শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

বাংলাদেশে মিডিয়ায় বিনিয়োগ ও বাস্তবতা

এ কে আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশে মিডিয়ায় বিনিয়োগ ও বাস্তবতা

বিনিয়োগের পরিপ্রেক্ষিত দেখলে আমাদের দেশে কেবল নয়, বিশ্বজুড়েই সংবাদমাধ্যম বা ‘মিডিয়া’ এক জটিল ‘শিল্প’ ক্ষেত্র। সংবাদশিল্প নিঃসন্দেহে পুঁজিঘন; কিন্তু মূলধারার আর ১০টা শিল্পের মতো নয়। এতে বিনিয়োগ করা সহজ; কিন্তু বিনিয়োগ তুলে আনা কঠিন। গণযোগাযোগ শাস্ত্রে বলা হয়, সংবাদমাধ্যমের দায়িত্ব হচ্ছে- ‘টু টেল অ্যান্ড টু সেল’। অর্থাৎ কেবল বার্তা দেওয়াই শেষ কথা নয়, সেই বার্তা বিক্রয়যোগ্যও করে তুলতে হবে। আমরা যে সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সক্ষমতার কথা বিভিন্ন সময় বলে থাকি, তার নেপথ্য শক্তিও কিন্তু বিনিয়োগ সাফল্য।

মূলধারার মিডিয়ার সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক দায়িত্বশীলতা নিশ্চয়ই মুখ্য। বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম আমাদের জাতীয় জীবনের বিভিন্ন সন্ধিক্ষণে অসামান্য ভূমিকা পালন করেছে। কিন্তু পাশাপাশি অন্তত পরিচালনা ব্যয় নির্বাহের অর্থনৈতিক সক্ষমতা অর্জন করার বিকল্প নেই। আমাদের মিডিয়ার মূল চ্যালেঞ্জটা এখানেই। অন্যান্য ব্যবসায়িক ও বাণিজ্যিক উদ্যোগের মতো মিডিয়ায় স্বল্প মেয়াদে, এমনকি মধ্য মেয়াদেও অর্থনৈতিকভাবে লাভজনক করে তোলা সম্ভব হয় না। টেকসই মুনাফা দূরে থাক; দীর্ঘমেয়াদে গিয়ে যদি ‘ব্রেক-ইভেন’ সম্ভবও হয়, তার পথপরিক্রমা যেমন জটিল, তেমনই কঠিন। বাংলাদেশের আর্থ-সামাজিক বাস্তবতায় যে কারণে ‘ব্যবসাসফল’ সংবাদমাধ্যমের সংখ্যা হাতেগোনা।

দৈনিক সমকাল ও চ্যানেল টোয়েন্টিফোর প্রকাশ ও সম্প্রচার করতে গিয়ে মিডিয়ায় বিনিয়োগ-বাস্তবতা আমরা বহুলাংশে উপলব্ধি করতে সক্ষম হয়েছি। অতীতে তো বটেই, সমকাল বা চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের পর আরও কিছু সংবাদপত্র ও টেলিভিশন চ্যানেল বাজারে এসেছিল, যারা দুর্ভাগ্যবশত শেষ পর্যন্ত টিকে থাকতে পারেনি। টিকে থাকতে না পারার নেপথ্যে আরও কারণ হয়তো রয়েছে; কিন্তু এটাও সমান সত্য যে মিডিয়ার ‘শ্বেতহস্তী’ লালন ও পালন করা সবার জন্য সহজ নয়।

বাংলাদেশের সংবাদপত্র জগতে বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠীর বিনিয়োগ আসতে থাকে আসলে নব্বই দশকের গোড়ায়। আমরা দেখি, নব্বই দশকে একে একে বাজারে আসে আজকের কাগজ, ডেইলি স্টার, ভোরের কাগজ, জনকণ্ঠ, ফিন্যান্সিয়াল এক্সপ্রেস, যুগান্তর ও প্রথম আলো। দেশীয় খসখসে নিউজপ্রিন্টের বদলে বিদেশি মসৃণ কাগজ, সাদা-কালো দুই রঙের বদলে চার রঙের মুদ্রণযন্ত্র, ডিজিটাল আলোকচিত্র ব্যবস্থাপনা প্রভৃতি প্রযুক্তিগত রূপান্তর বাংলাদেশের সংবাদপত্রের অবয়ব পাল্টে দেয়। বস্তুত নব্বই দশককে সংবাদপত্রে বিনিয়োগের স্বর্ণযুগ বললে অত্যুক্তি হয় না। ওই পথ ধরেই সম্প্রচারে আসতে থাকে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলগুলো।

সমকাল প্রকাশ করতে গিয়ে আমরা দেখেছি- একুশ শতকে এসে বাংলাদেশের মূলধারার সংবাদমাধ্যমের জন্য প্রধান চ্যালেঞ্জ বিনিয়োগের অনুপাতে রাজস্ব আহরণ বা আয় করতে না পারা। এটা ঠিক, বেসরকারি খাত ও মুক্তবাজার অর্থনীতি সম্প্রসারিত হওয়ার কারণে বিজ্ঞাপনজগৎও সম্প্রসারিত হয়েছে। কিন্তু একটি স্বল্প বিনিয়োগের সংবাদমাধ্যমের জন্য যে বিজ্ঞাপন-আয় যথেষ্ট, বৃহৎ বিনিয়োগের সংবাদমাধ্যমগুলোর জন্য তা যথেষ্ট নয়। আবার সংবাদমাধ্যমের সংখ্যা যে হারে বেড়েছে, বিজ্ঞাপনের বাজার সে হারে সম্প্রারিত হয়নি।

ফলে সফল হতে হলে এখন সংবাদমাধ্যমকে একদিকে যেমন বিনিয়োগে দূরদর্শী ও সাশ্রয়ী হতে হবে; তেমনি আয় বৃদ্ধির জন্য উদ্ভাবন করতে হবে নতুন নতুন কৌশল।

একুশ শতকের সংবাদমাধ্যমের জন্য আরেকটি বড় চ্যালেঞ্জ হলো ইন্টারনেট এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যাপক বিস্তৃতি। এখন প্রত্যন্ত গ্রামেও মোবাইলে মোবাইলে ইন্টারনেট সংযোগ রয়েছে। ফলে তরুণ সমাজ প্রথাগত সংবাদমাধ্যমের বদলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেই বেশি মনোযোগ দেয় এবং সেখান থেকেই সংবাদ, বিনোদন ও জীবনযাপন-সং?ান্ত তথ্যগুলো আহরণ করে। বিজ্ঞাপনের বাজারও মূলধারার সংবাদমাধ্যমের কাছ থেকে ক্রমবর্ধমান হারে কেড়ে নিচ্ছে ফেসবুক, টুইটার, গুগল, ইউটিউবের মতো টেক-জায়ান্ট। এই বাস্তবতা মেনে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কাছ থেকে আসা সংকট কীভাবে সম্ভাবনায় পরিণত করা যায়, সে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। বিনিয়োগ করতে হবে অনলাইন ও তথ্যপ্রযুক্তিগত সক্ষমতা অর্জনে। নতুন বাস্তবতা মোকাবিলায় ব্রিটিশ সংবাদপত্র ‘দ্য গার্ডিয়ান’ কয়েক বছর আগেই মূলধারার পরিচালনা ব্যয়ের বাইরে কেবল অনলাইনে সক্ষমতা বাড়ানোর জন্য ৪২ মিলিয়ন পাউন্ডের নতুন ‘ক্যাপিটাল ইনভেস্টমেন্ট’ করেছে (দ্য গার্ডিয়ান, ১৮ অক্টোবর, ২০১৭)। নতুন এই বিনিয়োগের লক্ষ্য ছিল- আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স টুল যোগ করা, বিজ্ঞাপন প্রযুক্তির নতুন ফরম্যাট চালু করা, পাঠক ও গ্রাহককে প্রযুক্তি-সক্ষম করে তোলা, অনলাইন পেমেন্ট সহজতর করা প্রভৃতি কাজে। বিলম্বে হলেও বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমকে এদিকে বিশেষ মনোযোগ দিতে হবে।

বিশেষত সংবাদপত্রের জন্য নতুন বাস্তবতার চ্যালেঞ্জ তিন গুণ। পুঁজি ও মুনাফার ধ্র“পদি মিথস্ক্রিয়া ছাড়াও সংবাদপত্রকে আরও তিন প্রতিযোগীর সঙ্গে লড়াই করে টিকে থাকতে হয়- টেলিভিশন, অনলাইন মাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। মুদ্রণ, অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ত্রিমাত্রিক প্রতিযোগিতায় টিকতে পারবে যারা, সেই সংবাদপত্রই আগামীতে বিনিয়োগ-সফল হবে।

বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যমের জন্য গুরুতর আরেকটি চ্যালেঞ্জ দক্ষ, দায়িত্বশীল ও প্রযুক্তিসক্ষম জনবল। আমাদের চারপাশেই এমন উদাহরণ পাওয়া যাবে, যেখানে মিডিয়ায় বিপুল বিনিয়োগ ব্যর্থ হয়েছে কেবল উপযুক্ত জনবল না পাওয়ার কারণে। ফলে বিনিয়োগের সঙ্গে সঙ্গে দক্ষ, মেধাবী জনবল নিয়োগ এবং সম্ভাবনাময়দের প্রশিক্ষিত করে তোলার দিকেও সমান গুরুত্ব দিতে হবে। মনে রাখা জরুরি, দক্ষ জনবল যে কোনো প্রতিষ্ঠানের জন্য শ্রেষ্ঠ পুঁজি ও বিনিয়োগ। সংবাদমাধ্যমের জন্য তা সবচেয়ে জরুরি। কেননা দক্ষতা ও দায়িত্বশীল সাংবাদিকতাই পাঠক বা গ্রাহকের আস্থা সৃষ্টি করে এবং সে আস্থা বিনিয়োগ-সাফল্যে রূপান্তরিত হয়।

বাংলাদেশে সংবাদমাধ্যমে বিনিয়োগের আরেকটি চ্যালেঞ্জ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ রাজনৈতিক প্রতিবন্ধকতা; যেমন সংবাদমাধ্যমের বাইরের, তেমনি এর অভ্যন্তরীণ। এর ফলে স্বাধীন সাংবাদিকতা অনেক সময়ই ব্যাহত হয় এবং পাঠক ও দর্শক সমাজের কাছে সংশ্লিষ্ট সংবাদমাধ্যমের গ্রহণযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়। এর প্রভাব পড়ে প্রচারসংখ্যায়। আবার পরোক্ষ চাপ হিসেবে বিজ্ঞাপনও নিয়ন্ত্রিত হতে দেখা যায়। বাস্তবে রাজনৈতিক সুশাসন ও অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির জন্য দায়িত্বশীল ও স্বাধীন সংবাদমাধ্যমের বিকল্প নেই।

সমকাল প্রকাশের কাছাকাছি সময়ে প্রকাশিত হয়েছিল ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’। প্রকাশিত হওয়ার স্বল্প সময়ে সংবাদপত্রটি বেশ পাঠকপ্রিয় হয়েছে এবং এটি প্রচারসংখ্যায় সর্বাধিক প্রচারিত দৈনিকগুলোর একটি। আমি আনন্দিত যে- একুশ শতকের বিবিধ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই পত্রিকাটি দ্বাদশ বর্ষে পদার্পণ করতে যাচ্ছে। আমি এর উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি। আমি প্রত্যাশা করি, বিনিয়োগ-সফল সংবাদপত্রের তালিকায় বাংলাদেশ প্রতিদিনও থাকবে এবং টেকসই হবে। আর তাদের উদাহরণ সামনে রেখে অন্যান্য সংবাদপত্রও অনুপ্রাণিত হবে। এটাও প্রত্যাশা করি, বিনিয়োগ সাফল্যের সঙ্গে সঙ্গে দায়িত্বশীল সাংবাদিকতায়ও উদাহরণ সৃষ্টি করবে ‘বাংলাদেশ প্রতিদিন’।

সভাপতি, নিউজপেপার ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব); প্রকাশক দৈনিক সমকাল।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ
কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা