শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

টিভিতে মেসি-রোনালদোদের দেখে আফসোস লাগে

শেখ মো. আসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
টিভিতে মেসি-রোনালদোদের দেখে আফসোস লাগে

কেউ কেউ আমার কথায় বড্ড কষ্ট পান। বলেন, তুমি দেশের ফুটবল নিয়ে বড্ড বেশি সমালোচনা কর। কষ্টটা আমার এখানেই। যে ফুটবল আমাকে সবকিছু দিয়েছে, এক নামেই সবাই চেনেন, এখনো রাস্তাঘাটে দেখা পেলেই ভক্তরা জড়িয়ে ধরেন, সেই ফুটবলেরই সমালোচনা করতে হচ্ছে। মনে যে কত কষ্ট নিয়ে কথাগুলো বলি তা বোঝাতে পারব না। আমরা যখন খেলতাম তখনো ফুটবলের মান যে গর্ব করার মতো ছিল তা বলব না। কিন্তু একটা অবস্থান ছিল। আর জনপ্রিয়তা ছিল আকাশছোঁয়ার মতো। কে কী ভাববেন জানি না দেশের মন্ত্রীদের নাম জানত না, অথচ ফুটবলারদের নাম ছিল সবার মুখস্থ। দূর থেকে দেখলেই বলে দিত ওই যে আসলাম, কায়সার হামিদ, মুন্না, সাব্বিররা আসছে।

আমাদের আগে হাফিজ, সালাউদ্দিন, এনায়েত, নওশের, নান্নু, চুন্নু, টুটুল ও মঞ্জু ভাইরা ছিলেন সুপার স্টার। তাঁরা খেলা ছাড়ার পর দেশে কি ফুটবলারদের শূন্যতা ছিল? তাঁদের যোগ্য উত্তরসূরি আমাদের বলা হতো। আমার জন্ম তো ঢাকায় না। খুলনার ছেলে। এখানে টুর্নামেন্ট ও লিগ খেলেছি। আমার খেলা দেখেই কর্মকর্তারা আমাকে ঢাকায় নিয়ে আসেন। এমন উদাহরণ অনেকের বেলায়ই দেওয়া যাবে, যারা ঢাকার বাইরে থেকে এসে লিগ খেলে সু-প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তখন ফুটবলারদের স্বপ্ন ছিল ঢাকা স্টেডিয়ামে খেলার। মোহামেডান, আবাহনী বা ব্রাদার্স ইউনিয়নের জার্সি পরে মাঠে নামবে আর দর্শকরা নৈপুণ্য দেখে করতালি দেবে।

শুধু বলে লাথি মারলেই ফুটবলার হওয়া যায় না, জেদ ও একটা লক্ষ্য থাকতে হবে।

আমি যখন ঢাকায় ফুটবল খেলা শুরু করি তখন আমার পজিশন ছিল রক্ষণভাগ। আস্থার পরিচয়ও দিয়েছি। কিন্তু ফুটবল গোলের খেলা। যারা গোল করেন তাদেরকে ঘিরেই বেশি উৎসবটা হয়। আমারও ইচ্ছা জাগল পজিশন বদলে সেন্টার ফরোয়ার্ডে খেলব। কোচ রহিম ভাইকে আমার ইচ্ছার কথা জানালাম। এখানে বলা দরকার, ফুটবলার হিসেবে পরিচিত হওয়ার পেছনে যে কজন কোচের অবদান রয়েছে সেখানে রহিম ভাই ছিলেন অন্যতম কারিগর।

রহিম ভাই প্রথমে রাজি হচ্ছিলেন না। পরে বললেন, ঠিক আছে আসলাম, তুমি ২/১টা ম্যাচ সেন্টার ফরোয়ার্ডে খেল। খেললাম, আমার গোল করার দক্ষতা, রানিং ও হেড দেখে তিনি এতটা মুগ্ধ হলেন যে, সেন্টার ফরোয়ার্ডই আমার স্থায়ী পজিশন হয়ে গেল। ভিক্টোরিয়া, বিজেএমসি, মোহামেডান, আবাহনীতে খেলেছি। গোলও পেয়েছি। তবে আবাহনীর নামটি আমার হৃদয়ে সোনালি অক্ষরে লেখা হয়ে গেছে। এ দলে খেলেই আমি তারকা খ্যাতি পেয়েছি। জাতীয় দলে খেলেছি। টানা চারবারসহ আবাহনীতে খেলে পাঁচবার সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছি। ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক ফুটবলে শত শত গোল করেছি। যা দেখে ভক্তরা আমাকে বলত বাংলাদেশের পেলে।

হয়তো ভাববেন, নিজের সুনাম নিজেই করলাম। না, আমি এগুলো বললাম এ কারণে যে- জেদ, লক্ষ্য ও পরিশ্রম করলে যতই বাধা আসুক না কেন সফল হওয়া যায়। বাদল রায়, সালাম মুর্শেদী, কায়সার হামিদ, মোনেম মুন্না, রুমি, কানন, মহসিন, তাঁরাও তো হুট করে তারকা বনে যাননি। অধ্যবসায়ই তাদের সম্মানজনক আসনে বসিয়েছে। দেখেন আমি আগেই স্বীকার করেছি, আমরা যখন খেলতাম তখনো গর্ব করার মতো মান ছিল না। আশির দশকে ফিফার সভাপতি জোয়াও হ্যাভেল্যাঞ্জ এসে বলে গিয়েছিলেন, তোমাদের এখানে যে মানসম্পন্ন খেলোয়াড় আছে, এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারলে আমার বিশ্বাস বাংলাদেশ একদিন বিশ্বকাপে খেলবে।

হায়রে বিশ্বকাপ! এখন তো আমাদের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেমিফাইনাল খেলাটাই স্বপ্নে পরিণত হয়েছে। কেন এই হাল? এর জন্য কি ফুটবলাররা দায়ী? অবশ্যই না, ফুটবল ফেডারেশনের অদক্ষতায় ফুটবল এমন পথে হাঁটছে। আমাদের সময়ও ফেডারেশন সক্রিয় ছিল তা বলা যাবে না। হারুনুর রশীদ, শেখ আকমল হোসেন ভাইদের মতো দক্ষ সংগঠক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থেকে পরিবর্তন আনতে পারেননি। তবে তাঁদের সময় জেলায় জেলায় নিয়মিত লিগ হতো।

আমরা চাচ্ছিলাম ফুটবলের দুঃসময়ে এমন একজন সভাপতি হোক, যিনি ফুটবলের সবকিছু বোঝেন ও জানেন। আমরা অধিকাংশ সাবেক ফুটবলার চাচ্ছিলাম বাফুফে সভাপতি পদে কাজী সালাউদ্দিন ভাই বসুক। ২০০৮ সালে তাঁকে শুধু সমর্থনই দিইনি, তাঁর প্যানেলে নির্বাচন করেছি। ভেবেছিলাম সালাউদ্দিন ভাই ফুটবলের আসল সমস্যাটা বুঝতে পারবেন। তৃণমূল থেকে প্রতিভার সন্ধানে নামবেন, স্কুল, কলেজ টুর্নামেন্টসহ ঢাকার বাইরে নিয়মিত লিগ গড়াবে। চোখ রাখবেন সবদিকে। তিনি শুধু ফুটবলার নন, দেশের ক্রীড়াঙ্গনে প্রথম সুপার স্টার। জাতীয় দলের অধিনায়ক ও কোচ ছিলেন।

এমন যোগ্য লোক অভিভাবক হবেন কে না চায়। আমরা অনেক কিছুই আশা করেছিলাম। তাঁর নেতৃত্বে কিছুই হয়নি। সবচেয়ে বড় কথা ক্রীড়াপ্রেমিক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার খুবই স্নেহের পাত্র সালাউদ্দিন ভাই। হাসিনা আপার মুখ থেকে আমি শুনেছি ‘দেখ সালাউদ্দিন, বঙ্গবন্ধু নিজে ফুটবল খেলতেন। এটা বাঙালির প্রাণের খেলা। একে জাগাতে হবে। এর জন্য যা যা সহযোগিতা দরকার আমি করব।’ আফসোস প্রধানমন্ত্রীর এমন আশ্বাসের পরও সালাউদ্দিন ভাই সুযোগটা কাজে লাগাচ্ছেন না। সালাউদ্দিন ভাই টানা চারবার সভাপতি হলেন, এতদিনেও তিনি বুঝতে পারলেন না ফুটবলে কী করলে উন্নয়ন ঘটবে।

সমালোচনা করি মনের দুঃখে। আমার রক্তেও যে মিশে গেছে ফুটবল। কেউ হয়তো বলতে পারেন আপনিও তো দীর্ঘদিন বাফুফের কমিটিতে ছিলেন। এ দায় তো আপনারও। অবশ্যই দায় এড়াতে পারব না। কেন যে পারলাম না এ নিয়ে বিতর্ক তুলতে চাই না। তবে সালাউদ্দিন ভাইয়ের কাছে অনুরোধ থাকবে, সবাইকে নিয়ে কাজ করুন। এতে আপনি যেমন উপকৃত হবেন, ফুটবলেরও লাভ হবে।

ওই যে, একটা কথা বলেছি না, ফুটবলাররা দায়ী নন, মনের কষ্টে অনেক সমালোচনা করেছি। কখনো ফুটবলারদের নিয়ে কিছু বলিনি। তবে একটা ব্যাপার না বললেই নয়, তারা তো নিয়মিত টিভি, ফেসবুক ও ইউটিউবে মেসি, রোনালদো, নেইমার, এমবাপ্পে, সুয়ারেজদের মতো বিশ্ববিখ্যাত ফুটবলাদের খেলা দেখছেন। দেখেও তো অনেক কিছু শেখার আছে। তাদের কি কখনো আগ্রহ জাগে না, টিভিতে মেসি, রোনালদোদের খেলা যতই দেখছি আফসোস বাড়ছে। আমাদের সময় টিভিতে ইউরো লিগ সরাসরি দেখানো হতো না। তখন নিজে নিজে কিছু শেখার চেষ্টা করতাম। কোচ ছাড়াও নিজের অনেক কিছু শেখার আছে। যার বড় উদাহরণ দুই কিংবদন্তি পেলে ও ম্যারাডোনা।

লেখক : ক্রীড়াবিদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টি ভি তে
টি ভি তে

মাঠে ময়দানে