শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ মে, ২০১৯ আপডেট:

গোল্লাছুট বিলুপ্তির পথে

মেজবাহ্-উল-হক
প্রিন্ট ভার্সন
গোল্লাছুট বিলুপ্তির পথে

‘গোল্লাছুট’ -নামটা শুনলে হয়তো সবারই স্মৃতিপটে ভেসে ওঠে চিরায়ত বাংলার এক ছবি! কয়েক দশক আগেও এটি ছিল গ্রাম-বাংলার জনপ্রিয় খেলা। খেলতো শহরের ছেলে-মেয়েরাও। কিন্তু বিশ্বায়নের এই যুগে ডিজিটাইজেশনের প্রভাবে এখন বিলুপ্তির পথে ঐতিহ্যের খেলা গোল্লাছুট।

স্কুল থেকে ফিরে গ্রামের ছেলে-মেয়েরা দল বেধে মাঠে চলে যেত। রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে তারা সন্ধ্যা পর্যন্ত কাটিয়ে দিত গোল্লাছুট খেলে। এখনকার মতো তখন ঘরে ঘরে টিভি ছিল না, ইন্টারনেট-স্মার্টফোন তো নয়ই। তাছাড়া এই খেলায় কোনো ইনভেস্টমেন্ট ছিল না বলেও গ্রামের ছেলে-মেয়েরা এই খেলাকেই সবার আগে বেছে নিত। এমনকি শহরের শিশু-কিশোরদের মধ্যেও গোল্লাছুট বেশ জনপ্রিয় ছিল ।

কিন্তু কালের আবর্তে হারিয়ে যাচ্ছে এই খেলা। শিশু-কিশোরদের হাতে স্মার্টফোন চলে আসায় এবং ইন্টারনেট সহজবোধ্য হওয়ায় ঘরেই সময় কাটাচ্ছে শিশু-কিশোররা। এখন সবার মনে-মগজে ঢুকে গেছে ভিডিও গেমস কিংবা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম।

গোল্লাছুটের মতো গ্রামীণ খেলা হারিয়ে যাওয়ায় ইউটিউব, ফেসবুক, টুইটারে আসক্ত হয়ে পড়েছে তরুণ সমাজ। দিনের বেশির ভাগ সময় শিশু-কিশোররা ট্যাব, কম্পিউটার নিয়ে ব্যস্ত থাকছে। বিশেষজ্ঞদের মতে গ্রামীণ খেলা হারিয়ে যাচ্ছে বলে, একদিকে যেমন শিশু-কিশোরদের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ছে, অন্যদিকে নিজের অজান্তেই মাদক, জঙ্গিবাদসহ বিভিন্ন অপরাধমূলক কাজে সহজেই জড়িয়ে পড়ছে তরুণরা।

শহরের শিশু-কিশোরদের অনেকে এখন হয়তো গোল্লাছুটের নামও জানে না। গ্রামের বাবা-মায়েরাও তাদের ছেলে-মেয়েদের গোল্লাছুটের মতো খেলায় অংশ নিতে দেন না। পেছনে কারণ-গোল্লাছুট খেলে কি লাভ! তার চেয়ে বরং ক্রিকেট, ফুটবলের মতো খেলা নিয়ে মেতে থাকবে ভবিষ্যতে পেশা হিসেবে নিতে পারবে। তা ছাড়া নাম, ডাক, যশ, খ্যাতির বিষয়টি তো মাথায় আছেই।

একটা সময় স্কুল, কলেজ কিংবা মাদরাসার মাঠেও টিফিনের বিরতিতে ছেলে-মেয়েরা গোল্লাছুট নিয়ে মেতে উঠতো। এখন শহর তো দূরের কথা, প্রত্যন্ত গ্রামের স্কুল-কলেজেও এই খেলা যায় না। আর এসব খেলাধুলার ব্যবস্থা না থাকায় শিক্ষার্থীদের শারীরিক বিকাশেও ব্যাঘাত ঘটছে।

গোল্লাছুটের মতো খেলাধুলা গ্রামীণ জনপদ থেকে হারিয়ে যাওয়ায় গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যের এক বড় অংশই যেন হারিয়ে যেতে বসেছে। যেভাবে বিলুপ্তি ঘটছে হয়তো অচিরেই গোল্লাছুট স্থান পাবে কেবল জাদুঘরে। তরুণ প্রজন্মের কাছে তখন গোল্লাছুট হয়ে থাকবে রূপকথা!

 

গোল্লাছুটের গুরুত্ব

গোল্লাছুটের মতো জনপ্রিয় গ্রামীণ অংশ নেওয়ার কারণে আগের ছেলে-মেয়েদের ফিটনেস অনেক ভালো থাকত। কারণ গ্রামীণ খেলায় ছেলে কিংবা মেয়ে নিজের অজান্তেই প্রচন্ড গতিতে দৌঁড়াচ্ছে, কখনো লাফ দিচ্ছে, আরও নানারকম কসরত করতে হচ্ছে। এটি বহুমাত্রিক ফিটনেসের কাজ করছে। তাই ছোটবেলায় যারা এমন গ্রামীণ খেলায় অংশ নিয়েছে তারা বড় হয়ে যেকোনো ক্রীড়ায় অনায়াসে অংশগ্রহণ করতে পারছে। সে ক্রিকেটারও হতে পারবে, ফুটবলারও হতে পারবে কিংবা হকি, যেকোনো খেলায় অংশ নেওয়ার মতো ফিটনেস তার ছোটবেলা থেকেই তৈরি হচ্ছে।

যে শিশু ছোটবেলা থেকেই শুধুমাত্র ক্রিকেট খেলছে, সে কিন্তু বড় হয়ে অন্য খেলায় ততটা পারদর্শী হতে পারবে না। অন্যান্য খেলার বেলাতেও তাই। সে কারণে গোল্লাছুটের মতো খেলাগুলো শিশুর ফিটনেসের জন্যই দরকার ছিল।

 

খেলার নিয়ম

গ্রামের পরিত্যক্ত জমি, খোলা মাঠ বা বাগানে গোল্লাছুট খেলা হয়। দুই পক্ষ বা দল থাকে। প্রতিটি দলে ৫ কিংবা তার বেশি সদস্য থাকবে। প্রথমে একটি ছোট্ট গর্ত করে সেখানে একটি কাঠি পুঁতে রাখা হয়। আর কাঠির চারপাশে ছোট একটি গোল্লা আঁকা হয়। একটি হচ্ছে কেন্দ্রীয় সীমানা। পঁচিশ-ত্রিশ হাত বা আরও কিছুটা দূরে গাছ বা ইট-পাথরকে বাইরের সীমানারূপে হিসেবে ধরে নেওয়া হয়। কখনো জমির আইলকে বাইরের সীমানা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। গোল্লা রক্ষার জন্য একজনকে রাখা হয়। তাকে ঘিরে অন্যরা চক্রাকারে ঘুরতে থাকে। সুযোগ বুঝে তারা দৌঁড়ে গিয়ে বাইরের সীমানা স্পর্শ করে আসে। প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়রা তৎপর থাকেন স্পর্শ করার জন্য। যাকে স্পর্শ করবে সে বাদ। আর যে যে বাইরের সীমানা স্পর্শ করে সে গোল্লা থেকে লাফ দিয়ে সামনের দিকে এগোতে হয়। এভাবে বাইরে সীমানায় পৌঁছে গেলেই জয়। আর একে একে সবাইকে স্পর্শ করে বাদ করে দিতে পারলে প্রতিপক্ষ খেলার সুযোগ পায়। গোল্লা থেকে ছুটতে হয় বলেই খেলার নাম গোল্লাছুট।

এই বিভাগের আরও খবর
উভয় ইনিংসে পন্থের সেঞ্চুরি
উভয় ইনিংসে পন্থের সেঞ্চুরি
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টিভিতে
টিভিতে
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের প্রথম চ্যাম্পিয়ন করিন্থিয়ান্স
ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপের প্রথম চ্যাম্পিয়ন করিন্থিয়ান্স
না ফেরার দেশে ডেভিড ‘সিড’ লরেন্স
না ফেরার দেশে ডেভিড ‘সিড’ লরেন্স
বর্ণবাদী আচরণের শিকার
বর্ণবাদী আচরণের শিকার
কুইন্স কাপ জিতে উইম্বলডন প্রস্তুতি
কুইন্স কাপ জিতে উইম্বলডন প্রস্তুতি
বেলিংহ্যাম ভাইদের গল্প
বেলিংহ্যাম ভাইদের গল্প
হকিতে সেই অনিশ্চয়তা
হকিতে সেই অনিশ্চয়তা
আমি টেস্ট ক্রিকেটার এটাই গর্বের’
আমি টেস্ট ক্রিকেটার এটাই গর্বের’
মিরাজের দলে ফিরলেন নাঈম, লিটন
মিরাজের দলে ফিরলেন নাঈম, লিটন
ফের আলোচনায় নাজমুলের টেস্ট নেতৃত্ব
ফের আলোচনায় নাজমুলের টেস্ট নেতৃত্ব
সর্বশেষ খবর
ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট
ইংল্যান্ডের দীর্ঘদিনের অপেক্ষার অবসান ঘটালেন ডাকেট

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া
মিরাজকে হুমকি মনে করছেন না ধনাঞ্জয়া

৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার
ট্রাকে বালুর নিচ থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকার ভারতীয় কসমেটিকস উদ্ধার

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা
বাংলাদেশ অলিম্পিক এসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভা

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
নোয়াখালীতে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল
রিজার্ভ ২২ বিলিয়ন ছাড়াল

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণে শ্বশুরের যাবজ্জীবন
ফরিদপুরে পুত্রবধূকে ধর্ষণে শ্বশুরের যাবজ্জীবন

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন
গুমের ঘটনায় ব্যক্তির চেয়ে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কৃতিতে ‘পদ্ধতিগত সমস্যা’ হিসেবে দেখছে কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে রাতে বায়ার্নের মুখোমুখি বেনফিকা
ক্লাব বিশ্বকাপে রাতে বায়ার্নের মুখোমুখি বেনফিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে পৃথক বাসের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১
এক্সপ্রেসওয়ে ও মহাসড়কে পৃথক বাসের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ১১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অবস্থান
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে তরুণীর অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছয় দফা দাবিতে বড়াইগ্রামে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান
ছয় দফা দাবিতে বড়াইগ্রামে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ট্রাকচাপায় স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী হাসপাতালে
কুমিল্লায় ট্রাকচাপায় স্বামীর মৃত্যু, স্ত্রী হাসপাতালে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি
সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দাবিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষার্থীদের স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা
গাইবান্ধায় ভেজাল বীজ বিক্রির দায়ে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু সংশোধনে শুধু রাজনৈতিক নয়, একাডেমিক নিয়েও ভাবতে হবে : উমামা ফাতেমা
ডাকসু সংশোধনে শুধু রাজনৈতিক নয়, একাডেমিক নিয়েও ভাবতে হবে : উমামা ফাতেমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রস্তাবিত ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মানিকগঞ্জে স্বাস্থ্য সহকারীদের ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি
প্রস্তাবিত ৬ দফা দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে মানিকগঞ্জে স্বাস্থ্য সহকারীদের ২ ঘণ্টা কর্মবিরতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে ইউরোপীয় নাগরিক আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজে ঘরে বন্য হাতির আক্রমণে গৃহবধূ নিহত
নিজে ঘরে বন্য হাতির আক্রমণে গৃহবধূ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুম প্রতিরোধে শিগগিরই আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল
গুম প্রতিরোধে শিগগিরই আইন প্রণয়ন : আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমি নিয়ে বিরোধে শিশুর মাথায় ইটের আঘাত
জমি নিয়ে বিরোধে শিশুর মাথায় ইটের আঘাত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক
প্রয়োজনে আমাকে ধরে নিয়ে বুকে গুলি চালায় দেন: ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বগুড়ায় পদ ফিরে পেলেন যুবদলের ৫ নেতা
বগুড়ায় পদ ফিরে পেলেন যুবদলের ৫ নেতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলা গাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা!
কলা গাছের সঙ্গে এ কেমন শত্রুতা!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল আক্রমণ না করলে, ইরানও করবে না: পেজেশকিয়ান
ইসরায়েল আক্রমণ না করলে, ইরানও করবে না: পেজেশকিয়ান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের তাপদাহে বিপাকে চেলসি খেলোয়াড়রা
যুক্তরাষ্ট্রের তাপদাহে বিপাকে চেলসি খেলোয়াড়রা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান
হামলায় কয়টি ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে জানাল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে হামলা নিয়ে যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা
‘সিচুয়েশন রুমে’ ট্রাম্পসহ যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার
ইরানের হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল কাতার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
কাতার ও ইরাকে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি
কোনোদিন ভোটকেন্দ্রে যায়নি, তারা শেখাচ্ছে কীভাবে ভোট হবে: রনি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের
কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে ইরানের হামলার নিন্দা আমিরাতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ
বাহরাইনে সাইরেন বাজিয়ে জনসাধারণকে নিরাপদ আশ্রয়ে যাওয়ার নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার
রাজধানীতে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেত্রী আয়েশা গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা
কাতারের আল উদেইদ বিমান ঘাঁটিতে আছে ৮ হাজার মার্কিন সেনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ
কাতারে বিস্ফোরণ, বন্ধ আকাশপথ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত
কাতার-আমিরাতের পর আকাশসীমা বন্ধ করলো কুয়েত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি
কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা, যুক্তরাষ্ট্রের কেউ হতাহত হয়নি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ
হাসিনা পরিবারের ১ হাজার ৪৫ কোটি টাকা জব্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি
বিপুর দুই গডফাদার জয় ও ববি

প্রথম পৃষ্ঠা

হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা
হরমুজ প্রণালি নিয়ে বাড়ছে শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে যত বাধা

খবর

সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
সুরক্ষা অ্যাপের নিয়ন্ত্রণ পাচ্ছে না স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদের অনুমোদন বাতিল চায় বাংলাদেশ ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি
মুক্তা চাষে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা
বেপরোয়া মব সন্ত্রাসে উৎকণ্ঠা

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা
মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের
ভোগান্তি পিছু ছাড়ছে না যাত্রীদের

নগর জীবন

অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে
অচলাবস্থা কাটছে না সচিবালয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত
সংকটে পড়বে বেসরকারি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের
আসিম মুনিরকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য সাবেক মার্কিন দূতের

পূর্ব-পশ্চিম

হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?
হার্ট ব্লকের উপসর্গ কী?

স্বাস্থ্য

নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার
নদীতে ঝাঁপ দেওয়া ছাত্রদল নেত্রীর লাশ চার দিন পর উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল
ভারতে বিধানসভা উপনির্বাচনে নাটকীয় ফল

পেছনের পৃষ্ঠা

নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে
নিত্যপণ্যের দাম জানা যাবে মোবাইলে

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি
অন্যায়ের প্রতিবাদ না করার শাস্তি

সম্পাদকীয়

ফেরদৌসী মজুমদারের আফসোস নেই
ফেরদৌসী মজুমদারের আফসোস নেই

শোবিজ

এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী
এমন আবহাওয়া ২০ বছর দেখেনি রাজশাহী

নগর জীবন

ফলমেলার সামাজিক প্রভাব
ফলমেলার সামাজিক প্রভাব

সম্পাদকীয়

সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১
সন্ত্রাসী-সেনাবাহিনী গোলাগুলি, নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প
ঝুঁকিতে পোশাকশিল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে সোনাক্ষী
বিতর্কে সোনাক্ষী

শোবিজ

এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি
এয়ার ইন্ডিয়ার লাইসেন্স বাতিলের হুঁশিয়ারি

পূর্ব-পশ্চিম

কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া
কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে মিষ্টি কুমড়া

স্বাস্থ্য

টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম
টাঙ্গুয়ার হাওরে হাউসবোট নিয়ে নতুন নিয়ম

নগর জীবন

ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ
ইরানে হামলার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা