শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

টিভিতে মেসি-রোনালদোদের দেখে আফসোস লাগে

শেখ মো. আসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
টিভিতে মেসি-রোনালদোদের দেখে আফসোস লাগে

কেউ কেউ আমার কথায় বড্ড কষ্ট পান। বলেন, তুমি দেশের ফুটবল নিয়ে বড্ড বেশি সমালোচনা কর। কষ্টটা আমার এখানেই। যে ফুটবল আমাকে সবকিছু দিয়েছে, এক নামেই সবাই চেনেন, এখনো রাস্তাঘাটে দেখা পেলেই ভক্তরা জড়িয়ে ধরেন, সেই ফুটবলেরই সমালোচনা করতে হচ্ছে। মনে যে কত কষ্ট নিয়ে কথাগুলো বলি তা বোঝাতে পারব না। আমরা যখন খেলতাম তখনো ফুটবলের মান যে গর্ব করার মতো ছিল তা বলব না। কিন্তু একটা অবস্থান ছিল। আর জনপ্রিয়তা ছিল আকাশছোঁয়ার মতো। কে কী ভাববেন জানি না দেশের মন্ত্রীদের নাম জানত না, অথচ ফুটবলারদের নাম ছিল সবার মুখস্থ। দূর থেকে দেখলেই বলে দিত ওই যে আসলাম, কায়সার হামিদ, মুন্না, সাব্বিররা আসছে।

আমাদের আগে হাফিজ, সালাউদ্দিন, এনায়েত, নওশের, নান্নু, চুন্নু, টুটুল ও মঞ্জু ভাইরা ছিলেন সুপার স্টার। তাঁরা খেলা ছাড়ার পর দেশে কি ফুটবলারদের শূন্যতা ছিল? তাঁদের যোগ্য উত্তরসূরি আমাদের বলা হতো। আমার জন্ম তো ঢাকায় না। খুলনার ছেলে। এখানে টুর্নামেন্ট ও লিগ খেলেছি। আমার খেলা দেখেই কর্মকর্তারা আমাকে ঢাকায় নিয়ে আসেন। এমন উদাহরণ অনেকের বেলায়ই দেওয়া যাবে, যারা ঢাকার বাইরে থেকে এসে লিগ খেলে সু-প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তখন ফুটবলারদের স্বপ্ন ছিল ঢাকা স্টেডিয়ামে খেলার। মোহামেডান, আবাহনী বা ব্রাদার্স ইউনিয়নের জার্সি পরে মাঠে নামবে আর দর্শকরা নৈপুণ্য দেখে করতালি দেবে।

শুধু বলে লাথি মারলেই ফুটবলার হওয়া যায় না, জেদ ও একটা লক্ষ্য থাকতে হবে।

আমি যখন ঢাকায় ফুটবল খেলা শুরু করি তখন আমার পজিশন ছিল রক্ষণভাগ। আস্থার পরিচয়ও দিয়েছি। কিন্তু ফুটবল গোলের খেলা। যারা গোল করেন তাদেরকে ঘিরেই বেশি উৎসবটা হয়। আমারও ইচ্ছা জাগল পজিশন বদলে সেন্টার ফরোয়ার্ডে খেলব। কোচ রহিম ভাইকে আমার ইচ্ছার কথা জানালাম। এখানে বলা দরকার, ফুটবলার হিসেবে পরিচিত হওয়ার পেছনে যে কজন কোচের অবদান রয়েছে সেখানে রহিম ভাই ছিলেন অন্যতম কারিগর।

রহিম ভাই প্রথমে রাজি হচ্ছিলেন না। পরে বললেন, ঠিক আছে আসলাম, তুমি ২/১টা ম্যাচ সেন্টার ফরোয়ার্ডে খেল। খেললাম, আমার গোল করার দক্ষতা, রানিং ও হেড দেখে তিনি এতটা মুগ্ধ হলেন যে, সেন্টার ফরোয়ার্ডই আমার স্থায়ী পজিশন হয়ে গেল। ভিক্টোরিয়া, বিজেএমসি, মোহামেডান, আবাহনীতে খেলেছি। গোলও পেয়েছি। তবে আবাহনীর নামটি আমার হৃদয়ে সোনালি অক্ষরে লেখা হয়ে গেছে। এ দলে খেলেই আমি তারকা খ্যাতি পেয়েছি। জাতীয় দলে খেলেছি। টানা চারবারসহ আবাহনীতে খেলে পাঁচবার সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছি। ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক ফুটবলে শত শত গোল করেছি। যা দেখে ভক্তরা আমাকে বলত বাংলাদেশের পেলে।

হয়তো ভাববেন, নিজের সুনাম নিজেই করলাম। না, আমি এগুলো বললাম এ কারণে যে- জেদ, লক্ষ্য ও পরিশ্রম করলে যতই বাধা আসুক না কেন সফল হওয়া যায়। বাদল রায়, সালাম মুর্শেদী, কায়সার হামিদ, মোনেম মুন্না, রুমি, কানন, মহসিন, তাঁরাও তো হুট করে তারকা বনে যাননি। অধ্যবসায়ই তাদের সম্মানজনক আসনে বসিয়েছে। দেখেন আমি আগেই স্বীকার করেছি, আমরা যখন খেলতাম তখনো গর্ব করার মতো মান ছিল না। আশির দশকে ফিফার সভাপতি জোয়াও হ্যাভেল্যাঞ্জ এসে বলে গিয়েছিলেন, তোমাদের এখানে যে মানসম্পন্ন খেলোয়াড় আছে, এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারলে আমার বিশ্বাস বাংলাদেশ একদিন বিশ্বকাপে খেলবে।

হায়রে বিশ্বকাপ! এখন তো আমাদের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেমিফাইনাল খেলাটাই স্বপ্নে পরিণত হয়েছে। কেন এই হাল? এর জন্য কি ফুটবলাররা দায়ী? অবশ্যই না, ফুটবল ফেডারেশনের অদক্ষতায় ফুটবল এমন পথে হাঁটছে। আমাদের সময়ও ফেডারেশন সক্রিয় ছিল তা বলা যাবে না। হারুনুর রশীদ, শেখ আকমল হোসেন ভাইদের মতো দক্ষ সংগঠক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থেকে পরিবর্তন আনতে পারেননি। তবে তাঁদের সময় জেলায় জেলায় নিয়মিত লিগ হতো।

আমরা চাচ্ছিলাম ফুটবলের দুঃসময়ে এমন একজন সভাপতি হোক, যিনি ফুটবলের সবকিছু বোঝেন ও জানেন। আমরা অধিকাংশ সাবেক ফুটবলার চাচ্ছিলাম বাফুফে সভাপতি পদে কাজী সালাউদ্দিন ভাই বসুক। ২০০৮ সালে তাঁকে শুধু সমর্থনই দিইনি, তাঁর প্যানেলে নির্বাচন করেছি। ভেবেছিলাম সালাউদ্দিন ভাই ফুটবলের আসল সমস্যাটা বুঝতে পারবেন। তৃণমূল থেকে প্রতিভার সন্ধানে নামবেন, স্কুল, কলেজ টুর্নামেন্টসহ ঢাকার বাইরে নিয়মিত লিগ গড়াবে। চোখ রাখবেন সবদিকে। তিনি শুধু ফুটবলার নন, দেশের ক্রীড়াঙ্গনে প্রথম সুপার স্টার। জাতীয় দলের অধিনায়ক ও কোচ ছিলেন।

এমন যোগ্য লোক অভিভাবক হবেন কে না চায়। আমরা অনেক কিছুই আশা করেছিলাম। তাঁর নেতৃত্বে কিছুই হয়নি। সবচেয়ে বড় কথা ক্রীড়াপ্রেমিক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার খুবই স্নেহের পাত্র সালাউদ্দিন ভাই। হাসিনা আপার মুখ থেকে আমি শুনেছি ‘দেখ সালাউদ্দিন, বঙ্গবন্ধু নিজে ফুটবল খেলতেন। এটা বাঙালির প্রাণের খেলা। একে জাগাতে হবে। এর জন্য যা যা সহযোগিতা দরকার আমি করব।’ আফসোস প্রধানমন্ত্রীর এমন আশ্বাসের পরও সালাউদ্দিন ভাই সুযোগটা কাজে লাগাচ্ছেন না। সালাউদ্দিন ভাই টানা চারবার সভাপতি হলেন, এতদিনেও তিনি বুঝতে পারলেন না ফুটবলে কী করলে উন্নয়ন ঘটবে।

সমালোচনা করি মনের দুঃখে। আমার রক্তেও যে মিশে গেছে ফুটবল। কেউ হয়তো বলতে পারেন আপনিও তো দীর্ঘদিন বাফুফের কমিটিতে ছিলেন। এ দায় তো আপনারও। অবশ্যই দায় এড়াতে পারব না। কেন যে পারলাম না এ নিয়ে বিতর্ক তুলতে চাই না। তবে সালাউদ্দিন ভাইয়ের কাছে অনুরোধ থাকবে, সবাইকে নিয়ে কাজ করুন। এতে আপনি যেমন উপকৃত হবেন, ফুটবলেরও লাভ হবে।

ওই যে, একটা কথা বলেছি না, ফুটবলাররা দায়ী নন, মনের কষ্টে অনেক সমালোচনা করেছি। কখনো ফুটবলারদের নিয়ে কিছু বলিনি। তবে একটা ব্যাপার না বললেই নয়, তারা তো নিয়মিত টিভি, ফেসবুক ও ইউটিউবে মেসি, রোনালদো, নেইমার, এমবাপ্পে, সুয়ারেজদের মতো বিশ্ববিখ্যাত ফুটবলাদের খেলা দেখছেন। দেখেও তো অনেক কিছু শেখার আছে। তাদের কি কখনো আগ্রহ জাগে না, টিভিতে মেসি, রোনালদোদের খেলা যতই দেখছি আফসোস বাড়ছে। আমাদের সময় টিভিতে ইউরো লিগ সরাসরি দেখানো হতো না। তখন নিজে নিজে কিছু শেখার চেষ্টা করতাম। কোচ ছাড়াও নিজের অনেক কিছু শেখার আছে। যার বড় উদাহরণ দুই কিংবদন্তি পেলে ও ম্যারাডোনা।

লেখক : ক্রীড়াবিদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

৩৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৫৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা