শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

রাজনৈতিক সাংবাদিকতার ঝুঁকি

মহিউদ্দিন আহমদ
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক সাংবাদিকতার ঝুঁকি

একটি গল্প দিয়ে শুরু করা যাক। সত্যিকার গল্প, বানানো নয়। তখন আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। একই সঙ্গে নতুন চালু হওয়া একটি জাতীয় দৈনিকের কনিষ্ঠ রিপোর্টার। অ্যাসাইনমেন্ট প্রধানত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেই। মাঝেমধ্যে এদিক-সেদিক পলিটিক্যাল রিপোর্টিং। তবে সেটা কম। আমার তখনো ভালো করে দাড়ি-গোঁফ গজায়নি। রাজনৈতিক নেতাদের কাছে গেলে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে অনেকেই পাত্তা দিতে চান না।

আমাদের নিউজ এডিটর ছিলেন নাজিমউদ্দিন মানিক। পরে তিনি বাংলার বাণীতে চলে যান অপেক্ষাকৃত ছোট পদে। ওই পত্রিকার নিউজ এডিটর ছিলেন কামাল লোহানী। মানিক ভাই বললেন, জাতীয় শ্রমিক লীগের একটা প্রেস কনফারেন্স আছে। সিনিয়র রিপোর্টার এ মুহূর্তে কেউ নেই। তুমি এটা কভার কর।

শ্রমিক লীগ ততদিনে দুই ভাগ হয়ে গেছে। এক ভাগের নেতা মোহাম্মদ শাহজাহান আর রুহুল আমিন ভূইয়া। তাঁরা বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের কথা বলেন, অন্য ভাগের নেতা আবদুল মান্নান। তাঁর মন্ত্র মুজিববাদ।

আবদুল মান্নান তাঁর পুরানা পল্টনের অফিসে ডাকা সংবাদ সম্মেলনে একটি বিবৃতি পড়লেন। তারপর শুরু হলো উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে সওয়াল-জবাব। মান্নান সাহেব পোড় খাওয়া শ্রমিক নেতা। দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা তাঁর। এক সময় ছিলেন বাম ঘরানার শ্রমিক নেতা নেপাল নাহার শিষ্য। এখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িয়েছেন। ততদিনে তিনি বানিয়ে ফেলেছেন লালবাহিনী। এ বাহিনীর সদস্যরা গায়ে লাল জামা আর মাথায় লাল টুপি পরে কলকারখানা দাপিয়ে বেড়ায়।

আমি ঠিক করেছি, কথা বলব না। চুপচাপ শুনব অন্যদের কথা। নোট নেব। তারপর অফিসে গিয়ে একটা রিপোর্ট বানিয়ে ফেলব। কিন্তু শেষে আর ধৈর্য ধরে রাখতে পারিনি। গায়ে-গতরে লেগে আছে ছাত্ররাজনীতির গন্ধ। মুখ ফসকে বেরিয়ে গেল প্রশ্ন-মুজিববাদ জিনিসটা কী, একটু ব্যাখ্যা করবেন?

মান্নান সাহেব ভ্রু কুঁচকে তাকালেন আমার দিকে। প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে বাজখাঁই স্বরে হুঙ্কার দিলেন, মুজিববাদের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বললে তার জিহ্বা টেনে ছিঁড়ে ফেলব।

আমি চুপসে গেলাম। তাঁকে আর ঘাঁটানোর সাহস হলো না। অফিসে ফিরে এসে রিপোর্ট লিখতে বসলাম। সংবাদ সম্মেলনে দেওয়া তাঁর প্রারম্ভিক বিবৃতিটিই আমার রিপোর্টের মূল উপাদান-তিনি বলেন, তিনি আরও বলেন, তিনি জোর দিয়ে বলেন, তিনি মাথা ঝাঁকিয়ে বলেন-এভাবেই শুরু প্রতিটি প্যারা। শেষ করলাম তাঁর হুঙ্কার দিয়ে, মুজিববাদের বিরুদ্ধে বললে কী মর্মান্তিক পরিণতি হতে পারে।

তখন অতশত বুঝিনি। এত বছর পর মনে হয়, সংবাদকর্মীদের হুমকি-ধমকি দেওয়ার এ রেওয়াজ নতুন নয়। রাজনীতি নিয়ে লেখাজোখায় ঝুঁকি আগেও ছিল। রাতের শিফটে একটু তাড়াহুড়া থাকে। তখন তো সিসার তৈরি হরফ দিয়ে কম্পোজ হতো। হঠাৎ দেখা গেল, রাতে পুলিশ এসে কম্পোজ করা ম্যাটার হাত লাগিয়ে এলোমেলো করে দিয়েছে। নতুন করে কম্পোজ করার আর সময় নেই। কাউকে ধমকাতে হলো না, পেটাতে হলো না, গ্রেফতার করতে হলো না, একেবারেই অহিংস আক্রমণ। ফলে, পরদিন আর পত্রিকা বের হলো না। অথবা বের হলো আট পাতার বদলে চার পাতা। যাদের এ রকম অভিজ্ঞতা নেই, তাঁরা এটা বিশ্বাস করতে চাইবে না।

রাজনৈতিক সাংবাদিকতার ঝুঁকি আসলে রাজনৈতিক সহনশীলতার ঘাটতি থেকেই তৈরি হয়। এটা শুধু আমাদের মতো উপনিবেশ-উত্তর পশ্চাৎপদ সমাজেই নয়, অপেক্ষাকৃত উন্নত দেশেও এর ভূরি ভূরি নজির আছে। তবে যেসব দেশে গণতন্ত্রের চর্চা হচ্ছে অনেক দিন ধরে, সেখানে রাজনৈতিক ভিন্নমতের কারণে এক ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়, যার মধ্যে খেলোয়াড়সুলভ মনোভাব থাকে। ফাউল প্লে হয় কম। যেসব দেশে গণতন্ত্র হাঁটি হাঁটি পা পা করছে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া প্রায়ই হোঁচট খাচ্ছে, আবার উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে, সেখানে ভিন্নমতের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনেক সময়ই সাংঘর্ষিক হয়, যা খুনোখুনিতে গিয়ে শেষ হয়। এর মধ্যে সংবাদকর্মীদের স্পেস থাকে না। ফলে তাঁরাও আক্রমণের শিকার হন।

সংবাদ প্রকাশ করতে গিয়ে অনাবশ্যক মামলার আসামি হন, এমন সম্পাদক এদেশে আছেন কিনা জানি না। বেশির ভাগই মানহানির মামলা। মুশকিল হলো, পুলিশ কিংবা আদালত মামলাগুলো গ্রহণ করেন এবং সমন পাঠান। হয়তো দেখা গেল, একটি বিষয় নিয়ে যুগপৎ ষাট-সত্তরটি জায়গায় মামলা হয়েছে। তখন ওই সম্পাদক বা রিপোর্টারকে সব জায়গায় গিয়ে হাজিরা দিতে হয়। তো তিনি এসব করে বেড়াবেন, না কাজ করবেন?

সবচেয়ে ভয়াবহ হলো, সংবাদকর্মীকে পেটানো, অপহরণ কিংবা গুম করে ফেলা, ইদানীং এটা মহামারী আকারে দেখা দিয়েছে। কিছু দিন আগে ঢাকার একটি দৈনিকে ছাপা হওয়া প্রতিবেদনে উদ্ধৃত তথ্যটি বেশ উদ্বেগজনক। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘যুক্তরাজ্যভিত্তিক মিডিয়া ওয়াচডগ আর্টিক্যাল ১৯-এর ২০২০ সালের প্রতিবেদনে যে ছবি ফুটে উঠেছে তা ভয়াবহ। গত বছর দুজন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে। ৭৮ জনকে গুরুতর আহত করা হয়েছে। এ ছাড়া হত্যা, অপহরণ, পরিবারের সদস্যদের ক্ষতি করা বা তাদের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়ার জন্য ১৬৬ জনকে হুমকি দেওয়া হয়েছে। ৬৮ সাংবাদিকের নামে ৩৫টি মামলা হয়েছে। ২০ সাংবাদিকের নামে ১২টি ফৌজদারি মামলা করা হয়েছে। ৩১ সাংবাদিকের ক্যামেরাসহ খবর সংগ্রহের কাজে ব্যবহার করা বিভিন্ন সরঞ্জাম ভাঙচুর করা হয়েছে (সূত্র : মাহফুজ আনাম, দ্য ডেইলি স্টার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১)।

সাংবাদিকরা অনেকেই রাজনীতি করেন। অনেকেরই আছে রাজনৈতিক পক্ষপাত। পাঠকের কিংবা শ্রোতার চাহিদা থাকে তথ্য জানার, সত্য খোঁজার। রাজনৈতিক পছন্দ-অপছন্দ বা পক্ষপাত একপাশে ঠেলে নির্মোহভাবে সংবাদ পরিবেশন করাটা সাংবাদিকের জন্য একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জটি যারা নিতে পারেন, তারা বৈরী পরিবেশেও পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজ করেন। অনেক সময় দেখা যায়, আপস করতে না পেরে তারা পেশা ছেড়ে চলে যান, কিন্তু মাথা বিক্রি করেন না। এ ব্যাপারে প্রয়াত সম্পাদক আবদুস সালামের নাম উল্লেখ করা যায়। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সময় তাঁর সম্পাদনায় দ্য পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকাটি শাসকদের কোপানলে পড়েছিল এবং তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে এই পত্রিকা ‘দ্য বাংলাদেশ অবজারভার’ নামে প্রকাশিত হচ্ছিল। পরিত্যক্ত সম্পত্তি হিসেবে এটি তখন বাংলাদেশ সরকারের মালিকানায়। সম্পাদক হিসেবে আবদুস সালাম বহাল ছিলেন। বাহাত্তরের মার্চেই একটি সম্পাদকীয় লেখার অপরাধে তিনি বরখাস্ত হন। শুধু সরকার বা সরকারি দল নয়, সংবাদ পছন্দ না হলে সরকারবিরোধী রাজনীতিবিদরাও ছেড়ে কথা বলেন না। তারা প্রায়ই হুমকি দিয়ে বলেন, চিনে রাখলাম, সময় মতো দেখা যাবে। সাংবাদিকরা সব রঙের, সব মতের রাজনৈতিক দলের সদস্যদের হাতে নিগৃহীত হন। সব দল চায়, সংবাদটি যেন তার পক্ষে যায়। না গেলেই ওই সাংবাদিক বা পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলের চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করেন তারা। বলা যায়, সংবাদকর্মীরা রাজনৈতিক বিরোধের ‘ক্রসফায়ারে’ পড়েন। স্বাধীন ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার জন্য এটা একটা বড় সমস্যা।

সমালোচনা সহ্য করার রাজনৈতিক সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। অনেকেই বুঝতে চান না, রাজনৈতিক দলের বিবৃতি আর সরকারের প্রেসনোট দিয়ে সাংবাদিকতা হয় না। সত্যিকারের সাংবাদিকতা একটি সূক্ষ্ম শিল্প। এর মধ্যে চ্যালেঞ্জ আছে, ঝুঁঁকি আছে, রোমাঞ্চ আছে। এর জন্য মেধা যেমন দরকার, তেমনি দরকার সাহস। সত্যের জন্য পাঠক-শ্রোতা এখনো গণমাধ্যমের ওপরই নির্ভর করেন।

লেখক : গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা