বাংলাদেশে এর আগেও অনেক বিদেশী কোচ কোচিং করাতে এসেছেন। কিন্তু খেলোয়াড়ী জীবনের এত বড় তারকা এর আগে কখনওই বাংলাদেশে কোচিং করাতে আসেননি। তাই তার আগমন উপলক্ষে আয়োজনটা একটু বেশিই ছিল। তবে, বাংলাদেশে পেস বোলিং কোচ হয়ে আসা ক্যারিবিয়ান কিংবদন্তী পেসার কোর্টনি ওয়ালশের শুরুটাই হল বিড়ম্বনা দিয়ে।
ওয়ালশকে নিয়ে আসা ফ্লাইটটির রাত সাড়ে আটটার দিকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরনের কথা ছিল। অথচ, সেই ফ্লাইট রানওয়ে স্পর্শ করে প্রায় ৫০ থেকে ৫৫ মিনিট পর।
জ্যামাইকা থেকে নিউইয়র্ক; নিউইয়র্ক থেকে আবুধাবি হয়ে ঢাকা – এই দীর্ঘ বিমানযাত্রার ক্লান্তির মাঝেও আরেকটি দু:সংবাদ পেলেন টেস্টে ৫১৯ টি উইকেটের মালিক ওয়ালশ।
ঢাকা পৌঁছেই লাগেজ বিড়ম্বনায় পড়লেন তিনি। শেষ পর্যন্ত লাগেজ পেতে পেতে কেটে গেল দেড় ঘন্টা। রাত ১০টা ৪৩ মিনিটে অবশেষে লাগেজ নিয়ে লাউঞ্জ থেকে বেরিয়ে আসলেন ওয়ালশ।
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) পক্ষ থেকে আগেই জানিয়ে দেয়া হয়েছিল যে, বিমানবন্দরে গণমাধ্যমের সাথে কথা বলবেন না তিনি। বিমানবন্দর থেকে বিসিবির তত্ত্বাবধানে তাকে পৌঁছে দেয়া হয়েছে হোটেল র্যাডিসনে। আপাতত তিনি সেখানেই থাকবেন।