শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

বাংলাদেশে মিডিয়ায় বিনিয়োগ ও বাস্তবতা

এ কে আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশে মিডিয়ায় বিনিয়োগ ও বাস্তবতা

বিনিয়োগের পরিপ্রেক্ষিত দেখলে আমাদের দেশে কেবল নয়, বিশ্বজুড়েই সংবাদমাধ্যম বা ‘মিডিয়া’ এক জটিল ‘শিল্প’ ক্ষেত্র। সংবাদশিল্প নিঃসন্দেহে পুঁজিঘন; কিন্তু মূলধারার আর ১০টা শিল্পের মতো নয়। এতে বিনিয়োগ করা সহজ; কিন্তু বিনিয়োগ তুলে আনা কঠিন। গণযোগাযোগ শাস্ত্রে বলা হয়, সংবাদমাধ্যমের দায়িত্ব হচ্ছে- ‘টু টেল অ্যান্ড টু সেল’। অর্থাৎ কেবল বার্তা দেওয়াই শেষ কথা নয়, সেই বার্তা বিক্রয়যোগ্যও করে তুলতে হবে। আমরা যে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সক্ষমতার কথা বিভিন্ন সময় বলে থাকি, তার নেপথ্য শক্তিও কিন্তু বিনিয়োগ সাফল্য।

মূলধারার মিডিয়ার সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক দায়িত্বশীলতা নিশ্চয়ই মুখ্য। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম আমাদের জাতীয় জীবনের বিভিন্ন সন্ধিক্ষণে অসামান্য ভূমিকা পালন করেছে। কিন্তু পাশাপাশি অন্তত পরিচালনা ব্যয় নির্বাহের অর্থনৈতিক সক্ষমতা অর্জন করার বিকল্প নেই। আমাদের মিডিয়ার মূল চ্যালেঞ্জটা এখানেই। অন্যান্য ব্যবসায়িক ও বাণিজ্যিক উদ্যোগের মতো মিডিয়ায় স্বল্প মেয়াদে, এমনকি মধ্য মেয়াদেও অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক করে তোলা সম্ভব হয় না। টেকসই মুনাফা দূরে থাক; দীর্ঘমেয়াদে গিয়ে যদি ‘ব্রেক-ইভেন’ সম্ভবও হয়, তার পথপরিক্রমা যেমন জটিল, তেমনই কঠিন। বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক বাস্তবতায় যে কারণে ‘ব্যবসাসফল’ সংবাদমাধ্যমের সংখ্যা হাতেগোনা।

দৈনিক সমকাল ও চ্যানেল টোয়েন্টিফোর প্রকাশ ও সম্প্রচার করতে গিয়ে মিডিয়ায় বিনিয়োগ-বাস্তবতা আমরা বহুলাংশে উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়েছি। অতীতে তো বটেই, সমকাল বা চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের পর আরও কিছু সংবাদপত্র ও টেলিভিশন চ্যানেল বাজারে এসেছিল, যারা দুর্ভাগ্যবশত শেষ পর্যন্ত টিকে থাকতে পারেনি। টিকে থাকতে না পারার নেপথ্যে আরও কারণ হয়তো রয়েছে; কিন্তু এটাও সমান সত্য যে মিডিয়ার ‘শ্বেতহস্তী’ লালন ও পালন করা সবার জন্য সহজ নয়।

বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগতে বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠীর বিনিয়োগ আসতে থাকে আসলে নব্বই দশকের গোড়ায়। আমরা দেখি, নব্বই দশকে একে একে বাজারে আসে আজকের কাগজ, ডেইলি স্টার, ভোরের কাগজ, জনকণ্ঠ, ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস, যুগান্তর ও প্রথম আলো। দেশীয় খসখসে নিউজপ্রিন্টের বদলে বিদেশি মসৃণ কাগজ, সাদা-কালো দুই রঙের বদলে চার রঙের মুদ্রণযন্ত্র, ডিজিটাল আলোকচিত্র ব্যবস্থাপনা প্রভৃতি প্রযুক্তিগত রূপান্তর বাংলাদেশের সংবাদপত্রের অবয়ব পাল্টে দেয়। বস্তুত নব্বই দশককে সংবাদপত্রে বিনিয়োগের স্বর্ণযুগ বললে অত্যুক্তি হয় না। ওই পথ ধরেই সম্প্রচারে আসতে থাকে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলগুলো।

সমকাল প্রকাশ করতে গিয়ে আমরা দেখেছি- একুশ শতকে এসে বাংলাদেশের মূলধারার সংবাদমাধ্যমের জন্য প্রধান চ্যালেঞ্জ বিনিয়োগের অনুপাতে রাজস্ব আহরণ বা আয় করতে না পারা। এটা ঠিক, বেসরকারি খাত ও মুক্তবাজার অর্থনীতি সম্প্রসারিত হওয়ার কারণে বিজ্ঞাপনজগৎও সম্প্রসারিত হয়েছে। কিন্তু একটি স্বল্প বিনিয়োগের সংবাদমাধ্যমের জন্য যে বিজ্ঞাপন-আয় যথেষ্ট, বৃহৎ বিনিয়োগের সংবাদমাধ্যমগুলোর জন্য তা যথেষ্ট নয়। আবার সংবাদমাধ্যমের সংখ্যা যে হারে বেড়েছে, বিজ্ঞাপনের বাজার সে হারে সম্প্রারিত হয়নি।

ফলে সফল হতে হলে এখন সংবাদমাধ্যমকে একদিকে যেমন বিনিয়োগে দূরদর্শী ও সাশ্রয়ী হতে হবে; তেমনি আয় বৃদ্ধির জন্য উদ্ভাবন করতে হবে নতুন নতুন কৌশল।

একুশ শতকের সংবাদমাধ্যমের জন্য আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো ইন্টারনেট এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যাপক বিস্তৃতি। এখন প্রত্যন্ত গ্রামেও মোবাইলে মোবাইলে ইন্টারনেট সংযোগ রয়েছে। ফলে তরুণ সমাজ প্রথাগত সংবাদমাধ্যমের বদলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেই বেশি মনোযোগ দেয় এবং সেখান থেকেই সংবাদ, বিনোদন ও জীবনযাপন-সং?ান্ত তথ্যগুলো আহরণ করে। বিজ্ঞাপনের বাজারও মূলধারার সংবাদমাধ্যমের কাছ থেকে ক্রমবর্ধমান হারে কেড়ে নিচ্ছে ফেসবুক, টুইটার, গুগল, ইউটিউবের মতো টেক-জায়ান্ট। এই বাস্তবতা মেনে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কাছ থেকে আসা সংকট কীভাবে সম্ভাবনায় পরিণত করা যায়, সে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। বিনিয়োগ করতে হবে অনলাইন ও তথ্যপ্রযুক্তিগত সক্ষমতা অর্জনে। নতুন বাস্তবতা মোকাবিলায় ব্রিটিশ সংবাদপত্র ‘দ্য গার্ডিয়ান’ কয়েক বছর আগেই মূলধারার পরিচালনা ব্যয়ের বাইরে কেবল অনলাইনে সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ৪২ মিলিয়ন পাউন্ডের নতুন ‘ক্যাপিটাল ইনভেস্টমেন্ট’ করেছে (দ্য গার্ডিয়ান, ১৮ অক্টোবর, ২০১৭)। নতুন এই বিনিয়োগের লক্ষ্য ছিল- আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স টুল যোগ করা, বিজ্ঞাপন প্রযুক্তির নতুন ফরম্যাট চালু করা, পাঠক ও গ্রাহককে প্রযুক্তি-সক্ষম করে তোলা, অনলাইন পেমেন্ট সহজতর করা প্রভৃতি কাজে। বিলম্বে হলেও বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমকে এদিকে বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে।

বিশেষত সংবাদপত্রের জন্য নতুন বাস্তবতার চ্যালেঞ্জ তিন গুণ। পুঁজি ও মুনাফার ধ্র“পদি মিথস্ক্রিয়া ছাড়াও সংবাদপত্রকে আরও তিন প্রতিযোগীর সঙ্গে লড়াই করে টিকে থাকতে হয়- টেলিভিশন, অনলাইন মাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। মুদ্রণ, অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ত্রিমাত্রিক প্রতিযোগিতায় টিকতে পারবে যারা, সেই সংবাদপত্রই আগামীতে বিনিয়োগ-সফল হবে।

বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের জন্য গুরুতর আরেকটি চ্যালেঞ্জ দক্ষ, দায়িত্বশীল ও প্রযুক্তিসক্ষম জনবল। আমাদের চারপাশেই এমন উদাহরণ পাওয়া যাবে, যেখানে মিডিয়ায় বিপুল বিনিয়োগ ব্যর্থ হয়েছে কেবল উপযুক্ত জনবল না পাওয়ার কারণে। ফলে বিনিয়োগের সঙ্গে সঙ্গে দক্ষ, মেধাবী জনবল নিয়োগ এবং সম্ভাবনাময়দের প্রশিক্ষিত করে তোলার দিকেও সমান গুরুত্ব দিতে হবে। মনে রাখা জরুরি, দক্ষ জনবল যে কোনো প্রতিষ্ঠানের জন্য শ্রেষ্ঠ পুঁজি ও বিনিয়োগ। সংবাদমাধ্যমের জন্য তা সবচেয়ে জরুরি। কেননা দক্ষতা ও দায়িত্বশীল সাংবাদিকতাই পাঠক বা গ্রাহকের আস্থা সৃষ্টি করে এবং সে আস্থা বিনিয়োগ-সাফল্যে রূপান্তরিত হয়।

বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যমে বিনিয়োগের আরেকটি চ্যালেঞ্জ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতা; যেমন সংবাদমাধ্যমের বাইরের, তেমনি এর অভ্যন্তরীণ। এর ফলে স্বাধীন সাংবাদিকতা অনেক সময়ই ব্যাহত হয় এবং পাঠক ও দর্শক সমাজের কাছে সংশ্লিষ্ট সংবাদমাধ্যমের গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়। এর প্রভাব পড়ে প্রচারসংখ্যায়। আবার পরোক্ষ চাপ হিসেবে বিজ্ঞাপনও নিয়ন্ত্রিত হতে দেখা যায়। বাস্তবে রাজনৈতিক সুশাসন ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য দায়িত্বশীল ও স্বাধীন সংবাদমাধ্যমের বিকল্প নেই।

সমকাল প্রকাশের কাছাকাছি সময়ে প্রকাশিত হয়েছিল ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’। প্রকাশিত হওয়ার স্বল্প সময়ে সংবাদপত্রটি বেশ পাঠকপ্রিয় হয়েছে এবং এটি প্রচারসংখ্যায় সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিকগুলোর একটি। আমি আনন্দিত যে- একুশ শতকের বিবিধ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই পত্রিকাটি দ্বাদশ বর্ষে পদার্পণ করতে যাচ্ছে। আমি এর উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি। আমি প্রত্যাশা করি, বিনিয়োগ-সফল সংবাদপত্রের তালিকায় বাংলাদেশ প্রতিদিনও থাকবে এবং টেকসই হবে। আর তাদের উদাহরণ সামনে রেখে অন্যান্য সংবাদপত্রও অনুপ্রাণিত হবে। এটাও প্রত্যাশা করি, বিনিয়োগ সাফল্যের সঙ্গে সঙ্গে দায়িত্বশীল সাংবাদিকতায়ও উদাহরণ সৃষ্টি করবে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’।

সভাপতি, নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব); প্রকাশক দৈনিক সমকাল।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

২৭ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে