শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

টিভিতে মেসি-রোনালদোদের দেখে আফসোস লাগে

শেখ মো. আসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
টিভিতে মেসি-রোনালদোদের দেখে আফসোস লাগে

কেউ কেউ আমার কথায় বড্ড কষ্ট পান। বলেন, তুমি দেশের ফুটবল নিয়ে বড্ড বেশি সমালোচনা কর। কষ্টটা আমার এখানেই। যে ফুটবল আমাকে সবকিছু দিয়েছে, এক নামেই সবাই চেনেন, এখনো রাস্তাঘাটে দেখা পেলেই ভক্তরা জড়িয়ে ধরেন, সেই ফুটবলেরই সমালোচনা করতে হচ্ছে। মনে যে কত কষ্ট নিয়ে কথাগুলো বলি তা বোঝাতে পারব না। আমরা যখন খেলতাম তখনো ফুটবলের মান যে গর্ব করার মতো ছিল তা বলব না। কিন্তু একটা অবস্থান ছিল। আর জনপ্রিয়তা ছিল আকাশছোঁয়ার মতো। কে কী ভাববেন জানি না দেশের মন্ত্রীদের নাম জানত না, অথচ ফুটবলারদের নাম ছিল সবার মুখস্থ। দূর থেকে দেখলেই বলে দিত ওই যে আসলাম, কায়সার হামিদ, মুন্না, সাব্বিররা আসছে।

আমাদের আগে হাফিজ, সালাউদ্দিন, এনায়েত, নওশের, নান্নু, চুন্নু, টুটুল ও মঞ্জু ভাইরা ছিলেন সুপার স্টার। তাঁরা খেলা ছাড়ার পর দেশে কি ফুটবলারদের শূন্যতা ছিল? তাঁদের যোগ্য উত্তরসূরি আমাদের বলা হতো। আমার জন্ম তো ঢাকায় না। খুলনার ছেলে। এখানে টুর্নামেন্ট ও লিগ খেলেছি। আমার খেলা দেখেই কর্মকর্তারা আমাকে ঢাকায় নিয়ে আসেন। এমন উদাহরণ অনেকের বেলায়ই দেওয়া যাবে, যারা ঢাকার বাইরে থেকে এসে লিগ খেলে সু-প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তখন ফুটবলারদের স্বপ্ন ছিল ঢাকা স্টেডিয়ামে খেলার। মোহামেডান, আবাহনী বা ব্রাদার্স ইউনিয়নের জার্সি পরে মাঠে নামবে আর দর্শকরা নৈপুণ্য দেখে করতালি দেবে।

শুধু বলে লাথি মারলেই ফুটবলার হওয়া যায় না, জেদ ও একটা লক্ষ্য থাকতে হবে।

আমি যখন ঢাকায় ফুটবল খেলা শুরু করি তখন আমার পজিশন ছিল রক্ষণভাগ। আস্থার পরিচয়ও দিয়েছি। কিন্তু ফুটবল গোলের খেলা। যারা গোল করেন তাদেরকে ঘিরেই বেশি উৎসবটা হয়। আমারও ইচ্ছা জাগল পজিশন বদলে সেন্টার ফরোয়ার্ডে খেলব। কোচ রহিম ভাইকে আমার ইচ্ছার কথা জানালাম। এখানে বলা দরকার, ফুটবলার হিসেবে পরিচিত হওয়ার পেছনে যে কজন কোচের অবদান রয়েছে সেখানে রহিম ভাই ছিলেন অন্যতম কারিগর।

রহিম ভাই প্রথমে রাজি হচ্ছিলেন না। পরে বললেন, ঠিক আছে আসলাম, তুমি ২/১টা ম্যাচ সেন্টার ফরোয়ার্ডে খেল। খেললাম, আমার গোল করার দক্ষতা, রানিং ও হেড দেখে তিনি এতটা মুগ্ধ হলেন যে, সেন্টার ফরোয়ার্ডই আমার স্থায়ী পজিশন হয়ে গেল। ভিক্টোরিয়া, বিজেএমসি, মোহামেডান, আবাহনীতে খেলেছি। গোলও পেয়েছি। তবে আবাহনীর নামটি আমার হৃদয়ে সোনালি অক্ষরে লেখা হয়ে গেছে। এ দলে খেলেই আমি তারকা খ্যাতি পেয়েছি। জাতীয় দলে খেলেছি। টানা চারবারসহ আবাহনীতে খেলে পাঁচবার সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছি। ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক ফুটবলে শত শত গোল করেছি। যা দেখে ভক্তরা আমাকে বলত বাংলাদেশের পেলে।

হয়তো ভাববেন, নিজের সুনাম নিজেই করলাম। না, আমি এগুলো বললাম এ কারণে যে- জেদ, লক্ষ্য ও পরিশ্রম করলে যতই বাধা আসুক না কেন সফল হওয়া যায়। বাদল রায়, সালাম মুর্শেদী, কায়সার হামিদ, মোনেম মুন্না, রুমি, কানন, মহসিন, তাঁরাও তো হুট করে তারকা বনে যাননি। অধ্যবসায়ই তাদের সম্মানজনক আসনে বসিয়েছে। দেখেন আমি আগেই স্বীকার করেছি, আমরা যখন খেলতাম তখনো গর্ব করার মতো মান ছিল না। আশির দশকে ফিফার সভাপতি জোয়াও হ্যাভেল্যাঞ্জ এসে বলে গিয়েছিলেন, তোমাদের এখানে যে মানসম্পন্ন খেলোয়াড় আছে, এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারলে আমার বিশ্বাস বাংলাদেশ একদিন বিশ্বকাপে খেলবে।

হায়রে বিশ্বকাপ! এখন তো আমাদের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেমিফাইনাল খেলাটাই স্বপ্নে পরিণত হয়েছে। কেন এই হাল? এর জন্য কি ফুটবলাররা দায়ী? অবশ্যই না, ফুটবল ফেডারেশনের অদক্ষতায় ফুটবল এমন পথে হাঁটছে। আমাদের সময়ও ফেডারেশন সক্রিয় ছিল তা বলা যাবে না। হারুনুর রশীদ, শেখ আকমল হোসেন ভাইদের মতো দক্ষ সংগঠক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থেকে পরিবর্তন আনতে পারেননি। তবে তাঁদের সময় জেলায় জেলায় নিয়মিত লিগ হতো।

আমরা চাচ্ছিলাম ফুটবলের দুঃসময়ে এমন একজন সভাপতি হোক, যিনি ফুটবলের সবকিছু বোঝেন ও জানেন। আমরা অধিকাংশ সাবেক ফুটবলার চাচ্ছিলাম বাফুফে সভাপতি পদে কাজী সালাউদ্দিন ভাই বসুক। ২০০৮ সালে তাঁকে শুধু সমর্থনই দিইনি, তাঁর প্যানেলে নির্বাচন করেছি। ভেবেছিলাম সালাউদ্দিন ভাই ফুটবলের আসল সমস্যাটা বুঝতে পারবেন। তৃণমূল থেকে প্রতিভার সন্ধানে নামবেন, স্কুল, কলেজ টুর্নামেন্টসহ ঢাকার বাইরে নিয়মিত লিগ গড়াবে। চোখ রাখবেন সবদিকে। তিনি শুধু ফুটবলার নন, দেশের ক্রীড়াঙ্গনে প্রথম সুপার স্টার। জাতীয় দলের অধিনায়ক ও কোচ ছিলেন।

এমন যোগ্য লোক অভিভাবক হবেন কে না চায়। আমরা অনেক কিছুই আশা করেছিলাম। তাঁর নেতৃত্বে কিছুই হয়নি। সবচেয়ে বড় কথা ক্রীড়াপ্রেমিক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার খুবই স্নেহের পাত্র সালাউদ্দিন ভাই। হাসিনা আপার মুখ থেকে আমি শুনেছি ‘দেখ সালাউদ্দিন, বঙ্গবন্ধু নিজে ফুটবল খেলতেন। এটা বাঙালির প্রাণের খেলা। একে জাগাতে হবে। এর জন্য যা যা সহযোগিতা দরকার আমি করব।’ আফসোস প্রধানমন্ত্রীর এমন আশ্বাসের পরও সালাউদ্দিন ভাই সুযোগটা কাজে লাগাচ্ছেন না। সালাউদ্দিন ভাই টানা চারবার সভাপতি হলেন, এতদিনেও তিনি বুঝতে পারলেন না ফুটবলে কী করলে উন্নয়ন ঘটবে।

সমালোচনা করি মনের দুঃখে। আমার রক্তেও যে মিশে গেছে ফুটবল। কেউ হয়তো বলতে পারেন আপনিও তো দীর্ঘদিন বাফুফের কমিটিতে ছিলেন। এ দায় তো আপনারও। অবশ্যই দায় এড়াতে পারব না। কেন যে পারলাম না এ নিয়ে বিতর্ক তুলতে চাই না। তবে সালাউদ্দিন ভাইয়ের কাছে অনুরোধ থাকবে, সবাইকে নিয়ে কাজ করুন। এতে আপনি যেমন উপকৃত হবেন, ফুটবলেরও লাভ হবে।

ওই যে, একটা কথা বলেছি না, ফুটবলাররা দায়ী নন, মনের কষ্টে অনেক সমালোচনা করেছি। কখনো ফুটবলারদের নিয়ে কিছু বলিনি। তবে একটা ব্যাপার না বললেই নয়, তারা তো নিয়মিত টিভি, ফেসবুক ও ইউটিউবে মেসি, রোনালদো, নেইমার, এমবাপ্পে, সুয়ারেজদের মতো বিশ্ববিখ্যাত ফুটবলাদের খেলা দেখছেন। দেখেও তো অনেক কিছু শেখার আছে। তাদের কি কখনো আগ্রহ জাগে না, টিভিতে মেসি, রোনালদোদের খেলা যতই দেখছি আফসোস বাড়ছে। আমাদের সময় টিভিতে ইউরো লিগ সরাসরি দেখানো হতো না। তখন নিজে নিজে কিছু শেখার চেষ্টা করতাম। কোচ ছাড়াও নিজের অনেক কিছু শেখার আছে। যার বড় উদাহরণ দুই কিংবদন্তি পেলে ও ম্যারাডোনা।

লেখক : ক্রীড়াবিদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
নভেম্বরের ১১ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহে ৩৬.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

১৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন
রাজধানীতে বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ, বাসে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার
৩৮০০ শিশুর হার্ট সার্জারিতে অবদান : মানবসেবায় রেকর্ড জনপ্রিয় গায়িকার

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম