শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

রাজনৈতিক সাংবাদিকতার ঝুঁকি

মহিউদ্দিন আহমদ
প্রিন্ট ভার্সন
রাজনৈতিক সাংবাদিকতার ঝুঁকি

একটি গল্প দিয়ে শুরু করা যাক। সত্যিকার গল্প, বানানো নয়। তখন আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র। একই সঙ্গে নতুন চালু হওয়া একটি জাতীয় দৈনিকের কনিষ্ঠ রিপোর্টার। অ্যাসাইনমেন্ট প্রধানত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসেই। মাঝেমধ্যে এদিক-সেদিক পলিটিক্যাল রিপোর্টিং। তবে সেটা কম। আমার তখনো ভালো করে দাড়ি-গোঁফ গজায়নি। রাজনৈতিক নেতাদের কাছে গেলে আমার মুখের দিকে তাকিয়ে অনেকেই পাত্তা দিতে চান না।

আমাদের নিউজ এডিটর ছিলেন নাজিমউদ্দিন মানিক। পরে তিনি বাংলার বাণীতে চলে যান অপেক্ষাকৃত ছোট পদে। ওই পত্রিকার নিউজ এডিটর ছিলেন কামাল লোহানী। মানিক ভাই বললেন, জাতীয় শ্রমিক লীগের একটা প্রেস কনফারেন্স আছে। সিনিয়র রিপোর্টার এ মুহূর্তে কেউ নেই। তুমি এটা কভার কর।

শ্রমিক লীগ ততদিনে দুই ভাগ হয়ে গেছে। এক ভাগের নেতা মোহাম্মদ শাহজাহান আর রুহুল আমিন ভূইয়া। তাঁরা বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রের কথা বলেন, অন্য ভাগের নেতা আবদুল মান্নান। তাঁর মন্ত্র মুজিববাদ।

আবদুল মান্নান তাঁর পুরানা পল্টনের অফিসে ডাকা সংবাদ সম্মেলনে একটি বিবৃতি পড়লেন। তারপর শুরু হলো উপস্থিত সাংবাদিকদের সঙ্গে সওয়াল-জবাব। মান্নান সাহেব পোড় খাওয়া শ্রমিক নেতা। দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা তাঁর। এক সময় ছিলেন বাম ঘরানার শ্রমিক নেতা নেপাল নাহার শিষ্য। এখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িয়েছেন। ততদিনে তিনি বানিয়ে ফেলেছেন লালবাহিনী। এ বাহিনীর সদস্যরা গায়ে লাল জামা আর মাথায় লাল টুপি পরে কলকারখানা দাপিয়ে বেড়ায়।

আমি ঠিক করেছি, কথা বলব না। চুপচাপ শুনব অন্যদের কথা। নোট নেব। তারপর অফিসে গিয়ে একটা রিপোর্ট বানিয়ে ফেলব। কিন্তু শেষে আর ধৈর্য ধরে রাখতে পারিনি। গায়ে-গতরে লেগে আছে ছাত্ররাজনীতির গন্ধ। মুখ ফসকে বেরিয়ে গেল প্রশ্ন-মুজিববাদ জিনিসটা কী, একটু ব্যাখ্যা করবেন?

মান্নান সাহেব ভ্রু কুঁচকে তাকালেন আমার দিকে। প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে বাজখাঁই স্বরে হুঙ্কার দিলেন, মুজিববাদের বিরুদ্ধে কেউ কিছু বললে তার জিহ্বা টেনে ছিঁড়ে ফেলব।

আমি চুপসে গেলাম। তাঁকে আর ঘাঁটানোর সাহস হলো না। অফিসে ফিরে এসে রিপোর্ট লিখতে বসলাম। সংবাদ সম্মেলনে দেওয়া তাঁর প্রারম্ভিক বিবৃতিটিই আমার রিপোর্টের মূল উপাদান-তিনি বলেন, তিনি আরও বলেন, তিনি জোর দিয়ে বলেন, তিনি মাথা ঝাঁকিয়ে বলেন-এভাবেই শুরু প্রতিটি প্যারা। শেষ করলাম তাঁর হুঙ্কার দিয়ে, মুজিববাদের বিরুদ্ধে বললে কী মর্মান্তিক পরিণতি হতে পারে।

তখন অতশত বুঝিনি। এত বছর পর মনে হয়, সংবাদকর্মীদের হুমকি-ধমকি দেওয়ার এ রেওয়াজ নতুন নয়। রাজনীতি নিয়ে লেখাজোখায় ঝুঁকি আগেও ছিল। রাতের শিফটে একটু তাড়াহুড়া থাকে। তখন তো সিসার তৈরি হরফ দিয়ে কম্পোজ হতো। হঠাৎ দেখা গেল, রাতে পুলিশ এসে কম্পোজ করা ম্যাটার হাত লাগিয়ে এলোমেলো করে দিয়েছে। নতুন করে কম্পোজ করার আর সময় নেই। কাউকে ধমকাতে হলো না, পেটাতে হলো না, গ্রেফতার করতে হলো না, একেবারেই অহিংস আক্রমণ। ফলে, পরদিন আর পত্রিকা বের হলো না। অথবা বের হলো আট পাতার বদলে চার পাতা। যাদের এ রকম অভিজ্ঞতা নেই, তাঁরা এটা বিশ্বাস করতে চাইবে না।

রাজনৈতিক সাংবাদিকতার ঝুঁকি আসলে রাজনৈতিক সহনশীলতার ঘাটতি থেকেই তৈরি হয়। এটা শুধু আমাদের মতো উপনিবেশ-উত্তর পশ্চাৎপদ সমাজেই নয়, অপেক্ষাকৃত উন্নত দেশেও এর ভূরি ভূরি নজির আছে। তবে যেসব দেশে গণতন্ত্রের চর্চা হচ্ছে অনেক দিন ধরে, সেখানে রাজনৈতিক ভিন্নমতের কারণে এক ধরনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়, যার মধ্যে খেলোয়াড়সুলভ মনোভাব থাকে। ফাউল প্লে হয় কম। যেসব দেশে গণতন্ত্র হাঁটি হাঁটি পা পা করছে, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া প্রায়ই হোঁচট খাচ্ছে, আবার উঠে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে, সেখানে ভিন্নমতের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা অনেক সময়ই সাংঘর্ষিক হয়, যা খুনোখুনিতে গিয়ে শেষ হয়। এর মধ্যে সংবাদকর্মীদের স্পেস থাকে না। ফলে তাঁরাও আক্রমণের শিকার হন।

সংবাদ প্রকাশ করতে গিয়ে অনাবশ্যক মামলার আসামি হন, এমন সম্পাদক এদেশে আছেন কিনা জানি না। বেশির ভাগই মানহানির মামলা। মুশকিল হলো, পুলিশ কিংবা আদালত মামলাগুলো গ্রহণ করেন এবং সমন পাঠান। হয়তো দেখা গেল, একটি বিষয় নিয়ে যুগপৎ ষাট-সত্তরটি জায়গায় মামলা হয়েছে। তখন ওই সম্পাদক বা রিপোর্টারকে সব জায়গায় গিয়ে হাজিরা দিতে হয়। তো তিনি এসব করে বেড়াবেন, না কাজ করবেন?

সবচেয়ে ভয়াবহ হলো, সংবাদকর্মীকে পেটানো, অপহরণ কিংবা গুম করে ফেলা, ইদানীং এটা মহামারী আকারে দেখা দিয়েছে। কিছু দিন আগে ঢাকার একটি দৈনিকে ছাপা হওয়া প্রতিবেদনে উদ্ধৃত তথ্যটি বেশ উদ্বেগজনক। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘যুক্তরাজ্যভিত্তিক মিডিয়া ওয়াচডগ আর্টিক্যাল ১৯-এর ২০২০ সালের প্রতিবেদনে যে ছবি ফুটে উঠেছে তা ভয়াবহ। গত বছর দুজন সাংবাদিককে হত্যা করা হয়েছে। ৭৮ জনকে গুরুতর আহত করা হয়েছে। এ ছাড়া হত্যা, অপহরণ, পরিবারের সদস্যদের ক্ষতি করা বা তাদের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়ার জন্য ১৬৬ জনকে হুমকি দেওয়া হয়েছে। ৬৮ সাংবাদিকের নামে ৩৫টি মামলা হয়েছে। ২০ সাংবাদিকের নামে ১২টি ফৌজদারি মামলা করা হয়েছে। ৩১ সাংবাদিকের ক্যামেরাসহ খবর সংগ্রহের কাজে ব্যবহার করা বিভিন্ন সরঞ্জাম ভাঙচুর করা হয়েছে (সূত্র : মাহফুজ আনাম, দ্য ডেইলি স্টার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২১)।

সাংবাদিকরা অনেকেই রাজনীতি করেন। অনেকেরই আছে রাজনৈতিক পক্ষপাত। পাঠকের কিংবা শ্রোতার চাহিদা থাকে তথ্য জানার, সত্য খোঁজার। রাজনৈতিক পছন্দ-অপছন্দ বা পক্ষপাত একপাশে ঠেলে নির্মোহভাবে সংবাদ পরিবেশন করাটা সাংবাদিকের জন্য একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ। এ চ্যালেঞ্জটি যারা নিতে পারেন, তারা বৈরী পরিবেশেও পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজ করেন। অনেক সময় দেখা যায়, আপস করতে না পেরে তারা পেশা ছেড়ে চলে যান, কিন্তু মাথা বিক্রি করেন না। এ ব্যাপারে প্রয়াত সম্পাদক আবদুস সালামের নাম উল্লেখ করা যায়। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলনের সময় তাঁর সম্পাদনায় দ্য পাকিস্তান অবজারভার পত্রিকাটি শাসকদের কোপানলে পড়েছিল এবং তিনি গ্রেফতার হয়েছিলেন। ১৯৭২ সালে এই পত্রিকা ‘দ্য বাংলাদেশ অবজারভার’ নামে প্রকাশিত হচ্ছিল। পরিত্যক্ত সম্পত্তি হিসেবে এটি তখন বাংলাদেশ সরকারের মালিকানায়। সম্পাদক হিসেবে আবদুস সালাম বহাল ছিলেন। বাহাত্তরের মার্চেই একটি সম্পাদকীয় লেখার অপরাধে তিনি বরখাস্ত হন। শুধু সরকার বা সরকারি দল নয়, সংবাদ পছন্দ না হলে সরকারবিরোধী রাজনীতিবিদরাও ছেড়ে কথা বলেন না। তারা প্রায়ই হুমকি দিয়ে বলেন, চিনে রাখলাম, সময় মতো দেখা যাবে। সাংবাদিকরা সব রঙের, সব মতের রাজনৈতিক দলের সদস্যদের হাতে নিগৃহীত হন। সব দল চায়, সংবাদটি যেন তার পক্ষে যায়। না গেলেই ওই সাংবাদিক বা পত্রিকা ও টিভি চ্যানেলের চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করেন তারা। বলা যায়, সংবাদকর্মীরা রাজনৈতিক বিরোধের ‘ক্রসফায়ারে’ পড়েন। স্বাধীন ও বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার জন্য এটা একটা বড় সমস্যা।

সমালোচনা সহ্য করার রাজনৈতিক সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। অনেকেই বুঝতে চান না, রাজনৈতিক দলের বিবৃতি আর সরকারের প্রেসনোট দিয়ে সাংবাদিকতা হয় না। সত্যিকারের সাংবাদিকতা একটি সূক্ষ্ম শিল্প। এর মধ্যে চ্যালেঞ্জ আছে, ঝুঁঁকি আছে, রোমাঞ্চ আছে। এর জন্য মেধা যেমন দরকার, তেমনি দরকার সাহস। সত্যের জন্য পাঠক-শ্রোতা এখনো গণমাধ্যমের ওপরই নির্ভর করেন।

লেখক : গবেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ব্যারিকেড সরিয়ে শাহবাগ মোড় অবরোধ নার্সিং শিক্ষার্থীদের
ব্যারিকেড সরিয়ে শাহবাগ মোড় অবরোধ নার্সিং শিক্ষার্থীদের

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের কর্মশালা
গোপালগঞ্জে মন্দিরভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম প্রকল্পের কর্মশালা

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিরাপদ সড়কের দাবিতে রংপুর-কুড়িগ্রাম সড়ক অবরোধ
নিরাপদ সড়কের দাবিতে রংপুর-কুড়িগ্রাম সড়ক অবরোধ

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেইমারের বিলাসবহুল গাড়ির তালিকায় এবার যোগ হল ফেরারি
নেইমারের বিলাসবহুল গাড়ির তালিকায় এবার যোগ হল ফেরারি

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় কারামুক্ত হলেন সাংবাদিক ওয়াহেদ ফকির
বগুড়ায় কারামুক্ত হলেন সাংবাদিক ওয়াহেদ ফকির

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে উদ্যোক্তাদের নিয়ে ইনকিউবেশন বিজনেস প্রশিক্ষণ
গোপালগঞ্জে উদ্যোক্তাদের নিয়ে ইনকিউবেশন বিজনেস প্রশিক্ষণ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আল-শারা
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট আল-শারা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির জন্য অন্যরকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্যরকম ভালোবাসা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ট্রাকচাপায় নিহত ১
দিনাজপুরে ট্রাকচাপায় নিহত ১

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড়াইগ্রামে মহিলা সমিতির প্রতিষ্ঠাতার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল
বড়াইগ্রামে মহিলা সমিতির প্রতিষ্ঠাতার বিরুদ্ধে অপপ্রচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুনের মধ্যে বিদেশি ঋণের সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার আসবে : গভর্নর
জুনের মধ্যে বিদেশি ঋণের সাড়ে তিন বিলিয়ন ডলার আসবে : গভর্নর

২৮ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বৃষ্টিতে ভিজে কাকরাইল মসজিদের সামনে জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অবস্থান
বৃষ্টিতে ভিজে কাকরাইল মসজিদের সামনে জবি শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের অবস্থান

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

৩ দফা দাবিতে কাল চাঁপাইনবাবগঞ্জে রেল অবরোধ
৩ দফা দাবিতে কাল চাঁপাইনবাবগঞ্জে রেল অবরোধ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খেলার মাঠ বন্ধ করে প্রাচীর নির্মাণ চেষ্টা, শিশু শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ
খেলার মাঠ বন্ধ করে প্রাচীর নির্মাণ চেষ্টা, শিশু শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
খাদ্য উপদেষ্টার সঙ্গে রাশিয়ার রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

মধু মাসের ফলে ভরপুর রংপুরে বাজার
মধু মাসের ফলে ভরপুর রংপুরে বাজার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ শুরু
খাগড়াছড়িতে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ শুরু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাটহাজারী ও কর্ণফুলীতে দুটি হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা হচ্ছে’
‘হাটহাজারী ও কর্ণফুলীতে দুটি হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা হচ্ছে’

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বিতর্কে জড়ালেন সোনু নিগম, মামলা খারিজে হাইকোর্টে আবেদন
বিতর্কে জড়ালেন সোনু নিগম, মামলা খারিজে হাইকোর্টে আবেদন

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টাকে ডি লিট ডিগ্রি দিলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে
প্রধান উপদেষ্টাকে ডি লিট ডিগ্রি দিলো চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের উপর টিয়ারশেল-লাঠিচার্জে আহত শতাধিক, হাসপাতালে ৩০
জবি শিক্ষার্থীদের উপর টিয়ারশেল-লাঠিচার্জে আহত শতাধিক, হাসপাতালে ৩০

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুই দিনের রিমান্ডে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর আলম
দুই দিনের রিমান্ডে সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর আলম

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের
বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট চালুর ঘোষণা বাংলাদেশ ব্যাংকের

৫৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রাশিয়া বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অংশীদার : খাদ্য উপদেষ্টা
রাশিয়া বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক অংশীদার : খাদ্য উপদেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার বিচারের দাবিতে ইবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কালীগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
কালীগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
নড়াইলে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী
ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার বিষয়ে নাক গলাতে চান না রাহুল গান্ধী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ
বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের ধাওয়া, দৌড়ে গারদে ঢুকলেন সাবেক এমপি মমতাজ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার
এনবিআর ভাঙার কারণ জানাল সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত
রাশিয়ার কাছে এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চাইল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি
ইশরাকের গেজেট: রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবে না ইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন
স্ত্রীকে কুপিয়ে দুই মেয়েকে আছাড়, শেষে নিজেই নিজের গলা কাটেন মামুন

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত
পাকিস্তানে হামলা: কাশ্মীর নিয়ে নতুন করে কঠিন চাপে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী
ফেসবুক লাইভেই গুলিতে নিহত মেয়র প্রার্থী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা
সারা ফেলেছে পঞ্চগড়ের লাল সোনা

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়
আহত তটিনী, দুই দিনের বিশ্রামে ঢাকায়

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা
এনবিআর বিলুপ্তিতে কর্মকর্তাদের দুশ্চিন্তার কিছু নেই: অর্থ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় যা বললো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত
পুরো কাশ্মীরকেই নিজেদের ভূখণ্ড দাবি করল ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক
ঢাবি শিক্ষার্থী খুনের ঘটনায় সন্দেহভাজন দুই হামলাকারী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই
সৌদি আরবের সাথে যুক্তরাষ্ট্রের ১৪২ বিলিয়ন ডলারের সমরাস্ত্র চুক্তি সই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক
ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না : ডিএনসিসি প্রশাসক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান
মোদির ভাষণের কড়া প্রতিক্রিয়া জানাল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন
বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ঢাবির শিক্ষার্থী খুন

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী
ভারতের সাথে সংঘর্ষে ১১ সেনাসহ ৫১ জন নিহত : পাকিস্তান সেনাবাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের
সিরিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের ঘোষণা ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?
এহতেশামের নায়িকারা কে কোথায়?

শোবিজ

কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ
কূপ খননে গতি আনতে রিগ কিনছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি
তরুণ ভোটারদের কাছে টানতে মাঠে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত
আসনে আসনে সক্রিয় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি
তৃণমূলে শক্ত অবস্থান তৈরিতে হিমশিম এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর
বাণিজ্য আলোচনা বন্ধ তিন বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান
রাজধানীতে অবৈধ রিকশা বন্ধে অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর
বিদেশি বিনিয়োগেই পাল্টে যাবে বন্দর

নগর জীবন

এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান
এনামের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী
দুই ধাপে আমিরাত যাচ্ছে লিটন বাহিনী

মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল
শনিবার থেকে আইপিএল পিএসএল

মাঠে ময়দানে

নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প
নতুন উচ্চতায় যেতে চায় ডেনিম শিল্প

নগর জীবন

সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস
সরকারপ্রধান হিসেবে আজ প্রথম চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েটে ফের বিক্ষোভ
কুয়েটে ফের বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান
পাঁচ সচিবকে অপসারণের দাবিতে সচিবালয়ে অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই
দেশে পাকিস্তানপন্থা বলতে কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা
আন্দালিব রহমান পার্থর স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধে ভারতের উদ্বেগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আনুষ্কার আসল নায়ক কে?
আনুষ্কার আসল নায়ক কে?

শোবিজ

৭৮তম কান-এর চমক কারা
৭৮তম কান-এর চমক কারা

শোবিজ

ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল
ফাঁসির সাত আসামির সাজা কমে জেল

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে
ফিলিস্তিন নিয়ে কি পারমাণবিক যুদ্ধ বাধবে

সম্পাদকীয়

উৎসবে বর্ষা
উৎসবে বর্ষা

শোবিজ

জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের
জুবাইদা রহমানকে বিলম্ব মার্জনা হাই কোর্টের

প্রথম পৃষ্ঠা

জমে উঠেছে চারের লড়াই
জমে উঠেছে চারের লড়াই

মাঠে ময়দানে

প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল
প্রিমিয়ার লিগের পথে হামজার দল

মাঠে ময়দানে

কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না
কৌশলী রাজনীতি জনগণ দেখতে চায় না

নগর জীবন

একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’
একাত্তরকে বাইপাস করলে ‘বুমেরাং’

প্রথম পৃষ্ঠা

সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল
সামনে যুবাদলের সেমিফাইনাল

মাঠে ময়দানে