শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

রাজনৈতিক সাংবাদিকতার ঝুঁকি

মহিউদ্দিন আহমদ
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক সাংবাদিকতার ঝুঁকি

একটি গল্প দিয়ে শুরু করা যাক। সত্যিকার গল্প, বানানো নয়। তখন আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। একই সঙ্গে নতুন চালু হওয়া একটি জাতীয় দৈনিকের কনিষ্ঠ রিপোর্টার। অ্যাসাইনমেন্ট প্রধানত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেই। মাঝেমধ্যে এদিক-সেদিক পলিটিক্যাল রিপোর্টিং। তবে সেটা কম। আমার তখনো ভালো করে দাড়ি-গোঁফ গজায়নি। রাজনৈতিক নেতাদের কাছে গেলে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে অনেকেই পাত্তা দিতে চান না।

আমাদের নিউজ এডিটর ছিলেন নাজিমউদ্দিন মানিক। পরে তিনি বাংলার বাণীতে চলে যান অপেক্ষাকৃত ছোট পদে। ওই পত্রিকার নিউজ এডিটর ছিলেন কামাল লোহানী। মানিক ভাই বললেন, জাতীয় শ্রমিক লীগের একটা প্রেস কনফারেন্স আছে। সিনিয়র রিপোর্টার এ মুহূর্তে কেউ নেই। তুমি এটা কভার কর।

শ্রমিক লীগ ততদিনে দুই ভাগ হয়ে গেছে। এক ভাগের নেতা মোহাম্মদ শাহজাহান আর রুহুল আমিন ভূইয়া। তাঁরা বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের কথা বলেন, অন্য ভাগের নেতা আবদুল মান্নান। তাঁর মন্ত্র মুজিববাদ।

আবদুল মান্নান তাঁর পুরানা পল্টনের অফিসে ডাকা সংবাদ সম্মেলনে একটি বিবৃতি পড়লেন। তারপর শুরু হলো উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে সওয়াল-জবাব। মান্নান সাহেব পোড় খাওয়া শ্রমিক নেতা। দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা তাঁর। এক সময় ছিলেন বাম ঘরানার শ্রমিক নেতা নেপাল নাহার শিষ্য। এখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িয়েছেন। ততদিনে তিনি বানিয়ে ফেলেছেন লালবাহিনী। এ বাহিনীর সদস্যরা গায়ে লাল জামা আর মাথায় লাল টুপি পরে কলকারখানা দাপিয়ে বেড়ায়।

আমি ঠিক করেছি, কথা বলব না। চুপচাপ শুনব অন্যদের কথা। নোট নেব। তারপর অফিসে গিয়ে একটা রিপোর্ট বানিয়ে ফেলব। কিন্তু শেষে আর ধৈর্য ধরে রাখতে পারিনি। গায়ে-গতরে লেগে আছে ছাত্ররাজনীতির গন্ধ। মুখ ফসকে বেরিয়ে গেল প্রশ্ন-মুজিববাদ জিনিসটা কী, একটু ব্যাখ্যা করবেন?

মান্নান সাহেব ভ্রু কুঁচকে তাকালেন আমার দিকে। প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে বাজখাঁই স্বরে হুঙ্কার দিলেন, মুজিববাদের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বললে তার জিহ্বা টেনে ছিঁড়ে ফেলব।

আমি চুপসে গেলাম। তাঁকে আর ঘাঁটানোর সাহস হলো না। অফিসে ফিরে এসে রিপোর্ট লিখতে বসলাম। সংবাদ সম্মেলনে দেওয়া তাঁর প্রারম্ভিক বিবৃতিটিই আমার রিপোর্টের মূল উপাদান-তিনি বলেন, তিনি আরও বলেন, তিনি জোর দিয়ে বলেন, তিনি মাথা ঝাঁকিয়ে বলেন-এভাবেই শুরু প্রতিটি প্যারা। শেষ করলাম তাঁর হুঙ্কার দিয়ে, মুজিববাদের বিরুদ্ধে বললে কী মর্মান্তিক পরিণতি হতে পারে।

তখন অতশত বুঝিনি। এত বছর পর মনে হয়, সংবাদকর্মীদের হুমকি-ধমকি দেওয়ার এ রেওয়াজ নতুন নয়। রাজনীতি নিয়ে লেখাজোখায় ঝুঁকি আগেও ছিল। রাতের শিফটে একটু তাড়াহুড়া থাকে। তখন তো সিসার তৈরি হরফ দিয়ে কম্পোজ হতো। হঠাৎ দেখা গেল, রাতে পুলিশ এসে কম্পোজ করা ম্যাটার হাত লাগিয়ে এলোমেলো করে দিয়েছে। নতুন করে কম্পোজ করার আর সময় নেই। কাউকে ধমকাতে হলো না, পেটাতে হলো না, গ্রেফতার করতে হলো না, একেবারেই অহিংস আক্রমণ। ফলে, পরদিন আর পত্রিকা বের হলো না। অথবা বের হলো আট পাতার বদলে চার পাতা। যাদের এ রকম অভিজ্ঞতা নেই, তাঁরা এটা বিশ্বাস করতে চাইবে না।

রাজনৈতিক সাংবাদিকতার ঝুঁকি আসলে রাজনৈতিক সহনশীলতার ঘাটতি থেকেই তৈরি হয়। এটা শুধু আমাদের মতো উপনিবেশ-উত্তর পশ্চাৎপদ সমাজেই নয়, অপেক্ষাকৃত উন্নত দেশেও এর ভূরি ভূরি নজির আছে। তবে যেসব দেশে গণতন্ত্রের চর্চা হচ্ছে অনেক দিন ধরে, সেখানে রাজনৈতিক ভিন্নমতের কারণে এক ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়, যার মধ্যে খেলোয়াড়সুলভ মনোভাব থাকে। ফাউল প্লে হয় কম। যেসব দেশে গণতন্ত্র হাঁটি হাঁটি পা পা করছে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া প্রায়ই হোঁচট খাচ্ছে, আবার উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে, সেখানে ভিন্নমতের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনেক সময়ই সাংঘর্ষিক হয়, যা খুনোখুনিতে গিয়ে শেষ হয়। এর মধ্যে সংবাদকর্মীদের স্পেস থাকে না। ফলে তাঁরাও আক্রমণের শিকার হন।

সংবাদ প্রকাশ করতে গিয়ে অনাবশ্যক মামলার আসামি হন, এমন সম্পাদক এদেশে আছেন কিনা জানি না। বেশির ভাগই মানহানির মামলা। মুশকিল হলো, পুলিশ কিংবা আদালত মামলাগুলো গ্রহণ করেন এবং সমন পাঠান। হয়তো দেখা গেল, একটি বিষয় নিয়ে যুগপৎ ষাট-সত্তরটি জায়গায় মামলা হয়েছে। তখন ওই সম্পাদক বা রিপোর্টারকে সব জায়গায় গিয়ে হাজিরা দিতে হয়। তো তিনি এসব করে বেড়াবেন, না কাজ করবেন?

সবচেয়ে ভয়াবহ হলো, সংবাদকর্মীকে পেটানো, অপহরণ কিংবা গুম করে ফেলা, ইদানীং এটা মহামারী আকারে দেখা দিয়েছে। কিছু দিন আগে ঢাকার একটি দৈনিকে ছাপা হওয়া প্রতিবেদনে উদ্ধৃত তথ্যটি বেশ উদ্বেগজনক। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘যুক্তরাজ্যভিত্তিক মিডিয়া ওয়াচডগ আর্টিক্যাল ১৯-এর ২০২০ সালের প্রতিবেদনে যে ছবি ফুটে উঠেছে তা ভয়াবহ। গত বছর দুজন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে। ৭৮ জনকে গুরুতর আহত করা হয়েছে। এ ছাড়া হত্যা, অপহরণ, পরিবারের সদস্যদের ক্ষতি করা বা তাদের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়ার জন্য ১৬৬ জনকে হুমকি দেওয়া হয়েছে। ৬৮ সাংবাদিকের নামে ৩৫টি মামলা হয়েছে। ২০ সাংবাদিকের নামে ১২টি ফৌজদারি মামলা করা হয়েছে। ৩১ সাংবাদিকের ক্যামেরাসহ খবর সংগ্রহের কাজে ব্যবহার করা বিভিন্ন সরঞ্জাম ভাঙচুর করা হয়েছে (সূত্র : মাহফুজ আনাম, দ্য ডেইলি স্টার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১)।

সাংবাদিকরা অনেকেই রাজনীতি করেন। অনেকেরই আছে রাজনৈতিক পক্ষপাত। পাঠকের কিংবা শ্রোতার চাহিদা থাকে তথ্য জানার, সত্য খোঁজার। রাজনৈতিক পছন্দ-অপছন্দ বা পক্ষপাত একপাশে ঠেলে নির্মোহভাবে সংবাদ পরিবেশন করাটা সাংবাদিকের জন্য একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জটি যারা নিতে পারেন, তারা বৈরী পরিবেশেও পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজ করেন। অনেক সময় দেখা যায়, আপস করতে না পেরে তারা পেশা ছেড়ে চলে যান, কিন্তু মাথা বিক্রি করেন না। এ ব্যাপারে প্রয়াত সম্পাদক আবদুস সালামের নাম উল্লেখ করা যায়। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সময় তাঁর সম্পাদনায় দ্য পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকাটি শাসকদের কোপানলে পড়েছিল এবং তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে এই পত্রিকা ‘দ্য বাংলাদেশ অবজারভার’ নামে প্রকাশিত হচ্ছিল। পরিত্যক্ত সম্পত্তি হিসেবে এটি তখন বাংলাদেশ সরকারের মালিকানায়। সম্পাদক হিসেবে আবদুস সালাম বহাল ছিলেন। বাহাত্তরের মার্চেই একটি সম্পাদকীয় লেখার অপরাধে তিনি বরখাস্ত হন। শুধু সরকার বা সরকারি দল নয়, সংবাদ পছন্দ না হলে সরকারবিরোধী রাজনীতিবিদরাও ছেড়ে কথা বলেন না। তারা প্রায়ই হুমকি দিয়ে বলেন, চিনে রাখলাম, সময় মতো দেখা যাবে। সাংবাদিকরা সব রঙের, সব মতের রাজনৈতিক দলের সদস্যদের হাতে নিগৃহীত হন। সব দল চায়, সংবাদটি যেন তার পক্ষে যায়। না গেলেই ওই সাংবাদিক বা পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলের চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করেন তারা। বলা যায়, সংবাদকর্মীরা রাজনৈতিক বিরোধের ‘ক্রসফায়ারে’ পড়েন। স্বাধীন ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার জন্য এটা একটা বড় সমস্যা।

সমালোচনা সহ্য করার রাজনৈতিক সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। অনেকেই বুঝতে চান না, রাজনৈতিক দলের বিবৃতি আর সরকারের প্রেসনোট দিয়ে সাংবাদিকতা হয় না। সত্যিকারের সাংবাদিকতা একটি সূক্ষ্ম শিল্প। এর মধ্যে চ্যালেঞ্জ আছে, ঝুঁঁকি আছে, রোমাঞ্চ আছে। এর জন্য মেধা যেমন দরকার, তেমনি দরকার সাহস। সত্যের জন্য পাঠক-শ্রোতা এখনো গণমাধ্যমের ওপরই নির্ভর করেন।

লেখক : গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির
মেসির জোড়া গোলে দাপুটে জয় মায়ামির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক