর্য ধরে রাখতে পারিনি। গায়ে-গতরে লেগে আছে ছাত্ররাজনীতির গন্ধ। মুখ ফসকে বেরিয়ে গেল প্রশ্ন-মুজিববাদ জিনিসটা কী, একটু ব্যাখ্যা করবেন?

মান্নান সাহেব ভ্রু কুঁচকে তাকালেন আমার দিকে। প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে বাজখাঁই স্বরে হুঙ্কার দিলেন, মুজিববাদের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বললে তার জিহ্বা টেনে ছিঁড়ে ফেলব।

আমি চুপসে গেলাম। তাঁকে আর ঘাঁটানোর সাহস হলো না। অফিসে ফিরে এসে রিপোর্ট লিখতে বসলাম। সংবাদ সম্মেলনে দেওয়া তাঁর প্রারম্ভিক বিবৃতিটিই আমার রিপোর্টের মূল উপাদান-তিনি বলেন, তিনি আরও বলেন, তিনি জোর দিয়ে বলেন, তিনি মাথা ঝাঁকিয়ে বলেন-এভাবেই শুরু প্রতিটি প্যারা। শেষ করলাম তাঁর হুঙ্কার দিয়ে, মুজিববাদের বিরুদ্ধে বললে কী মর্মান্তিক পরিণতি হতে পারে।

তখন অতশত বুঝিনি। এত বছর পর মনে হয়, সংবাদকর্মীদের হুমকি-ধমকি দেওয়ার এ রেওয়াজ নতুন নয়। রাজনীতি নিয়ে লেখাজোখায় ঝুঁকি আগেও ছিল। রাতের শিফটে একটু তাড়াহুড়া থাকে। তখন তো সিসার তৈরি হরফ দিয়ে কম্পোজ হতো। হঠাৎ দেখা গেল, রাতে পুলিশ এসে কম্পোজ করা ম্যাটার হাত লাগিয়ে এলোমেলো করে দিয়েছে। নতুন করে কম্পোজ করার আর সময় নেই। কাউকে ধমকাতে হলো না, পেটাতে হলো না, গ্রেফতার করতে হলো না, একেবারেই অহিংস আক্রমণ। ফলে, পরদিন আর পত্রিকা বের হলো না। অথবা বের হলো আট পাতার বদলে চার পাতা। যাদের এ রকম অভিজ্ঞতা নেই, তাঁরা এটা বিশ্বাস করতে চাইবে না।

রাজনৈতিক সাংবাদিকতার ঝুঁকি আসলে রাজনৈতিক সহনশীলতার ঘাটতি থেকেই তৈরি হয়। এটা শুধু আমাদের মতো উপনিবেশ-উত্তর পশ্চাৎপদ সমাজেই নয়, অপেক্ষাকৃত উন্নত দেশেও এর ভূরি ভূরি নজির আছে। তবে যেসব দেশে গণতন্ত্রের চর্চা হচ্ছে অনেক দিন ধরে, সেখানে রাজনৈতিক ভিন্নমতের কারণে এক ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়, যার মধ্যে খেলোয়াড়সুলভ মনোভাব থাকে। ফাউল প্লে হয় কম। যেসব দেশে গণতন্ত্র হাঁটি হাঁটি পা পা করছে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া প্রায়ই হোঁচট খাচ্ছে, আবার উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে, সেখানে ভিন্নমতের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনেক সময়ই সাংঘর্ষিক হয়, যা খুনোখুনিতে গিয়ে শেষ হয়। এর মধ্যে সংবাদকর্মীদের স্পেস থাকে না। ফলে তাঁরাও আক্রমণের শিকার হন।

সংবাদ প্রকাশ করতে গিয়ে অনাবশ্যক মামলার আসামি হন, এমন সম্পাদক এদেশে আছেন কিনা জানি না। বেশির ভাগই মানহানির মামলা। মুশকিল হলো, পুলিশ কিংবা আদালত মামলাগুলো গ্রহণ করেন এবং সমন পাঠান। হয়তো দেখা গেল, একটি বিষয় নিয়ে যুগপৎ ষাট-সত্তরটি জায়গায় মামলা হয়েছে। তখন ওই সম্পাদক বা রিপোর্টারকে সব জায়গায় গিয়ে হাজিরা দিতে হয়। তো তিনি এসব করে বেড়াবেন, না কাজ করবেন?

সবচেয়ে ভয়াবহ হলো, সংবাদকর্মীকে পেটানো, অপহরণ কিংবা গুম করে ফেলা, ইদানীং এটা মহামারী আকারে দেখা দিয়েছে। কিছু দিন আগে ঢাকার একটি দৈনিকে ছাপা হওয়া প্রতিবেদনে উদ্ধৃত তথ্যটি বেশ উদ্বেগজনক। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘যুক্তরাজ্যভিত্তিক মিডিয়া ওয়াচডগ আর্টিক্যাল ১৯-এর ২০২০ সালের প্রতিবেদনে যে ছবি ফুটে উঠেছে তা ভয়াবহ। গত বছর দুজন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে। ৭৮ জনকে গুরুতর আহত করা হয়েছে। এ ছাড়া হত্যা, অপহরণ, পরিবারের সদস্যদের ক্ষতি করা বা তাদের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়ার জন্য ১৬৬ জনকে হুমকি দেওয়া হয়েছে। ৬৮ সাংবাদিকের নামে ৩৫টি মামলা হয়েছে। ২০ সাংবাদিকের নামে ১২টি ফৌজদারি মামলা করা হয়েছে। ৩১ সাংবাদিকের ক্যামেরাসহ খবর সংগ্রহের কাজে ব্যবহার করা বিভিন্ন সরঞ্জাম ভাঙচুর করা হয়েছে (সূত্র : মাহফুজ আনাম, দ্য ডেইলি স্টার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১)।

সাংবাদিকরা অনেকেই রাজনীতি করেন। অনেকেরই আছে রাজনৈতিক পক্ষপাত। পাঠকের কিংবা শ্রোতার চাহিদা থাকে তথ্য জানার, সত্য খোঁজার। রাজনৈতিক পছন্দ-অপছন্দ বা পক্ষপাত একপাশে ঠেলে নির্মোহভাবে সংবাদ পরিবেশন করাটা সাংবাদিকের জন্য একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জটি যারা নিতে পারেন, তারা বৈরী পরিবেশেও পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজ করেন। অনেক সময় দেখা যায়, আপস করতে না পেরে তারা পেশা ছেড়ে চলে যান, কিন্তু মাথা বিক্রি করেন না। এ ব্যাপারে প্রয়াত সম্পাদক আবদুস সালামের নাম উল্লেখ করা যায়। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সময় তাঁর সম্পাদনায় দ্য পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকাটি শাসকদের কোপানলে পড়েছিল এবং তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে এই পত্রিকা ‘দ্য বাংলাদেশ অবজারভার’ নামে প্রকাশিত হচ্ছিল। পরিত্যক্ত সম্পত্তি হিসেবে এটি তখন বাংলাদেশ সরকারের মালিকানায়। সম্পাদক হিসেবে আবদুস সালাম বহাল ছিলেন। বাহাত্তরের মার্চেই একটি সম্পাদকীয় লেখার অপরাধে তিনি বরখাস্ত হন। শুধু সরকার বা সরকারি দল নয়, সংবাদ পছন্দ না হলে সরকারবিরোধী রাজনীতিবিদরাও ছেড়ে কথা বলেন না। তারা প্রায়ই হুমকি দিয়ে বলেন, চিনে রাখলাম, সময় মতো দেখা যাবে। সাংবাদিকরা সব রঙের, সব মতের রাজনৈতিক দলের সদস্যদের হাতে নিগৃহীত হন। সব দল চায়, সংবাদটি যেন তার পক্ষে যায়। না গেলেই ওই সাংবাদিক বা পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলের চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করেন তারা। বলা যায়, সংবাদকর্মীরা রাজনৈতিক বিরোধের ‘ক্রসফায়ারে’ পড়েন। স্বাধীন ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার জন্য এটা একটা বড় সমস্যা।

সমালোচনা সহ্য করার রাজনৈতিক সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। অনেকেই বুঝতে চান না, রাজনৈতিক দলের বিবৃতি আর সরকারের প্রেসনোট দিয়ে সাংবাদিকতা হয় না। সত্যিকারের সাংবাদিকতা একটি সূক্ষ্ম শিল্প। এর মধ্যে চ্যালেঞ্জ আছে, ঝুঁঁকি আছে, রোমাঞ্চ আছে। এর জন্য মেধা যেমন দরকার, তেমনি দরকার সাহস। সত্যের জন্য পাঠক-শ্রোতা এখনো গণমাধ্যমের ওপরই নির্ভর করেন।

লেখক : গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা
দৌলতপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের আর্থিক সহযোগিতা

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৪৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৫৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা