শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১

টিভিতে মেসি-রোনালদোদের দেখে আফসোস লাগে

শেখ মো. আসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
টিভিতে মেসি-রোনালদোদের দেখে আফসোস লাগে

কেউ কেউ আমার কথায় বড্ড কষ্ট পান। বলেন, তুমি দেশের ফুটবল নিয়ে বড্ড বেশি সমালোচনা কর। কষ্টটা আমার এখানেই। যে ফুটবল আমাকে সবকিছু দিয়েছে, এক নামেই সবাই চেনেন, এখনো রাস্তাঘাটে দেখা পেলেই ভক্তরা জড়িয়ে ধরেন, সেই ফুটবলেরই সমালোচনা করতে হচ্ছে। মনে যে কত কষ্ট নিয়ে কথাগুলো বলি তা বোঝাতে পারব না। আমরা যখন খেলতাম তখনো ফুটবলের মান যে গর্ব করার মতো ছিল তা বলব না। কিন্তু একটা অবস্থান ছিল। আর জনপ্রিয়তা ছিল আকাশছোঁয়ার মতো। কে কী ভাববেন জানি না দেশের মন্ত্রীদের নাম জানত না, অথচ ফুটবলারদের নাম ছিল সবার মুখস্থ। দূর থেকে দেখলেই বলে দিত ওই যে আসলাম, কায়সার হামিদ, মুন্না, সাব্বিররা আসছে।

আমাদের আগে হাফিজ, সালাউদ্দিন, এনায়েত, নওশের, নান্নু, চুন্নু, টুটুল ও মঞ্জু ভাইরা ছিলেন সুপার স্টার। তাঁরা খেলা ছাড়ার পর দেশে কি ফুটবলারদের শূন্যতা ছিল? তাঁদের যোগ্য উত্তরসূরি আমাদের বলা হতো। আমার জন্ম তো ঢাকায় না। খুলনার ছেলে। এখানে টুর্নামেন্ট ও লিগ খেলেছি। আমার খেলা দেখেই কর্মকর্তারা আমাকে ঢাকায় নিয়ে আসেন। এমন উদাহরণ অনেকের বেলায়ই দেওয়া যাবে, যারা ঢাকার বাইরে থেকে এসে লিগ খেলে সু-প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তখন ফুটবলারদের স্বপ্ন ছিল ঢাকা স্টেডিয়ামে খেলার। মোহামেডান, আবাহনী বা ব্রাদার্স ইউনিয়নের জার্সি পরে মাঠে নামবে আর দর্শকরা নৈপুণ্য দেখে করতালি দেবে।

শুধু বলে লাথি মারলেই ফুটবলার হওয়া যায় না, জেদ ও একটা লক্ষ্য থাকতে হবে।

আমি যখন ঢাকায় ফুটবল খেলা শুরু করি তখন আমার পজিশন ছিল রক্ষণভাগ। আস্থার পরিচয়ও দিয়েছি। কিন্তু ফুটবল গোলের খেলা। যারা গোল করেন তাদেরকে ঘিরেই বেশি উৎসবটা হয়। আমারও ইচ্ছা জাগল পজিশন বদলে সেন্টার ফরোয়ার্ডে খেলব। কোচ রহিম ভাইকে আমার ইচ্ছার কথা জানালাম। এখানে বলা দরকার, ফুটবলার হিসেবে পরিচিত হওয়ার পেছনে যে কজন কোচের অবদান রয়েছে সেখানে রহিম ভাই ছিলেন অন্যতম কারিগর।

রহিম ভাই প্রথমে রাজি হচ্ছিলেন না। পরে বললেন, ঠিক আছে আসলাম, তুমি ২/১টা ম্যাচ সেন্টার ফরোয়ার্ডে খেল। খেললাম, আমার গোল করার দক্ষতা, রানিং ও হেড দেখে তিনি এতটা মুগ্ধ হলেন যে, সেন্টার ফরোয়ার্ডই আমার স্থায়ী পজিশন হয়ে গেল। ভিক্টোরিয়া, বিজেএমসি, মোহামেডান, আবাহনীতে খেলেছি। গোলও পেয়েছি। তবে আবাহনীর নামটি আমার হৃদয়ে সোনালি অক্ষরে লেখা হয়ে গেছে। এ দলে খেলেই আমি তারকা খ্যাতি পেয়েছি। জাতীয় দলে খেলেছি। টানা চারবারসহ আবাহনীতে খেলে পাঁচবার সর্বোচ্চ গোলদাতা হয়েছি। ঘরোয়া ও আন্তর্জাতিক ফুটবলে শত শত গোল করেছি। যা দেখে ভক্তরা আমাকে বলত বাংলাদেশের পেলে।

হয়তো ভাববেন, নিজের সুনাম নিজেই করলাম। না, আমি এগুলো বললাম এ কারণে যে- জেদ, লক্ষ্য ও পরিশ্রম করলে যতই বাধা আসুক না কেন সফল হওয়া যায়। বাদল রায়, সালাম মুর্শেদী, কায়সার হামিদ, মোনেম মুন্না, রুমি, কানন, মহসিন, তাঁরাও তো হুট করে তারকা বনে যাননি। অধ্যবসায়ই তাদের সম্মানজনক আসনে বসিয়েছে। দেখেন আমি আগেই স্বীকার করেছি, আমরা যখন খেলতাম তখনো গর্ব করার মতো মান ছিল না। আশির দশকে ফিফার সভাপতি জোয়াও হ্যাভেল্যাঞ্জ এসে বলে গিয়েছিলেন, তোমাদের এখানে যে মানসম্পন্ন খেলোয়াড় আছে, এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারলে আমার বিশ্বাস বাংলাদেশ একদিন বিশ্বকাপে খেলবে।

হায়রে বিশ্বকাপ! এখন তো আমাদের সাফ চ্যাম্পিয়নশিপে সেমিফাইনাল খেলাটাই স্বপ্নে পরিণত হয়েছে। কেন এই হাল? এর জন্য কি ফুটবলাররা দায়ী? অবশ্যই না, ফুটবল ফেডারেশনের অদক্ষতায় ফুটবল এমন পথে হাঁটছে। আমাদের সময়ও ফেডারেশন সক্রিয় ছিল তা বলা যাবে না। হারুনুর রশীদ, শেখ আকমল হোসেন ভাইদের মতো দক্ষ সংগঠক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থেকে পরিবর্তন আনতে পারেননি। তবে তাঁদের সময় জেলায় জেলায় নিয়মিত লিগ হতো।

আমরা চাচ্ছিলাম ফুটবলের দুঃসময়ে এমন একজন সভাপতি হোক, যিনি ফুটবলের সবকিছু বোঝেন ও জানেন। আমরা অধিকাংশ সাবেক ফুটবলার চাচ্ছিলাম বাফুফে সভাপতি পদে কাজী সালাউদ্দিন ভাই বসুক। ২০০৮ সালে তাঁকে শুধু সমর্থনই দিইনি, তাঁর প্যানেলে নির্বাচন করেছি। ভেবেছিলাম সালাউদ্দিন ভাই ফুটবলের আসল সমস্যাটা বুঝতে পারবেন। তৃণমূল থেকে প্রতিভার সন্ধানে নামবেন, স্কুল, কলেজ টুর্নামেন্টসহ ঢাকার বাইরে নিয়মিত লিগ গড়াবে। চোখ রাখবেন সবদিকে। তিনি শুধু ফুটবলার নন, দেশের ক্রীড়াঙ্গনে প্রথম সুপার স্টার। জাতীয় দলের অধিনায়ক ও কোচ ছিলেন।

এমন যোগ্য লোক অভিভাবক হবেন কে না চায়। আমরা অনেক কিছুই আশা করেছিলাম। তাঁর নেতৃত্বে কিছুই হয়নি। সবচেয়ে বড় কথা ক্রীড়াপ্রেমিক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার খুবই স্নেহের পাত্র সালাউদ্দিন ভাই। হাসিনা আপার মুখ থেকে আমি শুনেছি ‘দেখ সালাউদ্দিন, বঙ্গবন্ধু নিজে ফুটবল খেলতেন। এটা বাঙালির প্রাণের খেলা। একে জাগাতে হবে। এর জন্য যা যা সহযোগিতা দরকার আমি করব।’ আফসোস প্রধানমন্ত্রীর এমন আশ্বাসের পরও সালাউদ্দিন ভাই সুযোগটা কাজে লাগাচ্ছেন না। সালাউদ্দিন ভাই টানা চারবার সভাপতি হলেন, এতদিনেও তিনি বুঝতে পারলেন না ফুটবলে কী করলে উন্নয়ন ঘটবে।

সমালোচনা করি মনের দুঃখে। আমার রক্তেও যে মিশে গেছে ফুটবল। কেউ হয়তো বলতে পারেন আপনিও তো দীর্ঘদিন বাফুফের কমিটিতে ছিলেন। এ দায় তো আপনারও। অবশ্যই দায় এড়াতে পারব না। কেন যে পারলাম না এ নিয়ে বিতর্ক তুলতে চাই না। তবে সালাউদ্দিন ভাইয়ের কাছে অনুরোধ থাকবে, সবাইকে নিয়ে কাজ করুন। এতে আপনি যেমন উপকৃত হবেন, ফুটবলেরও লাভ হবে।

ওই যে, একটা কথা বলেছি না, ফুটবলাররা দায়ী নন, মনের কষ্টে অনেক সমালোচনা করেছি। কখনো ফুটবলারদের নিয়ে কিছু বলিনি। তবে একটা ব্যাপার না বললেই নয়, তারা তো নিয়মিত টিভি, ফেসবুক ও ইউটিউবে মেসি, রোনালদো, নেইমার, এমবাপ্পে, সুয়ারেজদের মতো বিশ্ববিখ্যাত ফুটবলাদের খেলা দেখছেন। দেখেও তো অনেক কিছু শেখার আছে। তাদের কি কখনো আগ্রহ জাগে না, টিভিতে মেসি, রোনালদোদের খেলা যতই দেখছি আফসোস বাড়ছে। আমাদের সময় টিভিতে ইউরো লিগ সরাসরি দেখানো হতো না। তখন নিজে নিজে কিছু শেখার চেষ্টা করতাম। কোচ ছাড়াও নিজের অনেক কিছু শেখার আছে। যার বড় উদাহরণ দুই কিংবদন্তি পেলে ও ম্যারাডোনা।

লেখক : ক্রীড়াবিদ।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরানোর বিষয়ে আপিলের চূড়ান্ত রায় আজ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত
ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ সাত মাওবাদী নিহত

৪২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম